অনেক চেষ্টা করেও শেষ রক্ষা হলো না স্যামসাংয়ের। অ্যাপলকে জরিমানা দিতেই
হচ্ছে তাদের। আর টাকার অঙ্কটাও বেশ বড়। গুনে গুনে ৫৪৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
তাদের পকেট থেকে চলে যাচ্ছে। এ খবর জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য
ভার্জ।
প্যাটেন্ট এবং ডিজাইন নিয়ে স্যামসাং ও অ্যাপলের মধ্যে লড়াই নতুন কোনো ঘটনা নয়। অনেক আগে থেকেই মামলা-মোকদ্দমার ব্যাপারগুলো চলে আসছে।
২০১১ সালে অ্যাপলে অনধিকার প্রবেশ এবং আইফোন এর ডিজাইন নকল করে স্মার্টফোন বানানোর অভিযোগে স্যামসাংয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল অ্যাপল। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় প্রথম দফায় ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের এক আদালত ৯৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার জরিমানা করেন স্যামসাংকে। পরে আপিল করলে গত মে মাসে জরিমানার পরিমাণ ৩৮২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার কমিয়ে দেওয়া হয়।
গত বৃহস্পতিবার, ক্যালিফোর্নিয়ার সান হোসে ফেডারেল কোর্টে জমা দেওয়া কাগজপত্রে স্যামসাং ইলেকট্রনিকস কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আগামী ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে তারা অ্যাপলের পুরো পাওনা পরিশোধ করবে।
দক্ষিণ কোরিয়াভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্যামসাংয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘আদালত অ্যাপলের অন্যায্য দাবির পক্ষেই রায় দিয়েছেন, এটা আমাদের জন্য হতাশাজনক।’
তবে এ ব্যাপারে অ্যাপলের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি।
প্যাটেন্ট এবং ডিজাইন নিয়ে স্যামসাং ও অ্যাপলের মধ্যে লড়াই নতুন কোনো ঘটনা নয়। অনেক আগে থেকেই মামলা-মোকদ্দমার ব্যাপারগুলো চলে আসছে।
২০১১ সালে অ্যাপলে অনধিকার প্রবেশ এবং আইফোন এর ডিজাইন নকল করে স্মার্টফোন বানানোর অভিযোগে স্যামসাংয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল অ্যাপল। অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় প্রথম দফায় ২০১২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের এক আদালত ৯৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার জরিমানা করেন স্যামসাংকে। পরে আপিল করলে গত মে মাসে জরিমানার পরিমাণ ৩৮২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার কমিয়ে দেওয়া হয়।
গত বৃহস্পতিবার, ক্যালিফোর্নিয়ার সান হোসে ফেডারেল কোর্টে জমা দেওয়া কাগজপত্রে স্যামসাং ইলেকট্রনিকস কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, আগামী ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে তারা অ্যাপলের পুরো পাওনা পরিশোধ করবে।
দক্ষিণ কোরিয়াভিত্তিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্যামসাংয়ের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘আদালত অ্যাপলের অন্যায্য দাবির পক্ষেই রায় দিয়েছেন, এটা আমাদের জন্য হতাশাজনক।’
তবে এ ব্যাপারে অ্যাপলের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি।