Showing posts with label সিম টিপস. Show all posts
Showing posts with label সিম টিপস. Show all posts

এপ্রিলের মধ্যে সব সিম নিবন্ধন সম্ভব নয়।

এপ্রিলের মধ্যে সব সিম নিবন্ধন সম্ভব নয়।
অনেক দিন ধরেই চলছে এই সিম নিবন্ধন প্রক্রিয়া।প্রায় অর্ধেক নিবন্ধন হয়েছে । আরো বাকি অর্ধেক । ৩০ এপ্রিল নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কোনভাবেই বাকি সিম নিবন্ধন করা সম্ভব নয়। এগুলো সুষ্ঠুভাবে করতে হলে বেশ সময়ের প্রয়োজন।
আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে মোবাইল ফোনের সব গ্রাহকেরসিম নিবন্ধন করা সম্ভব নয় বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ টেলি রিচার্জ অ্যান্ড মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসায়িক অ্যাসোসিয়েশন। শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির সভাপতি মো. নুরুল হুদা বলেছেন, ইতিমধ্যে মাত্র ৪০ ভাগ সিম নিবন্ধন হয়েছে, এখনো ৬০ ভাগ সিম নিবন্ধন বাকি। এই সময়ের মধ্যে কোনভাবেই বাকি সিম নিবন্ধন করা সম্ভব নয়। এগুলো সুষ্ঠুভাবে করতে হলে সময় প্রয়োজন।
তিনি বলেন, আমরা গ্রাহকদের কাছে রিচার্জের মাধ্যমে ব্যালেন্স পৌঁছে দিচ্ছি। আমাদের যে কমিশন দেয়া হয় তা অতি নগণ্য। আমরা হাজারে ১০০ টাকা কমিশন দেয়ার দাবি করছি। তা না হলে আমরা কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হব। সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির প্রচার সম্পাদক জাকির হোসেন জানিয়েছেন, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশনে অনিয়ম হচ্ছে। তিনি বলেন, ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তির আঙুলের ছাপ দিয়েও একক সিম রেজিস্ট্রেশন সফলভাবে সম্পন্ন হচ্ছে। অথচ একক সিম রেজিস্ট্রেশনে একজন ব্যক্তিরই চারটি আঙুলের ছাপ নেওয়ার কথা
ভুয়া সিম রেজিস্ট্রেশনের জন্য রিটেইলাররা জড়িত কি নাএমন প্রশ্নের জবাবে জাকির হোসেন বলেন, এর জন্য আমরা জড়িত না। বরং আমরাই বিভিন্ন সময়ে এর সঙ্গে নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলাম। এখনও আমরা পর্যব্ক্ষেণ থেকে বলতে পারি, বায়োমেট্রিক সিম রেজিস্ট্রেশনে নানা অনিয়ম আছে। যেমন, দুটো আঙুলের ছাপ একজনে দিচ্ছে, অন্যজনে দুটো দিচ্ছে; তাতেও সিম রেজিস্ট্রেশন সাকসেসফুল হচ্ছেসংগঠনটির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রিপন বলেন, বায়োমেট্রিক পদ্ধতিতে সিম রেজিস্ট্রেশনে যেসব যন্ত্র দেওয়া হচ্ছে তার মধ্যে রবি এয়ারটেলেরগুলো সবচেয়ে নিম্নমানের। ওগুলো দিয়ে সহজে কাজ করা যায় না। তিনি আরও অভিযোগ করেন, রবির কাছে রেজিস্ট্রেশনের ফরম চাইলে বলে সিম বিক্রি করেন, ইন্টারনেটের ডাটা বিক্রি করেন। তাদের অজুহাত দেখে মনে হয়, রবি কার্যক্রমের পক্ষপাতী না
সংগঠনের সভাপতি নুরুল হুদা বলেন, এখন প্রতিটি সিম রেজিস্ট্রেশনে টাকা ৮০ পয়সা করে দেওয়া হচ্ছে, অথচ ২০০৮ সালেও আমরা কাজের জন্য ২৫ টাকা করে পেয়েছি। বর্তমানে একটি সিম রেজিস্ট্রেশন করতে ১৫ থেকে ২০ মিনিট সময় লাগে। ফলে সারাদিন খেটে আমরা ৬০ টাকা পর্যন্ত আয় করি। এতে আমাদের পোষায় না। আমাদের দাবি, বায়োমেট্রিক সিম রেজিস্ট্রেশনের জন্য ৩০ টাকা করে দেওয়া হোক
উল্লেখ্য, মূলত সিম রেজিস্ট্রেশনে রিচার্জে রিটেইলারদের কমিশন বাড়ানোর দাবিতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। টেলিরিচার্জ অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা মোবাইল ফোনে ব্যালেন্স রিচার্জের পাশাপাশি সিম নিবন্ধনের কাজও করেন

