গুগল কিংবা ইউটিউব থেকে পছন্দের ভিডিওটি ডাউনলোড করছেন? কিন্তু স্প্রিড
পাচ্ছেন না তো? কি ভাবছেন, এবার ফোর-জি, ফাইফ-জি কিংবা সিক্স-জি কিনবেন তাই
না? মাথা থেকে এসব কেনার চিন্তা তাহলে এখনই বাদ দিন। কারণ ওয়াইফাই
(Wi-Fi)এর বদলে হেব্বি স্প্রিডি নিয়ে আসছে ‘লাই-ফাই’ (Li-Fi)-যা কিনা চোখের
পলকে আপনাকে ডাউনলোডের সুবিধা দেবে।
বলতে পারেন ওয়াই-ফাইয়ের সুপার-ফাস্ট বিকল্প হচ্ছে লাইফাই। এটা শুধু
পরিকল্পনাতেই সীমাবদ্ধ নয়, ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষিত, হাতেনাতে প্রমাণিত।
লাই-ফাই সিস্টেমে ডেটা এতটাই জোরে ছোটে একটা পূর্ণদৈর্ঘ্যের সিনেমা ডাউনলোড
হয়ে যায় সেকেন্ডে। স্পিড ১ জিবি পিএস। হিসাব কষলে দেখা যাবে, বর্তমান
ওয়াই-ফাই প্রযুক্তির থেকে ১০০ গুণ দ্রুততর।
এই প্রযুক্তির নেপথ্যে যিনি, তিনি অধ্যাপক হ্যারল্ড হাস। এই লাই-ফাই
দুনিয়ার সঙ্গে পরিচয় ঘটিয়েছেন তিনিই, এটা তারই আবিষ্কার।
কী এই লাই-ফাই? এক কথায় বললে, বিশেষ ধরনের একটি আলো। যার থেকে নির্গত
রশ্মির মধ্য দিয়েই তথ্য যায় বাতাসে ভর করে। ফাইবার অপটিক নেটওয়ার্কে এই
আলোকে কাজে লাগিয়েই ডেটা পাঠানো হয়ে থাকে।
এডিনবর্গ ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক হ্যারল্ড হস ২০১১ সালেই এই প্রযুক্তি
আবিষ্কার করেন। দেখান, কী ভাবে সিঙ্গল লেডের মাধ্যমে সেলুলার টাওয়ারের থেকে
বেশি ডেটা দ্রুত পাঠানো যায়।
এতদিন পরীক্ষামূলক ভাবে এয়ারলাইন্সে এই প্রযুক্তি কাজে লাগানো হচ্ছিল।
ইন-ফ্লাইট যোগাযোগ রাখা হচ্ছিল লাই-ফাইকে কাজে লাগিয়ে। এমনকী গোয়েন্দারাও
তা ব্যবহার করেছেন।
গুগল-ইউটিউবকেও চিঠি দেবেন বলে জানিয়েছেন - তারানা হালিম
বাংলাদেশে ফেসবুক ব্যাবহারকারীদের জন্য একটি জরুরী সতর্কবার্তা !
বর্তমানে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের নির্দেশে বাংলাদেশে বন্ধ আছে ফেসবুক সহ বেশ কয়েকটি এপস। কিন্তু ব্যাবহারকারীদের নানা প্রয়োজনে বিকল্প পন্থায় দেদারসে ব্যাবহৃত হচ্ছে এইসব মাধ্যম। আর এসব মাধ্যমের মধ্যে বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ব্যাবহারকারী ভিপিএন অথবা প্রক্সি ব্যাবহার করে ফেসবুক চালাচ্ছেন । আজ সময়ের কণ্ঠস্বরের পাঠকদের জন্য থাকছে এই সংক্রান্ত একটি সতর্কতা মুলক পোষ্ট । না, আজ আমরা আইনি জটিলতার বিষয়ে কিছু বলছিনা, সরকারী নিষেধাজ্ঞা স্বত্বেও যারা বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যাবহার করছেন সেটা তাদের সবার নিজ নিজ অবস্থান থেকে জবাবদিহীতার বিষয়। আজ আমরা বরং যে আশংকার কথা জানাতে চাই সেটা হল, ফেসবুক ব্যাবহার করতে বিভিন্ন প্রক্সি ও ভিপিএন ব্যাবহারের সতর্কতার কথা। আপনার ফেসবুক আইডি নিঃসন্দেহে আপনার কাছে মুল্যবান। আপনি নিশ্চয়ই চাননা আপনার আইডি হ্যাক হয়ে যাক , অথবা আড়াল থেকে কেও একজন দেখুক কি ব্যাক্তিগত বিষয় আছে আপনার ? বাংলাদেশে ফেসবুক বন্ধ থাকার সুবাদে আন্তর্জাতিক মহলে এমনকি বাংলাদেশেও একটি গ্রুপ এখন সক্রিয় হয়ে উঠেছে । সার্চ ইঞ্জিনে আপনি যখন Proxy server অথবা vpn লিখে সার্চ দিচ্ছেন তখন এস ই ও’র মাধ্যমে এসব হ্যাকারের দল বেশ কিছু ফিশিং সাইট গুগুলের সার্চে উপরের অবস্থানে রেখে দিয়েছে। আর সার্চ করে সবার উপরে দেখে জনপ্রিয় সাইট ভেবে আপনি একজন সাধারন ব্যাবহারকারী হিসেবে বুঝতেই পারছেননা আপনি কোন ফাঁদে পড়তে যাচ্ছেন ! ইতমধ্যে যারা ভিপিএন অথবা প্রক্সি ব্যাবহার করছেন তারা খেয়াল করে দেখুন বেশিরভাগ সাইটেই আপনি যখন লগিন করতে যাচ্ছেন তখন তারা আপনার পাসওয়ার্ড Reset করতে বলে অথবা নানা রকম সিকিউরিটি কোয়েশ্চিন করে অথবা আপনার মোবাইলে একটি কোড পাঠাতে বলে । প্রয়োজন পুরনে কিছু না ভেবেই আপনি খুব সাধারনভাবেই তাদের ফাঁদে পড়ে বিপদে ফেলছেন আপনার গোপনীয়তা এমনকি সাধের আইডি । অর্থাৎ দিয়ে ফেলছেন আপনার মহামুল্যবান পাসওয়ার্ড, এমনকি নতুন যে পাসওয়ার্ড তাদের সার্ভারের মাধ্যমে রিসেট করছেন সেটাও খুব সহজেই চলে যাচ্ছে তাদের নখদর্পণে । তবে শুধু গোপনীয়তার বিষয় হলেও হয়তো এ যাত্রায় কিছুটা রক্ষা হত। এভাবে আপনি চুড়ান্ত হুমকির মুখেও পড়তে পারেন নানা ভাবে। আমাদের ফিচারে উল্লিখিত যে হ্যাকার গোষ্ঠীটির কথা আমরা বলেছি তাদের লক্ষ্য অনুযায়ী তারা আপনার আইডির তেরটা বাজাতেও কোন কার্পণ্য করবেনা নিশ্চয়ই । এমন কিছু হওয়াটাও অস্বাভাবিক কিছু নয় যে, আপনি কিছুই জানলেননা, অথচ একদিন ভোররাতে তিনস্তরের নিরাপত্তা বাহিনী আপনার বাসা ঘেরাও করে আপনাকে তুলে নিয়ে আসলো , পরদিন খবরের কাগজে আপনার ছবির পাশে বড় বড় অক্ষরে লিখা ‘ আপনি দেশের কোন বিশিষ্ট নাগরিককে হুমকি দিয়েছেন প্রানে মারার’ ! আপনি হয়ে গেলেন মস্ত ক্রিমিনাল !! মনে রাখবেন ইন্টারনেটের আজব এই জগতে আপনি নিজেকে যতটাই সতর্ক অথবা নিরাপদ ব্যাবহারকারী ভাবেননা কেন, হ্যাকাররা কিন্তু বসে নেই। নতুন সব বিড়ম্বনায় আপনাকে ফেলতেই হাজারো -লাখো হ্যাকার এখন সক্রিয় ইন্টারনেটের রাজ্য জুড়ে । অনেক হল ভয়ের কথা; এবার আসুন কিছু সমাধানের কথা বলি – নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও প্রক্সি অথবা ব্যাবহার করবেন, করেন, আমরা বরং অন্যকিছুর চাইতে আমাদের প্রিয় পাঠকের প্রয়োজনটাকেই বড় করে দেখতে চাই । আপদকালীন এই সময়ে যখন প্রক্সি সার্ভার দিয়ে ইন্টারনেট চালাচ্ছেন তখন অবশ্যই এই সতর্কতাগুলো অবলম্বন করুন-
পিসি ব্যাবহারকারীদের জন্যঃ-
আপনি যদি প্রক্সি দিয়ে ফেসবুক ব্যাবহারের সময় ইতমধ্যেই আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে থাকেন তাহলে দ্রুত কোন মোবাইল ডিভাইস থেকে ইউসি মিনি ডাউনলোড করে ফেসবুক ওপেন করুন। এবং সেই ব্রাউজার থেকে পাসওয়ার্ড সহ আনুসাঙ্গিক সিকিউরিটি চেঞ্জ করে ফেলুন।
যে ব্রাউজার দিয়ে আপনি ফেসবুক চালাচ্ছেন সেটা দিয়ে অন্য কোন সাইট যেসব আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় যেমন ব্যাংক ইনফরমেশান সহ ইত্যাদি ওপেন করবেননা। প্রয়োজনে অন্য একটি ব্রাউজার দিয়ে ফেসবুক বাদে অন্য সব সাইট ওপেন করুন।
মোবাইল ব্যাবহারকারীদের জন্যঃ-
মোবাইলেও অনেকেই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে না জেনে অনেক প্রক্সি অথবা ভিপিএন ব্যাবহার করে থাকেন । কিন্তু মোবাইল ব্যাবহারকারীদের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ হল ইউসি ব্রাউজার মিনি। এই ব্রাউজারটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাংলাদেশে ফেসবুক চালু রেখেছে । (আইনি প্রক্রিয়া কি সেটা জানা নেই )
যারা জানেননা তারা এখানে গিয়ে ডাউনলোড করে নিতে পারেন ।
