এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক কোন মন্তব্য না করলেও একটি সংবাদ মাধ্যমের
কাছে টুইটার বন্ধের ব্যাপারে কথা বলেছেন টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা
হালিম।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক ২২ দিন বন্ধ রাখার পর এবার টুইটার বন্ধ
করে দিয়েছে সরকার। এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক কোন মন্তব্য না করলেও একটি সংবাদ
মাধ্যমের কাছে টুইটার বন্ধের ব্যাপারে কথা বলেছেন টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী
তারানা হালিম।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার, স্কাইপ ও ইমো বন্ধের নির্দেশ নতুন নয়
বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। রোববার রাতে
মোবাইল অপারেটর ও টেলিকম সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে টুইটার, স্কাইপ ও
ইমো বন্ধের নির্দেশ দেয় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
তবে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী রাতে একটি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, নির্দেশনা
নতুন নয়। ফেসবুক খুলে দিলেও অন্যান্য মাধ্যমগুলো লিক করছে। আর লিক যেন না
হয় সেজন্য বন্ধ থাকার নির্দেশনাটি মনে করিয়ে দিয়েছে বিটিআরসি। এটা নতুন
কোনো নির্দেশনা নয়। পূর্বের নির্দেশনার পুনরাবৃত্তি।
শীর্ষ দুই যুদ্ধাপরাধীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকরকে সামনে রেখে গত ১৮ নভেম্বর
ফেসবুক, ভাইবার, ম্যাসেঞ্জার, হোয়াটঅ্যাপ, ট্যাঙ্গো, লাইনসহ সামাজিক
যোগাযোগের মাধ্যমগুলো সাময়িক বন্ধ করে দেয় সরকার। কিন্তু কেউ কেউ বিকল্প
পথে ব্যবহার করে আসছিলো।
বন্ধের ২২ দিনের মাথায় গত ১০ ডিসেম্বর ফেসবুকের সঙ্গে এর অ্যাপস
ম্যাসেঞ্জার খুলে দেয়া হলেও অন্যান্য মাধ্যমগুলো এখনও বন্ধ রয়েছে। তবে চালু
ছিলো টুইটার। ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ, ট্যাঙ্গো ও লাইন বন্ধ আছে। এর সঙ্গে
টুইটার, স্কাইপ ও ইমো বন্ধের নির্দেশ এলো।
বাংলাদেশে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম টুইটার এবং ইন্টারনেটে সহজে কথা
বলার মাধ্যম স্কাইপ ও ইমো বন্ধ করাকে একটি সাময়িক ব্যবস্থা বলে বিবিসিকে
অভিহিত করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।
বাংলাদেশে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম টুইটার এবং ইন্টারনেটে সহজে কথা বলার মাধ্যম স্কাইপ ও ইমো বন্ধ করাকে একটি সাময়িক ব্যবস্থা বলে বিবিসিকে অভিহিত করেছেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। তথ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, কিছু সন্ত্রাসী তৎপরতা মোকাবেলার জন্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছিল। তাতে কিছু উপকারও পাওয়া গেছে। কিছু উস্কানিদাতাদের মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ বন্ধ রাখা সম্ভব হয়েছিল বলে মন্তব্য করেন তথ্যমন্ত্রী। রোববার রাতে দেশের সব মোবাইল ফোন অপারেটর ও ইন্টারনেট সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে এই সেবাগুলো বন্ধ রাখার জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠান বিটিআরসির পক্ষ থেকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। ২২ দিন বন্ধ থাকার পর বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেইসবুক খুলে দেয়া হয়। ফেসবুক বন্ধের একই সময়ে বন্ধ করা হয় মোবাইল ফোনের অ্যাপ ফেসবুক মেসেঞ্জার, ভাইবার ও হোয়াটসঅ্যাপ। তবে ফেইসবুক খুলে দিলেও, ভাইবার ও হোয়াটসঅ্যাপ এখনো বন্ধ রয়েছে। সেসময় নিরাপত্তার স্বার্থে এসব অ্যাপস বন্ধ রাখা হয়েছিল বলে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল।
নাক ডাকা খুব একটা ভালো লক্ষণ নয়। অনেকেই এটাকে কোনো সমস্যাই মনে করেন না।
