Showing posts with label খবর. Show all posts
Showing posts with label খবর. Show all posts

শিগরই’ খুলছে ফেসবুকের দরজা..

শিগরই’ খুলছে ফেসবুকের দরজা..
download-(5)

ফেসবুক, ভাইবারসহ বন্ধ থাকা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো ‘শিগগিরই’ খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক রয়েছে। শিগগিরই ফেসবুকসহ অন্যান্য মাধ্যম খুলে দেওয়া হবে।
আজ সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, ইন্টারনেট চালু আছে। দেশের প্রয়োজনে সাময়িকভাবে ফেসবুকসহ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ ছিল। বন্ধ রাখার রেজাল্ট (ফল) পাওয়া গেছে। এখন সেগুলো খুলে দেওয়া হবে।
 তবে কবে নাগাদ খুলে দেওয়া হবে, সে ব্যাপারে মন্ত্রী কিছু জানাননি। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি সুনির্দিষ্ট কোনো জবাব দেননি।

ফেসবুক খোলা হবে না – তারানা হালিম!

ফেসবুক খোলা হবে না – তারানা হালিম!

Screenshot_6

ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধের প্রতিক্রিয়া মন্ত্রিসভা পর্যন্ত গড়িয়েছে। এ নিয়ে ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমের সঙ্গে বাক্য বিনিময় হয়েছে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপুর।
সোমবার (২৩ নভেম্বর) মন্ত্রিসভার আলোচনার বাইরে ফেসবুক বন্ধ-চালুর পক্ষে-বিপক্ষে চলে দুই প্রতিমন্ত্রীর কথোপকথন। বৈঠক শেষে মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা যায়। তারা জানান, নসরুল হামিদ বিপু প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনি ফেসবুক বন্ধ করলেন কেন?
জবাবে তারানা হালিম বলেন, ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যোগাযোগ করে নাশকতার মাধ্যমে যদি একটি প্রাণও ঝরে যায় তার দায়িত্ব আপনি নেবেন? নসরুল হামিদ বলেন, ‘তার দায়িত্ব রাষ্ট্র নেবে’। উত্তরে তারানা হলিম বলেন, ‘আপনি কি রাষ্ট্রের বাইরের অংশ, আপনিও তো একজন প্রতিমন্ত্রী। এর দায় আপনার ঘাড়েও আসে।’ এরপর চুপ হয়ে যান বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী।
বিপুকে উদ্দেশ্য করে তারানা হালিম আরও বলেন, ফেসবুক বন্ধ করা হয়েছে, তাতে আপনার সমস্যা কী? কিছু দুষ্ট‍ু লোক ফেসবুকের অপব্যবহার করে। সূত্র আরও জানায়, মন্ত্রিসভার দুজন সদস্য তাদের মোবাইলে ফেসবুক চালু করা যাচ্ছে জানালে প্রতিমন্ত্রী তাৎক্ষণিকভাবে বিষয়টি বিটিআরসির নজরে আনেন। এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রীকে জবাব দিয়েছে বিটিআরসি।
গত ১৮ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ যুদ্ধাপরাধের দায়ে বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসির রায় বহাল রাখে। এরপর ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার ও ভাইবারসহ কয়েকটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে দেয় সরকার।
এতে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মধ্যে কিছুটা অস্বস্তি পরিলক্ষিত হয়, সোমবার যার বর্হিপ্রকাশ ঘটে খোদ সরকারের প্রতিমন্ত্রীর মধ্যেও। গত ২২ নভেম্বর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকরের পর দেশে এবার বিশৃঙ্খলা বা নাশকতার ঘটনা ঘটেনি। এদিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ থাকায় কেউ প্রোপাগান্ডা চালাতে পারেনি বলে সচিবালয়ে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। তিনি বলেন, যত দিন পর্যন্ত একজনও নিরাপদ না হচ্ছেন, ততদিন খোলা হবে না ফেসবুক।

কবে খুলছে ফেসবুক আর ভাইবার?

কবে খুলছে ফেসবুক আর ভাইবার?
ফেসবুকসহ বন্ধ করে দেওয়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ইন্টারনেট অ্যাপসগুলো খুলে দেওয়ার জন্য মন্ত্রণালয়ের সবুজ সংকেতের অপেক্ষায় রয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। সংশ্লিষ্টরা বলছেন ‘পরিস্থিতি স্বাভাবিক’ হলে খুলে দেওয়া হবে।


