অ্যান্ড্রয়েড ফোন এর নিরাপত্তার জন্য ১০টি টিপস অনুসরণ করুন।
১. স্ক্রিন লক ব্যবহার করুন
প্রতিটি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের মূল নিরাপত্তা ব্যবস্থা হল স্ক্রিন
লক। পাসওয়ার্ড বা পিন কোড ব্যবহার করে আপনি স্ক্রিন লকের মাধ্যমে আপনার
অ্যান্ড্রয়েড ফোনটিকে পুরোপুরি নিরাপদ রাখতে পারেন।
২. ডাটা এনক্রাইপ্ট করে রাখুন
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে আপনার সব তথ্য এনক্রাইপ্ট বা সংকেতে রুপান্তরিত করে রাখার সুযোগ রয়েছে। এরপর তা পাসওয়ার্ড বা পিনকোড দিয়ে বন্ধ করে রাখারও সুযোগও রয়েছে।
ফলে ফোনটি যদি অন্য কারো হাতে গিয়েও পড়ে তবুও আপনার ডাটা চুরি হওয়ার সম্ভাবনা রহিত থাকবে। তবে এতে আপনার অ্যান্ড্রয়েডের প্রসেসরের গতি কিছুটা কমে আসবে।
৩. কর্মক্ষেত্রে ব্যবহারের ক্ষেত্রে অন্যদের ব্লক করে রাখুন
আপনি যদি আপনার ব্যাক্তিগত অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটি কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে চান তাহলে কর্মক্ষেত্রের আইটি টিমের অন্য সদস্যদের প্রবেশাধিকার ব্লক করে রাখুন।
৪. গুগল অ্যান্ড্রেয়েড ডিভাইস ম্যানেজার সক্রিয় রাখুন
এতে চুরি বা হারিয়ে গেলেও আপনি গুগল ম্যাপস ব্যবহার করে আপনার ডিভাইসটির অবস্থান চিহ্নিত করতে পারবেন। এছাড়া আপনি ডিভাইসটি থেকে সব গোপনীয় তথ্যও মুছে ফেলতে পারবেন। এমনকি আপনি আপনার ডিভাইসটির সিকিউরিটি লকও অন করে তথ্য চুরি ঠেকাতে পারবেন।
৫. এসডি কার্ডে সংবেদনশীল তথ্য সংরক্ষণ না করা
বহিরাগত ডাটাবেজে আপনার কোনো গুরুত্বপূর্ন বা সংবেদনশীল তথ্য সংরক্ষণ করবেন না। এ ধরণের তথ্যগুলো সবসময় আভ্যন্তরীন ডাটাবেজে সংরক্ষণ করুন।
৬. অচেনা সূত্র থেকে অ্যাপস ইনস্টল না করা
গুগল পেস্ন স্টোরই এখনো সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য স্থান যেখান থেকে আপনি অ্যাপস ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে পারেন। অবিশ্বাসযোগ্য সাইট থেকে অ্যাপস ডাউনলোড বা ইনস্টল করলে স্পাইওয়্যার ও ম্যালওয়্যার ঢুকে পড়তে পারে।
৭. অ্যাপস এর জন্য লক ইনস্টল করুন
গ্যালারি বা ম্যাসেজিং ডাটার প্রতিরক্ষায় আপনি অতিরিক্ত প্রতিরক্ষা সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিটি অ্যাপ আপনি পাসওয়ার্ড ও পিন কোড ব্যবহার করে সংরক্ষিত করতে পারবেন।
৮. ফোন রুট করবেন না
রুটিং করে আপনি আপনার ডিভাইসে কাস্টম অ্যান্ড্রয়েড আরওএম এবং আরো কিছু অতুলনীয় অ্যাপস ইনস্টল করতে পারবেন। কিন্তু এতে আপনার ডিভাইসের ফাইল সিস্টেমের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে পড়বে। এমনকি আপনার ফোনের ওয়ারেন্টিও নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৯. আপনার ডিভাইসের সফটওয়্যারগুলো আপ টু ডেট রাখুন
বেশ কয়েকটি সিকিউরিটি প্যাচসহ গুগল প্রায়ই সফটওয়্যার আপডেট রিলিজ করে থাকে। ডিভাইস সেটিংস ব্যবহার করে আপনি সফটওয়্যার আপডেট সম্পর্কে খোঁজ-খবর রাখতে পারেন।
