মালটা - ছবির শুটিং করছেন ববি

মালটা - ছবির শুটিং করছেন ববি
বাংলাদেশের নায়িকা ববির বিপরীতে ‘মালটা’ ছবিতে অভিনয় করছেন বলিউড অভিনেতা ভাটশাল শেঠ। ইফতেখার চৌধুরীর পরিচালনায় এখন ছবিটির শুটিং চলছে। গত ১৬ নভেম্বর শুটিং শুরু হয় ছবিটির। আগামী ২৭ নভেম্বর ছবিটির শুটিং শেষ হবে বলে জানিয়েছেন পরিচালক।
আরেক বলিউড অভিনেতা গুলশান গ্রোভার ছবিটিতে খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করছেন। এ ছাড়া ছবিটিতে অভিনয় করছেন বাংলাদেশ ও ভারতের আরো অনেক শিল্পী। ‘টারজান : দ্য ওয়ান্ডার কার’ ছবিতে অভিনয় করে পরিচিতি পান ভাটশাল।
ছবিটি সম্পর্কে নায়িকা ববি এনটিভি অনলাইনকে বলেন, ‘যাঁরা উন্নত প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছেন এবং যাঁদের ছবি সারা বিশ্ব দেখছে, তাঁদের কাছ থেকে আমাদের শেখার আছে। বিশ্বমানের ইউনিটের সঙ্গে কাজ করে নিজেকে আরো ভালোভাবে তৈরি করতে পারব বলে মনে হয়। আমি কাজ শুরুর আগে অনুশীলন করেছি। আশা করি কাজটি  ভালো হবে।’

ছবিটির সংগীত পরিচালনা করবেন বলিউডের বিখ্যাত সংগীত পরিচালক আনু মালিকের ভাগ্নে আরমান মালিক। চিত্রগ্রহণে থাকছেন ‘চাক দে ইন্ডিয়া’র চিত্রগ্রাহক অনীল সিং। নৃত্য পরিচালনায় আছেন যৌথ প্রযোজনার ছবি ‘রোমিও ভার্সেস জুলিয়েট’-এর নৃত্য পরিচালক আদিল শেখ।
ছবিরি পরিচালক ইফতেখার চৌধুরী বলেন, ‘ছবিটিতে একসঙ্গে তিন ভাষায় সংলাপ থাকবে। ইংরেজি ভাষায় সংলাপ থাকবে ৩০ শতাংশ, বাংলায় ৬০ শতাংশ এবং বাকি সংলাপ থাকবে মালটার স্থানীয় ভাষায়। তবে ছবিটির প্রায় ৯০ শতাংশ শুটিং হবে মালটায়। এরই মধ্যে ছবির শুটিং অনেকখানি শেষ হয়েছে। গানের শুটিং চলছে এখন। ছবির গল্পটা এখনই বলছি না। তবে টান টান উত্তেজনা নিয়ে দর্শক ছবিটি উপভোগ করবেন।’


ফেসবুক খুলে দিতে মন্ত্রণালয়কে নোটিশ!

ফেসবুক খুলে দিতে মন্ত্রণালয়কে নোটিশ!


আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ফেসবুক, টুইটার, হোয়াটস অ্যাপ, ভাইবারসহ বন্ধ রাখা সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খুলে দিতে একটি আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী কুমার দেবুল দে সরাসরি ও ফ্যাক্স যোগে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর নোটিশটি পাঠিয়েছেন।
নোটিশে বলা হয়, গত ১৮ নভেম্বর প্রশাসনিক আদেশ দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো বন্ধ করা হয়। কিন্তু সিদ্ধান্তটি তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ এবং সংবিধানের ৩৯ ধারার পরিপন্থী।
আইনজীবী কুমার দেবুল দে এনটিভি অনলাইনকে বলেন,  সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বন্ধ করায় নাগরিক স্বাধীনতা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এটি সংবিধান পরিপন্থী। তাই আমি নোটিশ পাঠিয়েছি। নোটিশে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এগুলো খুলে দিতে বলা হয়েছে। অন্যথায় আমি উচ্চ আদালতে যাব।’
ওই আইনজীবী জানান, নোটিশের একটি কপি সরাসরি ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরীর হাতে দেওয়া হয়েছে। আরেকটি কপি ফ্যাক্স করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, গত ১৮ নভেম্বর থেকে ফেসবুকসহ ইন্টারনেটে সব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। সরকার বলছে, দেশের একটা মানুষও যতক্ষণ নিরাপদ বোধ করবে না ততক্ষণ পর্যন্ত এগুলো বন্ধ থাকবে।
অবশ্য বিভিন্ন বিকল্প পদ্ধতিতে প্রায় সবাই-ই এসব ব্যবহার করছে। এমনকি সরকারের ঊর্ধ্বতনদেরও এ কৌশল অবলম্বনের প্রমাণ পাওয়া গেছে। এর জবাবে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, যারা বিকল্প উপায়ে ফেসবুক ব্যবহার করছেন তাঁদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে।

মোবাইল ফোন হারালে আপনার প্রাথমিক করনীয় ও ফিরে পাবার কৌশল !

