ফেসবুক খোলা আমার একার এখতিয়ার নয়: তারানা

ফেসবুক খোলা আমার একার এখতিয়ার নয়: তারানা






ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম   -ফাইল ছবি

ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম বলেছেন, ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম খোলার বিষয়টি আমার একার এখতিয়ার নয়। সবাই মিলে সম্মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরই এগুলো খুলে দেওয়া হবে।
মঙ্গলবার চ্যানেল আই প্রাঙ্গণে পার্কি বিস্কুট-চ্যানেল আই ব্যান্ড ফেস্টে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
 
তারানা হালিম বলেন, 'সরকার নিজের জন্য নয়, জনগণের নিরাপত্তার জন্য ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বন্ধ রেখেছে। সেজন্য সবার উচিত সরকারকে সহযোগিতা করা।'
 
উৎসবে উপস্থিত তরুণদের তিনি বলেন, 'একদিকে মানুষের জীবন, অন্যদিকে ফেসবুক- আপনারাই বলুন কোনটিকে আপনারা বেছে নিবেন? আমি মনে করি, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমের কিছু অ্যাপস থেকে মানুষের জীবনের মূল্য অনেক বেশি। মানুষের জীবনের স্বার্থে সরকারকে সবার সহযোগিতা করা উচিত। ছোট্ট একটা অ্যাপসের বিষয়ে আমরা সরকারকে সহযোগিতা করব না- এমন এমন সংকীর্ণ মানসিকতার নয়, এটা আমার বিশ্বাস।' তিনি এ সময় ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের জনগণের সহনশীলতার উদাহারণ দেন।
 
তরুণদের উদ্দেশ করে তারানা হালিম বলেন, 'একই সময়ে কেউ মাদক নিচ্ছে, কেউ সাংস্কৃতির চর্চা করছে। তরুণ প্রজন্মকে সুপথে আনতে এ ধরনের সাংস্কৃতিক আয়োজন আরো হওয়া উচিত।'

ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম বলেছেন, ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম খোলার বিষয়টি আমার একার এখতিয়ার নয়। সবাই মিলে সম্মিলিতভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরই এগুলো খুলে দেওয়া হবে।
<a href='http://sparkadsmedia.com/ads/www/delivery/ck.php?n=ab4e2435&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE' target='_blank'><img src='http://sparkadsmedia.com/ads/www/delivery/avw.php?zoneid=9&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE&n=ab4e2435' border='0' alt='' /></a>
 
মঙ্গলবার চ্যানেল আই প্রাঙ্গণে পার্কি বিস্কুট-চ্যানেল আই ব্যান্ড ফেস্টে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
 
তারানা হালিম বলেন, 'সরকার নিজের জন্য নয়, জনগণের নিরাপত্তার জন্য ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বন্ধ রেখেছে। সেজন্য সবার উচিত সরকারকে সহযোগিতা করা।'
 
উৎসবে উপস্থিত তরুণদের তিনি বলেন, 'একদিকে মানুষের জীবন, অন্যদিকে ফেসবুক- আপনারাই বলুন কোনটিকে আপনারা বেছে নিবেন? আমি মনে করি, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমের কিছু অ্যাপস থেকে মানুষের জীবনের মূল্য অনেক বেশি। মানুষের জীবনের স্বার্থে সরকারকে সবার সহযোগিতা করা উচিত। ছোট্ট একটা অ্যাপসের বিষয়ে আমরা সরকারকে সহযোগিতা করব না- এমন এমন সংকীর্ণ মানসিকতার নয়, এটা আমার বিশ্বাস।' তিনি এ সময় ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের জনগণের সহনশীলতার উদাহারণ দেন।
 
তরুণদের উদ্দেশ করে তারানা হালিম বলেন, 'একই সময়ে কেউ মাদক নিচ্ছে, কেউ সাংস্কৃতির চর্চা করছে। তরুণ প্রজন্মকে সুপথে আনতে এ ধরনের সাংস্কৃতিক আয়োজন আরো হওয়া উচিত।'
<a href='http://sparkadsmedia.com/ads/www/delivery/ck.php?n=aa74143b&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE' target='_blank'><img src='http://sparkadsmedia.com/ads/www/delivery/avw.php?zoneid=10&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE&n=aa74143b' border='0' alt='' /></a>
- See more at: http://bangla.samakal.net/2015/12/01/177065#sthash.YvmLB4SC.dpuf