কিন্তু জেনে রাখুন, হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ হলো ঘুমের সময় নাক ডাকা। মজার
ব্যাপার হলো যিনি নাক ডাকেন তিনি কখনোই স্বীকার করতে চান না যে তিনি নাক
ডাকেন। তবে ঠিকই কিন্তু পাশের জনের অবস্থা খারাপ হয়ে যায়।
তাই নাক ডাকার ব্যাপারটিকে কখনোই হালকাভাবে নেয়া উচিত নয়। সাধারণত
শ্বাসনালী সরু হলে ঘুমের সময় নাক ডাকার শব্দ হয়। চাইলে ঘরোয়াভাবে এই নাক
ডাকা সমস্যার সমাধান করতে পারেন।
আপেল ও গাজরের রস নাক ডাকার সমস্যায় দারুণ কার্যকর। কারণ গাজর ও আপেলের রয়েছে শ্বাসনালী চওড়া করার অদ্ভূত ক্ষমতা।
২টি আপেল ও ২টি গাজর ছোটো করে কেটে নিয়ে সাথে পানি মিশিয়ে ব্লেন্ডারে
ব্লেন্ড করতে দিন। এরপর একটি লেবুর এক-চতুর্থাংশ কেটে নিয়ে চিপে ব্লেন্ডারে
দিন। সাথে ১ চা চামচা আদা কুচি করে মিশিয়ে আবার ব্লেন্ড করুন। ভালো মতো
ব্লেন্ড করার পর ছেঁকে রসটুকু নিয়ে নিন। এই পানীয় প্রতিদিন খেলে আপনার নাক
ডাকার সমস্যা দৌঁড়ে পালাবে।
নাক ডাকার সমস্যায় আরেকটি কার্যকরী ওষুধ হলো হলুদের চা। হলুদের চা বানাতে ২
কাপ পানি চুলায় বসিয়ে জ্বাল দিন। পানি ভালো মতো ফুটলে ১ চামচ কাঁচা হলুদ
বাটা পানিতে দিয়ে দিন। কাঁচা হলুদ না থাকলে গুঁড়ো হলুদও দিতে পারেন।
ভালোমতো জ্বাল দেয়ার পর পানি কমে ১ কাপ হলে চুলা থেকে নামিয়ে ছেঁকে নিন।
এরপর এর সাথে ১/২ চা চামচ মধু ও ২/৩ ফোঁটা লেবুর রস মেশান। রাতে ঘুমুতে
যাওয়ার ৩০ মিনিট আগে কাপে নিয়ে খেয়ে ফেলুন।
সৌদি বা দুবাই নয় এবার
বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুরেই নির্মাণ করা হচ্ছে দেশের অন্যতম সেরা
২০১ গম্বুজের মসজিদ ! বাংলাদেশ ও পারে বিশ্বকে চমক দেখাতে! ২০১ টি গম্বুজ
ও ৪৫১ ফিট বা ৫২ তলা উচ্চতম মিনারের নির্মান কাজ চলছে যা পৃথিবীর ২য়
বৃহত্তম মিনার। সব মিলিয়ে একটি নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়তে চলেছে এই মসজিদ।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের মসজিদের ইতিহাসে জায়গা
করে নিতে যাচ্ছে নির্মাণাধীন ঐতিহাসিক ২০১ গম্বুজ মসজিদ, নির্মাণাধীন এ
২০১ গম্বুজ মসজিদে থাকবে বিশ্বের বেশি সংখ্যক গম্বুজ ও ৪৫১ ফুট উচুঁ একটি
মিনার। যা একটি বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টি করে গিনেস রেকর্ড বুকে নাম লেখাতে
চলেছে, শুধু তাই আল্লাহর ঘর এই ঐতিহাসিক স্থাপনাটি বাংলাদেশকে বিশ্বে নতুন
করে পরিচিত করে তুলতে সহায়ক হবে এবং প্রচুর বিদেশি পর্যটক, ওলি আউলিয়ার
আগমন ঘটবে বলে মনে করা হচ্ছে ।
বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ
ট্রাস্টের উদ্যাগে মসজিদটি নির্মিত হচ্ছে টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার
দক্ষিন পাথালিয়া গ্রামে ।
বাংলাদেশের ২০১ গম্বুজ মসজিদের পাশেই ৪৫১
ফুট/১৩৮ মিটার ৫৬ তলা উচ্চ বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম মিনারটি হবে
বিশ্বের সবচাইতে উচু ইটের তৈরি মিনার! বিশ্বের সবচাইতে উচু ইটের তৈরি
মিনারটি বর্তমানে রয়েছে ভারতের দিল্লির কুতুব মিনার যার উচ্চতা ৭৩ মিটার =
২৪০ ফিট , আর বিশ্বের সর্বোচ্চ মিনারটি মরক্কোর কাসাব্লাংকায় দ্বিতীয়
হাসান মসজিদে অবস্থিত। এর উচ্চতা ২১০ মিটার (৬৮৯ ফুট) তবে এটি ইটের তৈরি নয়
।
২৭১ শতাংশ জায়গায় নির্মাণাধীন মসজিদের কাজ ইতোমধ্যেই ৭৫% শেষ হয়েছে। নির্মাণাধীন অবস্থায়ই মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় শুরু হয়েছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ
ট্রাস্টের উদ্যাগে নির্মাণাধীন এ মসজিদে থাকবে ২০১টি গম্বুজ। বাংলাদেশ ও
বিশ্বের ইতিহাসে এত বেশি গম্বুজ বিশিষ্ট কোনো মসজিদ এর আগে নির্মাণ করা
হয়নি।
নির্মাণাধীন এ ২০১ গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদে
থাকবে অত্যাধুনিক সব সুবিধা। মসজিদটিতে একসঙ্গে প্রায় ১৫ হাজার মুসল্লি
নামাজ আদায় করতে পারবেন।
২০১ গম্বুজ মসজিদ ভিতরে দেখতে কেমন হবে ?
