Showing posts with label বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি. Show all posts
Showing posts with label বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি. Show all posts

বিনামূল্যে ওয়াইফাই চালু করবে গ্রামীণফোন

বিনামূল্যে ওয়াইফাই চালু করবে গ্রামীণফোন
 দেশজুড়ে বিনামূল্যে ওয়াইফাই চালু করবে গ্রামীণফোন


দেশজুড়ে গ্রাহকদের জন্য বিনামূল্যে ওয়াইফাই ইন্টারনেট সংযোগ চালু করবে গ্রামীণফোন। এ বছরের মধ্যে প্রাথমিকভাবে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ৩০টি স্থানে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক স্থাপন করা হবে।
গ্রামীণফোন আজ একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, পরীক্ষামূলক প্রকল্প হিসেবে প্রথম তিন মাস গ্রামীণফোন গ্রাহকরা বিনাখরচে এ ওয়াইফাই সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।
বাংলাদেশে ‘সবার জন্য ইন্টারনেট’ নিশ্চিত করা গ্রামীণফোনের অন্যতম প্রয়াস। সারা দেশজুড়েই গ্রামীণফোনের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক বিস্তৃত রয়েছে এবং প্রতিষ্ঠানটি অত্যন্ত দ্রুতগতিতে দেশজুড়ে থ্রিজি সেবা ছড়িয়ে দিচ্ছে। এই শক্তিশালী নেটওয়ার্কের ভিত্তিতেই বিভিন্ন আকর্ষনীয় ইন্টারনেট অফার দেয়া হচ্ছে।
গ্রামীণফোন গ্রাহকরা ওয়াইফাই হটস্পট জোনে গেলে তাদের মোবাইলের ওয়াইফাই চালু করলে "জিপি ওয়াইফাই" নামে একটি এসএসআইডি দেখতে পাবেন। ‘জিপি ওয়াইফাই’ এ যুক্ত হবার পর তার গ্রামীণফোন নম্বর দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে এবং এই পর্যায়ে তারা একটি এসএমএস পাবেন যা তাকে ওয়াইফাই ব্যবহার করতে দেবে। দেশের অন্যতম বৃহৎ আইএসপি আমরা নেটওয়ার্ক এই উদ্যোগে গ্রামীণফোনকে কারিগরী সহায়তা দেবে।
এই উদ্যোগের ফলে গ্রামীণফোনের "সবার জন্য ইন্টারনেট" পৌছে দেয়ার প্রয়াস আরেক ধাপ এগিয়ে যাবে বলে গ্রামীণফোন বিশ্বাস করে।

হোয়াটসঅ্যাপ এবার বাংলা ও উর্দুতে

হোয়াটসঅ্যাপ এবার বাংলা ও উর্দুতে
হোয়াটসঅ্যাপ এবার বাংলা ও উর্দুতে


কাউকে টেক্সট, কণ্ঠ, ভিডিও বা ফটো যাই পাঠাতে চান না কেন, প্রথমেই মনে হোয়াটসঅ্যাপের কথা মনে আসে। এই মেসেজিং অ্যাপের অভিজ্ঞতা আরো সুখকর হতে চলেছে। ২০০৯ সালে চালু হওয়া ফ্রি মেসেজিং অ্যাপটি সম্প্রতি একটি আপডেট এনেছে। এর মাধ্যমে বাংলা এবং উর্দু ভাষায় হোয়াটসঅ্যাপ চালানো যাবে।
গ্লোবাল অ্যাপের নতুন আপডেট বাংলা ও উর্দু ভাষাভাষিদের মাঝে দারুণ সাড়া ফেলবে। আপডেট ভার্সন ২.১২.৩৬৭-এর মাধ্যমে নতুন ফিচারটি চালু হচ্ছে। পাশাপাশি এতে থাকছে আরো কিছু বাড়তি ফিচার। এর মধ্যে প্রতি চ্যাটের কাস্টম নোটিফিকেশন ও মিউট অপশন, রিড বা আনরিড চ্যাট মার্ক  করার ব্যবস্থা নতুন সংস্করণের আকর্ষণ।
বিভিন্ন 'ইমোজি'র বিভিন্ন সিরিজ নেওয়ার ব্যবস্থাও থাকছে। এদের রং বদলানোর সুবিধা আছে। ইমোজিতে চাপ দিয়ে ধরে রাখলেই রং বদলাবে।
হোয়াটসঅ্যাপের বাংলা অথবা উর্দু সংস্করণ অ্যান্ড্রয়েডে পেতে হলে ল্যাঙ্গুয়েজ সেটিং পরিবর্তন করতে হবে। গুগল প্লে স্টোরে অ্যাপটির আপডেট বাটন ক্লিক করার আগে ফোনের ল্যাঙ্গুয়েজ সেটিং বদলে বাংলা বা উর্দু করতে হবে।
এ ছাড়াও হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটিংয়ে লিঙ্ক শেয়ার এবং তা দেখার ব্যবস্থা করতে চলেছে। তবে তা আপডেট আকারে আসবে না। বরং প্রতিষ্ঠানের বেটা আপলোড পেজে পাওয়া যাবে। সূত্র : ডিএনএ ইন্ডিয়া

