আপনার ব্লগে লাইভ পোস্ট আপডেট উইডগেট বসিয়ে নিন ।

আপনার ব্লগে লাইভ পোস্ট আপডেট উইডগেট বসিয়ে নিন ।
 সবাই কেমন আছেন? আজ একটি অনেক চমৎকার উইডগেট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজ যে উইডগেট শেয়ার করছি সেটা আপনার সাইটে আপনি যে সাইটের চান সেই সাইটের অটো লাইভ আপডেট স্ক্রোলিং আকারে দেখাতে থাকবে। অর্থাৎ আপনি যদি কোন নিউজ সাইটের সর্বশেষ নিউজ আপডেট এই উইডগেটে দিতে চান। সেটাও পারবেন! অর্থাৎ এই উইডগেটটি মূলত বানানো হয়েছে আরএসএস ফিডের উপর ভিত্তি করে। অর্থাৎ একটি সাইটের আরএসএস ফিডে আসা সর্বশেষ ফিড বা আপডেটগুলো এখানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্ক্রোলিং করে যাবে। আপনিও কি আপনার সাইটে যেকোন পছন্দের সাইটের আপডেট যুক্ত করতে চান। আপনাদের ব্লগস্পট, ওয়ার্ডপ্রেস কিংবা কোডিং করা যে ওয়েবপেজই হোক না কেন। আশা করি আপনাদের বেসিক জ্ঞান আছে কোন উইডগেট যোগ করার। অর্থাৎ আমি শুধু সোর্স কোড এবং সেটা বিশ্লেষণ করে দিব। আপনি সেই কোড সাইটে যথানিয়মে বসালেই হয়ে গেল! আর প্রথমে উইডগেটটির লাইভ ডেমো নিচে দেখে নিন। তারপর কাজে হাত দিন।


<script type="text/javascript">document.write('<script type="text/javascript" src="' + ('https:' == document.location.protocol ? 'https://' : 'http://') + 'feed.mikle.com/js/rssmikle.js"><' + '/script>');</script><script type="text/javascript">(function() {var params = {rssmikle_url: "http://bdforhad.blogspot.com/feeds",rssmikle_frame_width: "100%",rssmikle_frame_height: "300",frame_height_by_article: "",rssmikle_target: "_blank",rssmikle_font: "Arial, Helvetica, sans-serif",rssmikle_font_size: "12",rssmikle_border: "on",responsive: "on",rssmikle_css_url: "",text_align: "left",text_align2: "justify",corner: "on",scrollbar: "off",autoscroll: "on_mc",scrolldirection: "up",scrollstep: "3",mcspeed: "30",sort: "New",rssmikle_title: "on",rssmikle_title_sentence: "প্রযুক্তির ছোঁয়া",rssmikle_title_link: "http://www.bdforhad.blogspot.com",rssmikle_title_bgcolor: "#0066FF",rssmikle_title_color: "#FFFFFF",rssmikle_title_bgimage: "",rssmikle_item_bgcolor: "#FFFFFF",rssmikle_item_bgimage: "",rssmikle_item_title_length: "100",rssmikle_item_title_color: "#0066FF",rssmikle_item_border_bottom: "on",rssmikle_item_description: "title_only",item_link: "off",rssmikle_item_description_length: "150",rssmikle_item_description_color: "#666666",rssmikle_item_date: "gl1",rssmikle_timezone: "Etc/GMT",datetime_format: "%b %e, %Y %l:%M:%S %p",item_description_style: "text",item_thumbnail: "full",article_num: "10",rssmikle_item_podcast: "off",keyword_inc: "",keyword_exc: ""};feedwind_show_widget_iframe(params);})();</script><div style="font-size:10px; text-align:center; "><a href="http://www.bdforhad.blogspot.com" rel="dofollow" target="_blank" style="color:#CCCCCC;">BD FORHAD</a></div>

এবার আসি কোড বিশ্লেষণে। উপরের কোডটি আপনার সাইটে বসাতে হবে। তারপর সেখানে এডিট করতে হবে সামান্য। কোডগুলোতে দেখতে পাবেন দুইটি রঙিন রঙে দাগানো লেখা আছে। প্রথম লেখা অর্থাৎ http://bdforhad.blogspot.com/feeds এই লিংকের বদলে আপনি যে সাইটের আপডেট দিতে চান সেটার আরএসএস ফিড লিংক দিন। আর ব্লগার মারুফ ডট কম লেখাটির জায়গায় আপনি উইডগেটের টাইটেল বা ওয়েবসাইটটির নাম কিংবা আপনার ইচ্ছেমত যা খুশি দিতে পারেন। আর দৈর্ঘ্য প্রস্থ নিয়ে ভাববেন না। এই উইডগেট আপনার পজিশন অনুযায়ী মানিয়ে যাবে। এছাড়াও এটা রেসপন্সিভ হওয়ার কারণে মোবাইলেও দেখা যাবে ভালো। তারপর সেভ করুন। ব্যাস, যোগ হয়ে গেছে এই অসাধারন উইডগেটটি।

পাসওয়ার্ড জানলেও আর হ্যাক হবে না আপনার মুল্যবান জিমেইল অ্যাকাউন্ট !

পাসওয়ার্ড জানলেও আর হ্যাক হবে না আপনার মুল্যবান জিমেইল অ্যাকাউন্ট !
জিমেইলের পাসওয়ার্ড যদি সবাই জেনে যায়, তাহলেও কেউ চাইলেও আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না। এর জন্য প্রথমে জিমেইল লগইন করে ওপরে ডানপাশে আপনার ছবির আইকনে ক্লিক করে তারপর My Account-এ ক্লিক করুন বা সরাসরি https://myaccount.google.com ঠিকানায় যান। তারপর Sign-in & security-তে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে একটু নিচে ডানপাশে 2-step verification: off-এ ক্লিক করুন। - See more at: http://www.somoyerkonthosor.com/archives/316720#sthash.BmKnzRa0.dpuf

