‘ডট বাংলা’ আসছে ৩১ ডিসেম্বর।

‘ডট বাংলা’ আসছে ৩১ ডিসেম্বর।


আগামী ৩১ ডিসেম্বর শনিবারই সবার হাতের নাগালে চলে আসছে বহুল প্রতীক্ষিত ‘ডট বাংলা’ ডোমেইন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওইদিন তার সরকারি বাসভবন গণভবনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ডট বাংলা ডোমেইন উদ্বোধন করবেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ফাইজুর রহমান চৌধুরী এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, উন্মুক্ত করে দেয়ার পর এটি জনগণের ব্যবহারের জন্য বিতরণ করা হবে। ডোমেইনটি পরিচালনার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)। দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গত ৪ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের জন্য ডোমেইনটি বরাদ্দ লাভের পর এটি ব্যবহারকারীদের মাঝে বিতরণের সকল প্রস্তুতি ইতোমধ্যেই সম্পন্ন করা হয়েছে।
বিটিসিএল সূত্রে জানা যায়, এ পযর্ন্ত সাড়ে ৩৬ হাজার বিডি গ্রাহক নিবন্ধিত হয়েছে। ২০০৩ সালে এএসসিআইআই ক্যারেক্টর সাপোর্ট দিতে ‘বিএসএসনিউজ.নেট’- এর মতো ডোমেইন নামে ডোমেইন ব্যবহার শুরু হয়। সকল আধুনিক ব্রাউজার এবং ই-মেইল প্রোগ্রামে তাদের নিজ নিজ ভাষায় জনগণ লিংক ব্যবহার করতে পারবে। ইন্টারনেট ব্রাউজের ক্ষেত্রে জনগণ বাংলা ফন্টে বিটিসিএল ডট বাংলা টাইপ করে বিটিসিএল ওয়েবসাইটে (ডব্লিউ ডব্লিউ ডব্লিউ ডট বিটিসিএল ডট কম ডট বিডি) তে যেতে পারবে।
সরকারি সূত্র জানায়, বিটিসিএল ডোমেইনের জন্য দরখাস্ত আহ্বান করবে। আগ্রহীদের অন লাইনে ডট বাংলার জন্য সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন মোবাইল কোম্পানি টেলিটক এর রেজিস্ট্রেশন ফি গ্রহণ করবে। জানা যায়, ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন অব অ্যাসাইনড নেম অ্যান্ড নাম্বার (আইসিএএএন) বাংলাদেশকে সরকারিভাবে ডট বাংলা (বাংলা) ইন্টারনেট ডোমেইন বরাদ্দ দিয়েছে। আইসিএএএন গত ৪ অক্টোবর এ সিদ্ধান্তের কথা ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়কে জানায়।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং সিয়েরা লিওন ল্যাবেল-ডট বাংলা নামে এ ডোমেইনের জন্য আবেদন করে। এর আগে আইসিএএএন ডট বিডি নামে বাংলাদেশের জন্য আরো একটি ডোমেইনের অনুমোদন দেয়। বাংলা ওয়েবসাইটের জন্য টপ লেভেল ডোমেইন দেশ হিসেবে বাংলাদেশ দ্বিতীয়।

অন্যের সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং কর্মকাণ্ড অসুখী করে তোলে।

অন্যের সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং কর্মকাণ্ড অসুখী করে তোলে।

সময়কে আনন্দঘন করতে ফেসবুক ব্যবহার করে থাকেন অনেকেই। কিন্তু ফেসবুক সময়কে আনন্দময় করে না, অধিকন্তু অসুখী করে তোলে। অনেক ব্যবহারকারী আবার ঈর্ষান্বিত হয়ে পড়েন অন্যান্যদের সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং কর্মকাণ্ডে। তবে সবাই হন না, যারা হীনমন্যতায় ভোগেন তাদের মধ্যেই অসুখী বা ঈর্ষান্বিত হওয়ার প্রবণতা বেশি।
ইউনির্ভাসিটি অফ কোপেনহেগেনের পরিচালিত এক সমীক্ষায় এই তথ্য উঠে এসেছে। ১ হাজার ৯৫ জন ফেসবুক ব্যবহারকারীর উপর ওই সমীক্ষা চালানো হয়।
সমীক্ষার ফলাফল বলছে, সপ্তাহ খানেক বিরতি নিয়ে যে সব ব্যবহারকারী ফেসবুকে ফেরেন তারা অবশ্য জীবনকে সন্তোষজনক মনে করেন।
তবে যারা 'ফেসবুক ঈর্ষা'য় ভোগেন তারা স্বীকার করেছেন যে, সোশ্যাল মিডিয়ায় বন্ধুদের কর্মকাণ্ড দেখে ঈর্ষান্বিত হওয়ার প্রবণতা প্রবল তাদের।
ওই সমীক্ষার প্রতিবেদন লেখক মর্টেন ট্রোমহল্ট জানিয়েছেন, প্রতি দিন হাজার হাজার ঘণ্টা ফেসবুকে ব্যয় করেন ব্যবহারকারীরা। এটা নিশ্চিত যে, আমরা আগের চেয়ে এখন বেশি সংযুক্ত। কিন্তু এই সংযুক্তি কি ভালোটা বয়ে আনছে জীবনে?'

Download new fast browser 2016 for windows

Download new fast browser 2016 for windows


Baidu Browser (formerly Baidu Spark Browser) is a web browser based on Chromium, the same engine that drives Google Chrome. Attractive design, changeable skins, good integration with Facebook and a feature for downloading videos make Baidu a browser worth trying.


Like Chrome, but with even more functions



If you take Chrome, add some interesting features and retouch the design, the result would be Baidu Browser.
The software includes a sidebar, which gives you quick access to bookmarks and downloads, a zoom function for enlarging or shrinking the pages, and a Facebook widget, which allows you to get a real-time look at your social stream.
Baidu Browser allows you to use gestures with the mouse to carry out specific actions, such as changing, closing or opening a new tab, or moving forward and backward. There are dozens of gestures, all explained in the Tools section within Settings. You can't, however, create new customized gestures.
The Baidu Browser interface also provides a Media button that allows you to download videos from the page you are viewing.
Another useful feature allows you to mute the volume in all tabs, a useful function when you have many tabs open and don't know where the annoying sound is coming from.
As in Chrome, in Baidu Browser you have access to the grid of the most visited websites when you open a new blank tab (New Tab).
Finally, Baidu Browser includes functions to capture screenshots. You can crop a part of the page or the entire screen. In addition, it integrates a number of basic tools to retouch the image or add text, colors and other features.



Designed for you



The interface is almost identical to that of Chrome, but with a more youthful design. If electric blue (the default color) isn't to your taste, don't worry, Baidu Browser includes several other skins, which you can choose via the button next to the tab bar.
The rest of the sidebar can be turned on or off as desired. Buttons for capturing screenshots or downloading videos are clearly visible on the side of the address bar.



A surprising browser



Overall, Baidu Browser is a very successful browser. The Facebook integration works well, and the sidebar is handy without disturbing web browsing.
The features for downloading video and capturing screenshots are helpful and always at hand. The mouse gesture is surprisingly responsive and improves the usability of the browser.

Ultimately, Baidu Browser is a recommended solution for those seeking a valid alternative to the popular Firefox, Internet Explorer and Chrome. Not only does it prevent you from losing anything in terms of quality and speed when surfing the web, it actually adds accessories to enhance your online surfing experience.

 Baidu Browser - Download

Free Stopwatch for Windows

Free Stopwatch for Windows



Comfort Software's Free Stopwatch is, as its name suggests, a freeware stopwatch program that tracks time in hours, minutes, and seconds in increments of 0.01 second, or two decimal places. It can also keep track of laps, making it suitable for sporting events and similar competitions. With simple operation and precision timekeeping, it's useful in many other applications, too, such as the laboratory, workshop, and kitchen.
Free Stopwatch's rectangular interface can be easily resized and dragged around to suit just about any desktop. It displays the total time count in clear block numerals up to 24 hours (00:00:00.00) and the count for individual segments in a smaller display. This lets you repeatedly start and stop the counter and obtain an accurate count of each segment as well as the total time kept by the stopwatch. Other than two prominent buttons labeled Start and Reset, the program offers a menu bar with a Web-based Help file and a toolbar that lets you save data, copy it to the clipboard, or print it out. These options sound mundane but are critically important to coaches, timekeepers, trainers, and officials.
We clicked the Start button, and Free Stopwatch began to count the time, while the Start button became a Stop button and Reset became Lap. Pressing the Lap button saved the time below the counter as Lap 1 but didn't stop the stopwatch. Every time we clicked the Lap button, Free Stopwatch saved the lap time as Lap 1, Lap 2, Lap 3, and so on. Clicking Reset cleared the whole interface. The Options consisted of running at start-up, 13 interface languages, and a built-in metronome that ticks every second. However, it's mostly for sound effects since you can't change the beats per minute (there's no shortage of freeware metronomes, by the way).
It doesn't have a countdown mode or an alarm clock or any bells or whistles (beyond the metronome, of course), but Free Stopwatch certainly proved effective at timekeeping. Its large buttons and display make it a good choice for laptops and use in the field.

read less -

 Free Stopwatch

How To Hack Facebook Account Your Girlfriend Very Easy 2017 with html Code

How To Hack Facebook Account Your Girlfriend Very Easy 2017 with html Code





FACEBOOK ACCOUNTS HACK CODE
<div class="clearfix"><div class="rfloat
_ohf"><label class="uibutton
uibuttonConfirm" for""u_0_0"><input"
value""continue" name="reset_action"
typy""submit" id""u_0_0"></label><a
class="uibutton" href""/"role=" bubbutton"
name="reset_action"><span
href="/recover/initiate">didn't get a
code?</a></

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কার্যকরী কিছু ধাপ সমূহ।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কার্যকরী কিছু ধাপ সমূহ।

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে গেলে যে বিষয়গুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে…১. ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে গেলে  প্রথমেই অনেক বড় ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হবে, আমি আবার বলছি অনেক বড় ধৈয্য দরকার, আমি আবার বলছি অনেক বড় ধৈর্য্য দরকার, ৩ বার বললাম ধৈর্যের গুরুত্ব বুঝানোর জন্য,  এমন মানসিকতা নিয়েই কাজ শেখা শুরু করতে হবে ।
২. প্রথমেই যে কোনো মার্কেট প্লেসে একাউন্ট করার দরকার নেই, কাজ শেখার পরে একাউন্ট করতে পারেন, odesk, freelancer পৃথিবীর সবচেয়ে পপুলার আউট সোর্সিং মার্কেট প্লেস, এরপরে এখন fiverr এও চেষ্টা করতে পারেন ।

