আত্মহত্যার প্রবণতা ঠেকাতে অস্ট্রেলিয়ায় নতুন কিছু ফিচার এবং টুলস চালু
করেছে ফেসবুক। এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রে এ রকম কিছু টুলস চালু
করে ফেসবুক। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল জানিয়েছে এ খবর।
অনেক সময় দেখা গেছে, প্রকাশ্যে কারো সামনে নিজের অনুভূতি বর্ণনা করার চেয়ে অনেকেই ফেসবুকে অপরিচিত কারো সাথে বা কোনো ‘কনফেশন’ পেজে বিভিন্ন সময়ে নিজেদের সমস্যা বা অনুভূতির কথা জানিয়ে থাকে।
ফেসবুকের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘মানুষকে নিরাপদে রাখাই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ‘ফোরফ্রন্ট’, ‘নাউ ম্যাটার্স নাউ’, ‘দ্য ন্যাশনাল সুইসাইড প্রিভেনশন লাইফলাইন’সহ বেশকিছু স্থানীয় মানসিক রোগ হাসপাতালের সাথে মিলে কাজ করা শুরু করে ফেসবুক। অস্ট্রেলিয়াতেও একইভাবে কাজ করবে তারা। এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার ‘বিয়ন্ড ব্লু’, ‘হেডস্পেস’-এর মতো স্থানীয় মানসিক হাসপাতালগুলোর সাথে কাজ করা শুরু করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
এ ছাড়া ফেসবুকের কোনো ব্যবহারকারীর যদি অন্য কারো পোস্ট দেখে মনে হয় কেউ হতাশায় ভুগছেন বা আত্মহত্যাপ্রবণ হয়ে উঠছেন তাহলে তিনি জরুরি সেবামাধ্যমগুলোতে ফোন দিয়ে তা জানিয়ে রাখতে পারবেন।
ফেসবুকের বিভিন্ন দল আত্মহত্যার প্রবণতা ঠেকাতে অস্ট্রেলিয়াতে ২৪ ঘণ্টা হেল্পলাইনের মাধ্যমে সমন্বয় সাধনের কাজ করে যাচ্ছে। আত্মহত্যাপ্রবণ কারো খবর পেলেই তারা সাথে সাথে কাজ করা শুরু করে। হতাশায় ভুগছে এমন মানুষদের সাথে যোগাযোগ করা বা মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞদের সাথে কথা বলিয়ে দেওয়ার কাজটি করে তারা।
ফেসবুকের মুখপাত্র বলেন, ‘যারা হতাশাজনক পোস্ট দিচ্ছে আমরা তাদের প্রোফাইলগুলোতে নজরে রাখি। যদি তারা কোনো পরামর্শ করতে চায় তাহলে সেটাও আমরা ব্যবস্থা করে থাকি। দূরের বা পুরোনো কোনো বন্ধুদের সাথে আবার যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া বা কোনো হেল্পলাইনের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখার কাজটি আমরা করে থাকি।’
অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের গণমাধ্যম ফেয়ারফ্যাক্স মিডিয়ার প্রধান নির্বাহী ক্রিস টান্টি আত্মহত্যার প্রবণতা রোধে ফেসবুকের বিভিন্ন টুলস সম্পর্কে বলেন, ‘বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষ একই ধরনের সমস্যায় ভুগছে কিন্তু চরম হতাশার মুহূর্তে তারা কারো সাথে পরামর্শ করতে পারছে না। অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো প্রান্তের মানুষ এখন ফেসবুকের মাধ্যমে এ সুযোগ পাবে। এটা খুবই ভালো উদ্যোগ।’
অনেক সময় দেখা গেছে, প্রকাশ্যে কারো সামনে নিজের অনুভূতি বর্ণনা করার চেয়ে অনেকেই ফেসবুকে অপরিচিত কারো সাথে বা কোনো ‘কনফেশন’ পেজে বিভিন্ন সময়ে নিজেদের সমস্যা বা অনুভূতির কথা জানিয়ে থাকে।
ফেসবুকের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘মানুষকে নিরাপদে রাখাই আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।’
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ‘ফোরফ্রন্ট’, ‘নাউ ম্যাটার্স নাউ’, ‘দ্য ন্যাশনাল সুইসাইড প্রিভেনশন লাইফলাইন’সহ বেশকিছু স্থানীয় মানসিক রোগ হাসপাতালের সাথে মিলে কাজ করা শুরু করে ফেসবুক। অস্ট্রেলিয়াতেও একইভাবে কাজ করবে তারা। এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার ‘বিয়ন্ড ব্লু’, ‘হেডস্পেস’-এর মতো স্থানীয় মানসিক হাসপাতালগুলোর সাথে কাজ করা শুরু করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
এ ছাড়া ফেসবুকের কোনো ব্যবহারকারীর যদি অন্য কারো পোস্ট দেখে মনে হয় কেউ হতাশায় ভুগছেন বা আত্মহত্যাপ্রবণ হয়ে উঠছেন তাহলে তিনি জরুরি সেবামাধ্যমগুলোতে ফোন দিয়ে তা জানিয়ে রাখতে পারবেন।
ফেসবুকের বিভিন্ন দল আত্মহত্যার প্রবণতা ঠেকাতে অস্ট্রেলিয়াতে ২৪ ঘণ্টা হেল্পলাইনের মাধ্যমে সমন্বয় সাধনের কাজ করে যাচ্ছে। আত্মহত্যাপ্রবণ কারো খবর পেলেই তারা সাথে সাথে কাজ করা শুরু করে। হতাশায় ভুগছে এমন মানুষদের সাথে যোগাযোগ করা বা মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞদের সাথে কথা বলিয়ে দেওয়ার কাজটি করে তারা।
ফেসবুকের মুখপাত্র বলেন, ‘যারা হতাশাজনক পোস্ট দিচ্ছে আমরা তাদের প্রোফাইলগুলোতে নজরে রাখি। যদি তারা কোনো পরামর্শ করতে চায় তাহলে সেটাও আমরা ব্যবস্থা করে থাকি। দূরের বা পুরোনো কোনো বন্ধুদের সাথে আবার যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া বা কোনো হেল্পলাইনের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখার কাজটি আমরা করে থাকি।’
অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের গণমাধ্যম ফেয়ারফ্যাক্স মিডিয়ার প্রধান নির্বাহী ক্রিস টান্টি আত্মহত্যার প্রবণতা রোধে ফেসবুকের বিভিন্ন টুলস সম্পর্কে বলেন, ‘বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষ একই ধরনের সমস্যায় ভুগছে কিন্তু চরম হতাশার মুহূর্তে তারা কারো সাথে পরামর্শ করতে পারছে না। অস্ট্রেলিয়ার যেকোনো প্রান্তের মানুষ এখন ফেসবুকের মাধ্যমে এ সুযোগ পাবে। এটা খুবই ভালো উদ্যোগ।’