গ্রামীন, রবি, এয়ারটেল, টেলিটকসহ আপনার সবগুলো অপারেটর আপনি নিজেই নিয়ন্ত্রন করুন।

গ্রামীন, রবি, এয়ারটেল, টেলিটকসহ আপনার সবগুলো অপারেটর আপনি নিজেই নিয়ন্ত্রন করুন।

সবাইকে শুভেচ্ছ জানিয়ে শুরু করলাম আজকের মজার এবং খুবি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনাদের অবশ্যই ভাল লাগবে। এখন থেকে আপনাকে আর কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে না। অন্তত 95% কাজ আপনি নিজেই ঘরে বসে অন-লাইনের মাধ্যমে শেষ করে ফেলতে পারবেন। মনে করুন আপনার রয়েছে একটি কম্পিউটার আর একটি নেট কানেকশন তাহলে ধরেই নিতেই পারেন আপনি নিজেই  পুরোপুরিভাবে একটি কাস্টমার কেয়ারের সুবিধা নিয়ে বসে আছেন।
কি না করতে পারবেন এই অন-লাইন সুবিধায়! আপনি কোন তারিখে কত টাকা রিচার্জ করছেন, কত তারিখে কাকে কল দিয়েছেন, কত মিনিট কত বলেছেন, প্রতি কলে কত টাকা খরচ হয়েছে। বিনা পয়সায় এফ এন এফ লিস্ট দেখতে পারবেন। এফ এন এফ এড করা বা ডিলিট করা প্যাকেজ পরিবর্তনসহ যাবতীয় সবকিছু করতে পারবেন একদম বিনা মূল্যে এবং খুব সহজে।
এর জন্য আপনাকে শুধু কাঙ্খিত অপারেটরে রেজিষ্ট্রেশন করে লগ-ইন করতে হবে। তাহলে রেজিষ্ট্রেশনের পালা শুরু করা যাক।

গ্রামীনের জন্য রেজিষ্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন।  
রবির জন্য রেজিষ্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন।  
এয়ারটেলের জন্য রেজিষ্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন।  
টেলিটকের জন্য রেজিষ্ট্রেশন করতে এখানে ক্লিক করুন।  

ধরে নিলাম রেজিষ্ট্রেশনের পালা শেষ তাই এবার লগ-ইন এর পালা। লগ-ইন এর লিংক দিতে হবেনা আশা করি। সবাই নিজেই বুঝে নিতে পারবেন।
তারপরও সহজের জন্য আমি লগ-ইন লিংক টাও দিয়ে দিচ্ছি।

গ্রামীন লগ-ইন করতে এখানে ক্লিক করুন। 
রবি লগ-ইন করতে এখানে ক্লিক করুন।
এয়ারটেল লগ-ইন করতে এখানে ক্লিক করুন। 
টেলিটক লগ-ইন করতে এখানে ক্লিক করুন। 

তাহলে আজকের মত বিদায়।
সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ। 
ভাল লাগলে অবশ্যই জানাবেন।

গ্রামীণফোন নিয়ে এলো সাশ্রয়ী ভিডিও প্যাকেজ।

গ্রামীণফোন নিয়ে এলো সাশ্রয়ী ভিডিও প্যাকেজ।
শীর্ষ টেলিকম অপারেটর গ্রামীণফোন গত ৮ ডিসেম্বর থেকে ইউটিউব, বংগো এবং পপরকর্নলাইভ এর সহায়তায় ভিডিও স্ট্রিমিং অফার চালু করেছে। এর মাধ্যমে গ্রাহকরা সর্বনিম্ন ২ টাকায় ভিডিও ক্লিপ দেখতে পাবেন।
এই অফারগুলো শুধুমাত্র প্রিপেইড গ্রাহকদের জন্য প্রযোজ্য এবং তারা এর মাধ্যমে উপরে ইউটিউবসহ তিনটি ওয়েবসাইট থেকে সাশ্রয়ী ভিডিও দেখতে পাবেন।
গ্রামীণফোনের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা ইয়াসির আজমান বলেন, "আমরা সবার জন্য ইন্টারনেট নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছি। গ্রাহকদের ইন্টারনেটের ব্যবহারকে কার্যকর করতে কন্টেন্টের প্রয়োজন। গ্রাহকদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে প্রয়োজনীয় ও সঠিক কন্টেন্ট ডেভেলপ করতে আমরা বিভিন্ন অংশীদারের সাথে কাজ করছি।"
এ অভিনব উদ্যোগে গ্রামীণফোনের সাথে অংশীদার হিসেবে আছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট ইউটিউব এবং স্থানীয় অংশীদার হিসেবে আছে বঙ্গ ও পপকর্ন লাইভ।
গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য তিন ধরনের ভিডিও প্যাকেজ নিয়ে এসেছে। প্রথম প্যাকেজটি গ্রাহকরা দুই টাকা দিয়ে দু’দিনের জন্য সক্রিয় করতে পারবেন। প্যাকেজটি অ্যাক্টিভেট করতে গ্রাহকে ডায়াল করতে হবে *৫০০০*৩২# এই নম্বরে।
দ্বিতীয় প্যাকেজে খরচ হবে ৫টাকা।  এপ্যাকেজেরও মেয়াদ থাকবে দুই দিন। প্যাকেজটি অ্যাক্টিভেট করতে গ্রাহকে ডায়াল করতে হবে  *৫০০০*৩৩# এই নম্বরে।
সর্বশেষ প্যাকেজের খরচ হবে ১৫টাকা। এ প্যাকেজেরও মেয়াদ থাকবে ৭দিন। প্যাকেজটি অ্যাক্টিভেট করতে গ্রাহকে ডায়াল করতে হবে  *৫০০০*৩৪# এই নম্বরে।
গ্রাহকরা এই প্যাকেজগুলোর ডাটা চেক করে দেখতে পারবেন *৫৬৭# এই নম্বরে ডায়াল করে।