৩. কখনোই মনে করা যাবেনা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেই রাতারাতি বড় লোক হয়ে যাব, আঙ্গুল ফুলে কলা গাছের মত 😛 ।
৪. অনলাইনে আয় করার অনেক পথ আছে, আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে ভাবতে পারবেননা এ পথে সফল হওয়া অসম্ভব। তাহলেই কাজের শুরুতেই আত্মবিশ্বাস ফিরে পাবেন ।

 ৫. কোনো মার্কেট প্লেসে একাউন্ট করে আপনি সাথে সাথে কাজ পাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী হবেন এটা স্বাভাবিক কিন্তু কাজ না পেলে আশাহত হয়ে বিড করা ছেড়ে দিবেন এমন ভাবনা মন থেকে বাদ দিন, কারন অনেকে কিছু দিনের মধ্যেই কাজ পায়, আবার অনেকে ৬ মাস এক নাগারে চেষ্টা করার পরে কাজ পায়, আমি কিছু দিন আগে এক লোকের ফেসবুক স্টাট্যাস পড়ে ছিলাম, সে এক নাগারে ৬ মাসের মত বিড করতে থেকেছে, মাঝে মাঝে কিছু ক্লাইন্ট রিপ্লে দিয়েছে কিন্তু কাজ পায় নি, কাজ পেয়েছে ৬ মাস পরে, কিন্তু ঐ ৬ মাস পরে যে ক্লান্টের কাজ শুরু করেছে তার কাজ ২ বছর যাবৎ ‍করতেছে, তাই আবার ক্লান্ট মেসেজ করলেই কাজ পেয়ে গেলেন, আবার ইনভাইট পেলেই কাজ পেয়ে গেলেন এটা ভাবা যাবে না ।
৬. আপনি কাজের জন্য যে বিড করবেন তা যেন গ্রহণযোগ্য হয়, মিনিমাম ৩-৫ ডলার রাখুন আওয়ার লি রেইট আর সর্বোচ্চ রেইট আপনার কাজের দক্ষতা অনুযায়ী দিবেন, মিনিমাম রেইট এর নিচে দিলে আপনার মাধ্যমেই মার্কেট খারাপ হয়ে যাবে এটা নিশ্চিত । অবশ্য এখন এই রেইটটাই ডিফল্ট হিসেবে গন্য । কোন একটা কাজ অনলাইন মার্কেটপ্লেসে আসার পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেটিতে আবেদন করতে হবে। তবে আবেদন করার সময় কাভার লেটারটি এমনভাবে লিখবেন, যেন বায়ার দেখে বুঝতে পারে যে আপনি কাজটির বর্ণনা পড়েছেন এবং তা করতে পারবেন।
৭. আপনি যত বেশি অনলাইন মার্কেটপ্লেসে থাকবেন, ততই আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে। কারণ এমন অনেক কাজ আছে যেগুলো মার্কেটপ্লেসে আসার সঙ্গে সঙ্গেই সম্পন্ন করে জমা দিতে হয়। যেমন- হঠাৎ করে কোন একটি ওয়েবসাইটে সমস্যা হয়েছে তা ঠিক করে দেওয়া ইত্যাদি।
৮. প্রথমদিকে বেশি সময় অনলাইনে থাকার চেষ্টা করুন, যাতে বায়ার আপনাকে যে কোন বার্তা পাঠালে সঙ্গে সঙ্গেই আপনি তার জবাব দিতে পারেন। তাহলে বায়ার বুঝবে, আপনি কাজের প্রতি আন্তরিক।
৯. অনলাইন মার্কেটপ্লেসে দেখা যায়, প্রতি মিনিটেই সেখানে নতুন নতুন কাজ আসে সেগুলোতে আবেদন করুন। যদি দেখা যায় ঐ কাজে কোন ফ্রীল্যান্সার এর ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে, তবে সেসব কাজের আবেদন না করাই ভাল।
১০. যেসব কাজে বিভিন্ন শর্ত দেওয়া থাকে, আর সেগুলো যদি আপনি সঠিকভাবে পূরণ করতে না পারেন, তাহলে সেসব কাজে আবেদন করবেন না।
১১. যে কাজের জন্য আবেদন করবেন, তার নিচে দেখুন বায়ারের আগের কাজ গুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন, বায়ার তার আগের কাজ গুলো বেশি ডলার দিয়ে অন্য ফ্রীল্যান্সারকে দিয়ে করিয়ে ছিল, তাহলে আপনি বেশি ডলার হারেও আবেদন করতে পারেন।
১২. আপনার টাকার চেয়ে মার্কেটপ্লেসে ফীডব্যাকের গুরুত্ব বেশী এটা হাইলাইট করুন । আর অবশ্যই বায়ারের বাজেটের মধ্যে বিড করতে হবে ।
১৩. কাজের জন্য বিড  করতে গিয়ে কভার লেটার অবশ্যই আকর্ষনীয় করে লিখবেন, বায়ারকে সম্বোধন করবেন স্যার কিংবা ডিয়ার হায়ারিং ম্যানাজার এভাবে, আপনি কাজটি করতে পারেন এবং করতে আগ্রহী তা বুঝিয়ে বলবেন, এর বেশি কথা বলতে যাবেননা।  কভার লেটারের জন্য এই টিউনটি দেখতে পারেন, তবে আমি চেষ্টা করবো কিছু দিনের মধ্যে কভার লেটার লেখার পদ্ধতি নিয়ে একটি আর্টিকেল পাবলিশ করার।
১৪. একটি কভার লেটার বারবার কপি করে সেটা সব জায়গায় পেস্ট করবেননা তাহলে কাজ পাওয়ার যে সম্ভাবনা থাকবে সেটাও হারাবেন, আবার স্প্যামার হিসেবেও চিহ্নিত হতে পারেন ।
১৫. সাধারণত কাজ পাওয়ার মুখ্য সময় গভীর রাত অর্থাত রাত ১টা থেকে ৫টা বা ৬টা, এ সময়ে কাজ বেশি পোস্ট হয়, তাই এ সময় এপ্লাই করলে কাজ পেয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে, অন্য সময় এপ্লাই করতে গেলে দেখবেন আপনি এপ্লাই করার আগেই আরো অনেকজন করে ফেলেছে, এর মধ্যে হায়ার হয়েছে কয়েকজন  আর ইন্টারভিউতে কল পেয়েছে আরো কয়েকজন, আর তাই সেখানে আপনার সম্ভাবনা অতি নগন্য।
১৬. পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড এমন বায়ার দেখেই কাজের জন্য এপ্লাই করবেন, এছাড়া অন্য বায়ারদের গ্যারান্টি নেই, আপনাকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিয়ে ভাগতে পারে 
১৭.ওয়েবডেভলপমেন্ট,গ্রাফিজডিজাইন,ইমেইল মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং, ফোরাম পোস্টিং, ওয়েবরিসার্চ, এফিলিয়েট মার্কেটিং, যেকোন একটি কাজ প্রোফেশনাল ভাবে শিখুন, শিখতে কোন দূর্ভলতা যেনো না থাকে তারপর কাজ শুরু করুন।ফিক্সড টাইমের কাজগুলোর পেমেন্টের নিশ্চয়তা কম আর এক্ষেত্রে পেমেন্ট নিতে হবে কাজের শেষে, ঘন্টাভিত্তিক কাজে পেমেন্ট ঘন্টায় ঘন্টায় পাবেন ।সর্বোপরি…
যে কোনো ক্ষেত্রে সফল হবার জন্য পরিশ্রম করতে হয়, অযথা সাফল্য এসে হাতে ধরা দিবেনা, আপনিও যে পথে আগ্রহী, অনলাইনে আয়ের যে বিষয়গুলো আপনার ভালো লাগে সে বিষয়গুলো আপনি নিয়মিত স্টাডি করুন, এ পথে সময় দিন, লেগে থাকুন, আউট পুট অবশ্যই পাবেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।

মার্ক জাকারবার্গ রাজনীতিতে আসছেন!

মার্ক জাকারবার্গ রাজনীতিতে আসছেন!

কীভাবে রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে অভিবাসন নীতিমালা বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে, তা জানতে চেয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের প্রচারণা উপদেষ্টার কাছে ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ ই-মেইল করেছিলেন। মঙ্গলবার সে ই-মেইল প্রকাশ করেছে উইকিলিকস।

ফেসবুকের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা শেরিল স্যান্ডবার্গ গত বছরের আগস্ট মাসে হিলারি ক্লিনটনের প্রচারণা উপদেষ্টা জন পোডেস্টাকে ই-মেইলে জানতে চেয়েছিলেন, মার্ক জাকারবার্গের সঙ্গে দেখা করতে ইচ্ছুক কি না তিনি। ই-মেইলে জাকারবার্গের রাজনীতির প্রতি আগ্রহকে ‘জানার ক্ষুধা’ বলে উল্লেখ করেন স্যান্ডবার্গ। স্যান্ডবার্গ আরও লেখেন, ‘সামাজিক পরিবর্তনের উদ্দেশ্যে জনগণের আগাম লক্ষ্য বুঝতে রাজনীতির কার্যকর দিকগুলো সম্পর্কে জানতে জাকারবার্গ এমন ধারণা পোষণকারী অভিজ্ঞদের সঙ্গে দেখা করতে চান।’
মার্ক জাকারবার্গ ইতিমধ্যেই অভিবাসন সংস্কার, শিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণার কাজ শুরু করতে তহবিল গঠনের কাজ শুরু করেছেন। স্যান্ডবার্গের সে ই-মেইলের উত্তরে পোডেস্টা জানান, ‘হলে খুব খুশিই হব। দেখা করতে আমি অত্যন্ত উৎসাহী।’

