এবার Shareit ইন্সটল করুন আপনার ল্যাপটপে

এবার Shareit ইন্সটল করুন আপনার ল্যাপটপে
আসসালামুআলাইকুম সবাই কেমন আছেন ? বর্তমান যুগে প্রায় সবাই android ফোন ব্যাবহার করেন এবং সবাই কম বেশি ফাইল শেয়ার করেন  আর ফাইল শেয়ার করার জন্য shareit একটি জনপ্রিয় সফটওয়্যার ! ল্যাপটপ থেকে ফোন যারা ফাইল শেয়ার করেন তাদের অনেক ধরনের ক্যাবল ব্যাবহার করতে হয় তাই আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম shareit pc version !! এই সফটওয়্যার দিয়ে আপনি খুব সহজেই ল্যাপটপ থেকে আপনার android ফোনে ফাইল শেয়ার করতে পারবেন।। মাত্র ৯.১ মেগাবাইট সফটওয়্যার টি নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিন :- এখান থেকে ডাউনলোড করুন  অথবা এখানে ক্লিক করুন… download here

ডাউনলোড হয়ে গেলে নরমাল ভাবেই ইন্সটল করুন  অথবা এই ভিডিও টি দেখতে পারেন  tutorial how to install shareit
ধন্যবাদ সবাই কে আর কোন ভুল হলে প্লিস ক্ষমা করবেন ! ভালো থাকবেন সবাই!

Folder Highlight দিয়ে রাঙিয়ে দিন ফোল্ডার আইকন

Folder Highlight দিয়ে রাঙিয়ে দিন ফোল্ডার আইকন
আসসালামু আলাইকুম । সবাই কেমন আছেন আসা করি সবাই ভাল আছেন ।
আজকে আমি আপনাদের একটা মজার সফটওয়্যার কথা জানাব । যদিও অনেকে জানেন । যারা জানেন না তাদের জন্য আমার শেয়ার করা । আমাদের কম্পিউটারে যারা উইন্ডোজএক্স-পি, ভিস্তা বা ৭ ব্যবহার করি তার ফোল্ডার আইকন হলুদ রংয়ের থাকে। ফোল্ডার হাইলাইট (FolderHighlight) ব্যবহারকরে রং পরিবর্তন এবং টুল টিপ যুক্ত করতে পারি।
ফোল্ডার হাইলাইট(FolderHighlight)এর মাধ্যমে আপনি যেকোনো ফোল্ডারের রং পরিবর্তন করতে পারবেন । যদিও উইন্ডোজের মাধ্যমে ফোল্ডার আইকন পরিবর্তন করা যায় কিন্তু ফোল্ডার হাইলাইট (FolderHighlight) দিয়ে এক্সপ্লোরারের রাইট ক্লিক মেনুর মাধ্যমে রং পরিবর্তন করা যায়।
কিভাবে ব্যবহার করবেন?
ফোল্ডার হাইলাইট (FolderHighlight)ব্যবহার করা খুবই সহজ আপনি আপনার কম্পিউটার যতটুকুই জানুন না কেন। ফোল্ডারের রং পরিবর্তন করতে, মাউস দিয়ে যে ফোল্ডারের রং পরিবর্তন করবেন তাতে রাইট ক্লিক করুন। তারপর কনট্যাক্স মেনু থেকে ফোল্ডার হাইলাইট(FolderHighlight) সিলেক্ট করুন এবং উপযুক্ত রং নির্বাচন করুন।
যেসকল অপারেটিং সিস্টেম সাপোর্টকরে:
উইন্ডোজ ২০০০, উইন্ডোজ ২০০৩, উইন্ডোজ এক্স-পি,উইন্ডোজ ভিস্তা এবং উইন্ডোজ ৭ এর x86 (৩২ বিট) এবং x64(৬৪বিট)

ডাউনলোড লিঙ্ক

ডাউনলোড করে নিন ZD Soft Screen Recorder 8 Pro সফটওয়্যার সাথে ফুল ভার্সন।

 ডাউনলোড করে নিন ZD Soft Screen Recorder 8 Pro সফটওয়্যার সাথে ফুল ভার্সন।
আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ZD Soft Screen Recorder 8 Pro। এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি খুব সহজে আপনার পিসির Screen থেকে যে কোন কিছু Recorde করতে পারবেন। অনেকেই ধরেন ভিডিও টিউটোরিয়াল  বানাতে চাইতেছেন, তাহলে আপনি এই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে পারেন।

Setup File  ডাউনলোড লিঙ্ক :- এখানে ক্লিক  করুন ।।
Crack File  ডাউনলোড লিঙ্ক :- এখানে ক্লিক  করুন ।।
ডাউনলোড করার নিয়মঃ-

আপনার ডাউনলোড করা RAR ফাইলটি Winrar দিয়ে ওপেন করুন । এবার সেটআপ ফাইলে ক্লিক করে   ইন্সটল করে নিন । Crack ফাইল টি ক্লিক করুন এবং পপ শব্দ  হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন । আর উপভোগ করুন ZD Soft Screen Recorder 8 Pro সফটওয়্যার সাথে ফুল ভার্সন।

আপনি কি আপনার পিসির উইন্ডোজের পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছেন? জেনে নিন এর সমাধান

আপনি কি আপনার পিসির উইন্ডোজের পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছেন? জেনে নিন এর সমাধান
ভুলে যাওয়া বিষয়টিই কোন মানুষের জন্যই প্রীতিকর নয়, আর পাসওয়ার্ড ভুলে যাওয়া সম্ভবত সবচাইতে বেশি অপ্রতিকর ঘটনা গুলোর মধ্যে একটি। তবুও যেহেতু ‘মানুষ মাত্রই ভুল করে থাকে’, তাই মাঝে মাঝে আমরা পাসওয়ার্ডও ভুলে যেতেই পারি। কিন্তু নিশ্চয়ই সেই ভুল সংশোধন করারও উপায় থেকেই যায়? আজ আমাদের আলোচনার বিষয় হচ্ছে, ‘ভুলে যাওয়া উইন্ডোজ পাসওয়ার্ড রিসেট করার’ সবচাইতে সহজ উপায় সম্পর্কে।

পদ্ধতিঃ

আমরা সিম্পলি কমান্ড লাইন ট্রিকের মাধ্যমেই উইন্ডোজের পাসওয়ার্ডটি রিসেট করবো।
প্রথমে বুটেব্যল পেনড্রাইভ বা উইন্ডোজ ডিভিডি কম্পিউটারে সংযুক্ত করে কম্পিউটার বুট করুন এবং নিচের চিত্রের মত একটু উইন্ডো দেখতে পেলে সেখানে থেকে “Repair your computer” সিলেক্ট করুন।
1
এরপর পরবর্তী ধাপে নিচের চিত্রের মত উইন্ডো পেলে “Command Prompt “ সিলেক্ট করুন।
2
প্রথমে নিচের কোডটি কমান্ড প্রম্পটে লিখুনঃ
copy c:\windows\system32\sethc.exe c:\

এরপর, নিচের কোডটি লিখুনঃ
copy c:\windows\system32\cmd.exe c:\windows\system32\sethc.exe
3
এবার আপনি আপনার কম্পিউটারটি রিবুট করুন।
রিবুট করার পর যখন আপনি লগিন স্ক্রিনে আসবেন তখন ৫ বার Shift কী চাপুন। ফলে আপনি লগিন স্ক্রিনে কমান্ড প্রম্পট দেখতে পারবেন যা অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মোডে ওপেন হবে।
4
এবার পাসওয়ার্ড রিসেটের পালা। নিচের কমান্ডটি cmd তে টাইপ করুন যা আপনার ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করবে।
net user geek MyNewPassword
5
ব্যাস, হয়ে গেল। এখন আপনি আপনার নতুন নির্ধারিত ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে আপনার উইন্ডোজ সিস্টেমে লগিন করতে পারবেন।
খেয়াল করুনঃ আমি টিউটোরিয়ালটি উইন্ডোজ ৭এ পরীক্ষা করেছি। অন্যান্য ভার্সন সম্পর্কে নিশ্চিত নই। তবে আশা করি একই ভাবে এই পদ্ধতিটি ৮ বা এর পরের ভার্সন গুলোর জন্যেও কাজ করবে।