 জিমেইলের পাসওয়ার্ড যদি সবাই জেনে যায়, তাহলেও কেউ চাইলেও আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না। এর জন্য প্রথমে জিমেইল লগইন করে ওপরে ডানপাশে আপনার ছবির আইকনে ক্লিক করে তারপর My Account-এ ক্লিক করুন বা সরাসরি https://myaccount.google.com ঠিকানায় যান। তারপর Sign-in & security-তে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে একটু নিচে ডানপাশে 2-step verification: off-এ ক্লিক করুন। তারপর Start Setup বাটনে ক্লিক করুন। পুনরায় আবার লগ-ইন করার পেজ এলে লগইন করুন। এখন Phone number: বক্সে আপনার মোবাইল নম্বর লিখে Send Code বাটনে ক্লিক করুন। আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে। কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Verify-এ ক্লিক করুন। এখন Next-এ ক্লিক করুন। তারপর Confirm-এ ক্লিক করুন।  এখন থেকে প্রতিবার আপনার কম্পিউটার ছাড়া অন্য কোনো কম্পিউটার থেকে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে লগইন করতে চাইলে আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে এবং সেই কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Verify-এ ক্লিক করলেই আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা যাবে। আপনার ফোন নম্বর যদি হারিয়ে ফেলেন, তাহলে যেকোনো সময় আপনার কম্পিউটার থেকে জিমেইলে লগইন করে ফোন নম্বর পরিবর্তন করতে পারবেন বা এই সুবিধা বাদ দিতে পারবেন।  অনেক সময় মোবাইলে এসএমএসের সাহায্যে কোড আসতে দেরি হতে পারে। এ জন্য চাইলে Google Authenticator নামের একটি অ্যাপ নামিয়ে নিতে পারেন। এসএমএসে কোডের বাইরে এ অ্যাপে ৩০ সেকেন্ড পরপর একটি কোড আসবে। সেটি দিয়েও চাইলে Verify করতে পারবেন। তবে আপনি এসএমএস কোড না অ্যাপের মাধ্যমে আসা কোড ব্যবহার করবেন, তা শুরুতে নির্বাচন করে নিতে হবে। অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস দুই সংস্করণেই পাওয়া যাবে।
তারপর Start Setup বাটনে ক্লিক করুন। পুনরায় আবার লগ-ইন করার পেজ এলে লগইন করুন। এখন Phone number: বক্সে আপনার মোবাইল নম্বর লিখে Send Code বাটনে ক্লিক করুন। আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে। কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Verify-এ ক্লিক করুন। এখন Next-এ ক্লিক করুন। তারপর Confirm-এ ক্লিক করুন।
এখন থেকে প্রতিবার আপনার কম্পিউটার ছাড়া অন্য কোনো কম্পিউটার থেকে আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে লগইন করতে চাইলে আপনার মোবাইলে একটি কোড নম্বর আসবে এবং সেই কোড নম্বরটি কোড বক্সে লিখে Verify-এ ক্লিক করলেই আপনার জিমেইল অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করা যাবে। আপনার ফোন নম্বর যদি হারিয়ে ফেলেন, তাহলে যেকোনো সময় আপনার কম্পিউটার থেকে জিমেইলে লগইন করে ফোন নম্বর পরিবর্তন করতে পারবেন বা এই সুবিধা বাদ দিতে পারবেন।
অনেক সময় মোবাইলে এসএমএসের সাহায্যে কোড আসতে দেরি হতে পারে। এ জন্য চাইলে Google Authenticator নামের একটি অ্যাপ নামিয়ে নিতে পারেন। এসএমএসে কোডের বাইরে এ অ্যাপে ৩০ সেকেন্ড পরপর একটি কোড আসবে। সেটি দিয়েও চাইলে Verify করতে পারবেন। তবে আপনি এসএমএস কোড না অ্যাপের মাধ্যমে আসা কোড ব্যবহার করবেন, তা শুরুতে নির্বাচন করে নিতে হবে। অ্যাপটি অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস দুই সংস্করণেই পাওয়া যাবে।
- See more at: http://www.somoyerkonthosor.com/archives/316720#sthash.BmKnzRa0.dpuf
জিমেইলের পাসওয়ার্ড যদি সবাই জেনে যায়, তাহলেও কেউ চাইলেও আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না। এর জন্য প্রথমে জিমেইল লগইন করে ওপরে ডানপাশে আপনার ছবির আইকনে ক্লিক করে তারপর My Account-এ ক্লিক করুন বা সরাসরি https://myaccount.google.com ঠিকানায় যান। তারপর Sign-in & security-তে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে একটু নিচে ডানপাশে 2-step verification: off-এ ক্লিক করুন। - See more at: http://www.somoyerkonthosor.com/archives/316720#sthash.BmKnzRa0.dpuf
জিমেইলের পাসওয়ার্ড যদি সবাই জেনে যায়, তাহলেও কেউ চাইলেও আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না। এর জন্য প্রথমে জিমেইল লগইন করে ওপরে ডানপাশে আপনার ছবির আইকনে ক্লিক করে তারপর My Account-এ ক্লিক করুন বা সরাসরি https://myaccount.google.com ঠিকানায় যান। তারপর Sign-in & security-তে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে একটু নিচে ডানপাশে 2-step verification: off-এ ক্লিক করুন। - See more at: http://www.somoyerkonthosor.com/archives/316720#sthash.BmKnzRa0.dpuf
জিমেইলের পাসওয়ার্ড যদি সবাই জেনে যায়, তাহলেও কেউ চাইলেও আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না। এর জন্য প্রথমে জিমেইল লগইন করে ওপরে ডানপাশে আপনার ছবির আইকনে ক্লিক করে তারপর My Account-এ ক্লিক করুন বা সরাসরি https://myaccount.google.com ঠিকানায় যান। তারপর Sign-in & security-তে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে একটু নিচে ডানপাশে 2-step verification: off-এ ক্লিক করুন। - See more at: http://www.somoyerkonthosor.com/archives/316720#sthash.BmKnzRa0.dpuf
জিমেইলের পাসওয়ার্ড যদি সবাই জেনে যায়, তাহলেও কেউ চাইলেও আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে পারবে না। এর জন্য প্রথমে জিমেইল লগইন করে ওপরে ডানপাশে আপনার ছবির আইকনে ক্লিক করে তারপর My Account-এ ক্লিক করুন বা সরাসরি https://myaccount.google.com ঠিকানায় যান। তারপর Sign-in & security-তে ক্লিক করুন। নতুন পেজ এলে একটু নিচে ডানপাশে 2-step verification: off-এ ক্লিক করুন। - See more at: http://www.somoyerkonthosor.com/archives/316720#sthash.BmKnzRa0.dpuf

তাইওয়ানে ডাটা সেন্টার খুলবে ফেসবুক?

তাইওয়ানে ডাটা সেন্টার খুলবে ফেসবুক?

এশিয়া-প্রশান্ত অঞ্চলে ফেসবুকের প্রথম ডাটা সেন্টার হবে তাইওয়ানে। গুগলের সাথে যৌথভাবে এই
ডাটা সেন্টার নির্মাণে খরচ হবে ১০ বিলিয়ন তাইওয়ানিজ ডলার। বুধবার তাইওয়ানের এক সরকারি কর্মকর্তা বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে এ খবর জানিয়েছেন।
মধ্য তাইওয়ানের চাংহুয়া কাউন্টির ম্যাজিস্ট্রেট ওয়েই মিং-কু জানান, ‘৬ একর জায়গাতে প্রাথমিকভাবে ডাটা সেন্টার নির্মাণের কাজ শুরু হবে। এরপর আরো ২০ একর পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে ডাটা সেন্টারের জায়গা।’
ওয়েই আরো জানান, ‘আমরা সার্বক্ষণিক বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ ব্যবস্থা নিশ্চিত করেছি। আমাদের আশা বিনিয়োগকারীরা তাইওয়ানের আসবেন।’
এশিয়ার বাজারের কথা চিন্তা করে এর আগে চাংহুয়া কাউন্টিতে ডাটা সেন্টার বানিয়েছিল গুগল। তবে ফেসবুক এখনো এই ডাটা সেন্টারের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা দেয়নি।
ফেসবুকের এক মুখপাত্র ইমেইলে জানিয়েছেন, ‘বিশ্বব্যাপী আমাদের কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। আর তাই বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের অবাধ তথ্য প্রবাহের কথা চিন্তা করে আমরা প্রায়ই নতুন ডাটা সেন্টার তৈরি করার পরিকল্পনা করছি বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে। তবে এখনই ঘোষণা দেওয়ার মতো তেমন কোনো তথ্য নেই।’
এশিয়াতে এখনো কোনো ডাটা সেন্টার খোলেনি ফেসবুক। যদি তাইওয়ানে সত্যিই তারা ডাটা সেন্টার খোলে তাহলে সেটাই হবে এশিয়ায় ফেসবুকের প্রথম ডাটা সেন্টার। ফেসবুকের পাঁচটি ডাটা সেন্টারের চারটি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত এবং একটি রয়েছে সুইডেনে।