সবচেয়ে বড় কথা সরকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেও যখন বিকল্প পথে ফেসবুক চালাচ্ছেন,তখন এবং সবসময় খেয়াল রাখুন আপনার কোন মন্তব্য এবং একটিভিটি যেনো ‘ রাষ্ট্রদ্রোহিতা’ অথবা সমাজে বিশৃংখল পরিস্থিতির সৃস্টি করতে পারে, এমন কোন পর্যায়ে না যায় । সবশেষে সবার উদ্দেশ্যে বলবো – ইন্টারনেটের বিশাল এই সাম্রাজ্যে নিজে সতর্ক থাকুন,নিরাপদ থাকুন, অন্যদেরও সতর্কতা বাড়াতে সহায়ক হয়ে উঠুন ।
পিসি ব্যাবহারকারীদের জন্যঃ-
আপনি যদি প্রক্সি দিয়ে ফেসবুক ব্যাবহারের সময় ইতমধ্যেই আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড চেঞ্জ করে থাকেন তাহলে দ্রুত কোন মোবাইল ডিভাইস থেকে ইউসি মিনি ডাউনলোড করে ফেসবুক ওপেন করুন। এবং সেই ব্রাউজার থেকে পাসওয়ার্ড সহ আনুসাঙ্গিক সিকিউরিটি চেঞ্জ করে ফেলুন।
যে ব্রাউজার দিয়ে আপনি ফেসবুক চালাচ্ছেন সেটা দিয়ে অন্য কোন সাইট যেসব আপনার নিত্য প্রয়োজনীয় যেমন ব্যাংক ইনফরমেশান সহ ইত্যাদি ওপেন করবেননা। প্রয়োজনে অন্য একটি ব্রাউজার দিয়ে ফেসবুক বাদে অন্য সব সাইট ওপেন করুন।
মোবাইল ব্যাবহারকারীদের জন্যঃ-
মোবাইলেও অনেকেই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে না জেনে অনেক প্রক্সি অথবা ভিপিএন ব্যাবহার করে থাকেন । কিন্তু মোবাইল ব্যাবহারকারীদের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ হল ইউসি ব্রাউজার মিনি। এই ব্রাউজারটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাংলাদেশে ফেসবুক চালু রেখেছে । (আইনি প্রক্রিয়া কি সেটা জানা নেই )
যারা জানেননা তারা এখানে গিয়ে ডাউনলোড করে নিতে পারেন ।
সবচেয়ে বড় কথা সরকারের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেও যখন বিকল্প পথে ফেসবুক চালাচ্ছেন,তখন এবং সবসময় খেয়াল রাখুন আপনার কোন মন্তব্য এবং একটিভিটি যেনো ‘ রাষ্ট্রদ্রোহিতা’ অথবা সমাজে বিশৃংখল পরিস্থিতির সৃস্টি করতে পারে, এমন কোন পর্যায়ে না যায় । সবশেষে সবার উদ্দেশ্যে বলবো – ইন্টারনেটের বিশাল এই সাম্রাজ্যে নিজে সতর্ক থাকুন,নিরাপদ থাকুন, অন্যদেরও সতর্কতা বাড়াতে সহায়ক হয়ে উঠুন ।
খুব অল্প সময়ের মধ্যে ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে’ – জুনাইদ পলক
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে জাতীয় তথ্য প্রযুত্তির বিতর্ক উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ আশ্বাস দেন।
প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের বলেন, ফেইসবুক সদর দপ্তরের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ হয়েছে। আশা করছি, খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আমরা ফেসবুক খুলে দিতে পারব।
তিনি জানান, সুনির্দিষ্ট দিন বা সময় বলছে পারছি না, তবে অল্প সময়ের মধ্যে ফেসবুক আনব্লক করে দিব বলে জানাচ্ছি।
বাংলাদেশে নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে গত ১৮ নভেম্বর ফেসবুকসহ অনলাইনে যোগাযোগের কয়েকটি অ্যাপ বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে বিকল্প পন্থায় সেগুলো ব্যবহার করা যাচ্ছে।
বাংলাদেশে ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধে বিরূপ প্রভাব পশ্চিমবঙ্গে।
বাংলাদেশে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ থাকায় ভারতের পশ্চিমবঙ্গে রাজ্যে ব্যবসা ও সামাজিক জীবনে বিরূপ প্রভাব পড়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক গালফ নিউজ এ-সংক্রান্ত খবর প্রকাশ করেছে।
পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ী সাইফুর রহমান বলেন, ‘আমার ঢাকায় দোকান আছে। কলকাতা থেকে বিভিন্ন পণ্য-সামগ্রী কিনে প্রতি সপ্তাহে সেখানে পাঠাই। তাদের কী প্রয়োজন সেটা জানার জন্য আমি পুরোপুরি হোয়াসঅ্যাপের ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এ নিষেধাজ্ঞার ফলে আমি অসহায় হয়ে পড়েছি এবং এটা আমার কাজের ক্ষতি করছে।’ অনেকেই বলছেন, তাদের সামাজিক ও পারিবারিক জীবন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
কলকাতার গৃহবধূ নিরূপা রায় বলেন, ‘ভারতের একটি প্রতিষ্ঠানে আমার স্বীমা কাজ করেন এবং একবার বাংলাদেশে গিয়ে টানা কয়েক সপ্তাহ থাকতে হয়। যোগাযোগের অসুবিধায় আমরা একেবারে অসহায় হয়ে পড়েছি।’
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ গালফ নিউজকে বলেন, ‘সরকার যখন নিরাপদ মনে তখনই এসব সেবা চালু করা হবে।’
আন্তঃসীমান্ত ব্যবসা ছাড়াও ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের জন্য ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ ফেসবুক নিষেধাজ্ঞা।
ঢাকার একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমরা চামড়ার ব্যাগসহ বিভিন্ন পণ্য তৈরি করি। এর অর্ডার (কেনার আদেশ) আসে ফেসবুক পেইজ থেকে।’
গত ১৮ নভেম্বর নিরাপত্তার স্বার্থে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ, ম্যাসেঞ্জার বন্ধ দেয় সরকার। ২১ নভেম্বর রাতে যুদ্ধাপরাধী বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদকে ফাঁসি কার্যকর করা হয়।
চেন্নাইয়ে বন্যাদূর্গতদের জন্য ফেসবুকের সেফটি চেক।
বন্যা, ভূমিকম্প বা সন্ত্রাসী আক্রমণসহ বিভিন্ন দুর্যোগের সময় স্থানীয়
মানুষের সহায়তায় সেফটি চেক অপশন চালু করে ফেসবুক। এবার তারা ভারতের
চেন্নাইয়ে বন্যাকবলিত মানুষের জন্য সেফটি চেক অপশন চালু করেছে। এ খবর
জানিয়েছে এনডিটিভি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে চেন্নাইয়ের অধিবাসীদের জন্য ‘সেফটি চেক’ অপশনটি চালু করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। যাতে তাদের স্বজন এবং বন্ধুবান্ধবরা বন্যাদূর্গতদের পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে পারে।
ফেসবুকের সেফটি চেক অপশনে গিয়ে বন্যা দূর্গত এলাকার অধিবাসীরা নিজেদের সেফ হিসেবে চিহ্নিত করতে পারবে এবং তা সবাইকে জানাতে চাইলে শেয়ার করার অপশনও থাকবে।
এ ছাড়া #FacebookSafetyCheck হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে বন্যা পরিস্থিতি এবং বন্যা দুর্গতদের খবর জানাচ্ছেন চেন্নাইয়ের ফেসবুক ব্যবহারকারীরা।
এর আগে নাইজেরিয়া ও প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলা, নেপালে ভূমিকম্পের সময় ওই সব দেশের বিভিন্ন এলাকায় সেফটি চেক অপশন চালু করেছিল ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
ফেসবুক ছাড়াও সার্চ ইঞ্জিন গুগল এগিয়ে এসেছে বন্যাদুর্গতদের সহায়তায়। গুগলের ক্রাইসিস রেসপন্স পেজের মাধ্যমে চেন্নাইয়ের বন্যা পরিস্থিতির বিভিন্ন খবর, বিভিন্ন জরুরি সেবা এবং ত্রাণকেন্দ্রের ফোন নম্বর দেওয়া হয়েছে।