মোবাইল ফোন হারালে আপনার প্রাথমিক করনীয় ও ফিরে পাবার কৌশল !
 safe_image.php_3

সুদূর জাপান থেকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। শুরুতেই বলে নিই, আমার এই পোস্টটি কোন যাদুমন্ত্রমূলক পোস্ট নয়-কাজেই আশাহত হবার আগেই সতর্ক করে দিই।এখানে আমি শুধু পুলিশি পরামর্শ দিচ্ছি,যেটি হয়ত আপনার কাজে লাগতে পারে। হাতে ৫ মিনিট সময় থাকলে পড়ে দেখুন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় “আইজেক” ক্লাবের উদ্যেগে বাংলালিংক-এর তৎকালীন সিইও আমাদের একটি সেমিনারে এসেছিলেন। সুইজারল্যান্ডে বাড়ী, তুখোড় স্মার্ট ওই ভদ্রলোক অনেক মজার মজার কথা বলেছিলেন, তার মধ্যে যেটি এখনো মনে আছে সেটি হচ্ছেঃ
“The closest thing to your body after your underwear is your mobile phone”
আমাদের শরীরের ( এবং মনের) এত কাছাকাছি থাকা সত্বেও মোবাইল ফোন চুরি যাওয়াটা আমাদের প্রায় নিত্যদিনের ঘটনা। এই চুরি ঠেকাতে আদি এবং অকৃত্রিম একটাই পরামর্শঃ সতর্ক থাকুন।
আমি নিজে খুব “মেসি” (ফুটবলার Leo Messi না, অগোছালো Messy) টাইপের মানুষ, প্রায়ই এটা ওটা হারিয়ে ফেলি। এই সেদিনই মাথা ঢাকার ক্যাপটা সুন্দর করে মেট্রো রেলে ফেলে রেখে চলে এসেছি। খেয়াল করে লাভ হয়নি, আমার চোখের সামনে ট্রেন ছেড়ে দিলো, আমি শুধুই “চেয়ে চেয়ে দেখলাম”। আপনার অবস্থাও এরকম যদি হয়, সবচেয়ে ভালো বেল্ট টাইপ কিছু ব্যবহার করা। বাসে ওঠার সময় পকেটে এক-হাত দিয়ে উঠুন, মোবাইল-মানিব্যাগ যে পকেটে রেখেছেন ওটা ধরে রাখুন।
আজ একটা মেসেজ পেলাম, এক ভদ্রমহিলা লিখেছেন, গত ৫ মাসে উনার ৩ টা মোবাইল হারিয়েছে, সব কটাই আইফোন আর গ্যালাক্সী নোট।
৫ মাসে যদি ৩ টা আইফোন আর গ্যালাক্সী নোট হারানর “সামর্থ্য” আপনার থাকে, সেক্ষেত্রে পুলিশি পরামর্শ খুব একটা খুব একটা প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন সতর্ক হওয়া অথবা অতিরিক্ত টাকা এতিমখানায় (কিংবা দুঃস্থ পুলিশ কল্যান সংস্থায়) দান করে দেয়া।
এবার কাজের কথায় আসি। যদি সতর্ক থাকার পরেও আপনার মোবাইল ফোন চুরি যায়, সেক্ষেত্রে নিম্নোক্ত তিনটি স্টেপ অনুসরণ করুনঃ
১) আইএমইআই নম্বর উল্লেখ পূর্বক থানায় জিডি করুন
২) জিডির এক কপি সহ র‍্যাবে অভিযোগ করুন। অনেকেই জানেন না, র‍্যাব পুলিশেরই একটি বিশেষায়িত ইউনিট।
৩) জিডির কপিতে উল্লেখ করা অফিসারের সাথে যোগাযোগ রাখুন এবং তার মাধ্যমে ডিবি এর ট্র্যাকিং টিমের সহায়তা নিন।
অনেক সময় দেখা যায় আইটিতে দক্ষ ইউজার নিজেই ট্র্যাক করে বের করে ফেলেছেন মোবাইলের অবস্থান। এরকম হলে ডিবির জন্যে বসে থেকে লাভ নেই, লোকেশন সহ জিডিতে উল্লেখিত অফিসারের সহায়তা নিয়ে চোর মশাইকে “খপ” করে ধরে ফেলুন।
জিডি করে বেশিরভাগ সময়েই ফোন ফেরত পাওয়া যায়না। এর কারণ হচ্ছে, আমাদের ট্র্যাকিং টিম মূলতঃ প্রায়োরিটি দেয় অতি গুরুত্বপূর্ন কেইসগুলোর মোবাইল ট্র্যাকিং-কে।খুন, সন্ত্রাস-ইত্যাদি সংশ্লিষ্ট মোবাইল ট্র্যাক করাই এদের মূল কাজ, তাই হারিয়ে যাওয়া মোবাইল উদ্ধারের সিরিয়াল বহু পরে আসে- ততদিনে আপনি নতুন মোবাইল কিনে ফেলেন!
তবুও জিডি করবেন কেনঃ
১) আপনার মোবাইল ব্যবহার করে কেউ অপকর্ম করলে ওটা যাতে আপনার ঘাড়ে না পড়ে সেজন্যে। আপনার হারিয়ে যাওয়া মোবাইলে সংরক্ষিত তথ্য ব্যবহার করে কেউ যদি অপকর্ম করে, জিডির কপি দেখিয়ে সেটার দায় থেকে রক্ষা পেতে পারবেন।
২) হঠাৎ হঠাৎ জিডির দ্বারা ট্র্যাকিং করে মোবাইল পাওয়া গেলেও যেতে পারে।
এবার মেয়েদের জন্যে একটা পরামর্শ, জেন্ডার বায়াসড শোনালেও ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছিঃ
প্লিজ, মোবাইল ফোনে নিজেদের এমন কোন ছবি রাখবেন না যেটা প্রকাশ হওয়াটা আপনার জন্যে সামাজিক এবং অন্যান্য ক্ষতি বয়ে আনতে পারে। আরো ভালো হয়, যদি এধরণের ছবি না তোলেন। অন্তরংগ মুহূর্তে কেউ ওরকম ছবি তুলতে চাইলে ওই ভদ্রলোকের (ক্ষেত্রবিশেষে ভদ্রমহিলার) উদ্দেশ্য সম্পর্কে সন্দিহান হয়ে উঠুন, একবারের ভালবাসা সারাজীবনের ভালবাসা নয়! এটা পুলিশি অভিজ্ঞতা থেকে পাওয়া Strictly Professional একটা পরামর্শ দিলাম।
আজ আপাততঃ এটুকুই!
চুরি যাওয়া মোবাইল ফিরে পাবেন কিভাবে জেনে নিন [টিউটরিয়াল] মোবাইল হারানো সমস্যা দীর্ঘদিনের। বিশেষ করে রাজধানীর বাসে চলাচল করা একেবারেই নিরাপদ নয়। এমন পরিস্থিতিতে মোবাইল হারালে সেটি ফিরে পাওয়ার জন্য রয়েছে একটি এ্যাপস্। এই এ্যাপসটি কিভাবে ব্যবহার করতে হবে জেনে নিন।
মোবাইল হারানোর সমস্যা রয়েছে দীর্ঘদিনের। রাস্তায় বেরুলেই এমন সমস্যা হতে পারে। আর আপনার প্রিয় মোবাইলটি যদি এভাবে চুরি যায় তাহলে আপনি কি করবেন। আমরা আগেও দেখেছি অনেক ধরনের এ্যাপস্ রয়েছে। তবে এবারের এ্যাপসটি একটু ভিন্ন প্রকৃতির। অনলাইনে এই ধরনের একটি এ্যাপস পাওয়া গেছে। তবে এটি কতখানি কার্যকরি তা আমরাও জানিনা।
আজ আপনাদের শেখাব কিভাবে আপনার ফোন চুরি যাওয়া মোবাইল ফিরে পাবেন। এবার আসুন বিষয়টি দেখে নেওয়া যাক।
প্রথমে গুগল প্লেস্টোর হতে এ্যাপসটি ডাউন লোড করতে নীচের লিংকে ক্লিক করুন:

