কবে খুলছে ফেসবুক আর ভাইবার?

কবে খুলছে ফেসবুক আর ভাইবার?
ফেসবুকসহ বন্ধ করে দেওয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ইন্টারনেট অ্যাপসগুলো খুলে দেওয়ার জন্য মন্ত্রণালয়ের সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় রয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। সংশ্লিষ্টরা বলছেন ‘পরিস্থিতি স্বাভাবিক’ হলে খুলে দেওয়া হবে।


স্বরাষ্ট্র, টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও বিটিআরসির সূত্রগুলো জানিয়েছে, ফেসবুকসহ কয়েকটি মাধ্যম যেকোনো সময় খুলে দেওয়া হতে পারে। তবে কিছু কিছু অ্যাপস আরও কিছুদিন বন্ধ রাখা হতে পারে। নিরাপত্তার দৃষ্টিকোণ থেকে সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় এলে এসব মাধ্যম খুলে দেওয়া হবে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দেশের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সার্বিক বিবেচনা করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক মনে হলে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়কে জানিয়ে দেওয়া হবে।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বলছে, নিরাপত্তার স্বার্থেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে এসব মাধ্যম সাময়িক বন্ধ করা হয়েছে। তারা যখন মনে করবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক, তখন তারা জানালে সঙ্গে সঙ্গে এগুলো চালু করে দেওয়া হবে।

বিটিআরসির উচ্চপর্যায়ের একাধিক কর্মকর্তা জানান, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার অপেক্ষায় রয়েছেন তাঁরা।
নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে গত বুধবার ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ, লাইন, ট্যাংগো ও হ্যাংআউটসহ সামাজিক যোগাযোগের কয়েকটি মাধ্যম ও অ্যাপস বন্ধ করে দেয় সরকার। মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ফাঁসির আদেশ বহাল রেখে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ রায় দেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই ওই নির্দেশ জারি করে বিটিআরসি। এ পদক্ষেপ নিতে গিয়ে এক ঘণ্টারও বেশি সময় সারা দেশে বন্ধ ছিল ইন্টারনেট সেবা।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক সূত্র জানিয়েছে, এসব মাধ্যম ব্যবহার করে যাতে কোনো ধরনের উসকানি দিয়ে অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি না করা যায় এবং কোনো ধরনের অপরাধমূলক কাজ সংঘটিত করতে না পারে, সে জন্য এ ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়।

ফেসবুক খুলে দেওয়ার দাবি সংসদে!!

ফেসবুক খুলে দেওয়ার দাবি সংসদে!!
ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকী। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনে দশম জাতীয় সংসদের অষ্টম অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন এই স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য।
এর আগে আজ সচিবালয়ে ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধ থাকায় তা সন্ত্রাস ও নাশকতা দমনে কার্যকর ভূমিকা রেখেছে বলে জানিয়েছিলেন ডাক, তার ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। আর দেশের একজন নাগরিকেরও নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধের এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে বলেও জানান তিনি।


