গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টের অনুমোদন পেতে যে শর্তগুলো পূরণ করতে হবে।

গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টের অনুমোদন পেতে যে শর্তগুলো পূরণ করতে হবে।
আমাদের দেশে অনেককেই বলতে শুনা যায় যে গুগল অ্যাডসেন্স এর অনুমোদন পাওয়া অনেক কঠিন। অনেক নতুন ব্লগার তাদের ব্লগের জন্য অ্যাডসেন্স একাউন্টের অনুমোদন পান না। অনেকে আবার বলে বাংলাদেশ থেকে অ্যাডসেন্স পাওয়া যায় না বা পেতে হলে ব্লগের বয়স ৬ মাস হওয়া লাগে, এই রকম আরো অনেক কিছু। কিন্তু আসল কথা হচ্ছে, ওনারা অ্যাডসেন্স এর নিয়ম-কানুন ঠিকভাবে মেনে তারপর অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করেননি তাই একাউন্টের অনুমোদন পাননি।





আপনাকে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে আপনি গুগল অ্যাডসেন্স এর সকল পলিসি ঠিকভাবে মেনে আবেদন করছেন, একমাত্র তাহলেই আপনার একাউন্ট অনুমোদন পাবে। আজকে এই পোষ্টে আমরা দেখবো গুগল অ্যাডসেন্স এর অনুমোদন পেতে হলে আপনাকে কি কি শর্ত পূরন করতে হবে।
চলুন তার আগে দেখে নেই কেনো গুগল অ্যাডসেন্স আপনার আবেদন বাতিল করতে পারে।
অপর্যাপ্ত বা নিন্মমানের কন্টেন্ট
আপনার ব্লগে যদি অপর্যাপ্ত কন্টেন্ট থাকে তাহলে অ্যাডসেন্স আপনার আবেদন বাতিল করবে এবং আপনার সাইট রিভিউ করে পুনরায় আবেদন করতে বলবে। আবার অনেকে দেখা যায় যে অনেক কন্টেন্ট দেয় কিন্তু কন্টেন্টগুলা নিন্মমানের যেগুলা রিডারের কোন কাজে লাগে না বা অন্য কোথাও থেকে কপি করা।
নিন্মমানের ডিজাইন আর নেভিগেশন
অ্যাডসেন্স এর অনুমোদন পাওয়ার জন্য সাইটের ডিজাইন আর নেভিগেশন অনেক গুরুত্বপূর্ন। আপনার সাইটের ডিজাইন আর নেভিগেশন অবশ্যই গুগল ওয়েবডিজাইন গাইডলাইন অনুযায়ী হতে হবে।
গুরুত্বপূর্ন পেজ সমূহ না থাকা
অনেকেই দেখা যায় যে তাদের ব্লগ/সাইটে দরকারী ও গুরুত্বপূর্ন পেজ সমূহ যেমন এবাউট, কন্টাক্ট, প্রাইভেসি পলিসি/ডিসক্লেইমার ইত্যাদি পেজগুলো না দিয়েই অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করেন। এতে করে তাদের আবেদন অনুমোদন পায় না।
যাই হোক, তো চলুন এবার আমারা দেখবো, গুগল অ্যাডসেন্স এর অনুমোদন পেতে হলে আমাদের কি কি শর্ত পূরন করতে হবে।

১. নিজস্ব টপ লেভেল ডোমেইন

অনেকেই দেখা যায় যে ব্লগার, ওয়ার্ডপ্রেস বা উইভলিতে একটা ফ্রি ব্লগ করে তারপর সেই ব্লগ দিয়ে অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করে। এইসব ফ্রি ডোমেইন দিয়ে যদি আপনি অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করেন তাহলে ৯৯% ক্ষেত্রেই আপনার আবেদন বাতিল হবে যদি না আপনার সাইটে অনেক বেশি পরিমান আর রিডারদের জন্য অনেক মূল্যবান কন্টেন্ট না থাকে। সুতরাং আপনাকে অবশ্যই একটা ডোমেইন কিনতে হবে সাথে সাথে একটা হোস্টিং স্পেসও কিনতে হবে আপনার সাইট হোষ্ট করার জন্য।

২. ডোমেইনের বয়স

যেমনটা আগে বলেছিলাম, অনেকেই বলে যে ডোমেইনের বয়স ৬ মাস না হলে অ্যাডসেন্স এর জন্য অনুমোদন পাওয়া যায় না। কিন্তু আসলে এই কথার কোন ভিত্তি নেই। আপনি ইচ্ছে করলে ৭-১৫দিন বয়সী একটা ব্লগ/সাইটেও অ্যাডসেন্স পেতে পারেন। তার জন্য আপনাকে এই ৭-১৫ দিনের মধ্যে ব্লগে অনেকগুলা কন্টেন্ট পাবলিশ করতে হবে আর এস.ই.ও. করে কিছু ট্রাফিক আনতে হবে।
তবে এত তাড়াহুড়ো না করে ৪৫-৬০ দিন অপেক্ষা করা ভালো। তারপর আপনি অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারেন।

৩. সাইটের ডিজাইন এবং নেভিগেশন

অ্যাডসেন্স এর অনুমোদন পাওয়ার জন্য সাইটের ডিজাইন এবং নেভিগেশন অত্যান্ত গুরুত্ব বহন করে। আপনার সাইতের ডিজাইন আর নেভিগেশন যদি ইউজার ফ্রেন্ডলী না হয় তাহলে কোনভাবেই আপনি অ্যাডসেন্স এর জন্য অনুমোদন পাবেন না। এইজন্য যারা ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করে সাইট করেছেন তাদের উচিত একটা প্রিমিয়াম থিম ব্যবহার করা।

৪. সাইটের কন্টেন্ট

অ্যাডসেন্স এর অনুমোদন পাওয়ার জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ন বিষয় যার দিকে আপনাকে অবশ্যই বিশেষভাবে নজর দিতে হবে। আপনার সাইটের কন্টেন্ট অবশ্যই রিডারদের জন্য উপকারী আর দরকারী হতে হবে। কন্টেন্ট অবশ্যই রিরাইটেন বা কপি/পেষ্ট করা হতে পারবে না। সাইটে কমপক্ষে ২০-৩০টা কন্টেন্ট থাকতে হবে যেগুলা কমপক্ষে ৬০০-৭০০ ওয়ার্ডের হবে। এর মধ্যে ৫-৭টা কন্টেন্ট ১৫০০ এর বেশী ওয়ার্ডের হলে আরো ভালো হয়।
সাইটে কোন ধরনের পর্নোগ্রাফিক, ড্রাগস, অস্ত্র/হাতিয়ার, হ্যাকিং অর্থাৎ অবৈধ কোন বিষয় নিয়ে কোন কন্টেন্ট, ছবি বা ভিডিও থাকতে পারবে না।

৫. গুরুত্বপূর্ন পেজসমূহ থাকতে হবে

একটা ব্লগ/সাইটের কিছু গুরুত্বপূর্ণ পেজ রয়েছে যেগুলা আপনাকে তৈরী করে পাবলিশ করতে হবে। এই গুরুত্বপূর্ন পেজগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে এবাউট পেজ, কন্টাক্ট পেজ, প্রাইভেসি পলিসি পেজ/ডিসক্লেইমার পেজ ইত্যাদি।
এবাউট পেইজে আপনার ব্লগ/সাইট এবং আপনার সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ননা থাকবে যাতে করে কেউ এবাউট পেইজে গেলেই বুঝতে পারে এই ব্লগ/সাইটে সে কি পাবে বা এইখানে কি নিয়ে লেখালেখি হয়।
কন্টাক্ট পেইজে আপনার সম্পূর্ণ কন্টাক্ট এর তথ্য থাকবে যাতে করে যে কেউ চাইলেই আপনার সাথে যেকোন দরকারে যোগাযোগ করতে পারে।
প্রাইভেসি পলিসি পেইজে আপনার রিডারদের জন্য তাদের প্রাইভেসি সম্পর্কিত কিছু তথ্য থাকবে যেমন সাইটের কুকির তথ্য, আপনি যদি রিডারদের কাছ থেকে কোন তথ্য সংগ্রহ করেন (যেমন নাম, ইমেইল, ঠিকানা ইত্যাদি)তাহলে সেগুলা কেন করেন, কিভাবে কাজে লাগান এবং কিভাবে সংরক্ষণ করেন ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ননা থাকবে এই প্রাইভেসি পলিসি পেজে।

৬. নাম, ইমেল এবং বয়স যাচাই করা

অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করার সময় অবশ্যই আপনার আসল নাম আর বয়স দিবেন। এবং যে নামে আবেদন করবেন সেই নাম এবং ইমেইল আইডি যাতে আপনার সাইট/ব্লগের এবাউট এবং কন্টাক্ট পেইজে থাকে।

৭. সার্চ ইঞ্জিন থেকে কিছু ট্রাফিক পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন

অনেকেই দেখা যায় যে ব্লগে অনেক কন্টেন্ট দেয় কিন্তু কোন এস.ই.ও. এর কাজ করে না তাই সার্চ ট্রাফিকও পায় না। আসলে সার্চ ট্রাফিক বড় কোন বিষয় না কিন্তু তারপরেও প্রতিদিন কিছু পরিমান সার্চ ট্রাফিক পাওয়া শুরু হলে তারপর অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করা ভালো।

৮. অন্যান্য বিজ্ঞাপন সরিয়ে ফেলুন

অনেকেই দেখা যায় যে তাদের ব্লগে প্রথমে অন্য কোন নেটওয়ার্ক এর বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে থাকেন। তাই অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করার আগে আপনাকে অবশ্যই অন্যান্য সকল বিজ্ঞাপন আপনার সাইট থেকে সরিয়ে ফেলতে হবে।