মোবাইল রেডিও আনলো রবি।

মোবাইল রেডিও আনলো রবি।
মোবাইল ফোন অপারেটর রবি আজিয়াটা লিমিটেডের ভ্যালু অ্যাডেড সার্ভিস (ভাস) রেডিও সাম্পানের প্রতি ক্রমেই আগ্রহ বাড়ছে গ্রাহকদের, গান শুনে মোহিত হচ্ছেন শ্রোতারা। বাংলাদেশে এটিই প্রথম মোবাইল ভিত্তিক রেডিও সেবা।
রেডিও সাম্পানে সম্প্রচারিত চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় গাওয়া গানগুলো মূলত ওই এলাকার অধিবাসীদের জন্যই সাজানো হয়েছে। সমকালীন ও ঐতিহ্যবাহী গানের সমারোহে সাজানো এ গানগুলোতে ফুটে উঠছে চট্টগ্রামের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য।
স্টার্ট আরএস (START RS) টাইপ করে ৪৮৭৮০৮ নম্বরে এসএমএস পাঠিয়ে গ্রাহকরা সেবাটি গ্রহণ করতে পারবেন এবং সেবাটি বন্ধ করতে একই নাম্বারে স্টপ (STOP) লিখে এসএমএস করতে হবে।
সেবাটি গ্রহণ করার পর ৪৮৭৮০৮ নম্বরে ডায়াল করে গান শুনতে পারবেন গ্রাহকরা। এছাড়া চাইলে তারা নিজস্ব প্লে-লিস্ট তৈরি করতে এবং পরে তা শুনতে পারবেন। অনন্য এই রেডিও সেবাটি গ্রহণ করতে মাত্র ৩০ টাকা মূল্য প্রদান করতে হবে যার আওতায় ৩০০ মিনিট গান শুনতে পারবেন গ্রাহকরা এবং সেবাটির মেয়াদ হবে ৩০ দিন।

৩৬ টাকা ৪ জিবি ইন্টারনেট তাও আবার এক মাসের জন্য।

৩৬ টাকা ৪ জিবি ইন্টারনেট তাও আবার এক মাসের জন্য।
আজ আপনাদের কিছু সহজ পদ্ধতি দেবো যেভাবে আপনিও পেতে পারেন ৯ টাকায় ১ জিবি ইন্টারনেট এবং আপনি এটা নিতে পারবেন প্রতি সিমে ৪ বার, মোট ৪ জিবি, তাছাড়া সাথে আরও কিছু বোনাস। আমার এই টিউনে আপনি ১০০% উপকৃত হবেন…

১ম ধাপ: 
আপনার অথবা আপনার পিতা অথবা মাতার ভাটার আইডি কার্ড ফটোকপি করুন ১ কপি, এবং পাছপোর্ট সাইজের ছবি ১ কপি।
২য় ধাপ: 
আপনার এলাকাতে রেজিষ্ট্রেশন করে সিম বিক্রি করে এমন কোন দোকানে যান।
৩য় ধাপ: 
আপনি নতুন একটি সিম কিনুন রেজিষ্ট্রেশন করে। সিমটি ৭২ ঘন্টার মধ্যেই চালু হবে, অপেক্ষা করতে থাকুন, সিমটি চালু হলে আপনি একটি এস, এম, এস পাবেন, সিমের মধ্যে অগ্রিম থাকবে ৫ টাকা, তার পর এই সিমে ১৬ টাকা রিচার্জ করলে পাবেন ২০ টাকা, এবং ৩৪ টাকা রিচার্জ করলে পাবেন ৪৫ টাকা আর ৫৪ টাকা রিচার্জ করলে পাবেন ৭৫ টাকা, আপনি এই টাকা গুলি যে কোন দোকান থেকেই রিচার্জ করতে পারেন, এবং এই বোনস গুলি শুধু প্রথম রিচার্জের ক্ষেত্রেই, যদি কোন দোকানদার ইচ্ছে করে তাহলে আপনাকে এই রিচার্জগুলি ফ্রি করে দিতে পারে, কারন আপনার এই সিমে সে এই পরিমান টাকা রিচার্জ করলেই সে দোকানদার সাথে সাথে এই টাকাটা আবার ফ্লেক্সিলোডের সিমে ফেরত পাবে, বোনাস হিসেবে।