শেষ কথাঃ

হয়তো অনেকেই এই ছোট্ট ট্রিকসটি জানতেন, তবে যারা জানতেন না তাদের আশা করি কাজে আসবে এই ছোট্ট টিউটোরিয়ালটি। আজ এ পর্যন্তই, ভালো থাকুন।

আপনার কম্পিউটারে দ্রুত কপি করার জন্য র‌্যাম আর প্রসেসর লাগানোর দরকার নেই।

আপনার কম্পিউটারে দ্রুত কপি করার জন্য র‌্যাম আর প্রসেসর লাগানোর দরকার নেই।
আপনার কম্পিউটারে দ্রুত কপি করার জন্য র‌্যাম আর প্রসেসর লাগানোর দরকার নেই। SuperCopier 22beta Software টি সেটআপ করে কিছু সেটিং চেঞ্জ করে নিন আপনার পিসির কপি করার ক্ষমতা দ্বিগুন হয়ে যাবে। সেটিং গুলো দেখেনেই।
01. প্রথমে Software টি সেটআপ করুন। এরপর টাস্কবারে একটি আইকন আসবে। সেখান থেকে মাউস এর রাইট বাটন ক্লিক করে Configuration..এ ক্লিক করুন।
3. Copies & Moves defaults ক্লিক করে ডান পাশ থেকে Speed limit এ Enabled টিক বসান। এরপর ডানদিকে টেনে 100.00MB করে দিন
আবার টিক তুলে দিন।
4.এরপর Advanced এ ক্লিক করুন। Priority High করে দিন।  এবার চিত্রের ন্যায় 1 বসিয়ে দিন।  Apply & ok করুন এবার কপি করে দেখুন।
কাজ না হলে একবার রিস্টাট করুন।

কম্পিউটার এর খুটিনাটি সমস্যা ও তার সমাধান জেনে নিন ।

কম্পিউটার এর খুটিনাটি সমস্যা ও তার সমাধান জেনে নিন ।
০১) কম্পিউটার এ পাওয়ার আসছে না প্রথমে ইলেকট্রিক সংযোগ তারপর পাওয়ার কট এবং পাওয়ার সাপ্লাই চেক করুন।
০২) কিছুক্ষন চলার পর কম্পিউটার অটোমেটিক সাটডাউন হচ্ছে?
প্রথমে সেটিংস এ দেখুন সাটডাউন টাইম সিডিউল করা আছে কিনা, না থাকলে প্রসেসরের কুলিং পেস্ট আছে কিনা দেখুন শুকিয়ে গেলে নতুন পেস্ট লাগিয়ে ভাল করে কুলিং ফ্যানটি সংযোজন করেন।
০৩) কম্পিউটার রান হচ্ছে কিন্তু মনিটরে কিছু আসছেনা ,,,,,
ক.) মাদারবোর্ড সর্ট থাকতে পারে সেক্ষেত্রে মাদার বোর্ড এর নিচে প্রটেক্ট আছে কিনা না থাকলে শক্ত কাগজ দিয়েও প্রটেক্ট দিতে পারেন।
খ.) Memory খারাপ থাকলে ও ডিসপ্লে আসবে না কিন্তু সে ক্ষেত্রে Bad Memory সিগনাল পাবেন অবশ্যই।
গ.) স্টাবিলেইজার আউটপুট ভোল্ট ঠিক মত দিচ্ছে কিনা দেখে নিন।
কিছু বিপকোড……যা দ্বারা নির্ধারন করতে পারবেন কম্পিউটারের সমস্যা টি কোথায়।
1 Short Beep.
One beep is good! Everything is ok, that is if you see things on the screen. If you don’t see anything, check your monitor and video card first. Is everything connected? If they seem fine, your motherboard has some bad chips on it. First reset the SIMM’s and reboot. If it does the same thing, one of the memory chips on the motherboard are bad, and you most likely need to get another motherboard since these chips are soldered on.
2 Short Beeps.
Your computer has memory problems. First check video. If video is working, you’ll see an error message. If not, you have a parity error in your first 64K of memory. First check your SIMM’s. Reseat them and reboot. If this doesn’t do it, the memory chips may be bad. You can try switching the first and second banks memory chips. First banks are the memory banks that your CPU finds its first 64K of base memory in. You’ll need to consult your manual to see which bank is first. If all your memory tests good, you probably need to buy another motherboard.
3 Short Beeps.
Basically the same thing as 2 beeps. Follow that diagnosis above.
4 Short Beeps.
Basically the same thing as 2 beeps. Follow that diagnosis above. It could also be a bad timer
5 Short Beeps.
Your motherboard is complaining. Try reseating the memory and rebooting. If that doesn’t help, you should consider another motherboard. You could probably get away with just replacing the CPU, but that’s not too cost-effective. Its just time to upgrade!
6 Short Beeps.
The chip on your motherboard that controls your keyboard (A20 gate) isn’t working. First try another keyboard. If it doesn’t help, reseat the chip that controls the keyboard, if it isn’t soldered in. If it still beeps, replace the chip if possible. Replace the motherboard if it is soldered in.
7 Short Beeps.
Your CPU broke overnight. Its no good. Either replace the CPU, or buy another motherboard.
8 Short Beeps.
Your video card isn’t working. Make sure it is seated well in the bus. If it still beeps, either the whole card is bad or the memory on it is. Best bet is to install another video card.
9 Short Beeps.
Your BIOS is bad. Reseat or Replace the BIOS.
10 Short Beeps.
Your problem lies deep inside the CMOS. All chips associated with the CMOS will likely have to be replaced. Your best bet is to get a new motherboard.
11 Short Beeps.
Your problem is in the Cache Memory chips on the motherboard. Reseat or Replace these chips.
1 Long, 3 Short Beeps.
You’ve probably just added memory to the motherboard since this is a conventional or extended memory failure. Generally this is caused by a memory chip that is not seated properly. Reseat the memory chips.
1 Long, 8 Short Beeps.
Display / retrace test failed. Reseat the video card.