অতিরিক্তি বৃষ্টির কারণে ভারতের তামিলনাড়ুর বিভিন্ন এলাকা বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় চেন্নাইয়ে ৩৪.৫ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
তামিলনাড়ুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে গত ১০০ বছরের মধ্যে এবারই রাজ্যটিতে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। এখন পর্যন্ত বন্যায় ২৫১ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে চেন্নাইয়ের অধিবাসীদের জন্য ‘সেফটি চেক’ অপশনটি চালু করে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। যাতে তাদের স্বজন এবং বন্ধুবান্ধবরা বন্যাদূর্গতদের পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতে পারে।
ফেসবুকের সেফটি চেক অপশনে গিয়ে বন্যা দূর্গত এলাকার অধিবাসীরা নিজেদের সেফ হিসেবে চিহ্নিত করতে পারবে এবং তা সবাইকে জানাতে চাইলে শেয়ার করার অপশনও থাকবে।
এ ছাড়া #FacebookSafetyCheck হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে বন্যা পরিস্থিতি এবং বন্যা দুর্গতদের খবর জানাচ্ছেন চেন্নাইয়ের ফেসবুক ব্যবহারকারীরা।
এর আগে নাইজেরিয়া ও প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলা, নেপালে ভূমিকম্পের সময় ওই সব দেশের বিভিন্ন এলাকায় সেফটি চেক অপশন চালু করেছিল ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
ফেসবুক ছাড়াও সার্চ ইঞ্জিন গুগল এগিয়ে এসেছে বন্যাদুর্গতদের সহায়তায়। গুগলের ক্রাইসিস রেসপন্স পেজের মাধ্যমে চেন্নাইয়ের বন্যা পরিস্থিতির বিভিন্ন খবর, বিভিন্ন জরুরি সেবা এবং ত্রাণকেন্দ্রের ফোন নম্বর দেওয়া হয়েছে।
অতিরিক্তি বৃষ্টির কারণে ভারতের তামিলনাড়ুর বিভিন্ন এলাকা বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় চেন্নাইয়ে ৩৪.৫ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
তামিলনাড়ুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে গত ১০০ বছরের মধ্যে এবারই রাজ্যটিতে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে। এখন পর্যন্ত বন্যায় ২৫১ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে।
এবার ১০ টেরাবাইটের হার্ড ড্রাইভ।
ছবি ও ভিডিওর মান যত উন্নত হচ্ছে ততই বাড়ছে ফাইলের সাইজ। আর সে কারণেই
হার্ডডিস্কের ধারণক্ষমতা বাড়ানো এখন সময়ের দাবি। ৫০০ জিবি থেকে ১ টেরাবাইট
পর্যন্ত হার্ডডিস্ক এখন অনেকেই ব্যবহার করছেন। এক্সটার্নাল হার্ডডিস্কে আরো
২ টেরাবাইটের মতো বাড়িয়ে নেওয়া যায়। কিন্তু ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ক্যামেরায়
তোলা ফুটেজ রাখতে হিমশিম খেতে হয় ব্যবহারকারীদের। আর আগামী দিনে ভার্চুয়াল
রিয়েলিটি ক্যামেরার ব্যবহার আরো বাড়বে।
ডাটা স্টোরেজ প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন ডিজিটালের সহযোগী প্রতিষ্ঠান এইচজিএসটি নিয়ে এসেছে ১০ টেরাবাইটের হার্ড ড্রাইভ। গতকাল বুধবার তারা নতুন এই হার্ডডিস্ক বাজারে নিয়ে আসার ঘোষণা দেয়। এ খবর জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল।
১০ টেরাবাইটের নতুন এই হার্ডডিস্কে ফোরকে এবং ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও ফুটেজ রাখতে সুবিধা হবে। নোকিয়া সম্প্রতি নিয়ে এসেছে ৬০ হাজার ডলার মূল্যের ওজো ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ক্যামেরা। এসব ক্যামেরায় ধারণ করা ৪৫ মিনিটের ফুটেজ রাখতে হলে ৫০০ জিবি স্টোরেজের দরকার হয়। সেদিক দিয়ে ‘এইচই ১০’ হার্ডডিস্কে রাখা যাবে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ক্যামেরায় তোলা ১৫ ঘণ্টার ফুটেজ! ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ক্যামেরার জন্য এই হার্ড ড্রাইভ এক নতুন সূচনা করবে বলেই মনে করছেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা।
তবে এই হার্ড ড্রাইভটি ডেস্কটপে ব্যবহার করা যাবে না। শুধু পেশাদার এবং বড় ধরনের ডাটা রাখার প্রয়োজন যাদের রয়েছে তাদের প্রয়োজন মেটাইতেই তৈরি করা হয়েছে এই হার্ড ড্রাইভ।
এইচজিএসটি এইচই১০ আল্ট্রাস্টার এইচডিডি মডেলের এই হার্ড ড্রাইভটিতে প্রথমবারের মতো পারপেন্ডিকুলার ম্যাগনেটিক রেকর্ডিং (পিএমআর) প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এর আগের হার্ড ড্রাইভগুলোতে ব্যবহার করা হতো শিঙ্গেলড ম্যাগনেটিক রেকর্ডিং (এসএমআর)। পিএমআর প্রযুক্তি ব্যবহার করায় এসব হার্ড ড্রাইভ আগের চেয়ে দ্রুত ডাটা ট্রান্সফার করতে পারবে।
এইচজিএসটির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ক্লাউড সার্ভিস ভিত্তিক ডাটা স্টোরেজের ক্ষেত্রে উপকারী হবে এই হার্ড ড্রাইভটি। বড় আকারের ছবি, ভিডিও এবং ক্লাউড ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনগুলো জমা রাখতে উপকারী হবে এটি। এরই মধ্যে অনলাইন স্ট্রিমিং সাইট নেটফ্লিক্স এ ধরনের হার্ড ড্রাইভ ব্যবহারের ঘোষণা দিয়েছে।
ডাটা স্টোরেজ প্রতিষ্ঠান ওয়েস্টার্ন ডিজিটালের সহযোগী প্রতিষ্ঠান এইচজিএসটি নিয়ে এসেছে ১০ টেরাবাইটের হার্ড ড্রাইভ। গতকাল বুধবার তারা নতুন এই হার্ডডিস্ক বাজারে নিয়ে আসার ঘোষণা দেয়। এ খবর জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবল।
১০ টেরাবাইটের নতুন এই হার্ডডিস্কে ফোরকে এবং ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিও ফুটেজ রাখতে সুবিধা হবে। নোকিয়া সম্প্রতি নিয়ে এসেছে ৬০ হাজার ডলার মূল্যের ওজো ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ক্যামেরা। এসব ক্যামেরায় ধারণ করা ৪৫ মিনিটের ফুটেজ রাখতে হলে ৫০০ জিবি স্টোরেজের দরকার হয়। সেদিক দিয়ে ‘এইচই ১০’ হার্ডডিস্কে রাখা যাবে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ক্যামেরায় তোলা ১৫ ঘণ্টার ফুটেজ! ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ক্যামেরার জন্য এই হার্ড ড্রাইভ এক নতুন সূচনা করবে বলেই মনে করছেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা।
তবে এই হার্ড ড্রাইভটি ডেস্কটপে ব্যবহার করা যাবে না। শুধু পেশাদার এবং বড় ধরনের ডাটা রাখার প্রয়োজন যাদের রয়েছে তাদের প্রয়োজন মেটাইতেই তৈরি করা হয়েছে এই হার্ড ড্রাইভ।
এইচজিএসটি এইচই১০ আল্ট্রাস্টার এইচডিডি মডেলের এই হার্ড ড্রাইভটিতে প্রথমবারের মতো পারপেন্ডিকুলার ম্যাগনেটিক রেকর্ডিং (পিএমআর) প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এর আগের হার্ড ড্রাইভগুলোতে ব্যবহার করা হতো শিঙ্গেলড ম্যাগনেটিক রেকর্ডিং (এসএমআর)। পিএমআর প্রযুক্তি ব্যবহার করায় এসব হার্ড ড্রাইভ আগের চেয়ে দ্রুত ডাটা ট্রান্সফার করতে পারবে।