তবে ঝিনাইদাহ-২ আসনের সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে নয়, বরং আরো উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড এবং ভবিষ্যতে ভয়াবহ নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ঘটার আশঙ্কায় সরকার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ সাময়িক বন্ধ করে দিয়েছে। অবশ্যই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপব্যবহারের ফলে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ঘটতে পারে।’
এই সংসদ সদস্য আরো বলেন, ‘সব প্রযুক্তির ভালো-মন্দ দুটি দিকই আছে। প্রযুক্তির কুফল চিন্তা করে যদি আমরা প্রযুক্তির ব্যবহারই বন্ধ করে দিতাম, তাহলে হয়তো মানব সভ্যতার এই অকল্পনীয় উৎকর্ষতা লাভ হতো না। প্রযুক্তির অপব্যবহারে আরো উন্নত প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং ব্যবহার ঘটেছে। কিন্তু সরকার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে যদি ভেবে নেয়, ফেসবুক, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ একদম বন্ধ হয়ে গেছে, তা মোটেই সঠিক নয়। অনেকেই নতুন নতুন অ্যাপস ব্যবহার করে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছেন এবং নাশকতাবাদীরাও চাইলে সেটি করতে পারবেন না-তা আমার বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়।’
তাহজীব বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধের মাধ্যমে সরকারের যে মূল উদ্দেশ্য-সামাজিক মাধ্যমের অপব্যবহার রোধ-তা থেকে সরকার অনেক দূরে। কাজের কিছু না হলেও এই সিদ্ধান্ত জনমনে অযাচিত আতঙ্ক সৃষ্টি  করছে। অন্যদিকে সরকারের অঙ্গীকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অগ্রযাত্রাকে কিছুটা হলেও ব্যাহত করছে। পুরো ব্যাপারটি আরো গভীরভাবে চিন্তা করার দাবি জানান তিনি।
এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম জনসাধারণের জন্য অবারিত করে দেওয়ার পাশাপাশি অপব্যবহার রোধে আরো উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করার দাবি জানান স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য।

ফেসবুক চালু করা প্রসঙ্গে যা বললেন তারানা হালিম !

ফেসবুক চালু করা প্রসঙ্গে যা বললেন তারানা হালিম !
আজ সোমবার দুপুরে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেন, সরকারি নির্দেশনা এলেই ফেসবুকসহ সব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম খুলে দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, ‘সরকার যতক্ষণ পর্যন্ত মনে করবে, একজন মানুষও নিরাপদ না, ততদিন এসব বন্ধ রাখা হবে।’
তারানা হালিম বলেন, ফেসবুক বন্ধ করায় একজন মানুষও বিরক্তি পোষণ করেননি। আইন অনুযায়ী, সরকার জননিরাপত্তার স্বার্থে এগুলো বন্ধ রাখার অধিকার রাখে।’




 
 
 
 
তিনি বলেন ‘ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধ থাকায় দুই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির রায় কার্যকরের পর দেশে কোনো নাশকতা হয়নি। এসব সাময়িক বন্ধ রাখায় আজ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো আছে। অন্যান্য রায়ের পর যে ছোটোখাটো নাশকতা হতো, তা-ও রোধ করা গেছে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ফেসবুকসহ অন্য যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ থাকায় প্রোপাগান্ডা ছড়ানো এবং নাশকতা রোধ করা গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের চেয়ে আমাদের কাছে মানুষের জীবন অনেক গুরুত্বপূর্ণ।’

বাংলাদেশ থেকেই ফেইসবুক চালান কেউ ঠেকাতে পারবে না।

বাংলাদেশ থেকেই ফেইসবুক চালান কেউ ঠেকাতে পারবে না।
এই টিউনটি আগে প্রকাশিত হয়েছে http://www.howtrick.com এই সাইটে।