ডেস্কটপ কম্পিউটার
কম্পিউটার চালু হচ্ছে না
হার্ডওয়ার
১. পাওয়ার সাপ্লাইয়ে সমস্যা
২. পাওয়ার বাটনের সমস্যা
৩. র‌্যামের সমস্যা
৪. প্রসেসরের সমস্যা ১. পাওয়ার সাপ্লাই ঠিক আছে কিনা এবং প্রয়োজনীয় সব ক্যাবল লাগানো আছে কিনা চেক করুন।
২. কেসিং এর পাওয়ার বাটন চেক করুন।
৩. ইন্টারনাল স্পীকার একের অধিক বীপ আওয়াজ ক্রমাগত করলে বুঝতে হবে র‌্যামের সমস্যা। র‌্যাম বদলাতে হবে।
৪. প্রসেসর ঠিকমতো বসানো আছে কিনা এবং কুলিং ফ্যান চেক করুন।
কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট হচ্ছে সফটওয়ার
১. ভাইরাসের কারণে
২. এন্টিভাইরাসের সমস্যার কারণে
৩. কোনো বিশেষ অসামঞ্জস্যপূর্ণ সফটওয়ার ইন্সটলের কারণে
৪. অপারেটিং সিস্টেমের সমস্যার জন্য ১. এন্টিভাইরাস দিয়ে পুরো পিসি ভালো করে স্ক্যান করুন।
২. একাধিক এন্টিভাইরাস পিসিতে ইন্সটল করবেন না।
৩. যদি বিশেষ কোনো সফটওয়ার ইন্সটল করার পর থেকে সমস্যাটি দেখা দিয়ে তাহলে সেটি মুছে ফেলুন।
হার্ডওয়ার ১. র‌্যাম
২. পাওয়ার সাপ্লাই
৩. কুলিং ফ্যান
৪. নতুন হার্ডওয়ার
৫. ধুলাবালি ১. কখনোই ভিন্ন ভিন্ন বাস স্পীডের র‌্যাম ব্যবহার করবেন না।
২. র‌্যামটি খুলে অন্য স্লটে লাগিয়ে দেখুন।
৩. বিদ্যুতের উঠানামার জন্য এমনটা হলে ইউপিএস ব্যবহার করুন।
৪. প্রসেসর কুলিং ফ্যান ঠিকমতো ঘুরছে কিনা এবং সেটি শক্তভাবে প্রসেসরে লাগানো আছে কিনা তা পরীক্ষা করুন।
৫. নতুন কোনো হার্ডওয়ার লাগানোর পর থেকে যদি সমস্যার শুরু হয় তাহলে সেটি খুলে ফেলুন।
৬. কম্পিউটারের কেসিং এর ভেতরটা ধুলাবালি মুক্ত রাখুন।
কম্পিউটার চালুর পর নিজেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে হার্ডওয়ার ১. প্রসেসরের কুলিং ফ্যানের সমস্যা ১. মাদারবোর্ডে প্রসেসরের কুলিং ফ্যান শক্তভাবে বসানো আছে কিনা চেক করুন।
২. কম্পিউটার পুরাতন হলে প্রসেসরের আর ফ্যানের মাঝে থাকা থার্মাল পেস্ট ক্ষয়ে যাবার কারণে এমন হলে নতুন পেস্ট লাগাতে হবে।
৩. ফ্যানে জমে থাকা ধুলো পরিস্কার করতে হবে, এয়ার ব্লোয়ার ব্যবহার করলে সবচেয়ে ভালো হয়।
পিসি অন করলেই প্রসেসর থার্মাল ট্রিপ ওয়ার্নিং আসছে হার্ডওয়ার ১. প্রসেসরের কুলিং ফ্যান ১. প্রসেসরের উপরের কুলিং ফ্যান ঠিকভাবে শক্ত করে বসানো আছে কিনা চেক করুন।
কম্পিউটার চালু করার পর বীপ দিতে থাকে হার্ডওয়ার ১. যদি বীপ সংখ্যা এক হয় তার মানে কম্পিউটার ডিসপ্লে আউটপুট পাচ্ছে না।অথবা কীবোর্ড মাদারবোর্ডের সাথে ঠিকমতো সংযুক্ত না হলেও এমনটা হতে পারে।।
২. যদি একটি বড় বীপের পর দুটি ছোটো বীপ হয় তারমানে র‌্যাম পাচ্ছে না আপনার মাদারবোর্ড।
৩. যদি একটি বড় বীপের পর তিনটি ছোট বীপ হয় তাহলে বুঝবেন নিশ্চিতভাবেই ডিসপ্লে বা গ্রাফিক্স আউটপুটের সমস্যা।।
৪. যদি একটা বড় বীপ তারপর চারটা ছোট বীপ হয় তারমানে আপনার মাদারবোর্ড বা গুরুত্বপূর্ণ কোন হার্ডওয়ার নষ্ট হয়ে গিয়েছে বা ঠিকমতো কাজ করছে না।
১. র‌্যাম পরিবর্তন না স্লট পরিবর্তন করে দেখুন।
২. মনিটরের দিকে তাকান। এটি কি স্লীপ মোডে আছে।? অর্থাৎ এর লেড লাইট কি জ্বলছে নিভছে কিনা খেয়াল করুন। যদি তা না হয় অর্থাৎ লেড লাইট জ্বলেই থাকে এবং মনিটরে কিছু না কিছু দেখা যায় তাহলে আপনার মাদারবোর্ড ও গ্রাফিক্স কার্ড ঠিক আছে।
৩. যদি পাওয়ার অন করাই সম্ভব না হয় তাহলে কেসিং খুলে দেখুন নিঃসন্দেহে আপনার পাওয়ার সাপ্লাইয়ে সমস্যা।
৪. এবারে ধরুন মাদারবোর্ডের পাওয়ার লেড জ্বলছে কিন্তু কেসিংয়ের পাওয়ার বাটন চাপলেও পিসি রেসপন্স করছে না তখন বুঝতে হবে কেসিংয়ের পাওয়ার সাপ্লাইয়ে কোনো সমস্যা হবার কারণে এটি পর্যাপ্ত ভোল্টেজ আউটপুট দিতে পারছে না। এক্ষেত্রে সম্ভব হলে অন্য পাওয়ার সাপ্লাই লাগিয়ে চেষ্টা করে দেখুন।
৫. পাওয়ার সুইচেই সমস্যা। অভিজ্ঞ কাজ জানা ব্যবহারকারীরা সম্ভব হলে মাদারবোর্ডের ম্যানুয়াল দেখে মাদারবোর্ডের পাওয়ার বাটন পিন দুইটি বের করে তা কোনোভাবে কন্টাক্ট করে দেখতে পারেন কাজ হয় কিনা।
পাওয়ার সাপ্লাই কাজ করছে না হার্ডওয়ার
পাওয়ার সাপ্লাই নষ্ট হয়ে গেছে
১. নষ্ট হলে ঠিক না করে নতুন পাওয়ার সাপ্লাই লাগানো যেতে পারে।
উইন্ডোজ চালু হতে বেশি সময় নিচ্ছে সফটওয়ার ১. স্টার্টআপে প্রোগ্রামের সংখ্যা বেশি ১. স্টার্ট মেনু বা রানে গিয়ে MSCONFIG লিখে এন্টার দিন। স্টার্ট আপ ট্যাব থেকে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম আনচেক করুন।
কম্পিউটার বারবার হ্যাং করছে সফটওয়ার ১. ভাইরাস
২. একাধিক এন্টিভাইরাস ১. এন্টিভাইরাস দিয়ে পিসি ভালোমতো স্ক্যান দিন।
২. একসাথে একের অধিক এন্টিভাইরাস পিসিতে ইন্সটল করবেন না।
হার্ডওয়ার ১. র‌্যাম ১. র‌্যাম ঠিকমতো স্লটে বসানো আছে কিনা দেখুন।
২. একই বাসস্পীডবিশিষ্ট র‌্যাম ব্যবহার করবেন।
কম্পিউটার স্লো হয়ে গেছে সফটওয়ার ১. ভাইরাস
২. অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম
৩. সি ড্রাইভে অপর্যাপ্ত স্পেস ১. এন্টিভাইরাস দিয়ে পিসি স্ক্যান করুন।
২. খুব বেশি এপ্লিকেশন বা সফটওয়ার পিসিতে ইন্সটল করবেন না।
৩. সি ড্রাইভ বা উইন্ডোজের ড্রাইভে ২০% স্পেস সবসময় খালি রাখবেন।
হার্ডওয়ার ১. র‌্যাম
২. ধুলাবালি ১. কম্পিউটারের ভেতর এবং আশপাশ সবসময় ধুলাবালি মুক্স রাখবেন।
২. উষ্ণ কোনো স্থানে কম্পিউটার রাখবেন না।
৩. প্রয়োজনের চেয়ে র‌্যামের মেমোরির পরিমাণ কম।
কম্পিউটারের ঘড়ির সময় ঠিক থাকছে না হার্ডওয়ার
১. মাদারবোর্ড পুরাতন হলে বায়োসের ব্যাটারী ডাউন হবার কারণে ১. কম্পিউটার মাদারবোর্ডে থাকা বায়োসের কয়েন সদৃশ ব্যাটারীটি বদলে দিতে হবে।
মনিটর কম্পিউটারের ডিসপ্লেতে কিছু আসছে না হার্ডওয়ার ১. র‌্যামের সমস্যা
২. গ্রাফিক্স কার্ডের সমস্যা
৩. কানেকশনের সমস্যা ১. মনিটরের পাওয়ার এবং সিপিইউ’র ডিসপ্লে আউটপুট থেকে মনিটর পর্যন্ত সব কানেকশন ঠিক আছে কিনা চেক করুন।
২. র‌্যামের স্লট পরিবর্তন করে বসালেও এ সমস্যা মাঝেমাঝে ঠিক হতে পারে।
৩. যদি কম্পিউটার অন করার পর ইন্টারনাল সিস্টেম স্পীকার তিনবার ছোটো ছোটো বীপ করে তাহলে বুঝতে হবে গ্রাফিক্স কার্ডের সমস্যা। আপনার গ্রাফিক্স কার্ড চেক করুন।
