Showing posts with label আউটসোর্সিং. Show all posts
Showing posts with label আউটসোর্সিং. Show all posts

শুধু মাত্র মোবাইল দিয়ে অনলাইনে কিভাবে উপার্জন করা যায়? | মাইক্রো জব এর মাধ্যমে আয় করার উপায়।

শুধু মাত্র মোবাইল দিয়ে অনলাইনে কিভাবে উপার্জন করা যায়? | মাইক্রো জব এর মাধ্যমে আয় করার উপায়।


বর্তমানে স্মার্ট ফোন ব্যবহার করেন না এমন মানুষ পাওয়া খুব কঠিন একটি ব্যপার। স্মার্ট ফোন সম্পর্কে মানুষের ধারনা থাক বা না থাক পকেটে করে নিয়ে ঘোরার জন্য হলেও মানুষের এখন স্মার্ট ফোন ব্যবহার করা লাগবেই। এটা এখন একটা ট্রেন্ড হয়ে দাড়িয়েছে। তবে সবাই কিন্তু মোবাইল ফোন শুধু পকেটে রেখে ঘুরে বেড়ানো বা মানুষকে দেখানোর জন্যই ব্যবহার করে না। এখন সবাই তাদের নিকটে থাকা স্মার্ট ফোন টিকে কাজে লাগিয়ে ইনকাম বা রোজগার করতে চায়। 

অনলাইনে কিছু কিছু সাইট আছে যেগুলোতে আপনি মাইক্রো জব বা ছোট ছোট কাজ করে প্রতিদিন ৩০০ - ৫০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। প্রতিটি কাজ করতে সময় লাগবে ৫ থেকে ১০ মিনিট। 

এই ছোট কাজ গুলো তেমন কঠিন কাজ না। আপনার যদি পূর্ব অভিজ্ঞতা নাও থাকে তাহলেও আপনি এই কাজ গুলো করতে পারবেন।

আর এই কাজ গুলো করতে আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের দরকার হবেনা। হাতের এই স্মার্ট ফোন দিয়েই আপনি অনায়াসে এই কাজ গুলো করতে পারবেন। 

আজ আমরা আপনাকে দেখাবো মাইক্রো জব এর মাধ্যমে কিভাবে টাকা ইনকাম করবেন। আমরা জানি মাইক্রো মানে ছোট আর জব মানে হলো চাকরি।

আপনি যখন অনলাইনের মাধ্যমে ছোট ছোট কাজ করে টাকা ইনকাম করবেন তখন তাকে মাইক্রো জব বলা হয়। আপনি যদি এই বিষয় নিয়ে কাজ করতে চান তবে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণের টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

নিম্নোক্ত কিছু দেশী ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে আপনি চাইলে সহজেই ইনকাম করতে পারেন। আমরা প্রতিটি ওয়েবসাইট আপনাদের সাথে আলোচনা করেছি যা আপনারা পড়লেই বুঝতে পারবেন

মাইক্রো জব কি?

আমরা জানি বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে অনেক ভাবে টাকা আয় করা যায়। কিন্তু অনলাইন কাজের মধ্যে অনেক ভাগ রয়েছে। আপনি যদি ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করেন বা ইউটিউব নিয়ে কাজ করেন তবে এতে আপনার অনেক শ্রম দিতে হবে।

Giveawork.com - মাইক্রো জব

এই ওয়েবসাইটটি মাইক্রো জব মার্কেটপ্লেসের মধ্যে খুবই জনপ্রিয়। এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও যে কেউ সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

Dhakawork.com - মাইক্রো জব 

এই সাইটটি মূলত দেশী একটি ওয়েবসাইট। যেখানে প্রচুর কাজ রয়েছে। এখানকার কাজ গুলোও ছোট ছোট। বিশেষ করে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইক কমেন্ট শেয়ার জাতীয় কাজ গুলো এই সাইটে পাওয়া যায়। 
যা খুবই সহজ একটি কাজ। আর যেকেউ অনায়াসে প্রতিদিন কাজ করে ৪০০/৫০০ টাকা আয় করা কোনো ব্যাপার না।  
এছাড়াও টাকা পয়সা নিয়েও  কোন টেনশন করতে হবে না। কাজ করার সাথে সাথে টাকা এ্যাকাউন্টে যোগ হয়ে যাবে এবং খুব সহজেই আপনি এখান থেকে তুলতে পারবেন।

Picoworkers.com / Sproutgigs.com 

এই ওয়েবসাইটটি মূলত ইন্টারন্যাশনাল পার্ট টাইম জব ওয়েবসাইট। এখান থেকে যে কেউ ছোট ছোট কাজ করে এক্সট্রা ইনকাম করতে পারেন। অন্যান্য মাইক্রো জব ওয়েবসাইট থেকে Picoworkers.com/Sproutgigs.com এর প্রাইস টা একটু বেশি। 
Picoworkers /Sproutgigs.com সাইটে কাজ করে আপনি প্রতিদিন অনায়াসে ৫০০ /৬০০ টাকা আয় করতে পারবেন। তাছাড়া অন্যান্য মার্কেটপ্লেসের চাইতে এই মার্কেটপ্লেসে প্রতিটা কাজের মূল্য আনুপাতিকহারে বেশী। 

Workmatejob.com 

workmatejob.com খুবই জনপ্রিয় একটি  মার্কেটপ্লেস। এই ওয়েবসাইটে আপনি প্রচুর ছোট ছোট কাজ পাবেন। ঘরে বসে অনলাইনে পার্ট টাইম জবের জন্য এই ওয়েবসাইটটি একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান।
এই ওয়েবসাইট থেকেও যে কেউ সহজেই  প্রতিদিন ৪০০ - ৫০০ টাকা আয় করতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটে কাজ করা খুবই সহজ। শুধু একাউন্ট করেই  কাজ শুরু করা যার।