এইচজিএসটির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ক্লাউড সার্ভিস ভিত্তিক ডাটা স্টোরেজের ক্ষেত্রে উপকারী হবে এই হার্ড ড্রাইভটি। বড় আকারের ছবি, ভিডিও এবং ক্লাউড ভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশনগুলো জমা রাখতে উপকারী হবে এটি। এরই মধ্যে অনলাইন স্ট্রিমিং সাইট নেটফ্লিক্স এ ধরনের হার্ড ড্রাইভ ব্যবহারের ঘোষণা দিয়েছে।
ফেসবুক খুলে দেওয়ার দাবিতে রাস্তায় জাবির শিক্ষার্থীরা।
ফেসবুকসহ বন্ধ থাকা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খুলে দেওয়ার দাবিতে এবার রাস্তায় নামল জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তারা জনগণের মতপ্রকাশের স্বাধীনতাবিরোধী সব আইন বাতিল করার দাবি জানিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে ‘জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীবৃন্দ’র ব্যানারে মানববন্ধন করে এই দাবি জানানো হয়।
মানববন্ধনে অংশ নেওয়া বক্তারা দাবি করেন, ফেসবুকের কল্যাণেই গণজাগরণ মঞ্চের মতো জাগরণ সৃষ্টি হয়েছিল। অথচ নিরাপত্তার অজুহাতে গত নভেম্বর মাসে বাংলাদেশে ফেসবুক, ভাইবার ও হোয়াটঅ্যাপস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সন্ত্রাস থেমে থাকেনি, মসজিদে ঢুকে প্রকাশ্যে গুলি করে খুন করার মতো ঘটনা ঘটেছে। যখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বাংলাদেশে জনপ্রিয় হয়নি তখনো সারা দেশে একযোগে সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। তাই নিরাপত্তার খোঁড়া অজুহাতে যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধের সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এ ধরনের সিদ্ধান্ত শুধু জনসাধারণের কথা বলার জায়গা সঙ্কুচিত করা ছাড়া কোনো বড় ধরনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডরোধে কার্যকর হবে, অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে সেটি বলা যাচ্ছে না।
মানববন্ধনে সংহতি প্রকাশ করে দর্শন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সৈয়দ নিজার আলম বলেন, ‘ফেসবুক বাংলাদেশে বিকল্প গণমাধ্যম হিসেবে আবির্ভূত হয়েছিল। স্বাধীন মত প্রকাশের স্বার্থে অবিলম্বে এটি খুলে দেওয়া উচিত।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি জোবায়ের টিপু বলেন, ‘সাধারণ জনগণের জন্য ফেসবুক বন্ধ রেখে সরকারি দল এবং সরকারের লোকজন বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করে দলের এবং সরকারের বিভিন্ন প্রচারণা চালাচ্ছে । ব্যাপারটা খুবই হাস্যকর।’
বক্তারা আরো বলেন, নিরাপত্তার জন্য দু-চারদিন ফেসবুক ও অন্যান্য যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ রাখার যৌক্তিকতা থাকতে পারে। কিন্তু অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রাখার মানে কী? নিরাপত্তার অজুহাতে সরকার জনগণের স্বাধীন মতপ্রকাশকে রুদ্ধ করছে। এ ছাড়া স্বাধীন মত প্রকাশে বাধা সৃষ্টিকারী যেকোনো আইন বাতিলের দাবি জানান তাঁরা।
এ সময় অন্যদের মধ্যে আরো বক্তব্য দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক সুস্মিতা মরিয়ম, সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘আনন্দন’র সভাপতি মিজানুর রহমান টিটু, নৃ-বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী অনিক ভূঞা, ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী সরদার মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
গত ১৮ নভেম্বর দুপুরে বাংলাদেশে বন্ধ করে দেওয়া হয় ফেসবুক, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জারের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও অ্যাপ্লিকেশনগুলো (অ্যাপস)। সেদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল জানান, নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থাকায় এসব সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে।
ওই দিন সকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখে রায় দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। রায় ঘোষণার পরপরই দেশে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রায় সোয়া ঘণ্টা বন্ধ থাকে সারা দেশের ইন্টারনেট সংযোগও।
কবে নাগাদ ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খুলে দেওয়া হবে—জানতে চাইলে গত ২১ নভেম্বর ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেন, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ থাকবে। তিনি বলেন, ‘সাময়িক নিরাপত্তার জন্য, জনস্বার্থ, জননিরাপত্তার স্বার্থে যতদিন বন্ধ রাখা প্রয়োজন, ঠিক ততদিনই বন্ধ থাকবে। যখন জননিরাপত্তা নিশ্চিত হবে এবং আমাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সেটি নিশ্চিত করবে, তখনই আমরা এটা খুলে দেব।’
ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খুলে দেওয়ার দাবি জানিয়ে গত ২৩ নভেম্বর ঝিনাইদহ-২ আসনের স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকী জাতীয় সংসদ ভবনে দশম জাতীয় সংসদের অষ্টম অধিবেশনে বক্তব্য দেন। অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি সংসদে বলেছিলেন, ‘সব প্রযুক্তির ভালো-মন্দ দুটি দিকই আছে। প্রযুক্তির কুফল চিন্তা করে যদি আমরা প্রযুক্তির ব্যবহারই বন্ধ করে দিতাম, তাহলে হয়তো মানবসভ্যতার এই অকল্পনীয় উৎকর্ষতা লাভ হতো না। প্রযুক্তির অপব্যবহারে আরো উন্নত প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং ব্যবহার ঘটেছে। কিন্তু সরকার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ করে যদি ভেবে নেয়, ফেসবুক, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ একদম বন্ধ হয়ে গেছে, তা মোটেই সঠিক নয়। অনেকেই নতুন নতুন অ্যাপস ব্যবহার করে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছেন এবং নাশকতাবাদীরাও চাইলে সেটি করতে পারবেন না-তা আমার বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়।’
একই দাবিতে গত ২৭ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) রাজু ভাস্কর্যের সামনে ব্যানার হাতে নিয়ে প্রতিবাদ জানান রাজধানীর তেজগাঁও কলেজের হিসাববিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক (সম্মান) তৃতীয় বর্ষের ছাত্র মো. মোখলেছুর রহমান।
সর্বশেষ গত ২ ডিসেম্বর তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এআইইউবি) ম্যাস কমিউনিকেশন এবং মিডিয়া আর্টস বিভাগ আয়োজিত মিডিয়া বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে বলেন, ‘ফেসবুক সাময়িক বন্ধ, অচিরেই তা খুলে দেওয়া হবে।’
ঢাকায় হচ্ছে ফেসবুকের আঞ্চলিক অফিস!
