এখন বাজারে বিশুদ্ধ পানির নামে ‘বোতলজাত’ নানা ব্র্যান্ডের পানি পাওয়া
যায়। পানির পাশাপাশি বাজারে এখন বিক্রি শুরু হয়েছে ‘বোতলজাত বিশুদ্ধ
বাতাস’। কানাডার উদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান ভাইটালিটি এয়ার বোতলজাত বিশুদ্ধ
বাতাস বিক্রি শুরু করেছে। তাদের দাবি, এ বাতাস সংগ্রহ করা হয় মানববসতি নেই
এমন বনাঞ্চল থেকে আর তা সারা বিশ্বের দূষণপূর্ণ শহরগুলোতে বিক্রি করা হয়।
ভাইটালিটি এয়ারের সবচেয়ে বড় বাজার এখন চীনে।
ভাইটালিটি এয়ারের সহ প্রতিষ্ঠাতা মোসেস লাম টেলিগ্রাফকে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, চীনে ভাইটালিটি এয়ারের বিক্রি বেড়েছে। প্রথমে মাত্র ৫০০ বোতল বাতাস তারা চীনের বাজারে ছেড়েছিল, যা মাত্র চার দিনেই বিক্রি হয়ে যায়। এর পর চার হাজার বোতল বিশুদ্ধ বাতাস চীনে ছাড়া হয়েছে। প্রথমে মজা করে এই প্রতিষ্ঠানটি তৈরির উদ্যোগ নেয়। পরে আন্তর্জাতিক বাজারে বাতাসের চাহিদার কথা ভেবে গুরুত্ব দেওয়া শুরু হয়েছে।
ভাইটালিটি এয়ারের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, কানাডার রকি পর্বতমালার জনমানবহীন অঞ্চল থেকে বিশুদ্ধ বাতাস সংগ্রহ করে তা কমপ্রেস করে ক্যান ভর্তি করা হয় এবং পরে তা সিল করা হয়। অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি বোতলে কোনো ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (সিএফসি) থাকে না। একটি বিশেষ মাস্কের সাহায্যে এই বাতাস শ্বাস হিসেবে গ্রহণ করা যায় বলে তা নষ্ট হয় না।
ভাইটালিটি এয়ারের বাজারজাত করা এই বাতাস কোনো স্প্রে নয়, বরং তা অক্সিজেন ভরা বিশুদ্ধ বাতাস।
বায়ুদূষণের ফলে বিপদে থাকা চীন, ভারত, উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন শহরে এই বোতলজাত বাতাস ভালো বিক্রি হবে বলে মনে করছে ভাইটালিটি। ইতিমধ্যে চীনের শহরগুলোর দূষণ নিয়ে প্রচার চালিয়ে বিশুদ্ধ বাতাস বিক্রির কাজ শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। দক্ষিণ এশিয়াতে বায়ুদূষণের দিক থেকে ঢাকা শহর তালিকার শীর্ষেই রয়েছে। সে হিসেবে এ দেশেও যদি ‘ভিটালিটি এয়ার’ এর তৈরি বোতলজাত বাতাস চলে আসে তাতে চমকে ওঠার কিছু নেই।
ভাইটালিটি এয়ারের সহ প্রতিষ্ঠাতা মোসেস লাম টেলিগ্রাফকে এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, চীনে ভাইটালিটি এয়ারের বিক্রি বেড়েছে। প্রথমে মাত্র ৫০০ বোতল বাতাস তারা চীনের বাজারে ছেড়েছিল, যা মাত্র চার দিনেই বিক্রি হয়ে যায়। এর পর চার হাজার বোতল বিশুদ্ধ বাতাস চীনে ছাড়া হয়েছে। প্রথমে মজা করে এই প্রতিষ্ঠানটি তৈরির উদ্যোগ নেয়। পরে আন্তর্জাতিক বাজারে বাতাসের চাহিদার কথা ভেবে গুরুত্ব দেওয়া শুরু হয়েছে।
ভাইটালিটি এয়ারের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, কানাডার রকি পর্বতমালার জনমানবহীন অঞ্চল থেকে বিশুদ্ধ বাতাস সংগ্রহ করে তা কমপ্রেস করে ক্যান ভর্তি করা হয় এবং পরে তা সিল করা হয়। অ্যালুমিনিয়ামের তৈরি বোতলে কোনো ক্লোরোফ্লোরো কার্বন (সিএফসি) থাকে না। একটি বিশেষ মাস্কের সাহায্যে এই বাতাস শ্বাস হিসেবে গ্রহণ করা যায় বলে তা নষ্ট হয় না।
ভাইটালিটি এয়ারের বাজারজাত করা এই বাতাস কোনো স্প্রে নয়, বরং তা অক্সিজেন ভরা বিশুদ্ধ বাতাস।
বায়ুদূষণের ফলে বিপদে থাকা চীন, ভারত, উত্তর আমেরিকার বিভিন্ন শহরে এই বোতলজাত বাতাস ভালো বিক্রি হবে বলে মনে করছে ভাইটালিটি। ইতিমধ্যে চীনের শহরগুলোর দূষণ নিয়ে প্রচার চালিয়ে বিশুদ্ধ বাতাস বিক্রির কাজ শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি। দক্ষিণ এশিয়াতে বায়ুদূষণের দিক থেকে ঢাকা শহর তালিকার শীর্ষেই রয়েছে। সে হিসেবে এ দেশেও যদি ‘ভিটালিটি এয়ার’ এর তৈরি বোতলজাত বাতাস চলে আসে তাতে চমকে ওঠার কিছু নেই।