২. গুগলে ‘ইউআরএল’ বা ‘সার্চ অ্যাডড্রেসে’ শুধু FB লিখে কন্ট্রোল এন্টার বটন দুটি টিপলেই ফেসবুকের হোম পেজ খুলে যায়।
৩. ফেসবুকে ১ বিলিয়ন বা ১০০ কোটি অ্যাকটিভ ইউজার আছে। যার মধ্যে অন্তত অর্ধেক ইউজার প্রতিদিন ফেসবুকে লগ ইন করেন। মানে দাঁড়াল বিশ্বের সাতজন লোকের মধ্যে একজন ফেসবুকে ব্যবহার করে। আমেরিকার ৯৫ শতাংশ মানুষের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আছে।
৪. অস্ট্রেলিয়ায় এক মা তার মেয়ের নাম রাখেন লাইক। কারণ সেই শিশু গর্ভে থাকাকালীন মা ফেসবুকে ‘like’ করলেই কিক করত। এখানেই শেষ নয় ইজিপ্টে এক দম্পতি তাদের সদ্যোজাত কন্যা সন্তানের নাম রাখেন ফেসবুক। দেশে ফেসবুকে সরকারের নজরদারির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবেই এই কাজ করেন সেই দম্পতি।
৫. ফেসবুক সবচেয়ে বেশি লাইক পাওয়া পেজ কিন্তু ফেসবুকের নিজস্ব অফিসিয়াল প্রোফাইল নয়। সবচেয়ে বেশি লাইক পাওয়া পেজ হল facebook for every phone, তারপর facebook, তিন নম্বরে youtube এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ।
৬. ফেসবুকের প্রথম ইউজার হলেন প্রতিষ্ঠিতা মার্ক জুকারবার্গ। তবে কোনও কারণে নিজের প্রোফাইল নামের বানান ভূল করেছিলেন জুকারবার্গ।
৮. আধুনিক বিশ্বের অন্যতম সবচেয়ে বড় মানসিক রোগের নাম ফেসবুক অ্যাডিকশন ডিসঅর্ডার বা ফ্যাড (FAD)। এই রোগের উপসর্গ হল কারও ফোন না ধরা, কোথাও গিয়ে শুধু ফোন বা ট্যাবের দিকে চেয়ে থাকা। ক্ষুধামন্দা, অনিদ্রা, চাপা টেনশন সবই হয় এই FAD থেকে। বর্তমানে ৫০ লক্ষ মানুষ এই রোগের শিকার।
৯. আমেরিকায় বেশিরভাগ দম্পতি ডিভোর্সের কারণ হিসেবে একেবারে প্রথম দিকে লেখা হয় ‘ফেসবুক’। এক রিসার্চ বলছে ফেসবুকের বন্ধুদের সময় দিতে গিয়ে সম্পর্ককে অবহেলা করা হচ্ছে বেশি। সেখানে আরও বলা হয়েছে নিজের স্বামী, স্ত্রী, বান্ধবীর থেকে প্রাক্তন বা পুরনো সম্পর্কের প্রোফাইল নিয়েই বেশি আগ্রহী থাকেন ব্যবহারকারীরা।
১০. প্রতি ৫ সেকেন্ডে ফেসবুকে একটা নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়।
১১. গড়ে একজন ফেসবুক ইউজার প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে সময় ফেসবুকের জন্য খরচ করেন।
১২. ফেসবুকে ১ কোটি অ্যাপস আছে। ২৫ কোটি ফেসবুক গেমস প্রতি মাসে খেলা হয়। ৫ কোটি ফেসবুক পেজ আছে। ১ ট্রিলিয়ন লাইক আছে।
১৩. একজন ফেসবুক ব্যবহারকারীর গড়ে ১৪০ জন ‘friends’ থাকে।