Workedbd.com

এই সাইটটিও একটি অসাধারণ ওয়েবসাইট। তবে এই সাইটে  অন্যান্য ওয়েবসাইট থেকে কাজের দাম কিছুটা কম।  তবে কাজ করার জন্য এই সাইটটি খুবই চমৎকার। যেখান থেকে যে কেউ প্রতিনিয়ত ৩০০/৪০০ টাকা আয় করতে পারেন।

উপরোক্ত এই সব ওয়েবসাইট গুলো থেকে একজন ফ্রিল্যান্সার সাধারণত অ্যাপস ডাউনলোড, ওয়েবসাইট ভিজিট, টিক টক, লিংকডইন, টুইটার, ফেসবুকে ফলোয়ার বৃদ্ধি, ইত্যাদি ছোট ছোট কাজ গুলো করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। আর এইসব এমন সব কাজ, যা করতে আপনার কোনো কিছুই শিখতে হবে না।

একপর্যায়ে আপনি হয়তো এই অনলাইনকেই নিজের ইনকামের পন্থা বানিয়ে ফেলতে চাইবেন। উল্লেখ্য পড়াশুনার পাশাপাশি আয় করতে পারবেন উপরোক্ত অনলাইন পার্টটাইম জব গুলোর মাধ্যমে। আপনার যাত্রা হোক সাফল্যের সেই কামনা রাখছি। পরবর্তী পোস্টের আপডেট পেতে সাথেই থাকুন। 

অনুবাদ করে আয় 

অনেকেই ভালো অনুবাদ করতে পারেন। তারা চাইলে তাদের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে ঘরে বসেই অনুবাদ করে আয়ের চিন্তা করতে পারেন। 
অনুবাদ অনেকটা কন্টেন্ট রাইটিং এর মতো। তবে এটিতে এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় রুপান্তরের কাজটা করতে হবে। 
কেউ যদি একাধিক ভাষা জানেন তাহলে এটি তার জন্য এটা খুবই সহজ একটি কাজ। অনলাইনে অনেকেই   আছেন যারা এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় অনুবাদ লোক খুঁজেন। 
আমরা যারা অনুবাদ করতে পারি তারা চাইলে নিজেদের একটি এ্যাকাউন্ট বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে রাখতে পারি। 

যাতে  যেখানথেকে অনুবাদ করার নতুন নতুন  কাজ নিতে পারি। অনেকেই রয়েছেন যারা ভিডিও কিংবা টেক্সট আকারে তাদের কনটেন্ট প্রদান করে থাকেন। সেখান থেকে তাদের চাহিদা মতো সেটাকে অনুবাদ করে দিতে পারলে তারা ভালো একটি অর্থ অফার করেন।

শেষকথাঃ

আশা করছি মোবাইল দিয়ে ইনকাম করা যায় এমন কিছু ধারনা আপনাদের দিতে পেরেছি। আমি এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনাদেরকে যেই ধারনা গুলো দিয়েছি এগুলো কিন্তু খুব কঠিন কিছু নয়। আপনার ইচ্ছে থাকলে আপনি আপনার হাতে থাকা স্মার্ট ফোন দিয়ে অনায়াসেই ইনকাম করা শুরু করতে পারেন।

বিকাশ থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় | How to earn money from Bkash 2023

বিকাশ থেকে কিভাবে টাকা আয় করা যায় | How to earn money from Bkash 2023

বর্তমান সময়ে আমরা সকলে জানি মোবাইল ব্যাংকিং সেবা বিকাশ অনেক জনপ্রিয়। বিকাশের মাধ্যমে আমরা খুব সহজে টাকা লেনদেন করতে পারি। কিন্তু আপনি কি জানেন এ বিকাশ ব্যবহার করে টাকা ইনকাম করা যায়।

আপনি যদি বিকাশ থেকে টাকা আয় করার উপায় খুঁজছেন তাহলে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। কারণ এই আর্টিকেলে আমি আলোচনা করবো, কিভাবে বিকাশ থেকে সহজে টাকা ইনকাম করা যায়। 


How to earn money from Bkash | বিকাশ থেকে টাকা ইনকাম

আপনারা যদি প্রশ্ন করে থাকেন। বাংলাদেশের সব থেকে মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস জনপ্রিয়তা কোনটি বেশি। আমি নির্দ্বিধায় আপনাকে বলতে চাই বিকাশঅ

উক্ত জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং সম্প্রতি ব্যাস কিছু মাধ্যম চালু করেছে। যার মাধ্যমে আপনি চাইলে ঘরে বসে মোবাইলে আয় করতে পারবেন।

তো চলুন জেনে নেয়া যাক। বিকাশ থেকে টাকা ইনকাম করার জনপ্রিয় উপায় গুলো সম্পর্কে।

রিওয়ার্ড পয়েন্ট

বিকাশ কোম্পানি তাদের ব্যবহারকারীদের জন্য পুরস্কার এর ব্যবস্থা চালু করেছে। আপনি আপনার বিকাশ একাউন্টে যত বেশি টাকা লেনদেন করবেন।

সেই অনুযায়ী আপনাকে বিভিন্ন ধরনের পুরস্কার দেয়া হবে। পুরস্কারের কয়েকটি স্তর ভেদে প্রকার ভেদে করা হয়েছে।যা আপনি নিচের অংশ থেকে দেখুন।