শেষ কথা

আসা করি উপরোক্ত শর্তগুলো ঠিকভাবে মেনে যদি আপনি অ্যাডসেন্স এর জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনার আবেদন অবশ্যই গ্রহণ করা হবে এবং আপনি অ্যাডসেন্স একাউন্টের অনুমোদন পাবেন। এই সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন থাকলে নিচের কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে করে ফেলুন, উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো।
আর লেখাটি ভালো লাগলে আপনার প্রোফাইলে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

upwork-এ সহজে কাজ পাওয়ার কিছু কৌশল।

upwork-এ সহজে কাজ পাওয়ার কিছু কৌশল।


বায়ারের প্রফাইলের দিকে লক্ষ রাখুনঃ কোন কাজে বিড করার পূর্বে ওই বায়রের প্রফাইলের দিকে লক্ষ রাকুন যে, তার হায়ার রেট কেমন, সে ইতোমধ্যে কত ডলার এর কাজ করিয়েছে, বায়ারের সাথে পূর্বের ফ্রিল্যান্সারদের কাজের অভিজ্ঞতা কেমন, বায়ার কোন দেশের, বায়ারের পেমেন্ট মেথড ভেরিফায়েড কিনা েইত্যাদি।ইন্টারনেটে আউটসোর্সিংয়ের কাজ দেওয়া-নেওয়ার ওয়েবসাইট (অনলাইন মার্কেটপ্লেস) আপওয়ার্কে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে প্রচুর পরিমান কাজ আসে। আর ফ্রিল্যান্সাররা তোদের দক্ষতা অনুযায়ী কাজে বিড করে কাজ নেয়ার চেষ্টা করে থাকে।কেউ কেউ আছেন, যাঁরা চার-পাঁচটা কাজের (জব) জন্য আবেদন করেই কাজ পেয়ে যান। আবার কেউ কেউ আছেন, যাঁরা ১০০টা আবেদন করেও পান না। এটা কতিপয় বিষয়ের উপর নির্ভর করে আর সেই বিষয়গুলো কিকি সে বিষয়ে-ই আজকের পোষ্ট।
  • যত তারাতারি সম্ভব বিড করুনঃ কোন একটা কাজ পোষ্ট হবার পর যত তারাতারি সম্ভব বিড করুন। বিড করার ক্ষেত্রে প্রথম 5 জনের মধ্যে থাকতে চেষ্টা করুন। কারণ বেশির ভাগ সময়ই দেখা যায় যারা প্রথম দিকে বিড করেছিল তাদের কভার লেটারের মধ্যে ক্লায়েন্ট তার উপযুক্ত কাউকে পেয়ে গেলে পরের আবেদন গুলো চেক করে না। তবে কখনো কখনো এর ব্যাতিক্রমও হতে পারে কিন্তু এটার সম্ভাবনা খুবই কম।
  • সব কাজে বিড করার দরকার নেইঃ  যেসব কাজে কোনো কনট্রাক্টরের ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে, সেসবে আবেদন না করাই ভালো। আর জব ডিসক্রিপশন পড়ে যদি কোন সন্দেহ থাকে তাহলেও ওই জবে বিড করা থেকে বিরত থাকুন।আবার যেসব কাজে শর্ত দেওয়া রয়েছে, আর সেগুলো যদি আপনি পূরণ করতে না পারেন, তবে সেসব কাজে আবেদন না করাই ভালো। যেমন Feedback Score: At least 4.00 এবং oDesk Hours: At least 100 hour।
  • আপনার রেসপন্স রেট ভাল রাখতে চেষ্টা করুনঃ আপনি যত বেশি মার্কেটপ্লেসে থাকবেন, ততই আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা। আর বায়রের কোন মেসেজের যত দ্রুত সম্ভব উত্তর দেয়ার চেষ্টা করুন। এতে আপনার রেসপন্স রেট যেমন বাড়বে তেমনি ক্লায়েন্ট মনে করবে আপনি কাজের প্রতি আন্তরিক।
  • বিডিং প্রাইজের দিকে খেয়াল রাখুনঃ বিড করার সময় অনেক বেশি কম মূল্যে বিড করলেই কাজ পাবেন না। কারন বায়ার এর মাধ্যমে আপনাকে অবমূল্যায়ন করতে পারে। তাই সঠিক দামে বিড করার চেষ্টা করুন। আর যাঁরা আপওয়ার্কে  দু-তিনটা কাজ করেছেন, এখন বেশি ডলার দাম ধরে আবেদন করতে চান, তাঁরা যে কাজের জন্য আবেদন করবেন, তার নিচে দেখুন বায়ারের আগের কাজগুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন, বায়ার তার আগের কাজগুলোতে বেশি ডলার দিয়ে অন্য কনট্রাক্টরকে কাজ দিয়েছিল, তবে বেশি ডলার হারে আবেদন করতে পারেন।
  • কৌশলী হওয়ার চেষ্টা করুনঃ কভার লেটার লেখার ক্ষেত্রে একটু  কৌশলী হবার চেষ্টা করুন। যেমনঃ আপনার কভার লেটার টা যেন অন্য আর দশজন ফ্রিল্যান্সারের চেয়ে আলাদা হয়, বায়ার যেন বুঝতে পারে যে আপনি ভাল করে জব ডিসক্রিপশন পড়েছেন, এধরণের কাজ আগে করেছেন কিনা, করে থাকলে আপনার কোন সাজেশন আছে কিনা ইত্যাদি।
  • অল্প লিখে বেশি বোঝানোর চেষ্টা করুনঃ অযথা লম্বা কভার লেটার লেখার দরকার নাই। অল্প কথার মধে কভার লেটারটিকে এমন ভাবে সাজানোর চেষ্টা করুন যেন বায়ার বুঝতে পারে যে, আপনি কাজের ব্যাপারে প্রফেশনাল মানের জ্ঞান রাখেন। আর তার কাজটি আপনি ভাল ভাবে করে দিতে সক্ষম।
আজ এপর্যন্তই, তবে মার্কেটপ্লেসে কাজ পাওয়ার আরো কিছু কোৗশল নিয়ে লেখার চেষ্টা করবো অন্য কোন পোষ্টে।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে জানতে হবে যে সকল বিষয় ।

এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে জানতে হবে যে সকল বিষয় ।

এফিলিয়েট মার্কেটিং হলো ইন্টারনেট মার্কেটিং এর একটি জনপ্রিয় শাখা। এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে আপনি অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের পন্যের মার্কেটিং করবেন আর আপনার বিক্রয়ের উপর একটি নির্দিষ্ট হারে কমিশন পাবেন। এই কমিশনের হার পন্য ভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে।
তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে এফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে কি পরিমান আয় করা সম্ভব?
আসুন তা দেখেনেই অ্যাফিলিয়েট সামিট এর রিপোর্ট থেকে।
অ্যাফিলিয়েট সামিট নামে একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যাঁরা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের উন্নয়নে দীর্ঘদিন কাজ করে যাচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির তথ্যমতে, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবসাটি প্রচার লাভ করেছে ১৯৯৬ সাল থেকে। সেই থেকে আজ পর্যন্ত অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ব্যবসায়ের পরিধি বেড়েছে আকাশ চুম্বি। প্রতিষ্ঠানটির একটি সার্ভের তথ্যানুযায়ী, পৃথিবীর মোট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের মোট ৩৮ শতাংশ মার্কেটার প্রতি বছর অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে একেক জন ৫ হাজার ডলারের মত আয় করে। ১১.৪ শতাংশ মার্কেটার আয় করেন ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার ডলার, ৫.১ শতাংশ মার্কেটার বছরে ১০ হাজার থেকে ২৪ হাজার ডলার, ৬.৩ শতাংশ মার্কেটার ২৫ হাজার থেকে ৪৯ হাজার ৯৯৯ ডলার, ৭.৬ শতাংশ মার্কেটার ৫০ হাজার থেকে ৯৯ হাজার ডলার, ১০.১ শতাংশ মার্কেটার ১ লাখ থেকে ১ লাখ ৯৯ হাজার ডলার, ২.৫ শতাংশ মার্কেটার ২ লাখ থেকে ২ লাখ ৯৯ হাজার ডলার, ১.৩ শতাংশ মার্কেটার ৩ লাখ থেকে ৩ লাখ ৯৯ হাজার ডলার এবং ৫ শতাংশ ৫ লাখ ডলারের বেশি আয় করে থাকেন। আর ১২.৬ শতাংশ মার্কেটার তাঁদের আয়ের পরিমান উল্লেখ করেনি।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে যে সকল বিষয় জানা খুবই জরুরী:
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি, কেন এবং কিভাবে কাজ করে?
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য মাইন্ড সেট।
• এফিলিয়েটের জন্য উপযুক্ত মার্কেটপ্লেস নির্বাচন।
• এফিলিয়েট মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে বিস্তারিত ধারনা। (JvZoo, Warrior Plus, ClickSure, ClickBank, Amazon ইত্যাদি)
• কিভাবে অ্যাফিলিয়েটের জন্য আবেদন করবেন।
• আবেদনের পূর্বে যে সকল বিষয় খেয়াল রাখতে হবে।
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেষ্ট প্র্যাকটিস।
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে যে সকল টুলস্ দরকার।
• লিষ্ট বিল্ডিং ফানেল/অপট্ইন ফানেল কি এবং কেন?
• কিভাবে অপট্ইন ফানেল সেট করবেন?
• স্কুইজ পেইজ কি এবং কেন দরকার।
• স্কুইজ পেইজ ডিজাইন ও অটোরেসপন্ডার ইন্টিগ্রেশন।
• সেলস ফানেল কি, কেন এবং এটি কিভাবে কাজ করে।
• একটি সেলস ফানেল সেট করতে কি কি লাগে?
• কিভাবে একটি সফল সেলস ফানেল সেট করা যায়?
• অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য ইমেইল ক্যাম্পেইন।
• ইমেইল অটোমেশন সেটআপ।
• ট্রাফিক ম্যাথড ফ্রি।
• ট্রাফিক ম্যাথড পেইড।
• পেমেন্ট সিস্টেম।
ওরে বাবা! এত লম্বা লিষ্ট? আর এগুলো শিখব কিভাবে?
ভয় পাবার কিছু নেই, কারণ নিন্মোক্ত জিনিসগুলো থাকলে আপনি খুব সহজেই সবকিছু শিখে নিতে পারেন। একবার মিলিয়ে নিনতো আপনার নিচের জিনিসগুলো আছে কিনা?