play.google.com

<https://play.google.com/store/apps/details?id=com.appbasic.mobiletracker&hl=en>

এখন আপনার পাসওয়ার্ড টাইপ করে Ok বাটন চাপুন। তবে দুটি বক্সে একই পাসওয়ার্ড দিতে হবে।
প্রথম বক্সটিতে আপনার ফোন নাম্বার টাইপ করুন ও দ্বিতীয় বক্সটিতে আপনার নাম্বারে কি লিখে ম্যাসেজ আসবে তাই টাইপ করুন। তারপর Save বাটন চাপুন।
এখন পূনরায় Deactive এ ক্লিক করুন এবং Ok বাটন চাপুন। (ডুয়েল সিম মোবাইলের ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে যেটি উপরের ছবি দেখে বুঝতে পারছেন)
এরপর দেখবেন Deactive এর জায়গায় Active লেখা এসেছে।
এখন কেও যদি আপনার ফোন চুরি করে নিয়ে আপনার ফোন সেটে তার সীমটা লাগিয়ে ফোন করে তাহলে সঙ্গে সঙ্গে আপনার নাম্বারে তার নাম্বার হতে একটি এস এম এস আসবে। এভাবেই আপনি সহজেই পেয়ে গেলেন সেই চোরের নাম্বার। এখন ইচ্ছে করলে পুলিশের মাধ্যমে আপনি তার গতিবিধি বের করে তাকে ধরেও ফেলতে পারেন। এভাবে চোর ধরা যেতে পারে।

মাত্র ৫ মিনিটে বের করুন অচেনা নাম্বারের বিস্তারিত তথ্য ও পরিচিত নাম্বারের অবস্থান (ভিডিও-সহ)

মাত্র ৫ মিনিটে বের করুন অচেনা নাম্বারের বিস্তারিত তথ্য ও পরিচিত নাম্বারের অবস্থান (ভিডিও-সহ)
Angry-woman-563x353-copy-563x330

মাত্র ৫ মিনিটে বের করুন অচেনা নাম্বারের বিস্তারিত তথ্য ও পরিচিত নাম্বারের অবস্থান (ভিডিও-সহ)

