বিশ্বজুড়ে এখন সবচেয়ে বেশি গবেষণা চলছে ড্রোনপ্রযুক্তি নিয়ে। সাধারণ
কেনাকাটা, পশুচারণ থেকে শুরু করে যুদ্ধ বা গোয়েন্দাগিরি সব ক্ষেত্রেই
অত্যাধুনিক ড্রোনপ্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এবার এ ধারায় আরেকটি নতুন
অধ্যায় যোগ হলো। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের আগাম খবর জানতেও এখন ড্রোন
ব্যবহারের কথা চিন্তা করছেন গবেষকরা। এ খবর জানিয়েছে স্কাই নিউজ।
দ্বীপরাষ্ট্র আইসল্যান্ডে রয়েছে অসংখ্য আগ্নেয়গিরি। ২০১০ সালে এক ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত ঘটলে গোটা ইউরোপের আকাশ ছাইয়ে ঢাকা পড়ে। যার ফলে শত শত বিমানের ফ্লাইট স্থগিত করতে হয়েছিল। ক্ষতি হয় প্রায় ১৫০ মিলিয়ন ইউরো।
গবেষকদের আশঙ্কা, দেশটির সর্ববৃহৎ আগ্নেয়গিরি ‘কাটলা’ খুব শিগগির এ রকম একটি অগ্ন্যুৎপাতের সূচনা করবে। তাই তাঁরা ব্যস্তসমস্ত হয়ে পড়েছেন এর পূর্বাভাসের জন্য।
গবেষক ফার্ডিনান্ড উলফের মতে, ‘ড্রোনের মাধ্যমে মানুষের অগম্য জায়গাগুলোর ছবি নিয়ে একটি থ্রি-ডি মডেল দাঁড় করানো হবে। এ ছাড়া সেন্সর আর ইনফ্রা রেড ক্যামেরার মাধ্যমে সম্ভাব্য অগ্ন্যুৎপাতের পূর্বাভাস পাওয়া যাবে। এর আগে এ ধরনের কাজে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হতো, যা ছিল অত্যন্ত ব্যয়বহুল।’
এর আগে দ্বীপরাষ্ট্রটির আরেকটি আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখের ভেতর থেকে প্রায় দুই হাজার ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রার ভেতরেও ড্রোন ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।
সাধারণত বড় আকারের আগ্নেয়গিরিগুলো ১০০ বছরে অন্তত দুবার অগ্ন্যুৎপাত ঘটিয়ে থাকে। বিজ্ঞানীদের হিসাবে ২০১৮ সালেই আইসল্যান্ডে আরেকটি বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা আছে। এ জন্য আগে থাকতেই সতর্ক থাকতে চাইছেন তাঁরা।
দ্বীপরাষ্ট্র আইসল্যান্ডে রয়েছে অসংখ্য আগ্নেয়গিরি। ২০১০ সালে এক ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত ঘটলে গোটা ইউরোপের আকাশ ছাইয়ে ঢাকা পড়ে। যার ফলে শত শত বিমানের ফ্লাইট স্থগিত করতে হয়েছিল। ক্ষতি হয় প্রায় ১৫০ মিলিয়ন ইউরো।
গবেষকদের আশঙ্কা, দেশটির সর্ববৃহৎ আগ্নেয়গিরি ‘কাটলা’ খুব শিগগির এ রকম একটি অগ্ন্যুৎপাতের সূচনা করবে। তাই তাঁরা ব্যস্তসমস্ত হয়ে পড়েছেন এর পূর্বাভাসের জন্য।
গবেষক ফার্ডিনান্ড উলফের মতে, ‘ড্রোনের মাধ্যমে মানুষের অগম্য জায়গাগুলোর ছবি নিয়ে একটি থ্রি-ডি মডেল দাঁড় করানো হবে। এ ছাড়া সেন্সর আর ইনফ্রা রেড ক্যামেরার মাধ্যমে সম্ভাব্য অগ্ন্যুৎপাতের পূর্বাভাস পাওয়া যাবে। এর আগে এ ধরনের কাজে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হতো, যা ছিল অত্যন্ত ব্যয়বহুল।’
এর আগে দ্বীপরাষ্ট্রটির আরেকটি আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখের ভেতর থেকে প্রায় দুই হাজার ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রার ভেতরেও ড্রোন ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।
সাধারণত বড় আকারের আগ্নেয়গিরিগুলো ১০০ বছরে অন্তত দুবার অগ্ন্যুৎপাত ঘটিয়ে থাকে। বিজ্ঞানীদের হিসাবে ২০১৮ সালেই আইসল্যান্ডে আরেকটি বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা আছে। এ জন্য আগে থাকতেই সতর্ক থাকতে চাইছেন তাঁরা।