ব্লগ কিংবা ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ইনকামের পূর্ণাংগ গাইডলাইন।

ব্লগ কিংবা ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে ইনকামের পূর্ণাংগ গাইডলাইন।

প্রথমে জেনে নেই ব্লগ কিংবা ভিডিও চ্যানেল হতে কি কি ভাবে ইনকাম করা যায়

প্রথম কাজ হচ্ছে ব্লগিং সাইট কিংবা ইউটিউব চ্যানেলকে মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য এবং আস্থার জায়গাতে নিতে হবে। মানুষের কাছে যখন আগ্রহের স্থানে যাবে, তখনেই ব্লগটি থেকে ইনকামের পরিকল্পনা করতে পারবেন।


কি কিভাবে ইনকাম হতে পারে?

♦ অ্যাডসেন্স ইনকাম: ব্লগের ট্রাফিক ভালো থাকলে এবং অন্য সকল রিকোয়ারমেন্ট ঠিকমত থাকলে গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য অ্যাপ্লাই করতে পারেন। অ্যাডসেন্স অ্যাপ্লুভ হলে, সেখান হতে ইনকাম করতে পারেন। এ ইনকামটা মূলত নির্ভর করে আপনার ব্লগে কিংবা ইউটিউবে চ্যানেলে কিরকম ভিজিটর রয়েছে, তার উপর। তাই ব্লগে ভিজিটর বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে। ৪র্থ পর্বের (গ) নং পর্বে কিভাবে ভিজিটর বাড়াবেন সে বিষয়ে আলোচনা করবো।
♦ সিপিএ ইনকাম: আপনার ব্লগে ভিজিটর থাকলে সিপিএ মার্কেটপ্লেসগুলোতে এ নিশ সম্পর্কিত অফার নিয়ে কাজ করার জন্য আবেদন করতে পারেন। প্রচুর পরিমান সিপিএ মার্কেটপ্লেস রয়েছে। সব সিপিএ মার্কেটপ্লেসেই বিভিন্ন নিশের অফার রয়েছে। আপনার ব্লগে ভাল ভিজিটর থাকলে সেসব নিশের অফার প্রমোট করে ভাল ইনকাম করতে পারেন।
♦ অ্যাফিলিয়েশন ইনকাম: আপনার ব্লগের নিশ সম্পর্কিত প্রোডাক্টের অ্যাফিলিয়েশন লিংক এ ব্লগের ভিজিটরদের কাছে প্রমোট করতে পারেন। ধরি, আপনার ব্লগটি ঘরের নিজের বাবুকে নিয়ে করেছেন। সেখানের ভিজিটর থাকবে, সাধারণত নতুন মা কিংবা অন্য মহিলারা। এ ভিজিটররা যখন আপনার ব্লগকে পছন্দ করা শুরু করবে, তখন তাদের কাছে শিশুদের বিভিন্ন প্রোডাক্ট যেমন সেটা হতে পারে, বেবি ক্যারিয়ার কিংবা অন্য কোন খেলনা। এ জন্য কি করবেন?বিভিন্ন পোস্টে হয়ত লিংক দিলেন কিংবা ব্লগে বিজ্ঞাপন দিয়ে দিলেন। দেখবেন অ্যাফিলিয়েশনের ভাল ইনকাম করতে পারবেন।
♦নিজস্ব প্রোডাক্ট বিক্রি: ধরি, আপনার ব্লগটি শিশুদের বিভিন্ন অ্যাক্টিভিটিস নিয়ে। তাহলে সেই ব্লগের ভিজিটরদের কাছে শিশুর বাবামায়ের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। শুধু বিজ্ঞাপন ঝুলিয়ে দিলেই দেখবেন, ভাল অর্ডার পেয়ে যাবেন। এভাবে কোন সার্ভিসও সেল করতে পারবেন।
উপরে শুধু ব্লগ বললেও সবগুলো ইনকাম ভিডিও ব্লগ (ভ্লগ) কিংবা ব্লগ যেকোনটা দিয়েই ইনকাম করা সম্ভব। তবে শুধু ব্লগ করলেই হবেনা, ভিজিটর থাকতে হবে, ভিজিটরদের মনে আগ্রহ জন্মাতে হবে।

কিভাবে ব্লগিং শুরু করবেন? ইউটিউব চ্যানেল শুরুর জন্যই এটি মাথাতে রাখবেন।


এ পর্বটিতে পয়েন্ট করে স্টেপগুলো উল্লেখ করার চেষ্টা করছি।
১ম ধাপ: কোন বিষয় নিয়ে ব্লগিং করবেন, সেটির টপিকস ঠিক করে ফেলুন।
২য় ধাপ: কি টপিকসের উপর ব্লগিংটি তৈরি সেটি সহজে বুঝা যায়, এরকম ওয়ার্ড দিয়ে ডোমেইন নাম বাছাই করুন।
৩য় ধাপ: ডোমেইন কিনুন এবং ২জিবি হোস্টিং কিনে ফেলুন। খুব সম্ভবত ৩ হাজার টাকাতে পেয়ে যাবেন।
৪র্থ ধাপ: হোস্টিংয়ে ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে একটি ওয়েবসাইট বানিয়ে ফেলুন এবং যেকোন একটি থিম সেট আপ করে ফেলুন। এটির জন্য কারও সাহায্য ছাড়াই নিজেই করতে পারবেন। ইউটিউবে সার্চ করে এ সম্পর্কিত ভিডিও যোগাড় করে নিজেই করুন। খুবই সহজ কাজ। কিংবা টাকা খরচ করার প্রস্তুতি থাকলে কাউকে দিয়ে ১০,০০০টাকা খরচ করে সাইট বানিয়ে নিতে পারেন।
৫ম ধাপ: ব্লগ সাইটটির অনপেইজ এসইও সম্পন্ন করুন খুব ভালভাবে। সেজন্য ইউটিউবের সাহায্য নিন। এবং গুগল থেকে সার্চ করুন: on page seo checklist। যা বের হবে, সেটিকে অনুসরণ করে নিজের সাইটকে প্রস্তুত করুন।
৬ষ্ঠ ধাপ: ব্লগিং টপিকস সম্পর্কিত বিভিন্ন লেখা গুগল সার্চ করে পড়ে নিন। টপিক সম্পর্কিত কমপক্ষে ২০টা সাইট গুগল থেকে খুজে বের করুন। সেই ২০টা সাইটের লেখা পড়ে, অন্যদের লেখার ধরণ, লিখার বিষয়বস্তু সম্পর্কে আইডিয়া জেনারেট করুন।
৭ম ধাপ: ৬ষ্ঠ ধাপের পর নিজের সাইটেও কি কি বিষয় নিয়ে লিখবেন, তার একটি ধারণা পেয়ে যাবেন। ৭ম ধাপে এসে আপনার ব্লগের জন্য ২০টি লিখার বিষয় ঠিক করে ফেলুন।
৮ম ধাপ: এ ধাপে এসে আর্টিকেলকে এসইও ফ্রেন্ডলী করা সম্পর্কে শিখে নিতে হবে। এখানেও ইউটিউবে সার্চ করে শিখে ফেলুন।
৯ম ধাপ: ৭ম ধাপে আর্টিকেল লিখার জন্য যে ২০টি বিষয় ঠিক করেছেন, সে ২০টি বিষয় নিয়ে আর্টিকেল প্রস্তুত করে ফেলুন। আর্টিকেল লিখার সময় মনে রাখবেন তিনটি বিষয়:
- ক) আর্টিকেলটি কমপক্ষে ৫০০শব্দের হতে হবে।
- খ) আর্টিকেলটিকে প্যারাগ্রাফ, সাবটাইটেল, পয়েন্ট ব্যবহার করুন।
- গ) আর্টিকেলটিতে তিনটি বৈশিষ্ট্য রাখার চেষ্টা করবেন:
Unique, valuable, engagement
১০ম ধাপ: আর্টিকেলগুলোকে এবার এসইও ফ্রেন্ডলী করে ফেলুন।
১১তম ধাপ: আর্টিকেলগুলোকে নিজের ব্লগে এসইও ফ্রেন্ডলীভাবে পোস্ট করুন। এ সম্পর্কে ইউটিউব সার্চ করে আইডিয়া নিতে পারেন। এখানে পয়েন্ট আকারে টিপস দিচ্ছি:
- ক) টাইটেলে কী ওয়ার্ড ব্যবহার
- খ) বিস্তারিত লিখার ১ম প্যারাতে কীওয়ার্ড অবশ্যই ব্যবহার করবেন।
- গ) লিখাতে অবশ্যই ছবি ব্যবহার করবেন।
- ঘ) লিখাতে ব্যবহৃত ছবির নাম এবং ALT ট্যাগে কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
- ঙ) আর্টিকেলটির ভিতরে কোন লাইনে ব্লগের অন্য লেখার সাথে ইন্টারলিংকের মাধ্যমে সম্পর্কযুক্ত করুন।
- চ) আর্টিকেলটি পোস্টের সময় ফিচারড ইমেজযুক্ত করুন। ফিচারড ইমেজ দেখে যাতে আর্টিকেলের বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানা যায়।
- ছ) সবশেষে ট্যাগে কমপক্ষে ৩টি, সর্বোচ্চ ৭টি ট্যাগ ব্যবহার করুন।
১২তম ধাপ: যে ২০টি লিখা প্রস্তুত করেছেন, তার মধ্যে ১ম দিন একসাথে ৭টি লিখা পোস্ট করুন ব্লগে। এরপর মার্কেটিং শুরু করে দিন। এরপর থেকে প্রতি ২দিন পর পর ১টি করে আর্টিকেল পোস্ট করুন। এভাবে ১৫টি আর্টিকেল পোস্ট হয়ে গেলে প্রতি ৩দিন পর পর বাকি ৫টি লিখা পোস্ট করুন। এভাবে ২০টি লিখা পোস্ট সম্পন্ন হয়ে গেলে প্রতি ৫দিনে একটি করে নতুন আর্টিকেল ব্লগে পোস্ট করুন।

ব্লগটি কিংবা ইউটিউব চ্যানেলটির মার্কেটিং পরিকল্পনা:



