ওড়না দিয়ে হিজাব পরার ৪টি উপায় শিখে নিন (ভিডিও)

ওড়না দিয়ে হিজাব পরার ৪টি উপায় শিখে নিন (ভিডিও)


স্কার্ফ ছাড়াও জামার ওড়না কিংবা দোপাট্টা দিয়েও অনেক সহজেই হিজাব বানানো যায়। ওড়না দিয়ে হিজাব বানানোর কৌশলটি শিখে নিন।
স্টেপ ১
– প্রথমে একটি ওড়না নিয়ে মাথার উপরে বসাতে হবে। ওড়নার নিচের অংশ ডান সাইড ছোট, বাম সাইড বড় রাখতে হবে ।
স্টেপ ২
– ওড়নার দুই সাইডের কোণা ঘাড়ের পেছনের অংশে নিয়ে পিন দিয়ে ভালো করে আটকাতে হবে।
স্টেপ ৩
– এবার পেছন থেকে ডান সাইডের ওড়নাটা সামনে আনুন।
স্টেপ ৪
– ওড়না ডান সাইড থেকে বাম সাইডে নিন।
স্টেপ ৫
– ওড়নার অংশটি কানের উপরে পিন দিয়ে ভালো ভাবে আটকিয়ে নিন।
স্টেপ ৬
– এবার বাম সাইডে থাকা ওড়নার অংশটি নিন।
স্টেপ ৭
– বাম সাইডের ওড়নার অংশ ওড়নার নিচ থেকে সরিয়ে ডান সাইডে আনুন।
স্টেপ ৮
– ডান সাইডে ওড়না এনে ওড়নার ভাঁজ খুলে ফেলুন। ছবির মত করে।
স্টেপ ৯
– এবার ওড়নার অংশটি উপরে তুলুন।
স্টেপ ১০
– ওড়নার অংশ উপরে তোলার পর হিজাবের প্রধান পার্টটা সামনে আনুন।
স্টেপ ১১
– ওড়নার বড় অংশ টুকু উপরে তুলে চুলের খোপা কভার করে আনতে হবে।
স্টেপ ১২
– প্রথমে কানের যে অংশে পিন লাগানো হয়েছিল, সেই অংশে বড় সাইডের ওড়না এনে বসাতে হবে।
স্টেপ ১৩
– কানের উপরে বাকি অংশের ওড়না কে পিন দিয়ে সুন্দর করে সেট করতে হবে।
বাকি উপায় গুলো ভিডিও দেখে শিখে নিন।

যে দুই রাকাত নামাজ পড়লে হজ ও ওমরার সওয়াব পাওয়া যায়।

যে দুই রাকাত নামাজ পড়লে হজ ও ওমরার সওয়াব পাওয়া যায়।
আমাদের হয়তো অনেকের জানা নেই, যে দুই রাকাত নামাজ পড়লে হজ ও ওমরার সওয়াব পাওয়া যায়। কোনো সময় সেই দুই রাকাত নামাজ পড়তে হবে তা জেনে নিই-
সূর্য উদয়ের পর যে দুই বা চার রাকাত নফল নামাজ পড়া হয়, তাকে ইশরাক-এর নামাজ বলে। এই নামাজ আদায় করলে এক হজ ও এক উমরার সওয়াব পাওয়া যায়।
হাদিসে কুদসিতে রাসুল পাক মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তা’য়ালা বলেন, হে মানুষ, তুমি দিনের প্রথম অংশে আমার জন্য চার রাকাত নামাজ আদায় করো। তাহলে এ দিনে তোমার যা কিছু প্রয়োজন হয়, সবই আমি পূরণ করে দেব।’
এ হাদিসে কুদসি দ্বারা প্রমাণ হয়, ইশরাকের নামাজ চার রাকাত। তবে দুই রাকাত পড়লেও চলে। সাধারণত দুই রাকাতই পড়া হয়। তবে চার রাকাত পড়ে নেয়া উত্তম।
তিরমিজি শরিফে বর্ণিত আরেক হাদিসে হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জামায়াতে ফজরের নামাজ আদায় করে সূর্য উদয় না হওয়া পর্যন্ত সেখানেই বসে থাকে এবং আল্লাহর নামে জিকির-আযকার করতে থাকে, এরপর আকাশে সূর্য ভালোভাবে উদয় হলে দুই রাকাত নফল নামাজ আদায় করে, সেই ব্যক্তি এক হজ ও এক উমরা আদায়ের সওয়াব পাবে।
ইশরাক নামাজের নিয়ত :
ইশরাক নামাজের জন্য বিশেষ কোনো নিয়ত নেই। আরবিতেও নিয়ত বলা আবশ্যক নয়। শুধু এটুকু বললেই হবে, আমি আল্লাহর ওয়াস্তে কেবলামুখী হয়ে ইশরাকের দুই রাকাত নফল নামাজের নিয়ত করছি, আল্লাহু আকবার।
ইশরাক নামাজের সময় :
সূর্য উদয় হওয়ার অন্তত ২০ মিনিট পর ইশরাকের ওয়াক্ত শুরু হয়। দ্বিপ্রহরের আগ পর্যন্ত নামাজ আদায় করা যায়। তবে ওয়াক্তের শুরুতেই ইশরাক নামাজ পড়ে নেয়া উত্তম।
ফজরের নামাজ আদায়ের পর সেই স্থানে বসে থেকে দোয়া-দুরুদ, যিকির আযকারে লিপ্ত থাকবে। ইশরাকের নামাজ যেকোনো সূরা/কেরাত দিয়ে পড়া যায়।

গোপনে ফেসবুকের মেসেজ পড়ার উপায়!

গোপনে ফেসবুকের মেসেজ পড়ার উপায়!
ফেসবুকে আপনি কারো পাঠানো মেসেজ পড়েছেন কি না, তা মেসেজদাতা জেনে যায়। কিন্তু এটি শেষ কথা নয়। ফেসবুকের এ বিষয়টি বাদ দেওয়াও সম্ভব। এ লেখায় থাকছে আপনি মেসেজটি পড়েছেন কি না, তা গোপন করার উপায়। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার।
ফেসবুকে আপনাকে কেউ মেসেজ পাঠানোর পর আপনি যদি তা ওপেন করেন তাহলে তা প্রেরক বুঝতে পারে। এমনকি মেসেজটি কোন সময়ে পড়া হয়েছে তাও দেখানো হয়। আর এ পদ্ধতিকে অনেক ব্যবহারকারীই খুবই বিরক্তিকর বলে মনে করে।
আপনি মোবাইল ফোনের ক্ষেত্রে ফেসবুকের এ ‘সুবিধা’ বন্ধ করতে পারবেন না। তবে আপনি যদি ডেস্কটপ কম্পিউটার থেকে লগইন করেন তাহলে এ কাজটি করতে পারবেন।

এজন্য যা করতে হবে তা হলো, আনসিন নামে একটি ফ্রি ফেসবুক অ্যাপ ইনস্টল করে নেওয়া। ‘Unseen ’ অ্যাপটি গোপনে আপনার ফেসবুক মেসেজগুলো পড়ে দেবে। এতে প্রেরক জানতেও পারবে না যে, আপনি তার মেসেজ পড়েছেন।
এ ছাড়াও রয়েছে Facebook Unseen  নামে গুগল ক্রোমের একটি এক্সটেনশন। এতে আপনি মেসেজ পড়েছেন নাকি পড়েননি তা ম্যানুয়ালি মার্ক করে দিতে পারবেন।