বিমানবন্দরে যাত্রী সামলাবে রোবট।
বিমানবন্দর মানেই মহা ঝক্কির ব্যাপার। কোন দেশের যাত্রী আসছে বা কোন
দেশের যাত্রী যাচ্ছে, তারা ঠিক বিমানে উঠছে কি না। ট্রানজিট হলে কোন বিমান
ছেড়ে কোনটাতে উঠতে হবে- এ ধরনের নানা ব্যাপার থাকে বিমানবন্দরে। বড় বড়
এয়ারপোর্টে তাই অনেকেই পথ হারিয়ে ফেলেন। আবার প্রথম যাত্রায় অনেকেরই নানা
রকম ভীতি থাকে। আর সবসময় যাত্রীদের দিকে ঠিকভাবে খেয়াল রাখতে পারে না
এয়ারপোর্ট কর্তৃপক্ষ।
তবে নেদারল্যান্ডসের রাজধানী অ্যামস্টারডামের শিপোল বিমানবন্দরে এবার যাত্রীদের সহায়তায় নামানো হয়েছে রোবট। আর এসব উপকারী রোবটের নাম রাখা হয়েছে ‘স্পেন্সার’। এ খবর জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জ।
গত সোমবার থেকে পরীক্ষামূলকভাবে নামানো হয়েছে এসব রোবট। প্রাথমিকভাবে এক সপ্তাহ কাজ করবে রোবটগুলো। পথ হারিয়ে ফেলা যাত্রীদের জন্য রোবট স্পেন্সারের কাছে থাকবে একটি ম্যাপ। কেউ হারিয়ে গেলে তাকে তার নির্দিষ্ট গেট বা টার্মিনালে পৌঁছে দেবে এই রোবট।
আর পুরো বিমানবন্দরে চলাচলের সময় রোবটটি যেন কারো সাথে ধাক্কা না খায় সেজন্য এতে যোগ করা হয়েছে সেন্সর প্রযুক্তি। যার মাধ্যমে রোবটটি তার চলার পথে বাধা এলে সেটা এড়িয়ে গিয়ে নিরাপদে চলতে পারবে।
রোবট তৈরির এই প্রজেক্টে কাজ করা কম্পিউটার সায়েন্সের অধ্যাপক আচিম লিলিয়েনথাল বলেন, ‘রোবটগুলোকে দিয়ে ঠিকভাবে কাজ করিয়ে নেওয়ার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে একে বিভিন্ন কাজের সাথে পরিচয় করানো এবং সেগুলো শিখিয়ে দেওয়া। যেমন পথে কোনো লাগেজ পড়ে থাকলে তা সরিয়ে জায়গামতো পৌঁছে দেওয়া।’
পরীক্ষামূলক সংস্করণ থেকে যেসব তথ্য উপাত্ত পাওয়া যাবে সেসব কাজে লাগিয়ে রোবটটির আরো উন্নত সংস্করণ তৈরির জন্য কাজ করবেন বিজ্ঞানীরা। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী মার্চ থেকে শিপোল এয়ারপোর্টে পুরোদমে কাজে লেগে যাবে এসব রোবট।
আর এই প্রোজেক্টে অর্থায়ন করেছে ইউরোপীয়ান কমিশন। তাদের সাথে আছে ইউরোপের আরো পাঁচটি দেশ। বিজ্ঞানীরা সফলভাবে রোবটদের দিয়ে কোনো ঝামেলা ছাড়াই কাজ করিয়ে নিতে পারলে ইউরোপের দেশগুলো তাদের বিমানবন্দরে এই রোবটগুলোকে কাজে লাগাবে।
তবে নেদারল্যান্ডসের রাজধানী অ্যামস্টারডামের শিপোল বিমানবন্দরে এবার যাত্রীদের সহায়তায় নামানো হয়েছে রোবট। আর এসব উপকারী রোবটের নাম রাখা হয়েছে ‘স্পেন্সার’। এ খবর জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জ।
গত সোমবার থেকে পরীক্ষামূলকভাবে নামানো হয়েছে এসব রোবট। প্রাথমিকভাবে এক সপ্তাহ কাজ করবে রোবটগুলো। পথ হারিয়ে ফেলা যাত্রীদের জন্য রোবট স্পেন্সারের কাছে থাকবে একটি ম্যাপ। কেউ হারিয়ে গেলে তাকে তার নির্দিষ্ট গেট বা টার্মিনালে পৌঁছে দেবে এই রোবট।
আর পুরো বিমানবন্দরে চলাচলের সময় রোবটটি যেন কারো সাথে ধাক্কা না খায় সেজন্য এতে যোগ করা হয়েছে সেন্সর প্রযুক্তি। যার মাধ্যমে রোবটটি তার চলার পথে বাধা এলে সেটা এড়িয়ে গিয়ে নিরাপদে চলতে পারবে।
রোবট তৈরির এই প্রজেক্টে কাজ করা কম্পিউটার সায়েন্সের অধ্যাপক আচিম লিলিয়েনথাল বলেন, ‘রোবটগুলোকে দিয়ে ঠিকভাবে কাজ করিয়ে নেওয়ার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে একে বিভিন্ন কাজের সাথে পরিচয় করানো এবং সেগুলো শিখিয়ে দেওয়া। যেমন পথে কোনো লাগেজ পড়ে থাকলে তা সরিয়ে জায়গামতো পৌঁছে দেওয়া।’
পরীক্ষামূলক সংস্করণ থেকে যেসব তথ্য উপাত্ত পাওয়া যাবে সেসব কাজে লাগিয়ে রোবটটির আরো উন্নত সংস্করণ তৈরির জন্য কাজ করবেন বিজ্ঞানীরা। সব ঠিকঠাক থাকলে আগামী মার্চ থেকে শিপোল এয়ারপোর্টে পুরোদমে কাজে লেগে যাবে এসব রোবট।
আর এই প্রোজেক্টে অর্থায়ন করেছে ইউরোপীয়ান কমিশন। তাদের সাথে আছে ইউরোপের আরো পাঁচটি দেশ। বিজ্ঞানীরা সফলভাবে রোবটদের দিয়ে কোনো ঝামেলা ছাড়াই কাজ করিয়ে নিতে পারলে ইউরোপের দেশগুলো তাদের বিমানবন্দরে এই রোবটগুলোকে কাজে লাগাবে।
অচিরেই ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে : তথ্যমন্ত্রী
তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেছেন, ‘ফেসবুক সাময়িক বন্ধ, অচিরেই তা খুলে দেওয়া হবে।’
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এআইইউবি) ম্যাস কমিউনিকেশন এবং মিডিয়া আর্টস বিভাগ আয়োজিত মিডিয়া বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ইনু এ কথা জানান।
ইনু বলেন, ‘ইলেকট্রনিক মিডিয়া আইনের ঊর্ধ্বে নয়। সরকার ও প্রশাসনকে আলোকিত করে গণমাধ্যম। গণমাধ্যমকে নিয়মের মধ্যে থেকেই কাজ করা উচিত।’
অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ১১টি টেলিভিশন চ্যানেল। এ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়নের গৌরব অর্জন করে এনটিভি। রানার্সআপ সময় টেলিভিশন।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক চার্লস সি ভিলোনোভা উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এআইইউবি) ম্যাস কমিউনিকেশন এবং মিডিয়া আর্টস বিভাগ আয়োজিত মিডিয়া বিতর্ক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ইনু এ কথা জানান।
ইনু বলেন, ‘ইলেকট্রনিক মিডিয়া আইনের ঊর্ধ্বে নয়। সরকার ও প্রশাসনকে আলোকিত করে গণমাধ্যম। গণমাধ্যমকে নিয়মের মধ্যে থেকেই কাজ করা উচিত।’
অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ১১টি টেলিভিশন চ্যানেল। এ বিতর্ক প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়নের গৌরব অর্জন করে এনটিভি। রানার্সআপ সময় টেলিভিশন।