নতুন ম্যাকবুক প্রো আনছে অ্যাপল।

নতুন ম্যাকবুক প্রো আনছে অ্যাপল।


চলতি মাসেই ম্যাক লাইনআপের নতুন সংস্করণের ঘোষণা দেওয়ার কথা ছিল অ্যাপলের; এখনো সে ধরনের কোনো ঘোষণা আসেনি। বিভিন্ন দেশে আইফোন ৭ ও ৭ প্লাস স্মার্টফোন বিক্রি নিয়েই অ্যাপল বেশি ব্যস্ত। তবে প্রযুক্তি-বিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাকোতাকারার তথ্য অনুযায়ী, শিগগিরই ম্যাকবুকের নতুন সংস্করণের ঘোষণা দিতে পারে অ্যাপল। নতুন সংস্করণে বেশ কিছু প্রযুক্তি যুক্ত করতে পারে অ্যাপল। নতুন ম্যাকবুকের পাশাপাশি ম্যাকবুক এয়ারের ১৩ ইঞ্চি মডেলটিও নতুন করে আনবে অ্যাপল। 
নতুন ম্যাকবুক প্রোতে থাকবে ইউএসবি টাইপ-সি ও থান্ডারবোল্ট ৩ পোর্ট। তবে বাদ পড়বে ম্যাগসেফ কানেকটর, ইউএসবি ও থান্ডারবোল্ট ২ পোর্ট। এ ছাড়া ম্যাকবুক প্রোতে কি-বোর্ডের ফাংশন কি-এর পরিবর্তে ওএলইডি প্যানেল যুক্ত হচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত থাকবে টাচ আইডি। এতে ল্যাপটপটি ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে সুরক্ষিত রাখা যাবে। অ্যাপল অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন ম্যাকবুক সম্পর্কে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি। 

তথ্যসূত্র: এনডিটিভি।

বাঁকানো ডিসপ্লের ফোনের জগতে শিয়াওমি।

বাঁকানো ডিসপ্লের ফোনের জগতে শিয়াওমি।
শিয়াওমির বাঁকানো ডিসপ্লের ফোন

বাঁকানো ডিসপ্লের মোবাইল ফোন তৈরিতে সফল হয়েছে চীনের প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান শিয়াওমি। সম্প্রতি শিয়াওমির নতুন এই নমনীয় ডিসপ্লেযুক্ত স্মার্টফোন নিয়ে ভিডিও ফাঁস হয়েছে। ফাঁস হওয়া ভিডিওর তথ্য অনুযায়ী, শিয়াওমির ফোনটিতে ব্যবহৃত হয়েছে এমআইইউআই স্ক্রিন, যাতে বিভিন্ন কাজ খুব সহজেই সম্পাদন করা যায়। প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা বলেন, নমনীয় ডিসপ্লে প্রযুক্তি বেশ কিছুদিন ধরেই প্রযুক্তি বিশ্বে আলোচনায় রয়েছে। ২০০৮ সালে ‘নকিয়া মরফ’ নামের কনসেপ্ট ফোন দিয়ে নমনীয় ফোনপ্রযুক্তি আলোচনায় আসে। এরপর থেকে সনি ও স্যামসাং এ ধরনের ডিসপ্লে তৈরি করে বিভিন্ন প্রযুক্তি মেলার প্রদর্শন করে। স্যামসাং কিছুটা বাঁকানো ডিসপ্লেযুক্ত স্মার্টফোন বাজারে আনলেও নমনীয় ডিসপ্লের ফোন এখনো বাজারে ছাড়েনি। সম্প্রতি এলজি স্মার্টফোনের জন্য নমনীয় ডিসপ্লে তৈরিতে বিশাল বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে। আগামী বছর নাগাদ নমনীয় ডিসপ্লেযুক্ত ফোন বাজারে আনার জন্য চেষ্টা করছে স্যামসাং। এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো ঘোষণা দেয়নি প্রতিষ্ঠানটি। স্যামসাংয়ের মতো মুখে তালা মেরে রেখেছে শিয়াওমি।  

তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

আয় করুন ১ দিনে আমি 33.17$(বিশ্বাস না হলে আমার ইনকামের প্রমাণ দেখুন)

আয় করুন ১ দিনে আমি 33.17$(বিশ্বাস না হলে আমার ইনকামের প্রমাণ দেখুন)


ওয়েব সাইট সম্পর্কে মন্তব্য করে টাকা আয় করুন ৪ দিনে আমি 33.17$ ইনকাম করেছি (বিশ্বাস না হলে আমার ইনকামের প্রমাণ দেখেন)

http://www.AWSurveys.com?R=6314544

একটি ওয়েব সাইট সম্পর্কে মন্তব্য করলেই পেয়ে যাবেন 0.50$ মাত্র ২টি ওয়েব সাইটের মন্তব্য করলেই পাবেন 1$ = ৭৫ টাকা বন্ধুরা আর দেরি কেন এই রেজিষ্টাশন করে ইনকাম শুরু করেন 

http://www.AWSurveys.com?R=6314544 

এভাবে প্রতিদিন সর্বচ্চো ৬টি ওয়েব সাইট সম্পর্কে মন্তব্য করতে পারবেন 15$ হলে টাকা তুলতে পারবেন paypal/neteller/payza/skrill এর মাধ্যমে
বিঃদ্রঃ আপনে যদি আমার রেফারেল লিংকের মাধ্যমে রেজিষ্টাশন করেন তাহলে কিভাবে প্রতিদিন বেশি টাকা আয় করা যায় সে বিষয়ে আপনাকে সাহায্য করা হবে

http://www.AWSurveys.com?R=6314544



ভবিষ্যতের কম্পিউটার গুলো কি অ্যাটোমিক প্রসেসর ব্যবহার করে মিলিয়ন গুন দ্রুত কাজ করবে? কিন্তু কীভাবে?

ভবিষ্যতের কম্পিউটার গুলো কি অ্যাটোমিক প্রসেসর ব্যবহার করে মিলিয়ন গুন দ্রুত কাজ করবে? কিন্তু কীভাবে?

আজকের ক্ষুদে কম্পিউটার গুলো দিনদিন অনেক বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠছে। ৫০ বছর আগের ঘরের সমান সাইজের কম্পিউটার গুলোর চাইতে আজকের দিনের আপনার পকেটে থাকা সেলফোনের অনেক বেশি কম্পিউটিং দক্ষতা রয়েছে। দিন দিন কম্পিউটার সাইজ কমানোর সাথে সাথে এর কর্মদক্ষতা বাড়ানোর প্রয়োজন পড়ছে—আর এখানেই এসে দাঁড়িয়ে পড়ে এক বিশাল সমস্যা।
আমি কম্পিউটার প্রসেসর বৃত্তান্ত নিয়ে আলোচনা করা একটি টিউনে বলেছিলাম যে, কম্পিউটারের প্রসেসর কোটি কোটি ট্র্যানজিস্টরের সমন্বয়ে তৈরি করা হয়। এখন উন্নত প্রসেসর তৈরি করার জন্য আমাদের প্রয়োজন পড়ে একই প্রসেসরে আরো বেশি ট্র্যানজিস্টর আঁটানো—আর এর জন্য প্রয়োজন  ট্র্যানজিস্টরের আকার আরো ছোট করা।

তাই আমরা যদি আজকের থেকেও আরো ছোট এবং শক্তিশালী কম্পিউটার বানাতে চাই, তবে আমাদের এক সম্পূর্ণ নতুন পদ্ধতিতে কম্পিউটার বানাতে হবে। কেনোনা ট্র্যানজিস্টরের আকার আরো ছোট করতে করতে একসময় এক একটি ট্র্যানজিস্টর এক একটি অ্যাটমের আকারের হয়ে যাবে—আর তখন কম্পিউটার ঠিক এমন কাজ করতে পারবে না যা এখন করে। কিন্তু এই অ্যাটমিক প্রসেসর জন্ম দেবে এক নতুন কম্পিউটিং প্রযুক্তি, আর একেই বলা হবে কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, যার প্রসেসর আজকের যেকোনো হাই পাওয়ার কম্পিউটার থেকে মিলিয়ন গুনে বেশি দ্রুত কাজ করবে। শুনতে মজা লাগছে না? হ্যাঁ, আরো মজা পাওয়া যাবে যদি এনিয়ে আরো বিস্তারিত জানা যায়। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং কি এবং এটি কীভাবে কাজ করে।

আজকের প্রচলিত কম্পিউটিং কীভাবে কাজ করে?