ফেসবুক খোলা আমাদের ইচ্ছের ওপর নয় : তারানা

ফেসবুক খোলা আমাদের ইচ্ছের ওপর নয় : তারানা

ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম আবারও জানিয়েছেন, সাময়িকভাবে বন্ধ ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত তাঁর হাতে নেই। এ সিদ্ধান্ত দেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আজ বুধবার আন্তর্জাতিক কন্যা শিশু দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তারানা হালিম এ কথা বলেন। রাজধানীতে কানাডা হাইকমিশনে ওই অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয় বলে বার্তা সংস্থা ইউএনবি জানিয়েছে।
তারানা হালিম বলেন, ‘আমাদের ইচ্ছের ওপর এটা (ফেসবুক ও অন্যান্য মাধ্যম) খোলা নির্ভর করছে না। এটা নির্ভর করছে নাগরিকরা সম্পূর্ণ নিরাপদ আছে কি না, তা দেখার জন্য প্রতিজ্ঞ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সরকারের ওপর।
তারানা হালিম বলেন, ‘আমরা একটি মানুষের জীবনও বিপন্ন করতে চাই না।’ তিনি আরো বলেন, ‘অসুবিধাটা মেনে সরকারের এ সিদ্ধান্তকে সম্মান করার চেষ্টা করুন।’

তারানা হালিমের চিঠিতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের জবাব, কি বলেছে ফেসবুক ? খুলবে কি ফেসবুক ?

তারানা হালিমের চিঠিতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষের জবাব, কি বলেছে ফেসবুক ? খুলবে কি ফেসবুক ?
 Screenshot_6
ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের আলোচনার প্রস্তাবে সাড়া দিয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। গতকাল সোমবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠানোর কথা জানিয়েছিলেন তারানা হালিম। পরদিনই ই-মেইলের মাধ্যমে উত্তর পাঠিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। আগামী বছরের জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে আলোচনায় বসার আগ্রহ দেখিয়েছেন তারা। আজ মঙ্গলবার ফেসবুকের পাবলিক পলিসি ডিরেক্টর (ভারত, দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া) আঁখি দাশ ই-মেইলে বাংলাদেশের প্রতিমন্ত্রীর চিঠির জবাব দিয়েছেন বলে মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে। সূত্রটি জানায়, আগামী ৬ জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশে এসে আলোচনায় বসার বিষয়ে আগ্রহ দেখিয়েছেন তারা। কিন্তু মন্ত্রণালয় চাচ্ছে, ডিসেম্বরের মধ্যেই বৈঠকের তারিখটি নির্ধারণ করতে। আগামীকাল বুধবার এ বিষয়ে আরেকটি চিঠি পাঠাবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ। সূত্র জানায়, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে আলোচনার প্রস্তাব দিয়ে পাঠানো চিঠিতে যেসব বিষয় উল্লেখ করা হয়েছিল সবগুলোর বিষয়েই আলোচনা করতে সম্মত হয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সাইবার নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে ফেসবুকের মাধ্যমে নারীর প্রতি হয়রানি, ধর্মীয় উস্কানি, রাজনৈতিক অস্থিরতার মতো বিষয়গুলো ঠেকাতে ফেসবুকের সঙ্গে চুক্তি করার লক্ষ্যে বিশদ আলোচনার প্রস্তাব দিয়ে গতকাল সোমবার ফেসবুকের এশিয়া-প্যাসিফিক কার্যালয়ে বাংলাদেশের তরফে চিঠি পাঠানো হয়।