যে ২টি কারণে ইসলামে মদকে হারাম করা হয়েছে।

যে ২টি কারণে ইসলামে মদকে হারাম করা হয়েছে।
মাত্র ২টি কারণে ইসলামে মদকে হারাম করা হয়েছে 
যারা মদপানে অভ্যস্ত তারা ৪০ বছর বয়সে ৬০ বছরের বৃদ্ধের মতো অকর্মণ্য হয়ে পড়ে এবং তাদের শরীরের গঠন এত হালকা হয়ে পড়ে যে, ৬০ বছরেও তেমনটি হয় না। শারীরিক শক্তি ও সামর্থ্যের দিক দিয়ে অল্প বয়সে বৃদ্ধের মতো বেকার হয়ে পড়ে। তা ছাড়া মদ লিভার ও কিডনি সম্পূর্ণরূপে বিনষ্ট করে ফেলে। যক্ষ্মা মদ্যপানেরই একটা বিশেষ উপসর্গ। ইউরোপের শহরাঞ্চলে যক্ষ্মার আধিক্যের কারণ অধিক মাত্রায় মদ্যপান। মানুষের জ্ঞান বুদ্ধির ওপর এর প্রতিক্রিয়া মারাত্মক। মানুষ যতক্ষণ নেশাগ্রস্ত থাকে ততক্ষণ তার জ্ঞান-বুদ্ধি কোনো কাজই করতে পারে না। অভিজ্ঞ চিকিৎসকের মতে, মদ কখনো শরীরের অংশ হতে পারে না। এতে শরীরে রক্ত সৃষ্টি হয় না বরং রক্তের মধ্যে একটা সাময়িক উত্তেজনা সৃষ্টি হয় মাত্র। ফলে সাময়িকভাবে শক্তির অনুভূত হয়। কিন্তু হঠাৎ রক্তের উত্তেজনা অনেক সময় পাগলামি ও মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আবার যেসব শিরা ও ধমনির মাধ্যমে সারা দেহে রক্ত প্রবাহিত থাকে মদপানের দরুন সেগুলো শক্ত ও কঠিন হয়ে পড়ে। ফলে দ্রুতগতিতে বার্ধক্য এগিয়ে আসতে থাকে। মদের দ্বারা মানুষের গলদেশ এবং শ্বাসনালির যথেষ্ট ক্ষতিসাধিত হয়। ফলে স্বর মোটা ও স্থায়ী কফের কারণে যক্ষ্মার সৃষ্টি হয়। মদের প্রতিক্রিয়া উত্তরাধিকার সূত্রে সন্তানের ওপর পড়ে। মদ্যপায়ীদের সন্তান দুর্বল হয় এবং অনেকে বংশহীনও হয়ে পড়ে। মদপানের সবচেয়ে ক্ষতিকর দিক হলো মদপান করে যখন মানুষ অজ্ঞান হয়ে পড়ে, তখন সে নিজের গোপন কথা প্রকাশ করে দেয়। বিশেষভাবে সে যদি কোনো গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তি হয়ে থাকে তখন তার দ্বারা অসচেতনভাবে কোনো গোপন তথ্য প্রকাশিত হওয়ার ফলে সারা দেশেই পরিবর্তন ও বিপদের সৃষ্টি হয়ে যেতে পারে। দেশের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রের কৌশলগত গোপন তথ্য শত্রুর হাতে চলে যেতে পারে। বিচক্ষণ গুপ্তচররা এ ধরনের সুযোগ গ্রহণ করে থাকে। ইসলাম পবিত্র পরিচ্ছন্ন ধর্ম। এতে অপবিত্রতা ও অশ্লীলতার কোনো স্থান নেই। ইসলামের প্রাথমিক অবস্থায় মদপান নিষিদ্ধ ছিল না। নবী (সা.) মদপানের ক্ষতিকর দিক বিবেচনা করেই পরম করুণাময় ও মহাশক্তিশালী প্রজ্ঞাময় আল্লাহর কাছে দোয়া করলেন, হে আল্লাহ! মদ সম্পর্কে আমাদের সঠিক নির্দেশনা প্রদান কর। তখন আল্লাহতায়ালা সূরা বাকারার ২১৯নং আয়াতের মাধ্যমে জানান যে, তারা তোমাকে মদ, জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে, বলে দাও এতদুভয়ের মধ্যে রয়েছে মহাপাপ। আর মানুষের জন্য উপকারিতাও রয়েছে, এগুলোর পাপ উপকারিতা অপেক্ষা অনেক বড় আর তোমার কাছে জিজ্ঞাসা করে, তারা ব্যয় করবে? বলে দাও, নিজের প্রয়োজনীয় ব্যয়ের পর যা বাঁচে তাই খরচ করবে। ইসলামে মূলত দুটি প্রধান কারণে মদকে হারাম করা হয়েছে। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কোরআনে এরশাদ করেন, হে মুমিনগণ নিশ্চয়ই মদ, জুয়া, প্রতিমা এবং ভাগ্য নির্ধারক শরাবসমূহ শয়তানের অপবিত্র কাজ, যা বৈধ নয়। অতএব এগুলো থেকে বেঁচে থাক যাতে তোমরা কল্যাণপ্রাপ্ত হও। শয়তান তো চায় মদ ও জুয়ার মাধ্যমে তোমাদের পরস্পরের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সঞ্চারিত করে দিতে এবং আল্লাহর স্মরণ ও নামাজ থেকে তোমাদের বিরত রাখতে। অতএব তোমরা এখনো কি নিবৃত্ত হবে? (সূরা মায়েদার ৯০-৯১ আয়াত) রাসুল (সা.) অন্যত্র বলেন, শরাব ও ইমান একত্রিত হতে পারে না। রাসুল (সা.) অন্যত্র বলেছেন, শরাব, ব্যভিচার, অশ্লীলতার জননী। জনৈক জার্মান চিকিৎসক বলেছেন, ‘যদি অবৈধ শরাবখানা বন্ধ করে দেওয়া হয়, তবে আমি নিশ্চয়তা দিতে পারি যে, অর্ধেক হাসপাতাল ও অর্ধেক জেলখানা আপনা আপনি বন্ধ হয়ে যাবে।’ (ব্রিটিশ আইনজ্ঞ বান্টাম লিখেছেন, ইসলামী শরিয়তের বহুবিধ বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি বৈশিষ্ট্য যে, এতে মদ্যপান নিষিদ্ধ। আমরা দেখেছি, আফ্রিকার লোকেরা যখন মদের ব্যবহার শুরু করে তখন থেকেই তাদের বংশে উন্মাদনা সংক্রমিত হতে শুরু করে। আর ইউরোপের লোকেরা এ পদার্থটিতে যখন থেকে মুখ দিতে শুরু করেছে তখন থেকেই তাদের মধ্যে জ্ঞান-বুদ্ধিরও বিবর্তন শুরু হয়েছে। কাজেই আফ্রিকার লোকের জন্য এটির নিষেধাজ্ঞা আর ইউরোপের লোকদের জন্য কঠোর শাস্তির বিধান দরকার)।