২০১ গম্বুজ মসজিদে দেয়ালের টাইলসে অংকিত থাকবে পূর্ণ পবিত্র কোরআন শরীফ,
তাই এই মসজিদে প্রবেশ করলে কোন কোরআন শরীফ নিয়ে প্রবেশ করতে হবে না, বসে বা দাড়িয়ে মসজিদের দেয়ালে কোরআন শরীফ পড়া যাবে ।
মসজিদের পশ্চিমের দেয়ালে অংকিত থাকবে সম্পূর্ণ পবিত্র কোরআন। আর মসজিদের প্রধান দরজায় ব্যবহার করা হবে ৫০ মন পিতল।
আজান প্রচারের জন্য মসজিদের পাশে নির্মাণ
করা হবে বাংলাদেশের সবচেয়ে উচুঁ মিনার। উচ্চতার হিসেবে মিনারটি হবে প্রায়
৫৭ তলার সমপরিমাণ অর্থাৎ ৪৫১ ফুট।
মসজিদের পাশে নির্মাণ করা হবে আলাদা ভবন।
ওই ভবেন থাকবে, দুঃস্থ মহিলাদের জন্য বিনামূল্যের হাসপাতাল, এতিমখানা,
বৃদ্ধাশ্রম, দুঃস্থ মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের পূর্ণবাসনের ব্যবস্থা।
মসজিদটির নির্মাণ খরচ ধরা হয়েছে প্রায় ১০০ কোটি টাকা।
ঐতিহাসিক ২০১ গম্বুজ মসজিদের নির্মাণ কাজ
পরিদর্শন করছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যান ট্রাষ্টের চেয়ারম্যান
বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম , স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান এম হোসেন আলী সহ
স্থানীয় গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ।
নির্মাতাদের প্রত্যাশা, শৈল্পিক স্থাপনা
হিসেবে এ মসজিদটি অনন্য বৈশিষ্ট্যের এক প্রতীক হয়ে দাঁড়াবে । ইতোমধ্যেই
(নির্মাণাধীন অবস্থায়) মসজিদটি দেশি-বিদেশি পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে
সক্ষম হয়েছে। প্রতিদিন অসংখ্য দেশি-বিদেশি পর্যটক নির্মাণ কাজ দেখতে ভিড়
জমাচ্ছেন।
মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে ২০১৩
সালের জানুয়ারি মাসে। এ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা
রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের মা রিজিয়া খাতুন।
আশা করা হচ্ছে, ২০১৭ সালের প্রথম দিকে পবিত্র কাবা শরিফের ইমামের উপস্থিতি ও ইমামতির মাধ্যমে মসজিদের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হবে।
নির্মাণাধীন এই মসজিদটির প্রতিমুহূর্তের
আপডেট পেতে অথবা যেকোন পরামর্শ ও আপনার অনুভুতি জানাতে সরাসরি যুক্ত হতে
পারেন তাদের নিজস্ব ফেসবুক পেজে এই লিংকে ক্লিক করে
এবার একনজরে দেখে নিন সেই অপার সৌন্দর্যের মসজিদের নির্মাণকাজ
শীত এলেই একের পর এক বিয়ের নেমন্তন্ন এসে
হাজির হয়। বিয়ের তিথিটা ফ্যাক্টর নয়, একটা-দুটো মাস বাদ দিলে সে তো
সারাবছরই রয়েছে। শীতকালে বিয়ে করার আরও অনেক কারণ থাকে।
এনার্জি
বিয়ের ঝক্কি সামলাতে কালঘাম ছোটে। ৪-৫ দিনের ধকল। সবাই মিলে হাত লাগিয়ে
সারতে হয়। রাত জাগা, প্রভৃতি উৎপাতে এনার্জি খরচ হয় বিস্তর। তাই শীতে অনেক