 
মোবাইলে অচেনা অনেকেই ফোন করে বিরক্ত করে থাকে। বিরক্তের পাশাপাশি অনেক সময় অচেনা এসবকলের হুমকিতে বেশ টেনশনেও থাকতে হয়। তবে এবার আপনার ফোনের ডিসপ্লেতে ভেসে ওঠা যে কোনো অচেনা ফোন নম্বরের ব্যক্তির তথ্য সহজেই স্মার্টফোন থেকেজেনে নিতে পারবেন। এজন্য অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের জন্য রয়েছে বেশ কিছুঅ্যাপস।’);”>অ্যাপস। এসব অ্যাপস ব্যবহার করে মাত্র কয়েক সেকেন্ডে বিশ্বের যে কোনো প্রান্তের প্রাইভেট কলারের তথ্য পাওয়া যাবে।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.truecaller

মোবাইলে অচেনা অনেকেই ফোন করে বিরক্ত করে থাকে। বিরক্তের পাশাপাশি অনেক সময় অচেনা এসব কলের হুমকিতে বেশ টেনশনেও থাকতে হয়। তবে এবার আপনার ফোনের ডিসপ্লেতে ভেসে ওঠা যে কোনো অচেনা ফোন নম্বরের ব্যক্তির তথ্য সহজেই স্মার্টফোন থেকেজেনে নিতে পারবেন। এজন্য অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের জন্য রয়েছে বেশ কিছুঅ্যাপস।’);”>অ্যাপস। এসব অ্যাপস ব্যবহার করে মাত্র কয়েক সেকেন্ডে বিশ্বের যে কোনো প্রান্তের প্রাইভেট কলারের তথ্য পাওয়া যাবে।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.truecaller

LINE whoscall :

কল লোকেটর অ্যাপস হিসেবে সবচেয়ে জনপ্রিয় এই অ্যাপটি। এর সাহায্যে বিশ্বের যে কোনো দেশের কলারের নাম ও ঠিকানা জানা যাবে। ফোন ধরার আগেই কলার সম্পর্কীয় তথ্য জানিয়ে দেয় ট্রু কলার অ্যাপটি। কোনো ব্যক্তি আপনাকে বার বার বিরক্ত করলে সংশ্লিষ্ট নম্বরটিকে এই অ্যাপের সাহায্যে ব্লক করেও দেয়া যাবে। এই অ্যাপের সাহায্যে আউটগোয়িং কলও ব্লক করা যাবে।
https://play.google.com/store/apps/details?id=gogolook.callgogolook2

Mobile Number Locator :

কলারের নামের সঙ্গে অন্যান্য তথ্যও জানাবে এই অ্যাপ। এছাড়া এই অ্যাপটির সাহায্যেও বিরক্তিকর নম্বর ব্লক করা সম্ভব। অ্যাপটির আরেকটি সুবিধা হচ্ছে, এটি শুধু কলই নয় ওই নম্বর থেকে পাঠানো এসএমএসও ব্লক করতে পারে। অ্যাপটি কোনো অফলাইন ডাটাবেসের ক্ষেত্রেও কার্যকর করা সম্ভব। অ্যাপটি ডাউনলোড করতে
https://play.google.com/store/apps/details?id=gogolook.callgogolook2
অজানা কলারের অপারেটর ও রেজিস্টার্ড নাম জানবে এই অ্যাপটি। অ্যাপটির অন্যতম সুবিধা হচ্ছে, এটি ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়াই কাজ করে। ইনকামিং ও আউটগোয়িং কল চলাকালীনই কলারের ও প্রাপকের বিস্তারিত জানিয়ে দেয় এই অ্যাপ। গুগল ম্যাপের সাহায্যে এই অ্যাপ কলারের লোকেশনও দেখিয়ে দেবে। অ্যাপটি ডাউনলোড করতে

Calls Blacklist :

কলারের নাম-ঠিকানা জানা ছাড়াও এই অ্যপের সাহায্যে কল ও মেসেজ ব্লক করা সম্ভব। একই সঙ্গে ইউজার নির্ধারিত লিস্ট তৈরি করে সেসব নম্বরও ব্লক করা যাবে। অ্যাপটি ডাউনলোড করতে
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.vladlee.easyblacklist&hl=en