৪. বায়োস রিসেট দিন।
মনিটরের স্ক্রীণ ঝাপসা সফটওয়ার ১. ড্রাইভার ইন্সটল করা নেই
২. ডাইরেক্ট এক্স এর সমস্যা
৩. সেটিংস এর সমস্যা ১. আপনার গ্রাফিক্স কার্ডের জন্য সর্বশেষ ড্রাইভার ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন
২. ডাইরেক্ট এক্স আপডেট করুন।
৩. ডিসপ্লে সেটিংস এ গিয়ে রেজুলেশন এবং রিফ্রেশ রেট(৬০ হার্টজ) চেক করুন। কালার মোড(৩২ বিট) চেক করুন।
গ্রাফিক্স কার্ডের সমস্যা হার্ডওয়ার ১. কানেকশনের সমস্যা
২. বায়োস সেটিংস
৩. ত্রুটিপূর্ণ গ্রাফিক্স কার্ড ১. গ্রাফিক্স কার্ড এবং মনিটরের কানেকশন চেক করুন।
২. বায়োসের সেটিং ডিফল্ট করে দিন।
৩. যদি কম্পিউটার অন করার পর সিস্টেম স্পীকার ৩টি বীপ করে তাহলে বুঝতে হবে গ্রাফিক্স কার্ডে সমস্যা হয়েছে। অন্য গ্রাফিক্স কার্ড লাগিয়ে চেক করুন।
মনিটরের লেখা/ছবি উলটে গেছে সফটওয়ার
১. সেটিংস এর সমস্যা ১. গ্রাফিক্স কার্ডের সেটিংস এ গিয়ে রোটেশন অফ করে দিন বা শুণ্য ডিগ্রী করে দিন।
২. ctrl+alt+ up arrow key
মনিটরের কনট্রাস্ট রেশিও ঠিক করে দিলেও বার বার উইন্ডোটি আসতে থাকে। হার্ডওয়ার ১। ভিজিএ ক্যাবল এ সমস্যা থাকতে পারে।
২। গ্রাফিক্স কার্ডের কারনে হতে পারে
৩। মনিটরের সুইচ/আইসিতে সমস্যা থাকতে পারে।
৪। এজ মডেমের সিগনালের কারনে হতে পারে। ১। সুইচ চেক করা।
২। ভিজিএ ক্যাবল ঠিকমত লাগাতে হবে।
৩। এজ মডেম সামনের পোর্ট থেকে খুলে পিছনের পোর্টে লাগাতে হবে।
মনিটরের স্ক্রিনে নীল রং এসে থেমে যায় এবং মনিটর চালু হয় না হার্ডওয়ার
১. হার্ডওয়্যার এর সমস্যা হতে পারে ১. অভিজ্ঞ কোনো টেকনিশিয়ানকে দেখান।
সফটওয়ার ১. র‌্যাম স্লটে সমস্যা হতে পারে।
২. উইন্ডোজ ইন্সটলেশন সমস্যা হতে পারে।
৩. বেড সেক্টর এর কারণে হতে পারে।
৪. ভাইরাসের কারণে হতে পারে। ১. পুনরায় কম্পিউটার রিস্টার্ট করা যেতে পারে।
২. র‌্যাম স্লট পরিবর্তন করে দেখা যেতে পারে।
৩. উইন্ডোজ সেট আপ দেয়া যেতে পারে।
৪. হার্ডডিস্কের ব্যাড সেক্টর সমস্যার সমাধান করতে হবে।
CRT মনিটরে ডিসপ্লে তে বিভিন্ন color আসা হার্ডওয়ার ১. মনিটরের পাশে ম্যাগনেটিক ফিল্ডের উপস্থিতি।
২. ভিজিএ ক্যাবল নষ্ট ১. মনিটরের contrast মেন্যুতে dgauge বাটনে ক্লিক করলেই ভিতরের সমস্ত ray বের হয়ে গিয়ে ঠিক হয়ে যাবে।
২. ভিজিএ ক্যাবল চেক করতে হবে।
৩. সকল ম্যাগনেটিক বস্তু বিশেষত স্পীকার মনিটর থেকে দূরে সরাতে হবে।
উইন্ডোজ সেটআপ
উইন্ডোজ এক্সপি সেটআপ হচ্ছে না হার্ডওয়ার
১. বুট ডিভাইস সেটিংস
২. সিডিতে সমস্যা
৩. র‌্যামের সমস্যা
৪. হার্ডডিস্কের কম্পাটিবিলিটি ১. বায়োসের বুট ডিভাইস প্রায়োরিটি থেকে সিডি ডাইভ প্রথমে নিয়ে আসুন।
২. যদি ফাইল কপি হবার সময় আটকে যায় তাহলে বুঝতে হবে সিডিতে সমস্যা, অন্য সিডি ব্যবহার করুন।
৩. ইন্সটলেশন শুরুর পর আটকালে সেটা র‌্যামের কারণে হতে পারে। সব র‌্যাম একই বাস স্পীডবিশিশট কিনা তা দেখুন। স্লট পরিবর্তন করে দেখুন।
৪. যে ড্রাইভে ইন্সটল করছেন সেটা এনটিএফএস ফরম্যাটে আছে কিনা চেক করে দেখুন।
উইন্ডোজ এক্সপি হার্ডডিস্ক খুঁজে পাচ্ছে না সফটওয়ার ১. নতুন মডেলের হার্ডডিস্ক ১. উইন্ডোজ এক্সপির সার্ভিস প্যাক ৩ ব্যবহার করুন। ল্যাপটপের ক্ষেত্রে মাইক্রোসফট নির্মাতার মডেলের উপর ভিত্তি করে এক্সপির আলাদা ভার্সন বানিয়ে থাকে। সেটা ব্যবহার করতে হবে।
হার্ডওয়ার
১. কানেকশনে সমস্যা
২. হার্ডডিস্ক কন্ট্রোলার ১. হার্ডডিস্কের সাথে মাদারবোর্ডের কানেকশন ঠিক আছে কিনা দেখুন।
২. বায়োসের সেটিংস এ হার্ডডিস্ক কন্ট্রোল মোড হবে আইডিই।
উইন্ডোজ এর কোন সিস্টেম ফাইল নষ্ট হয়ে যাওয়া হার্ডওয়ার ১. ভাইরাসের কারণে ১. Google এ সার্চ দিয়ে নির্দিষ্ট ফাইলটি খুজে উইন্ডোজ এর নির্দিষ্ট ফোল্ডারে পেস্ট করতে হবে।
উইন্ডোজ সেভেন/ভিসতা থাকলে এক্সপি ইন্সটল হয় না সফটওয়ার
১. উইন্ডোজের নিয়ম এটি ১. EasyBCD সফটওয়ার দিয়ে কাজটি করা যায়।
User Account এর পাসওয়ার্ড ভূলে যাওয়া ১. সেফ মুডে কম্পিউটার অন করে পাসওয়ার্ড মুছে দেয়া।
২. ctrl+alt চেপে ধরে দুইবার delete চেপে administrator দিয়ে ওপেন করা।
হার্ডডিস্ক
কম্পিউটার হার্ডডিস্ক পাচ্ছে না হার্ডওয়ার ১. কানেকশনে সমস্যা
২. বায়োসের সেটিংস
৩. হার্ডডিস্কের সমস্যা ১. হার্ডডিস্কের সাথে মাদারবোর্ডের কানেকশন ঠিক আছে কিনা দেখুন।
২. বায়োসের সেটিংস এ হার্ডডিস্ক ঠিকমতো দেখাচ্ছে কিনা দেখুন। ডিফল্ট সেটিং ব্যবহার করুন।
৩. হার্ডডিস্ক পুরাতন হলে বা ব্যাড সেক্টর পড়লে নতুন হার্ডডিস্ক ব্যবহার ছাড়া উপায় নেই।
হার্ডডিস্কের ব্যাড সেক্টর হার্ডওয়ার ১. ঘন ঘন বিদ্যুৎ চলে গেলে
২. যথাযথ ভাবে কম্পিউটার বন্ধ করা না হলে ১. ফিজিক্যাল বেড সেক্টর দূর করা যায় না।
২. লজিক্যাল বেড সেক্টর দূর করার জন্য বিভিন্ন ইউটিলিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করা যায় যেমন- Norton utility disk doctor।
৩. c ড্রাইভ এর properties থেকে Tools এর check now এ গিয়ে দুইটি check box ok দিয়ে start এ ক্লিক করতে হবে।
কীবোর্ডের কী কাজ করছে না হার্ডওয়ার
১. ধুলাবালি/তরল পদার্থের জন্য
২. কী বোর্ড পুরাতন হয়ে গেলে।
৩. কী বোর্ড এর কার্বন নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
১. ধুলাবালি পরিস্কার করে শুষ্ক স্থানে রাখুন।
২. নতুন কীবোর্ড ব্যবহার করাই ভালো।
সফটওয়ার ১. কীবোর্ড সেটিংসের সমস্যা ১. কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে কীবোর্ড সেটিং চেক করুন।
উইন্ডোজ আপডেটের পর সমস্যা সফটওয়ার ১. আপডেট কম্পাটিবল না ১. নতুন আপডেটটি আনইন্সটল করে ফেলুন।
হার্ডওয়ার আপডেটের পর সমস্যা সফটওয়ার ১. আপডেট কম্পাটিবল না ১. নতুন আপডেটটি আনইন্সটল করে ফেলুন।
সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ ডিস্ক রীড করছে না হার্ডওয়ার ১. ডিস্কে সমস্যা
২. ড্রাইভের হেডে জমে থাকা ধুলো ১. বেশি স্ক্র্যাচ/দাগযুক্ত সিডি/ডিভি ড্রাইভে ঢুকাবেন না।
২. সিডি ক্লিনার বা ড্রাইভ খুলে হেড পরিস্কার করুন।
একটি বিশেষ সিডি/ডিভিডি চলছে না হার্ডওয়ার
১. সিডিটি নষ্ট হতে পারে