কাজ করলেও এনার্জিতে ঘাটতি দেখা যায় না।
সাজগোজের ব্যাপারটাও ইমপর্ট্যান্ট
এ দেশের যা আবহাওয়া, শীত বাদে বাকি সময়টায় মেকআপ লাগিয়ে সাজলে মুশকিল।
ঘেমেনেয়ে গলে গলে পড়ে সব সাজ। তাই কনের সাজ হোক বা বরের, শীতে যেমন খুশি
সাজো, কুছ পরোয়া নেহি।
গান শুনতে ইচ্ছে করছে। সঙ্গে নেই কোন স্পিকার বা হেডফোন। কিভাবে গান
শোনার আশা পূরণ করবেন? আপনার হাতের কাছে যদি থাকে সামান্য কিছু উপকরণ তবে
খুব সহজেই নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারবেন স্পিকার। আসুন জেনে নিন স্পিকার
বানানোর কলা-কৌশল।
যা যা লাগবে:
১. কয়েল তার (সর্বোচ্চ ২৬ গজ)
২. একটি প্লাস্টিকের গ্লাস
৩. একটি চুম্বকের টুকরো
৪. একটি পেপার ক্লিপ
৫. পুরাতন হেডফোনের জ্যাক
৬. একটি টেপ
৭. কাগজের টুকরো
৮. একটি স্ক্রু
৯. প্লাস
১০. কাঁচি
৩. সুপার গ্লু গান যেভাবে বানাবেন:
প্রথমে এক টুকরো কাগজকে (২×৬) ইঞ্চি করে দুই টুকরো করুন। চুম্বকের
টুকরোটিকে কাগজের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে গোলাকার তৈরি করুন এবং এক টুকরো টেপ
দিয়ে পেপারটাকে আটকান। অন্য টুকরো পেপারেও চুম্বক প্রবেশ করিয়ে আরও একটি
গোলাকার করে এটিকে টেপ দিয়ে আটকান। দ্বিতীয় গোলাকার কাগজটিকে প্রথমটার
ভেতরে প্রবেশ করান।
এবার একটি কয়েল তার নিন। তারটিকে ৮০ বার পেচান। পেচানো শেষে ২ ইঞ্চি করে
তার অতিরিক্ত রাখুন। পেচানোর পর বস্তুটি দেখতে স্পিকার কয়েলের মতো দেখাবে।
এবার তারগুলোর উপর গ্লু গান দিয়ে আটকে দিন। যাতে তারগুলো ছুটে না যায়।
এবার সেকেন্ড রোল করা পেপার টুকরো টিকে প্রথমটি থেকে বের করুন।
এবার কয়েলের বাইরে কাগজের যে অংশ রয়েছে, সেটাকে কাঁচি দিয়ে চার টুকরো করেন।
গ্লাসটির মধ্যস্থলে গ্লু গান দিয়ে চার কোণায় আটকান। লাগানোর পর মাঝখান
থেকে গোলাকার করে প্লাস্টিকের অংশটি কাটুন যাতে মাঝখানে গোলাকার একটা
বৃত্তের সৃষ্টি হয়।
এই বৃত্তটিকে কেন্দ্র করে ১ সে.মি. মাপের আরও একটি গোলাকার বৃত্ত গ্লাস থেকে কাটুন। এই অতিরিক্ত কাটা প্লাস্টিকটি আর কাজে লাগবে না।
টেপ দিয়ে প্লাস্টিকের বাইরের অংশটিকে ঢেকে দিন। এরপর ভেতরের অংশেও
আরেকটি টেপ লাগান। যাতে আঠালো অংশটা গ্লাসের বাইরের দিকে থাকে। এবার
কয়েলযুক্ত পেপার টুকরোটিকে টেপের আঠালো অংশের উপর সংযুক্ত করেন।
জেমস ক্লিপটাকে প্লাস দিয়ে সোজা করেন। জেমস ক্লিপের এক মাথাকে পেঁচিয়ে কুন্ডলির মতো করুন।
এবার একটি স্ক্রু নিয়ে জেমস ক্লিপের পেচানো অংশটিকে উপরের অংশে সংযুক্ত
করেন। আর অন্য অংশটি সোজা করে গ্লাসের সাথে গ্লু গান দিয়ে সংযুক্ত করেন।
পেঁচানো কয়েলের বাইরে যে ২ ইঞ্চি তার অতিরিক্ত ছিলো তা কাঁচি দিয়ে পরিস্কার করুন। পু্রাতন হেডফোনের চার ইঞ্চি পর্যন্ত তার কাটুন।