স্বরাষ্ট্র, টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয় ও বিটিআরসির সূত্রগুলো জানিয়েছে, ফেসবুকসহ কয়েকটি মাধ্যম যেকোনো সময় খুলে দেওয়া হতে পারে। তবে কিছু কিছু অ্যাপস আরও কিছুদিন বন্ধ রাখা হতে পারে। নিরাপত্তার দৃষ্টিকোণ থেকে সবকিছু স্বাভাবিক অবস্থায় এলে এসব মাধ্যম খুলে দেওয়া হবে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দেশের সার্বিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়মিতভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। সার্বিক বিবেচনা করে পরিস্থিতি স্বাভাবিক মনে হলে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়কে জানিয়ে দেওয়া হবে।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র বলছে, নিরাপত্তার স্বার্থেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে এসব মাধ্যম সাময়িক বন্ধ করা হয়েছে। তারা যখন মনে করবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক, তখন তারা জানালে সঙ্গে সঙ্গে এগুলো চালু করে দেওয়া হবে।

বিটিআরসির উচ্চপর্যায়ের একাধিক কর্মকর্তা জানান, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার অপেক্ষায় রয়েছেন তাঁরা।
নিরাপত্তাজনিত কারণ দেখিয়ে গত বুধবার ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ, লাইন, ট্যাংগো ও হ্যাংআউটসহ সামাজিক যোগাযোগের কয়েকটি মাধ্যম ও অ্যাপস বন্ধ করে দেয় সরকার। মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর ফাঁসির আদেশ বহাল রেখে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ রায় দেওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই ওই নির্দেশ জারি করে বিটিআরসি। এ পদক্ষেপ নিতে গিয়ে এক ঘণ্টারও বেশি সময় সারা দেশে বন্ধ ছিল ইন্টারনেট সেবা।

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একাধিক সূত্র জানিয়েছে, এসব মাধ্যম ব্যবহার করে যাতে কোনো ধরনের উসকানি দিয়ে অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি না করা যায় এবং কোনো ধরনের অপরাধমূলক কাজ সংঘটিত করতে না পারে, সে জন্য এ ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়।

ফেসবুক খুলে দেওয়ার দাবি সংসদে!!

ফেসবুক খুলে দেওয়ার দাবি সংসদে!!
ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকী। আজ সোমবার জাতীয় সংসদ ভবনে দশম জাতীয় সংসদের অষ্টম অধিবেশনে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন এই স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য।
এর আগে আজ সচিবালয়ে ফেসবুকসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধ থাকায় তা সন্ত্রাস ও নাশকতা দমনে কার্যকর ভূমিকা রেখেছে বলে জানিয়েছিলেন ডাক, তার ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। আর দেশের একজন নাগরিকেরও নিরাপত্তা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধের এ সিদ্ধান্ত বহাল থাকবে বলেও জানান তিনি।


তবে ঝিনাইদাহ-২ আসনের সংসদ সদস্য তাহজীব আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে নয়, বরং আরো উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড এবং ভবিষ্যতে ভয়াবহ নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ঘটার আশঙ্কায় সরকার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, ম্যাসেঞ্জার, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ সাময়িক বন্ধ করে দিয়েছে। অবশ্যই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপব্যবহারের ফলে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড ঘটতে পারে।’
এই সংসদ সদস্য আরো বলেন, ‘সব প্রযুক্তির ভালো-মন্দ দুটি দিকই আছে। প্রযুক্তির কুফল চিন্তা করে যদি আমরা প্রযুক্তির ব্যবহারই বন্ধ করে দিতাম, তাহলে হয়তো মানব সভ্যতার এই অকল্পনীয় উৎকর্ষতা লাভ হতো না। প্রযুক্তির অপব্যবহারে আরো উন্নত প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং ব্যবহার ঘটেছে। কিন্তু সরকার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে যদি ভেবে নেয়, ফেসবুক, ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ একদম বন্ধ হয়ে গেছে, তা মোটেই সঠিক নয়। অনেকেই নতুন নতুন অ্যাপস ব্যবহার করে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছেন এবং নাশকতাবাদীরাও চাইলে সেটি করতে পারবেন না-তা আমার বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়।’
তাহজীব বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধের মাধ্যমে সরকারের যে মূল উদ্দেশ্য-সামাজিক মাধ্যমের অপব্যবহার রোধ-তা থেকে সরকার অনেক দূরে। কাজের কিছু না হলেও এই সিদ্ধান্ত জনমনে অযাচিত আতঙ্ক সৃষ্টি  করছে। অন্যদিকে সরকারের অঙ্গীকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অগ্রযাত্রাকে কিছুটা হলেও ব্যাহত করছে। পুরো ব্যাপারটি আরো গভীরভাবে চিন্তা করার দাবি জানান তিনি।
এ ছাড়া সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম জনসাধারণের জন্য অবারিত করে দেওয়ার পাশাপাশি অপব্যবহার রোধে আরো উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার নিশ্চিত করার দাবি জানান স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য।