জেনে নিন কোরআনের ১১৪টি সূরার আরবি ও বাংলা নাম।

জেনে নিন কোরআনের ১১৪টি সূরার আরবি ও বাংলা নাম।


আমরা সবাই জানি কোরআনে ১১৪টি সূরা রয়েছে। কোরআনের ১১৪টি সূরার আরবি ও বাংলা নাম নিচে দিলাম দেখেন-
১. আল ফাতিহা (সূচনা)
২. আল বাকারা (বকনা-বাছুর)
৩. আল ইমরান (ইমরানের পরিবার)
৪. আন নিসা (নারী)
৫. আল মায়িদাহ (খাদ্য পরিবেশিত টেবিল)
৬. আল আনআম (গৃহপালিত পশু)
৭. আল আরাফ (উচু স্থানসমূহ),
৮. আল আনফাল (যুদ্ধে-লব্ধ ধনসম্পদ),
৯. আত তাওবাহ্ (অনুশোচনা),
১০. ইউনুস (নবী ইউনুস),
১১. হুদ (নবী হুদ),
১২. ইউসুফ (নবী ইউসুফ),
১৩. আর রা’দ (বজ্রপাত),
১৪. ইব্রাহীম (নবী ইব্রাহিম),
১৫. আল হিজর (পাথুরে পাহাড়),
১৬. আন নাহল (মৌমাছি),
১৭. বনী-ইসরাঈল (ইহুদী জাতি),
১৮. আল কাহফ (গুহা),
১৯. মারইয়াম (মারইয়াম (ঈসা নবীর মা))
২০. ত্বোয়া-হা (ত্বোয়া-হা),
২১. আল আম্বিয়া (নবীগণ),
২২. আল হাজ্জ্ব (হজ্জ),
২৩. আল মু’মিনূন (মুমিনগণ),
২৪. আন নূর (আলো),
২৫. আল ফুরকান (সত্য মিথ্যার পার্থক্য নির্ধারণকারী গ্রম্থ),
২৬. আশ শুআরা (কবিগণ),
২৭. আন নম্‌ল (পিপীলিকা),
২৮. আল কাসাস (কাহিনী),
২৯. আল আনকাবূত (মাকড়শা),
৩০. আর রুম (রোমান জাতি),
৩১. লোক্‌মান (একজন জ্ঞানী ব্যাক্তি),
৩২. আস সেজদাহ্ (সিজদা),
৩৩. আল আহ্‌যাব (জোট),
৩৪. সাবা (রানী সাবা/শেবা),
৩৫. ফাতির (আদি স্রষ্টা),
৩৬. ইয়াসীন (ইয়াসীন),
৩৭. আস ছাফ্‌ফাত (সারিবদ্ধভাবে দাঁড়ানো),
৩৮. ছোয়াদ (আরবি বর্ণ),
৩৯. আয্‌-যুমার (দলবদ্ধ জনতা),
৪০. আল মু’মিন (বিশ্বাসী)
৪১. হা-মীম সেজদাহ্ (সুস্পষ্ট বিবরণ),
৪২. আশ্‌-শূরা (পরামর্শ),
৪৩. আয্‌-যুখরুফ (সোনাদানা),
৪৪. আদ-দোখান (ধোঁয়া),
৪৫. আল জাসিয়াহ (নতজানু),
৪৬. আল আহ্‌ক্বাফ (বালুর পাহাড়),
৪৭. মুহাম্মদ (নবী মুহাম্মদ),
৪৮. আল ফাত্‌হ (বিজয়, মক্কা বিজয়),
৪৯. আল হুজুরাত (বাসগৃহসমুহ),
৫০. ক্বাফ (ক্বাফ),
৫১. আয-যারিয়াত (বিক্ষেপকারী বাতাস),
৫২. আত্ব তূর (পাহাড়),
৫৩. আন-নাজম (তারা),
৫৪. আল ক্বামার (চন্দ্র)
৫৫. আর রাহমান (পরম করুণাময়)
৫৬. আল ওয়াক্বিয়াহ্‌ (নিশ্চিত ঘটনা)
৫৭. আল হাদীদ (লোহা)
৫৮. আল মুজাদালাহ্ (অনুযোগকারিণী),
৫৯. আল হাশ্‌র (সমাবেশ),
৬০. আল মুম্‌তাহিনাহ্ (নারী, যাকে পরীক্ষা করা হবে),
৬১. আস সাফ (সারবন্দী সৈন্যদল),
৬২. আল জুমুআহ (সম্মেলন/শুক্রবার),
৬৩. আল মুনাফিকূন (কপট বিশ্বাসীগণ),
৬৪. আত তাগাবুন (মোহ অপসারণ),
৬৫. আত ত্বালাক (তালাক),
৬৬. আত তাহ্‌রীম (নিষিদ্ধকরণ),
৬৭. আল মুল্‌ক (সার্বভৌম কতৃত্ব),
৬৮. আল ক্বলম (কলম),
৬৯. আল হাক্কাহ (নিশ্চিত সত্য),
৭০. আল মাআরিজ (উন্নয়নের সোপান),
৭১. নূহ (নবী নূহ)
৭২. আল জ্বিন (জ্বিন সম্প্রদায়)
৭৩. আল মুয্‌যাম্মিল (বস্ত্রাচ্ছাদনকারী)
৭৪. আল মুদ্দাস্‌সির (পোশাক পরিহিত),
৭৫. আল ক্বিয়ামাহ্ (পুনরু্ত্তান),
৭৬. আদ দাহ্‌র (মানুষ),
৭৭. আল মুরসালাত (প্রেরিত পুরুষগণ),
৭৮. আন্‌ নাবা (মহাসংবাদ),
৭৯. আন নাযিয়াত (প্রচেষ্টাকারী),
৮০. আবাসা (তিনি ভ্রুকুটি করলেন),
৮১. আত তাক্‌ভীর (অন্ধকারাচ্ছন্ন),
৮২. আল ইন্‌ফিতার (বিদীর্ণ করা),
৮৩. আত মুত্বাফ্‌ফিফীন (প্রতারণা করা),
৮৪. আল ইন্‌শিকাক (খন্ড-বিখন্ড করণ),
৮৫. আল বুরুজ (নক্ষত্রপুন্জ),
৮৬. আত তারিক্ব (রাতের আগন্তুক),
৮৭. আল আ’লা (সর্বোন্নত),
৮৮. আল গাশিয়াহ্‌ (বিহ্বলকর ঘটনা),
৮৯. আল ফাজ্‌র (ভোরবেলা),
৯০. আল বালাদ (নগর),
৯১. আশ শামস (সূর্য),
৯২. আল লাইল (রাত্রি),
৯৩. আদ দুহা (পূর্বান্হের সুর্যকিরণ),
৯৪. আল ইনশিরাহ (বক্ষ প্রশস্তকরণ),
৯৫. আত ত্বীন (ডুমুর),
৯৬. আল আলাক (রক্তপিন্ড),
৯৭. আল ক্বাদর (মহিমান্বিত),
৯৮. আল বাইয়্যিনাহ (সুস্পষ্ট প্রমাণ),
৯৯. আল যিল্‌যাল (ভূমিকম্প),
১০০. আল আদিয়াত (অভিযানকারী),
১০১. আল ক্বারিয়াহ (মহাসংকট),
১০২. আত তাকাসুর (প্রাচুর্যের প্রতিযোগিতা),
১০৩. আল আছর (সময়),
১০৪. আল হুমাযাহ (পরনিন্দাকারী),
১০৫. আল ফীল (হাতি),
১০৬. কুরাইশ (কুরাইশ গোত্র),