২. সিডি/ডিভিডি ড্রাইভটি দূর্বল হয়ে যেতে পারে ১. বায়োস এ গিয়ে সিডি/ডিভিডি রমকে প্রথম বুট প্রায়োরিটি দিতে হবে।
২. সিডি/ডিভিডি ড্রাইভ এর ক্যাবল মাদারবোর্ড এর অন্য স্থানে লাগাতে হবে।
৩. নতুন করে বায়োস সেট আপ করা যেতে পারে।
কম্পিউটারে সাউন্ড নেই সফটওয়ার ১. ড্রাইভার ইন্সটল করা নেই
২. ভুল সেটিংস করা আছে ১. মাদারবোর্ডের ড্রাইভার সিডি থেকে সাউন্ডের ড্রাইভার আপডেট করুন।
২. উইন্ডোজের সাউন্ড সেটিংস এ গিয়ে ডিফল্ট সাউন্ড ডিভাইস চেক করুন।
কম্পিউটারের সামনের পোর্ট দিয়ে সাউন্ড আসছে না সফটওয়ার ১. ড্রাইভার ইন্সটল করা নেই ১. মাদারবোর্ডের ড্রাইভার সিডি থেকে সাউন্ডের ড্রাইভার আপডেট করুন।
হার্ডওয়ার ১. বায়োস সেটিংস ঠিক নেই
২. মাদারবোর্ডে জ্যাক লাগানোয় সমস্যা ১. বায়োসে গিয়ে ফ্রন্ট প্যানেল অডিও আউটপুট এসি’৯৭ সেট করুন।
২. মাদারবোর্ডের ম্যানুয়াল অনুযায়ী ঠিকভাবে সাউন্ডের জ্যাক মাদারবোর্ডের সঠিক পোর্টে লাগানো হয়েছে কিনা দেখুন।
স্কাইপিতে মাইক্রোফোন কাজ করে না সফটওয়ার ১. সাউন্ড ডিভাইস ডিজেবল থাকলে
২. স্কাইপি সাউন্ড সেটিং ঠিক না থাকলে
৩. ডিফল্ট মাইক্রোফোন ঠিক না থাকলে ১. উইন্ডোজের ডিফল্ট রেকর্ডিং ডিভাইস চেক করুন।
২. সাউন্ড কার্ডের ড্রাইভার আপডেট করে মাইক্রোফোন এনাবেল করুন।
৩. স্কাইপি কল সেটিং থেকে অডিও সেটিং এ গিয়ে মাইক্রোফোন চেক করে দিতে হবে।
মাউস ঠিকমতো কাজ করছে না হার্ডওয়ার
১. বল মাউসের ক্ষেত্রে ধুলো
২. মাউসের পোর্ট
৩. মাউস ব্যবহারের তল ১. বল মাউসের রোলার বলটি খুলে পরিস্কার করুন।
২. ইউএসবি অপটিক্যাল মাউস হলে পোর্ট পরিবর্তন করুন।
৩. প্রতিফলিত হতে পারে এমন কোনো স্থানে রেখে অপটিক্যাল মাউস ব্যবহার করবেন না।
ইউএসবি ডিভাইস পাচ্ছে না হার্ডওয়ার
১. বায়োসে ডিজাবেল করা ১. বায়োস রিসেট বা ইউএসবি এনাবেল করে দিন।
পেন ড্রাইভ ফরম্যাট হয় না সফটওয়ার ১. ভাইরাস
২. ফাইল সিস্টেমের সমস্যা ১. ফরম্যাটিং টুল ব্যবহার করা।
২. ডস মুডে গিয়ে ফরম্যাট্ করা।
৩. অন্য পিসিতে চেষ্টা করা।
৪. অটো রান বন্ধ করে চেষ্টা করা।
৫. পেন ড্রাইভ নির্মাতার ওয়েব সাইট থেকে ফরম্যাট টুল ব্যবহার করা।
PDF ফাইল এডিট করা যায় না সফটওয়ার ১. প্রয়োজনীয় সফটওয়ারের অভাব ১. Adobe Acrobat Professional (min 6 or upper version) দিয়ে করা যায়।
বাংলা পড়া যাচ্ছে না সফটওয়ার ১. দরকারি বাংলা ফন্ট নেই ১. প্রয়োজনীয় সকল ফন্ট কপি করে ফন্ট ফোল্ডারে পেস্ট করতে হবে।
ইন্টারনেট
ডায়ালআপ মডেম কানেকশন পাচ্ছে না সফটওয়ার
১. ডিভাইস ড্রাইভার
২. ভুল ডায়ালআপ নাম্বার ১. ডিভাইস ম্যানেজারে গিয়ে মডেমের ড্রাইভার এবং মডেম ঠিকমতো কাজ করছে কিনা চেক করুন।
২. ডায়ালআপ নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড চেক করুন।
৩. ইন্টারনেট কানেকশনের সব সেটিং চেক করুন।
৪. নতুন করে কানেকশন প্রোফাইল তৈরি করুন।
মোবাইল ইন্টারনেটে সংযোগ পাওয়া যাচ্ছে না সফটওয়ার ১. সীমের সংযোগ বা ইউএসবি পোর্টের সংযোগ
২. কানেকশন সেটিংস পরিবর্তনের কারণে
৩. অন্য কোন ডিভাইস দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহারের কারণে ১. সীম ট্রে থেকে সিমটি খুলে আবার ভালোমতো সেখানে স্থাপন করুন।
২. ইউএসবি পোর্ট পরিবর্তন করে দেখুন।
৩. পিসি রিস্টার্ট দিয়ে দেখুন।
৪. মডেমের ড্রাইভার আনইন্সটল করে নতুন করে আবার ইন্সটল করুন।
৫. অন্য কোনো মডেম বা মোবাইল দোনের ড্রাইভার ইন্সটল করা হয়ে থাকলে সেগুলো আনইন্সটল করে তারপর নতুন করে আবার মডেমের ড্রাইভার ইন্সটল করুন।
কম্পিউটার ইন্টারনেট মডেম খুঁজে পাচ্ছে না সফটওয়ার
১. পোর্টের সমস্যা
২. ড্রাইভার নেই ১. অন্য ইউএসবি পোর্টে মডেম লাগিয়ে দেখুন।
২. কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।
৩. অন্য মডেমের ড্রাইন মুছে ফেলে নতুন করে মডেম ড্রাইভার ইন্সটল করুন।
মডেমে নো নেটওয়ার্ক/নো সার্ভিস সফটওয়ার ১. ড্রাইভারের সমস্যা
২. সীমের সংযোগ ১. ড্রাইভার নতুন করে ইন্সটল করুন।
২. সীমটি মডেমের ট্রে থেকে খুলে আবার ভালোভাবে স্থাপন করুন।
ইন্টারনেট সংযোগের ধীরগতি হার্ডওয়ার ১. সংযোগ লাইনের দূর্বলতা ১. মোবাইল ইন্টারনেট কিংবা ডায়ালআপ ইন্টারনেটের গতি এমনিতেই কম। ব্রডব্যান্ড, এডিএসএল কিংবা ওয়াইম্যাক্স ব্যবহার করে ভালো গতি পেতে পারেন।
নেটওয়ার্কে থাকা কম্পিউটারে সংযুক্ত হওয়া যাচ্ছে না সফটওয়ার ১. আইপি এড্রেস
২. সেটিংস ১. নেটওয়ার্কে থাকা কম্পিউটারগুলার আইপি এড্রেস ঠিক আছে কিনা দেখুন
২. অন্য কম্পিউটারের সাথে শেয়ারিং অন আছে কিনা দেখুন।
ইউপিএস
ইউপিএস ব্যাকআপ দিচ্ছে না হার্ডওয়ার ১. ব্যাটারী পুরাতন ১. যদি ইউপিএস পুরাতন হয়ে থাকে তাহলে ইউপিএস-এ থাকা ব্যাটারী পরিবর্তন করুন।
২. নতুন ইউপিএস এ এই সমস্যা হলে সার্কিটের কারণে তা হতে পারে।
ইউপিএস থাকার পরেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হয় হার্ডওয়ার
১. সার্কিটের সমস্যা
২. চার্জ কম
৩. লোড বেশি ১. ইউপিএস এ চার্জ কম থাকলে এমন হতে পারে।
২. যদি ইউপিএস এর আউটপুট ক্ষমতার চেয়ে কম্পিউটারের লোড বেশি হয়ে যায় তাহলে হতে পারে। প্রিন্টার, স্ক্যানার ইউপিএস এর সাথে লাগাবেন না।
৩. সব ঠিক থাকার পরেও সমস্যা হলে সেটা সার্কিটের কারণে হতে পারে।
প্রিন্টার
প্রিন্টার কাজ করছে না সফটওয়ার
১. ড্রাইভার
২. ডিফল্ট প্রিন্টার সেটিংস ১. আপডেটেড প্রিন্টার ড্রাইভার ব্যবহার করতে হবে।
২. ডিফল্ট প্রিন্টার সেটিংস চেক করতে হবে।
হার্ডওয়ার ১. লুজ কানেকশন ১. প্রিন্টারের সাথে ইউএসবি পোর্টের কানেকশন চেক করুন।
২. ইউএসবি পোর্ট পরিবর্তন করে দেখুন।
কার্ট্রিজ রিফিল করার পর সমস্যা হচ্ছে হার্ডওয়ার ১. কালির সমস্যা
২. কার্ট্রিজের সমস্যা ১. রিফিলে ব্যবহৃত কালির মান ভালো না।
২. রিফিলের ফলে কার্ট্রিজে সমস্যা দেখা দিয়েছে।
একই পেজ বারবার প্রিন্ট হচ্ছে সফটওয়ার
১. সফটওয়ার/ড্রাইভারের সমস্যা ১. প্রিন্টারের অফ করে পিসি থেকে ক্যাবল খুলে কিছুক্ষণ পর আবার লাগিয়ে অন করুন।
২. নোটিফিকেশন এরিয়ার প্রিন্টার ডকুমেন্ট লিস্ট থেকে জমে থাকা ফাইল মুছে ফেলুন।