সবাই কেমন আছেন?অবশ্যই ভালো নাই...! কারন বাংলাদেশের সরকার বর্তমান ফেইসবুক,স্কাইপি,ভাইবার,হোয়াইটস অ্যাপ সব যোগাগোগ মাধ্যম বন্ধ করে দিয়েছে কোন ঘোষনা ছাড়াই।আমরা যারা সারাক্ষন ফেইসবুক নিয়ে ব্যস্ত আজ তাদের সময়ই কাটছে না।আপনি কি মনে করেন সরকার আমাদের ফেইসবুক চালানো বন্ধ করতে পারবে?না কোন দিনই পারবে না।কারন আমরা বাংঙ্গালী,আর বাংঙ্গালী ভালো ভাবেই জানে কিভাবে সব কিছুকে হারিয়ে নিজের পরিচয় দিতে হয়।হু আজ এখন আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে এই অবস্থায় ফেইসবুক সহ বিভিন্ন সাইটে যাওয়া যায় এবং চালানো যায়।সময় খুব কম থাকায় আমি এই টিউটোরিয়ালে কোন ছবি দিয়ে বোঝাতে পারছি না,তবে আমি যেভাবে বলব সেইভাবে কাজ করলে আপনিও ফেইসবুক চালাতে পারবেন।যতোই BTRC এই সোসাইল নেটওয়ার্ক বন্ধ করুক আমরা তো চালাবই,কারন আমাদের কেউই ঠেকাতে পারবে না।
আগে কিছু কথা বলে নেই...! বাংলাদেশে নেই ইউজার বেশি নাকি সন্ত্রাসী বেশি?আমার মতে নেট ইউজার বেশি।তাহলে সরকার এই পদক্ষেপ নিয়ে কি করতেছে?দেশে কি আইন নাই?পুলিশ প্রশাষন নাই?এরা কি পারতেছেনা সন্ত্রাসী,জঙ্গি এগুলোকে ধরতে?যদি নাই পারে তাহলে সরকার কেন এদের বেতন দেয়?আমি রাজনিতীকে ঘৃনা করি,কিন্ত আজ বলতে বাধ্য হচ্ছি।আমাদের সাধারণ জনগন এর কোন দোষ আছে?তাহলে কেন কয়েকটা সন্ত্রাসীদের জন্য আমাদের নেট চালানো বন্ধ হয়?এই প্রশ্ন কি আপনার মনে আসছে না?আমি শেষে একটা কথাই বলতে চাই বাংলাদেশ সরকার কোন যোগাযোগ মাধ্যম (ইন্টারনেট) বন্ধ না করে আইনের ব্যবস্থায় যাক,কারন তুলনামূলক ভাবে আমরা সাধারণ মানুষ এবং আমরা অবশ্যই আমাদের নিত্য দিনের সঙ্গি ফেইসবুক চালাব।কয়েকটা সন্ত্রাসীর জন্য যদি এটা বন্ধ করা হয় তাহলে সরকার মারাত্নক ভূল করবে।সরকার কি চিন্তা করেছে যে এই সময় যদি নেট বাংলাদেশ থেকে বন্ধ করা হয় তাহলে অনেক বড় সাইবার হামলা হতে পারে বাংলাদেশে?হায়রে রাজনিতী....! আর কিছু বলার নাই,তো চলুন আমরা আমাদের কাজের কথায় চলে যাই...!

মোবাইল..!

যারা মোবাইল ব্যবহার করেন তাদের জন্য এই নিয়ম দিচ্ছি,আপনার মোবাইল দিয়ে আপনি যদি ফেইসবুক সহ যে কোন সাইটে ঢুকতে চান যেমনঃ facebook,twitter,skype,imo,whatsapp ইত্যাদি তাহলে আপনাকে ছোট একটি কাজ করতে হবে।আপনাদের জন্য আমি সব ব্যবস্থা করে রেখেছি,যাতে আপনাদের কোন সমস্যা না হয়। প্রথমে http://www.proxy.howtrick.com এই ঠিকানায় যান,তাহলে একটি ছোট বক্স দেখতে পাবেন,সেখানে লিখুন facebook.com এবং ডান পার্শে GO তে ক্লিক করুন।তাহলে আপনার ফেইসবুক আইডিতে লগইন করুন।এভাবে আপনি যে কোন সাইটে একই নিয়মে যান এবং শুরু করে দিন আপনার ফেইসবুক ব্রাউজিং।

কম্পিউটার...!

যারা কম্পিউটার ব্যবহার করেন তাদের জন্য অনেক সুন্দর একটি উপায় আমি দেখাব,যেটা সবাই পছন্দ করবেন।আপনি যদি Mozila Firefox ব্যবহার করেন তাহলে আপনার জন্য খুব ভালো কাজ করবে।তো চলুন দেখি কিভাবে মজিলা দিয়ে ফেইসবুক চালাবেন বর্তমান সময়।প্রথমে এখানে ক্লিক করুন এবং Download Now তে ক্লিক করুন।এটা ডাউনলোড হলে install permission চাইবে।আর এটা আপনার ব্রাউজার এর বাম পার্শে দেখাবে,পারমিশন দিন এবং ইন্সটল করুন।তাহলে দেখবেন আপনার ব্রউজার এর ডান পার্শে নতুন একটি আইপি যোগ হয়েছেিআপনার কাজ শেষ,এখন আগের মতো করে ফেইসবুকে ঢুকে পড়ুন এবং চালানো শুরু করে দিন।
বিঃদ্রঃ যদি software টি enable না থাকে তাহলে enable করে দিন।
আশা করি আমার এই টিউটোরিয়াল আপনাদের অনেক উপোকার করবে,যদি বুঝতে কোন সমস্যা হয় তাহলে টিউমেন্ট করে জানান।আমি সাহায্য করার চেস্টা করব।