৪র্থ ধাপ: 
এখন তো আপনার রিচার্জ হয়ে গেছে এখন আপনি *111*90# ডায়াল করুন দেখবেন আপনার সিমে ১ জিবি ইন্টারনেট চলে আসছে, এভাবে আপনি ৪ বার ডায়াল করতে পারবেন এবং ৪ জিবি ইন্টারনেট পাবেন। সিম চালু হওযার সাথে সাথে আবার আপনি ৫০ এম.বি ইন্টারনেট পাবেন, এই এম.বি গুলির মেয়াদ থাকবে ১ মাস, আপনি আরামে ব্যবহার করুন।

নম্বর ঠিক রেখে অপারেটর পরিবর্তন, অনুমোদন দিল অর্থমন্ত্রণালয়।

নম্বর ঠিক রেখে অপারেটর পরিবর্তন, অনুমোদন দিল অর্থমন্ত্রণালয়।

১১ ডিজিটের মোবাইল ফোন নম্বর অপরিবর্তিত রেখেই মোবাইল অপারেটর পরিবর্তন (এমএনপি) পদ্ধতিতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের  অনুমোদন পাওয়া গেছে ৷ ফেব্রুয়ারি থেকেই এই সুবিধা চালু হওয়ার কথা রয়েছে।  মঙ্গলবার অর্থমন্ত্রণালয় এ অনুমোদনের ফাইল ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।
এমএনপি কার্যকর করার জন্য দু’ একদিনের মধ্যে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনকে (বিটিআরসি)  চিঠি দেবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়। গত অক্টোবরে এমএনপি ফাইলটি অর্থমন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়। বিটিআরসি জানায়, এমএনপি সুবিধা চালু করতে অপারেটর হিসেবে বিটিআরসি একটি প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেবে।
এ বিষয়ে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেছেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ সংক্রান্ত নীতিমালা অনুমোদন পাওয়া গেছে। অর্থমন্ত্রণালয়েরও অনুমোদন মিলেছে ৷ শিগগিরই আন্তর্জাতিক দরপত্র আহবান করা হবে। উন্মুক্ত দরপত্রে দেশি-বিদেশি যে কোনো প্রতিষ্ঠান অংশ নিতে পারবে। 
তিনি বলেন, সব প্রক্রিয়া শেষ করে এমএনপি চালু হতে আগামী বছরের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।
এর আগে তারানা হালিম বলেছিলেন, এমএনপি চালু হলে মোবাইল অপারেটরগুলোর মধ্যে উন্নত মানের সেবা দেওয়ার প্রতিযোগিতা তৈরি হবে। টেলিযোগাযোগ সেবার গুণগত মান অনেক বাড়বে। 
এমএনপি নীতিমালা অনুসারে নম্বর অপরিবর্তিত রেখে ৩০ টাকায় গ্রাহকরা এক অপারেটর থেকে অন্য অপারেটরে যেতে পারবেন। তবে পুনরায় অপারেটরে পরিবর্তন করতে চাইলে ৪০ দিন অপেক্ষা করতে হবে।  ৪০ দিন পর গ্রাহক  আবারো নতুন অপারেটরে যেতে পারবেন বা আগেরঅপারেটরে ফেরত আসতে পারবেন।  
উল্লেখ্য এসএনপি চালু করতে ২০১৩ সালের জুন মাসে মোবাইল ফোন অপারেটরদের নির্দেশ দিয়েছিল বিটিআররসি। নির্দেশনা জারির তিন মাসের মধ্যে অপারেটরদের এমএনপি সেবা শুরু করার জন্য একটি কনসোর্টিয়াম গঠন করে প্রি-পেইড, পোস্ট পেইড উভয় ধরনের গ্রাহককেই এই সুবিধা দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু অপারেটরদের অনীহায় ও কারিগরি সীমাবদ্ধতায় সে উদ্যোগ কার্যকর হয়নি।
পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ও পাকিস্তান ছাড়াও বিশ্বের ৭২টি দেশ বর্তমানে এমএনপি সুবিধা চালু রয়েছে।
বর্তমানে বাজারে ৬ মোবাইল অপারেটরের ১৩ কোটির বেশি সিম চালু আছে।