  • সিলভার
  • ব্রোঞ্জ
  • টাইটেনিয়াম
  • হীরা
  • গোল্ড
  • প্লাটিনাম

উক্ত ইফতারগুলো সাধারণত আপনার টাকা লেনদেনের ওপর নির্ভর করে, আপনাকে প্রদান করবে। মানে আপনি যত বেশি টাকা ট্রানজেকশন করবেন।  আপনার একাউন্টে সে পরিমাণে এমন টাকা পেয়ে যাবেন।

বিকাশ ক্যাম্পেইনে অংশ গ্রহণ করার নিয়মাবলী

যদি আপনি বিকাশ ক্রিক মাস্টার গেমে অংশগ্রহণ করতে চান তাহলে খুব সহজেই অংশগ্রহণ করতে পারবেন। বিকাশ Cric Master ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ করার নিয়মঃ বিকাশ থেকে টাকা আয় ২০২৩

  • প্রথমে আপনি আপনার বিকাশ একাউন্টে অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে লগিন করুন
  • বিকাশ অ্যাপ্লিকেশনের নিচের দিকে স্ক্রল করে “Games” অপশনে ক্লিক করুন
  • তারপর Cric Master অপশনে ক্লিক করুন, বিকাশ থেকে টাকা আয় ২০২৩
  • বিকাশের টার্মস এন্ড কন্ডিশন এ ক্লিক করে সামনের দিকে অগ্রসর হন
  • এখন বিকাশ ক্যাম্পেইনের প্রাইজ পুল, মোট প্লেয়ার সংখ্যা ও ক্যাম্পেইন শেষ হওয়ার মেয়াদ দেখতে পাবেন
  • ক্রিক মাস্টার গেমে অংশগ্রহণ করতে Pay Now TK15 অপশনে ক্লিক করে প্রথমে ১৫টাকা পে করুন
  • এবার Play অপশনে ক্লিক করে ক্লিক মাস্টার গেম খেলা আরম্ভ করুন

আপনি চাইলে এভাবেই খুব সহজে বিকাশ ক্যাম্পেইনের ক্লিক মাস্টার গেম এ অংশগ্রহণ করতে পারেন। এবং প্রতিনিয়ত ক্রিক মাস্টার গেম খেলে আপনার নিজের স্কোর বাড়াতে পারবেন।

গেম খেলে বিকাশে টাকা আয়

আপনি যদি এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ইউজার হয়ে থাকেন। তাহলে আপনার মোবাইল ব্যবহার করে, বিকাশ মোবাইল অ্যাপ থেকে আপনি বিকাশ অ্যাপ এর মাধ্যমে বার্ড গেমস খেলে, বিকাশ থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

তো চলুন জেনে নেয়া যাক। বিকাশ থেকে গেম খেলে টাকা ইনকাম করার উপায়।

  • বিকাশ থেকে গেম খেলে টাকা আয় করার জন্য। প্রথমে আপনাকে বিকাশের অ্যাপ চালু করতে হবে।
  • বিকাশ পিন নম্বর প্রদান করে আপনার অ্যাকাউন্টটি লগইন করতে হবে।
  • তারপর বিভিন্ন অপশন দেখানো হবে সেখান থেকে, More অপশনে প্রবেশ করবেন।
  • তারপর গেম খেলার জন্য, গেমস লেখা অপশনে প্রবেশ করবেন, সেখানে পেয়ে যাবেন বিকাশ বার্ড গেমস।
  • উক্ত গেম খেলে যদি আপনি বিজয়ী হন তবে আপনাকে বিভিন্ন পয়েন্ট প্রদান করা হবে। সেই পয়েন্টগুলোর মাধ্যমে আপনি পরবর্তীতে টাকাতে, রূপান্তর করে। বিকাশ থেকে অন্য একটি এজেন্ট বের করতে পারবেন।
  • তো এরকম ভাবে বিকাশ এর বার্ড গেমস খেলে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

বিকাশ থেকে টাকা আয় শর্তসমূহ

  • আপনাকে জানিয়ে রাখি যে, বিকাশ এর এই Cric Master গেম ক্যাম্পেইন মূলত গোয়ামা গেমস এর স্পনসর্শিপ অনুষ্ঠিত হবে।
  • এই গেমে অংশগ্রহণ করতে হলে আপনার বয়স অবশ্যই ১৮ বছর বা তার অধিক হতে হবে।
  • ক্রিক মাস্টার গেমের সকল কনটেন্ট, প্ল্যাটফর্ম, ও অপারেশন সম্পুর্ন গোয়ামা গেমস এর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে।
  • বিকাশ কেবলমাত্র পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার হিসেবে কাজ করবে এই গেম ক্যাম্পেইনের উপর।
আপনি চাইলে গেমস এর কাস্টমার কেয়ারের এই হট লাইন নাম্বার এ 09678821214 কল করে যেকোনো প্রয়োজন বা প্রশ্নের উত্তর সম্পর্কে জানতে পারেন। বিকাশ থেকে টাকা আয় ২০২৩

রেফার করে টাকা ইনকাম

আপনার জন্য আরও জনপ্রিয় একটি বিকাশ অফার হচ্ছে, রেফার করে বিকাশ থেকে টাকা ইনকাম।মোবাইল ব্যাংকিং সেবাই নগদ এবং বিকাশের মধ্যে প্রতিযোগিতা প্রায় অনেকদিন থেকে। উক্ত প্রতিযোগিতায় জয়লাভ করার জন্য প্রতিবছর বিকাশ মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন ধরনের অফার প্রদান করে থাকে। বিকাশ তাদের গ্রাহক সংখ্যা বাড়ানোর জন্য রেফার অফার প্রদান করে।

