লাখো ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজার ব্যবহারকারী বিপদে আছেন। দ্রুত
তাদের ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজারটি হালনাগাদ করে নেওয়ার পরামর্শ
দিয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম সফটওয়্যার নির্মাতা মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ সতর্ক করে জানিয়েছে, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজারটি হালনাগাদ করে নেওয়ার জন্য আর পাঁচ সপ্তাহ সময় আছে। এ সময়ের মধ্যে ব্রাউজারটি হালনাগাদ করে না নিলে ব্যবহারকারীরা অনিরাপদ হয়ে পড়বেন। তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্য ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাবে।
মাইক্রোসফট সম্প্রতি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১১ (আইই ১১) সংস্করণের নিচের সংস্করণ ব্যবহারকারীদের কাছে একটি সতর্কবার্তা পাঠিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ১২ জানুয়ারির পর থেকে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের পুরোনো সংস্করণ ব্যবহারকারীরা আর কোনো নিরাপত্তা প্যাঁচ বা সফটওয়্যার হালনাগাদ পাবেন না।
বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান নেট অ্যাপ্লিকেশনের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ২১ দশমিক ৪২ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী মাইক্রোসফটের পুরোনো ব্রাউজার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করছেন। ইউএস ডিজিটাল অ্যানালাইটিকসের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ১২ কোটি ৪০ লাখ মানুষ এখনো ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজার ব্যবহার করছেন।
অবশ্য এই বিশাল সংখ্যক ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ব্রাউজার হালনাগাদ করে নেওয়ার সুযোগ থাকছে না। নেট অ্যাপ্লিকেশনসের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ১১ শতাংশের বেশি পিসিতে এক দশকের বেশি পুরোনো উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহৃত হচ্ছে। এক্সপিতে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১১ বা এর ওপরের সংস্করণগুলো সমর্থন করে না। তবে ৫৭ শতাংশ পিসিতে ব্যবহৃত হচ্ছে উইন্ডোজ ৭। উইন্ডোজ ৭ এ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১১ ব্যবহার করা যায়।
বাজার গবেষকেরা বলছেন, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১০ বা এর চেয়ে নিচের সংস্করণগুলোর সমর্থন ১২ জানুয়ারি শেষ হচ্ছে। এর পর থেকে নিরাপত্তা প্যাঁচ না থাকায় ব্যবহারকারীরা সাইবার দুর্বৃত্তদের হামলার শিকার হতে পারেন। যাঁরা উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করছেন তাঁদের জন্য অবশ্য খুব বেশি বিকল্প থাকছে না। গুগল সম্প্রতি ঘোষণা দিয়েছে ২০১৬ সালের এপ্রিল পর্যন্ত উইন্ডোজ এক্সপি ও ভিসতায় সমর্থন দিয়ে যাবে। এরপর এক্সপির জন্য কোনো সমর্থন দেবে না গুগল। ইতিমধ্যে উইন্ডোজ এক্সপির কিছু সংস্করণ থেকে সমর্থন তুলে নিয়েছে ফায়ারফক্স।
মাইক্রোসফট কর্তৃপক্ষ সতর্ক করে জানিয়েছে, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজারটি হালনাগাদ করে নেওয়ার জন্য আর পাঁচ সপ্তাহ সময় আছে। এ সময়ের মধ্যে ব্রাউজারটি হালনাগাদ করে না নিলে ব্যবহারকারীরা অনিরাপদ হয়ে পড়বেন। তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্য ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যাবে।
মাইক্রোসফট সম্প্রতি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১১ (আইই ১১) সংস্করণের নিচের সংস্করণ ব্যবহারকারীদের কাছে একটি সতর্কবার্তা পাঠিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, ১২ জানুয়ারির পর থেকে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের পুরোনো সংস্করণ ব্যবহারকারীরা আর কোনো নিরাপত্তা প্যাঁচ বা সফটওয়্যার হালনাগাদ পাবেন না।
বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান নেট অ্যাপ্লিকেশনের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ২১ দশমিক ৪২ শতাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী মাইক্রোসফটের পুরোনো ব্রাউজার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করছেন। ইউএস ডিজিটাল অ্যানালাইটিকসের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ১২ কোটি ৪০ লাখ মানুষ এখনো ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্রাউজার ব্যবহার করছেন।
অবশ্য এই বিশাল সংখ্যক ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর ব্রাউজার হালনাগাদ করে নেওয়ার সুযোগ থাকছে না। নেট অ্যাপ্লিকেশনসের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ১১ শতাংশের বেশি পিসিতে এক দশকের বেশি পুরোনো উইন্ডোজ এক্সপি অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহৃত হচ্ছে। এক্সপিতে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১১ বা এর ওপরের সংস্করণগুলো সমর্থন করে না। তবে ৫৭ শতাংশ পিসিতে ব্যবহৃত হচ্ছে উইন্ডোজ ৭। উইন্ডোজ ৭ এ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১১ ব্যবহার করা যায়।
বাজার গবেষকেরা বলছেন, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১০ বা এর চেয়ে নিচের সংস্করণগুলোর সমর্থন ১২ জানুয়ারি শেষ হচ্ছে। এর পর থেকে নিরাপত্তা প্যাঁচ না থাকায় ব্যবহারকারীরা সাইবার দুর্বৃত্তদের হামলার শিকার হতে পারেন। যাঁরা উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করছেন তাঁদের জন্য অবশ্য খুব বেশি বিকল্প থাকছে না। গুগল সম্প্রতি ঘোষণা দিয়েছে ২০১৬ সালের এপ্রিল পর্যন্ত উইন্ডোজ এক্সপি ও ভিসতায় সমর্থন দিয়ে যাবে। এরপর এক্সপির জন্য কোনো সমর্থন দেবে না গুগল। ইতিমধ্যে উইন্ডোজ এক্সপির কিছু সংস্করণ থেকে সমর্থন তুলে নিয়েছে ফায়ারফক্স।