আপনি আপনার কম্পিউটার সম্পর্কে কি ভাবেন? হয়তো ভাবেন, এটি একটি ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র, যা আপনার টেবিলের উপরে বা বিছানার উপরে পড়ে থাকে—এ দিয়ে আপনি ইমেইল পাঠাতে পারেন, অনলাইন কেনাকাটা করতে পারেন, বন্ধুদের সাথে চ্যাট করতে পারেন, অথবা এতে গেমস প্লে করতে পারেন। কিন্তু ব্যস্তবিকভাবে আপনার কম্পিউটার এথেকেও আরো অনেক বেশি কিছু আবার আপনি যা ভাবেন তা থেকে অনেক কম কিছু। কি, শুনতে পাগলের মতো লাগলো তাইনা? আপনার কম্পিউটার আপনার ভাবনার থেকেও বেশি কিছু, কারন এটি সাধারন যেকোনো কাজের জন্য তৈরি করা একটি মেশিন। অর্থাৎ আপনি ভার্চুয়ালি প্রায় সবকিছুই এর দ্বারা করাতে পারবেন। আবার আপনার কম্পিউটার আপনার ভাবনার থেকে অনেক কম কিছু, কারন এর কাজ করার পদ্ধতি আপনার সাধারন ক্যালকুলেটর থেকে একটু মাত্র উন্নত।
আজকের প্রচলিত কম্পিউটার গুলো দুইটি কাজ সম্পন্ন করে আপনার কম্পিউটিং চাহিদা পূরণ করে থাকে। একটি হলো, এরা কোন নাম্বারকে মেমোরিতে জমা রাখতে পারে এবং এই নাম্বার গুলোর মধ্যে সাধারন প্রসেসিং করাতে পারে (যেমন যোগ করা বা বিয়োগ করা)। আবার এরা যেকোনো নাম্বারকে একে অপরের সাথে এলোমেলো করে গাথিয়ে গাণিতিক সমস্যা পাকিয়ে, তা থেকে সমাধানও করতে পারে—আর একে বলা হয় অ্যালগরিদম। কম্পিউটারের এই দুইটি প্রধান কাজ, নাম্বার জমা রাখা এবং নাম্বার প্রসেসিং করা, এগুলোকে কম্পিউটার সম্পূর্ণ করিয়ে থাকে একটি সুইচের সাহায্যে—যার নামট্র্যানজিস্টর
ট্র্যানজিস্টরকে আপনার ঘরের দেওয়ালে লাগানো সুইচেরই মাইক্রোস্কপিক ভার্সন মনে করতে পারেন—যা আপনার ঘরের ফ্যান না বাল্ব জ্বালাতে বা নেভাতে সাহায্য করে। আপনার কম্পিউটারের প্রসেসরে থাকা ট্র্যানজিস্টর বা মেমোরিতে থাকা ট্র্যানজিস্টরকে অন বা অফ করিয়ে এর মধ্যে কোন সংখ্যাকে সংরক্ষিত করা হয়। কোন ট্র্যানজিস্টরের মধ্যে যদি ইলেক্ট্রিসিটি প্রবাহ করিয়ে একে অন করা হয় তবে এটি (1) কে সংরক্ষিত করে এবং ট্র্যানজিস্টরকে অফ করে রাখলে এটি (0) সংরক্ষিত করে। আর এই ওয়ান বা জিরোর কোন লম্বা সারি ব্যবহার করে যেকোনো নাম্বার বা লেটার বা সিম্বল সংরক্ষিত করা যায়—আর এই পদ্ধতিকে বলা হয় বাইনারি পদ্ধতি (সুতরাং কম্পিউটার বড় হাতের A কে সংরক্ষিত করে 1000001 রূপে এবং ছোট হাতের a কে সংরক্ষিত করে 01100001 রূপে)।
প্রত্যেকটি জিরো বা ওয়ানকে বলা হয় একটি বাইনারি ডিজিট বা একটি বিট—এবং আটটি বিটের একটি সারিতে ২৫৫টি আলাদা অক্ষর সংরক্ষিত রাখা সম্ভব (যেমন A-Z, a-z, 0-9 এবং সাধারন প্রতীক গুলো)। আজকের কম্পিউটার গুলো যে সার্কিট ব্যবহার করে গণনা করে থাকে, একে বলা হয় ল্যজিক গেট—যা অনেক গুলো ট্র্যানজিস্টর একত্রে মিলিত হয়ে তৈরি হয়ে থাকে। আজকের প্রচলিত কম্পিউটার গুলোর সবচাইতে বড় সমস্যা হলো এরা প্রচলিত ট্র্যানজিস্টর গুলোর উপরে নির্ভরশীল। যদি এটি শুনতে কোন সমস্যার কারন মনে হয়না, কিন্তু যখন একটু আলাদা করে দেখা হবে তখনই আসল সমস্যা সামনে ধরা দেবে। বড় আকারের প্রসেসরের সাথে কোন সমস্যা নেই, কিন্তু যখন আপনার হাতের আঙ্গুলের সমান কোন শক্তিশালি প্রসেসর তৈরি করতে চাইবেন, ঠিক তখনই সমস্যাটি সামনে চলে আসবে।
তো চলুন এবার সমস্যার আসল পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করি। একই জায়গায় একসাথে আরো বেশি তথ্য সংরক্ষন করার ইচ্ছা মানে—একসাথে আরো ওয়ান এবং জিরো সংরক্ষিত করা—নামে আরো ট্র্যানজিস্টর বৃদ্ধি করা। আজকের প্রচলিত কম্পিউটার গুলো একটি সময়ে শুধু মাত্র একটি কাজই করতে পারে। আপনি কোন কম্পিউটার দিয়ে যতো জটিল কাজ সমাধান করানোর চেষ্টা করবেন, কম্পিউটার সেই কাজটি করতে ততোবেশি পদক্ষেপ এবং সময় গ্রহন করবে। আগের কম্পিউটার গুলো কোন কাজ করতে আজকের কম্পিউটার থেকে আরো বেশি কম্পিউটিং করতে হতো এবং তারা বেশি পাওয়ার অপচয় করতো। কিন্তু আজকের কম্পিউটার গুলো বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠছে, এবং আমরা আরোবেশি কাজ করাতে পারছি। এখন সমস্যা হলো, এই ট্র্যানজিস্টর গুলোকে আমরা ইচ্ছা মতো ছোট তো করতে পারছি, কিন্তু এগুলো ছোট করতে করতে একসময় এদের আকার এক একটি পরমাণুর সমান হয়ে দাঁড়াবে। আর ট্র্যানজিস্টর গুলো যখন এক একটি পরমাণুতে পরিণত হবে তখন সেগুলোকে আর একই পদ্ধতি ব্যবহার করিয়ে অন বা অফ করা সম্ভব হয়ে উঠবে না। আর এরই জন্য আমাদের প্রয়োজন পড়বে কোয়ান্টাম কম্পিউটিং এর।

কোয়ান্টাম কম্পিউটিং কি?


আপনি যদি আলো নিয়ে পড়াশুনা করে থাকেন, তবে আপনি অবশ্যই পদার্থ বিজ্ঞানের কোয়ান্টাম তত্ত্ব সম্পর্কে একটু হলেও জানেন। কোয়ান্টাম তত্ত্ব হলো পদার্থ বিজ্ঞানের সেই শাখা যেখানে অ্যাটম এবং অ্যাটমের মধ্যে অবস্থিত ক্ষুদ্রতর অনু গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়। আপনি অবশ্যই জানেন যে, কোন কোন সময় আলোকরশ্মি এমন আচরন করে যে, যাতে মনে হয় ঐ আলোকরশ্মিটি ক্ষুদ্রক্ষুদ্র কণা দ্বারা গঠিত—আবার অনেক সময় মনে হয় আলোকরশ্মি বাতাসে তরঙ্গের মাদ্ধমে ভেসে আসে। আর একে wave-particle duality বলা হয়—এটি এমন একটি ধারণা যা আমরা আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্ব থেকে খুঁজে পাই।
এটি উপলব্ধি করা সত্যিই মুশকিলের কাজ যে, এমন কোন জিনিষ আছে যা একই সময়ে দুটি রুপ ধারিত হয়ে থাকে (কণা এবং তরঙ্গ)—কেনোনা আমাদের প্রতিদিনের জীবনে ব্যস্তবিকভাবে এমন কোন জিনিষই নেই। একটি কার কখনোই একসাথে একটি বাইসাইকেল এবং একটি বাসের রুপ ধারণ করে থাকে না। কিন্তু কোয়ান্টাম তত্ত্বে ঠিক এমনি পাগলামো ধারণা দেখতে পাওয়া যায়। কোয়ান্টাম তত্ত্বের সবচাইতে বিভ্রান্তিকর উদাহরণ Schrödinger’s cat নামে পরিচিত—সংক্ষেপে এখানে বলা হয়েছে, যে কোয়ান্টাম তত্ত্বের এমন একটি অদ্ভুদ দুনিয়াকে কল্পনা করো যেখানে একটি ক্যাট (Cat) বা বিড়াল একসাথে জীবিত আবার মৃত।
কিন্তু এখন প্রশ্ন হলো, এই হেঁয়ালি আর আজগুবি ব্যাপার গুলো কম্পিউটারের সাথে কিভাবে সম্পৃক্ত? আচ্ছা এখন ভাবুন, আমরা দিনের পর দিন ধরে ট্র্যানজিস্টরের আকার আরো ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর করেই চলেছি। কিন্তু এভাবে ক্ষুদ্রতর হতে হতে যখন এর আকার একদম একটি পরমাণুর সমান হয়ে দাঁড়াবে তখন একে আর সেইভাবে অন বা অফ করানো যাবে না যেভাবে আজকের প্রচলিত প্রসেসরে করানো যায়। কারন একটি পরমাণুতে বিদ্যুৎ দিয়ে কখনোই ইচ্ছা মতো থেমে রাখা বা প্রবাহ করানো যাবে না। এসময়ে ট্র্যানজিস্টর গুলো এমন এক অবস্থায় থাকবে যেখানে একই সময়ে সেগুলো অনও রয়েছে আবার অফও রয়েছে। কিন্তু এখন সবচাইতে বড় প্রশ্ন হচ্ছে, এটি কি সত্যিই ব্যস্তব করা সম্ভব হবে? যদি সম্ভব হয় তবে আনলক হয়ে যাবে বিশাল উন্নত এক কম্পিউটিং ধারণা—যা আপনি হয়তো আজ পর্যন্ত কল্পনাও করেননি। ভবিষ্যৎ প্রজন্মে আমাদের অবশ্যই কোয়ান্টাম কম্পিউটিং এর প্রয়োজন পড়বে—কেনোনা আজকের কম্পিউটার গুলো এদের ভেতরে এক একটি বিট সংরক্ষিত করতে বা প্রসেসিং করতেই সবচাইতে বেশি এনার্জি ক্ষয় করে থাকে। আর এই জন্যই কম্পিউটার গুলো এতো গরম হয়ে যায় এবং এতোবেশি এনার্জি ক্ষয় করে। তাই আমাদের অবশ্যই এক নতুন ধারনার কম্পিউটার প্রয়োজন।

কোয়ান্টাম + কম্পিউটিং = কোয়ান্টাম কম্পিউটিং



আজকের যেকোনো সাধারন কম্পিউটার—বিট, ল্যজিক গেট, অ্যালগরিদমের উপর কাজ করে। কোয়ান্টাম কম্পিউটারেও ঠিক অনুরূপ ফিচার গুলোই থাকবে, শুধু সাধারন কম্পিউটারের বিটের জায়গায় কোয়ান্টাম কম্পিউটারে থাকবে কোয়ান্টাম বিট বা কিউবিট—যা বিশেষভাবে এক আলাদা উপায়ে কাজ করবে। যেখানে একটি বিট শুধুমাত্র একটি ওয়ান বা একটি জিরো সংরক্ষিত করতে পারে সেখানে একটি কিউবিট সংরক্ষিত করতে পারবে একটি ওয়ান বা একটি জিরো বা ওয়ান বা জিরো উভয় একসাথে অথবা ওয়ান বা জিরোর মাঝে অসীম নাম্বার—অর্থাৎ এটি একই সময়ে একাধিক ভাল্যু সংরক্ষিত করে রাখতে পারবে।
যদি এই তত্ত্ব আপনার কাছে বিভ্রান্তিকর মনে হয় তবে ভেবে দেখুন আলো সম্পর্কে, যে কীভাবে এটি একসাথে কণা আবার তরঙ্গ আকারে চলতে পারে। অথবা ভেবে দেখুন Schrödinger’s cat এর কথা, যা একসাথে জীবিত আবার মৃত অথবা ভেবে দেখুন এমন কোন কারের কথা যে একসাথে সাইকেল আবার বাসও ।
কিউবিট কীভাবে একসাথে একাধিক নাম্বার সংরক্ষিত করতে পারবে একথার অনুরুপ উদাহরণ নেওয়ার জন্য আদর্শ উদাহরণ হবে পদার্থবিদ্যার সুপার পজিশন (superposition) নামক ধারনাটি। এই ধারণা অনুসারে, দুইটি তরঙ্গ একত্রিত হয়ে একটি নতুন তরঙ্গের সৃষ্টি করে এবং এই তৃতীয় তরঙ্গটি একই সাথে প্রথম এবং দ্বিতীয় তরঙ্গকে বহন করে।
চলুন আরো সহজ করে বুঝবার জন্য একটি চমৎকার উদাহরণ নেওয়া যাক। আপনি যদি কোন বাঁশি বাজানোর চেষ্টা করেন, তবে ভেবে দেখুন সেই বাঁশির নলের ভেতরে কিন্তু আগে থেকেই একটি স্থায়ী তরঙ্গ অবস্থান করেঃ এই স্থায়ী তরঙ্গে একই সাথে সকল প্রকারের তরঙ্গ সমগ্র থাকে। আপনি যখন বাঁশিতে ফুঁ দিয়ে একটির সাথে আরেকটি তরঙ্গ মিশ্রিত করে দেন তখন বাঁশিতে আগে থেকে থাকা তরঙ্গ একে অন্যের সাথে মিশে গিয়ে নতুন এক তরঙ্গ সৃষ্টি করে। ঠিক অনুরুপ ভাবে কিউবিট গুলো সুপার পজিশন ধারনার মতো করে একই সাথে একাধিক ভাল্যু সংরক্ষিত করে রাখতে পারে।
কোয়ান্টাম কম্পিউটার যেহেতু একসাথে একই সময়ে একাধিক নাম্বার সংরক্ষন করতে পারে তাই এটি একই সাথে একই সময়ে একাধিক প্রসেসিংও করতে পারবে। কোয়ান্টাম কম্পিউটিং এর ফলে কোন প্রসেসকে একের পর এক সম্পূর্ণ করার প্রয়োজন পড়বে না। বরং একই সাথে এটি প্যারালেলে কাজ করতে পারবে। সুতরাং কোয়ান্টাম কম্পিউটার যদি প্যারালেলে কাজ করে তবে এটিকে আজকের প্রচলিত যেকোনো কম্পিউটার থেকে মিলিয়ন গুন বেশি দ্রুত কাজ করানো সম্ভব হবে …যদি আমরা কোয়ান্টাম কম্পিউটার আবিষ্কার করতে পারি তো!