কাটার পর ভেতরে তিনটি তার দেখতে পাবেন। কালো, লাল ও হলুদ। একটি তার
মাটির দিকে থাকবে। আর বাকি দুটি তার এলিগেটরের সঙ্গে যুক্ত হবে। অন্য
অংশটি এলিগেটরের মাধ্যমে গ্লাসের তারের সাথে যুক্ত হবে। গ্লাসটি স্পিকারের
এমপ্লিফ্লাইয়ার হিসেবে কাজ করবে। সাউন্ড জোরে শুনতে পাবেন যদি গ্লাসের খোলা
অংশটি আপনার দিকে রাখেন। এবার গান শোনার পালা।
শিশুরা খেলনা পছন্দ করে। আর পানিতে ভাসমান খেলনার প্রতি শিশুদের লোভ
একটু বেশি। একটা বোট পানিতে ভেসে বেড়াচ্ছে দেখতেও মনোমুগ্ধকর। আপনার বাসার
প্রিয় শিশুর হাতে যদি আপনারই বানানো পপ বোট থাকে, তাহলে ব্যাপারটা আনন্দের
বটে। আসুন, জেনে নেই কিভাব পরিত্যক্ত ক্যান দ্বারা পপ বোট বানানো যায়।
যা যা লাগবে
১. একটি খালি কোকের ক্যান
২. ব্লু টেক গাম
৩. দুইটি শক্ত পাইপ
৪. একটি প্লাস্টিকের প্যাকেট
৫. একটি কাঁচি
৬. একটি মার্কার
৭. একটি স্কেল
৮. একটি প্লায়ার্স
৯. একটি স্কচটেপ
১০. একটি স্ট্যাপলার
১১. একটি ছোট মোমবাতির কৌটা
যেভাবে বানাবেন
প্রথমে কাঁচি দিয়ে কোকের ক্যানটির দু’পাশের গোল অংশটি কেটে ফেলুন। এবার
রাউন্ড ক্যানটাকে সোজা করে টেবিলে রাখুন। এবার একটি মার্কার দিয়ে দৈর্ঘ্য x
প্রস্থ (১৮x৬) সেন্টিমিটার করে রেখে চারিদিকের অবশিষ্ট অংশ কেটে ফেলুন।
তারপর লম্বা অংশটিকে মাঝখান বরাবর ভাঁজ করুন। ভাঁজ করা অংশটিকে খুলে এক
পাশে মার্কার ও স্কেলের সাহায্যে চারিদিকে ১ সে.মি. জায়গা পর্যন্ত দাগ দিন।
এবার কাঁচি দিয়ে যেদিকে ভাঁজ করা হয়েছে সেদিক বাদে অন্য তিনদিক থেকে ১
সে.মি. করে কেঁটে নিন।
এবার ব্লু টেক গাম থেকে একটি গামের স্টিক বের করে হাত দিয়ে রোল করে ১/২
সে.মি. পর্যন্ত লম্বা করুন। এবার ক্যানের যে অংশটি থেকে ১ সে.মি. করে কেঁটে
নেয়া হয়েছিলো, সেখানে লম্বালম্বিভাবে গাম লাগিয়ে গামের অতিরিক্ত অংশ কাঁচি
দিয়ে কেটে নিন। এবার গাম লাগানো অংশটিকে গাম ছাড়া অংশের সঙ্গে সংযুক্ত
করেন। লাগানোর পর যে পাশে গাম নেই, সে পাশ্বেও লম্বালম্বি ভাবে গাম লাগান।
ক্যানের যে অংশে ১সে.মি করে অতিরিক্ত রেখে দেয়া হয়েছিলো, সে অংশ গাম
লাগানো অংশের সঙ্গে সংযুক্ত করুন। এবার প্লায়ার্স দিয়ে গাম লাগানো অংশ
গুলোতে চাপ দিন যাতে গামগুলো ভালো করে লেগে যায়। ক্যানের শরীরটি দেখতে এখন
একটি কাগজের প্যাকেটের মতো হবে। এবার কাঁচি দিয়ে ভাঁজ হওয়ার অতিরিক্ত
অংশটিকে কেটে ফেলুন।
আরেকটি ব্লুটেক গাম নিন। এটাকে প্রস্থে ১ সে.মি. পর্যন্ত বৃদ্ধি করুন। এবার দুটি স্ট্র পরপর সংযুক্ত করুন গামটির সঙ্গে।
গাম লাগানো পাইপের অংশটিকে কাগজের প্যাকেট সদৃশ ক্যানের ভেতরে প্রবেশ
করান। এর পর ব্লু টেক গাম দিয়ে প্যাকেটের মুখ ভালো করে বন্ধ করে দিন। এবার
প্যাকেটের যে অংশটুকু খোলা রয়েছে, তা ভাঁজ করে প্লায়ার্স দিয়ে ভালো করে