ফেসবুক বন্ধ নিয়ে তারকাদের অভিমত।

ফেসবুক বন্ধ নিয়ে তারকাদের অভিমত।
 

বর্তমান সময়ে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ফেসবুক। সামাজিক যোগাযোগের এ মাধ্যমে দ্রুত বহুসংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়া যায়। যার কারণে এ প্রজন্মের কাছে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এ মাধ্যমটি। অনেকের কাছে এ মাধ্যমটি আসক্তিতে পরিণত হয়েছে।
কিছু সংখ্যক ফেসবুক ব্যবহারকারী এর মাধ্যমে অপকর্ম চালাচ্ছে। এমন ইস্যুতে সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার সাময়িকভাবে ফেসবুকসহ ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ বন্ধ করে দিয়েছে। এ নিয়ে বিপাকে পড়েছে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা।
ঢাকাই চলচ্চিত্রের তারকারাও ফেসবুকের মাধ্যমে তাদের কাজ নিয়ে ভক্তদের কাছে দ্রুত পৌঁছে যেতে পারেন। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বন্ধ করা প্রসঙ্গে কথা হয় ঢালিউডের দশ তারকার সঙ্গে। তাদের অভিমত নিয়েই সাজানো হয়েছে এ প্রতিবেদন।
‘ফেসবুক ছাড়া মানুষ বেঁচে থাকবে’
কেয়া : আমার যখন কোনো কিছু ভালো লাগে না তখনই ফেসবুকে ঢুকে বন্ধুদের স্ট্যাটাস, কমেন্টস দেখি ও চ্যাট করি। এখন ফেসবুক নেই তাই সব কিছু একটু দূরে দূরে মনে হচ্ছে। দেখা গেছে, অনেক পরিচিত মানুষের সঙ্গে ফোনে কথা বলা হয় না কিন্তু ফেসবুকের মাধ্যমে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়। সরকার দেশের মানুষের ভালোর জন্যই ফেসবুক বন্ধ করে দিয়েছেন। সরকার বলছেন, মানুষের সিকিউরিটির জন্যই ফেসবুক বন্ধ করা হয়েছে। ফেসবুকের মাধ্যমে ভালোর চেয়ে যদি যদি মন্দ কাজ বেশি হয়, তা হলে না থাকাই ভালো। ফেসবুক ছাড়া মানুষ বেঁচে থাকবে।
‘সাময়িক অসুবিধা হচ্ছে’
সম্রাট : জাতীয় নিরাপত্তার কারণে ফেসবুক সরকারিভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। যেহেতু এটা হাই কমান্ডের অর্ডার অবশ্যই দেশের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সুবিধার্থে এটা করা হয়েছ। এটাতো আমাদের মানতেই হবে। এ ছাড়া আমাদের অন্য কোনো উপায় নেই। তবে হ্যাঁ, আমাদের সাময়িক অসুবিধা হচ্ছে। কারণ আমরা যারা মিডিয়াতে আছি আমাদের যোগাযোগের ব্যাপার রয়েছে। আমাদের কাজের ব্যাপারে অনেকের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হয়। সে ক্ষেত্রে আমাদের একটু অসুবিধা হচ্ছে। আশা করি, সরকার খুব তাড়াতাড়ি ফেসবুক খুলে দিবেন।
‘ফেসবুক যোগাযোগের একটি ভালো মাধ্যম’
রেসি : আমাদের কাজের ব্যস্ততার কারণে অনেকের সঙ্গেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয় না। ফেসবুকের মাধ্যমে খুব সহজেই অনেকের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব। কয়েকদিন হলো- সিনেমার শুটিং করছি। কিন্তু এটা অনেকেই জানেন না। এটা জনতে হলে পত্রিকা পড়তে হবে। আর ফেসবুক চালু থাকলে খুব সহজেই আমার ফ্রেন্ডস ও ফলোয়ার এ সব তথ্য জানতে পারতেন। এটা হলো- ফেসবুকের সুবিধা। আর অসুবিধা হলো কিছু খারাপ লোক এটাকে খারাপভাবে ব্যবহার করছেন। সব মিলিয়ে বলব, ফেসবুক যোগাযোগের একটি ভালো মাধ্যম।
‘ফেসবুক বন্ধ করে দেয়াটা খুবই দুঃখজনক’
নিরব : ফেসবুক বন্ধ করে দেয়াটা খুবই দুঃখজনক। সরকার যখন দেখেছেন- ফেসবুকের মাধ্যমে বিভিন্নভাবে ক্রাইম করা হচ্ছে, তখনই এটা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমি বলব, ভালো জিনিসকে অপব্যবহার করা ঠিক নয়।
‘আমি রীতিমতো বিরক্ত’
আঁচল আঁখি : প্রথমেই বলব, আমাদের ভালো হবে বলেই সরকার ফেসবুক বন্ধ করে দিয়েছেন। আর অনেক দিন হয় আমি ফেসবুকে ঢুকি না। মায়ের আইডিতে মাঝে মাঝে বসি। নিজের আইডিটা অনেক দিন ধরে ব্যবহার করি না। কারণ হলো খারাপ কিছু মানুষ ফেক আইডি খুলে ফেসবুকে বিরক্ত করে। এ জন্য আমি রীতিমতো বিরক্ত। সব শেষে বলব, ফেসবুক বন্ধ না করে খারাপ মানুষ‍গুলোকে ধরে শাস্তি দেয়া উচিত।
‘দুপাল্লাই গুরুত্বপূর্ণ’
আরেফিন শুভ : আমার মনে হয় দুপাল্লাই গুরুত্বপূর্ণ। আমার কাছে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম শুধু ছবি আপলোড করার জন্য নয়। এটা গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। ঠিক তেমনিভাবে আমার দেশের সিকিউরিটিও গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন কারণে সরকারিভাবে ফেসবুক সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। এটা আমাদের সার্পোট করা উচিৎ। সরকার কিন্তু বলেননি এটা চিরজীবনের জন্য বন্ধ থাকবে। সবার কাছে আমার প্রশ্ন সামাজিক যোগাযোগেরমাধ্যমের গুরুত্বটা বেশি না, আমার দেশের একটা সংকট মুহুর্তে তার সিকিউরিটি বেশি গুরত্বপূর্ণ। সামাজিক যোগাযোগেরমাধ্যম পৃথিবী সৃষ্টি লগ্নে ছিল না কিন্তু দেশটা অনেক আগে থেকে ছিল। আমার কাছে দেশটা আগে। ব্যক্তিগত কিছুটা সমস্যা হলেও রাষ্ট্রের স্বার্থে এটাকে মেনে নিতে হবে।
‘বৃহৎ স্বার্থে ছোট স্বার্থ ত্যাগ করতে হয়’
সাইমন সাদিক : ফোন কল যেভাবে শনাক্ত করা যায় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো সেভাবে শনাক্ত করা কঠিন। তাই দেশের রাজনৈতিক অবস্থার কথা চিন্তা করে সরকার সাময়িকভাবে ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধ করেছেন। দেশের বৃহৎ স্বার্থে ছোট ছোট কিছু স্বার্থ ত্যাগ করতে হয়।
‘বোরিং টাইমে ফেসবুকে কাটাই’
জাকিয়া বারী মম : ফেসবুকে আমি টাইম পাস করি, এ জন্য আমার কোনো অসুবিধা নেই। যারা এটাকে ব্যবহার করে খারাপ কাজ করেন, তাদের জন্য সমস্যা। যেহেতু এটা দেশের ইস্যু সরকার যা ভালো মনে করবেন সেটাই ভালো। ফেসবুকে আমি জাস্ট টাইম পাস করি। খুব বোরিং টাইম হলে আমি ফেসবুকে কাটাই।
‘কিছুটা খারাপ লাগে’
বাপ্পি চৌধুরী : ফেসবুক না থাকায় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র নিয়ে প্রকাশিত খবর শেয়ার দিতে পারছি না। এ ছাড়া আমাদের ফ্যান ফলোয়ারদের দেখতে পারছি না। এ জন্য কিছুটা খারাপ লাগে। আগের মতো আপডেট দিতে পারছি না। এ ছাড়া তেমন কোনো ক্ষতি হচ্ছে না।
‘যা হচ্ছে ভালোই হচ্ছে’
বিদ্যা সিনহা মিম : আমার কোনো কিছু নিয়ে খুব বেশি আগ্রহ থাকে না। ফেসবুক নেই এটা নিয়ে আমি তেমন কোনো সমস্যা ফিল করছি না। ফেসবুক থাকলেও আমার কোনো সমস্যা নেই বরং না থাকলে আমার কিছুটা সময় বাচে। নিজের কাজগুলো ঠিক সময়ে করতে পারি। ফেসবুক থাকলে কিছুক্ষণ পর পর ঢুকতে হয়। দেখতে ইচ্ছে করে। ফেসবুক খাকলে এমনটাও হয় পাশে একজন লোক বসে আছে তার সঙ্গেও কথা বলা হয় না। আমার মনে হয়, যা হচ্ছে ভালোই হচ্ছে। রাইজিংবিডি।