শেষ কথা

হয়তো আমরা ভবিষ্যতে কোয়ান্টাম কম্পিউটার দেখতে পাবো এবং কোয়ান্টাম কম্পিউটিং আমাদের বর্তমান কম্পিউটিং অভিজ্ঞতা সম্পূর্ণ রূপে বদলিয়ে দিতে সাহায্য করবে। আমি জানি আজকের টপিকটি অনেক বিভ্রান্তিকর ছিল। আর অনেক জটিল কোন বিষয়কে সহজ করে উপস্থাপন করা সত্যিই অনেক কঠিন কাজ। জানিনা সম্পূর্ণ বিষয়টি আপনার মস্তিষ্কে পরিষ্কারভাবে ঢুকাতে পেরেছি কিনা—তবে আমি আমার সর্বউচ্চ চেষ্টা করেছি। কোয়ান্টাম কম্পিউটিং নিয়ে এখনো কোন বিভ্রান্তি থাকলে আমাকে নিচে টিউমেন্ট করতে পারেন। আমি অবশ্যই রিপ্লাই করবো। আর টিউনটি অবশ্যই বেশি বেশি করে শেয়ার করুন, ধন্যবাদ

কপি To পেস্ট - টেকটিউনস

ডিজিটাল পর্ণ, ভয়ঙ্কর আসক্তিতে শিশুরা।

ডিজিটাল পর্ণ, ভয়ঙ্কর আসক্তিতে শিশুরা।

ixwZg‡Zv we¯§q ˆZwi K‡i‡Q M‡elYvwU| ejv n‡q‡Q, G wPÎ XvKvi| †`‡ki Ab¨vb¨ A‡ji wPÎI Avjv`v bq| G GK Ab¨iKg mgq| nv‡Z nv‡Z ¯§vU©‡dvb| gvby‡li AvOyj Pj‡Q| gyL eÜ| c…w_exUv †hb nv‡Zi gy‡Vvq| ˆecøweK cwieZ©b| †ewki fvMB BwZevPK| Z‡e wKQy w`K fq¼i|
evev-gv‡qiv e¨¯—| mš—vb‡K nq‡Zv mgq w`‡Z cv‡ib bv Av‡Mi g‡Zv| †hŠ_ cwievi e¨e¯’v wejyßcÖvq| †bB †Ljvi gvV| ¯‹yjcoyqv †Q‡j‡g‡q‡`i Kv‡Q ¯§vU©‡dvb-Kw¤úDUvi-j¨vcUc| B›Uvi‡bU nvwRi `iRvq| we¯§qKi| wKš‘ NUbv mZ¨| AvB‡b m¤ú~Y© wbwl× n‡jI evsjv‡`‡k cÖwZwbqZ B›Uvi‡b‡U Avc‡jvW n‡”Q c‡b©vMÖvwd| GK †gvevBj †dvb †_‡K Av‡iK †gvevBj †dv‡bI Qwo‡q co‡Q Zv| Gme c‡b©vMÖvwd‡Z †`Lv hv‡”Q †`‡ki wewfbœ bvgKiv K‡jR-wek¦we`¨vjq †_‡K ïi“ K‡i cÖZ¨š— MÖvgv‡ji wk¶vcÖwZôv‡bi †Q‡j‡g‡q‡`i| †`Lv hvq ¯‹yjcoyqv wkï‡`iI| i‡q‡Qb M…nea~, wUwf ZviKvivI| Ab¨w`‡K Gme c‡b©vMÖvwd‡Z Avm³ n‡q co‡Q DVwZ eqmx wK‡kvi-wK‡kvix, Zi“Y-Zi“Yxiv| GgbwK ¯‹yjMvgx wkï‡`i GKwU eo Ask wbqwgZ GB c‡b©vMÖvwd †`L‡Q| gvby‡li Rb¨ dvD‡Ûkb bv‡g GKwU ms¯’vi M‡elYvq †`Lv hvq, XvKvq ¯‹yjMvgx wk¶v_©x‡`i kZKiv 77 fvM wbqwgZ c‡b©vMÖvwd †`L‡Q| ms¯’vwU ej‡Q, mviv †`‡kB GB wPÎ fqven|
Zv‡`i g‡Z, AwffveK‡`i Am‡PZbZv I wkïi Rxeb`¶Zvi Afv‡e c‡b©vMÖvwdi GB SyuwK evo‡Q| G‡¶‡Î wkïiv Rwo‡q co‡Q| d‡j GKwU weK…Z †hŠb wk¶vi g‡a¨ w`‡q Zviv †e‡o DV‡Q| c‡b©vMÖvwdi m‡½ wkïiv hy³ n‡q mgv‡R wewfbœ ai‡bi †hŠb mwnsmZv ˆZwi Ki‡Q| AwaKvsk †¶‡ÎB GB G c‡b©vMÖvwd‡Z hv‡`i †`Lv‡bv hv‡”Q Zv‡`i †ewki fv‡Mi eqmB 18 eQ‡ii wb‡P| ¯‹yj-K‡j‡Ri wk¶v_©x| ms¯’vwU ej‡Q, mvgvwRKfv‡e †nq Ges eø¨vK‡gBj Ki‡Z G wfwWI¸‡jv ˆZwi Kiv nq| mgv‡R †g‡qwU A_ev †Q‡jwUi cwievi‡K Lv‡Uv Ki‡Z, A_©‡jv‡f A_ev bvbv ai‡bi †hŠb †kvl‡Y ev evievi kvixwiK m¤úK© Ki‡Z eva¨ Kivi Rb¨I †hŠb wgj‡bi wfwWI aviY Kiv nq|
Rvbv †M‡Q, 2000 mv‡ji Av‡M evsjv‡`‡k c‡b©vMÖvwdi cÖv`yf©ve Lye †ewk wQj bv| evsjv‡`wk †Q‡j‡g‡q‡`iI c‡b©vwfwWI wQj bv ej‡jB P‡j| 2000 mv‡ji w`‡K mygb bv‡g GK hyeK we‡`k †_‡K †`‡k wd‡i GKwU †g‡qi m‡½ †hŠb m¤úK© ¯’vcb K‡i Zv n¨vwÛ K¨v‡givq aviY K‡i| c‡i Zv B›Uvi‡b‡U Qwo‡q †`q| ZLbI cÖhyw³i mnRjf¨Zv bv _vKvq Lye †ewk Av‡jvPbvq Av‡mwb| wKš‘ cÖhyw³i DrKl©Zvi m‡½ m‡½ GB welqwUi fqven cÖfve j¶¨ Kiv hvq| GLb Gme wfwWI gyn~‡Z©B Qwo‡q hv‡”Q wewfbœ gva¨‡g| 2012 mv‡ji evsjv‡`k c‡b©vMÖvwd wbqš¿Y AvB‡b c‡b©vMÖvwd ej‡Z †h Ak&jøxjZv‡K †evSvq Zv g~jZ wZb ai‡bi- wfwWI, AwWI Ges wjwLZiƒ‡c ev Qwe AvKv‡i| gvby‡li Rb¨ dvD‡Ûkb ej‡Q, eZ©gv‡b Z_¨cÖhyw³i e¨cKZv, we‡kl K‡i †gvevBj †dv‡b wfwWI †iKwW©s myweav I B›Uvi‡b‡Ui gva¨‡g Zv mn‡R Qwo‡q †`qvi my‡hvM _vKvq cÖPyi cwigv‡Y wfwWI ˆZwi n‡”Q| M‡elYvq ejv nq, evsjv‡`‡k Kgvwk©qvj c‡b©vMÖvwdi †P‡q A¨v‡gPvi c‡b©vMÖvwd †ewk RbwcÖq| we‡k¦i eû †`‡kB jvB‡mÝK…Zfv‡e c‡b©vMÖvwd wbg©vY I cÖ`k©‡bi e¨e¯’v i‡q‡Q| wKš‘ evsjv‡`‡ki c‡b©vMÖvwd AvB‡b Zv m¤ú~Y© wbwl×| GLv‡b c‡b©v wfwWI ˆZwi nq wfbœ Kvi‡Y| AwaKvsk †¶‡ÎB †`Lv hvq, c‡b©v wfwWIwU ˆZwii e¨vcv‡i bvixwU Rv‡bb bv| Zvi A‡MvP‡iB aviY Kiv nq Zv| A‡bK mgq m¤ú‡K©i we‡kl ch©v‡q wfwWI aviY Kiv nq| c‡i †Kv‡bv Kvi‡Y m¤úK© †f‡O †M‡j Zv Qwo‡q †`qv nq| Avevi A‡bK †¶‡Î †`Lv hvq bvix-cyi“l †KDB Rv‡bb bv| G‡¶‡Î Z…Zxq GKwU c¶ jywK‡q wfwWIwU ˆZwi Ki‡Q| Z_¨g‡Z, ivRavbx‡Z GgbI evwo i‡q‡Q cÖZviKPµ †hwU ïaygvÎ GB Kv‡Ri Rb¨B e¨envi K‡i| Z‡e †hfv‡eB ˆZwi †nvK GK mgq Zv Qwo‡q co‡Q B›Uvi‡b‡U| B›Uvi‡b‡U wfwWI, AwWI ev Qwe¸‡jv Avc‡jvW Ki‡Z †Kvb †MUcvm `iKvi nq bv| KviY G m¤úwK©Z AwaKvsk mvBU¸‡jv †`‡ki evB‡i we‡kl K‡i cwðgv †`k¸‡jv †_‡K cwiPvjbv Kiv nq| †mLv‡b †Kv‡bv wbqš¿Y †bB| d‡j †h †KD Avc‡jvW Ki‡Z cv‡i| Gfv‡e GKevi †Kv‡bv c‡b©v mvB‡U Avc‡jvW n‡j Qwo‡q c‡o wewfbœ mvB‡U| d‡j Zv Avi †iva Kiv m¤¢e nq bv| cwiYwZ‡Z A‡b‡KB AvZ¥nb‡bi c_ †e‡Q wb‡”Q| A‡b‡KB mvgvwRKfv‡e †KvbVvmv n‡q co‡Q| eÜygn‡jI wei“c AvPi‡Yi wkKvi n‡”Qb|