১০. ব্রাউজিংয়ের পর সাইন আউট করুন
ওয়েবসাইট ব্রাউজিং করার পর ঠিকঠাক মতো ক্রোম থেকে সাইন আউট করুন। অথবা ডিভাইস বা পিসি শেয়ারে ইনকগনিটো অর্থাৎ ছদ্মবেশী মুড ব্যবহার করুন।
১. স্ক্রিন লক ব্যবহার করুন
২. ডাটা এনক্রাইপ্ট করে রাখুন
অ্যান্ড্রয়েড ফোনে আপনার সব তথ্য এনক্রাইপ্ট বা সংকেতে রুপান্তরিত করে রাখার সুযোগ রয়েছে। এরপর তা পাসওয়ার্ড বা পিনকোড দিয়ে বন্ধ করে রাখারও সুযোগও রয়েছে।
ফলে ফোনটি যদি অন্য কারো হাতে গিয়েও পড়ে তবুও আপনার ডাটা চুরি হওয়ার সম্ভাবনা রহিত থাকবে। তবে এতে আপনার অ্যান্ড্রয়েডের প্রসেসরের গতি কিছুটা কমে আসবে।
৩. কর্মক্ষেত্রে ব্যবহারের ক্ষেত্রে অন্যদের ব্লক করে রাখুন
আপনি যদি আপনার ব্যাক্তিগত অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটি কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে চান তাহলে কর্মক্ষেত্রের আইটি টিমের অন্য সদস্যদের প্রবেশাধিকার ব্লক করে রাখুন।
৪. গুগল অ্যান্ড্রেয়েড ডিভাইস ম্যানেজার সক্রিয় রাখুন
এতে চুরি বা হারিয়ে গেলেও আপনি গুগল ম্যাপস ব্যবহার করে আপনার ডিভাইসটির অবস্থান চিহ্নিত করতে পারবেন। এছাড়া আপনি ডিভাইসটি থেকে সব গোপনীয় তথ্যও মুছে ফেলতে পারবেন। এমনকি আপনি আপনার ডিভাইসটির সিকিউরিটি লকও অন করে তথ্য চুরি ঠেকাতে পারবেন।
৫. এসডি কার্ডে সংবেদনশীল তথ্য সংরক্ষণ না করা
বহিরাগত ডাটাবেজে আপনার কোনো গুরুত্বপূর্ন বা সংবেদনশীল তথ্য সংরক্ষণ করবেন না। এ ধরণের তথ্যগুলো সবসময় আভ্যন্তরীন ডাটাবেজে সংরক্ষণ করুন।
৬. অচেনা সূত্র থেকে অ্যাপস ইনস্টল না করা
গুগল পেস্ন স্টোরই এখনো সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য স্থান যেখান থেকে আপনি অ্যাপস ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে পারেন। অবিশ্বাসযোগ্য সাইট থেকে অ্যাপস ডাউনলোড বা ইনস্টল করলে স্পাইওয়্যার ও ম্যালওয়্যার ঢুকে পড়তে পারে।
৭. অ্যাপস এর জন্য লক ইনস্টল করুন
গ্যালারি বা ম্যাসেজিং ডাটার প্রতিরক্ষায় আপনি অতিরিক্ত প্রতিরক্ষা সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিটি অ্যাপ আপনি পাসওয়ার্ড ও পিন কোড ব্যবহার করে সংরক্ষিত করতে পারবেন।
৮. ফোন রুট করবেন না
রুটিং করে আপনি আপনার ডিভাইসে কাস্টম অ্যান্ড্রয়েড আরওএম এবং আরো কিছু অতুলনীয় অ্যাপস ইনস্টল করতে পারবেন। কিন্তু এতে আপনার ডিভাইসের ফাইল সিস্টেমের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে পড়বে। এমনকি আপনার ফোনের ওয়ারেন্টিও নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
৯. আপনার ডিভাইসের সফটওয়্যারগুলো আপ টু ডেট রাখুন
বেশ কয়েকটি সিকিউরিটি প্যাচসহ গুগল প্রায়ই সফটওয়্যার আপডেট রিলিজ করে থাকে। ডিভাইস সেটিংস ব্যবহার করে আপনি সফটওয়্যার আপডেট সম্পর্কে খোঁজ-খবর রাখতে পারেন।
১০. ব্রাউজিংয়ের পর সাইন আউট করুন
ওয়েবসাইট ব্রাউজিং করার পর ঠিকঠাক মতো ক্রোম থেকে সাইন আউট করুন। অথবা ডিভাইস বা পিসি শেয়ারে ইনকগনিটো অর্থাৎ ছদ্মবেশী মুড ব্যবহার করুন।