জেনে নিন সরকারি ছুটির তালিকা ২০১৬ সালের!

জেনে নিন সরকারি ছুটির তালিকা ২০১৬ সালের!

দেশের সব সরকারি, আধা-সরকারি অফিস এবং স্বায়ত্তশাসিত ও আধা-স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার ২০১৬ সালের ছুটির তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে।



বুধবার সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে এ ছুটির তালিকা প্রকাশ করা হয়।



সাধারণ ছুটি (পাবলিক হলিডে): শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, ২১ ফেব্রুয়ারি-১ দিন; জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিবস, ১৭ মার্চ-১ দিন; স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস, ২৬ মার্চ-১ দিন; মে দিবস, পয়লা মে-১ দিন; *বুদ্ধ পূর্ণিমা (বৈশাখি পূর্ণিমা), ২১ মে-১ দিন; *জুমাতুল বিদা, ১ জুলাই-১ দিন; *ঈদুল ফিতর, ৬ জুলাই-১ দিন; জাতীয় শোক দিবস, ১৫ আগস্ট-১ দিন; শুভ জন্মাষ্টমী, ২৫ আগস্ট-১ দিন; *ঈদুল আজহা, ১২ সেপ্টেম্বর-১ দিন; দুর্গাপূজা (বিজয়া দশমী), ১১ অক্টোবর-১ দিন; *ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সা.), ১২ ডিসেম্বর-১ দিন; বিজয় দিবস, ১৬ ডিসেম্বর-১ দিন; যিশু খ্রিস্টের জন্মদিন (বড় দিন), ২৫ ডিসেম্বর-১ দিনসহ মোট =১৪ দিন। *(চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল)।



নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি: নববর্ষ, ১৪ এপ্রিল-১ দিন; *শবেবরাত, ২৩ মে-১ দিন; *শবে কদর, ৩ জুলাই-১ দিন; *ঈদুল ফিতর (ঈদের পূর্বের ও পরের দিন), ৫ ও ৭ জুলাই-২ দিন; *ঈদুল আজহা (ঈদের পূর্বের ও পরের দিন), ১১ ও ১৩ সেপ্টেম্বর-২ দিন; *আশুরা, ১২ অক্টোবর-১ দিনসহ মোট= ৮ দিন। *(চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল)।



ঐচ্ছিক ছুটি (মুসলিম পর্ব): *ফাহেতা-ই-ইয়াজদাহম, ২২ জানুয়ারি-১ দিন; *শব-ই-মিরাজ, ৫ মে-১ দিন; *ঈদুল ফিতর (ঈদের পরের দ্বিতীয় দিন), ৮ জুলাই-১ দিন; *ঈদুল আজহা (ঈদের পরের দ্বিতীয় দিন), ১৪ সেপ্টেম্বর-১ দিন; *আখেরি চাহার সোম্বা, ৩০ নভেম্বর-১ দিনসহ মোট= ৫ দিন। *(চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল)।



ঐচ্ছিক ছুটি (হিন্দু পর্ব): সরস্বতী পূজা, ১৩ ফেব্রুয়ারি-১ দিন; শিবরাত্রি ব্রত, ৭ মার্চ-১ দিন; শুভ দোলযাত্রা, ২৩ মার্চ-১ দিন; হরিচাঁদ ঠাকুরের আবির্ভাব, ৫ এপ্রিল-১ দিন; শুভ মহালয়া, ৩০ সেপ্টেম্বর- ১ দিন; দুর্গাপূজা (নবমী), ১০ অক্টোবর-১ দিন; লক্ষ্মীপূজা, ১৫ অক্টোবর-১ দিন; শ্যামাপূজা, ২৯ অক্টোবর-১ দিনসহ মোট= ৮ দিন।