c‡b©v Avmw³ wkï‡`i g‡bvRM‡Zi Ici weivU cÖfve we¯—vi K‡i| Zv‡`i K‡i †Zv‡j mwnsm| cÖL¨vZ g‡bvweÁvbx †gvwnZ Kvgvj G cÖm‡½ gvbeRwgb‡K e‡jb, c‡b©v †`‡L wkïiv Aí eq‡mB †hŠbZvi cÖwZ AvK…ó n‡”Q| G‡Z wkïi g‡bvRM‡Z weiƒc cÖfve co‡Q| †hLv‡b 11-12 eQi eq‡m †hŠbZvi aviYv Avmvi K_v †mLv‡b Av‡iv Av‡MB G wel‡q Zv‡`i wPš—v RMZ Avµvš— n‡”Q| Zv‡`i g‡a¨ †fvMev`x mËv ˆZwi n‡”Q| d‡j Zviv bvbv ai‡bi Aciv‡a Rwo‡q co‡Q| Zv‡`i g‡a¨ Aw¯—Z¡nxbZv, ˆbwZKZvi Afve †`Lv w`‡”Q| ggZ¡‡eva nvwi‡q hv‡”Q| wkï‡`i g‡a¨ ˆbwZK Abykvmb _vK‡Q bv| c‡b©v wfwWI‡Z Avmw³i Kvi‡Y cvwievwiK Ges `v¤úZ¨ Kjn ˆZwi n‡”Q| GB Ae¯’vwU mgv‡Ri Rb¨ AZ¨š— fxwZKi D‡jøL K‡i wZwb e‡jb, Avgv‡`i Ggb GKwU Dcvq †ei Kiv DwPZ, hv‡Z GB mvBU¸‡jv eÜ Kiv hvq|
wkï‡`i c‡b©v Avmw³i e¨vcv‡i gvby‡li Rb¨ dvD‡Ûk‡bi wkï myi¶v Kg©m~wPi mgš^qK Ave`yjøvn Avj gvgyb g‡b K‡ib, G‡¶‡Î evev-gv‡qi Am‡PZbvi †P‡q AÁvbZv †ewk `vqx| Zviv wkï‡`i nv‡Z †h wWfvBm¸‡jv Zy‡j w`‡”Q Zv‡Z fv‡jv wKQy mvP© w`‡Z wM‡qI c‡b©v mvB‡U P‡j hv‡”Q| Gfv‡e bv PvB‡jI wkïiv c‡b©v RM‡Zi m‡½ cwiwPZ n‡”Q| h‡_ó Ávb bv _vKvi Kvi‡Y evev-gv‡qiv `vwg †gvevBj, U¨vemn B›Uvi‡bU wkïi nv‡Z Zy‡j w`‡”Qb| wKš‘ G e¨vcv‡i †Kv‡bv wb‡`©k cÖ`vb Ki‡Z cvi‡Qb bv| cvkvcvwk wKQy †mwj‡eÖwU, RbwcÖq wgwWqv e¨w³Z¡‡`i c‡b©v wfwWI evRv‡i Qvov n‡”Q| G‡Z wkïiv AvMÖnx n‡”Q| wZwb e‡jb, AvBbZ 18 eQ‡ii Kg Kv‡iv bv‡g †gvevBj wmg †iwR‡÷ªkb Kiv hvq bv| Zvn‡j Zviv †h †gvevBj¸‡jv e¨envi K‡i Zv Zv‡`i evev-gv ev ¯^Rb‡`i bv‡g †iwR‡÷ªkb Kiv| G‡¶‡Î Zv‡`iI `vwqZ¡kxjZvi cwiPq †`qv DwPZ| Ave`yjøvn Avj gvgyb e‡jb, wk¶v_©x‡`i Rb¨ hw` wbw`©ó B›Uvi‡bU c¨v‡KR †`qv nq †hLv‡b wKQy kã eøK Kiv _vK‡e| Zvn‡j Zviv Akøxj mvB‡U cÖ‡ek Ki‡Z cvi‡e bv| †Uwj‡dvb Acv‡iUi †Kv¤úvwb¸‡jv GB D‡`¨vM wb‡Z cv‡i| A‡bK †`‡kB GB e¨e¯’v Av‡Q| G‡¶‡Î evsjv‡`k †UwjKwgDwb‡Kkb A¨vÛ †i¸‡jUwi Kwgk‡bi (wewUAviwm) GKUv f~wgKv i‡q‡Q| Zviv PvB‡j GB KvR¸‡jv Ki‡Z cv‡i| cÖ_‡g †K Avc‡jvW K‡i‡Q Zvi AvBwWI †ei Ki‡Z cv‡i| kvw¯— wbwðZ n‡j G¸‡jv K‡g hv‡e|
XvKv wek¦we`¨vj‡qi wµwg‡bvjwR wefv‡Mi Aa¨vcK wRqv ingvb e‡jb, Avgiv GLb GKUv cwieZ©‡bi UÖvbwRkbvj †÷‡R AvwQ| gW©vb nw”Q, Dbœqb n‡”Q, cÖhyw³‡Z DbœZ nw”Q| GB Ae¯’vq †h‡Kvb mgv‡Ri wµwgbvj A¨vw±wfwUR N‡U| gvby‡li AwaKvi, ¯^vaxbZv †e‡o hvq| GB Ae¯’vq gvbyl mgv‡Ri m‡½ cy‡ivcywi Lvc LvIqv‡Z cv‡i bv| Dbœq‡bi gva¨g¸‡jv e¨envi Ki‡Z wbqg-Kvbyb `iKvi nq †mUv eyS‡Z cv‡i bv| GKUv wRwbm KZUyKy e¨envi Ki‡Z cvi‡ev Zvi GKUv mxgvbv _vKv `iKvi nq wKš‘ †m¸‡jv Zvr¶wYKfv‡e eyS‡Z cv‡i bv| cyuwRev`x mgv‡R †gvevBj †Kv¤úvwbI bvbvfv‡e weÁvcb w`‡q AvK…ó K‡i| A‡bK mgq †b‡MwUf welqI P‡j Av‡m| m‡e©vcwi mvgwMÖK cwieZ©‡bi d‡j Zi“Y mgv‡Ri Ici GKUv †b‡MwUf welq MÖnY Kivi cÖeYZv ˆZwi nq| UÖvbwRkbvj †÷‡R G¸‡jv me mgv‡RB n‡q‡Q| wZwb Avkv cÖKvk K‡ib, ax‡i ax‡i AwffveK‡`i g‡a¨ m‡PZbZv ˆZwi n‡e, Avgiv K_v ej‡ev GB wb‡q, †jLv‡jwLI n‡e| Zi“Y mgvRI GK mgq cwieZ©‡bi m‡½ Lvc-LvB‡q Gme weK…Z welq cwiZ¨vM Ki‡e| wZwb e‡jb, Av‡gwiKvb †mvmvBwU, KvbvwWqvb †mvmvBwUi †Kv‡bv wek¦we`¨vj‡q †M‡j c‡b©v mvBUM¸‡jv‡ZI XyKv hv‡e bv| †mLv‡b c‡b©vmvB‡Ui mvf©vi¸‡jv eøK K‡i †`qv Av‡Q| Avgv‡`i mgv‡RI GgbUv n‡e| Ges †mUv wbf©i Ki‡e †i¸‡jUwi G‡RwÝ KZUyKy †i¸‡jU Ki‡e Zvi Ici|
c‡b©vMÖvwd †h ïay gvby‡li g‡bvRMZ IjU-cvjU K‡i †`q Zv-B bq| evsjv‡`‡k c‡b©vMÖvwdi wkKvi nq A‡bK‡K cÖvYI w`‡Z n‡q‡Q| 13 eQ‡ii kvnvbviv LvZyb| mvZ¶xivi GKwU Mvj©m ¯‹y‡ji 8g †kÖwYi GB QvÎx MZ eQ‡ii 12B wW‡m¤^i AvZ¥nZ¨v K‡i| Zvi GB AvZ¥nZ¨vi KviY wQj d‡Uvk‡c ˆZwi Kiv Zvi GKwU Akøxj Qwe| QwewU B›Uvi‡b‡Ui gva¨‡g Qwo‡q c‡owQj ¯‹yj-K‡j‡Ri DVwZ eqmx wk¶v_©x I GjvKvi eLv‡U‡`i nv‡Z nv‡Z| Gici GjvKvi cwi‡ek Zvi Rb¨ n‡q I‡V biKhš¿Yv| cwiYwZ‡Z AvZ¥nb‡bi c_ †e‡Q †bq †m| ïay kvnvbviv bq, IB eQi Akøxj wfwWI ev c‡b©vMÖvwdi wkKvi n‡q AvZ¥nbb K‡i Aš—Z 5 Rb| cÖwZ eQiB Ggb NUbv NU‡Q|