১০৭. আল মাউন (সাহায্য-সহায়তা),
১০৮. আল কাওসার (প্রাচুর্য),
১০৯. আল কাফিরুন (অবিশ্বাসী গোষ্ঠী),
১১০. আন নাসর (স্বর্গীয় সাহায্য),
১১১. আল লাহাব (জ্বলন্ত অংগার),
১১২. আল ইখলাস (একত্ব)
১১৩. আল ফালাক (নিশিভোর)
১১৪. আন নাস (মানবজাতি)
সংগৃহীত

মোবাইল কিংবা স্কাইপে বিয়ে? জেনে নিন ইসলাম কি বলে...

মোবাইল কিংবা স্কাইপে বিয়ে? জেনে নিন ইসলাম কি বলে...
biye_43045 মোবাইল ফোনে বিয়ে বলতে বোঝানো হয় আক্বদের অনুষ্ঠানে কোনো কারণে বর-কনের মধ্য থেকে কোনো একজনের উপস্থিতি সম্ভব না হলে উপস্থিত পক্ষের কোনো একজন সাক্ষীদের সামনে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে অনুপস্থিত পক্ষকে বিবাহের প্রস্তাব দেওয়া।অনুপস্থিত পক্ষ সাক্ষীদের কাছ থেকে দূরে বহু দূরে অবস্থান করে অপর প্রান্ত থেকে তা কবুল করে নেওয়া।
ইসলামের দৃষ্টিতে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সম্পাদিত এ ধরনের বিবাহের হুকুম: শরয়ি দৃষ্টিকোণে বিবাহ সহিহ হওয়ার জন্য কিছু মৌলিক শর্ত রয়েছে। যেগুলোর কোনো একটি শর্তের অনুপস্থিতি শরিয়ত মোতাবেক নিকাহ অশুদ্ধ হয়ে যেতে পারে।
গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি মৌলিক শর্ত হচ্ছে-
১.বর-কনের ইজাব কবুল দুজন যোগ্য সাক্ষীর সামনে সম্পাদন হওয়া। ইজাব যেসব সাক্ষীর সামনে হবে কবুল, ঠিক সেই সাক্ষীদের উপস্থিতিতেই হতে হবে।
২.সাক্ষীদ্বয় বর-কনের ইজাব-কবুল সরাসরি শুনতে হবে।
৩.ইজাব ও কবুল একই মজলিসে(বৈঠকে) সম্পাদন হওয়া আবশ্যক।
৪.ইজাব-কবুল উভয় সাক্ষীর একসঙ্গে শুনতে হবে। উপরের শর্ত গুলো যদি মোবাইল কিংবা স্কাকাইপ এর মাধ্যমে সম্পন্ন করা সম্ভব হয় তাহলে বিয়ে সম্পন্ন হয়ে যাবে ইনশা আল্লাহ।
শরিয়তে আরো কিছু গায়েবায়ানা বিয়ের ব্যাবস্থা রয়েছেঃ
১.বর বিবাহের প্রস্তাব দিয়ে কনেকে বা কনের নিযুক্ত উকিলকে চিঠি লিখবে। চিঠি কনের বা কনের নিযুক্ত উকিলের হস্তগত হলে শরিয়তসম্মত সাক্ষীদের সামনে ওই চিঠি পাঠ করা হবে। পাঠ শেষে কনে বা নিযুক্ত উকিল ওই মজলিসেই বলবে যে, আমি বা কনের পক্ষে আমি বিবাহ কবুল করলাম। তাহলে বিবাহ সম্পন্ন হয়ে যাবে।
২.কনে বিবাহের প্রস্তাব দিয়ে বরকে বা বরের নিযুক্ত উকিলকে চিঠি লিখবে। চিঠি বরের বা বরের নিযুক্ত উকিলের হস্তগত হলে শরিয়তসম্মত সাক্ষীদের সামনে ওই চিঠি পাঠ করা হবে। পাঠ শেষে বর বা নিযুক্ত উকিল ওই মজলিসেই বলবে যে, আমি বা বরের পক্ষে আমি বিবাহ কবুল করলাম। তাহলে বিবাহ সম্পন্ন হয়ে যাবে।
৩.প্রবাসীরা দেশে অবস্থিত কাউকে নিজের বিবাহের উকিল নিযুক্ত করে তাকে বলে দেবে যে ‘অমুক মেয়ের সঙ্গে তুমি আমার বিবাহ সম্পাদন করে দাও’ এরপর ওই উকিল দুজন শরিয়তসম্মত সাক্ষীর সামনে নিজ মুয়াক্কিলের পক্ষ থেকে সরাসরি কনের সঙ্গে বা কনের পক্ষ থেকে নিযুক্ত উকিলের সঙ্গে ইজাব-কবুল করে নেবে।
৪.অথবা চিঠি বা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বর, কনেকে বা কনে, বরকে নিজের বিয়ের উকিল নিযুক্ত করবে। তখন উকিল বর হোক বা কনে শরিয়ত মোতাবেক সাক্ষীদের সামনে বলবে- তোমরা সাক্ষী থাকো আমি আমার মুয়াক্কিল অমুকের বিবাহ আমার সঙ্গে সম্পাদন করলাম। তাহলে বিবাহ সম্পন্ন হয়ে যাবে।
প্রবাসীদের জন্য ওপরে উল্লিখিত চারটি পদ্ধতির যেকোনো একটি অবলম্বন করার অনুমতি রয়েছে। তবে তৃতীয় পদ্ধতিটি আমাদের দেশের সমাজের জন্য মানানসই। সবশেষে বলব যে, মোবাইলে প্রকৃতপক্ষে বিবাহ সহিহ হয় না।
হ্যাঁ, তবে উকিল বানিয়ে এভাবে করা সহিহ। যে তাদের পক্ষ থেকে উকিল হয়ে বিবাহের আকদ করাতে পারে। সর্বোপরি বিয়ে হলো একটি সামাজিক বন্ধন যার মাধ্যমে শুধু স্বামী স্ত্রীই নয় বরং উভয় ফ্যামিলির সেতু বন্ধনের পথ তৈরী হয়,বিয়ের অনুষ্ঠান উভয় পরিবারের মধ্যে একটি আনন্দ ঘন মুহূর্ত থাকে।
উপস্থিত সকলে বর কনের সুখের জন্য দোয়া করে থাকেন, কিন্তু মোবাইল ফোনে বিয়া হলে সেই আনন্দ টা আর থাকেনা এমন কি বিয়ে অনুষ্ঠানে ইমাম সাহেবের খুতবা শোনার সওয়াব থেকেও বঞ্চিত হয়।