টাইট দিয়ে দিন। এবার আপনার বোটের ব্রয়লার প্রস্তুত।
এবার পরীক্ষা করার জন্য একটি বাটিতে পানি নিয়ে ব্রয়লারের অংশটুকু ভিজিয়ে
দেখুন। পাইপে ফু দিয়ে দেখুন। কোন দিক দিয়ে পানি প্রবেশ করে কি না! যদি
পানি প্রবেশ করে তাহলে গাম দিয়ে ছিদ্রটি বন্ধ করুন।
বোটের বডি তৈরি করার জন্য প্লাস্টিকের প্যাকেটটির মাঝ বরাবর কেটে ফেলুন।
এবার মাঝখানে কেবিন বানানোর জন্য অন্য পাশ থেকে ছোট একটি অংশ কাটুন। আর বড়
অংশটি দিয়ে একটি জানালা সহ কেবিন বানিয়ে ফেলুন।
যে অংশটিকে অক্ষত রাখা হয়েছে তার মাঝ বরাবর একটি ছিদ্র করুন। এবার
ছিদ্রর উপরে এবং নিচে ব্লু টেক গাম লাগান। পাইপের বড় অংশগুলো ছিদ্র দিয়ে
প্রবেশ করান। যাতে বাঁকানো ছোট অংশটি বডির উপরে থাকে। এবার স্কচটেপ দিয়ে
পাইপগুলোকে প্লাস্টিকের বডির সঙ্গে সংযুক্ত করুন।
এবার পাইপের যে অংশটুকু
বোটের বাইরে যাচ্ছে, সে অংশটুকু কাঁচি দিয়ে কাটুন।
স্ট্যাপলারের সাহায্যে কেবিনটিকে মূল প্লাস্টিক বডির সঙ্গে সংযুক্ত
করুন। এবার ব্লুটেক গাম দিয়ে পাইপের সংযোগস্থল ভালো করে পরীক্ষা করে দেখুন।
এবার আপনার বোটটি পানি নিরোধক হলো।
বোটটির ব্রয়লার ঠিক মতো কাজ করছে কি না দেখার জন্য পাইপের অতিরিক্ত
অংশটির একটি মুখ কাঁচি দিয়ে অফ কাট দিন। পাইপের অংশটিকে ব্রয়লারের সঙ্গে
সংযুক্ত একটি পাইপের মধ্যে প্রবেশ করান। তারপর মুখে পরিস্কার পানি নিয়ে
একটি পাইপ দিয়ে পানি প্রবেশ করান। যদি অন্য পাইপ দিয়ে পানি বের হয়, আপনার
ব্রয়লারটি শতভাগ কাজ করছে।
এবার মোমবাতির কৌঁটা টিতে আগুন লাগিয়ে বোটের যে পাশে ব্রয়লারটি হেলে
আছে, সে পাশে রাখুন। মোমবাতির আগুনে ব্রয়লারটি উত্তপ্ত হবে। তাপশক্তি গতি
শক্তিতে পরিণত হবে। আর চলতে শুরু করবে আপনার বোট।
ভালো ডিমের ভেতরে কোনও গ্যাস থাকে না। কিন্তু পচা ডিমের ভেতর হাইড্রেজেন
সালফাইড গ্যাস থাকে। ভালো ডিমের গড় ঘনত্ব পানির ঘনত্বের চেয়ে বেশি। তাই
ভালো ডিম পানিতে ছেড়ে দিলে সে যতটুকু পানি অপসারণ করে তার ভর ডিমের ভরের
চেয়ে কম। সুতরাং ভালো ডিম পানিতে ডুবে যায়।
অন্য দিকে পচা ডিমের ভেতর হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস ভেসে থাকা ডিমের ওপর
উর্ধমুখী চাপ প্রয়োগ করে। সাথে সাথে ডিমের গড় ঘনত্ব কমে যায়। এতটাই কমে
যায়, পানির গড় ঘনত্বের চেয়ে কম হয়ে যায়। তাই পচা ডিম পানিতে ছেড়ে দিলে সে
যে পরিমাণ পানি অপসারণ করে, তার পচা ডিমের ভরের চেয়ে বেশি। তাই পচা ডিম
পানিতে ভাসে।
জোনাকি এক রহস্যময়ী প্রাণী। সাগরের তলদেশে
অনেক প্রাণী আছে, যারা আলো জ্বালাতে পারে। কিন্তু স্থলভাগে শুধু জোনাকিরই
আছে সেই ক্ষমতা। এই আলো ওরা পেল কোথায়? কীভাবেই বা জ্বলে ওই আলো? আলো মানেই