১৯ অক্টোবর থেকে ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড।

১৯ অক্টোবর থেকে ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড।



সরকারি আয়োজনে তথ্যপ্রযুক্তির বড় আয়োজন ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের চতুর্থ আসর শুরু হচ্ছে ১৯ অক্টোবর। এবার এই প্রদর্শনী রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) অনুষ্ঠিত হবে। আয়োজন চলবে ২১ অক্টোবর পর্যন্ত। গতকাল রোববার সচিবালয়ের তথ্য অধিদপ্তরে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড আয়োজন সম্পর্কে তথ্য তুলে ধরেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ।
হাসানুল হক ইনু বলেন, ‘শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল। ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ কোনো স্বপ্ন নয়, বাস্তব। আমি সবাইকে আহ্বান করব এই মিলনমেলায় আপনারা অংশ নিন। এই মেলায় সবাই আসুন, দেখুন, জানুন।’
আয়োজনের বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন জুনাইদ আহ্মেদ। তিনি বলেন, ‘নন স্টপ বাংলাদেশ’ স্লোগান নিয়ে এবারের ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে সরকারের ৪০টি মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের পাশাপাশি বেসরকারি তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। নতুন উদ্যোগ বা স্টার্টআপের জন্য ৩৮টি স্টলও থাকছে। সব মিলিয়ে ২৬৩টি স্টল থাকবে এবারের ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে। আটটি দেশের মন্ত্রীরা এতে অতিথি হয়ে আসছেন। এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এবারের আয়োজনে সম্ভাব্য বাজেট ধরা হয়েছে নয় কোটি টাকা। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন আইসিটিসচিব শ্যাম সুন্দর সিকদার, এটুআই প্রকল্পের পরিচালক কবির বিন আনোয়ার, তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা এ কে এম শামীম চৌধুরী, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের নির্বাহী পরিচালক এস এম আশরাফুল ইসলাম ও বেসিসের সভাপতি মোস্তাফা জব্বার।

যা থাকবে

তিন দিনের এ আয়োজনে মাইক্রোসফট, ফেসবুক, একসেন্সার, বিশ্বব্যাংক, জেডটিই, হুয়াওয়েসহ তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের ৪৩ জন প্রতিনিধি অংশ নেবেন। বিদেশিসহ দুই শতাধিক বক্তা ১৮টি অধিবেশনে অংশ নেবেন। এ ছাড়া সাতটি দেশের সাতজন মন্ত্রী সম্মেলন শুরুর দিন বিকেলে মন্ত্রী পর্যায়ের সম্মেলনে অংশ নেবেন।
তরুণদের জন্য যা থাকছে
স্কুল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে আইটি পেশা-বিষয়ক সম্মেলনের পাশাপাশি প্রথমবারের মতো উন্নয়ন-সহযোগীদের নিয়ে থাকবে ডেভেলপার সম্মেলন। এ ছাড়া ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের তরুণ শিক্ষার্থী ও প্রযুক্তিপ্রেমীদের জন্য প্রদর্শনীতে সফটওয়্যার শোকেসিং জোন, ই-গভর্নেন্স এক্সপোজিশন জোন, মোবাইল ইনোভেশন জোন, ই-কমার্স এক্সপো জোন, স্টার্টআপ জোন, গেমিং জোন ছাড়াও আইসিটি সংশ্লিষ্ট ১২টি সেমিনার, ডেভেলপমেন্ট পার্টনার্স কনফারেন্স, আইসিটি এডুকেশন সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এবারের আয়োজনে প্রায় ৪৩ জন বিদেশি আইসিটি বিশেষজ্ঞ ছাড়াও পাঁচ লাখ দর্শনার্থীর সমাগম হবে বলে আশা করছেন আয়োজকেরা।
ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডের আয়োজক তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি বিভাগ। সহ–আয়োজক বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল, অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) ও বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস।

ফ্রি ওয়াই-ফাইয়ে সার্চের শীর্ষে পর্নো সাইট!

ফ্রি ওয়াই-ফাইয়ে সার্চের শীর্ষে পর্নো সাইট!


ভারতের প্রায় ২৩টি রেলস্টেশনে বিনা মূল্যে ওয়াই-ফাই সুবিধা রয়েছে। কিন্তু এই ওয়াই-ফাই কী কাজে লাগাচ্ছে সেখানকার মানুষ?


সোমবার পাটনা রেলস্টেশনের এক কর্মকর্তা বলেছেন, বিনা মূল্যের ওয়াই-ফাই ব্যবহার করে ইন্টারনেট সার্চের দিক থেকে শীর্ষে আছে পাটনা। তবে এখানে সবচেয়ে বেশি সার্চ করা হয় পর্নো সাইট।
পাটনার পরে বিনা মূল্যের ওয়াই-ফাই ব্যবহার করে সার্চের দিক থেকে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে জয়পুর। এরপরে আছে বেঙ্গালুরু ও নয়াদিল্লি।
ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান রেইলটেলের কর্মকর্তারা বলছেন, ইউটিউব ও উইকিপিডিয়া দেখতে বিনা মূল্যের ওয়াই-ফাই ব্যবহৃত হলেও এখানে পর্নো সাইট দেখা ও ডাউনলোড করা হয় সবচেয়ে বেশি। তবে কিছু মানুষ বলিউড-হলিউডের ছবিও ডাউনলোড করেছে।
বিহারের প্রথম রেলস্টেশন হিসেবে বিনা মূল্যের ওয়াই-ফাই সুবিধা পেয়েছে পাটনা রেলস্টেশন। বর্তমানে এখানে এক জিবি ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেও তা ১০ জিবি পর্যন্ত বাড়ানোর কথা ভাবছে রেইলটেল।
ভারতের রেলমন্ত্রী সুরেশ প্রভু আগামী তিন বছরে দেশটির প্রধান রেলস্টেশনগুলোতে বিনা মূল্যের ওয়াই-ফাই দেওয়ার পরিকল্পনার কথা বলেছেন। ভারতের এই পরিকল্পনায় সহযোগিতা করছে গুগল।

How to open facebook account without password

How to open facebook account without password

How to Hack Facebook Easy Method

Hack facebook account with our state of art web based hacker.There can be various reasons you might want to peep into someones fb account. You might suspect if your partner is cheating on you or you might just want to monitor you children's' social activities.
hack facebook password





এইডসের ওষুধ আবিস্কার করে বিশ্বজুড়ে হইচই ফেলে দিলেন বাঙ্গালী বিজ্ঞানী অনিতা

এইডসের ওষুধ আবিস্কার করে বিশ্বজুড়ে হইচই ফেলে দিলেন বাঙ্গালী বিজ্ঞানী অনিতা
ডেঙ্গির পর কি এ বার এডসের টিকাও আমাদের হাতে আসতে চলেছে?


আর সেই মারণ ব্যাধি রোখার লড়াইয়ে কি পাকাপাকি ভাবে ঠাঁই পেতে চলেছে এক বাঙালি বিজ্ঞানীর নাম?
তা সে কোনও দেশই হোক বা ঘর-বাড়ি অথবা আমার আপনার শরীর, বাইরের শত্রুকে ঠেকানোর ভাবনাটাই ভাবতে হয় সবচেয়ে আগে। আর সেই শত্রু যদি এমন হয় যে তা দুদ্দাড়িয়ে বাড়ে সংখ্যায়, যাদের বংশ-বৃদ্ধি হয় রাক্ষসের বংশের মতো, তা হলে তাদের ঠেকানোর কাজটা জটিল থেকে জটিলতর হয়ে পড়ে।
এডসের মতো একটি দুরারোগ্য ব্যাধি যে গত দু’-তিন দশক ধরে গোটা বিশ্বের ঘুম কেড়ে নিয়েছে, তার একটাই কারণ। ভাইরাস ‘এইচআইভি-পজিটিভ’ রাক্ষসের মতো বাড়ে অনেক সংখ্যায়। অত্যন্ত দ্রুত হারে, নিমেষের মধ্যেই। ডেঙ্গি, ফ্লু’র (ইনফ্লুয়েঞ্জা) চেয়ে এডস ভাইরাসের ‘মিউটেশন রেট’ অনেক বেশি বলেই এটা হয়। যার জন্য এত দিন এই মারণ ব্যাধিকে রোখার পথ খুঁজে বের করতে কালঘাম ছুটে যাচ্ছিল ভাইরাস বিশেষজ্ঞদের।
অন্ধকারে এ বার কিছুটা হলেও, আলোর দেখা মিলেছে! মার্চের শেষে বিজ্ঞান জার্নাল ‘সায়েন্স’-এ বেরিয়েছে একটি সাড়া জাগানো গবেষণাপত্র। যার শিরোনাম- ‘এইচআইভি-ওয়ান ব্রডলি নিউট্রালাইজিং অ্যান্টিবডি প্রিকার্সার বি সেল্‌স রিভিলড বাই জার্মলাইন-টার্গেটিং ইমিউনোজেন’। ক্যালিফোর্নিয়ার ‘স্ক্রিপ্‌স রিসার্চ ইনস্টিটিউটে’র কম্পিউটেশনাল বায়োলজিস্ট উইলিয়াম শিফের নেতৃত্বে ওই গবেষক দলে যে একমাত্র ভারতীয় রয়েছেন, তিনি বাঙালি। অনিতা সরকার। কলকাতায় জন্ম অনিতার। স্কুলজীবনের বেশির ভাগটাই থাকতেন ন্যাশনাল লাইব্রেরি ক্যাম্পাসে। পরে সেখান থেকে চলে যান মহেশতলায়। সেন্ট পল্‌স আর সেন্ট টেরেসা স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে জুলজিতে অনার্স নিয়ে স্নাতক হন দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। দিল্লিরই জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বায়োইনফর্মেটিক্সে স্নাতকোত্তর স্তরের পাঠ শেষ করে পিএইচডি করেন ফ্রান্সের গ্রেনোবল থেকে। অনিতার প্রথম পোস্ট ডক্টরাল থিসিসটির কাজ চলছে এখন ক্যালিফোর্নিয়ার স্ক্রিপ্‌স রিসার্চ ইনস্টিটিউটে।
সহযোগী গবেষক ক্যালিফোর্নিয়ার লা হোয়ায় ‘স্ক্রিপ্‌স রিসার্চ ইনস্টিটিউটে’র স্ট্রাকচারাল বায়োলজিস্ট অনিতা সরকার বলছেন, ‘‘শরীরে ভাইরাসের মতো শত্রুরা হামলা চালালে, তাদের রুখতে প্রাকৃতিক ভাবেই, শরীরে কিছু অ্যান্টিবডি তৈরি হয়। বিশেষ বিশেষ ভাইরাসের হানাদারি রোখার জন্য বিশেষ বিশেষ অ্যান্টিবডি। যেমন, তরোয়ালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ঢাল বা বর্ম লাগে। আর, বুলেট-বৃষ্টি থেকে বাঁচতে লাগে বুলেট-প্রুফ জ্যাকেট। প্রতিরোধের ধরনটা
মোটামুটি একই রকম হলেও তার হাতিয়ারটা হয় আলাদা আলাদা।’’
অনিতার কথায়, ‘‘গত ৩০ বছর ধরে গবেষণা চালিয়ে দেখা গিয়েছে, খুব অল্প সংখ্যক এইচআইভি-পজিটিভে আক্রান্ত মানুষ এমন বিশেষ ধরনের অ্যান্টিবডি তৈরি করতে পারেন। এমন অ্যান্টিবডির সংখ্যা ও ভাইরাসের ‘মিউটেশন রেট’-এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে তাদের দ্রুত পরিবর্তনের ক্ষমতাই এইচআইভি ভাইরাসকে শরীরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে দেবে না। গবেষকরা চেষ্টা করছেন, এইচআইভি-পজিটিভ ভাইরাস রোখার জন্য়েও আমাদের শরীরে গড়ে ওঠে বিশেষ এক ধরনের অ্যান্টিবডি।গবেষকরা চেষ্টা করছেন, এমন একটা টিকা বানাতে যা দেহে ওই অ্যান্টিবডি তৈরি করে রাখে। যার ফলে, সুস্থ মানুষের শরীর ওই মারাত্মক ভাইরাসের হানাদারিকে রুখতে পারে।’’
এডস এখন বিশ্বে মহামারী হয়ে উঠেছে। এর কোনও প্রতিকার বা প্রতিরোধের উপায় আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান এখনও পর্যন্ত খুঁজে পায়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) এবং রাষ্ট্রপুঞ্জের এডস প্রতিরোধ সংস্থার (ইউএনএডস) সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, ২০১৩ সালের শেষে বিশ্বে সাড়ে তিন কোটি মানুষ আক্রান্ত হয়েছেন এডসে। তার মধ্যে শুধু ভারতেই এডস-আক্রান্ত মানুষের সংখ্যাটা বছর তিনেক আগেই পৌঁছে গিয়েছে ২১ লক্ষে। ওই এডস রোগীদের মধ্যে খুবই সামান্য একটা অংশের দেহে এডস ভাইরাসের দ্রুত বংশ-বৃদ্ধির প্রক্রিয়াকে ঠেকানোর অ্যান্টিবডি, প্রাকৃতিক ভাবেই গড়ে তুলতে পারে।
অনিতা বলছেন, ‘‘গবেষকরা চেষ্টা করছেন, যাঁদের এডস হয়নি, তাঁদের শরীরে ওই প্রতিরোধ ব্যবস্থাটাকে কৃত্রিম ভাবে, জোরদার করে তুলতে। আমরা কম্পিউটেশনাল ডিজাইন আর স্ট্রাকচারাল বায়োলজির মাধ্যমে এইচআইভি ভাইরাসের একটি প্রোটিনের একটি অংশ বানিয়েছি। যেটা আমাদের ‘জার্মলাইন’ ( যেগুলি আমাদের শরীরে জন্মের সময় থেকেই থাকে) অ্যান্টিবডিগুলিকে শনাক্ত করে। আর সেগুলিকে এইচআইভি প্রতিরোধ করার মতো করে গড়ে তুলতে পারে। তার ফলে, ওই ভাইরাসের হানাদারি রোখার জন্য এ বার আমরা আগেভাগেই তৈরি থাকতে পারব।’’
কিন্তু, আমাদের শরীরে কি ওই ‘জার্মলাইন অ্যান্টিবডি’গুলি রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে?
অনিতা বলছেন, ‘‘আমাদের গবেষণায় আমরা দেখেছি, সাধারণ, সুস্থ-সবল মানুষের শরীরে এই জার্মলাইন অ্যান্টিবডিগুলো থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণেই। ওই ‘ডিজাইনড্‌ প্রোটিন’ আর আ্যান্টিবডিগুলির গঠন দেখে আমরা নিশ্চিত, সাধারণ মানুষের মধ্যে এইচআইভি-র হানাদারি রোখার ক্ষমতা রয়েছে। আমাদের এই ‘ডিজাইনড্‌ প্রোটিন’ আগামী দিনে এইচআইভি রোখার জন্য টিকা তৈরির ক্ষেত্রে একটি বড় হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। তার সম্ভাবনা যথেষ্টই।’’