যেসব দেশে ফেসবুক নিষিদ্ধ।

যেসব দেশে ফেসবুক নিষিদ্ধ।


বিভিন্ন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন দেশে প্রায়ই বন্ধ করা হয় সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় মাধ্যম ফেসবুক। কোনো কোনো দেশ একদিনের মাথায় নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেও কোনো কোনো দেশে চিরস্থায়ীভাবেই বন্ধ করে দেওয়া হয় সামাজিক যোগাযোগের এই মাধ্যমকে। আবার চীনের মতো জনবহুল এবং প্রযুক্তিবান্ধব দেশ ফেসবুকের বিকল্প হিসেবে চালু করেছে নিজস্ব সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট।
নানা দেশে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটের ওপর নিষেধাজ্ঞা বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে ইনডেক্স অন সেন্সরশিপ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। সেখানে বিভিন্ন দেশে ফেসবুক বন্ধের কারণ এবং সময়সীমা তুলে ধরা হয়েছে।
উত্তর কোরিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এমনিতেই রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব চলছে দেশটির। কখনো কখনো এই দ্বন্দ্ব গড়িয়েছে সাইবার যুদ্ধে। উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাসীন দলের নেতা কিম জং উন তার দেশে সব সময়ই ইন্টারনেট ব্যবহার সীমিত রেখেছেন। বিভিন্ন সময় আরোপ করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা।
মজার বিষয় হচ্ছে উত্তর কোরীয় নাগরিকরা সীমিতভাবে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পেলেও উত্তর কোরিয়ার অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকরা থ্রিজি ইন্টারনেট সংযোগ ব্যবহারের সুযোগ পান। উত্তর কোরিয়ায় আন্তযোগাযোগের জন্য সীমিত আকারে কোয়াংমিয়ং (Kwangmyong) নামের ইন্ট্রানেট ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। যদিও সেখানে শুধুমাত্র জন্মদিনের শুভেচ্ছা ছাড়া অন্য কিছু পোস্ট করার সুযোগ কম!
পিয়ংইয়ং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির কিছু শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকরা তাঁদের বিশেষায়িত ল্যাবে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পান। কিন্তু সরকারি বিধিনিষেধের কারণে সহসা কেউ সে সুযোগ কাজে লাগাতে চান না। ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে উত্তর কোরিয়ায় সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। সেখানে সোশ্যাল মিডিয়া গবেষক রামেস্ট শ্রিনিবাসন জানিয়েছেন, ‘উত্তর কোরিয়া হচ্ছে এমন একটা দেশ যেখানে প্রত্যেকটি কম্পিউটার বা প্রযুক্তিতে সরকারি নজরদারি রয়েছে। সফটওয়্যার থেকে হার্ডওয়্যার সবকিছুতেই সরকারি বিধিনিষেধ জারি আছে’।
ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের আরেক বিপক্ষ শক্তি ইরান। এই দেশেও বন্ধ রয়েছে ফেসবুক। তবে মজার বিষয় হচ্ছে সাধারণ জনগণের ফেসবুকে প্রবেশাধিকার না থাকলেও রাজনৈতিক নেতাদের ফেসবুক এবং টুইটার অ্যাকাউন্ট সক্রিয় রয়েছে। ইরানের সপ্তম এবং বর্তমান প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি ক্ষমতায় আসেন ২০১৩ সালে। নির্বাচনী প্রচারণায় সোশ্যাল মিডিয়াকে ব্যবহার করেছিলেন রুহানি। এমনকি তাঁর ফেসবুক এবং টুইটার দুটি অ্যাকাউন্ট এখনো সক্রিয়। সেখান থেকে ইরানি সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ এবং রাজনৈতিক খবরাখবর প্রচার করা হয়।
যেহেতু দেশটিতে ফেসবুক এবং টুইটার বন্ধ রয়েছে, তাই রুহানিকে এসব সোশ্যাল মিডিয়া সাইট ব্যবহার করতে হয় প্রক্সি সার্ভার দিয়ে। ২০০৯ সালে নির্বাচনের সময় প্রথম বিরোধী দলের প্রচারণা ঠেকাতে ইরানে ফেসবুক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। এ বছরের মে মাসে ইরান সরকার সর্বশেষ ঘোষণা দেয় যে, সহসা সোশ্যাল মিডিয়া খুলে দেওয়া হবে না।
চীন
‘দ্য গ্রেট ফায়ারওয়াল অব চায়না’ নামে  ইন্টারনেটের ওপর সেন্সরশিপ এবং নজরদারি বজায় রেখেছে চীনা সরকার। ২০০৯ সালে ‘উরুমকি দাঙ্গা’র পর ফেসবুক বন্ধ করে দেওয়া হয় চীনে। মুসলিম জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত চীনের স্বায়ত্তশাসিত উইঘুর অঞ্চলের রাজধানী উরুমকিতে ২০০৯ সালের ৫ জুলাই ছড়িয়ে পড়েছিল দাঙ্গা। বিচ্ছিন্নভাবে চলা সে দাঙ্গায় প্রাণ হারায় ১৯৭ জন।
দাঙ্গার পরিকল্পনা এবং যোগাযোগে ফেসবুক ব্যবহার করা হচ্ছে এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সে সময় সারা দেশে ফেসবুক বন্ধ করে দেয় চীনা সরকার। এর পর থেকে বিভিন্ন সময়ে ইন্টারনেটের ওপর আরো কড়াকড়ি আরোপ করে চীনা সরকার। ২০১৩ সালে সীমিত আকারে সেই নিষেধাজ্ঞা শিথিল করেছিল চীনা সরকার। যদিও তা সাংহাইয়ের মুক্তবাণিজ্য এলাকার মাত্র ১৭ বর্গমাইলের মধ্যে।
তবে বিদেশি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট বন্ধ থাকলেও উইবো, রেনরেন, উইচ্যাটের মতো চীনা সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট এবং অ্যাপগুলো এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে চীনে। আর তাই ফেসবুক বা টুইটারের অভাব এখন আর তেমন বোধ করেন না চীনারা।
কিউবা
লাতিন আমেরিকার দেশ কিউবাতে সরকারিভাবে ঘোষণা দিয়ে ফেসবুক বন্ধ করা হয়নি। তবে ইন্টারনেট ব্যবহার করা সেখানে বেশ কষ্টসাধ্য এবং ব্যয়বহুল। শুধুমাত্র রাজনৈতিক নেতা, সাংবাদিক এবং মেডিকেলে শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে বৈধভাবে কিউবায় ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ পেয়ে থাকেন। এর বাইরে সবাইকেই নির্ভর করতে হয় সাইবার ক্যাফের ওপর।
সেখানে এক ঘণ্টা ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য গুনতে হয় ৬ থেকে ১০ ডলার। কিন্তু কিউবার মানুষের গড় আয় ২০ ডলার। তাই এত দাম দিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার সেখানে বিলাসিতা হিসেবেই গণ্য করা হয়। আর এত টাকা খরচ করে সাইবার ক্যাফেতে বসলেও ধীরগতির সংযোগের কারণে পুরো টাকাটাই জলে যায় ব্যবহারকারীদের। আর এভাবেই ইন্টারনেট-বিচ্ছিন্ন জীবনযাপন করছেন কিউবানরা।
মিসর
২০১১ সালে প্রেসিডেন্ট হোসনি মোবারকের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলনের সময় সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। যাতে এর মাধ্যমে আন্দোলনকারীরা সংগঠিত হতে না পারেন। এ ছাড়া আন্দোলন সম্পর্কে যাতে বিদেশিরা জানতে না পারেন সে জন্য মিসরীয় সাইটগুলো যাতে বিদেশ থেকে দেখা না যায় সে ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
তবে প্রক্সি সার্ভিস ব্যবহার করে আন্দোলনকারীরা ইউটিউব, হটমেইল, গুগল ব্যবহার করে আন্দোলন বেগবান রেখেছিলেন এবং হোসনি মোবারকের পতন ঘটেছিল। এরপর অবশ্য ফেসবুক এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলো খুলে দেওয়া হয়।
সিরিয়া
২০০৭ সালে প্রথম সিরিয়াতে সোশ্যাল মিডিয়া সাইটগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। বাসার আল আসাদের সরকার আশঙ্কা করেছিল এসব সাইট ব্যবহার করে ইসরায়েলি গোয়েন্দারা বাসার সরকারবিরোধী প্রোপাগান্ডা চালাতে পারে। ২০১১ সালে অবশ্য প্রেসিডেন্ট আসাদ নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছিলেন। ততদিনে অবশ্য মিসর ও তিউনিশিয়ার মতো সিরিয়াতেও সরকারবিরোধী আন্দোলন শুরু হয়ে যায়। সরকারিভাবে চার বছর বন্ধ থাকলেও সে সময়ে প্রক্সি সার্ভারের মাধ্যমে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলো ব্যবহার করেছিলেন সিরিয়ার নাগরিকরা।
মরিশাস
আফ্রিকার দেশ মরিশাসেও একদিনের জন্য ফেসবুক বন্ধ করা হয়েছিল। কারণটা ছিল বেশ মজার। দেশটির প্রধানমন্ত্রী নাভিন রামগুলামের নামে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলে কে বা কারা একের পর এক পোস্ট দিয়ে যাচ্ছিল। এই অপপ্রচার রুখতে ২০০৭ সালে সারা দেশে বন্ধ করে দেওয়া হয় ফেসবুক। অবশ্য কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে সেদিনই আবার ফেসবুক খুলে দেওয়া হয়েছিল।
পাকিস্তান
আপত্তিকর কার্টুন ছবি ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে ২০১০ সালে দুই সপ্তাহ ফেসবুক বন্ধ রাখা হয়েছিল পাকিস্তানে। পরে সে নিষেধাজ্ঞা তুলে ফেলা হলেও ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ায় এমন সব পেজ বিভিন্ন সময় বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
ভিয়েতনাম
২০০৯ সালের নভেম্বরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশটিতে ফেসবুক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। যদিও সরকারিভাবে কোনো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়নি। তবে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, সরকারি গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র ফাঁস হয়ে যাওয়ায় প্রযুক্তিবিদদের দিয়ে ফেসবুক বন্ধ করে দিয়েছিল দেশটির সরকার।
যদিও দেশটির সরকার কখনোই এ ধরনের কোনো আদেশ দেওয়ার কথা স্বীকার করেনি। এরপরও বিভিন্ন সময়ে সরকারি ঘোষণা ছাড়াই ইন্টারনেট এবং ফেসবুক ব্যবহার সীমিত করা হয়েছে দেশটিতে। ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বের ভিয়েতনাম সরকার ‘ডিক্রি ৭২’ জারি করে যেখানে বলা হয়, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলোতে কোনো খবরের লিংক প্রকাশ করা যাবে না।