অবস্থার পরিবর্তন হলে ফেসবুক খুলে দেয়া হবে |

অবস্থার পরিবর্তন হলে ফেসবুক খুলে দেয়া হবে |
Asadujjaman 


নিরাপত্তার কারণে ফেসবুক ও ইন্টারনেটের কিছু অপশন বন্ধ রাখা হয়েছে উল্লেখ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেছেন, এটি অত্যন্ত সাময়িক ব্যবস্থা। অবস্থার পরিবর্তন হলেই এগুলো উন্মুক্ত করে দেয়া হবে। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে জাতীয় পার্টির পীর ফজলুর রহমানের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকসহ সোশ্যাল নেটওয়ার্কি ব্যবস্থা বন্ধ রাখার বিষয়ে ফজলুর রহমানের সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সারা পৃথিবীতে যে ধরনের ঘটনা ঘটছে বাংলাদেশেও তার দু’একটি ছিটাফোঁটা ঘটছে।

তিনি জানান, সাময়িক ব্যবস্থা হিসেবে এটি নেয়া হয়েছে। পৃথিবীর সব দেশেই এ ধরনের ব্যবস্থা নেয়া হয়ে থাকে। আমাদের এখানে তার ব্যতিক্রম নয়। তবে এটি অত্যন্ত সাময়িক ব্যবস্থা। এ অবস্থার পরিবর্তন হলেই এগুলো উন্মুক্ত করে দেয়া হবে।এর আগে পীর ফজলুর রহমান তার সম্পূরক প্রশ্নে মন্ত্রীর কাছে জানতে চান বুধবার থেকে নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে সামাজিক যোগোযোগ মাধ্যমে ফেসবুক ও ইন্টারনেটের কয়েকটি অপশন হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার ইত্যাদি বন্ধ রাখা হয়েছে। এগুলো কবে খুলে দেয়া হবে?

শিগরই’ খুলছে ফেসবুকের দরজা..

শিগরই’ খুলছে ফেসবুকের দরজা..
download-(5)

ফেসবুক, ভাইবারসহ বন্ধ থাকা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো ‘শিগগিরই’ খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক রয়েছে। শিগগিরই ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যম খুলে দেওয়া হবে।
আজ সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ইন্টারনেট চালু আছে। দেশের প্রয়োজনে সাময়িকভাবে ফেসবুকসহ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ ছিল। বন্ধ রাখার রেজাল্ট (ফল) পাওয়া গেছে। এখন সেগুলো খুলে দেওয়া হবে।
 তবে কবে নাগাদ খুলে দেওয়া হবে, সে ব্যাপারে মন্ত্রী কিছু জানাননি। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি সুনির্দিষ্ট কোনো জবাব দেননি।

ফেসবুক ব্যবহার সাস্থের জন্য ভালো নয়!

ফেসবুক ব্যবহার সাস্থের জন্য ভালো নয়!
ফেসবুক ব্যবহার সাস্থের জন্য ভালো নয়!