এতে করে কোন ব্যক্তি যদি বিকাশ মোবাইল অ্যাপস ইনস্টল করার লিংক তাদের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাহলে প্রতি রেফারের জন্য ৫০ টাকা আয় করতে পারবে।

কেরকমভাবে আপনি যদি সর্বোচ্চ ১০ জন ব্যক্তির কাছে বিকাশ অ্যাপ রেফার করতে পারেন তাহলে আপনাকে ৫০০ টাকা প্রদান করা হবে বিকাশের পক্ষ থেকে।

আবার আপনি চাইলে যে, কোন পরিমাণ আপনার বন্ধুকে এই রেফার কোড শেয়ার করতে পারবেন। যত খুশি তত টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

বিকাশ একাউন্ট খুলে টাকা ইনকাম

বর্তমান সময়ে আপনার মোবাইলের কোন সিম নাম্বার দিয়ে যদি বিকাশ একাউন্ট খোলা না থাকে তবে আজও বিকাশ একাউন্ট খোলার চেষ্টা করুন।

কারণ বিকাশ তাদের নতুন গ্রাহকদের জন্য বিশেষ অফার প্রস্তুত করেছে। বিভিন্ন ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে বিকাশ তাদের একাউন্ট খোলার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।

বর্তমানে বিকাশ তাদের নতুন গ্রাহকদের জন্য বিশেষ অফার চালু করেছে। আপনি যদি বিকাশ একাউন্ট খুলতে আগ্রহী থাকেন।

তাহলে বিকাশ একাউন্ট খোলার পর আপনাকে বিকাশ একাউন্টে ৫০ টাকা প্রদান করা হবে। তার পাশাপাশি প্রথম রিচার্জ করে, আপনি বিশ টাকা ক্যাশব্যাক গ্রহণ করতে পারবেন। যদি আপনারা মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস ব্যবহার করতে চান? তাহলে অবশ্যই বিকাশ একাউন্ট খুলুন।

এবং মনে রাখবেন, বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য আপনার মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন। এবং আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অবশ্যই জরুরি বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য।

ক্যাশব্যাক থেকে টাকা ইনকাম

বিকাশ প্রতিদিন তাদের গ্রাহকদের আকর্ষণীয় ক্যাশব্যাক প্রদান করে। আপনারা মোবাইল রিচার্জ এর মাধ্যমে এই অফার গুলো গ্রহণ করতে পারবেন।

এর জন্য আপনার অবশ্যই বিকাশের মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করা প্রয়োজন হবে। কারণ এই অ্যাপ ব্যবহার করলে আপনি বেশি বেশি ক্যাশব্যাক গ্রহণ করতে পারবেন।

এই তো কিছুদিন আগে বিকাশ ২০ টাকা মোবাইল রিচার্জ এর মাধ্যমে ২১ টাকা ক্যাশব্যাক অফার চালু করে। এবং ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে, এছাড়া বিকাশ এ কোন ধরনের বিল পেমেন্ট করলে। সেখান থেকে আপনি ৬% ক্যাশব্যাক পাবেন নিশ্চয়তা প্রদান করেছে।

তাই বিকাশের মাধ্যমে ক্যাশব্যাক থেকে আপনি ইনকাম করা শুরু করতে পারেন।

শেষ কথা

বিকাশ অ্যাপ্লিকেশনে বিভিন্ন মাধ্যম অবলম্বন করে সেখান থেকে অর্থ উপার্জন করা যায়। বিকাশ থেকে আরও কোন কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে অর্থ উপার্জন করবেন তার সম্পর্কে জানতে চাইলে কমেন্ট সেকশনে আমাকে জানাতে পারেন। 

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কার্যকরী কিছু ধাপ সমূহ।

ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কার্যকরী কিছু ধাপ সমূহ।

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে গেলে যে বিষয়গুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে…১. ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে গেলে  প্রথমেই অনেক বড় ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হবে, আমি আবার বলছি অনেক বড় ধৈয্য দরকার, আমি আবার বলছি অনেক বড় ধৈর্য্য দরকার, ৩ বার বললাম ধৈর্যের গুরুত্ব বুঝানোর জন্য,  এমন মানসিকতা নিয়েই কাজ শেখা শুরু করতে হবে ।
২. প্রথমেই যে কোনো মার্কেট প্লেসে একাউন্ট করার দরকার নেই, কাজ শেখার পরে একাউন্ট করতে পারেন, odesk, freelancer পৃথিবীর সবচেয়ে পপুলার আউট সোর্সিং মার্কেট প্লেস, এরপরে এখন fiverr এও চেষ্টা করতে পারেন ।

৩. কখনোই মনে করা যাবেনা ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেই রাতারাতি বড় লোক হয়ে যাব, আঙ্গুল ফুলে কলা গাছের মত 😛 ।
৪. অনলাইনে আয় করার অনেক পথ আছে, আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে গিয়ে ভাবতে পারবেননা এ পথে সফল হওয়া অসম্ভব। তাহলেই কাজের শুরুতেই আত্মবিশ্বাস ফিরে পাবেন ।