নম্বর ঠিক রেখে অপারেটর পরিবর্তন, অনুমোদন দিল অর্থমন্ত্রণালয়।

নম্বর ঠিক রেখে অপারেটর পরিবর্তন, অনুমোদন দিল অর্থমন্ত্রণালয়।

১১ ডিজিটের মোবাইল ফোন নম্বর অপরিবর্তিত রেখেই মোবাইল অপারেটর পরিবর্তন (এমএনপি) পদ্ধতিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের  অনুমোদন পাওয়া গেছে ৷ ফেব্রুয়ারি থেকেই এই সুবিধা চালু হওয়ার কথা রয়েছে।  মঙ্গলবার অর্থমন্ত্রণালয় এ অনুমোদনের ফাইল ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।
এমএনপি কার্যকর করার জন্য দু’ একদিনের মধ্যে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি)  চিঠি দেবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়। গত অক্টোবরে এমএনপি ফাইলটি অর্থমন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। বিটিআরসি জানায়, এমএনপি সুবিধা চালু করতে অপারেটর হিসেবে বিটিআরসি একটি প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেবে।
এ বিষয়ে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ সংক্রান্ত নীতিমালা অনুমোদন পাওয়া গেছে। অর্থমন্ত্রণালয়েরও অনুমোদন মিলেছে ৷ শিগগিরই আন্তর্জাতিক দরপত্র আহবান করা হবে। উন্মুক্ত দরপত্রে দেশি-বিদেশি যে কোনো প্রতিষ্ঠান অংশ নিতে পারবে। 
তিনি বলেন, সব প্রক্রিয়া শেষ করে এমএনপি চালু হতে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
এর আগে তারানা হালিম বলেছিলেন, এমএনপি চালু হলে মোবাইল অপারেটরগুলোর মধ্যে উন্নত মানের সেবা দেওয়ার প্রতিযোগিতা তৈরি হবে। টেলিযোগাযোগ সেবার গুণগত মান অনেক বাড়বে। 
এমএনপি নীতিমালা অনুসারে নম্বর অপরিবর্তিত রেখে ৩০ টাকায় গ্রাহকরা এক অপারেটর থেকে অন্য অপারেটরে যেতে পারবেন। তবে পুনরায় অপারেটরে পরিবর্তন করতে চাইলে ৪০ দিন অপেক্ষা করতে হবে।  ৪০ দিন পর গ্রাহক  আবারো নতুন অপারেটরে যেতে পারবেন বা আগেরঅপারেটরে ফেরত আসতে পারবেন।  
উল্লেখ্য এসএনপি চালু করতে ২০১৩ সালের জুন মাসে মোবাইল ফোন অপারেটরদের নির্দেশ দিয়েছিল বিটিআররসি। নির্দেশনা জারির তিন মাসের মধ্যে অপারেটরদের এমএনপি সেবা শুরু করার জন্য একটি কনসোর্টিয়াম গঠন করে প্রি-পেইড, পোস্ট পেইড উভয় ধরনের গ্রাহককেই এই সুবিধা দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু অপারেটরদের অনীহায় ও কারিগরি সীমাবদ্ধতায় সে উদ্যোগ কার্যকর হয়নি।
পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ও পাকিস্তান ছাড়াও বিশ্বের ৭২টি দেশ বর্তমানে এমএনপি সুবিধা চালু রয়েছে।
বর্তমানে বাজারে ৬ মোবাইল অপারেটরের ১৩ কোটির বেশি সিম চালু আছে।

ব্যবহারকারীদের উন্নত সুবিধা দিতে ভাইবারের নয়া চমক!

 ব্যবহারকারীদের উন্নত সুবিধা দিতে ভাইবারের নয়া চমক!
বিনা মূল্যে মেসেজ, ছবি ও ভিডিও কলিংয়ের অন্যতম জনপ্রিয় অ্যাপ হচ্ছে ভাইবার। ২০১৩ সালের ডিসেম্বর যাত্রা শুরু করে দ্রুত জনপ্রিয় পাওয়া ভাইবারের বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ৬০ কোটিরও বেশি ব্যবহারকারী রয়েছে।

ব্যবহারকারীদেরকে নানা উন্নত সুবিধা দিতে বরাবরই নতুন নতুন ফিচার নিয়ে আসে ভাইবার। তারই ধারাবাহিকতায় এবার ভাইবারের নতুন সংস্করণে দুইটি নতুন ফিচার নিয়ে আসা হয়েছে।

টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস স্মার্টফোনের জন্য ভাইবারের নতুন সংস্করণটিতে যুক্ত করা হয়েছে, অন্যের কাছে পাঠানো মেসেজটি মুছে ফেলার সুবিধা। অর্থাৎ কাউকে মেসেজ পাঠানোর পর যদি মনে করেন, মেসেজটি তার মোবাইল থেকে মুছে ফেলা দরকার, তাহলে নিজের মোবাইল থেকেই অন্যের মোবাইলে পাঠানো মেসেজটি মুছে ফেলা যাবে।

ভাইবারের তথ্য মতে ‘এখন আপনার নিজের এবং গ্রাহকের উভয় ফোন থেকেই মেসেজ মুছে ফেলা যাবে। নতুন ফিচারটি উভয় ডিভাইসের তথ্য মুছে ফেলতে কাজ করবে। ব্যক্তিগত চ্যাটিং, গ্রুপ চ্যাটিং এবং পাবলিক চ্যাটিংয়ের ক্ষেত্রে এই সুবিধা পাওয়া যাবে।’

নতুন সংস্করণটিতে মেসেজ মুছার সময় জিজ্ঞেস করা হবে যে আপনি কি শুধু নিজের ডিভাইসের মেসেজ মুছে ফেলতে চান ‘Delete for myself’ নাকি অন্যদেরটাও ‘Delete for everyone?’ এই ফিচারের মাধ্যমেই নিজের মোবাইলের পাশাপাশি অন্যের মোবাইলে পাঠানো মেসেজটিও মুছে ফেলা যাবে।

এছাড়াও ভাইবারের নতুন সংস্করণে যুক্ত করা হয়েছে চ্যাটিংয়ে ফাইল অ্যাটাচমেন্ট সুবিধা। সর্বোচ্চ ২০০ মেগাবাইট পর্যন্ত সাইজে প্রতিটি ফাইল পাঠানো যাবে।

অবশেষে জানা গেল বাংলাদেশে ফেসবুক খোলার দিনক্ষণ।

অবশেষে জানা গেল বাংলাদেশে ফেসবুক খোলার দিনক্ষণ।
Screenshot_2

 সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে রাজি ফেসবুক কর্তৃপক্ষ- জেনে নিন কবে আলোচনায় বসবে তারা?
 সোমবার ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের চিঠি পাঠানোর একদিন পরই ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ফিরতি চিঠিতে বাংলাদেশ সরকারের আহবানে সাড়া দিয়ে আলোচনার আগ্রহ দেখিয়েছে। আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসার আগ্রহ দেখিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম সাংবাদিকদের বলেন, ফেসবুকের পলিসি এ্যাডভাইজার আমাদের ইমেইল করে জানিয়েছেন ৬ অথবা ৭ ডিসেম্বর বাংলাদেশে এসে সরকারের সঙ্গে আলোচনা করতে চায় ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানতে চাইলে তারানা হালিম বলেন, আমরা মূলত নারীর প্রতি অবমাননার বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে আলোচনার কথা বলেছি। তারা বিষয়টি আমলে নিয়ে আলোচনার আগ্রহ দেখিয়েছে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমি দায়িত্ব নেওয়ার শুরু থেকেই এ বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে আসছি। প্রথম থেকেই বিভিন্ন মাধ্যমে ফেসবুকের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের চেষ্টা করলেও তারা সাড়া দেয়নি। এবার মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি পাঠানোর পর সাড়া দিল।

মেয়ের বাবা হলেন জাকারবার্গ।

মেয়ের বাবা হলেন জাকারবার্গ।

নতুন ‘রাজকন্যা’ এলো ফেসবুকের রাজত্বে। আর এই খুশিতে ‘মেয়ের সম্মানে’  জীবদ্দশায় ফেসবুকের ৯৯ শতাংশ শেয়ার দান করার অঙ্গীকার করেছেন বিশ্বব্যাপী তুমুল জনপ্রিয় এ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটির প্রধান উদ্যোক্তা মার্ক জাকারবার্গ।
বুধবার বাবা হতেই নিজের প্রোফাইলে মেয়ের ছবি দিয়ে খুশির খবরটি ভাগ করে নিলেন লাখো অনুরাগীর সঙ্গে। জানালেন, মেয়ের নাম রেখেছেন ম্যাক্স চ্যান জাকারবার্গ।
মেয়ের জন্মের খবরের সঙ্গে সঙ্গে ফেসবুক পোস্টে জাকারবার্গ সন্তানের উদ্দেশে একটি চিঠিও পোস্ট করেছেন। যেখানে বাবা জাকারবার্গ লিখেছেন, মেয়ে ম্যাক্স কোন পৃথিবীতে বড় হবে বলে আশা করছেন তিনি? জাকারবার্গ চান, তাঁর মেয়ের পৃথিবীতে থাকবে সাম্য, থাকবে সুস্থতা, শিক্ষার পদ্ধতি হবে নিজের পছন্দের, মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ বাড়বে মানুষের, দূর হবে দারিদ্র্য, বিশ্বজুড়ে আসবে সমান অধিকার।
মেয়েকে লেখা চিঠিতে জাকারবার্গ অঙ্গীকার করেন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য আরো ভালো একটি পৃথিবী তৈরির জন্য তিনি ও তাঁর স্ত্রী জীবদ্দশায় ফেসবুকের ৯৯ শতাংশ শেয়ার দান করবেন। বর্তমানে ফেসবুকে তাঁদের মোট শেয়ার ৪৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি।