যতই আপনি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুক নিয়ে মাতামাতি করুন না কেন, আদতে ওই অভ্যাসটি ছেড়ে দিতে পারলেই আপনি ভালো থাকবেন, খুশি থাকবেন।
ডেনমার্কের থিঙ্ক ট্যাঙ্ক হ্যাপিনেস রিসার্চ ইনস্টিটিউটঢে গবেষকরা অন্তত এমনটাই বলছেন।
ডেনমার্কে ১০৯৫ জন স্বেচ্ছাসেবকের উপর এক সমীক্ষা চালিয়ে এই সিদ্ধান্তে এসেছেন গবেষকরা। যাদের মধ্যে ৯৪ শতাংশই ফেসবুকে আসক্ত। তাদের দুটি দলে ভাগ করে সমীক্ষাটি চালানোহয়।
অর্ধেককে ফেসবুক করতে দেওয়া হয়, অর্ধেককে ফেসবুক করা থেকে বিরত রাখা হয়। এক সপ্তাহ পর দেখা যায়, যারা ফেসবুক করছিলেন না, তাদের মধ্যে ৮৮ শতাংশ স্বেচ্ছাসেবকই খুশি হয়েছেন।
যারা ফেসবুক নিয়মিত করছিলেন, তারা আরও নিজেদের আরও একাকী ও দুশ্চিন্তাগ্রস্ত বোধ করছিলেন।
গবেষকরা বলছেন, হাতে বাড়তি সময় থাকলে বন্ধুদের সঙ্গে সামনাসামনি কথা বলুন। গবেষকদের বক্তব্য, ” আমাদের কী চাই, তার উপর মনোযোগ দেওয়ার বদলে ফেসবুক আমাদের অন্যদের কী রয়েছে-তার উপর গুরুত্ব দিতে শেখায়।”
সংস্থার সিইও মাইক উইকিং বলছেন, “কয়েকদিন ফেসবুক করার কথা ভুলে নিজের কাজে মন দিয়ে দেখুন, আরও দ্রুত ও খুশি খুশি মনে আপনি আপনার কাজ শেষ করতে পারবেন।”

ফেসবুক খোলা হবে না – তারানা হালিম!

ফেসবুক খোলা হবে না – তারানা হালিম!

Screenshot_6

ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধের প্রতিক্রিয়া মন্ত্রিসভা পর্যন্ত গড়িয়েছে। এ নিয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের সঙ্গে বাক্য বিনিময় হয়েছে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর।
সোমবার (২৩ নভেম্বর) মন্ত্রিসভার আলোচনার বাইরে ফেসবুক বন্ধ-চালুর পক্ষে-বিপক্ষে চলে দুই প্রতিমন্ত্রীর কথোপকথন। বৈঠক শেষে মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা যায়। তারা জানান, নসরুল হামিদ বিপু প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি ফেসবুক বন্ধ করলেন কেন?
জবাবে তারানা হালিম বলেন, ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যোগাযোগ করে নাশকতার মাধ্যমে যদি একটি প্রাণও ঝরে যায় তার দায়িত্ব আপনি নেবেন? নসরুল হামিদ বলেন, ‘তার দায়িত্ব রাষ্ট্র নেবে’। উত্তরে তারানা হলিম বলেন, ‘আপনি কি রাষ্ট্রের বাইরের অংশ, আপনিও তো একজন প্রতিমন্ত্রী। এর দায় আপনার ঘাড়েও আসে।’ এরপর চুপ হয়ে যান বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী।
বিপুকে উদ্দেশ্য করে তারানা হালিম আরও বলেন, ফেসবুক বন্ধ করা হয়েছে, তাতে আপনার সমস্যা কী? কিছু দুষ্ট‍ু লোক ফেসবুকের অপব্যবহার করে। সূত্র আরও জানায়, মন্ত্রিসভার দুজন সদস্য তাদের মোবাইলে ফেসবুক চালু করা যাচ্ছে জানালে প্রতিমন্ত্রী তাৎক্ষণিকভাবে বিষয়টি বিটিআরসির নজরে আনেন। এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রীকে জবাব দিয়েছে বিটিআরসি।
গত ১৮ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ যুদ্ধাপরাধের দায়ে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসির রায় বহাল রাখে। এরপর ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার ও ভাইবারসহ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে দেয় সরকার।
এতে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মধ্যে কিছুটা অস্বস্তি পরিলক্ষিত হয়, সোমবার যার বর্হিপ্রকাশ ঘটে খোদ সরকারের প্রতিমন্ত্রীর মধ্যেও। গত ২২ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকরের পর দেশে এবার বিশৃঙ্খলা বা নাশকতার ঘটনা ঘটেনি। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ থাকায় কেউ প্রোপাগান্ডা চালাতে পারেনি বলে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। তিনি বলেন, যত দিন পর্যন্ত একজনও নিরাপদ না হচ্ছেন, ততদিন খোলা হবে না ফেসবুক।