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক চার্লস সি ভিলোনোভা উপস্থিত ছিলেন।
দেহ ব্যবসায় ধ্বস নামিয়ে দিয়েছে সেক্স ডল! (ভিডিও সহ দেখুন)
দেহ ব্যবসায় ধ্বস নামিয়ে দিয়েছে সেক্স ডল! (ভিডিও)
ফেসবুক ব্যবহারকারীদের সুসংবাদ দিলেন পলক।
প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন,
বন্ধ করে দেওয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ‘খুব অল্প সময়ের মধ্যেই’
খুলে দেওয়া হবে।
বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে তথ্য-প্রযুক্তি বিতর্ক উৎসব নিয়ে এক সংবাদ
সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
কোন দিন ফেসবুক খুলে দেওয়া হচ্ছে- এমন প্রশ্নে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ফেসবুক
সদরদপ্তরের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ হয়েছে। আশা করছি, খুব অল্প সময়ের মধ্যেই
আমরা ফেসবুক খুলে দিতে পারব।’
তিনি বলেন, ‘সুনির্দিষ্ট দিন বা সময় বলতে পারছি না। তবে অল্প সময়ের মধ্যে
ফেসবুক আনব্লক করে দিব বলে জানাচ্ছি।’
নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে গত ১৮ নভেম্বর ফেসবুকসহ অনলাইনে যোগাযোগের কয়েকটি
অ্যাপস বন্ধ করে দেয় সরকার। তবে অনেকেই বিকল্প পন্থায় এগুলো ব্যবহার করছে।
ইতোমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে চিঠি পাঠানোর পর তার উত্তরে আলোচনার আগ্রহও
প্রকাশ করেছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
আগামী ৬ বা ৭ ডিসেম্বর ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার কথা রয়েছে বলে
জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।
তবে এই চিঠির সঙ্গে ফেসবুক খুলে দেওয়ার কোনো সম্পর্ক নেই জানিয়ে তিনি
জানান, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সবুজ সংকেত পেলেই ফেসবুকসহ সব অ্যাপস
খুলে দেওয়া হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে বিতর্ক উৎসব সম্পর্কে জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘দেশের ৭০
শতাংশ তরুণ নতুন আইডিয়া নিয়ে আসে। দেশের পলিসি তৈরিতে তাদের অংশগ্রহণ
দরকার।’
তিনি বলেন, বিতর্কের সব বিষয় হবে প্রযুক্তিনির্ভর। তরুণ বিতার্কিকদের
বিতর্কের আইডিয়াগুলো গবেষণা করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে উপস্থাপন করা হবে।
প্রতিমন্ত্রী জানান, দেশকে ১৬টি অঞ্চলে ভাগ করে আঞ্চলিক প্রতিযোগিতা হবে।
এতে অংশ নেবে ১৩০টিরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের চার শতাধিক
বিতার্কিক। দুই মাসব্যাপী চলবে এই প্রতিযোগিতা। পুরো প্রতিযোগিতায়
দেশের ৫০০০ তরুণ সম্পৃক্ত হবে।
‘তথ্য যুক্তি প্রযুক্তি’ স্লোগানে এ বিতর্কের আয়োজক বাংলাদেশ ডিবেট
ফেডারেশন ও ক্যাম্পাস টু কেরিয়ার টোয়েন্টিফোর ডটকম। সহযোগিতায় রয়েছে
একাত্তর টিভি, এনজিও অক্সফামসহ ৮টি প্রতিষ্ঠান।
বিতর্কে জাতীয়ভাবে চ্যাম্পিয়ন দল পবে ৩টি ম্যাকবুক। প্রত্যেক বিতার্কিক
একটি পেনড্রাইভ ও বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থ উপহার হিসেবে
পাবেন। রানার্সআপ দল পাবে ৩টি আইফোন।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শ্যামসুন্দর শিকদারের
সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন- যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সদস্য নাহিম রাজ্জাক, ক্যাম্পাস টু
কেরিয়ার’র নির্বাহী সম্পাদক ও বাংলাদেশ ডিবেট ফেডারেশনের সভাপতি অঞ্জুলি
সরকার প্রমুখ।
ফেসবুকের বিষয়ে আমি নির্দেশনা বাস্তবায়ন করছি মাত্র।
বাংলাদেশে ফেসবুকসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বন্ধ রয়েছে দুই সপ্তাহের বেশি সময়।
দেশটির ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলছেন "এ বিষয়ে আমি শুধু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা বাস্তবায়ন করছি"।প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যদি মনে করে জনগণের নিরাপত্তা সন্তোষজনক ভাবে নিশ্চিত করা গেছে, ঝুঁকি কম আছে তখনি তারা নির্দেশ দিলে ফেসবুক খুলে দেয়া হবে।
বিবিসি বাংলার সাথে এক সাক্ষাতকারে তিনি বলছিলেন নিশ্চয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে কিছু গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য রয়েছে যার ভিত্তিতেই এসব সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বন্ধ রাখা হয়েছে।
বিশ্বের আরো বেশ কয়েকটি দেশে সন্ত্রাসী হামলা হলেও এত দীর্ঘ সময় ধরে কোথাও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বন্ধ করা রাখা হয়নি।
তারানা হালিম তার অবস্থান ব্যাখ্যা করে বলেন ফ্রান্সে কিছু এলাকাতে সম্পূর্ণ ইন্টারনেট বন্ধ ছিল তবে তা কত সময়ের জন্য সেটা তিনি বলতে পারেন নি।
বেলজিয়ামের উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন সেখানে সম্পূর্ণ যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল মানুষের নিরাপত্তার জন্য।
তিনি বলেন “ একটি মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্য হলেও আপাতত সরকারি নির্দেশে সাময়িকভাবে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বন্ধ রাখেন, আমার মনে হয় না একটি জীবনের চেয়ে এর মূল্য বেশি”।
তারানা হালিমের সঙ্গে ফেসবুক প্রতারণা!