তাপ, জোনাকি কীভাবে সেই তাপ সহ্য করে? কিংবা আলো জ্বালাতে গিয়ে জোনাকি
জ্বলে-পুড়ে ছাই হয়ে যায় না কেন? জোনাকির দেহের পেছন দিকে বক্স লাইটের মতো
একটা জিনিস আছে। তার ভেতরে থাকে দুই ধরনের রাসায়নিক পদার্থ। লুসিফেরাস ও
লুসিফেরিন। লুসিফেরাস আলো উৎপন্ন করে।
যখন কোনও বস্তু থেকে আলো উৎপন্ন হয়,
সেখানে তাপ উৎপন্ন হয়। বৈদ্যুতিক বাল্বের জ্বালানোর আধ ঘণ্টার মধ্যে
বাল্বটা ভীষণ গরম হয় ওঠে। টিউব লাইট কিংবা অ্যানার্জি সেভিং বাল্ব বেশ গরম
রড। তবে সাধারণ বাল্বের তুলণায় অ্যানার্জি সেভিং লাইটগুলো কম তাপ উৎপন্ন
করে। এজন্যই এদেরকে অ্যানার্জি সেভার বলে। সাধারণ বৈদ্যুতিক বাল্ব যে
পরিমাণ বিদ্যুৎ শক্তি নেয়, তার নব্বুই ভাগ তাপ উৎপাদনে ব্যয় হয়। বাকি দশভাগ
থেকে আসে আলো। এনার্জি সেভার তাপ উৎপন্ন করে। তুলনায় আলো উৎপন্ন করের অনেক
বেশি। জোনাকি পোকার ক্ষেত্রেও অ্যানার্জি সেভের ঘটনা ঘটে। তবে জোনাকি
পোকার এনার্জি সেভিং ক্ষমতা টিউব লাইটের চেয়ে অনেক অনেক বেশি। আসলে জোনাকির
আলো একেবারে ঠাণ্ডা। তাই নিজের আলোয় জোনাকি জ্বলে-পুড়ে ছাই হয়ে যায় না।
লুসিফেরাসের কাজ হচ্ছে জোনাকি পোকার খাদ্য
শক্তিকে কাজে লাগিয়ে আলো ও তাপশক্তি উৎপন্ন করা। লুসিফেরিন উৎপন্ন তাপকে
ঠাণ্ডা করে সেগুলোকেও আলোতে পরিণত করে। আবার উৎপন্ন আলোর বিচ্ছুরণ ঘটানো
কাজটাও করে লুসিফেরিন। সুতরাং জোনাকি পোকা হলো পৃথিবীর সর্বোকৃষ্ট আলো
উৎপাদনকারী প্রাণি।
অন্ধকারে পথ দেখার জন্য জোনাকি আলো জ্বালে
না। জোনাকির আলো আসলে তার ভাষা। মানুষ ভাব বিনিময়ের জন্য কথা বলে। কথা বলে
নিজের মনের কথা আরেক জনকে বোঝাতে পারে। কিন্তু বেশির ভাগ কীট-পতঙ্গই মুখ
দিয়ে শব্দ করতে পারে না। কেউ ডানা ঝাপটে, কেউ পা দিয়ে শব্দ করে ভাবের
আদান-প্রদান করে। জোনাকি সেটাও করতে পারে না। তার ভাব বিনিময়ের একমাত্র
মাধ্যম হলো তার আলো।
জোনাকির আলো একটানা জ্বলে না। একবার জ্বলে
এবং নেভে। সাধারণত সমুদ্রের সিগন্যাল লাইটগুলোও এভাবে জ্বলে আরে নেভে। তাই
বলাই যায় জোনাকি এভাবে আলো জ্বালিয়ে নিভিয়ে অন্যদের কাছে সিগন্যাল পাঠায়।
মানে ভাব বিনিময় করে। প্রজননের জন্যই জোনাকি মূলত আলো জ্বালায়।
পুরুষ জোনাকিগুলো উড়তে উড়তে আলো জ্বালে। অধাৎ সিগন্যাল পাঠায়। সিগন্যাল
পাঠায় স্ত্রী জোনাকির উদ্দেশ্যে। স্ত্রী জোনাকিরা তখন ঝোপের আগায় কিংবা
ঘাসের ওপর বসে থাকে। পুরুষ জোনাকির সিগন্যাল বা সঙ্কেত এসে ধরা পড়ে তাদের
মস্তিষ্কে। স্ত্রী জোনাকিরা তখন সেই সঙ্কেতে সাড়া দেয়। নিজেরাও সঙ্কেত
পাঠায়। সঙ্কেত লক্ষ করে ছুটে যায় পুরুষ জোনাকির কাছে। তারপর তাদের বন্ধুত্ব
হয়। তারপর মিলন।
শত শত জোনাকির সঙ্কেত থেকে সঠিক সঙ্কেতটা স্ত্রী জোনাকি চিনতে পারে কীভাবে?