 ৫. কোনো মার্কেট প্লেসে একাউন্ট করে আপনি সাথে সাথে কাজ পাওয়ার বিষয়ে আশাবাদী হবেন এটা স্বাভাবিক কিন্তু কাজ না পেলে আশাহত হয়ে বিড করা ছেড়ে দিবেন এমন ভাবনা মন থেকে বাদ দিন, কারন অনেকে কিছু দিনের মধ্যেই কাজ পায়, আবার অনেকে ৬ মাস এক নাগারে চেষ্টা করার পরে কাজ পায়, আমি কিছু দিন আগে এক লোকের ফেসবুক স্টাট্যাস পড়ে ছিলাম, সে এক নাগারে ৬ মাসের মত বিড করতে থেকেছে, মাঝে মাঝে কিছু ক্লাইন্ট রিপ্লে দিয়েছে কিন্তু কাজ পায় নি, কাজ পেয়েছে ৬ মাস পরে, কিন্তু ঐ ৬ মাস পরে যে ক্লান্টের কাজ শুরু করেছে তার কাজ ২ বছর যাবৎ ‍করতেছে, তাই আবার ক্লান্ট মেসেজ করলেই কাজ পেয়ে গেলেন, আবার ইনভাইট পেলেই কাজ পেয়ে গেলেন এটা ভাবা যাবে না ।
৬. আপনি কাজের জন্য যে বিড করবেন তা যেন গ্রহণযোগ্য হয়, মিনিমাম ৩-৫ ডলার রাখুন আওয়ার লি রেইট আর সর্বোচ্চ রেইট আপনার কাজের দক্ষতা অনুযায়ী দিবেন, মিনিমাম রেইট এর নিচে দিলে আপনার মাধ্যমেই মার্কেট খারাপ হয়ে যাবে এটা নিশ্চিত । অবশ্য এখন এই রেইটটাই ডিফল্ট হিসেবে গন্য । কোন একটা কাজ অনলাইন মার্কেটপ্লেসে আসার পর যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেটিতে আবেদন করতে হবে। তবে আবেদন করার সময় কাভার লেটারটি এমনভাবে লিখবেন, যেন বায়ার দেখে বুঝতে পারে যে আপনি কাজটির বর্ণনা পড়েছেন এবং তা করতে পারবেন।
৭. আপনি যত বেশি অনলাইন মার্কেটপ্লেসে থাকবেন, ততই আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে। কারণ এমন অনেক কাজ আছে যেগুলো মার্কেটপ্লেসে আসার সঙ্গে সঙ্গেই সম্পন্ন করে জমা দিতে হয়। যেমন- হঠাৎ করে কোন একটি ওয়েবসাইটে সমস্যা হয়েছে তা ঠিক করে দেওয়া ইত্যাদি।
৮. প্রথমদিকে বেশি সময় অনলাইনে থাকার চেষ্টা করুন, যাতে বায়ার আপনাকে যে কোন বার্তা পাঠালে সঙ্গে সঙ্গেই আপনি তার জবাব দিতে পারেন। তাহলে বায়ার বুঝবে, আপনি কাজের প্রতি আন্তরিক।
৯. অনলাইন মার্কেটপ্লেসে দেখা যায়, প্রতি মিনিটেই সেখানে নতুন নতুন কাজ আসে সেগুলোতে আবেদন করুন। যদি দেখা যায় ঐ কাজে কোন ফ্রীল্যান্সার এর ইন্টারভিউ নেওয়া হয়েছে, তবে সেসব কাজের আবেদন না করাই ভাল।
১০. যেসব কাজে বিভিন্ন শর্ত দেওয়া থাকে, আর সেগুলো যদি আপনি সঠিকভাবে পূরণ করতে না পারেন, তাহলে সেসব কাজে আবেদন করবেন না।
১১. যে কাজের জন্য আবেদন করবেন, তার নিচে দেখুন বায়ারের আগের কাজ গুলোর তালিকা দেওয়া আছে। সেখানে যদি দেখেন, বায়ার তার আগের কাজ গুলো বেশি ডলার দিয়ে অন্য ফ্রীল্যান্সারকে দিয়ে করিয়ে ছিল, তাহলে আপনি বেশি ডলার হারেও আবেদন করতে পারেন।
১২. আপনার টাকার চেয়ে মার্কেটপ্লেসে ফীডব্যাকের গুরুত্ব বেশী এটা হাইলাইট করুন । আর অবশ্যই বায়ারের বাজেটের মধ্যে বিড করতে হবে ।
১৩. কাজের জন্য বিড  করতে গিয়ে কভার লেটার অবশ্যই আকর্ষনীয় করে লিখবেন, বায়ারকে সম্বোধন করবেন স্যার কিংবা ডিয়ার হায়ারিং ম্যানাজার এভাবে, আপনি কাজটি করতে পারেন এবং করতে আগ্রহী তা বুঝিয়ে বলবেন, এর বেশি কথা বলতে যাবেননা।  কভার লেটারের জন্য এই টিউনটি দেখতে পারেন, তবে আমি চেষ্টা করবো কিছু দিনের মধ্যে কভার লেটার লেখার পদ্ধতি নিয়ে একটি আর্টিকেল পাবলিশ করার।
১৪. একটি কভার লেটার বারবার কপি করে সেটা সব জায়গায় পেস্ট করবেননা তাহলে কাজ পাওয়ার যে সম্ভাবনা থাকবে সেটাও হারাবেন, আবার স্প্যামার হিসেবেও চিহ্নিত হতে পারেন ।
১৫. সাধারণত কাজ পাওয়ার মুখ্য সময় গভীর রাত অর্থাত রাত ১টা থেকে ৫টা বা ৬টা, এ সময়ে কাজ বেশি পোস্ট হয়, তাই এ সময় এপ্লাই করলে কাজ পেয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে, অন্য সময় এপ্লাই করতে গেলে দেখবেন আপনি এপ্লাই করার আগেই আরো অনেকজন করে ফেলেছে, এর মধ্যে হায়ার হয়েছে কয়েকজন  আর ইন্টারভিউতে কল পেয়েছে আরো কয়েকজন, আর তাই সেখানে আপনার সম্ভাবনা অতি নগন্য।
১৬. পেমেন্ট মেথড ভেরিফাইড এমন বায়ার দেখেই কাজের জন্য এপ্লাই করবেন, এছাড়া অন্য বায়ারদের গ্যারান্টি নেই, আপনাকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিয়ে ভাগতে পারে 
১৭.ওয়েবডেভলপমেন্ট,গ্রাফিজডিজাইন,ইমেইল মার্কেটিং, আর্টিকেল রাইটিং, ফোরাম পোস্টিং, ওয়েবরিসার্চ, এফিলিয়েট মার্কেটিং, যেকোন একটি কাজ প্রোফেশনাল ভাবে শিখুন, শিখতে কোন দূর্ভলতা যেনো না থাকে তারপর কাজ শুরু করুন।ফিক্সড টাইমের কাজগুলোর পেমেন্টের নিশ্চয়তা কম আর এক্ষেত্রে পেমেন্ট নিতে হবে কাজের শেষে, ঘন্টাভিত্তিক কাজে পেমেন্ট ঘন্টায় ঘন্টায় পাবেন ।সর্বোপরি…
যে কোনো ক্ষেত্রে সফল হবার জন্য পরিশ্রম করতে হয়, অযথা সাফল্য এসে হাতে ধরা দিবেনা, আপনিও যে পথে আগ্রহী, অনলাইনে আয়ের যে বিষয়গুলো আপনার ভালো লাগে সে বিষয়গুলো আপনি নিয়মিত স্টাডি করুন, এ পথে সময় দিন, লেগে থাকুন, আউট পুট অবশ্যই পাবেন। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো।