ফেসবুক ব্যবহার করছেন জেনে নিন ১৩টি অজানা তথ্য!!

ফেসবুক ব্যবহার করছেন জেনে নিন ১৩টি অজানা তথ্য!!
facebook
১. ফেসবুকের সবার আগে নাম ছিল  ‘facemash’, তারপর নাম হয় Thefacebook. ২০০৫ সাল থেকে নাম হয় ‘facebook’.
২. গুগলে ‘ইউআরএল’ বা ‘সার্চ অ্যাডড্রেসে’ শুধু FB লিখে কন্ট্রোল এন্টার বটন দুটি টিপলেই ফেসবুকের হোম পেজ খুলে যায়।
৩. ফেসবুকে ১ বিলিয়ন বা ১০০ কোটি অ্যাকটিভ ইউজার আছে। যার মধ্যে অন্তত অর্ধেক ইউজার প্রতিদিন ফেসবুকে লগ ইন করেন। মানে দাঁড়াল বিশ্বের সাতজন লোকের মধ্যে একজন ফেসবুকে ব্যবহার করে। আমেরিকার ৯৫ শতাংশ মানুষের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট আছে।
৪. অস্ট্রেলিয়ায় এক মা তার মেয়ের নাম রাখেন লাইক। কারণ সেই শিশু গর্ভে থাকাকালীন মা ফেসবুকে ‘like’ করলেই কিক করত। এখানেই শেষ নয় ইজিপ্টে এক দম্পতি তাদের সদ্যোজাত কন্যা সন্তানের নাম রাখেন ফেসবুক। দেশে ফেসবুকে সরকারের নজরদারির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হিসেবেই এই কাজ করেন সেই দম্পতি।
৫. ফেসবুক সবচেয়ে বেশি লাইক পাওয়া পেজ কিন্তু ফেসবুকের নিজস্ব অফিসিয়াল প্রোফাইল নয়। সবচেয়ে বেশি লাইক পাওয়া পেজ হল facebook for every phone, তারপর facebook, তিন নম্বরে youtube এর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ।
৬. ফেসবুকের প্রথম ইউজার হলেন প্রতিষ্ঠিতা মার্ক জুকারবার্গ। তবে কোনও কারণে নিজের প্রোফাইল নামের বানান ভূল করেছিলেন জুকারবার্গ।
৭. একদম শুরুতে ফেসবুকে যে কেউ যে কারও অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতে পারত। মানে আপনি আপনার বন্ধু বা অচেনা কারও প্রোফাইলে পোস্ট বা স্টেটাস আপডেট করতে পারতেন।
৮. আধুনিক বিশ্বের অন্যতম সবচেয়ে বড় মানসিক রোগের নাম ফেসবুক অ্যাডিকশন ডিসঅর্ডার বা ফ্যাড (FAD)। এই রোগের উপসর্গ হল কারও ফোন না ধরা, কোথাও গিয়ে শুধু ফোন বা ট্যাবের দিকে চেয়ে থাকা। ক্ষুধামন্দা, অনিদ্রা, চাপা টেনশন সবই হয় এই FAD থেকে। বর্তমানে ৫০ লক্ষ মানুষ এই রোগের শিকার।
৯. আমেরিকায় বেশিরভাগ দম্পতি ডিভোর্সের কারণ হিসেবে একেবারে প্রথম দিকে লেখা হয় ‘ফেসবুক’। এক রিসার্চ বলছে ফেসবুকের বন্ধুদের সময় দিতে গিয়ে সম্পর্ককে অবহেলা করা হচ্ছে বেশি। সেখানে আরও বলা হয়েছে নিজের স্বামী, স্ত্রী, বান্ধবীর থেকে প্রাক্তন বা পুরনো সম্পর্কের প্রোফাইল নিয়েই বেশি আগ্রহী থাকেন ব্যবহারকারীরা।
১০. প্রতি ৫ সেকেন্ডে ফেসবুকে একটা নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়।
১১. গড়ে একজন ফেসবুক ইউজার প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে সময় ফেসবুকের জন্য খরচ করেন।
১২. ফেসবুকে ১ কোটি অ্যাপস আছে। ২৫ কোটি ফেসবুক গেমস প্রতি মাসে খেলা হয়। ৫ কোটি ফেসবুক পেজ আছে। ১ ট্রিলিয়ন লাইক আছে।
১৩. একজন ফেসবুক ব্যবহারকারীর গড়ে ১৪০ জন ‘friends’ থাকে।