ব্লগ তৈরি করলেই সফল হওয়া যায়না, যত বেশি মানুষকে আপনার ব্লগের ব্যপারে আগ্রহী করে তুলতে পারবেন, তত বেশি ব্লগের সফলতা পাবেন। ব্লগের ব্যপারে আগ্রহী করে তুলতে হলে ব্লগে যেমন গুরুত্বপূর্ণ এবং ইউনিক কনটেন্ট থাকতে হবে, তেমনি ব্লগে যে এ কনটেন্টগুলো রয়েছে, সেই ব্যাপারে অন্যদেরকে জানানোর জন্য মার্কেটিংটা জোর দিয়ে করতে হবে। ব্লগের ভাল মানের কনটেন্ট থাকলে ১ম দিকে নিজেকে মার্কেটিং করতে হলেও পরে দিয়ে নিজে মার্কেটিং করা কমিয়ে দেওয়া যায়। কারণ তখন পাঠকরাই মার্কেটিং করে দিবে। আর যদি কনটেন্ট ভাল না থাকে তাহলে সবসময়ই আপনাকে মার্কেটিংয়ের জন্য সমান কষ্ট করতে হবে। সুতরাং বুদ্ধিমান হলে কনটেন্ট তৈরিতেই বেশি পরিশ্রম করবেন, তাহলে প্রচুর আরাম করার সুযোগ পাবেন। আর বোকা হলে কনটেন্টে পরিশ্রম কম করবেন, ফলাফল মার্কেটিংয়ের জন্য সবসময়ই অমানসিক পরিশ্রম করে যাবেন, এক পযায়ে হতাশ হয়ে অফ করে দিবেন।
মার্কেটিং এর ক্ষেত্রেও আপনাকে ক্রিয়েটিভিটি দেখাতে হবে। সে ব্যাপারে বিস্তারিত  এখানে জানাবো।
মার্কেটিং করার সময় দুটি বিষয় টার্গেট করে মার্কেটিং প্লান সাজাতে হবে।
১) কারও চোখের নজরে নিয়ে এসে ইন্টারেস্টেড করা
২) খোজ করছেন, পেয়ে গেল সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আপনার লেখা

ট্রাফিক আনার ১ম পদ্ধতি

১ম টার্গেটটি নিয়ে কথা বলি। আপনি কোন আর্টিকেল লিখলেন ব্লগে পোস্ট করলেন। এবার আর্টিকেলটি এখন শেয়ার করলেন সোশ্যাল মিডিয়াতে। সেই মুহুর্তে সোশ্যাল মিডিয়া উপস্থিতরা আপনার লিংক দেখে ইন্টারস্টেড হয়ে আপনার লিংকে ক্লিক করে ব্লগটিতে প্রবেশ করে পড়লো, এভাবে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারেন।
এরকমভাবে ট্রাফিক পেতে হলে কোন কোন মিডিয়াতে লিংক শেয়ার করতে পারেন, সেটি নিচে দিলাম।
১) সোশ্যাল মিডিয়া: ফেসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস, লিংকডিন, রেডিট, ইন্সটাগ্রাম
২) বিশেষায়িত সোশ্যাল মিডিয়া: ইমেজ বেস সোশ্যাল মিডিয়া: পিন্টারেস্ট, ইন্সটাগ্রাম
ভিডিও বেস সোশ্যালমিডিয়া: ইউটিউব
স্লাইডবেস সোশ্যালমিডিয়া: স্লাইডশেয়ার
ব্লগ টাইপ সোশ্যালমিডিয়া: থাম্বলার (tumblr), মিডিয়াম
৩) ব্লগিং: ওয়েব২.০ ব্লগ সাইট, গেস্ট ব্লগিং সাইট
৪) প্রশ্ন-উত্তর বিষয়ক সাইট: quara.com, yahoo answer
উপরের সাইটগুলোতে নিয়মিত প্রচুর ভিজিটর থাকে, আড্ডা দেয়, জ্ঞান আহরণের জন্য যায়, ভাল লাগা, নেশার কারনে যায়। এসব সাইটগুলোতে আপনার ব্লগের লিংক দিয়ে আসলে প্রচুর ভিজিটর পাওয়া যায়।
এসব সাইটগুলোতে আপনার ব্লগের প্রমোশনের ক্ষেত্রে ভাল ফলাফল পেতে হলে নিচে টেকনিকগুলো মনে রাখুন:
১) মানুষের মনে বিরক্তি তৈরি না করে ইন্টারেস্ট বাড়িয়ে লিংক শেয়ার করুন।
২) শুধুমাত্র নিজের প্রোফাইলের ওয়্যালে শেয়ারের মধ্যে লিমিট না থেকে ব্লগ কনটেন্ট রিলেটেড বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়, এরকম গ্রুপগুলোতে গিয়ে লিংক শেয়ার করুন।
৩) আপনার প্রতিটা পোস্ট যদি ব্লগের লিংক শেয়ার করা হয়, সেক্ষেত্রে ভাল ট্রাফিক পাবেননা। ব্লগের লিংক ছাড়াও যে বিষয়ের লিখা শেয়ার করবেন, সেই রিলেটেড বিভিন্ন টিপস, ভিডিও, ইমেজ শেয়ার করুন। তাহলে আপনার ব্লগের লিংকের প্রতিও মানুষের আগ্রহ বেশি হবে।
৪) অন্যের পোস্টগুলোতে মাঝে মাঝে ভ্যালু ক্রিয়েট করার মত কমেন্ট করুন। সুযোগ পেলে কমেন্টে আপনার ব্লগের লিংক শেয়ার করুন।
৫) সোশ্যাল মিডিয়াতে যারা ব্লগ রিলেটেড বিষয়ে ইনফ্লুয়েন্সার, তাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলুন, তাদের পোস্টগুলোতে কমেন্ট করুন নিয়মিত। যদি আপনার কোন ব্লগ কনটেন্ট সেই ব্যক্তি পোস্ট রিলেটেড হয়ে থাকে, তাহলে কমেন্টে ব্লগের লিংক শেয়ার করুন।
বেশি টিপস দিলে ভুলে যাবেন। এ পাঁচটি টিপস ভালভাবে অনুসরণ করুন। সফলতা পাবেন।

ট্রাফিক আনার ২য় পদ্ধতি

এবার ট্রাফিক আনার দ্বিতীয় টার্গেটটি নিয়ে কথা বলব। অর্থাৎ কারও হঠাৎ কোন একটা বিষয়ে জানার জন্য প্রয়োজন হলো তখন সে গুগলে সার্চ করে সেটি জানতে প্রয়োজনীয় কনটেন্ট খোজ করবেন। তখন যদি সেই বিষয়টি সম্পর্কিত আপনার কোন লেখা সে সার্চে পেয়ে যায়, তাহলে সেখান হতে প্রচুর ভিজিটর পাবেন। মূলত ব্লগের ৯০% ভিজিটর এ পদ্ধতিতে আসে। আর সেজন্য এসইও করতে হয়।
এসইও করার জন্য নিচের টিপস:
১) কনটেন্ট লিখার সময় অনপেইজ অপটিমাইজেশন করতে হবে।
এক্ষেত্রে ৫টি বিষয় লক্ষ্য রাখুন:
ক) কনটেন্টের টাইটেলে সার্চিং কিওয়ার্ডটি অবশ্যই বসাবেন।
খ) পোস্টের ইউআরএল (URL) বা পোস্টের লিংকে অবশ্যই কীওয়ার্ডটি থাকতে হবে।
গ) পোস্টটি বর্ণনাতে অবশ্যই ৩% কীওয়ার্ড থাকতে হবে। শুরুর প্যারাতে অবশ্যই কীওয়ার্ড থাকতে হবে।
ঘ) পোস্টে ব্যবহৃত ইমেজের নামে কীওয়ার্ড ব্যবহার করবেন, ইমেজে ALT ট্যাগ ব্যবহার করে সেখানেও কীওয়ার্ডটি অবশ্যই ব্যবহার করবেন।
ঙ) পোস্টের ট্যাগ অপশনে ৫টি  সম্ভাব্য সার্চিং কীওয়ার্ড ব্যবহার করুন।
২) ব্লগের লিংকটিকে অফপেইজ এসইও করুন:
ক) ১ম টার্গেটেড ভিজিটর পেতে যা করেছেন, সেটি করবেন, তবে অবশ্যই সার্চিং কীওয়ার্ড ব্যবহারের চিন্তা মাথাতে রাখবেন।
খ) বেশি মাত্রাতে বিরক্তি তৈরি হওয়ার মত করে প্রমোশন না করে প্রয়োজনীয় জায়গাতে লিংক শেয়ার করুন।
গ) কোন মিডিয়াতেই মার্কেটিংয়ের জন্য লিংক দিচ্ছি, এরকম যাতে মনে হয়। ন্যাচারালভাবে লিংক শেয়ার করে আসুন।
আশা করি এ পরিকল্পনা অনুযায়ি ব্লগ কিংবা ইউটিউব চ্যানেলকে সফলভাবে দাড় করিয়ে ফেলতে পারবেন। সফল ব্লগ বা চ্যানেল দাড়ালে ইনকাম নিয়ে চিন্তা করতে হবেনা। সফলভাবে ব্লগ এবং ইউটিউব চ্যানেল দাঁড় করানোটাই আসল চ্যালেঞ্জ। সেজন্য এ বিষয়গুলো নিয়েই এখানে আলোচনা করলাম।

আপওয়ার্কে কি ভাবে প্রোফাইল সাজালে সহজেই কাজ পেতে পারেন।

আপওয়ার্কে কি ভাবে প্রোফাইল সাজালে সহজেই কাজ পেতে পারেন।
আপওয়ার্ক।পৃথিবীর সব থেকে বড় ফ্রীলাঞ্চিং মার্কেটপ্লেস। এটা মনে আমরা অনেকেই জানি।আপওয়ার্ক আগে অডেস্ক নামে ছিলো ২০১৩ সাল এ এরা ইল্যান্স এর সাথে একসাথে হয়েছে অডেস্ক থেকে হয়েছে আপওয়ার্ক। আপনি যদি ফ্রিলাঞ্চের হন তাহলে আর আপওয়ার্ক এ কাজ করতে চান তাহলে আপনার সাফল্য নির্ভর করবে সেখানে আপনার বায়ার কতজন আছে অথবা আপনি কি পরিমান কাজ  পেয়ে থাকেন। আর সেই বায়ার পাওয়ার জন্য দরকার চমৎকার একটা প্রোফাইল তৈরি করা। এখানে ১৫টি টিপস দেয়ার চেস্টা করা হচ্ছে যার সাহায্যে আপনি চমৎকার একটা প্রোফাইল তৈরি করতে পারেন।