মার্ক জুকারবার্গের বাংলাদেশ ফেসবুক বন্ধে তীব্র নিন্দা।

মার্ক জুকারবার্গের বাংলাদেশ ফেসবুক বন্ধে তীব্র নিন্দা।
mark
গতকাল আমেরিকার ওয়াশিংটনে ফেসবুক আয়োজিত এক সেমিনারে ফেসবুকের জনক মার্ক জুকার বার্গ বাংলাদেশ ফেসবুক বন্ধ করে দেওয়ার প্রতি তীব্র নিন্দাও প্রতিবাদ জানিয়েছেন
তিনি বলেছেন, ফেসবুক বন্ধ করে সরকার বিশ্ব থেকে বাংলাদেশকে আদালা করার পায়তারা করা হচ্ছে।

তিনি আরাও বলেন অতিবিলম্বে যদি বাংলাদেশে সরকার ফেসবুক খুলে না দেয় তাহলে বাংলাদেশ কে সবরকম ইন্টারনেট সেবা থেকে বঞ্চিত করা হবে। তবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের পাঠানো চিঠি নিয়ে কিছুই বলে নাই তিনি।
সেমিনারে আমেরিকা ভারত বেশ কয়েকটি দেশের বক্তরা এই বিষয়ে প্রতি আঙ্গুল তুলে তীব্র নিন্দা জানান।
বাংলাদেশ ফেসবুক বন্ধ হওয়াতে ফেসবুক কোম্পানির বেশ কিছু ডলার এর ক্ষতি হচ্ছে, কারন বাংলাদেশের ই-কমার্স সাইট সহ অনেক কোম্পানিই ফেসবুক এ বিজ্ঞপন দিত কিন্তু এখন সেটি হচ্ছে না। সেই ক্ষোভ থেকেই তিনি বাংলাদেশকে নিয়ে এমন মন্তব্য করেন।
উল্লেখ, গত ১৮ নভেম্বর থেকে ফেসবুক, ভাইবারসহ বেশকয়েকটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে মন্ত্রিসভার সদস্যসহ সরকারের অনেক উচ্চপদস্থত কর্মকর্তারা বিকল্প উপায়ে ফেসবুক ব্যবহার করছেন।
আশা করি খুব দ্রুতই সকলের জন্য সরকার ফেসবুক উন্মুক্ত করে দিবেন।

জেনে নিন কোন রাশির মেয়েরা কেমন হয়!

জেনে নিন কোন রাশির মেয়েরা কেমন হয়!


কোন রাশির মেয়েরা কেমন হয়! সৃষ্টির শুরু থেকেই নারীর প্রতি পুরুষের কোন এক অজানা কারণে আকর্ষণ রয়েছে। এই আকর্ষণ থেকেই পুরুষ চায় সবসময় নারীর সাথে ঘনিষ্ঠ হতে। কিন্তু যদি দু’জনের স্বভাব-চরিত্র না মেলে তখনই বাঁধে বিপত্তি। তাই আগেই জেনে নেয়া উচিত কোন রাশির জাতিকা কিংবা মেয়ে কেমন।

মেষ রাশির নারী (২১ মার্চ – ২০ এপ্রিল) : জীবনের সব ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিতে পছন্দ করে মেষ রাশির নারী। সহজাত নেতৃত্ব দেবার ক্ষমতা থাকে তাদের। সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠার প্রবণতা দেখা যায় তাদের মাঝে। প্রতিটা দিন কর্মচঞ্চল করে রাখার ব্যাপারে তাদের জুড়ি নেই। কখনও কখনও নিজের ক্ষমতার বেশি কাজের ভার নিয়ে ফেলে তারা। অনেক সময়ে একটা কাজ শেষ না করেই আরেকটা শুরু করে দেয়। জীবনের ব্যাপারে আশাবাদী হয়ে থাকেন মেষ রাশির জাতিকা। একটা ভালো কাজ করার সুযোগ পেলে তারা সেটা করে ফেলবে, এতে তার নিজের কতখানি লাভ হলো সেটা নিয়ে চিন্তা করবে না। নিজের মতামত জানানোর ব্যাপারে একেবারেই ঠোঁটকাটা তারা। কখনও কখনও মেষ নারী এতই সফল হয়ে থাকে যে অন্যরাও তার মতো হতে চায় (যদিও পেরে ওঠে না)। প্রেমের ক্ষেত্রে মেষ নারী কেমন হয়? মেষ রাশির প্রতীক চালিত হয় আগুনের উপাদানে। এ থেকেই বোঝা যায়, মেষ নারীর প্রেমও হয় তেমনই উষ্ণ। প্রেমের ক্ষেত্রে মেষ নারী নিজেই উদ্যগ নিয়ে থাকতে পারে কিন্তু তার সঙ্গীকেও হতে হয় শক্তিশালী ব্যক্তিত্বের অধিকারী। সঙ্গী পুরুষের ব্যক্তিত্ব দুর্বল হলে খুব দ্রুত আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন মেষ নারী। মেষ নারীর সাথে তর্ক হলে তেমন বিচলিত হবেন না। এই তর্কের মাধ্যমেও সম্পর্ক পোক্ত হয়ে উঠতে পারে।

বৃষ (২১ এপ্রিল – ২১ মে) : প্রথম দেখায় বৃষ নারীকে মনে হবে খুব শান্তশিষ্ট, মিষ্টি প্রকৃতির। সাধারণত তিনি আপনার সাথে এমন মিষ্টি আচরণই করবেন, কিন্তু রেগে গেলে তবেই তার আসল রূপ দেখতে পাবেন। বৃষ নারীর চরিত্রের “সুগার কোটিং”-এর নিচে রয়েছে আগুনে মেজাজ। এর আওতায় না পড়ার চেষ্টা করুন। তবে ভালোবাসার ছোট্ট ছোট্ট উপহার পেতে পছন্দ করেন বৃষ নারী। তাকে উৎসর্গ করতে পারেন নিজের তৈরি একটি কবিতা অথবা অন্যরকম কিছু ফুল, সাথে অবশ্যই আন্তরিক অনুভুতি। রাগ গলে পানি হয়ে যাবে। বৃষ নারীর অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য হলো, তারা হয়ে থাকে খুবই একগুঁয়ে। কোনো কিছু পাওয়ার জন্য কোমর বেঁধে লাগেন তারা। মানসিক শক্তির দিক দিয়েও তারা যথেষ্টই কঠোর। তবে যতই কঠোর হোক না কেন, তারা যথেষ্ট মমতাময়ী হয়ে থাকেন। বৃষ নারী হয়ে থাকেন বিচক্ষণ এবং ধৈর্যশীল। এ কারণে তার সফলতা আসে প্রচুর। বৃষের উপাদান হলো মৃত্তিকা, আর তাই তার মাঝে মাতৃসুলভ বৈশিষ্ট্য দেখা যায়। প্রকৃতির সাথে মিলেমিশে শান্তিতে থাকতেই পছন্দ করেন বৃষ নারী। জীবনে নিরাপত্তার অনুভুতি পেতেও তিনি পছন্দ করেন। সাধারণত বৃষ নারী একই ভুল বার বার করেন না। ভালোবাসার ক্ষেত্রে ধীরস্থির এবং মিষ্টি ভাব নিয়ে অগ্রসর হোন বৃষ নারীর দিকে। একটু সময় নিয়ে সম্পর্ক গড়ে তুলতে তারা পছন্দ করেন। প্রেমের ক্ষেত্রে তাকে তাড়া না দেওয়াই ভালো। কিছু সীমানা মেনে চলেন তারা। এবং সঙ্গীরও উচিত এই সীমানাকে শ্রদ্ধা করে চলা।

