
বাংলাদেশের ইংরেজি সংবাদপত্র ‘ডেইলি স্টার’ সেন্টারে সংবাদকর্মীদের কাছে সরকারের এই পরিকল্পনার বিষয়টি উল্লেখ করে তারানা বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী ফেসবুকের সাথে চুক্তি করার জন্য আমি চিঠিটি লিখবো।
সাইবার আক্রমণে বিশেষত ফেসবুকের মাধ্যমে এই অপতৎপরতায় দেশ অরক্ষিত হয়ে যাওয়ায় সরকারের পক্ষ থেকে এই উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়। চলতি মাসের ১৭ তারিখে বর্তমান সরকার ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সাথে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করার পরিকল্পনা করছে বলে সংবাদকর্মীদের জানিয়েছিলেন তারানা।
ব্যবহারকারীদের পোস্টের দায়ভার নেটওয়ার্কিং সাইটটি বহন করবে না শর্তে ২০০৬ সালে বাংলাদেশ সরকারের সাথে এমন একটি চুক্তি করার ব্যাপারে আগ্রহ দেখিয়েছিলো ফেসবুক।
চলতি মাসে

সরকারের করা সকল আবেদন ফেসবুক প্রত্যাখান করেছে।
২০১৩
সাল থেকে অর্ধবার্ষিক রিপোর্ট প্রকাশ শুরুর পর থেকে বাংলাদেশ সরকারের কাছে
কোনো তথ্য সরবরাহ করেনি ফেসবুক। এই সময়ে ৩৭ জন ব্যবহারকারি সম্পর্কে তথ্য
জানতে চেয়ে ১৬ বার অনুরোধ জানিয়েছিলো সরকার।বাংলাদেশের ব্যবহারকারীদের জন্য কতগুলো কন্টেন্টে প্রবেশ সীমাবদ্ধতা রয়েছে বা সরকারের আবেদনের প্রেক্ষিতে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে সে ব্যাপারে কোনো তথ্য জানায়নি ফেসবুক। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগের এই বিশাল মাধ্যম তাদের প্রতিবেদনে জানিয়েছে বৈশ্বিকভাবে ২০ হাজার ৫৬৮ টি পোস্ট এবং স্থানীয় আইন ভঙ্গকারী অন্যান্য কিছু কন্টেন্ট এ বছরের প্রথম অর্ধে সরিয়ে ফেলা হয়েছে।