পোষ্টের শুরুতেই সবাইকে জানাই পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা। এই বিশেষ দিনকে
উদ্দেশ্য করেই পাঠকদের জন্যই আমি আমার বিশেষ একটা ট্রিকস সবার জন্য
উন্মুক্ত করে দিলাম।
পেনড্রাইভ নাই এমন মানুষ বর্তমান সময়ে খুজে পাওয়া দুষ্কর। নিজের কম্পিউটার থাকুক আর নাই থাকুক বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায় সবারই একটি সুন্দর পেনড্রাইভ থাকে। আমার আজকের পোষ্ট, সেই পেনড্রাইভ এর একটি দারুন ট্রিক্স, আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই। নিশ্চয়ই ভাল।
চলুন শুরুতেই এক নজরে জেনে নেই যে, আমার এই পোষ্টটি পড়ে আপনি কি কি জানতে পারবেন :
১. কিভাবে পেনড্রাইভে হার্ডড্রাইভের মত পার্টিশন দিবেন
২. কিভাবে পেনড্রাইভ এ আপনার ব্যাক্তিগত ডাটা নিরাপদ রাখবেন যাতে কেহ না দেখতে পারে, কপি পেষ্ট বা ডিলেট না করতে পারে
৩. কিভাবে ভাইরাসওয়ালা পিসিতে নিশিন্তে পেনড্রাইভ প্রবেশ করবেন
৪. কিভাবে পেনড্রাইভের ধারন ক্ষমতা কমিয়ে দিয়ে বন্ধুকে বোকা বানাবেন
৫. ভাইরাসের হাত থেকে কিভাবে পেনড্রাইভের ডাটা রক্ষা করবেন
৬. কিভাবে পেনড্রাইভকে হার্ডডিষ্ক এর মত বানাবেন।
সাবধানতা: এই পোষ্টটি পড়ে যারা নিজেদের পেনড্রাইভকে পার্টিশন দিবেন তারা যদি একদম নতুন ব্যবহারকারী হন, তাহলে সাময়িক কিছু অসুবিধার সম্মুখিন হতে পারেন। তাই যদি আপনার কনফিডেন্ট থাকে তাহলেই পেন ড্রাইভকে পার্টিশন করা শুরু করে দিন। ……
তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক…
পোষ্টের শুরুতেই আমি বলে নিচ্ছি যে এটি কোন সহজ টিউটোরিয়াল নয় কারন সত্যিকার অর্থে পেনড্রাইভ পার্টিশন দেবার জন্য কোন সহজ পদ্ধতি নাই, যেহেতু কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম এটিকে রিমোভাল মিডিয়া (removable media) হিসেবে ডিটেক্ট করে। এই পেনড্রাইভকে পার্টিশন দেবার জন্য আমাদের দরকার হবে অপারেটিং সিস্টেমকে বোকা বানিয়ে বুঝানো, যে এটি ( পেনড্রাইভ ) একটি হার্ডড্রাইভ।কারন হার্ডড্রাইভকে ইচ্ছেমত পার্টিশন দেয়া যায়।
এই জন্য আমাদের দরকার হবে বানানো/Modified এক সেট ড্রাইভার। আমি আবারো মনে করিয়ে দিই, এটি কিন্তু এ্যাডভান্স টিউটোরিয়াল ।
ওকে তাহলে চলুন অপারেটিং সিস্টেমকে বুঝাই যে আমার এই পেনড্রাইভ কোন সাধারন পেনড্রাইভ নয়, একটি একটি হার্ডড্রাইভ। এর ফলে আমার পেনড্রাইভকে আমি ইচ্ছেমত পার্টিশন দিতে পারবো। এখানে একটি সুবিধা আছে তাহলো সাধারন ভাবে পেনড্রাইভে বানানো এই পার্টিশন গুলোর শুধুমাত্র প্রথম পার্টিশনটি আপনি অন্য যেকোন পিসিতে দেখাবে ( Visible হবে )। কিন্তু বাকি পার্টিশন গুলো দেখাবে না। এটি দেখতে হলে আপনার নিজের পিসিতে পেনড্রাইভটি লাগিয়ে দেখতে হবে। এখন কাজটি করার আগে পেনড্রাইভ হতে সকল ডাটা আপনার পিসিতে সরিয়ে নিন।
কাজটি করতে আপনার কি কি জিনিষ লাগবে:
১. একটি পেনড্রাইভ
২. ইউনিভার্সাল ইউএসবি ড্রাইভার যা আপনি নিচের Nasir hidden tricks এই লেখার মধ্যে ক্লিক করলেই ডাউনলোড শুরু হবে। মাত্র ৭ কিলোবাইটের রার ফাইল এটি।
Nasir hidden tricks
ডাউনলোডকৃত ফাইল টি একটি জিপ ফাইল। তাই এটি ডেক্সটপের একটি ফোল্ডারের মধ্যে রেখে আনজিপ করুন। এবং আপনার পেনড্রাইভের সকল ডাটা অন্যকোথাও সরিয়ে রাখুন কারন পেনড্রাইভ ফরমেট দিতে হতে পারে। এখন সকল কার্যক্রম প্রস্তুত তো চলুন শুরু করি সেই পেনড্রাইভ পার্টিশনের পদ্ধতি।