আয় করুন ১ দিনে আমি 33.17$(বিশ্বাস না হলে আমার ইনকামের প্রমাণ দেখুন)

আয় করুন ১ দিনে আমি 33.17$(বিশ্বাস না হলে আমার ইনকামের প্রমাণ দেখুন)


ওয়েব সাইট সম্পর্কে মন্তব্য করে টাকা আয় করুন ৪ দিনে আমি 33.17$ ইনকাম করেছি (বিশ্বাস না হলে আমার ইনকামের প্রমাণ দেখেন)

http://www.AWSurveys.com?R=6314544

একটি ওয়েব সাইট সম্পর্কে মন্তব্য করলেই পেয়ে যাবেন 0.50$ মাত্র ২টি ওয়েব সাইটের মন্তব্য করলেই পাবেন 1$ = ৭৫ টাকা বন্ধুরা আর দেরি কেন এই রেজিষ্টাশন করে ইনকাম শুরু করেন 

http://www.AWSurveys.com?R=6314544 

এভাবে প্রতিদিন সর্বচ্চো ৬টি ওয়েব সাইট সম্পর্কে মন্তব্য করতে পারবেন 15$ হলে টাকা তুলতে পারবেন paypal/neteller/payza/skrill এর মাধ্যমে
বিঃদ্রঃ আপনে যদি আমার রেফারেল লিংকের মাধ্যমে রেজিষ্টাশন করেন তাহলে কিভাবে প্রতিদিন বেশি টাকা আয় করা যায় সে বিষয়ে আপনাকে সাহায্য করা হবে

http://www.AWSurveys.com?R=6314544



SEO কি? কিভাবে করবেন? | What is SEO? How to do SEO?

SEO কি? কিভাবে করবেন? | What is SEO? How to do SEO?
আজকের বিষয় হচ্ছে এসইও(SEO) বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমা-ইজেশন।বর্তমান সময়ে প্রায় সকলেই যারা প্রতিনিয়ত অনলাইন এ নিয়মিত কাজ করেন তারা এসইও(SEO) বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমা-ইজেশনের মানে হয়তো জানেন। কিন্তু যারা এ বিষয়ে একেবারে নতুন তাদের এ সম্পর্কে ধারনা অনেক কম হওয়াই স্বাভাবিক। আমার এ টিউনটি মূলত তাঁদের জন্য যারা এ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী।

SEO শব্দের অর্থ হল Search Engine Optimize . আমি সহজ ভাষায় আমার নিজের মত করে বলি, এসইও(SEO) বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমা-ইজেশন বলতে বুঝায় বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে একটি সাইটকে তুলে ধরা সাইটে কি আছে তা সার্চ ইঞ্জিনকে বুঝানো। অর্থাৎ, সার্চ ইঞ্জিনে একটি সাইটকে অন্তরর্ভূক্ত করে সারা বিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সামনে সেই সাইটকে পরিচিত করার পদ্ধতিকে এস.ই.ও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO / Search  Engine Optimization)বলে।
(SEO) বা সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন কত প্রকার ও কি কি ??
সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) প্রধানত ২ প্রকার। যথা :অনপেজ অপটিমাইজেশন,অফপেজ অপটিমাইজেশন

১.অন পেজ : 

যা সাইটের ভিতরেই করা হয় যেমন টাইটেল ট্যাগ,কনটেন্ট,কিওয়ার্ড ইত্যাদি প্রাসঙ্গিক হওয়া।
অনপেজ অপটিমা-ইজেশন হল কোন একটি ওয়েব সাইট এর ভিতরে অর্থাৎ আভ্যন্তরীণ যে অপটিমা-ইজেশন করা হয়, সেইটা হল অনপেজ অপটিমা-ইজেশন। যখন কোন ওয়েব সাইট এর ডিজাইন করা হয় তখন ওয়েব সাইটের ভিতরে কিছু সার্চ ইন্জিন অপটিমা-ইজেশন এর কাজ করতে হয়,এই কারনেই করতে হয় যেন সার্চ ইঞ্জিন সাইটটাকে সহজে খুজে পায়। এক কথায় বলতে গেলে এসইও-র জন্য ওয়েব সাইটের ভিতরে যা কিছু করা হয় তায় অনপেজ অপটিমা-ইজেশন।
অনপেজ অপটিমা-ইজেশন হচ্ছে সার্চ ইন্জিন অপটিমা-ইজেশন এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কেননা অনপেজ অপটিমা-ইজেশনের ক্ষেত্রে যদি কোনরকম ভুল হয় তাহলে সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইটকে খুজে বের করতে সাহায্য করবে না।
অনপেজের মধ্যে যে বিষয়গুলো বিদ্যমান তা হলো।
1.টাইটেল ট্যাগ
2. কি- ওয়ার্ড রিসার্চ,
3. কনটেন্ট,
4. মেটা ট্যাগ এবং মেটা ডিস্ক্রিপশন,
5. গুগল সাইট ম্যাপ,
6. XML সাইট ম্যাপ, ইত্যাদি।
এই কয়টা জিনিস জানতে পারলে অনপেজ অপটিমা-ইজেশন এর জন্য আর তেমন কিছুর প্রয়োজন হয় না।