ঐচ্ছিক ছুটি (খ্রিস্টান পর্ব): ইংরেজি নববর্ষ, পয়লা জানুয়ারি-১ দিন; ভস্ম বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারি-১ দিন; পুণ্য বৃহস্পতিবার, ২৪ মার্চ-১ দিন; পুণ্য শুক্রবার, ২৫ মার্চ-১ দিন; পুণ্য শনিবার, ২৬ মার্চ-১ দিন; স্টার সানডে, ২৭ মার্চ-১ দিন; যিশু খ্রিস্টের জন্মোৎসব (বড় দিনের পূর্বের ও পরের দিন), ২৪ ও ২৬ ডিসেম্বর-২ দিনসহ মোট= ৮ দিন।



ঐচ্ছিক ছুটি (বৌদ্ধ পর্ব): *মাঘী পূর্ণিমা, ২২ ফেব্রুয়ারি-১ দিন; চৈত্র সংক্রান্তি, ১৩ এপ্রিল-১ দিন; *আষাঢ়ী পূর্ণিমা, ১৮ জুলাই-১ দিন; *মধু পূর্ণিমা (ভাদ্র পূর্ণিমা), ১৫ সেপ্টেম্বর-১ দিন; *প্রবারণা পূর্ণিমা (আশ্বিনী পূর্ণিমা), ১৫ অক্টোবর-১ দিনসহ মোট= ৫ দিন। *(চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল)।



ঐচ্ছিক ছুটি (পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের জন্য): পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকার ও এর বাইরে কর্মরত ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বৈসাবি ও পার্বত্য চট্টগ্রামের অন্যান্য ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীগুলোর অনুরূপ সামাজিক উৎসব, ১২ এপ্রিল ও ১৫ এপ্রিল মোট= ২ দিন।



তালিকায় ঘোষিত ছুটি সব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কিন্তু যে সব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান যথা-ব্যাংক, ইন্স্যুরেন্স, ডাক, তার, টেলিফোন, রেলওয়ে, হাসপাতাল ও রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প প্রতিষ্ঠান ও সংস্থা বা ব্যবসায়ী সংস্থা ও কলকারখানা ইত্যাদিতে অফিসের সময়সূচি ও ছুটি তাদের নিজস্ব আইনকানুন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকে অথবা যে সব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার কর্তৃক অত্যাবশ্যক চাকরি (অ্যাসেন্সিয়াল সার্ভিস) হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে এরূপ ছুটি আপনা আপনি প্রযোজ্য হবে না।



ওই সব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান তাদের নিজস্ব আইনকানুন অনুযায়ী জনস্বার্থে বিবেচনা করে তাদের ছুটি ঘোষণা করবে বলেও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ সম্পর্কিত কিছু সতর্কবার্তা!!