স্ত্রী প্রিসিলা চ্যান গর্ভবতী থাকার সময় থেকেই বেশ কয়েকবার ছবি শেয়ার করেছেন নিজের ওয়ালে। এমনকি পিতৃত্বকালীন ছুটিও নিয়েছিলেন তিনি।

ফেসবুকের ৯৯% শেয়ার দান করবেন মার্ক জাকারবার্গ।

ফেসবুকের ৯৯% শেয়ার দান করবেন মার্ক জাকারবার্গ।
zuckerberg
কন্যাসন্তানের সাথে মার্ক জাকারবার্গ এবং তার স্ত্রী প্রিসিলা চ্যান     


ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ এবং তার স্ত্রী প্রিসিলা চ্যান তাদের জীবদ্দশায় ফেসবুকের ৯৯ শতাংশ শেয়ার দান করার অঙ্গিকার করেছেন। জাকারবার্গ দম্পতির একটি কন্যাসন্তান জন্মের ঘোষণা দেয়ার সাথে সাথে ফেসবুকে এই অঙ্গিকার করে তারা একটি বার্তা দেন।
ফেসবুকের পোস্টে মি. জাকারবার্গ তার নবাগত কন্যাসন্তান, ম্যাক্সের উদ্দেশ্যে লিখিত একটি চিঠিতে এই অঙ্গিকার করে বলেন, ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য আরো ভালো একটি পৃথিবী তৈরির জন্য তারা এই দান করছেন।
ফেসবুকের ৯৯ শতাংশ শেয়ারের বর্তমান বাজারমূল্য প্রায় চার হাজার পাঁচ'শ কোটি ডলার।

অতঃপর আমিরের পাশে দাঁড়ালেন শাহরুখ খান।

অতঃপর আমিরের পাশে দাঁড়ালেন শাহরুখ খান।
অতঃপর আমিরের পাশে দাঁড়ালেন শাহরুখ খান 

অসহিষ্ণুতার প্রশ্নে মন্তব্য করায় বেশ বিপাকে আমির খান। তারপাশে দাঁড়াননি অন্য খানেরাও। তবে এ বার ‘কিং খান’কে পাশে পেলেন আমির খান। শাহরুখ বললেন, ‘নিজেকে দেশপ্রেমিক হিসেবে বড়াই করার দরকার পড়ে না। দেশের কথা ভেবে নিজে ভাল থাকলেই আর দেশের উন্নতির জন্য চিন্তা-ভাবনা করলেই দেশপ্রেমিক হওয়া যায়। আর কিছুর প্রয়োজন হয় না। দেশের কীসে ভাল হয়, তার জন্যই আমাদের কাজ করতে হবে, কাজ করে যেতে হবে। আর আমরা যদি আন্তরিক ভাবেই নিজে সৎ থেকে সেই কাজটা করে যাই, তা হলেই মঙ্গল হবে দেশের। দেশপ্রেমিক বলে নিজেদের ঢাক পেটাতে হবে না। আর আমরা যদি দুর্নীতিগ্রস্ত হই, হই সঙ্কীর্ণমনা বা একেবারেই প্রাদেশিক মনোভাবপন্ন, তা হলে যে কথাই বলি না কেন, যা-ই বড়াই করি না কেন, তাতে আমাদের দেশটারই ক্ষতি হবে।’ দেশে উত্তরোত্তর বেড়ে চলা অসহিষ্ণুতার আবহে আমিরের সাম্প্রতিক মন্তব্যটি নিয়ে রাজনৈতিক মহল ও সোশ্যাল মিডিয়ায় তুমুল হই চই হয়ে যাওয়ার পর এই প্রথম মুখ খুললেন শাহরুখ। তবে আমিরের মন্তব্যের পর যেমনটা বলেছিলেন অভিনেতা হৃতিক রোশন, ওই ঘটনা থেকে সম্ভবত তেমনই কোনও ‘শিক্ষা’ নিয়ে থাকতে পারেন ‘কিং খান’! তাই শাহরুখ বলেছেন, ‘এটা বুঝেছি, শুধু যেটা আমি নিজে জানি, সেটা নিয়েই কথা বলব। কিন্তু পেশাদার অভিনেতা হিসেবে আমার ২৫ বছর হয়ে গেল বলে যদি মানুষজন মনে করেন, আমি আরও অনেক বিষয়ে কথা বলতে পারি, তা হলে এবার আমি তাঁদের হতাশ করব!

বাংলাদেশের চিঠিতে সাড়া দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।

বাংলাদেশের চিঠিতে সাড়া দিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনা করবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের পাঠানো চিঠির জবাবে এ কথা জানিয়েছে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ।
আজ মঙ্গলবার রাতে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা এনায়েত হোসেন এনটিভি অনলাইনকে বলেন, ‘ফেসবুকের কাছে পাঠানো চিঠির একটি জবাব আমাদের কাছে এসেছে।’
মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ইমেইলের মাধ্যমে দেওয়া উত্তরে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, আগামী জানুয়ারি মাসে তারা আলোচনায় বসতে চায়।
গতকাল সোমবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ থেকে ফেসবুকের কার্যালয়ে চিঠি পাঠানো হয়। দেশের সাইবার নিরাপত্তা, নারীর প্রতি হয়রানি, ধর্মীয় উসকানি, রাজনৈতিক অস্থিরতা মোকাবিলায় ফেসবুকের সঙ্গে চুক্তি করার প্রস্তাব দেওয়া হয় ওই চিঠিতে।
গত ১৮ নভেম্বর দুপুরে বাংলাদেশে বন্ধ করে দেওয়া হয় ফেসবুক, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জারের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও অ্যাপ্লিকেশনগুলো (অ্যাপস)। সেদিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল জানান, নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা থাকায় এসব সাময়িকভাবে বন্ধ করা হয়েছে।
ওই দিন সকালে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদের মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখে রায় দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। রায় ঘোষণার পরপরই দেশে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রায় সোয়া ঘণ্টা বন্ধ থাকে সারা দেশের ইন্টারনেট সংযোগও।
কবে নাগাদ ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম খুলে দেওয়া হবে—জানতে চাইলে গত ২১ নভেম্বর ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেন, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত বাংলাদেশে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ থাকবে। তিনি বলেন, ‘সাময়িক নিরাপত্তার জন্য, জনস্বার্থ, জননিরাপত্তার স্বার্থে যতদিন বন্ধ রাখা প্রয়োজন, ঠিক ততদিনই বন্ধ থাকবে। যখন জননিরাপত্তা নিশ্চিত হবে এবং আমাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সেটি নিশ্চিত করবে, তখনই আমরা এটা খুলে দেব।’
এর আগে গত ১৮ নভেম্বর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল বলেন, ‘বিশেষ কারণেই এটা স্থগিত করা হয়েছে, স্বল্প সময়ের জন্য।