২.অফ পেজ : 

যা সাইটের বাইরে করা হয় যেমন ব্লগ,ফোরাম টিউনিং ইত্যাদি।
ওয়েবসাইটের বাইরে থেকে ওয়েবসাইটের জন্য যা করা হয় তাকে অফপেজ অপটিমা-ইজেশন বলে। অর্থাৎ ওয়েবসাইটের প্রচারের জন্য যেই মার্কেটিং করা হয় তাকেই অফপেজ অপটিমা-ইজেশন বলে।
অফপেজ অপটিমা-ইজেশন প্রচুর পরিমানে ট্রাফিক বা ভিজিটর এবং সাইট কে সার্চ ইঞ্জিন এর উপরে আনার জন্য সাহায্য করে। এই জন্য অফপেজ অপটিমা-ইজেশন এর গুরুত্বটা এত বেশি।অফপেজ অপটিমা-ইজেশন এর মধ্যে রয়েছে সব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনপেজ অপটিমা-ইজেশন হচ্ছে সাইট যখন নতুন তখন এর গুরুত্ব অনেক বেশি, কিন্তু সাইট যখন পুরান হয়ে যায় তখন অফপেজ অপটিমা-ইজেশন ছাড়া সাইট একেবারে অচল। চলুন এখন দেখি অফপেজ অপটিমা-ইজেশন এর মধ্যে কি কি রয়েছে।
1.ব্যাক লিঙ্কিং
2. আর্টিকেল রাইটিং
3. অ্যাংকর টেক্সট
4. ফোরাম টিউনিং
5. ব্লগ টিউমেন্ট
6. সোশ্যাল বুকমারকিং
7. ইয়াহু এন্সার ব্যাকলিঙ্কং
8. ডিরেক্টরি সাবমিশন
9. আর্টিকেল সাবমিশন
10. লিঙ্ক হুইল
11. লিঙ্ক এক্সচেন্জ
12. RSS সাবমিশন
13. Review Site সাবমিশন
14. Classified সাবমিশন
15. সার্চ ইঞ্জিন সাবমিশন
16. প্রোফাইল টিউনিং
17. CSS সাবমিশন
18. ভিডিও টিউনিং
19. ইমেজ টিউনিং
20. পিডিএফ সাবমিশন, ইত্যাদি।

কিভাবে YouTube এ Video Upload করে টাকা আয় করবেন? (নতুনদের জন্য)

কিভাবে YouTube এ Video Upload করে টাকা আয় করবেন? (নতুনদের জন্য)
অনলাইনে ঘরে বসে আয় করার অনেক উপায় আছে। আপনার যদি ইচ্ছা থাকে তাহলে ঘরে বসেই খুব সহজে কিছু টাকা উপার্জন করতে পারবেন। সম্প্রতি সময়ে অনলাইন থেকে টাকা উপার্জন করার মাধ্যম গুলির মধ্যে সবচেয়ে সহজ উপায় হলো YouTube এ ভিডিও আপলোড করে টাকা আয়। আপনিও খুব সহজেই YouTube থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন। আজ আমরা আপনাকে দেখাবো কিভাবে YouTube থেকে খুব সহজে টাকা উপার্জন করবেন।
www.bdforhad.blogspot.com
ভিডিও তৈরীর জন্য আপনি দুটি উপায় অবলম্বন করতে পারেন। প্রথমটি হলো ভিডিও ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও তৈরি করে YouTube এ আপলোড এবং ২য়টি হলো কম্পিউটারের সাহায্য নিয়ে বিভিন্ন ভিডিও Editing এর মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে করে YouTube এ আপলোড। তবে ভিডিও তৈরির আগে একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে, আপনার ভিডিওটি অবশ্যই মজাদার বা শিক্ষনীয় ও ভালো মানের হতে হবে। কারও কোন ভিডিও নকল করে কিংবা সামান্য পরিবর্তন করে কাজটি করা যাবে না। তাহলে আপনি YouTube এর কাছে কপিরাইটের দায়ে পেসে যেতে পারেন।

বাংলাদেশ থেকে কি আয় করা সম্ভবঃ এ বিষয়টি নিয়ে লেখার আগে আমি অনেক বাংলা সাইট Research করে দেখেছি। বিভিন্ন জন তাদের সাইটে বিভিন্ন চাতুরীর কথা লিখেছেন যে, কিভাবে বাংলাদেশ হতে YouTube এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে হয়। আসলে YouTube এর মাধ্যমে এখনো বাংলাদেশ থেকে টাকা উপার্জন করা সম্ভব নয়। কারণ বাংলাদেশে এখনো YouTube Monetization সাপোর্ট দিচ্ছে না। সে জন্য যে যতই চাতুরীর কথা বলুক না কেন সাধারণ কোন Channel দিয়ে ইউটিউব থেকে টাকা উপার্জন করা অাদৌ সম্ভব নয়। তবে আপনি যদি আপনার YouTube Channel টিকে ভালমানের একটি Channel হিসেবে YouTube এর কাছে প্রমান করতে পারেন তাহলে YouTube আপনাকে তাদের নিজে থেকে Monitization এর জন্য অফার করবে। কেবল তখনই আপনি বাংলাদেশ থেকে YouTube এর মাধ্যমে অনলাইন হতে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। YouTube Monetized সাপোর্টকৃত দেশগুলির নাম দেখে আসতে পারেন।