বাংলাদেশে দীর্ঘ সময় ফেসবুক বন্ধ থাকার সংকেত,

বাংলাদেশে দীর্ঘ সময় ফেসবুক বন্ধ থাকার সংকেত,
সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আজ সোমবার টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, বাংলাদেশে যতদিন একজন মানুষও নিরাপদ না হয়েছেন ততদিন ফেসবুক বন্ধ থাকবে।
FB_BD
সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আজ সোমবার টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, বাংলাদেশে যতদিন একজন মানুষও নিরাপদ না হয়েছেন ততদিন ফেসবুক বন্ধ থাকবে। তিনি বলেন, ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধ থাকায় দুই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির রায় কার্যকরের পর নাশকতা হয়নি।
তিনি বলেন, এগুলো সাময়িক বন্ধ থাকায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রয়েছে। অন্যান্য রায়ের পর যে ছোটোখাটো নাশকতা ঘটতো সে তুলনায় পরিস্থিতি অনেক নিয়ন্ত্রণে আছে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বন্ধ থাকায় মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো এবং নাশকতা রোধ করা গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের চেয়ে আমাদের কাছে একটি মানুষের জীবন অনেক গুরুত্বপূর্ণ- যোগ করেন তিনি।
ফেসবুক বন্ধ করায় একজন মানুষও বিরক্তি পোষণ করেনি দাবি করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আইন অনুযায়ী সরকার জননিরাপত্তার স্বার্থে এগুলো বন্ধ রাখার অধিকার রাখে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, এর আগে অন্য যুদ্ধাপরাধীদের রায়ের পর ফেসবুক ব্যবহার করে অনেক ধরনের নাশকতা হয়েছে। তখন ফেসবুক খোলা ছিল। তবে এবার বন্ধ থাকায় তেমন বড় কোনো ঘটনা ঘটেনি। এটাকেই সরকার সাফল্য হিসেবে দেখছে।
‘মাথাব্যথার জন্য এটা মাথা কেটে ফেলার শামিল কি না’ সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই কথাটা আমাকে অনেকে করেন। মন্ত্রিপরিষদের কিছু সদস্যও আমাকে এ প্রশ্ন করেছেন। তবে আমরা মাথা কেটে ফেলিনি, কিছু সুবিধা বন্ধ করেছি মাত্র।
প্রতিমন্ত্রী জানান, ইন্টারনেট সেফটি সলিউশন নিশ্চিত করতে কাজ করছে সরকার। বিভিন্ন নিরাপত্তা ইস্যুতে ফেসবুকের সঙ্গে একটি চুক্তির বিষয়ে আলোচনা চলছে। ফেসবুক ব্যবহার করে যে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করা হয়, সরকার যেন তা তদারক করতে পারে সে জন্য ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে আলোচনা করা হচ্ছে। এর ফলে জননিরাপত্তা নিশ্চিত হবে এবং ফেসবুক অপব্যবহারকারীদের ধরতে পারবে সরকার।