আগের
দিন দু দলেরই শেষ চার নিশ্চিত হয়ে গেছে। তাই রংপুর রাইডার্স বনাম কুমিল্লা
ভিক্টোরিয়ানসের লড়াইয়ে অন্য উৎকণ্ঠা ছাপিয়ে মুখ্য হয়ে পড়েছিল মর্যাদার
বিষয়টি। সেই মর্যাদার লড়াইয়ে রংপুর বিজয়ী। মাশরাফির কুমিল্লাকে ২১ রানে
হারানোয় আপাতত বিপিএলের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে সাকিবের দল।
দশম ম্যাচ অর্থাৎ লিগ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলতে নেমে সপ্তম জয়ের দেখা পাওয়া রংপুরের সংগ্রহ ১৪ পয়েন্ট। এক ম্যাচ কম খেলা কুমিল্লার পয়েন্ট ১২।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ১৫৪ রানের জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ঝড়ের গতিতে শুরু করেছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। সাকিব আল হাসানের করা প্রথম ওভারে ১০ রান তুলে নেন ইমরুল কায়েস। আরাফাত সানির করা তৃতীয় ওভারে আসে ১১ রান। ইমরুলের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে চার ওভার শেষে স্কোর দাঁড়ায় ৪৫/০।
কিন্তু জাতীয় দলের বাঁহাতি ওপেনারের বিদায়ের পর খেই হারিয়ে ফেলে কুমিল্লা। ষষ্ঠ ওভারে বল করতে এসে প্রথম বলেই ইমরুলকে ফিরিয়ে দেন ড্যারেন স্যামি। অফ স্টাম্পের বেশ বাইরের বল তাড়া করতে গিয়ে থার্ডম্যানে আরাফাত সানির হাতে ধরা পড়া ইমরুলের ২৪ বলে ৩৮ রানের আক্রমণাত্মক ইনিংসে ছিল ছয়টি চার ও একটি ছক্কা।
দলীয় ৪৮ রানে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ইমরুলকে হারানোর পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে কুমিল্লা। আহমেদ শেহজাদ (১০) আর শুভাগত হোম (১২) একটি করে ছক্কা মেরে রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টা করলেও আস্কিং রেট বেড়ে যাচ্ছিল লাফিয়ে-লাফিয়ে।
শেষ পাঁচ ওভারে পাঁচ উইকেট হাতে নিয়ে প্রয়োজন ছিল ৬৩ রান। তবে তখনো ক্রিজে শোয়েব মালিক আর আন্দ্রে রাসেলের মতো দুজন আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যান থাকায় আশায় বুক বেঁধেছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস।
রাসেল (৯) অবশ্য কুমিল্লা-ভক্তদের প্রত্যাশা মেটাতে পারেননি। সাকিবকে ছক্কা মারার পরের বলে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিয়েছেন থিসারা পেরেরাকে। অধিনায়ক মাশরাফিও ছক্কা মারার পরের বলে ক্যাচ দিয়ে হতাশ করেছেন দলকে।
প্রতিপক্ষ ১৮ বলে ৪৩ রানের কঠিন লক্ষ্যের সামনে পড়ে গেলেও শোয়েব মালিক ছিলেন বলে রংপুর রাইডার্স ঠিক নিশ্চিন্ত হতে পারছিল না। ১৮তম ওভারে দুর্দান্ত বোলিং করে দলের দুশ্চিন্তা দূর করে দেন পেরেরা। সেই ওভারে কোনো রান না দিয়ে মালিকের (১৫) উইকেট পেয়ে যান শ্রীলঙ্কার এই অলরাউন্ডার। ১৮ রানে তিন উইকেট নিয়ে পেরেরাই রংপুরের সেরা বোলার। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোহাম্মদ নবী ও সাকলাইন সজীব।
দশম ম্যাচ অর্থাৎ লিগ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলতে নেমে সপ্তম জয়ের দেখা পাওয়া রংপুরের সংগ্রহ ১৪ পয়েন্ট। এক ম্যাচ কম খেলা কুমিল্লার পয়েন্ট ১২।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে ১৫৪ রানের জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ঝড়ের গতিতে শুরু করেছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। সাকিব আল হাসানের করা প্রথম ওভারে ১০ রান তুলে নেন ইমরুল কায়েস। আরাফাত সানির করা তৃতীয় ওভারে আসে ১১ রান। ইমরুলের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে চার ওভার শেষে স্কোর দাঁড়ায় ৪৫/০।
কিন্তু জাতীয় দলের বাঁহাতি ওপেনারের বিদায়ের পর খেই হারিয়ে ফেলে কুমিল্লা। ষষ্ঠ ওভারে বল করতে এসে প্রথম বলেই ইমরুলকে ফিরিয়ে দেন ড্যারেন স্যামি। অফ স্টাম্পের বেশ বাইরের বল তাড়া করতে গিয়ে থার্ডম্যানে আরাফাত সানির হাতে ধরা পড়া ইমরুলের ২৪ বলে ৩৮ রানের আক্রমণাত্মক ইনিংসে ছিল ছয়টি চার ও একটি ছক্কা।
দলীয় ৪৮ রানে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ইমরুলকে হারানোর পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়েছে কুমিল্লা। আহমেদ শেহজাদ (১০) আর শুভাগত হোম (১২) একটি করে ছক্কা মেরে রানের গতি বাড়ানোর চেষ্টা করলেও আস্কিং রেট বেড়ে যাচ্ছিল লাফিয়ে-লাফিয়ে।
শেষ পাঁচ ওভারে পাঁচ উইকেট হাতে নিয়ে প্রয়োজন ছিল ৬৩ রান। তবে তখনো ক্রিজে শোয়েব মালিক আর আন্দ্রে রাসেলের মতো দুজন আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যান থাকায় আশায় বুক বেঁধেছিল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস।
রাসেল (৯) অবশ্য কুমিল্লা-ভক্তদের প্রত্যাশা মেটাতে পারেননি। সাকিবকে ছক্কা মারার পরের বলে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিয়েছেন থিসারা পেরেরাকে। অধিনায়ক মাশরাফিও ছক্কা মারার পরের বলে ক্যাচ দিয়ে হতাশ করেছেন দলকে।
প্রতিপক্ষ ১৮ বলে ৪৩ রানের কঠিন লক্ষ্যের সামনে পড়ে গেলেও শোয়েব মালিক ছিলেন বলে রংপুর রাইডার্স ঠিক নিশ্চিন্ত হতে পারছিল না। ১৮তম ওভারে দুর্দান্ত বোলিং করে দলের দুশ্চিন্তা দূর করে দেন পেরেরা। সেই ওভারে কোনো রান না দিয়ে মালিকের (১৫) উইকেট পেয়ে যান শ্রীলঙ্কার এই অলরাউন্ডার। ১৮ রানে তিন উইকেট নিয়ে পেরেরাই রংপুরের সেরা বোলার। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন মোহাম্মদ নবী ও সাকলাইন সজীব।