 কিভাবে আয় করবেনঃ

  1. YouTube Channel তৈরীঃ প্রথমেই আপনাকে Gmail ID এর মাধ্যমে একটি YouTube Channel তৈরী করে নিতে হবে। YouTube.Com এ গিয়ে Gmail ID এর মাধ্যমে Signup করলেই আপনার YouTube Channel তৈরী হয়ে যাবে।
  2. YouTube Partner হওয়াঃ তারপর বামপাশের অপশন হতে My Channel এ ক্লিক করলে আপনার YouTube Channel টি দেখতে পাবেন। আপনার Channel টির নামের উপরে Video Manager নামে আরেকটি অপশন দেখতে পাবেন সেটিতে ক্লিক করুন। এখন বামপাশের Channel অপশনে ক্লিক করার পর ডানে অনেক অপশন দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার নামের পাশে থাকা Partner হতে মোবাইল নাম্বার দিয়ে Partner Verified করতে হবে। Partner Verified না করলে আপনার ভিডিও গুলিকে Monetized করতে পারবেন না। 
  3. ভিডিও আপলোড করাঃ এখন আপনার ভিডিওটি আপলোড করুন। আপলোড হওয়ার পর ভিডিওটির নিচের দিকে Monetized অপশন দেখতে পাবেন। এখানে Monetize with ads অপশনে ঠিক চিহ্ন দিয়ে দিলেই আপনার ভিডিওটিতে এখন থেকে Google বিভিন্ন বিজ্ঞাপন দেখাবে। তবে সাবধান কোন প্রকার কপি করা ভিডিও আপলোড করবেন না। তাহলে ইউটিউব যে কোন সময় আপনার Monetized অপশন Disable করে দেবে।
  4. AdSense এ Apply করাঃ এখন আপনাকে আপনার YouTube Channel এর মাধ্যমে Google AdSense এর জন্য আবেদন করতে হবে। এই AdSense এর মাধ্যমে আপনি টাকা উত্তোলন করবেন। এখন আবার বামপাশের Channel অপশন হতে Monetization অপশনে ক্লিক করে ডানপাশে Enable Monetization বাটন হতে Monetization একটিভ করে নিতে হবে। তারপর নিচের দিকে How Will Paid নামে আরেকটি অপশন পাবেন। সেখানে associate an AdSense account এ ক্লিক করে Next ক্লিক করে আপনার Gmail ID এর মাধ্যমে লগইন করে যাবতীয় তথ্য দিলেই আপনার AdSense Request চলে যাবে। এখন ২-৩ দিনের মধ্যে আপনার AdSense Approve এর মেইল আপনার ইনবক্সে চলে আসবে।

 কিভাবে এই আয় বাড়াবেনঃ

  1. ভিডিওটির বর্ণনা দেয়াঃ নতুন ভিডিও আপলোড করার পর সাথে সাথে ভিডিওটি সম্পর্কে তার নিচে বর্ণনা দিয়ে দেবেন। তাহলে YouTube সহজে আপনার ভিডিওটি সম্পর্কে ধারনা পেয়ে যাবে। এতেকরে YouTube নির্ধারিত টপিক অনুযায়ী ভিজিটদের কাছে ভিডিওটি পৌছে দেবে।
  2. নিয়মিত ভিডিও তৈরীঃ নিয়মিত নিত্য নতুন ভালমানের ভিডিও আপলোড করার চেষ্টা করবেন। তাহলে আপনার Channel টির Viewer বাড়তে থাকবে। আর Viewer বাড়া মানেই হচ্ছে আপনার আয় বেড়ে যাওয়া।
  3. ভিডিও শেয়ার করাঃ ভিডিও পাবলিশ করার পর বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম, যেমন-ফেইসবুক, টুইটার, গুগল প্লাস ইত্যাদি সাইটগুলিতে আপনার ভিডিও শেয়ার করতে পারেন।
  4. ব্যাক লিংক তৈরীঃ আপনি যে বিষয় নিয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল বা ভিডিও তৈরী করছেন এরকম অন্য জনপ্রিয় সাইটগুলিতে আপনার ভিডিওটির লিংক দিয়ে দিতে পারেন। এতে করে সেখান থেকেও আপনার সাইটে প্রচুর ভিজিটর পেয়ে যাবেন।
শেষ কথাঃ যেহেতু YouTube হচ্ছে Google কোম্পানির একটি অংশ, সুতরাং আপনি চাইলে এখান থেকে আপনার পরিশ্রম কাজে লাগিয়ে বিশ্বস্ততার সাথে টাকা উপার্জন করতে পারেন। এর সব চাইতে বড় সুবিধা হচ্ছে আপনাকে কোন প্রকার Domain ও Hosting কোনটাই কিনতে হচ্ছে না। তাছাড়া YouTube এর মাধ্যমে খুব সহজেই Google AdSense অনুমোদন পাওয়া যায়। কাজেই আমার মনেহয় এটিই হচ্ছে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার সবচেয়ে সহজ, ফ্রি এবং বিশ্বস্ত একটি উপায়।