কেউ না জানলেও গুগল আপনার সম্পর্কে যে কয়টি কথা জানে।

কেউ না জানলেও গুগল আপনার সম্পর্কে যে কয়টি কথা জানে।


প্রতিনিয়ত গুগল ব্যবহার করছেন, কোনো তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না সেটা গুগল করছেন। কিন্ত আপনি জানেন কি গুগল আপনার সম্পর্কে অনেক কিছুই জানে! আপনার অনেক ব্যক্তিগত বিষয় যা কেউ না জানলেও গুগল জানে।
আসুন জেনে নিই। গুগল আমাদের সম্পর্কে যা যা জানে....
১. গুগল বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে। কখন কোন বিজ্ঞাপন আপনার কাছে প্রকাশিত হবে তা নির্ভর করে আপনার গুগলের পরিষেবা ব্যবহারের উপর। ধরুন আপনি 'গ্রামীণফোন' লিখে গুগল সার্চ করলেন। সেক্ষেত্রে আপনি যখন অন্য কোনো ওয়েবসাইট ভিজিট করবেন তখন আপনাকে গ্রামীণফোনের বিজ্ঞাপণ দেখাবে। এক্ষেত্রে গুগল আপনার সার্চ হিস্টোরি সংগ্রহ করে একটি প্রোফাইল তৈরি করে এবং আপনার সাথে সঙ্গতিপূর্ণ বিজ্ঞাপণগুলো প্রপদর্শন করে।
চিন্তার কারণ নেই আপনি ইচ্ছা করলে এটি বন্ধ করতে পারবেন।
বন্ধ করার জন্য ভিজিট করুন http://www.google.com/settings/ads
২. আপনি যদি এন্ড্রয়েড ব্যবহার করে থাকেন এবং আপনার জিমেইল একাউন্ট দিয়ে সাইন ইন করে রাখেন তবে আপনার সমস্ত লোকেশনের হিস্টোরি গুগল পাবে। আপনি কখন কোথায় গেছেন সেটাও জানবে গুগল। কি অবাক হচ্ছেন?
নিচের লিঙ্কে প্রবেশ করুন, বিশ্বাস না করে পারবেন না।
https://maps.google.com/locationhistory
৩. আপনার ব্যক্তিত্ব কেমন সেটাও জানে গুগল। আপনার পরিচিতরা আপনার সম্পর্কে যেটা জানেনা সেটা জানে গুগল। আপনি গুগলে যা লিখে সার্চ করেন তার সমস্ত তথ্য বা ইতিহাস গুগল সেইভ করে রাখে। আপনি কখন কখন বেশি সার্চ করেন সেটাও জানে গুগল। আর এই সার্চের ইতিহাস দেখতে পাবেন নিচের লিঙ্কে
https://www.google.com/history
৪. ইউটিউবে ভিডিও দেখছেন? কি ভিডিও দেখছেন, কখন দেখছেন, কত মিনিট দেখেছেন তার সব জানে গুগল।
নিচের লিঙ্ক থেকে জেনে নিতে পারেন তার সবকিছু।
https://www.youtube.com/feed/history/search_history
৫. অনেক সময় বিভিন্ন অ্যাপসকে আমরা গুগল একাউন্ট ব্যবহার করার অনুমতি দেই। সেসকল অ্যাপস আমাদের ব্যক্তিগত তথ্য নিয়ে নেয়।
কি কি অ্যাপস আপনার তথ্য ব্যবহার করছে তা দেখে নিতে পারেন নিচের লিঙ্কে ভিজিট করে।
https://security.google.com/settings/security/permissions

৬. গুগলে আপনার ব্যবহৃত সকল পরষেবার ইতিহাস বা গুগলে রাখা আপনার সকল ফাইল একযোগে ডাউনলোড করতে পারেন খুব সহজেই।
নিচের লিংকে ভিজিট করে নির্বাচন করুন আপনি কি কি ডাউনলোড করতে চান।
https://www.google.com/settings/takeout

ব্লগস্পটের নতুন ফিচার Featured Post Widget - হাইলাইট করুন জনপ্রিয় একটি পোষ্ট।

ব্লগস্পটের নতুন ফিচার Featured Post Widget - হাইলাইট করুন জনপ্রিয় একটি পোষ্ট।


ব্লগার নতুন একটি ফিচার যোগ করে ব্যবহারকারীদের জন্য। তাদের নতুন এই ফিচারটির নাম হলঃ Featured Posts Widget। আশা করিছি বুঝে গেছেন যে এই এইটার কাজ কি। হে, আপনি এই উইডগেট এর মাধ্যমে যে কোন একটি পোষ্ট হাইলাইট করতে পারবেন।

আরেকটু সহজ করা বলা যাক। আপনি বিভিন্ন বাংলা ব্লগে দেখবেন যে, যেকোন একটি গুরুত্বপূর্ন্য পোষ্ট নির্বাচিত পোষ্ট আকারে হাইলাইট করে রাখা হয়েছে। এখন আপনি ব্লগারে যেকোন একটি পোষ্ট হাইলাইট করে রাখতে পারবেন। এতে আপনি সহজেই ভিজিটরদের দৃষ্টি আকর্ষন করাতে পারবেন।

এখন হয়ত ভাবছেন যে এই উইডগেট টি কোথায় বসানো যাবে? আপনি আপনার ব্লগের Sidebar অথবা Footer অংশে এই উইডগেটটি বসাতে পারবেন। Blogger Featured Post widget টি ব্যবহার করে আপনি আপনার ইচ্ছা মত শিরোনাম দিতে পারবেন, ইচ্ছা করলে ছবি সরাতে পারবেন। যেকোন লেভেল থেকে যেকোন একটি পোষ্ট নির্বাচিত পোষ্ট হিসেবে হাইলাইট করতে পারবেন। এক কথায় প্রত্যেক ব্লগের জন্য পার্ফেক্ট একটি উইডগেট। তাহলে চলুন এখন দেখা যাক, কিভাবে এটা  আপনার ব্লগে যোগ করবেনঃ

প্রথমে Blogger Dashboard > Layout > Add a gadget এ ক্লিক করুন। তার নিচের স্কীনশট এর মত Featured Post এ ক্লিক করুন।

ব্লগস্পটের নতুন ফিচার Featured Post Widget - হাইলাইট করুন জনপ্রিয় একটি পোষ্ট।



এখন নিচের স্কীনশটের মত করে আপনি যেকোন একটি পোষ্ট সিলেক্ট করে দিয়ে আপনার মত করে কাস্টমাইজ করে নিন।


আশা করি বুঝতে পারছেন বিষয়টা। না বুঝলে নাই। কমেন্ট করবেন বুঝাই দিবো নে :P আর ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ...

গুগল অ্যাডসেন্স এপ্রুভাল নিয়ে জানা - অজানা ৪০ টা প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো জেনে নিন।

গুগল অ্যাডসেন্স এপ্রুভাল নিয়ে জানা - অজানা ৪০ টা প্রশ্ন এবং উত্তরগুলো জেনে নিন।



আজকে আপনাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ন্য পোষ্ট শেয়ার করছি। আমরা যারা যারা ব্লগিং করি তাদের কাছে হয়ত গুগল এডসেন্সশব্দটি খুব একটা অপরিচিত নয়। কম বেশী সবাই গুগল এডসেন্স এর সাথে পরিচিত আছি। অনেকের কাছে গুগল এডসেন্স হতে পারে সোনার হরিণ আবার কারও কাছে দুধ-ভাত।

যারা বাংলায় ব্লগিং করেন তাদের কাছে গুগল এডসেন্সটি সোনার হরিণ ই থেকে যায়। আর যারা নিয়ম অনুযায়ী ব্লগিং করেন তাদের কাছে তো দুধ-ভাত হবেই। আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করছি গুগল এডসেন্স এপরুভাল নিয়ে কিছু প্রশ্ন এবং সাথে উত্তরগুলো। যারা এডসেন্স এপ্লাইকরবেন ভাবছেন তাদের হয়ত এই প্রশ্নের উত্তর গুলো অনেক কাজে আসতে পারে।

আপনি হয়ত জানেন যে, আপনি চাইলেই এডসেন্স পাবেন না। এডসেন্স পাওয়ার কিছু পূর্বশর্ত আছে। এগুলো মেনে নিয়মানুযায়ী যদি আপনি এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করেন তাহলে আপনি এডসেন্স পেতে বাধ্য। তাহলে চলুন, গুগল এডসেন্স Approval নিয়ে জানা-অজানা কিছু প্রশ্নের উত্তর জেনে আসি...



প্রশ্নঃ ১ Google Adsense Non Hosted Account Approve পাওয়ার জন্য নিম্নে আমার কয়েকটি প্রশ্ন ? 


