ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়। আদিকাল থেকে এ প্রবাদ মানুষের মুখে-মুখে। কিন্তু
সঠিকভাবে কাজ করার
ইচ্ছা পোষণ করা এবং সে ইচ্ছাকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখা সত্যিই কষ্টকর ব্যাপার। কিন্ত ইচ্ছা বলে কথা! তাই মনের ইচ্ছাকে জয় করতে এক ধরনের অসাধ্য কাজ সম্পন্ন করলেন বাংলাদেশি এক তরুণ। পুরো কোরআনে কারিম হাতে লিখে দীর্ঘ দিনের ইচ্ছাকে বাস্তবে রূপ দিলেন হুমায়ুন কবির সুমন।
হুমায়ুনের বাড়ি বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার বারড়িয়া গ্রামে। তার বাবার নাম রজব আলী শিকদার। কোরআন শরিফটি তার লিখতে সময় লেগেছে প্রায়া ৩ বছর। হুমায়ুন কোরআনে কারিমে কপি করা শুরু করেন ২০০৭ সালে আর তা শেষ হয় ২০১০ সালে।
১৯৯৯ সালে এসএসসি পাশ করা হুমায়ুন কোনো মাদ্রাসায় পড়েনি। আরবি পড়া ও শেখার জন্য তার কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রী নেই। সম্পূর্ণ নিজ ইচ্ছায় ও উদ্যোগে আরবি লেখা শিখেছেন গুমায়ুন। তার ইচ্ছা ছিল বড় চিত্র শিল্পী হওয়ার। কিন্তু পরিবারের আর্থিক অস্বচ্ছলতার জন্য তার এ ইচ্ছা পূরণ হয়নি। ২ ভাই ও ৪ বোনের সংসারে হুমায়ুন ৫ম। তার বাবা ১৯৯৫ সালে ইন্তেকাল করেন।
হুমায়ুন হাতে লেখা কোরআনে কারিমের অঙ্গসজ্জায় চমৎকার ক্যালিওগ্রাফিও ব্যবহার করেছেন। হুমায়ুনের ইচ্ছা রয়েছে, ভবিষ্যতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় হাতের লেখা কোরআনে কারিম হাতে লিখে বিশ্ব রেকর্ড করার।
হুমায়ুন ঢাকার গাউছিয়া মার্কেটের একটি শোরুমের সহকারি ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত। ১৯৮২ সালে জন্ম নেওয়া হুমায়ুন ১ ছেলে ও ১ মেয়ের জনক।
হুমায়ুন রাতে ও সকালে ফজরের নামাজের পর কোরআন লিখতেন। কেনো এ কাজের প্রতি আগ্রগী হলেন, এ প্রশ্নের উত্তরে হুমায়ুন বাংলানিউজকে বলেন, আমার বড় ভাই মাদ্রাসায় পড়ত। তাকে দেখতাম সুন্দরভাবে আরবি লিখছে ও বলছে। মূলতঃ তাকে দেখেই আমি এ কাজ করতে উৎসাহী হই।
হুমায়ুন আরও জানান, তিনি ছোটবেলা থেকেই যা দেখতেন, তাই আঁকতে পারতেন। অাঁকার প্রতি তীব্র আগ্রহ থেকেই আসলে আমি এ কাজটি করি।
ইচ্ছা পোষণ করা এবং সে ইচ্ছাকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখা সত্যিই কষ্টকর ব্যাপার। কিন্ত ইচ্ছা বলে কথা! তাই মনের ইচ্ছাকে জয় করতে এক ধরনের অসাধ্য কাজ সম্পন্ন করলেন বাংলাদেশি এক তরুণ। পুরো কোরআনে কারিম হাতে লিখে দীর্ঘ দিনের ইচ্ছাকে বাস্তবে রূপ দিলেন হুমায়ুন কবির সুমন।
হুমায়ুনের বাড়ি বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার বারড়িয়া গ্রামে। তার বাবার নাম রজব আলী শিকদার। কোরআন শরিফটি তার লিখতে সময় লেগেছে প্রায়া ৩ বছর। হুমায়ুন কোরআনে কারিমে কপি করা শুরু করেন ২০০৭ সালে আর তা শেষ হয় ২০১০ সালে।
১৯৯৯ সালে এসএসসি পাশ করা হুমায়ুন কোনো মাদ্রাসায় পড়েনি। আরবি পড়া ও শেখার জন্য তার কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রী নেই। সম্পূর্ণ নিজ ইচ্ছায় ও উদ্যোগে আরবি লেখা শিখেছেন গুমায়ুন। তার ইচ্ছা ছিল বড় চিত্র শিল্পী হওয়ার। কিন্তু পরিবারের আর্থিক অস্বচ্ছলতার জন্য তার এ ইচ্ছা পূরণ হয়নি। ২ ভাই ও ৪ বোনের সংসারে হুমায়ুন ৫ম। তার বাবা ১৯৯৫ সালে ইন্তেকাল করেন।
হুমায়ুন হাতে লেখা কোরআনে কারিমের অঙ্গসজ্জায় চমৎকার ক্যালিওগ্রাফিও ব্যবহার করেছেন। হুমায়ুনের ইচ্ছা রয়েছে, ভবিষ্যতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় হাতের লেখা কোরআনে কারিম হাতে লিখে বিশ্ব রেকর্ড করার।
হুমায়ুন ঢাকার গাউছিয়া মার্কেটের একটি শোরুমের সহকারি ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত। ১৯৮২ সালে জন্ম নেওয়া হুমায়ুন ১ ছেলে ও ১ মেয়ের জনক।
হুমায়ুন রাতে ও সকালে ফজরের নামাজের পর কোরআন লিখতেন। কেনো এ কাজের প্রতি আগ্রগী হলেন, এ প্রশ্নের উত্তরে হুমায়ুন বাংলানিউজকে বলেন, আমার বড় ভাই মাদ্রাসায় পড়ত। তাকে দেখতাম সুন্দরভাবে আরবি লিখছে ও বলছে। মূলতঃ তাকে দেখেই আমি এ কাজ করতে উৎসাহী হই।
হুমায়ুন আরও জানান, তিনি ছোটবেলা থেকেই যা দেখতেন, তাই আঁকতে পারতেন। অাঁকার প্রতি তীব্র আগ্রহ থেকেই আসলে আমি এ কাজটি করি।