কমান্ড দিলে প্রিন্ট শুরু হচ্ছে না হার্ডওয়ার ১. কাগজ ঠিকমতো নেই
২. কার্ট্রিজ ঠিকমত বসানো নেই ১. কাগজ ঠিকমতো সাথে আছে কিনা চেক করুন। প্রিন্টারের কাগজ টানতে যেন কোনো সমস্যা না হয়।
২. প্রিন্টার খুলে কার্ট্রিজ চেক করুন এবং প্রয়োজনবোধে খুলে আবার লাগান। নতুনভাবে কার্ট্রিজ লাগানোর পর প্রিন্টার সফটওয়ার দিয়ে আবার এলাইনমেন্ট ঠিক করুন।
প্রোজেক্টর
প্রোজেক্টরে ছবি আসছে না হার্ডওয়ার ১. ভুল কানেকশনের
২. ক্যাবলের সমস্যা
৩. ল্যাম্পের সমস্যা ১. আগে প্রোজেক্টরের ম্যানুয়াল পড়ে নিতে হবে।
২. গ্রাফিক্স কার্ড বা ল্যাপটপের আউটপুটের সাথে প্রোজেক্টরের ইনপুটের সংযোগ চেক করতে হবে।
৩. ক্যাবলের দৈর্ঘ্য ১০ মিটারের বেশি হওয়া যাবে না।
৪. ল্যাম্পের লাইফ সাইকেল সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে।
সফটওয়ার ১. উইন্ডোজের ডিসপ্লে সেটিংস
২. প্রোজেক্টরের সেটিংস ১. উইন্ডোজের সেকেন্ডারি ডিসপ্লে সেটিংস চেক করুন। উইন্ডোজ+P বাটন প্রেস করে সহজেই এটি করা যায়।
২. উইন্ডোজের প্রোজেক্টর রেজুলেশন আর প্রোজেক্টরের সাপোর্টেড রেজুলেশন ঠিক থাকতে হবে।
৩. সব কানেকশন ঠিক থাকলে আগে প্রোজেক্টর অন করুন ,তারপর কম্পিউটার।
৪. প্রোজেক্টরে একাধিক ইনপুটের সিস্টেম থাকলে সেটা চেক করুন।
প্রোজেক্টরে ছবিতে ডট/দাগ হার্ডওয়ার ১. প্রোজেক্টরের লেন্সে জমা ধুলাবালি ১. নিয়মিত প্রোজেক্টরের লেন্স পরিস্কার করতে হবে।
প্রোজেক্টরের স্ক্রীণে স্পষ্ট ছবি আসছে না সফটওয়ার ১. রেজুলেশনের সমস্যা ১. প্রোজেক্টরে অটোমেটিক সেটিংস এর কোনো বাটন থাকলে তা প্রেস করুন।
২. ডেস্কটপ/ল্যাপটপের রেজুলেশন সেটিংস পরিবর্তন করে দেখুন।
৩. ডেস্কটপ/ল্যাপটপের ডিসপ্লে ডিজাবেল করে দিন।
প্রোজেক্টর এ বায়োস এর ডিসপ্লে আসছে না হার্ডওয়ার ১. ডিভাইস সাপোর্ট নেই ১. এই সমস্যার সমাধান নেই।
ল্যাপটপের এর কোন জিনিস প্রজেক্টর এ দেখানো যায় না হার্ডওয়ার ১. ক্যাবল সংযোগ দূর্বল হতে পারে ১. ক্যাবল সংযোগ ঠিকমত লাগাতে হবে।
সফটওয়ার ১. Resolution পার্থক্য থাকতে পারে।
৩. Settings এ নির্দিষ্ট অপশন আনচেক থাকতে পারে। ১. Desktop-properties-settings-advanced-Graphics Media-graphics properties-single/multiple display (চেক করে দিতে হবে)।
২. উইন্ডোজ সেভেন উইন্ডোজ+পি কী প্রেস করতে হবে।
ল্যাপটপ কম্পিউটার
ল্যাপটপ চালু হচ্ছে না হার্ডওয়ার ১. ব্যাটারীর সমস্যা
২. চার্জিং পোর্টের সমস্যা
৩. কারিগরী সমস্যা ১. ল্যাপটপের ব্যাটারীর ক্ষমতা পুরো কমে গেলে কিংবা ত্রুটি দেখা দিলে এমন হয়, ব্যাটারী পরিবর্তন করতে হবে।
২. চার্জিং পোর্ট এবং এডাপ্টার ঠিক আছে কিনা দেখুন।
৩. ল্যাপটপের ইন্ডিকেটর লাইট অন না হলে কোনো টেকনিশিয়ানকে দেখান।
ল্যাপটপ ব্যাকআপ কম দিচ্ছে হার্ডওয়ার ১. ল্যাপটপের ব্যাটারীর আয়ু কমে গেছে ১. ল্যাপটপ ব্যবহারের কিছু নিয়মকানুন আছে সেগুলা মেনে চলুন।
সফটওয়ার ১. ভুল পাওয়ার সেটিংস ১. উইন্ডোজের পাওয়ার সেটিং ঠিক করে ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
ল্যাপটপ অতিরিক্ত গরম হয়ে যাচ্ছে হার্ডওয়ার ১. অপর্যাপ্ত কুলিং
২. অতিরিক্ত কাজের চাপ ১. ল্যাপটপের কুলিং ফ্যানের একদম সামনে কোনো কিছু রাখবেন না।
২. ল্যাপটপের প্রসেসর যেখানে থাকে সেই স্থান বেশি গরম হয়। খেয়াল রাখবেন সবসময় যেন সেখানে বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা থাকে।
৩. ল্যাপটপে টানা বেশিক্ষণ মুভি দেখবেন না বা সারাক্ষণ কাজ করবেন না।
ল্যাপটপ পাওয়ার পাচ্ছে না হার্ডওয়ার ১. এডাপ্টারের সমস্যা ১. পাওয়ার সাপ্লাই-এর সকেট এবং ল্যাপটপের এডাপ্টার চেক করুন।
ল্যাপটপের ডিসপ্লে আসছে না সফটওয়ার ১. উইন্ডোজের সমস্যা ১. যদি বায়োসের স্ক্রীন আসার পর ডিসপ্লে কালো হয়ে যায় তাহলে বুঝতে হবে উইন্ডোজের সমস্যা। উইন্ডোজ রিপেয়ার করুন বা নতুন করে সেটআপ করুন।
ডিজিটাল ক্যামেরা/ মোবাইল ফোন
ক্যামেরায় তোলা ছবি পরিস্কার না ১. আলোর সমস্যা
২. ছবি তোলার জ্ঞানের অভাব ১. যার বা যেটির ছবি তুলছেন সেখানে পর্যাপ্ত আলো থাকতে হবে। আর আলোর উৎস থাকবে ক্যামেরার পেছনে।
২. পরিবেশের উপর ভিত্তি করে ক্যামেরার লাইট সেটিংস পরিবর্তন করুন।
৩. ছবি তোলার সময় হাত যেন না নড়ে সেদিকে খেয়াল রাখুন।
৪. ছবি তোলার আগে লেন্সে ঠিকমত ফোকাস করে নিন।
ক্যামেরা/মোবাইলে তোলা ছবি কম্পিউটারে নেয়া যাচ্ছে না হার্ডওয়ার ১. সংযোগ ক্যাবল থাকতে হবে
২. ব্লুটুথ ১. ইউএসবি ক্যাবলের সাহায্যে মোবাইল/ডিজিটাল ক্যামেরায় তোলা ছবি পিসিতে নেয়া যায়।
২. মেমোরি কার্ড রীডারের সাহায্যে ডাটা পিসিতে নেয়া যায়।
৩. ল্যাপটপের ব্লুটুথের সাহায্যে মোবাইল থেকে ডাটা পিসিতে নেয়া যায়।
ভাইরাস প্রসংগ
সমস্যা ধরণ বোঝার উপায় সমাধান
কম্পিউটারে ভাইরাস থাকলে তা কিভাবে বুঝবো এবং সমাধান করব সফটওয়ার ১. কম্পিউটার স্লো হয়ে যাবে
২. কাজ করার সমস্য হঠাৎ সেটি আটকে যাবে/হ্যাং করবে
৩. কম্পিউটার চালু হতে বেশি সময় লাগবে
৪. যখন-তখন কম্পিউটার রিস্টার্ট দিতে পারে
৫. কন্ট্রোল প্যানেল/ফোল্ডার অপশন হাইড হয়ে যেতে পারে।
৫. ড্রাইভ বা ফোল্ডার লক হয়ে যেতে পারে।
১. ইন্টারনেট ব্যবহারে সতর্ক থাকা।
২. যেকোনো পেনড্রাইভ বা মোবাইল ফোন পিসিতে সংযুক্ত করার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন।
৩. এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা।
৪. পেন ড্রাইভ পিসিতে ঢুকানো আগে স্ক্যান করে নেয়া।
৫. আক্রান্ত ড্রাইভ ফরম্যাট করা।
৬. রেজিস্ট্রি টুলস ব্যবহার করে বিভিন্ন অপশন ফেরত আনা যায়।
৭. অপারেটিং সিস্টেম নতুন করে ইন্সটল করা।
এন্টি ভাইরাস আপডেট এবং ডাউনলোড জনিত সমস্যা সফটওয়ার ১. লাইসেন্স সময় অতিক্রম করে যেতে পারে
২. কম্পিউটার এর সময় এবং সফটওয়্যার এর সময় মিসম্যাচ হতে পারে
৩. ইন্টারনেট কানেক্টিভিটি দূর্বল হলে ১. আপডেট এবং ডাউনলোড এর সময় firewall বন্ধ রাখা যেতে পারে।
২. নির্মাতার ওয়েবসাইট থেকে সাহায্য নেয়া যেতে পারে।
এন্টি ভাইরাস আনইন্সটল হয় না সফটওয়ার ১. রেজিস্ট্রির সমস্যা ১. সিক্লিনার এর মতো ইউটিলিটি টুল দিয়ে আনইন্সটল করতে হবে।
(সংগ্রহ )

