স্মার্টফোন ছাড়া তো এখনকার ছেলেমেয়েদের জীবন অচল।
কিন্তু স্মার্ট ফোন নির্মাতারা মোবাইলকে স্মার্ট বানালেও ব্যাটারিটাকে স্মার্ট বানাতে পারেনি এখনও।
তাই চার্জ কোনও মোবাইলেই তেমন থাকে না।
আর ইন্টারনেট আর গেম প্রিয়দের কাছে তো চার্জ থাকেই না!
এখন গরমকাল, ঝড়-বৃষ্টির সময় তাই অনেকেই পাওয়ার ব্যাঙ্ক কেনার কথা ভাবছেন।
আর যারা পাওয়ার ব্যাঙ্ক কেনার কথা ভাবছেন তারা নিচের কিছু তথ্য জেনে নিন, তারপর যাচাই করে কিনুন।
তথ্য গুল এই সময় পত্রিকা থেকে সংগৃহীত।
কিন্তু স্মার্ট ফোন নির্মাতারা মোবাইলকে স্মার্ট বানালেও ব্যাটারিটাকে স্মার্ট বানাতে পারেনি এখনও।
তাই চার্জ কোনও মোবাইলেই তেমন থাকে না।
আর ইন্টারনেট আর গেম প্রিয়দের কাছে তো চার্জ থাকেই না!
এখন গরমকাল, ঝড়-বৃষ্টির সময় তাই অনেকেই পাওয়ার ব্যাঙ্ক কেনার কথা ভাবছেন।
আর যারা পাওয়ার ব্যাঙ্ক কেনার কথা ভাবছেন তারা নিচের কিছু তথ্য জেনে নিন, তারপর যাচাই করে কিনুন।
- পাওয়ার ব্যাঙ্কের ক্যাপাসিটি যেন আপনার ফোনের ব্যাটারির চেয়ে বেশি হয়: আপনি যে পাওয়ার ব্যাঙ্কটি কিনবেন, তার ব্যাটারি ক্যাপাসিটি যেন আপনার ফোনের ব্যাটারির ক্যাপাসিটির চেয়ে বেশি হয়। মনে করুন, আপনার ফোনের ব্যাটারি যদি ২০০০ mAH হয় তা হলে পাওয়ার ব্যাঙ্কটি অবশ্যই তার চেয়ে বেশি ক্যাপাসিটির (নিদেন পক্ষে ২৫০০-৩৫০০ mAH) হতে হবে। না হলে ফোনের বদলে উল্টে পাওয়ার ব্যাঙ্ক-ই ফোনের চার্জ চলে যেতে পারে।
- Current Draw দেখে নিন: পুরনো মোবাইলগুলি চার্জ করতে ১ অ্যাম্পিয়ারের বেশি কারেন্ট লাগত না। কিন্তু এখনকার সমস্ত মোবাইলে ২.১ অ্যাম্পিয়ার কারেন্টে চার্জ করতে হয়। যদি সম্ভব হয়, তা হলে ১ এবং ২.১- এই দু’ ধরনের ইউএসবি পার্টস সাপোর্ট করে এমন পাওয়ার ব্যাঙ্কই কিনুন। মনে রাখবেন, পাওয়ার ব্যাঙ্কের ক্যাপাসিটি যাই হোক না কেন, যে কোনও ডিভাইস চার্জ করতে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে কারেন্ট ড্র-য়ের।
- ব্যাটারি কেমন দেখুন: পাওয়ার ব্যাঙ্কে ২ রকমের ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়। একটি লিদিয়াম আয়ন, অন্যটি লিদিয়াম পলিমার। এর মধ্যে লিদিয়াম আয়ন অপেক্ষাকৃত সস্তা এবং সহজলভ্য। লিদিয়াম পলিমার দেওয়ার ব্যাটারি ওয়ালা পাওয়ার ব্যাঙ্কের দাম একটু বেশি হয়। ভালো ইলেক্ট্রনিক শো-রুম ছাড়া এগুলো বখোলা বাজারে খুব একটা মেলে না। এ ধরনের পাওয়ার ব্যাঙ্কের দাম বেশি হলেও প্রতি ইউনিটে বেশি চার্জ ডেনসিটি দেয়। যেটা মোবাইলের পক্ষে ভালো। বাজে-সস্তা ধরনের পাওয়ার ব্যাঙ্ক থেকে মোবাইল চার্জ করলে তা পারফরম্যান্সের উপর প্রভাব ফেলে। শুধু তাই নয়, ওভারচার্জ বা ওভারহিটেড হলে এগুলো ব্লাস্টও করতে পারে। যেমন, অনেক সময় চার্জ করতে করতে কথা বলার সময় মোবাইল ব্লাস্ট করে।
তথ্য গুল এই সময় পত্রিকা থেকে সংগৃহীত।