 স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ সম্পর্কিত কিছু সতর্কবার্তা!!
o-negative-blood-bags
বিয়ের আগে পরিবার পরিজন, আত্মীয় স্বজন সংক্রান্ত যাবতীয় খোঁজ খবর নিয়ে থাকি আমরা, কিন্তু ভুলে যাই সব চেয়ে প্রয়োজনীয় ব্যাপার স্বামী স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ সংক্রান্ত ব্যাপার টি, আসুন জেনে নেয়া যাক এই বিষয়ে  জরুরী কিছু তথ্যঃ
স্বামী-স্ত্রীর ব্লাড গ্রুপ কেমন হওয়া উচিত সে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার আগে প্রথমে আমাদের ব্লাড গ্রুপ সম্পর্কে কিছু কথা জানা দরকার।  প্রধানত ব্লাড গ্রুপ কে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। একটা হল ABO system (A, B, AB & O), আরেকটা হল Rh factor {Rh positive(+ve) & Rh negative(-ve)}. অর্থ্যাৎ Rh factor ঠিক করবে ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হবে না নেগেটিভ হবে। তাহলে ব্লাড গ্রুপগুলো হলঃ A+ve, A-ve, B+ve, B-ve, AB+ve, AB-ve O+ve, O-ve.
জেনে নেয়া যাক, যদি অন্য গ্রুপের ব্লাড কারো শরীরে দেওয়া হয় তাহলে কী হবে?
যখন কোনো Rh নেগেটিভ গ্রুপের ব্যক্তিকে Rh পজেটিভ গ্রুপের ব্লাড দেয়া হয় তখন প্রথমবার সাধারনত কিছু হবে না। কিন্তু এর বিরুদ্ধে রোগীর শরীরে এন্টিবডি তৈরী হবে যার ফলে যদি কখনো রোগী আবার পজেটিভ ব্লাড নেয় তাহলে তার ব্লাড cell গুলো ভেঙ্গে যাবে, এর কারনে অনেক সমস্যা হবে। যেমন জ্বর, কিডনি ফেইলিউর, হঠাৎ মৃত্যু ইত্যাদি। এই সমস্যাকে মেডিকেল টার্ম এ বলা হয় ABO incompatibility.
স্বামী-স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ কী রকম হওয়া দরকার?
স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ ও পজেটিভ হতে হবে। আর যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ বা নেগেটিভ যে কোনো একটি হলেই হবে। তবে স্বামীর ব্লাডগ্রুপ যদি পজেটিভ হয় তাহলে কোনোভাবেই স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হওয়া চলবে না। এক্ষেত্রে যদি স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে তার স্বামীর ব্লাডগ্রুপ ও নেগেটিভ হতে হবে।
যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় আর স্ত্রীর ব্লাডগ্রুপ নেগেটিভ হয় তাহলে কী সমস্যা হবে?
রক্তের গ্রুপ মিলে গেলে কোন সমস্যা হয় না। তবে স্ত্রী যদি নেগেটিভ হয় আর স্বামী যদি পজিটিভ হয় তাহলে ‘লিথাল জিন’ বা ‘মারন জিন’ নামে একটি জিন তৈরি হয় যা পরবর্তীতে জাইগোট তৈরিতে বাঁধা দেয় বা জাইগোট মেরে ফেলে। সে ক্ষেত্রে মৃত বাচ্চার জন্ম হয়।  যদি স্বামীর ব্লাডগ্রুপ পজেটিভ হয় তাহলে সাধারনত বাচ্চার ব্লাডগ্রুপ ও পজেটিভ হবে। যখন কোনো নেগেটিভ ব্লাডগ্রুপের মা ধারন করবে পজেটিভ Fetus(ভ্রুন) তখন সাধারনত প্রথম বাচ্চার ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা হবে না। কিন্তু ডেলিভারির সময় পজেটিভ Fetus এর ব্লাড, placental barrier ভেধ করে এবং placental displacement এর সময় মায়ের শরীরে প্রবেশ করবে। মায়ের শরীরে ডেলিভারির সময় যে ব্লাড প্রবেশ করবে, তা ডেলিভারি হওয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই মায়ের শরীরে Rh এন্টিবডি তৈরী করবে। যখন মা দ্বিতীয় সন্তান বহন করবে, তখন যদি তার fetus এর ব্লাডগ্রুপ পুনরায় পজেটিভ হয়। তাহলে মায়ের শরীরে আগে যেই Rh এন্টিবডি তৈরী হয়েছিলো সেটা placental barrier ভেধ করে বাচ্চার শরীরে প্রবেশ করবে। আর যখন fetus এর শরীরে Rh antibody ঢুকবে তখন fetal এর RBC এর সাথে agglutination হবে, যার ফলে RBC ভেঙ্গে যাবে। একে মেডিকেল টার্ম এ “Rh incompatibility” বলে।

মোবাইল ফোন হারালে আপনার প্রাথমিক করনীয় ও ফিরে পাবার কৌশল !