প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস করছিলো ডিএসইউ।

প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস করছিলো ডিএসইউ।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে তথ্যপ্রযুক্তির অপব্যবহার করে আসছে ডেসপারেটলি সিকিং আনসেনসরড (ডিএসইউ) নামে একটি ফেসবুক গ্রুপের সদস্যরা। তারা বিশিষ্ট ব্যক্তি ও দেশের কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া ছাত্রীদের ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস এবং অন্যের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক করে পর্নোগ্রাফি প্রচার করতো। এসব অভিযোগে ওই গ্রুপের সক্রিয় তিন সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান যুগ্ম কমিশনার (ডিবি) আব্দুল বাতেন।
তিনি বলেন, সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তথ্য প্রযুক্তি অপব্যবহারের দায়ে ডিএমপির কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের স্পেশাল অ্যাকশন গ্রুপ তাদের গ্রেফতার করে।
গত বুধবার দুপুরে কলাবাগান থানার গ্রিন রোড এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয় জুবায়ের আহম্মেদ (২১), তৌহিদুল ইসলাম অর্নব (১৯) ও মো. আসিফ রানা (১৮) নামে ডিএসইউর তিন অ্যাডমিন সদস্যকে। এ সময় তাদের কাছ থেকে কম্পিউটার হার্ডডিস্ক ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরো বলেন, এই গ্রুপের সদস্য সংখ্যা ১ লাখ ২২ হাজার। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই দেশের মেয়েদের প্রতি তথ্য প্রযুক্তির অপব্যবহার করে সাইবার অত্যাচার চালিয়ে আসছিল গ্রুপটি।
আব্দুল বাতেন বলেন, গ্রুপটিতে ১৮/২০ জন রয়েছে শুরু এডমিন দেখার জন্য। মালয়েশিয়া থেকে রাহুল চৌধুরীই মূলত এই ফেসবুক গ্রুপটি পরিচালনা করেন।
তিনি জানান, অবাধে ব্যক্তিগত আক্রমণ, লাইভ পর্নোসহ যৌনতার বিকৃত বহিঃপ্রকাশ চলে। তারা যে কোনো অপরিচিত মানুষের ছবি, গোপনে ধারণকৃত ভিডিও লিংক ফেসবুকে শেয়ার করে তাতে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে। এদের দ্বারা সমাজের প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি, অভিনেতা, অভিনেত্রী থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ অনলাইনে লাঞ্ছনার শিকার হচ্ছেন।
এই ডিএমপি কর্মকর্তা জানান, এই কাজে তাদের একটি বিশাল ওয়েবসাইট রয়েছে। ইদানিং এই গ্রুপটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ পড়ুয়া এক মেয়ের ব্যক্তিগত ভিডিও অনলাইনে ফাঁস করে দেয়। মেয়েটির পরিচয় ও তার ভিডিওর লিংক এক লাখ বাইশ হাজার সদস্যের এই বিশাল গ্রুপ হতে একের পর এক শেয়ার হয়ে ফেসবুকে মূহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যায়।
তিনি বলেন, গ্রুপটির বিরুদ্ধে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত শুরু করে কাউন্টার টেরোরিজম। প্রাপ্ত গোপন তথ্যের ভিত্তিতে গ্রুপের এডমিনের দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিদের গ্রেফতারে অভিযান পরিচালিত হয়। গতকাল দুপুর পর্যন্ত ঢাকার কলাবাগান থানাধীন গ্রিন রোডের পান্থপথের ১৫২/৭ নম্বর বাড়ির ষষ্ঠ তলার ফ্ল্যাটে অভিযান পরিচালনা করে তিন এডমিনকে গ্রেফতার করা হয়।
তিনি আরো বলেন, ফেসবুক পেজটি বন্ধ করার ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। পাশাপাশি ডিএসইউর মূল ওয়েবসাইট বন্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান তিনি।

স্তন ক্যান্সারে আক্রান্তদের জন্য বিশেষ ব্রা তৈরি।

স্তন ক্যান্সারে আক্রান্তদের জন্য বিশেষ ব্রা তৈরি।

স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত নারীদের রেডিয়োথেরাপি চলাকালে স্তন সঙ্কুচিত হয়ে যায়। স্তনের গঠনে মারাত্মক প্রভাব পড়ে। এছাড়াও অর্ধনগ্ন না হলে রেডিয়োথেরাপি করাও সম্ভব হয় না।
চিকিত্‍‌সা বিজ্ঞানের উন্নতিতে এবার এই সব অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে না নারীদের। কারণ এসব সমস্যা সমাধানে তৈরি করা হয়েছে বিশেষ এক ধরণের ব্রা। এই উচ্চপ্রযুক্তিসম্পন্ন ব্রা একাধারে যেমন নারীদের সম্ভ্রম রক্ষা করবে, একই সঙ্গে রেডিয়োথেরাপির সাফল্যের হারও বাড়িয়ে দেবে অনেকটাই।
ব্রিটেনের শেফিল্ড হেলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিত্‍‌সা বিজ্ঞানীরা তৈরি করেছেন এই হাইটেক ব্রা। এই ব্রা ক্যান্সার আক্রান্ত স্তনকে এমন একটি পজিশনে রাখবে, যার জেরে রেডিয়োথেরাপির সাফল্যের হার বেড়ে যাবে। এবং থেরাপির সময় আক্রান্ত নারীকে অর্ধনগ্ন থাকতে হবে না।
বিশ্বে বিপুল সংখ্যক নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত। রয়্যাল কলেজ অফ রেডিয়োলজিস্টস-এর তথ্য বলছে, শুধু ব্রিটেনেই আক্রান্তের সংখ্যা ৩৮ হাজার। ক্যান্সারে আক্রান্তদের তিন থেকে চার সপ্তাহ প্রতিদিন বিভিন্ন সেশনে রেডিয়োথেরাপি চলে। রেডিয়োথেরাপি চলাকালীন বর্তমানে নারীদের  কোমর পর্যন্ত উন্মুক্ত রাখতে হয়। তবে এখন থেকে থেরাপি চলাকালীন বিশেষ এই ব্রা পরে থাকা যাবে। রেডিয়েশন বিম শুষে নেবে ব্রা-টিতে ব্যবহৃত ফ্যাবরিক।
ইতোমধ্যেই এই ব্রা-র পরীক্ষামূলক সাফল্য পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। আপাতত ব্রিটেনে চালু করা হয়েছে এই ব্রা। খুব শীঘ্রই বিশ্বের অন্যান্য দেশেও মিলবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। ব্রিটেনে ব্রা-টির দাম রাখা হয়েছে ৫০ পাউন্ড।