১। Application করার পূর্বে নুন্যতম কতগুলো আর্টিকেল থাকতে হয়???
উত্তর ১. ৩০-৪০-৫০ টা হলে ভালো হয়। বেশি হলে আরও ভালো


২। About Us, Contact, Privacy & Policy বাদে আরো কি কি এ্যাড করতে হয়??? বা থাকলে ভালো হয়??
উত্তর২. About Us, Contact, Privacy & Policy & DMCA তো থাকবেই। পাশাপাশি খেয়াল রাখবেন কোন ক্যাটাগরি যেন ফাকা না থাকে। প্রতিটা ক্যাটাগরি তে মিনিমাম ৫-৭ টা কনটেন্ট রাখবেন। তাহলে বেশি ভালো হয়।


৩। Google Adwords দিয়ে Google এ ব্যানার বিজ্ঞাপনের মাধ্যেমে কি Google Non Hosted Account এর সুবিধা নেওয়া যেতে পারে কিনা??? অথবা Adsense Approve নেওয়ার জন্য কেমন priority থাকতে পারে?
উত্তর৩. Google Adwords দিয়ে যেকোনো বিজ্ঞাপন দিলেও অ্যাডসেন্স এপ্রুভাল এর জন্য কোন এক্সট্রা সুবিধা নাই। গুগলের এমন কোন নীতিমালা নেই।


৪। Content Image যদি Google Search এর মাধ্যেমে নিয়ে ব্যবহার করা হয় তাহকে কি Approve পাওয়া সম্ভব? নাকি একদম Unique Image and Unique Article Publish করতে হবে?
উত্তর ৪. Unique Image হলে সবচেয়ে ব্যাটার । তবে গুগল থেকে কখনোই কপিরাইট ইমেজ নিবেন না, কোন ইমেজ নিলেও টাইটেল এবং সাইজ পরিবর্তন করে দিবেন । কোন সমস্যা হবে না।


৫। কত Word এর আর্টিকেল থাকলে ভালো হবে?
উত্তর ৫. প্রতিটা আর্টিকেল ৪০০-৫০০ ওয়ার্ড হলে ভালো হয়। বেশি হলে তো আরও ভালো ।


৬। Google Adsense এ Apply করার আগে কি কি Check List তৈরি করা দরকার বলে আপনি মনে করেন???

উত্তর ৬. Google Adsense এ Apply করার আগে অবশ্যই কিছু Check List তৈরি করা দরকার ।

যেমনঃ

  • সাইটের সকল পোস্ট ৮০-৯০ % % ইউনিক কিনা এবং গুগল পলিসির ভিতরে আছে কিনা চেক করে নিতে হবে।
  • সাইটের সকল গুরুত্বপূর্ণ পেজ ঠিক আছে কিনা চেক করতে হবে।
  • সাইটের পোস্ট ৪০-৫০ টা ঠিকমতো ইনডেক্স হচ্ছে কিনা, ওয়েবমাস্টার টুলস এ দেখতে হবে
  • সাইটের ডিজাইন ইউজার এবং এসইও ফ্রেন্ডলি কিনা সেটা চেক করতে হবে।
  • সাদা সিদে ন্যাভিগেশন এবং লেয়াউট এ সব দরকারি জিনিস রাখতে হবে।
  • সার্চ ইঞ্জিনে কিছু Organic Keywords এ টপে Rank করালে এক্সট্রা পাইরটি পাওয়া যাবে। (যদিও Content is BIG King) এইসব কিছু ঠিকমতো চেক করে ৫০-৬০ দিন বসয়ের একটা সাইট দিয়ে এপ্লাই করলে ১০০ % শিওর প্রথম চান্সেই এপ্রুভ পাওয়া সম্ভব। ধন্যবাদ 


প্রশ্নঃ২ Non Hosted Adsense এর জন্য Alexa rank কোন প্রভাব বিস্তার করে ?

উত্তরঃ না।


প্রশ্নঃ৩ ভাই আর্টিকেল গুলো যদি স্পিন করা হয় এবং গুগলের কপি স্কেপ প্রিমিয়াম পাশ হয় তাহলে কি এডসেন্স দিবে ?

উত্তরঃ এইভাবে অনেকেই চেষ্টা করেছে, কেউ পায় নাই। ইউনিক আর্টিকেল হলেই সহজে পাওয়া যায়। আর্টিকেল স্পিন করার চিন্তা থাকলে তো হবে না ভাই।



প্রশ্নঃ৪ ডোমেইন নেম ৬ শব্দের হলে সমস্যা হবে কিনা?

উত্তরঃ ১. কোন সমস্যা হবে না। তবে, আমি সাজেস্ট করবো Keywords Target করে ডোমেইন নাম পছন্দ করুন । সেটাই বেশি ভালো হবে।


প্রশ্ন৪.১ unique article এর সাথে ইমেজ গুগল থেকে নিয়ে পাব লিশ করলে কোন সমস্যা হবে কিনা?

উত্তরঃ গুগল থেকে কারো কপিরাইট সিল দেওয়া / প্রোটেকশন করা ইমেজ নিবেন না। আর গুগলের ইমেজ নিলেও ইমেজের টাইটেল এবং সাইজ পরিবর্তন করে দিবেন। আশা করি কোন সমস্যা হবে না।



প্রশ্নঃ৫ সাইটে ৪০-৫০ টা ইউনিক আর্টিকেল আছে কিন্তু ভিজিটর খুবই কম এমন সাইট দিয়ে কি অ্যাডসেন্স পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ গুগল চায় ভালো মানের কনটেন্ট। ভিজিটর কোন ফ্যাক্ট না Top Level Domain, About, Contact, Privacy & DMCA পেজ ঠিক থাকলে approval পেয়ে যাবেন।


প্রশ্নঃ৬ Bangladesh থেকে non hosted এর জন্য কোন niche approve হয় বেশি ? Any Suggestion to start a new blog for quick approval. I mean which niche get approval easily?

উত্তরঃ ভালো প্রশ্ন ।। আমি বেশিরভাগ সময়ে Smartphone review, Education Result & Technology সাইট দিয়ে বেশি approve পেয়েছি ।


প্রশ্নঃ৭ আমি কি google adsense এর জন্য Sub domain ব্যবহার করতে পারি ?

উত্তরঃ Yes .. but আগে টপ লেভেল ডোমেইন দিয়ে এপ্রুভ করাতে হবে, তারপর সাব ডোমেইন এ অ্যাডসেন্স ব্যাবহার করতে পারবেন ।



প্রশ্নঃ৮ troll সাইট এ কি adsense aprove হবে ? content কেমন লাগবে?

উত্তরঃ এই টপিক যদি গুগলের নীতিমালা ভঙ্গ না করে, তবে ভালো মানের ৪০-৫০ টা পোস্ট দিয়ে এপ্রুভ করাতে পারবেন। আমি সাজেস্ট করবো, কোন প্রোডাক্ট বেইজ এবং ইনফরমেটিভ সাইট বানান। Example : Smartphone review, Technology g tips, health tips এইসব বিসয়ে তাড়াতাড়ি এপ্রুভাল পাবেন .


প্রশ্নঃ৯ website এর article গুল মিনিমাম কত ওয়ার্ড এর হতে হয়?

উত্তরঃ ৪০০-৫০০ ওয়ার্ড হলে ভালো হয়। নয়লে insufficient Content দেখাতে পারে।


প্রশ্নঃ১০ ব্লগ ছাড়া অন্য অন্য কোন সাইট এর জন্য আপ্রভাল সম্ভব কি? যেমন কোশ্চেন এন্সার, হাউ টু ইটিসি।

উত্তরঃ এইরকম সাইটের অথারিটি ভালো মানের হলে + Alexa Rank ১ লাখের নিচে থাকলে হবে। মিনিমাম ৫-৭ মাস এসইও করতে হবে । তাহলে পাওয়ার চান্স আছে।


প্রশ্নঃ১১ 1. নিস হিসেবে "blogspot tutorial" কেমন? এটা দিয়ে পাবো ? 2.blogspot.com এ আমি টপ ডোমেইন এড করলে ভালো হবে? নাকি হস্তিং কিনে ডোমেইন এড করবো?

উত্তরঃ 1. web Design, SEO, Graphic টিউটরিয়াল or technology টিপস সাইট দিয়ে খুব সহজেই অ্যাডসেন্স এপ্রুভ হয়। 2. হস্টিং নিয়ে ওয়ার্ডপ্রেস এ সাইট বানালে ভালো হবে। এসইও তে বেশি সুবিধা পাবেন।



প্রশ্নঃ১২ আমার সাইট এর সব visitor যদি facebook থেকে আসে তাহলে কি adsense দিবে ?

উত্তরঃ গুগল সব আইন মেনে সাইট বানালে ভিজিটরস না থাকলেও অ্যাডসেন্স দিবে । ফেসবুকের ভিজিটরের এর চেয়ে গুগল সার্চ ইঞ্জিন থেকে আসা ভিজিটরের ডিমান্ড বেশি। কাজেই এসইও তে বেশি জোর দিতে হবে।


প্রশ্নঃ১৩ Hosted and non-hosted adsense এর মাঝে পার্থক্য কি ?

উত্তরঃ Hosted Adsense & Non Hosted Adsense এর মদ্ধে মেইন পার্থক্য হচ্ছে... Hosted শুধুমাত্র গুগলের সাইট Youtube & Blogger এ ইউজ করা যায়। তবে শুনেছি ২০১৪ সালের পরে পাওয়া Hosted Adsense নাকি ব্লগারে অ্যাড দেখাতে ঝামেলা করে। আর নিজস্ব সাইটে Non Hosted Adsense ম্যাক্সিমাম 500 Website এ ব্যাবহার করা যায়। রেভিনিউ শেয়ারিং সেম ৬৮ %.


প্রশ্নঃ১৪ আপনি ভালো মানের আর্টিকেলের উপর খুব জোর দিচ্ছেন । আচ্ছা ভাই আর্টিকেলের মান ভালো না খারাপ হল এটা চেক করার কি কোন সাইট বা সফটওয়ার আছে ? একটা ভালো কুয়ালিটি সম্পর্ন আর্টিকেলের কি কি গুন থাকতে হয় ?

উত্তরঃ এখানে সকল জনপ্রিয় টুলসগুলো আছে। আপনি এগুলো দিয়ে চেক করতে পারবেনhttps://www.google.com/search?q=Plagiarism+Checker&ie=utf-8&oe=utf-8&aq=t&rls=org.mozilla:en-US:official&client=firefox-a&gws_rd=ssl পেইড টুলসগুলো আরও ভালো রেজাল্ট দেখায়



প্রশ্নঃ১৫ আমার একটা ব্লগ আছে ব্লগার এ domain এখনো set করা হয়নি কিছুদিন এর মধ্যে domain set করব। এখন পর্যন্ত ৫০ টা পোস্ট করা হয়েছে। সব পোস্ট ৮০% unique. ব্লগ এ আমার প্রতিদিন ১০০+ visitor আসে। domain set করার পর কতদিন পর adsense apply করলে approve পাইতে পারি।

2. ভালমানের content বলতে আমি কোনটাকে বুজব ভাই? একটু বলবেন।

3. আমার content এর যদি কোনো problem থাকে and আমি যদি সেইটা একবার apply করার পর বুজতে পারি and যদি সেই content গুলো delete করে দিয়ে আবার fresh কনটেন্ট পোস্ট করে আবার apply করি তাহলে কি problem হবে approve পাইতে?