সরকারি নির্দেশনার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ব্যবহার করছেন
না বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। অথচ তার
নামে সচল কয়েকটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট।
এ নিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন প্রতিমন্ত্রী।
বাংলাদেশে ফেসবুক সাময়িক বন্ধ থাকার পরও বিকল্প উপায়ে অনেকেই ব্যবহার করছেন। এমনকি প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের নামে খোলা কিছু ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে নিয়মিত স্ট্যাটাস আপডেট ও ছবি আপলোড করা হচ্ছে।
এ নিয়ে বিভ্রান্তি এড়াতে ‘ফেসবুক পেজ সম্পর্কিত বক্তব্য’ দিয়েছেন তারানা হালিম। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ গত ১৮ নভেম্বর থেকেই বন্ধ করা আছে বলেও জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার (৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় টেলিযোগাযোগ বিভাগের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তারানা হালিম বলেন, ‘আমার অফিসিয়াল ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ একটি, যা ‘Tarana Halim’ এর আইডি। পেজটি সরকারি নির্দেশনার দিন থেকে বন্ধ আছে। আমার আর কোনো অফিসিয়াল বা আন-অফিসিয়াল পেজ নেই। অন্যান্য পেজগুলো ফেক এবং এগুলো বন্ধ করার জন্য ফেসবুক অথরিটিকে লিখেছি।’
টেলিযোগাযোগ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, প্রতিমন্ত্রীর নামে খোলা একাধিক ফেসবুক পেজে আপডেট ও তা নিয়ে নানা রকম মন্তব্যের কারণে নিজের অবস্থান স্পস্ট করেছেন তিনি।
তবে কবে নাগাদ ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে সে বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেননি তারানা হালিম।
এদিকে, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের জানান,
এ নিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন প্রতিমন্ত্রী।
বাংলাদেশে ফেসবুক সাময়িক বন্ধ থাকার পরও বিকল্প উপায়ে অনেকেই ব্যবহার করছেন। এমনকি প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের নামে খোলা কিছু ফেক অ্যাকাউন্ট থেকে নিয়মিত স্ট্যাটাস আপডেট ও ছবি আপলোড করা হচ্ছে।
এ নিয়ে বিভ্রান্তি এড়াতে ‘ফেসবুক পেজ সম্পর্কিত বক্তব্য’ দিয়েছেন তারানা হালিম। নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ গত ১৮ নভেম্বর থেকেই বন্ধ করা আছে বলেও জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার (৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় টেলিযোগাযোগ বিভাগের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তারানা হালিম বলেন, ‘আমার অফিসিয়াল ভেরিফাইড ফেসবুক পেজ একটি, যা ‘Tarana Halim’ এর আইডি। পেজটি সরকারি নির্দেশনার দিন থেকে বন্ধ আছে। আমার আর কোনো অফিসিয়াল বা আন-অফিসিয়াল পেজ নেই। অন্যান্য পেজগুলো ফেক এবং এগুলো বন্ধ করার জন্য ফেসবুক অথরিটিকে লিখেছি।’
টেলিযোগাযোগ বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, প্রতিমন্ত্রীর নামে খোলা একাধিক ফেসবুক পেজে আপডেট ও তা নিয়ে নানা রকম মন্তব্যের কারণে নিজের অবস্থান স্পস্ট করেছেন তিনি।
তবে কবে নাগাদ ফেসবুক খুলে দেওয়া হবে সে বিষয়ে কোনো বক্তব্য দেননি তারানা হালিম।
এদিকে, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের জানান,
৭৩ % নারী অনলাইনে হয়রানির শিকার।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম সম্প্রতি বলেছেন বাংলাদেশে
যেসব নারী ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাদের ৭০ শতাংশের বেশি নানাভাবে অনলাইনে
হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এক্ষেত্রে বেশিরভাগ ঘটনাই ঘটছে ফেসবুককে কেন্দ্র
করে। বিষয়টি মোকাবেলার জন্য বাংলাদেশ সরকার ফেসবুকের সাথে বৈঠক করবে।
বাংলাদেশে বর্তমানে এক কোটি সত্তর লাখ ফেসবুক ব্যবহারকারী রয়েছে। এদের মধ্যে নারী ব্যবহারকারীর সংখ্যা কত সে বিষয়ে হালনাগাদ কোন পরিসংখ্যান নেই। কয়েকবছর আগে এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছিল বাংলাদেশে যারা ফেসবুক ব্যবহার করছেন তাদের মধ্যে ২২ শতাংশ নারী। কয়েক বছর আগে চট্টগ্রামের নাসিমা আক্তারের (ছদ্মনাম) বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। এরপর তিনি আরেকজনকে বিয়ে করেন। সংসারের শুরুটা ভালোই চলছিল। কিন্তু দ্বিতীয় বিয়ের পর তার প্রথম স্বামী নাসিমা আক্তারের কিছু ব্যক্তিগত ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। এজন্য তার প্রথম স্বামী নাসিমা আক্তারের নামেই আরেকটি ভুয়া ফেসবুক এ্যাকাউন্ট খুলেছেন।
কেউ হয়তো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালো কিন্তু আমি অ্যাকসেপ্ট (গ্রহণ) করলাম না। তখন কেউ কেউ আমার ম্যাসেজ বক্সে বাজে মেসেজ পাঠায়।
এ নিয়ে নাসিমা আক্তার থানায় মামলাও করেছেন। সাবেক স্বামী, প্রেমিক কিংবা সম্পূর্ণ অপরিচিত ব্যক্তির মাধ্যমে ফেসবুকে হয়রানির শিকার হচ্ছেন অনেকেই।
ঢাকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী সাদিয়া ইয়াসমিন বলেন ফেসবুকে তিনি এমন কিছু পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন যা অপ্রীতিকর।
তবে তার অনেক বান্ধবী তারচেয়েও বেশি নিপীড়নের শিকার হয়েছে বলে জানালেন সাদিয়া ইয়াসমিন।
তিনি বলেন, “কেউ হয়তো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালো কিন্তু আমি অ্যাকসেপ্ট (গ্রহণ) করলাম না। তখন কেউ কেউ আমার ম্যাসেজ বক্সে বাজে মেসেজ পাঠায়।”
অনলাইনে যেসব নারী হয়রানির শিকার হচ্ছেন তাদের কেউ কেউ অভিযোগ দায়ের করতে আসেন ঢাকার তেজগাঁওতে উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন সেন্টারে।
এখানকার অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার আসমা সিদ্দিকা মিলি বলছেন তিনি প্রতিমাসে গড়ে ১৫টির মতো অভিযোগ পান। অভিযোগ গ্রহণের পর সেগুলো তদন্তের জন্য গোয়েন্দা পুলিশের সহায়তা নেয়া হয় বলে তিনি জানান।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে নারীদের হয়রানি নিয়ে গবেষণা করেন সমাজবিজ্ঞানী সাদেকা হালিম। তিনি বলেন ফেসবুকে ছবি কিংবা ভিডিওকে কেন্দ্র করেই এ ধরনের হয়রানি বেশি হচ্ছে।