আসলে প্রত্যেক জোনাকির সঙ্কেতের ধরণ আলাদা
আলাদা। স্ত্রী জোনাকির যে সঙ্কেতটা পছন্দ হয়, ঠিক সেই পুরুষটাকে খুঁজে বের
করে। পৃথিবীতে নানা প্রজাতির জোনাকি আছে। শুধু মাত্র নিজের প্রজাতির
মধ্যেই জোড়া বাঁধে জোনাকিরা। প্রত্যেক জোনাকিই আলোর সঙ্কেতের ধরণ দেখে
বুঝতে পারে সেটা তার স্বজাতির না অন্য প্রজাতির। অন্য প্রজাতির আলোর
সঙ্কেতে সাড়া দেয় না কোন স্ত্রী বা পুরুষ জোনাকি।
কবরস্থানে
ওয়াই ফাই! একটু অবাক করার মতো খবর হলেও সেটািই করতে যাচ্ছে রাশিয়া। মস্কোর
প্রসিদ্ধ তিনটি কবরস্থানে ফ্রি-ওয়াই ফাই দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মস্কো
কর্তৃপক্ষ।
যে তিনটি কবরস্থানে ওয়াই ফাই সেবা
দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সেগুলোতে প্রতিবছরই বহুসংখ্যক পর্যটক আসেন।
ইন্টারনেট সেবা না থাকায় কোথায় কার কবর তা জানতে ভ্রমণকারীদের, এমনকি মৃত
ব্যক্তির স্বজনদেরও বেগ পেতে হতো।
সকলের সুবিধার কথা বিবেচনায় এনে
আগামী বছরের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে এ তিন কবরস্থানকে ইন্টারনেট সেবার আওতায়
আনা হবে বলে জানিয়েছেন কবরস্থানগুলোর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরটেম
ইয়াকিমভ।
ডিজিটাল কবরস্থান প্রসঙ্গে ইয়াকিমভ বিবিসিকে জানান, ‘এই
তিনটি কবরস্থানে বিখ্যাত লোকেরা সমাহিত রয়েছেন। এখানে প্রতিবছর বহুসংখ্যক
মানুষ ভ্রমণের জন্য আসেন। তারা যেনো এই সমস্ত লোকদের তথ্য এবং কবর খুব সহজে
খুজে পায় সে জন্যই আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
এর আগে কবরস্থান
কর্তৃপক্ষ একটি জরিপ চালায়। জরিপে দেখা যায়, কবরস্থানগুলোতে ওয়াই ফাই না
থাকায় লোকজন সেখানে যাওয়ার প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছে।
এ
তিনটি কবর স্থানের মধ্যে নাভোদেভিচ কবরস্থানের নাম-ডাক সব থেকে বেশি।
এখানে বিখ্যাত লেখক আন্তন চেখভ, সাবেক সোভিয়েত নেতা নিকিতা ক্রুশ্চেভ এবং
সাবেক প্রেসিডেন্ট বরিস ইয়েলৎসিনের মতো বিখ্যাত ব্যক্তিদের কবর রয়েছে।
Hotstar is one of the most premium online Entertainment destinations
in India as it hosts lots of online content from various TV channels
such as Star Plus, Asia Net, Life OK, Channel V etc and also some unique
content of its own. So sometimes we may miss an episode or two or we
may simply want to collect all epsiodes of our favorite tv serial so
that we can watch it anytime and anywhere , So here’s the most easy
method to Download Hotstar videos ,TV shows etc right on your Windows
7/8/10 by using Hotstar Downloader Tutorial / Method to Download hotstar Videos using Hotstar Downloader
Once, you have downloaded and Installed Hotstar Video Downloader ,
Navigate to Hotstar.com Website on your browser , and click on any TV
show / Video you want to stream , it will start playing in your browser –
Now here copy the complete URL as shown in the following Image –
After you have copied the URL, return to your desktop and Launch the
installed Hotstar downloader app , by double clicking the icon .
Now, a pop-up Command window will be shown on your screen, In the
command window Paste in the URL of the hotstar Stream as shown below and
press the “Enter” key.
Now, once you’ve pasted the URL in the Video it will list all the
available streams as per the quality available here type in the quality
of stream which you want to download (e.g 360p) as shown in the figure
below & press “Enter” key.
After you have typed in the quality it will ask you whether to play or to download , here type in “d” and hit enter key.
Now, once you have typed in the character “d” your download will begin as shown below –
The “3s @ 1.8 MB/s” indicate that 3 seconds of the
TV show have been downloaded at 1.8 MB/s , That’s it ! Now you can
easily download any Hotstar videos and TV shows of your choice at your
convenience.
The Files are saved in the Folder “c:\hotstardownloader\windows” just make sure you don’t use much off your net bandwidth as the downloader requires some bandwidth to download.
Update !! : HotStar updated their site, we too have
updated our HotStar downloader, Please uninstall any previous versions
and download & re-install the new updated version for a smooth
downloading experience.