মিথুন (২২ মে – ২১ জুন) : একজন মিথুন নারীকে বুঝে ওঠা বেশ কঠিন। আকাশের মেঘ ধরে রাখা যেমন কঠিন, মিথুনের মন বোঝাও তেমনি কঠিন। কারণ একজন নয়, তার মাঝে দেখতে পাবেন বহু নারীর ছায়া। কেউ কেউ মিথুন নারীর চরিত্রে বিরক্ত হতে পারেন, কিন্তু তারা নিজেদের ব্যক্তিত্বে স্বতন্ত্র। ক্ষণে ক্ষণে তার মাঝে পরিবর্তন আসতে পারে। পৃথিবীর সব কিছু নিয়ে তার মাঝে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক ক্ষেত্রেই সৃজনশীলতা দেখা যায় তার মাঝে। আশাবাদী মনোভাব থাকার কারণে যে কোনো পরিস্থিতিতে তিনি মানিয়ে নিতে পারেন। মিথুন রাশির প্রতীকে রয়েছে একটি নয়, বরং দুইটি সত্ত্বা। মিথুন রাশির জাতিকার ব্যক্তিত্বে একটি নয়, বরং দুই বা তারও বেশি স্বাতন্ত্র্য দেখা যায়। এর ফলে তার ব্যক্তিত্ব অস্থিতিশীল মনে হতে পারে। প্রেমের ক্ষেত্রে একটু খুঁতখুঁতে হতে পারেন মিথুন নারী। তবে তিনি নিজের পছন্দের সেই ভাগ্যবান ব্যক্তিকে খুঁজে পেলে তখন আর কোনও রকমের সংকোচ করেন না নিজের অনুভূতি প্রকাশে। আর এই সম্পর্ক সাধারণত হয়ে থাকে দীর্ঘস্থায়ী।
কর্কট (২২ জুন – ২২ জুলাই) : কর্কট নারীর চরিত্রে চাঁদের প্রভাব প্রবল। চাঁদের কলা বাড়া-কমার মতই ওঠানামা করে কর্কট নারীর মেজাজ। সাধারণত তিনি যথেষ্ট সহজ সরল এবং শান্তিপ্রিয়। তবে তার অনুভুতি হতে পারে অনেক অনেক জটিল। সবগুলো রাশির মাঝে কর্কট নারীর বৈশিষ্ট্য নির্ণয় করা সবচাইতে কঠিন। এরা হয়ে থাকে খুব খুব স্পর্শকাতর। বিশেষ করে কর্কট নারীকে সমালোচনা করার ব্যাপারে খুব সাবধান থাকুন। এই সমালোচনা তারা সারা জীবন মনে রাখবে। বুদ্ধির পাশাপাশি কর্কট নারীর অনুমানশক্তিও হয় খুব প্রখর। কোনও ব্যক্তির ব্যাপারে খুব কম জেনেও সে আসলে ভালো না খারাপ তা ধারনা করে নিতে পারে কর্কট নারী এবং এই ধারনা সাধারণত ঠিক হয়ে থাকে। অন্যদের ব্যাপারে সহানুভূতি দেখাতেও কর্কট নারী সিদ্ধহস্ত। প্রেমের ব্যাপারে কর্কট নারীকে একটু সময় দিতে হবে। হুট করে তারা প্রেমে জড়িয়ে পড়তে নারাজ। সঙ্গীকে তারা বিশ্বাস করতেও সময় নেন। এছাড়া খুব সহজেই কষ্ট পান তারা। এসব কারণে সম্পর্কের প্রাথমিক পর্যায় একটু ঝড়ো হলেও পরবর্তী পর্যায়ে সম্পর্ক অনেক মিষ্টি হয়ে ওঠে।
সিংহ (২৩ জুলাই – ২৩ আগস্ট) : এই রাশির নারীর মাঝে সিংহের বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করা যায়। তারা আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকেন সাধারণত। তাকে না ঘাঁটানোই ভালো। নাখোশ হয়ে গেলে উপহার এবং মিষ্টি মিষ্টি কথা দিয়ে তাকে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে আগে। তারা যেমন বুদ্ধিমতী হয়ে থাকেন, তেমনি শক্তিশালী চরিত্র এবং সৃজনশীলতা দেখা যায় তাদের মাঝে। প্রেমের ক্ষেত্রে এই রাশির নারী কোনও রকমের ছাড় দিতে রাজী হন না। তাকে খুশি করতে পারলে আপনার সম্পর্ক হয়ে উঠতে পারে প্রেমের গল্পের মতই রোমান্টিক এবং একই সাথে ড্রামাটিক। সঙ্গীর জীবনে তিনি হয়ে থাকতে চান সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং একই সাথে সঙ্গীকে তার প্রাপ্য গুরুত্ব দিতেও তিনি পিছ পা হন না।
কন্যা (২৪ আগস্ট – ২৩ সেপ্টেম্বর) : কন্যা রাশির নারী হবে একেবারেই নারীসুলভ এবং চুপচাপ, অবলা প্রকৃতির? এটা ভাবলে বিশাল ভুল করবেন। অন্যান্য রাশির চাইতে একটু চুপচাপ হলেও তারা একেবারে শান্তশিষ্ট নয়। কেউ কেউ খুব গোছালো। কেউ কেউ আবার ভয়াবহ রকমের অগোছালো। কন্যা রাশির নারীর মাঝে নিজেকে “নিখুঁত” করে গড়ে তোলার প্রবণতা দেখা যায়। নিজেকে আরও উন্নত করে তুলতে গিয়ে তারা জীবনকে জটিল করে ফেলেন অনেক সময়ে। কন্যা রাশির প্রতীক হলো কুমারী এবং এই কারণে তার মাঝে দেখা যায় একটু লাজুক বৈশিষ্ট্য। সময়ের কাজ সময়ে করতে ভালোবাসেন তিনি। ভালোবাসেন প্রকৃতির কাছাকাছি থাকতে। প্রেমের ক্ষেত্রে কন্যার মাঝে দেখা যায় প্রচ্ছন্ন সংকল্প এবং শক্তি। সত্যিকারের ভালবাসায় বিশ্বাসী তিনি। ভালোবাসার নামে ভুলেও তার হৃদয় নিয়ে খেলা করতে যাবেন না। তিনি প্রেমে পড়েনও না খুব সহজে। কিন্তু একবার প্রেমে পড়লে তিনি সেই সম্পর্ককে করে তোলেন দীর্ঘস্থায়ী।