সাদেকা হালিম বলেন , “ অনেক নারী ফেসবুকে ছবি আপলোড করছে। কিন্তু কারো যদি সেই নারী সম্পর্কে বিদ্বেষ সৃষ্টি হয়, তখন তার ছবিটা ফটোশপ করে পর্ণো তৈরি করা হচ্ছে। ”
বাংলাদেশে অনলাইন বা ফেসবুকের মাধ্যমে হয়রানি বন্ধ করতে পুলিশের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা এবং দক্ষতা কতটা রয়েছে সেটি নিয়ে অনেকের সন্দেহ আছে।
তবে প্রযুক্তির বাইরেও এ বিষয়টি মোকাবেলা করতে হলে নারীদের আরো বেশি সচেতন হওয়া দরকার বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞানের অধ্যাপক সুরাইয়া পারভীন।
সরকারি পরিসংখ্যান বলছে ফেসবুকে যেসব নারী হয়রানির শিকার হয় তাদের মধ্যে মাত্র তিনভাগের একভাগ আনুষ্ঠানিক অভিযোগ করতে চায়। বাকিরা বিষয়টিতে পুলিশের কাছে কোন অভিযোগ করতে চায়না।
বাংলাদেশে বর্তমানে এক কোটি সত্তর লাখ ফেসবুক ব্যবহারকারী রয়েছে। এদের মধ্যে নারী ব্যবহারকারীর সংখ্যা কত সে বিষয়ে হালনাগাদ কোন পরিসংখ্যান নেই। কয়েকবছর আগে এক পরিসংখ্যানে বলা হয়েছিল বাংলাদেশে যারা ফেসবুক ব্যবহার করছেন তাদের মধ্যে ২২ শতাংশ নারী। কয়েক বছর আগে চট্টগ্রামের নাসিমা আক্তারের (ছদ্মনাম) বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। এরপর তিনি আরেকজনকে বিয়ে করেন। সংসারের শুরুটা ভালোই চলছিল। কিন্তু দ্বিতীয় বিয়ের পর তার প্রথম স্বামী নাসিমা আক্তারের কিছু ব্যক্তিগত ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন। এজন্য তার প্রথম স্বামী নাসিমা আক্তারের নামেই আরেকটি ভুয়া ফেসবুক এ্যাকাউন্ট খুলেছেন।
কেউ হয়তো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালো কিন্তু আমি অ্যাকসেপ্ট (গ্রহণ) করলাম না। তখন কেউ কেউ আমার ম্যাসেজ বক্সে বাজে মেসেজ পাঠায়।
এ নিয়ে নাসিমা আক্তার থানায় মামলাও করেছেন। সাবেক স্বামী, প্রেমিক কিংবা সম্পূর্ণ অপরিচিত ব্যক্তির মাধ্যমে ফেসবুকে হয়রানির শিকার হচ্ছেন অনেকেই।
ঢাকার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী সাদিয়া ইয়াসমিন বলেন ফেসবুকে তিনি এমন কিছু পরিস্থিতির শিকার হয়েছেন যা অপ্রীতিকর।
তবে তার অনেক বান্ধবী তারচেয়েও বেশি নিপীড়নের শিকার হয়েছে বলে জানালেন সাদিয়া ইয়াসমিন।
তিনি বলেন, “কেউ হয়তো ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালো কিন্তু আমি অ্যাকসেপ্ট (গ্রহণ) করলাম না। তখন কেউ কেউ আমার ম্যাসেজ বক্সে বাজে মেসেজ পাঠায়।”
অনলাইনে যেসব নারী হয়রানির শিকার হচ্ছেন তাদের কেউ কেউ অভিযোগ দায়ের করতে আসেন ঢাকার তেজগাঁওতে উইমেন সাপোর্ট এন্ড ইনভেস্টিগেশন সেন্টারে।
এখানকার অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার আসমা সিদ্দিকা মিলি বলছেন তিনি প্রতিমাসে গড়ে ১৫টির মতো অভিযোগ পান। অভিযোগ গ্রহণের পর সেগুলো তদন্তের জন্য গোয়েন্দা পুলিশের সহায়তা নেয়া হয় বলে তিনি জানান।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে নারীদের হয়রানি নিয়ে গবেষণা করেন সমাজবিজ্ঞানী সাদেকা হালিম। তিনি বলেন ফেসবুকে ছবি কিংবা ভিডিওকে কেন্দ্র করেই এ ধরনের হয়রানি বেশি হচ্ছে।
সাদেকা হালিম বলেন , “ অনেক নারী ফেসবুকে ছবি আপলোড করছে। কিন্তু কারো যদি সেই নারী সম্পর্কে বিদ্বেষ সৃষ্টি হয়, তখন তার ছবিটা ফটোশপ করে পর্ণো তৈরি করা হচ্ছে। ”
বাংলাদেশে অনলাইন বা ফেসবুকের মাধ্যমে হয়রানি বন্ধ করতে পুলিশের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা এবং দক্ষতা কতটা রয়েছে সেটি নিয়ে অনেকের সন্দেহ আছে।
তবে প্রযুক্তির বাইরেও এ বিষয়টি মোকাবেলা করতে হলে নারীদের আরো বেশি সচেতন হওয়া দরকার বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞানের অধ্যাপক সুরাইয়া পারভীন।
সরকারি পরিসংখ্যান বলছে ফেসবুকে যেসব নারী হয়রানির শিকার হয় তাদের মধ্যে মাত্র তিনভাগের একভাগ আনুষ্ঠানিক অভিযোগ করতে চায়। বাকিরা বিষয়টিতে পুলিশের কাছে কোন অভিযোগ করতে চায়না।
অন্য কেও আপনার পাসওয়ার্ড জানলেও ঢুকতে পারবেনা আপনার ফেসবুকে !
বর্তমান সময়ে ফেসবুক এখন অনেক স্পর্শকাতর বিষয় অনেকের জন্য। অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে সমৃদ্ধ আপনার ফেসবুক একাউন্টটি যদি হ্যাক হয়ে যায় আপনার এর থেকে বড় বিপদ আর কি হতে পারে বলুন? আজ জানবেন কিভাবে আপনি আপনার ফেসবুক পাসওয়ার্ড হ্যাক হলেও আইডি রক্ষা করতে পারবেন।
আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড যদি সবাই জেনে যায়, তাহলেও কেউ আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না। অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে? না এটি বাস্তব, তবে এর জন্য প্রথমে আপনাকে যা করতে হবে, ফেসবুকে লগইন করে ওপরে ডান পাশে Home এর পাশে অ্যারোতে ক্লিক করে Account Settings-এ ক্লিক করুন।
এবার এখানে বাঁ পাশ থেকে ক্লিক করুন। এখন এর ডান পাশ থেকে ক্লিক করুন। তারপর এই ঘরে টিক চিহ্ন দিন। টিক চিহ্ন দেয়ার সময় নতুন একটি বার্তা এলে ক্লিক করুন।
এখন বক্সে আপনার মোবাইল নম্বর লিখে Continue তে ক্লিক করুন। আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে। কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Submit Code বাটনে ক্লিক করে Close-এ ক্লিক করুন।
Login Notifications-এর ডান পাশ থেকে edit-এ ক্লিক করে Email এবং Text message বক্সেও টিকচিহ্ন দিয়ে Save-এ ক্লিক করে রাখতে পারেন। এতে ইমেইলে আপনার কোড সেন্ড হবে।
এখন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগআউট করে পুনরায় আবার ফেসবুকে লগইন করুন। দেখবেন Name New Device নামে একটি পেজ এসেছে। সেখানে Device name বক্সে কোনো নাম লিখে Save Device-এ ক্লিক করুন।
ব্যাস হয়ে গেলো! এখন থেকে থেকে প্রতিবার আপনার কম্পিউটার ছাড়া অন্য কারও কম্পিউটার থেকে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করতে চাইলে আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে এবং সেই কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Continue তে ক্লিক করলেই আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা যাবে। কাজেই আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ড সবাই জানলেও কেউ আপনার ফেসবুকে লগইন করতে পারবে না।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)