যে কয়টি কাজ ফেসবুক সুরক্ষার কবজ হিসেবে কাজ করবে

যে কয়টি কাজ ফেসবুক সুরক্ষার কবজ হিসেবে কাজ করবে

আজকাল ফেসবুকের গুরুত্ব বেড়েই চলছে। অনেকেই দিনের বেশির ভাগ সময় কাটিয়ে দেন ফেসবুকে। নিজের ফেসবুক আইডির নিরাপত্তা নিয়ে আপনি কি উদ্বিগ্ন? কীভাবে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলকে হ্যাক হওয়ার হাত থেকে বাঁচাবেন? ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নেই। চাইলেই আপনি আপনার ফেসবুক আইডিকে রাখতে পারেন সুরক্ষিত।১। অবশ্যই শক্ত পাসওয়ার্ড ব্যাবহার করুন। এক্ষেত্রে বর্ণ এবং সংখ্যা একত্রে ব্যবহার করুন।
২। শুধুমাত্র ফেসবুকের সাইট থেকে ফেসবুকে লগ অন করুন। এমনিতে বা লোভে পড়ে অন্য কোন সাইট থেকে ফেসবুকে লগ অন করলে বিপদে পড়তে পারেন।
৩। ফেসবুকের কোন অ্যাপ বা গেইম ব্যাবহার করতে গেলে যদি ইমেইল বা পাসওয়ার্ড চায় অবশ্যই সেই অ্যাপ বা গেইম এড়িয়ে চলুন।
৪. বাড়িতে বা অফিসে নিজের কম্পিউটারে ফেসবুক প্রোফাইল খুলে রেখে কোথাও যাবেন না। অবশ্যই লগ আউট করে তবেই নিজের সিস্টেম ছেড়ে উঠবেন। আপনারই কোনও সহকর্মী আপনার অ্যাকাউন্টকে নানা কু-কাজে ব্যবহার করতে পারে যা আপনি জানতেও পারবেন না।
৫. বাড়ির বা অফিসের কম্পিউটারকে সবসময় অ্যান্টি ভাইরাস দিয়ে স্ক্যান করান। অ্যান্টি ভাইরাস আপডেট করুন।
৬. ‘বাড়িতে একা রয়েছি’-জাতীয় পোস্ট করবেন না কখনই।
৭. নিজের মোবাইল-সহ অন্যান্য অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসকে সিকিওর রাখুন। নিজের মোবাইল ফোন অন্যের হাতে দেবেন না। ফেসবুকে লগ ইন করে যে কোনও অ্যাপস ব্যবহার করার পর অবশ্যই লগ আউট করবেন।
৮. ছেলেমেয়েদের বয়স অন্তত ১৩ না হলে ফেসবুক প্রোফাইল না খোলাই ভালো।