তুলা (২৪ সেপ্টেম্বর – ২৩ অক্টোবর) : তুলারাশির নারী সৌন্দর্য, ন্যায় এবং ভারসাম্যের প্রতীক। দাঁড়িপাল্লার মতই তার চরিত্রেও দেখা যায় সমতা। এরা অন্যদের সাথে ভালো মিশতে পারে। শুধু তাই নয়, তুলা নারীর প্রতি অন্যদের আকর্ষণ থাকে প্রবল। এ কারণে অন্যদের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকতে কোনও সমস্যাই হয় না তার। প্রকৃতির দুই বিপরীত শক্তি (ইন ও ইয়াং) এর মিশ্রন দেখা যায় তুলা রাশির নারীর মাঝে। এ কারণে তার মাঝে দেখা যায় একই সাথে যৌক্তিক বিবেচনা এবং অযৌক্তিক আবেগ। যুক্তি দিয়ে যে কোনও কিছু তাকে বোঝাতে পারবেন আপনি। একই সাথে আপনার আবেগের মুল্য দিতেও তিনি সিদ্ধহস্ত।
বৃশ্চিক (২৪ অক্টোবর – ২২ নভেম্বর) : ১২ টি রাশির মাঝে সবচাইতে “সেক্সি” হলেন বৃশ্চিক নারী। একই সাথে তিনি রহস্যময়ী। চুম্বকের মতো আকর্ষণে আপনাকে জড়িয়ে ফেলতে পারেন তিনি। তখন তাকে মনে হবে এক গভীর সাগর, যে মুহূর্তেই প্রশান্ত আবার মুহূর্তেই উত্তাল। প্রকৃতির সাথে একই সুরে বাধা তার মেজাজ। কখনও হালকাভাবে নেবেন না বৃশ্চিক নারীকে। একদম সোজাসাপটা আচরণ পছন্দ করেন তিনি। আত্মবিশ্বাসী, শক্তিশালী বৃশ্চিক নারী। পরিস্থিতি নিজের নিয়ন্ত্রনে রাখতে পছন্দ করেন তারা। কখনও কখনও নিজের ক্ষতি করে বসেন। কিন্তু সবকিছু মিলিয়ে চাপা একটি সৌন্দর্য রয়েছে তাদের ব্যক্তিত্বে। তাদের মনের ভেতরটা অনেক জটিল। এই জটিলতার রহস্য সবাইকে জানাতেও ইচ্ছুক না তারা। তাই কোনও বৃশ্চিক নারীর মন বুঝতে পারলে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করাই শ্রেয়।
ধনু (২৩ নভেম্বর – ২১ ডিসেম্বর) : ধনু রাশির নারীর মাঝে প্রচ্ছন্ন দার্শনিক বৈশিষ্ট্য দেখতে পাওয়া যায়। সব পরিস্থিতিতেই সত্যের খোঁজ করেন তিনি। অনেক বৈচিত্র্য দেখা যায় তার চরিত্রে এবং সব অভিজ্ঞতাকেই তিনি মুল্যবান বলে মনে করেন। নিজের জীবনের সার্থকতা খুঁজে বেড়ান তিনি। খুব স্বতঃস্ফূর্ত এবং স্বাধীনচেতা এই নারীর গভীর ব্যক্তিত্ব অনেকের কাছেই আকর্ষণীয়। কোনও বাঁধাধরা নিয়মের বেড়াজালে আটকাতে যাবেন না বৃশ্চিক নারীকে, সহসাই সেই জাল ছিঁড়ে চলে যাবেন তিনি।
মকর (২২ ডিসেম্বর – ২০ জানুয়ারি) : উচ্চাকাঙ্ক্ষী এবং নেতৃত্ব দেবার মনোভাব মকর নারীকে নিয়ে যায় সাফল্যের চূড়ায়। এই সাফল্য অর্জন করার পথে কোনও বাধাই সহ্য করেন না তিনি। সুতরাং তার ইচ্ছেপূরণের বিরোধীতা করবেন না কখনোই। আপনাকেও ধুলোয় ফেলে যেতে তিনি দ্বিধা করবেন না। মকর নারী হয়ে থাকেন একগুঁয়ে। খুব সহজে নিজের মেজাজ খারাপ করেন না তিনি। মাথা ঠাণ্ডা রেখেই নিজের প্রতিযোগীকে পিষে ফেলেন পায়ের নিচে।
কুম্ভ (২১ জানুয়ারি – ১৮ ফেব্রুয়ারি) : হাতের মুঠোয় বাতাস ধরে রাখতে পারবেন আপনি? পারবেন না। কুম্ভ নারীকে কোনও রকম শৃঙ্খলে আটকে রাখাটাও একই রকমের অসম্ভব। তার চরিত্র বোঝার চেষ্টা করাতাও একই রকমের অসম্ভব। কারন আপনার সব ধারনাকে ভুল প্রমাণিত করে তিনি পরিবর্তিত হয়ে যাবেন মুহূর্তের মাঝে। এই বাতাসের মতই তিনি পরিবর্তনশীল, কখনও মৃদুমন্দ আবার কখনও ঝড়ো বিধ্বংসী। কিন্তু এই ঝড়ের কেন্দ্রে রয়েছেন চমৎকার একজন নারী। জীবনের প্রতি ইতিবাচক তাদের মনোভাব। অনেক ক্ষেত্রেই সমাজসেবী হয়ে থাকেন তারা। নিজেরদের বুদ্ধি এবং সৃজনশীলতা দিয়ে চমৎকার সব আইডিয়া তৈরি করে ফেলতে পারেন তারা। কুম্ভ নারী অন্যের অযাচিত উপদেশ শুনতে মোটেই পছন্দ করেন না। কিন্তু আপনার যে কোনও প্রয়োজনে তাদের সাহায্য পাবেন আপনি। তারা নিজেরা বেশ কার্যকরী উপদেশ দিতে পারেন। ভ্রমন করতে পছন্দ করেন তারা। ভালোবাসেন নতুন, কিন্তু একই সাথে পুরনোর প্রতি তাদের অদ্ভুত এক মায়া দেখা যায়।
মীন (১৯ ফেব্রুয়ারি – ২০ মার্চ) : মীন রাশির নারীর ভেতরে লুকিয়ে আছে অনেক অনেক রহস্য। প্রাণবন্ত এবং রোমান্টিক তিনি। বাইরে থেকে দেখে যেমনটা মনে হয়, তার থেকে একেবারেই অন্যরকম ব্যক্তিত্ব লুকিয়ে রাখেন তারা। হয়ে থাকেন স্পর্শকাতর, আবেগী, কিন্তু সেটা সহজে বুঝতে দেন না কাউকে। সত্যিকারের স্বপ্নচারী হয়ে থাকেন মীন নারী। গভীর আধ্যাত্মিক মানসিকতা রয়েছে তার মাঝে। খুব সাধারণ কোনও কিছুর মাঝেও অন্তর্নিহিত অর্থ খুঁজে বের করেন তিনি, যেটা অন্য কারও চোখে পড়বেই না। তারা হয়ে থাকেন বেশ সৃজনশীল। পরিচিত-অপরিচিত সবার প্রতিই দয়ালু হয়ে থাকেন তারা। তার চরিত্রের অন্যতম একটা বৈশিষ্ট্য হলো, বাস্তবতা যখন কঠিন হয়ে যায়, তখন মীন নারী নিজের কল্পনার জগতে হারিয়ে যেতে পারেন সহজেই। এর মাধ্যমে নিজের দুঃখকে সবার থেকে আড়াল করে রাখতে পারেন মীন নারী।