উত্তরঃ 1. কোথায় ডোমেইন সেট করবেন ? ব্লগারে ? আমি বলবো না। ওয়ার্ডপ্রেস এ নিজস্ব সাইট বানান। WP Best SEO Friendly smile emoticon তবে, ব্লগারে ডোমেইন সেট করলে এক মাস পরে এপ্লাই করে দেখুন। কনটেন্ট ভালো মানের হলে এপ্রুভ পেয়ে যাবেন। 2. কপি পেস্ট মুক্ত ফ্রেশ কনটেন্ট ।অবশ্যই গ্রামার, সেন্টেন্স এবং কতো % ইউনিক সেটা মাথায় রাখতে হবে, আশা করি বুঝতে পেরেছেন। 3. ডিলেট করলে বিপদে পড়বেন। 404 not Found আসবে আর সাইটের Rank হারাবেন। কনটেন্ট আপডেট কিংবা রি - রাইট করলে ভালো হবে।



প্রশ্নঃ১৬ 1। ওয়েবসাইটের বয়স যদি ৩মাস পার হয়ে থাকে এবং ২৫০ টা পোষ্টের মধ্যে ১০০ টা পোষ্ট ৫০% ইউনিকের নিচে থাকে তাহলে কি অ্যাডসেন্স পাওয়া যাবে ???? 2। অ্যাডসেন্স এপ্রুপ পেতে কোনটা বেশি জরুরি .. ‘‘ইউনিক পোস্ট ’’ না কি ‘‘ভিজিটর’’ ????

উত্তরঃ এইরকম সাইট দিয়ে পাওয়ার চান্স কম। ৮০ % + ইউনিক আর্টিকেল লাগবে। তাহলে পেয়ে যাবেন। অ্যাডসেন্স পাওয়ার জন্য ইউনিক পোস্ট জরুরী


প্রশ্নঃ১৭ Non Hosted Google Adsense বলতে কি বুঝায়। যদি একটু বিস্তারিত বলেন প্লিজ

উত্তরঃ নিজস্ব সাইট দিয়ে এপ্রুভাল পাওয়া গুগল অ্যাডসেন্স একাউন্ট হচ্ছে Non Hosted Google Adsense । এই এক একাউন্ট দিয়ে আপনি ৫০০ ওয়েবসাইটে অ্যাড ব্যাবহার করতে পারবেন।


প্রশ্নঃ১৮ blogspot.com থেকে ব্লগিং করল্র কি Adsense পাব?
উত্তরঃ ২০১১ - ২০১২ সালে দিতো , এখন শুনি নাই যে কেউ ব্লগস্পট দিয়ে পাচ্ছে। Non Hosted পেতে চাইলে নিজস্ব ডোমেইন লাগবে । ফ্রী কোন সাব ডোমেইন দিয়ে না।


প্রশ্নঃ১৯ hosted account কি non hosted account এ convert করা যায় ?

উত্তরঃ হ্যাঁ করা যায়, গুগল পলিসি তে সাইট বানিয়ে অ্যাডসেন্স একাউন্ট এ সাইট অ্যাড করতে হবে। গুগল রিভিউ করবে, সব ঠিক থাকলে .Com এ অ্যা ড সো করবে। আর কোন সমস্যা থাকলে .Com এ অ্যাড দেখাবে না। তবে এর চেয়ে Non Hosted Account সহজেই পাওয়া যায়।


প্রশ্নঃ২০ Privacy & DMCA পেজের কনটেন্ট দিবো কি ভাবে? করো দেখে রিরাইট করবো না ইউনিক লিখবো। না কি কোন টুল দিয়ে জেনারেট করে নিবো?

উত্তরঃ Privacy টুলস দিয়ে জেনারেট করবেন আর DMCA পেজ সবার একই রকম থাকে । ২-৪ লাইন গুরিয়ে ফিরিয়ে নিজের মতো করে দেন। এখনো কোন দিন সমস্যা হয় নাই। আশা করি আপনার বেলাতেও হবে না।এখান থেকে আপনার সাইটের নাম এবং ইমেইল দিয়ে ফ্রী তেই জেনারেট করতে পারবেন. কোন সমস্যা নাই   https://www.google.com.bd/search?q=adsense%20privacy



প্রশ্নঃ২১ ফ্রী ডোমেইন হোস্টিং সাইট যেমন .tk এবং ooowebhost থেকে সাইট তৈরি করে কি এ্যাডসেন্স পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ না


প্রশ্নঃ২২ ১। শুনেছি উন্নত দেশ যেমনঃ USA, UK, Spain প্রভৃতি দেশ থেকে আবেদন করলেই নাকি adsense account এবং code তৎক্ষণাৎ পাওয়া যায়। ব্যাপারটি কতখানি সত্য? ২। blogger এবং নিজস্ব website ( .com domain ) দিয়ে আবেদন করে পাওয়া account গুলোর মধ্যে advantage & disadvantage কি? ৩। উন্নত দেশ থেকে পাওয়া account এবং আমাদের দেশ থেকে পাওয়া account গুলোর মধ্যকার advantage / disadvantage কি? ৪। Developed country-র address verified account-এ আমাদের দেশের কাউকে admin হিসেবে add করা যায় কিনা? গেলে সে কি ঐ account-এর পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রক হতে পারবে? payee name & bank address আমাদের দেশের admin-এর দিলে সমস্যা আছে কি? আর দিতে পারুক বা নাপারুক, আমাদের দেশ থেকে পরিচালিত হওয়ার জন্য কোনরকম banned হওয়ার সম্ভবনা আছেকিনা?


উত্তরঃ উত্তর ১. সত্য । তবে এটা করলে গুগলের নীতিমালা ভঙ্গ করবেন। কারন, আপনার দেশ বাংলাদেশ। ভেরিফাইড করা এবং টাকা তোলা নিয়ে ঝামেলায় পড়বেন। অথবা অইদেশের কাউকে দিয়ে সেম নাম ঠিকানায় ব্যাংক একাউন্ট করতে হবে। উত্তর ২. কোন advantage & disadvantage নাই। তবে ওয়ার্ডপ্রেস সাইটে এসইও সুবিধা বেশি পাবেন, যেইসব ব্লগারে পাবেন না। উত্তর ৩. advantage & disadvantage নাই। সকল সুবিধা সমান। উত্তর ৪. এই পোস্টে আমার প্রথম উত্তর দেখুন... আমি এটা সাজেস্ট করি না।



প্রশ্নঃ২৩ ১. এডসেন্স কত প্রকার ও কি কি? এবং এদের মধ্যে পার্থক্য কি ?

উত্তরঃ অ্যাডসেন্স সাধারণত ২ প্রকার।Hosted Adsense & Non Hosted Adsense এর মদ্ধে মেইন পার্থক্য হচ্ছে... Hosted শুধুমাত্র গুগলের সাইট Youtube & Blogger এ ইউজ করা যায়। তবে শুনেছি ২০১৪ সালের পরে পাওয়া Hosted Adsense নাকি ব্লগারে অ্যাড দেখাতেও ঝামেলা করে। আর নিজস্ব সাইটে পাওয়া একাউন্ট হচ্ছে Non Hosted Adsense , এটা দিয়ে ম্যাক্সিমাম 500 Website এ ব্যাবহার করা যায়। রেভিনিউ শেয়ারিং সেম ৬৮ % ।



প্রশ্নঃ২৪ ভাই আমি মোবাইল রিভিউ নিয়া একটা সাইট বানাতে চাই। কিন্তু কথা হল। মোবাইল এর ফিচার তো এক এখানে ইউনিক কি লিখবো। আর মোবাইল এর ফটো গুলো যদি কোম্পানির সাইট থেকে নেই। তাইলে কি গুগল কপি রাইট এ ফেলবে, আর Adsence কি approve পাবো ১ মাসের মধ্যে । আমি on page & off page seo সবই পারি। --যদি সব ঠিক করে ১ মাস পর apply করি তাইলে adsence পাওয়ার সম্ভাবনা কেমন। আর রিভিয় গুলো কেমনে লিখলে ভাল হবে। একটু কিলিয়ার করলে ভাল হতো --visitor 100-200 per day হলে কি approve হবে ?

উত্তরঃ GSMARENA.Com এই মানের পোস্ট লিখবেন। আর কনটেন্ট এ মোবাইল স্পেসিফিকেশন লিখতে গেলেও উপরে নিচে ২-৪ লাইন লেখা যায়, কাজেই চিন্তার কিছুই নাই। আসতে আস্তেই ভালো লিখতে পারবেন। আর সাইট ১ মাসের উদ্দেশে না বানিয়ে, ১ বছরের উদ্দেশে বানান। নয়লে সফল হতে পারবেন না। ---ছবি নেয়ার ক্ষেত্রে কোম্পানির কপিরাইট থাকলে সমস্যা হবে। কারো ইমেজ নিলেও টাইটেল এবং সাইজ পরিবর্তন করে নিবেন। --একটা সাইট দিয়ে আমি ১৩ দিনেও এপ্রুভাল পেয়েছি। সবই কনটেন্ট এবং এসইও এর জোরে, তবে নরমালি ৪০-৫০ দিন সময় নিলে ভালো হয় । --- কনটেন্ট ভালো হলে ভিজিটর ছাড়াও এপ্রুভ হবে। তবে, দিনে ১০০০ এর নিচে ভিজিটরস থাকলে, ভালো মানের আয় করতে পারবেন না।



প্রশ্নঃ২৫ Adsense কিভাবে পাব? আর Adsense কিভাবে ধরে রাখব আর বেশি বেশি Income কিভাবে করব ?

উত্তরঃ গুগলের নিয়ম অনুযায়ী সাইট বানিয়ে অ্যাডসেন্স এপ্লাই করলে পাওয়া যায়। আর অ্যাডসেন্স ধরে রাখার জন্য গুগলের কোন টার্মস ভঙ্গ করা যাবে না। আর বেশি বেশি ইনকামের জন্য বেশি বেশি ভিজিটরস লাগবে। তার জন্য এসইও জানতে হবে।


প্রশ্নঃ২৬ 100% unique article এর সাথে ইমেজ গুগল থেকে নিয়ে পাব লিশ করলে কোন সমস্যা হবে কিনা?