পেনড্রাইভ নাই এমন মানুষ বর্তমান সময়ে খুজে পাওয়া দুষ্কর। নিজের কম্পিউটার থাকুক আর নাই থাকুক বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায় সবারই একটি সুন্দর পেনড্রাইভ থাকে। আমার আজকের পোষ্ট, সেই পেনড্রাইভ এর একটি দারুন ট্রিক্স, আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
চলুন শুরুতেই এক নজরে জেনে নেই যে, আমার এই পোষ্টটি পড়ে আপনি কি কি জানতে পারবেন :
১. কিভাবে পেনড্রাইভে হার্ডড্রাইভের মত পার্টিশন দিবেন
২. কিভাবে পেনড্রাইভ এ আপনার ব্যাক্তিগত ডাটা নিরাপদ রাখবেন যাতে কেহ না দেখতে পারে, কপি পেষ্ট বা ডিলেট না করতে পারে
৩. কিভাবে ভাইরাসওয়ালা পিসিতে নিশিন্তে পেনড্রাইভ প্রবেশ করবেন
৪. কিভাবে পেনড্রাইভের ধারন ক্ষমতা কমিয়ে দিয়ে বন্ধুকে বোকা বানাবেন
৫. ভাইরাসের হাত থেকে কিভাবে পেনড্রাইভের ডাটা রক্ষা করবেন
৬. কিভাবে পেনড্রাইভকে হার্ডডিষ্ক এর মত বানাবেন।
সাবধানতা: এই পোষ্টটি পড়ে যারা নিজেদের পেনড্রাইভকে পার্টিশন দিবেন তারা যদি একদম নতুন ব্যবহারকারী হন, তাহলে সাময়িক কিছু অসুবিধার সম্মুখিন হতে পারেন। তাই যদি আপনার কনফিডেন্ট থাকে তাহলেই পেন ড্রাইভকে পার্টিশন করা শুরু করে দিন। ……
তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক…
পোষ্টের শুরুতেই আমি বলে নিচ্ছি যে এটি কোন সহজ টিউটোরিয়াল নয় কারন সত্যিকার অর্থে পেনড্রাইভ পার্টিশন দেবার জন্য কোন সহজ পদ্ধতি নাই, যেহেতু কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম এটিকে রিমোভাল মিডিয়া (removable media) হিসেবে ডিটেক্ট করে। এই পেনড্রাইভকে পার্টিশন দেবার জন্য আমাদের দরকার হবে অপারেটিং সিস্টেমকে বোকা বানিয়ে বুঝানো, যে এটি ( পেনড্রাইভ ) একটি হার্ডড্রাইভ।কারন হার্ডড্রাইভকে ইচ্ছেমত পার্টিশন দেয়া যায়।
এই জন্য আমাদের দরকার হবে বানানো/Modified এক সেট ড্রাইভার। আমি আবারো মনে করিয়ে দিই, এটি কিন্তু এ্যাডভান্স টিউটোরিয়াল ।
ওকে তাহলে চলুন অপারেটিং সিস্টেমকে বুঝাই যে আমার এই পেনড্রাইভ কোন সাধারন পেনড্রাইভ নয়, একটি একটি হার্ডড্রাইভ। এর ফলে আমার পেনড্রাইভকে আমি ইচ্ছেমত পার্টিশন দিতে পারবো। এখানে একটি সুবিধা আছে তাহলো সাধারন ভাবে পেনড্রাইভে বানানো এই পার্টিশন গুলোর শুধুমাত্র প্রথম পার্টিশনটি আপনি অন্য যেকোন পিসিতে দেখাবে ( Visible হবে )। কিন্তু বাকি পার্টিশন গুলো দেখাবে না। এটি দেখতে হলে আপনার নিজের পিসিতে পেনড্রাইভটি লাগিয়ে দেখতে হবে। এখন কাজটি করার আগে পেনড্রাইভ হতে সকল ডাটা আপনার পিসিতে সরিয়ে নিন।
কাজটি করতে আপনার কি কি জিনিষ লাগবে:
১. একটি পেনড্রাইভ
২. ইউনিভার্সাল ইউএসবি ড্রাইভার যা আপনি নিচের Nasir hidden tricks এই লেখার মধ্যে ক্লিক করলেই ডাউনলোড শুরু হবে। মাত্র ৭ কিলোবাইটের রার ফাইল এটি।
Nasir hidden tricks
ডাউনলোডকৃত ফাইল টি একটি জিপ ফাইল। তাই এটি ডেক্সটপের একটি ফোল্ডারের মধ্যে রেখে আনজিপ করুন। এবং আপনার পেনড্রাইভের সকল ডাটা অন্যকোথাও সরিয়ে রাখুন কারন পেনড্রাইভ ফরমেট দিতে হতে পারে। এখন সকল কার্যক্রম প্রস্তুত তো চলুন শুরু করি সেই পেনড্রাইভ পার্টিশনের পদ্ধতি।