স্বপ্নে কেন মৃত ব্যক্তিরা বারবার আসে ?

 স্বপ্নে কেন মৃত ব্যক্তিরা বারবার আসে ?
স্বপ্নে  কেন বারবার আসে মৃত ব্যক্তিরা?

স্বপ্ন দেখা মানুষের মজ্জাগত অভ্যাস। অনেক সময় স্বপ্নে উঁকি মারেন মৃত আত্মীয়-বন্ধুরা। কী কারণে ঘুমের মাঝে তাদের আগমন ঘটে? কী বার্তা দিতে চান তারা? এমন নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজলেন বিশেষজ্ঞরা। ইহজীবনের মায়া কাটিয়েছেন বেশ কয়েক বছর। আচমকা পর পর তিনদিন সেই প্রিয় বন্ধুকে স্বপ্নে দেখতে পেলে চমকে ওঠা স্বাভাবিক। কিন্তু এমন স্বপ্ন দেখার অর্থ কী? স্বপ্ন বিশেষজ্ঞদের মতে, তাত্‍পর্য খুঁজতে গেলে সাহায্য নিতে হবে মনোবিজ্ঞান ও আধ্যাত্মিক বিশারদদের। আধ্যাত্মবাদীদের মতে, স্বপ্নের মাধ্যমে জীবিতদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে চান পরলোকবাসী। জেগে থাকা অবস্থায় আমাদের পাঁচটি ইন্দ্রিয় সজাগ এবং ব্যস্ত থাকে। ফলে মৃতদের সূক্ষ্ম বার্তা-তরঙ্গ আমরা অনুভব করতে ব্যর্থ হই। ঘুমন্ত মানুষের মগজ অতি সূক্ষ্ণ বার্তাও পড়ে ফেলতে পারে। এ কারণে সেই সময়টিই বেছে নেন যোগাযোগে উত্‍সাহী পরলোকের বাসিন্দারা। মনোবিদরা অবশ্য এ তত্ত্ব উড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের বক্তব্য, মৃত ঘনিষ্ঠজনের প্রতি যত্নশীল না হওয়ার দরুণ অবচেতন মনে অপরাধবোধ তৈরি হয়। তাদের মৃত্যুর পর সেই অপরাধবোধ এক মানসিক বিপন্নতা সৃষ্টি করে, যার জেরে প্রায়ই মৃতদের স্বপ্ন দেখেন জীবিতরা। আসলে অবচেতনে জমে থাকা অনুশোচনা এ সময় বহির্মনে ফুটে ওঠে। আধ্যাত্মবাদীরা বলেন, প্রধানত দুই কারণে মৃতরা স্বপ্নে আবির্ভূত হন। প্রথমত, জীবিত ঘনিষ্ঠজনের থেকে তারা কোনো সাহায্য প্রার্থনা করেন, যা পরলোকে তাদের যাত্রা সুগম করতে পারে। দ্বিতীয়ত, কোনো জীবিত ব্যক্তির ওপর তার ক্ষোভ থাকলে অথবা কারো ওপর প্রতিহিংসা নিতে চাইলে জীবিত আত্মীয় বা বন্ধুদের সাহায্যে তা চরিতার্থ করতে চান বলেই স্বপ্নে এসে দেখা দেন। তবে দ্বিতীয় কারণটি সচরাচর ঘটে না। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, একই মৃত ব্যক্তি যদি অন্তত তিনবার স্বপ্নে উপস্থিত হন, তবেই স্বপ্নটির আধ্যাত্মিক তাত্‍পর্যের সম্ভাবনা থাকে। তাদের মতে, মৃত ব্যক্তির যদি বিশ্বাস থাকে যে, নির্দিষ্ট জীবিত মানুষটি তার উপকার করবেন, তবেই বারবার তার সঙ্গে স্বপ্নে দেখা করার চেষ্টা করেন। সাধারণত দীর্ঘদিন ধরে অসুখে ভুগে মারা গেলে অথবা জরাঘটিত মৃত্যু ঘটলে সেই ব্যক্তির স্বপ্ন ঘন ঘন দেখা যায় না। কিন্তু যাদের অপঘাতে বা আচমকা মৃত্যু হয়, ঘনিষ্ঠরা তাদেরই একাধিকবার স্বপ্নে দেখতে পান। আধ্যাত্মবাদীদের ব্যাখ্যা, বেশ কিছুদিন ধরে রোগে ভুগলে মানসিকভাবে মৃত্যুর জন্য তৈরি হয়ে যায় মানুষ। কিন্তু অপঘাতে বা হঠাত্‍ মৃত্যু হলে মন তার প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সারতে পারে না। এ কারণে পরলোকে পৌঁছেও স্বস্তি মেলে না। তাই জীবিত বন্ধু-পরিজনদের স্বপ্নে ঘন ঘন হাজির হয় সেই বিদেহী আত্মা। তাদের সাহায্যে পরলোক থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আকুতি জানান।

টেলিটকের জন্য সহযোগিতা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী।

টেলিটকের জন্য সহযোগিতা চাইলেন প্রতিমন্ত্রী।

রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন টেলিকমিউনিকেশন প্রতিষ্ঠান টেলিটককে প্রমোট করতে শিক্ষাসহ সব মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা চাইলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট তারানা হালিম।

মঙ্গলবার (১ ডিসেম্বর) রাজধানীর ধানমন্ডি গভঃ বয়েজ হাইস্কুলে মাধ্যমিক স্কুলে অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ সহযোগিতা চান।

অনুরোধ জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, টেলিটক আমাদের ফোন। প্রত্যেকের ভূমিকা আছে একে প্রমোট করার। শিক্ষাসহ প্রতিটি মন্ত্রণালয় যদি এর সঙ্গে চুক্তি করে সব কার্যক্রম অনলাইনে এর মাধ্যমে করবেন তাহলে, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এ প্রতিষ্ঠানকে উন্নত ও গতিশীল করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