ডাউনলোড করে নিন ভয়েস চেঞ্জ করার একটি সুন্দর সফটওয়্যার যা সাপোর্ট করে স্কাইপি, ইয়াহু, MSN সহ অনেক। জলদি ডাউনলোড করুন।

 ডাউনলোড করে নিন ভয়েস চেঞ্জ করার একটি সুন্দর সফটওয়্যার যা সাপোর্ট করে স্কাইপি, ইয়াহু, MSN সহ অনেক। জলদি ডাউনলোড করুন।
প্রথমেই আমার সালাম নিবেন, আশা করি অনেক ভালো আছেন। না থাকলে অবশ্যই ভালো হয়ে যাবেন আশা করছি। আজকে আমি আপনাদের সঙ্গে সেয়ার করব এমন এক সফটওয়্যার যা আপনাদের কজে ত লাগবে সঙ্গে অনেক মজাও পাবেন।

AV Voice Changer 8.0.24:

অনেকেই আছেন যারা  ভয়েস চেঞ্জ করে কথা বলতে চান, কিন্তু ভাল কন সফটওয়্যার খুজে পাচ্ছেন না বা জানেন না। আসলে অনেক কাজে ভয়েস চেঞ্জ করে কথা বলা দরকার হতে পারে, এর মধ্যা সয়তানি করে কথা বলা টা  বেশি। তো যারা এম্ন টি খুজছেন তাদের জন্য আজকে এই সফটওয়্যার টি।

দেখুন এর কিছু সুবিধা সমূহঃ

  • এর মাধ্যমে মে, ছেলে, পুরুষ, মোটা, বাচ্চা সহ সকল প্রকার কণ্ঠ পাবেন।
  • ইয়াহ, স্কাইপি, MSN সহ সকল প্রকার মেসেঞ্জার সাপোর্ট করে।
  • সহজ ব্যাবহার যোগ্য ও সহজ ভাবে ব্যাবহার করা যাবে।
  • উইন্ডোজ ৩২ ও ৬৪ বিট ২ টাতেই সাপোর্ট করে।
  • সঙ্গে সেই রকম এক সফটওয়্যার পাচ্ছেন যা দিয়ে মজা মজা করতে পারবেন।

বিস্তারিত জানার জন্য দেখতে পারেন এখানে।
তো আজকে দেরি না করে ডাউনলোড  করে ফেলুন  মাত্র ১৭ এমবি এর এই ফাইল টি।

ডাউনলোড করুন

আশা করি ভাল লাগবে ভাল না লাগলে সুন্দর করে কমেন্ট করে বলুন।

আপনি কি ফেসবুক ব্যবহার করেন? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যেই ( না পড়লে পস্তাবেন টাইপ টেকি পোস্ট)

আপনি কি ফেসবুক ব্যবহার করেন? তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্যেই ( না পড়লে পস্তাবেন টাইপ টেকি পোস্ট)
ফেসবুক তো আজকাল অনেকেই জীবনের অংশ বানিয়ে ফেলেছেন, সকাল বিকাল রাত সবসময় অনেকেই ফেসবুকে আসক্ত।

যেহেতু জীবনের অংশ বানিয়েই ফেলেছেন, তো চলুন জীবনটাকে আর একটু রাঙ্গিয়ে নেয়া যাক।

পোস্টের লক্ষ্যঃ

১। আপনার ফেসবুকের পুরো অভিজ্ঞতাই বদলে দেয়া।


( বাড়তি পাওনা হিসেবে, আরো অনেক সাইটের অভিজ্ঞতাই পালটে দেয়া। smile" style="border:0;" height="22" width="23" /> )


প্রয়োজনীয় উপকরন (লিঙ্কসমূহ)ঃ

১। মূল চাবি এখানেই

২।আপনার চাহিদা মেটানোর জন্য লোকের অভাব নাই


কার্যপ্রনালীঃ

একেবারেই সহজ কাজ, খালি কম্পিউটারে মাউস দিয়ে ক্লিক করতে পারলেই চলবে।

প্রথমে ১ নম্বর লিঙ্ক থেকে এড অনটি আপনার ফায়ারফক্সে ইন্সটল করে নিন। ( করে নিন, আমি একটু জিরাইয়া নেই)

ও, ইনস্টল হয়ে গেছে,(ফায়ারফক্স রিস্টার্ট দিয়া দেখেন ফায়ারফক্সের একেবারে ডান কোনায় নিচে একটা বান্দরের হাসিমুখওয়ালা আইকন আসছে) এইবার বাসার সবাইরে সালাম কইরা আসেন, আপনের কাজ শেষ।

এইবার ২ নম্বর লিঙ্কে গিয়া দেখেন সব বিখ্যাত সাইটগুলার জন্য কত মজার মজার জিনিস দেয়া আছে। ফেসবুক লিখে সার্চ দেন, দেখবেন কত সব ফাংশন চলে আসছে, শুধু ক্লিক করুন তারপর একটা পপ আউট উইন্ডোতে ইন্সটল বাটনে ক্লিক করুন, কাজ শেষ। ফেসবুকের জন্য অসংখ্য স্ক্রীপ্ট আছে, এক একটার এক এক কাজ। আমার ব্যক্তিগত সুপারিশ হল এই স্ক্রীপ্টের জন্য- এফফিক্সার এটি ইন্সটল করে ফেসবুক ব্যবহার করে দেখুন। দেখুন কোন ছবি দেকাহ্র জন্য শুধু ছবির উপর কার্সার রাখলেই ছবি বড় হয়ে দেখা যাচ্ছে, এছাড়াও আরো অনেক সুবিধা আছে। আপনি এখান থেকে স্ক্রীপ্ট দিয়ে ফেসবুকের রঙ থেকে শুরু করে লে-আউট পর্যন্ত বদলে দিতে পারবেন। কে আপনাকে বন্ধু তালিকা থেকে বাদ দিল তাও দেখতে পারবেন এই স্ক্রীপ্ট দ্বারা .

শুধু তাই নয়, গুগল থেকে শুরু করে টুইটার, অর্কুটসহ বহু জনপ্রিয় সাইটের জন্য এখানে স্ক্রীপ্ট রয়েছে, আপনাকে শুধু কষ্ট করে গ্রীসমানকী এড অনটিতে স্ক্রীপ্টগুলো এড করে নিতে হবে।

উপভোগ করুন এবার অনলাইনে রঙ্গিন দুনিয়া।


বোনাস টিপসঃ

১। ফেসবুকে চ্যাট করার সময় আপনার লিখা বোল্ড করে ওপাশের বন্ধুকে চমকে দিন, খুব সহজ কাজ। শুধু লিখার দুপাশে স্টার(*) চিহ্ন দিয়ে দিন। কাজ শেষ।

২। আন্ডারলাইন করতে হলে প্রথম * এর পর _ চিহ্ন দিন এবং শেষের * এর আগে _ দিন।

এবার চমকে দিন আপনার বন্ধুকে।

ধন্যবাদ।

**************************************************