কারো সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেও হয়তো তাঁর রাজনৈতিক মত জানা সম্ভব নয়।
তবে, কিছু জ্যামিতিক চিত্র দেখিয়ে সহজেই এটি জেনে নেওয়া যায়। যুক্তরাষ্ট্র
ও অস্ট্রেলিয়ার একদল গবেষক এই দাবি করেছেন।
জ্যামিতিক চিত্র ও কোনো ব্যক্তির রাজনৈতিক মতের সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব পেনসেলভানিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের একদল গবেষক। এ-সংক্রান্ত গবেষণা নিবন্ধটি প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান সাময়িকী ‘জার্নাল অব পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি’।
গবেষণায় একদল ব্যক্তিকে বিভিন্ন জ্যামিতিক চিত্রের মধ্য থেকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে বলা হয়। একই সঙ্গে ওই ব্যক্তিদের কিছু প্রশ্ন করা হয়। এসব প্রশ্নের মাধ্যমে গবেষণায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত মনোভাব জেনে নেওয়া হয়। পরে চিত্র ও রাজনৈতিক মনোভাবের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা চলে।
গবেষকরা বলেন, কিছুটা রক্ষণশীল মতাদর্শীরা সোজাসাপ্টা জ্যামিতিক চিত্রের প্রতি আকৃষ্ট হন। অপরদিকে উদারপন্থীরা আকৃষ্ট হন কিছুটা জটিল আকৃতির প্রতি।
গবেষকদের বরাত দিয়ে ‘মেন্টাল ফ্লস’ ওয়েবসাইট জানিয়েছে, রাজনৈতিক নীতির পার্থক্যের কারণেই কোনো ব্যক্তির মধ্যে নির্দিষ্ট ধরনের জ্যামিতিক চিত্রের প্রতি আকর্ষণ দেখা যায়। রক্ষণশীল রাজনৈতিক মতাদর্শীরা তাঁদের অন্যান্য বিশ্বাসের মতো জ্যামিতিক চিত্র বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক বা গতানুগতিকটাই বেছে নিয়েছেন। অপর দিকে উদারনীতির রাজনৈতিক মতাদর্শীরা তাঁদের নীতির মতোই কিছুটা ভিন্নতাকেও গ্রহণ করে নিয়েছেন।
ছবির মাধ্যমে রাজনৈতিক মতাদর্শ খুঁজে নেওয়ার গবেষণা এটিই প্রথম নয়। ২০১৪ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, একই রকম দুটি ছবির মধ্যে পার্থক্য খুঁজে নেওয়ায় এগিয়ে রক্ষণশীলরা। এ ছাড়া চলতি বছরের অপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, রক্ষণশীলদের মধ্যে উদারপন্থীদের চেয়ে আত্মমর্যাদা বেশি থাকে।
জ্যামিতিক চিত্র ও কোনো ব্যক্তির রাজনৈতিক মতের সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব পেনসেলভানিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের একদল গবেষক। এ-সংক্রান্ত গবেষণা নিবন্ধটি প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান সাময়িকী ‘জার্নাল অব পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি’।
গবেষণায় একদল ব্যক্তিকে বিভিন্ন জ্যামিতিক চিত্রের মধ্য থেকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে বলা হয়। একই সঙ্গে ওই ব্যক্তিদের কিছু প্রশ্ন করা হয়। এসব প্রশ্নের মাধ্যমে গবেষণায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত মনোভাব জেনে নেওয়া হয়। পরে চিত্র ও রাজনৈতিক মনোভাবের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা চলে।
গবেষকরা বলেন, কিছুটা রক্ষণশীল মতাদর্শীরা সোজাসাপ্টা জ্যামিতিক চিত্রের প্রতি আকৃষ্ট হন। অপরদিকে উদারপন্থীরা আকৃষ্ট হন কিছুটা জটিল আকৃতির প্রতি।
গবেষকদের বরাত দিয়ে ‘মেন্টাল ফ্লস’ ওয়েবসাইট জানিয়েছে, রাজনৈতিক নীতির পার্থক্যের কারণেই কোনো ব্যক্তির মধ্যে নির্দিষ্ট ধরনের জ্যামিতিক চিত্রের প্রতি আকর্ষণ দেখা যায়। রক্ষণশীল রাজনৈতিক মতাদর্শীরা তাঁদের অন্যান্য বিশ্বাসের মতো জ্যামিতিক চিত্র বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক বা গতানুগতিকটাই বেছে নিয়েছেন। অপর দিকে উদারনীতির রাজনৈতিক মতাদর্শীরা তাঁদের নীতির মতোই কিছুটা ভিন্নতাকেও গ্রহণ করে নিয়েছেন।
ছবির মাধ্যমে রাজনৈতিক মতাদর্শ খুঁজে নেওয়ার গবেষণা এটিই প্রথম নয়। ২০১৪ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, একই রকম দুটি ছবির মধ্যে পার্থক্য খুঁজে নেওয়ায় এগিয়ে রক্ষণশীলরা। এ ছাড়া চলতি বছরের অপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, রক্ষণশীলদের মধ্যে উদারপন্থীদের চেয়ে আত্মমর্যাদা বেশি থাকে।