টেলিটকের পরিকল্পনা তুলে ধরে তিনি বলেন, ২০১৭ সালে ৩৫০টি সরকারি এবং বেসরকারি স্কুলকে এ কার্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করতে চাই। ভর্তিচ্ছু আবেদনকারীর সংখ্যা ১০ লাখে উন্নীত করার কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ২০১৮ সালের মধ্যে ১০ হাজার সরকারি-বেসরকারি বিদ্যালয়কে এর আওতাভুক্ত করতে সক্ষম হবো। সারাদেশে ৩৬ হাজার সরকারি-বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি প্রক্রিয়ার অন্তর্ভুক্ত করা ও ডায়নামিক ওয়েবসাইট চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে।

সরকারকে অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, সরকার মেধাবীদের জন্য যেসব প্রোগ্রাম করেন তাতে টেলিটককে ব্যবহার করলে এতে টেলিটকের মান যেমন উন্নত হবে তেমনি, রাজস্ব আদায় বৃদ্ধি পাবে।

সবাইকে টেলিটকের সেবা গ্রহণের অনুরোধ জানিয়ে তারানা হালিম বলেন, আমরা উন্নত সেবা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আপনারা সবাই এর সেবা গ্রহণ করবেন।

অবিভাবকদের অনুরোধ জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, একটি মেয়ে শিশুকে একটি পুরুষ শিশুর মতো দেখবেন। শিক্ষায় শিক্ষিত করবেন। কোনো ভেদাভেদ করবেন না। শান্তি মিশন, শিক্ষা, কর্মক্ষেত্র সব জায়গায় মেয়েরা যোগ্যতার স্বাক্ষর রাখছেন।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক প্রফেসর ফাহিমা খাতুনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, টেলিটক বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
 

নিরাপত্তা ঝুঁকি কমলে ফেসবুক খুলবে বলে জানিয়েছেনঃ-তারানা

নিরাপত্তা ঝুঁকি কমলে ফেসবুক খুলবে বলে জানিয়েছেনঃ-তারানা
tarana 

 
মানুষের জীবনের মূল্য ফেসবুক বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের চেয়ে বেশি। তাই সরকার যখন মনে করবে জননিরাপত্তার ঝুঁকি বা হুমকি নেই, তখনই ফেসবুক খুলে দেয়া হবে।
রাজধানীর ধানমণ্ডিতে মাধ্যমিক স্কুলে অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এসব কথা বলেন।

উঠে যাচ্ছে পিএসসি জেএসসি পরীক্ষা !

উঠে যাচ্ছে পিএসসি জেএসসি পরীক্ষা !
PSCExam2 
প্রাথমিক সমাপনী ও জেএসসি পরীক্ষা তুলে দেয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। তিনি জানান, শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া কমাতেই সরকার এই দুটি পরীক্ষা চালু রেখেছে। সময় এলেই এগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে। সকালে, হাইস্কুলে অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম উদ্বোধন করে এ কথা জানান তিনি।
সারাদেশে ১৭৫ টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রম চলবে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় অভিভাবকরা বলেন, প্রাথমিক সমাপনী ও জেএসসি পরীক্ষা তাদের সন্তানদের জন্য এক ধরনের চাপ। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এই চাপ তৈরি করেছেন অভিভাবকরাই। সন্তানদের কোচিংয়ে না পাঠাতে তাদেরকে অনুরোধ জানান মন্ত্রী। ছেলে ও ছেলে সন্তানকে সমান সুযোগ দিতে অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।
- See more at: http://independent24.tv/2015/12/01/%E0%A6%89%E0%A6%A0%E0%A7%87-%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%9A%E0%A7%8D%E0%A6%9B%E0%A7%87-%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%B8%E0%A6%B8%E0%A6%BF-%E0%A6%9C%E0%A7%87%E0%A6%8F%E0%A6%B8%E0%A6%B8%E0%A6%BF/#sthash.BKza2Ap5.dpuf

প্রাথমিক সমাপনী ও জেএসসি পরীক্ষা তুলে দেয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। তিনি জানান, শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া কমাতেই সরকার এই দুটি পরীক্ষা চালু রেখেছে। সময় এলেই এগুলো বন্ধ করে দেয়া হবে। সকালে, হাইস্কুলে অনলাইনে ভর্তি কার্যক্রম উদ্বোধন করে এ কথা জানান তিনি।
সারাদেশে ১৭৫ টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রম চলবে ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এ সময় অভিভাবকরা বলেন, প্রাথমিক সমাপনী ও জেএসসি পরীক্ষা তাদের সন্তানদের জন্য এক ধরনের চাপ। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এই চাপ তৈরি করেছেন অভিভাবকরাই। সন্তানদের কোচিংয়ে না পাঠাতে তাদেরকে অনুরোধ জানান মন্ত্রী। ছেলে ও ছেলে সন্তানকে সমান সুযোগ দিতে অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানান ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।

ফেসবুক নাকি মানুষের জীবন!

ফেসবুক নাকি মানুষের জীবন!


ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, ‘জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত হয়েছে মনে করলেই ফেসবুক খোলা হবে। সরকার তার স্বার্থে এসব অ্যাপস বন্ধ রাখেনি। বরং জনগণের স্বার্থেই বন্ধ রেখেছে। তাই সরকারকে সবারই এটুকু সহযোগিতা করা উচিত।’
মঙ্গলবার পার্কি বিস্কুট ও চ্যানেল আই আয়োজিত ব্যান্ড ফেস্ট পাওয়ারড বাই সিম্ফনিতে এসে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় ফেসবুকসহ অন্যান্য অ্যাপস দেশের মানুষের জীবন-নিরাপত্তার চেয়ে মূল্যবান বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত তরুণদের উদ্দেশ্যে তিনি প্রশ্ন রাখেন, একদিকে মানুষের জীবন আর অন্যদিকে এসব অ্যাপস (ফেসবুক), কোনটি আপনারা বেছে নেবেন?
তারানা আরও বলেন, তাহলে সেই মানুষের জীবনের স্বার্থে এটুকু সহযোগিতা সবারই করা উচিত। ছোট্ট একটা অ্যাপস বিষয়ে আমরা সরকারকে সাহায্য করবো না, এতটা সংকীর্ণ আমাদের জনগণ তা আমি বিশ্বাস করি না।
ব্যান্ড ফেস্টে এসে তিনি তরুণদের উদ্দেশ্যে বলেন, একই সময়ে কেউ কেউ মাদক নিচ্ছে। আর কেউ কেউ সংস্কৃতির চর্চা করছে। এই রকম সংস্কৃতির চর্চা সবসময় করা উচিত।