বাংলাদেশে দীর্ঘ সময় ফেসবুক বন্ধ থাকার সংকেত,

বাংলাদেশে দীর্ঘ সময় ফেসবুক বন্ধ থাকার সংকেত,
সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আজ সোমবার টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, বাংলাদেশে যতদিন একজন মানুষও নিরাপদ না হয়েছেন ততদিন ফেসবুক বন্ধ থাকবে।
FB_BD
সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আজ সোমবার টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, বাংলাদেশে যতদিন একজন মানুষও নিরাপদ না হয়েছেন ততদিন ফেসবুক বন্ধ থাকবে। তিনি বলেন, ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বন্ধ থাকায় দুই যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির রায় কার্যকরের পর নাশকতা হয়নি।
তিনি বলেন, এগুলো সাময়িক বন্ধ থাকায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রয়েছে। অন্যান্য রায়ের পর যে ছোটোখাটো নাশকতা ঘটতো সে তুলনায় পরিস্থিতি অনেক নিয়ন্ত্রণে আছে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বন্ধ থাকায় মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো এবং নাশকতা রোধ করা গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের চেয়ে আমাদের কাছে একটি মানুষের জীবন অনেক গুরুত্বপূর্ণ- যোগ করেন তিনি।
ফেসবুক বন্ধ করায় একজন মানুষও বিরক্তি পোষণ করেনি দাবি করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আইন অনুযায়ী সরকার জননিরাপত্তার স্বার্থে এগুলো বন্ধ রাখার অধিকার রাখে। প্রতিমন্ত্রী বলেন, এর আগে অন্য যুদ্ধাপরাধীদের রায়ের পর ফেসবুক ব্যবহার করে অনেক ধরনের নাশকতা হয়েছে। তখন ফেসবুক খোলা ছিল। তবে এবার বন্ধ থাকায় তেমন বড় কোনো ঘটনা ঘটেনি। এটাকেই সরকার সাফল্য হিসেবে দেখছে।
‘মাথাব্যথার জন্য এটা মাথা কেটে ফেলার শামিল কি না’ সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এই কথাটা আমাকে অনেকে করেন। মন্ত্রিপরিষদের কিছু সদস্যও আমাকে এ প্রশ্ন করেছেন। তবে আমরা মাথা কেটে ফেলিনি, কিছু সুবিধা বন্ধ করেছি মাত্র।
প্রতিমন্ত্রী জানান, ইন্টারনেট সেফটি সলিউশন নিশ্চিত করতে কাজ করছে সরকার। বিভিন্ন নিরাপত্তা ইস্যুতে ফেসবুকের সঙ্গে একটি চুক্তির বিষয়ে আলোচনা চলছে। ফেসবুক ব্যবহার করে যে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করা হয়, সরকার যেন তা তদারক করতে পারে সে জন্য ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে আলোচনা করা হচ্ছে। এর ফলে জননিরাপত্তা নিশ্চিত হবে এবং ফেসবুক অপব্যবহারকারীদের ধরতে পারবে সরকার।

প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা শুরু

প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা শুরু
আজ থেকে শুরু হলো, শিশুদের বড় পরীক্ষা। প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষায় এবার অংশ
নিচ্ছে, ৩৫ লাখের বেশি শিক্ষার্থী।
সকালে অভিভাবকদের হাত ধরে ক্ষুদে এই পরীক্ষার্থীরা একে একে ঢোকেন কেন্দ্রে। সারা দেশে একযোগে পরীক্ষা শুরু হয়, বেলা ১১টায়। চলে দুপুর দেড়টা পর্যন্ত। তবে, আগামীকালের পরীক্ষা হবে, ৩০ নভেম্বর।

জীবনের প্রথম পাবলিক পরীক্ষা। তাই কোমলমতি শিশুদের আগ্রহ আর উত্তেজনা সীমাহীন। দেশের অধিকাংশ কেন্দ্রে  রোববার সকালেই শিক্ষার্থী অভিভাবকদের উপস্থিতি ছিলো পরীক্ষা শুরুর অনেক আগেই।

এবছর ৩২ লাখের বেশি শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে, শিক্ষা সমাপনি পরীক্ষা। ৭ হাজার ৫২টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হচ্ছে পরীক্ষা। আর দেশের বাইরে রয়েছে ১১টি কেন্দ্র।

সকালে রাজধানীর মতিঝিল আইডিয়াল প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী। এসময় তিনি জানান, হরতালের কারনে পেছানো হয়েছে ২৩ নভেম্বরের বাংলা পরীক্ষা। পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হবে ৩০ নভেম্বর ।

এদিকে, পরীক্ষার সময় হরতাল ডাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে শিক্ষার্থী অভিভাবকরা। পাবলিক পরীক্ষার সময়, হরতালের মত রাজণৈতিক কর্মসূচি পরিহার করার অনুরোধ জানিয়েছেন তারা।

আজ প্রথম দিন, অনুষ্ঠিত হলো ইংরেজি পরীক্ষা।