জহুরুল ইসলামের অপরাজিত ৩৫ রানের ওপর ভর করে ঢাকা ডায়নামাইটসের বিপক্ষে ৬ উইকেটের জয় পেয়েছে সাকিব আল হাসানের রংপুর রাইডার্স।
ঢাকা ডায়নামাইটসের ছুড়ে দেওয়া ১৩৬ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে দলের শুভ সুচনা করেন রাইডার্সের দুই ওপেনার সিমন্স এবং সৌম্য সরকার। তাদের ওপেনিং জুটি থেকেই আসে ৩৮ রান।
২১ রান করে সৌম্য বিদায় নিলেও জহুরুল ইসলামকে সঙ্গী করে দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন সিমন্স।
তাদের জুটি থেকে আসে ১৭ রান। এরপরেই আবুল হাসানের শিকার হয়ে ফেরেন সিমন্স।
তার বিদায়ে সাকিব ক্রিজে আসলেও বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি। ব্যক্তিগত ৮ রানে ফেরেন সাকিব। এরপর ড্যারেন স্যামিকে সঙ্গে নিয়ে স্কোর বোর্ডকে এগিয়ে নিতে থাকেন জহুরুল।
তাদের জুটি থেকে আসে ৪৩ রান। এরপরই ফেরেন স্যামি। স্কোর বোর্ডে রান তখন ১১৯।
শেষ পর্যন্ত জহুরুল ৩৫ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন। রংপুর রাইডার্স ৬ উইকেটের জয় পায়।
এর আগে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি ঢাকা ডায়নামাইটস। ইনিংসের প্রথম ২৪ বল থেকে তাদের সংগ্রহ মাত্র ১৯ রান।
দলীয় স্কোর তখন ১৯, চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাদমান ইসলাম রান আউট হয়ে ফিরে গেলে প্রথম সাফল্য ঘরে তোলে সাকিবের রংপুর।
৩৫ রানে শামসুর রহমান এবং ৩৯ রানে সৌকত আলী ফিরে গেলে চাপে পড়ে ডায়নামাইটস ব্যাটিং লাইন আপ। শামসুর রহমানকে সাকিব এবং সৌকতকে ফেরান পেরেরা।
তাদের বিদায়ে দলের হাল ধরেন সাঙ্গাকারা এবং নাসির হোসেন। দু’জনের জুটি থেকে আসে ৪৫ রান। এরপরই রান আউট হয়ে ফেরেন সুপার সাঙ্গা। স্কোর বোর্ডে রান তখন ৮৪।
শেষ পর্যন্ত ২০ ওভার শেষে ঢাকার সংগ্রহ দাঁড়ায় ১৩৫। সর্বোচ্চ ৩০ রান আসে নাসির হোসেনের ব্যাট থেকে। সাঙ্গাকারা করেন ২৯ রান।
ঢাকা ডায়নামাইটসের ছুড়ে দেওয়া ১৩৬ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে দলের শুভ সুচনা করেন রাইডার্সের দুই ওপেনার সিমন্স এবং সৌম্য সরকার। তাদের ওপেনিং জুটি থেকেই আসে ৩৮ রান।
২১ রান করে সৌম্য বিদায় নিলেও জহুরুল ইসলামকে সঙ্গী করে দলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন সিমন্স।
তাদের জুটি থেকে আসে ১৭ রান। এরপরেই আবুল হাসানের শিকার হয়ে ফেরেন সিমন্স।
তার বিদায়ে সাকিব ক্রিজে আসলেও বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি। ব্যক্তিগত ৮ রানে ফেরেন সাকিব। এরপর ড্যারেন স্যামিকে সঙ্গে নিয়ে স্কোর বোর্ডকে এগিয়ে নিতে থাকেন জহুরুল।
তাদের জুটি থেকে আসে ৪৩ রান। এরপরই ফেরেন স্যামি। স্কোর বোর্ডে রান তখন ১১৯।
শেষ পর্যন্ত জহুরুল ৩৫ রানে অপরাজিত থেকে দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন। রংপুর রাইডার্স ৬ উইকেটের জয় পায়।
এর আগে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো করতে পারেনি ঢাকা ডায়নামাইটস। ইনিংসের প্রথম ২৪ বল থেকে তাদের সংগ্রহ মাত্র ১৯ রান।
দলীয় স্কোর তখন ১৯, চতুর্থ ওভারের শেষ বলে সাদমান ইসলাম রান আউট হয়ে ফিরে গেলে প্রথম সাফল্য ঘরে তোলে সাকিবের রংপুর।
৩৫ রানে শামসুর রহমান এবং ৩৯ রানে সৌকত আলী ফিরে গেলে চাপে পড়ে ডায়নামাইটস ব্যাটিং লাইন আপ। শামসুর রহমানকে সাকিব এবং সৌকতকে ফেরান পেরেরা।
তাদের বিদায়ে দলের হাল ধরেন সাঙ্গাকারা এবং নাসির হোসেন। দু’জনের জুটি থেকে আসে ৪৫ রান। এরপরই রান আউট হয়ে ফেরেন সুপার সাঙ্গা। স্কোর বোর্ডে রান তখন ৮৪।
শেষ পর্যন্ত ২০ ওভার শেষে ঢাকার সংগ্রহ দাঁড়ায় ১৩৫। সর্বোচ্চ ৩০ রান আসে নাসির হোসেনের ব্যাট থেকে। সাঙ্গাকারা করেন ২৯ রান।