উত্তরঃ কপিরাইট মুক্ত ইমেজ থাকলে কোন সমস্যা হবে না। ইমজের টাইটেল এবং সাইজ পরিবর্তন করে নিবেন।


প্রশ্নঃ২৭ ১ টা Top LVL Domain নিয়ে যদি ওইটাকে ব্লুগার এ Hosting করি এবং ওইটায় ১৫ দিনে ১৫ টা ৩০০ Word এর articlesmallseotools.com/plagiarism-checker দিয়ে 100% ইউনিক করে ১৫ দিনে পোস্ট করি তার পর Apply করি তো পাব কিনা ? আর ওইটা তো NoN hosted Adsense Hobe Tai na ?? Worepress free Hosting করে কি apply করা যাবে? approve হবে ??

উত্তরঃ আপনার সকল প্রশ্নের উত্তর এপ্রুভ হবে না। Site Dose Not Complete with Google Policy এই সমস্যা দেখাবে। সঠিক গাইড পাওয়ার জন্য আজকের ইভেন্টে সকলের পোস্টে আমার কমেন্টগুলো কষ্ট করে পরে নিবেন। আসা করি সব পুরিস্কার বুঝে যাবেন।



প্রশ্নঃ২৮ 1. Hosted Account এবং Non- Hosted Account এর মধ্যে পার্থক্য কি?
2. কিভাবে Hosted Account এবং Non- Hosted Account পাব?
3. Hosted Account এবং Non- Hosted Account এর সুবিধা এবং অসুবিধা কি?
উত্তর ১. Hosted Adsense & Non Hosted Adsense এর মদ্ধে মেইন পার্থক্য হচ্ছে... Hosted শুধুমাত্র গুগলের সাইট Youtube & Blogger এ ইউজ করা যায়। তবে শুনেছি ২০১৪ সালের পরে পাওয়া Hosted Adsense নাকি ব্লগারে অ্যাড দেখাতে ঝামেলা করে। আর নিজস্ব সাইটে Non Hosted Adsense ম্যাক্সিমাম 500 Website এ ব্যাবহার করা যায়। রেভিনিউ শেয়ারিং সেম ৬৮ % .

উত্তর২. Youtube দিয়ে Hosted Account এবং আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইট দিয়ে Non- Hosted Account পাবেন।

উত্তর৩. প্রথম উত্তর আরও একবার পড়ুন ।



প্রশ্নঃ২৯ ভাই এডসেন্স পেতে সাইটের বয়স কত লাগবে ? কতগুলো পোষ্ট আর কি রকম এসইও করা লাগবে ?

উত্তরঃ গুগল এর মেইন শর্ত হচ্ছে হাই কুয়ালিটি ভালো মানের কনটেন্ট এবং ১ টা টপ লেভেল ডোমেইন দিয়ে সাইট বানাতে হবে। তারপর সাইটে ৪০-৫০ দিন সময় নিয়ে ৪০-৫০ টা ইউনিক আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে। সাইটে About, Privacy, Contact us & DMCA পেজ গুলো ঠিক মতো পাবলিশ করতে হবে। সাইটের সকল পোস্ট Google Webmaster এ সাবমিট করতে হবে। তারপর হালকা পাতলা সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করুন। তারপর সাইটের বসয় ৫০-৬০ দিন হলে গুগল অ্যাডসেন্স এপ্লাই করুন। অ্যাডসেন্স এপ্রুভ হতে সময় লাগবে না।


প্রশ্নঃ৩০ আমার সাইট এ 15/20 টার মতো আর্টিকেল আছে। এবাউট পেজ, কনটেক পেজ, প্রাইভেসি পলিসি পেজ আছে। সাইট এর বয়স প্রায় ১ বছর। এখন কি আমি এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করতে পারি বা আমার আর কি কি করতে হবে এডসেন্স পাওয়ার জন্য?

উত্তরঃ এপ্লাই যেকোনো সাইট দিয়ে করা যাবে। কিন্তু সব সাইট দিয়েই এপ্রুভ হবে না। ভালো হয় গুগল পলিসি মেনে সাইটে আরও ৩০ টা পোস্ট দেন। তারপরে এপ্লাই করেন।



প্রশ্নঃ৩১ Google adsance এর টাকা কিভাবে উঠানো যায় ?

উত্তরঃ ২০১৩ সালের ডিসেম্বরের আগে পর্যন্ত আমরা বাংলাদেশের সবাই চেক দিয়ে টাকা ক্যাশ করাতাম। মাস খানিক সময় লাগতো টাকা ক্যাশ করতে। এখন EFT আছে । সরাসরি ৪-৫ দিনেই টাকা ব্যাংক এ চলে আসে, আমি ডাচ বাংলা ব্যাংক দিয়ে তুলি। অনেকেই ব্র্যাক দিয়েও তুলে, কোন সমস্যা নাই।


প্রশ্নঃ৩২ ভাইয়া. com Domain নিয়ে বাংলায় ব্লগিং করলে এডসেন্স পাওয়া যাবে?

উত্তরঃ না


প্রশ্নঃ৩৩ হোস্টেড অ্যাডসেন্সে অ্যাকাউন্টে পেমেন্ট মেথড হিসেবে DBBL Mobile Banking কিভাবে অ্যাড করা যায়? সাধারণত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অ্যাড করার জন্য ধারাবাহিকভাবে কি করতে হয়?

উত্তরঃ হোস্টেড অ্যাডসেন্সে অ্যাকাউন্টে পেমেন্ট মেথড হিসেবে DBBL Mobile Banking হিসাবে অ্যাড করা যায়। Adsense & Domain Parking গ্রুপের কয়েক DBBL Mobile Banking দিয়ে টাকা তুলে। আমি কখনো ইউজ করি নাই। সম্ভবত Account No. এর জায়গায় Mobile Banking নাম্বার দিতে হয়। গ্রুপে একসময় পোস্ট দিয়েন। যারা ইউজ করে, তারা আরও বিস্তারিত বলতে পারবে।



প্রশ্নঃ৩৪ Hubpage দিয়ে যে অ্যাডসেন্স পাওয়া যায় ‍সেটার সাথে নিজের website থেকে পাওয়া অ্যাডসেন্স এর পার্থক্য কতখানি ???

উত্তরঃ নিজস্ব সাইট দিয়ে পাওয়া আর ৩য় পক্ষ দিয়ে পাওয়া এক জিনিস নয়। ওরা অবশ্যই আপনার একাউন্টের কিছু % কমিশন কেটে রাখবে।



প্রশ্নঃ৩৫ adscence approve পাওয়ার পর যদি আমি আমার সাইট এর banner বা অন্য কোথাও সাইট এর related niche এর cpa বা অন্য কোন product এর promotion করি, তাহলে কি adsense এর কোন problem হবে ?
উত্তরঃ promotion/cpa তে যদি গুগল পলিসি ভঙ্গ করে এমন কিছু থাকে, তাহলে ব্যাবহার না করাই ভালো। তবে Amazon & Adsense একই সাইটে ব্যাবহার করা যায়। কোন সমস্যা হয় না।



প্রশ্নঃ৩৬ আমি আমার সাইট এর কোন sub domain create করে কি adsense ব্যবহার করতে পারি ?
উত্তরঃ টপ লেভেল ডোমেইন দিয়ে নেওয়া রানিং অ্যাডসেন্স থাকলে পারবেন। সাব ডোমেইন দিয়ে নিউ অ্যাডসেন্স পাওয়া যাবে না।


প্রশ্নঃ৩৭ আমার youtube adsense account আছে । non hosted site এর জন্য কি আমি adsense apply করতে পারব ? এক্ষেত্রে কি কোন problem এ পরতে হবে ?

উত্তর . হ্যাঁ পারবেন। ঝামেলাজুক্ত কাজ। তবে এর চেয়ে নতুন নেওয়া অনেক সহজ।


প্রশ্নঃ৩৭.১ Youtube and website এর জন্য ২ টার earning কি একসাথে দেখাবে ।। না আলাদা আলাদা দেখাবে ?

উত্তর. সব রিপোর্ট আলাদা দেখতে পারবেন।


প্রশ্নঃ৩৮ এখন বর্তমান ইউটিউব অ্যাডসেন্স কি ব্লগার এ ব্যবহার করা সম্ভব?

উত্তরঃ যদি যায় তাহলে বর্তমানে কিভাবে করব? উত্তরঃ আমি ২০১২ এর পরে আর কোন ব্লগস্পট এ অ্যাড ব্যাবহার করি নাই। ২০১৪ সালের আগের একাউন্টে হতো । এখন অনেকেই বলে Blogspot এ অ্যাড সো করে না। ভালো মানের ৪০-৫০ টা পোস্ট দিয়ে চেষ্টা করে দেখুন। হতেও পারে আবার নাও হতে পারে।


প্রশ্ন ৩৯. আমার যদি ইতোমধ্যেই একটি Adsense একাউন্ট থেকে থাকে, সেক্ষেত্রে আমার ছোট ভাই আরেকটি একাউন্ট এপ্লাই করতে পারবে যদি বাড়ির এড্রেস একি হয়?

উত্তরঃ আলাদা সাইট, আলাদা কম্পিউটার আইপি, আলাদা ঠিকানা এবং আলাদা Payee Name দিয়ে সহজেই এপ্রুভ পাবেন। আশা করি কোন ঝামেলা হবে না।


প্রশ্নঃ ৪০ বাংলা ওয়েবসাইট হলে কি adscence apply করা যাবে ?

উত্তরঃ এপ্লাই করা যাবে কিন্তু এপ্রুভ হবে না। কারন, গুগল এখনো বাংলা পারমিশন দেয় নাই। অন্য সাইট দিয়ে এপ্রুভ করিয়ে বাংলা সাইটে ইউজ করা যায়।



এই প্রশ্নোত্তরগুলো আপনার কাছে যদি ভালো লাগে এবং দরকারি মনে হয়। তাহলে অবশ্যই এটা শেয়ার করুন...