মোবাইল ফোন হারালে আপনার প্রাথমিক করনীয় ও ফিরে পাবার কৌশল !
 safe_image.php_3

সুদূর জাপান থেকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। শুরুতেই বলে নিই, আমার এই পোস্টটি কোন যাদুমন্ত্রমূলক পোস্ট নয়-কাজেই আশাহত হবার আগেই সতর্ক করে দিই।এখানে আমি শুধু পুলিশি পরামর্শ দিচ্ছি,যেটি হয়ত আপনার কাজে লাগতে পারে। হাতে ৫ মিনিট সময় থাকলে পড়ে দেখুন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় “আইজেক” ক্লাবের উদ্যেগে বাংলালিংক-এর তৎকালীন সিইও আমাদের একটি সেমিনারে এসেছিলেন। সুইজারল্যান্ডে বাড়ী, তুখোড় স্মার্ট ওই ভদ্রলোক অনেক মজার মজার কথা বলেছিলেন, তার মধ্যে যেটি এখনো মনে আছে সেটি হচ্ছেঃ
“The closest thing to your body after your underwear is your mobile phone”
আমাদের শরীরের ( এবং মনের) এত কাছাকাছি থাকা সত্বেও মোবাইল ফোন চুরি যাওয়াটা আমাদের প্রায় নিত্যদিনের ঘটনা। এই চুরি ঠেকাতে আদি এবং অকৃত্রিম একটাই পরামর্শঃ সতর্ক থাকুন।
আমি নিজে খুব “মেসি” (ফুটবলার Leo Messi না, অগোছালো Messy) টাইপের মানুষ, প্রায়ই এটা ওটা হারিয়ে ফেলি। এই সেদিনই মাথা ঢাকার ক্যাপটা সুন্দর করে মেট্রো রেলে ফেলে রেখে চলে এসেছি। খেয়াল করে লাভ হয়নি, আমার চোখের সামনে ট্রেন ছেড়ে দিলো, আমি শুধুই “চেয়ে চেয়ে দেখলাম”। আপনার অবস্থাও এরকম যদি হয়, সবচেয়ে ভালো বেল্ট টাইপ কিছু ব্যবহার করা। বাসে ওঠার সময় পকেটে এক-হাত দিয়ে উঠুন, মোবাইল-মানিব্যাগ যে পকেটে রেখেছেন ওটা ধরে রাখুন।
আজ একটা মেসেজ পেলাম, এক ভদ্রমহিলা লিখেছেন, গত ৫ মাসে উনার ৩ টা মোবাইল হারিয়েছে, সব কটাই আইফোন আর গ্যালাক্সী নোট।
৫ মাসে যদি ৩ টা আইফোন আর গ্যালাক্সী নোট হারানর “সামর্থ্য” আপনার থাকে, সেক্ষেত্রে পুলিশি পরামর্শ খুব একটা খুব একটা প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন সতর্ক হওয়া অথবা অতিরিক্ত টাকা এতিমখানায় (কিংবা দুঃস্থ পুলিশ কল্যান সংস্থায়) দান করে দেয়া।
এবার কাজের কথায় আসি। যদি সতর্ক থাকার পরেও আপনার মোবাইল ফোন চুরি যায়, সেক্ষেত্রে নিম্নোক্ত তিনটি স্টেপ অনুসরণ করুনঃ
১) আইএমইআই নম্বর উল্লেখ পূর্বক থানায় জিডি করুন
২) জিডির এক কপি সহ র‍্যাবে অভিযোগ করুন। অনেকেই জানেন না, র‍্যাব পুলিশেরই একটি বিশেষায়িত ইউনিট।
৩) জিডির কপিতে উল্লেখ করা অফিসারের সাথে যোগাযোগ রাখুন এবং তার মাধ্যমে ডিবি এর ট্র্যাকিং টিমের সহায়তা নিন।
অনেক সময় দেখা যায় আইটিতে দক্ষ ইউজার নিজেই ট্র্যাক করে বের করে ফেলেছেন মোবাইলের অবস্থান। এরকম হলে ডিবির জন্যে বসে থেকে লাভ নেই, লোকেশন সহ জিডিতে উল্লেখিত অফিসারের সহায়তা নিয়ে চোর মশাইকে “খপ” করে ধরে ফেলুন।
জিডি করে বেশিরভাগ সময়েই ফোন ফেরত পাওয়া যায়না। এর কারণ হচ্ছে, আমাদের ট্র্যাকিং টিম মূলতঃ প্রায়োরিটি দেয় অতি গুরুত্বপূর্ন কেইসগুলোর মোবাইল ট্র্যাকিং-কে।খুন, সন্ত্রাস-ইত্যাদি সংশ্লিষ্ট মোবাইল ট্র্যাক করাই এদের মূল কাজ, তাই হারিয়ে যাওয়া মোবাইল উদ্ধারের সিরিয়াল বহু পরে আসে- ততদিনে আপনি নতুন মোবাইল কিনে ফেলেন!
তবুও জিডি করবেন কেনঃ
১) আপনার মোবাইল ব্যবহার করে কেউ অপকর্ম করলে ওটা যাতে আপনার ঘাড়ে না পড়ে সেজন্যে। আপনার হারিয়ে যাওয়া মোবাইলে সংরক্ষিত তথ্য ব্যবহার করে কেউ যদি অপকর্ম করে, জিডির কপি দেখিয়ে সেটার দায় থেকে রক্ষা পেতে পারবেন।
২) হঠাৎ হঠাৎ জিডির দ্বারা ট্র্যাকিং করে মোবাইল পাওয়া গেলেও যেতে পারে।
এবার মেয়েদের জন্যে একটা পরামর্শ, জেন্ডার বায়াসড শোনালেও ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছিঃ
প্লিজ, মোবাইল ফোনে নিজেদের এমন কোন ছবি রাখবেন না যেটা প্রকাশ হওয়াটা আপনার জন্যে সামাজিক এবং অন্যান্য ক্ষতি বয়ে আনতে পারে। আরো ভালো হয়, যদি এধরণের ছবি না তোলেন। অন্তরংগ মুহূর্তে কেউ ওরকম ছবি তুলতে চাইলে ওই ভদ্রলোকের (ক্ষেত্রবিশেষে ভদ্রমহিলার) উদ্দেশ্য সম্পর্কে সন্দিহান হয়ে উঠুন, একবারের ভালবাসা সারাজীবনের ভালবাসা নয়! এটা পুলিশি অভিজ্ঞতা থেকে পাওয়া Strictly Professional একটা পরামর্শ দিলাম।
আজ আপাততঃ এটুকুই!
চুরি যাওয়া মোবাইল ফিরে পাবেন কিভাবে জেনে নিন [টিউটরিয়াল] মোবাইল হারানো সমস্যা দীর্ঘদিনের। বিশেষ করে রাজধানীর বাসে চলাচল করা একেবারেই নিরাপদ নয়। এমন পরিস্থিতিতে মোবাইল হারালে সেটি ফিরে পাওয়ার জন্য রয়েছে একটি এ্যাপস্। এই এ্যাপসটি কিভাবে ব্যবহার করতে হবে জেনে নিন।
মোবাইল হারানোর সমস্যা রয়েছে দীর্ঘদিনের। রাস্তায় বেরুলেই এমন সমস্যা হতে পারে। আর আপনার প্রিয় মোবাইলটি যদি এভাবে চুরি যায় তাহলে আপনি কি করবেন। আমরা আগেও দেখেছি অনেক ধরনের এ্যাপস্ রয়েছে। তবে এবারের এ্যাপসটি একটু ভিন্ন প্রকৃতির। অনলাইনে এই ধরনের একটি এ্যাপস পাওয়া গেছে। তবে এটি কতখানি কার্যকরি তা আমরাও জানিনা।
আজ আপনাদের শেখাব কিভাবে আপনার ফোন চুরি যাওয়া মোবাইল ফিরে পাবেন। এবার আসুন বিষয়টি দেখে নেওয়া যাক।
প্রথমে গুগল প্লেস্টোর হতে এ্যাপসটি ডাউন লোড করতে নীচের লিংকে ক্লিক করুন:

play.google.com

<https://play.google.com/store/apps/details?id=com.appbasic.mobiletracker&hl=en>

এখন আপনার পাসওয়ার্ড টাইপ করে Ok বাটন চাপুন। তবে দুটি বক্সে একই পাসওয়ার্ড দিতে হবে।
প্রথম বক্সটিতে আপনার ফোন নাম্বার টাইপ করুন ও দ্বিতীয় বক্সটিতে আপনার নাম্বারে কি লিখে ম্যাসেজ আসবে তাই টাইপ করুন। তারপর Save বাটন চাপুন।
এখন পূনরায় Deactive এ ক্লিক করুন এবং Ok বাটন চাপুন। (ডুয়েল সিম মোবাইলের ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে যেটি উপরের ছবি দেখে বুঝতে পারছেন)
এরপর দেখবেন Deactive এর জায়গায় Active লেখা এসেছে।
এখন কেও যদি আপনার ফোন চুরি করে নিয়ে আপনার ফোন সেটে তার সীমটা লাগিয়ে ফোন করে তাহলে সঙ্গে সঙ্গে আপনার নাম্বারে তার নাম্বার হতে একটি এস এম এস আসবে। এভাবেই আপনি সহজেই পেয়ে গেলেন সেই চোরের নাম্বার। এখন ইচ্ছে করলে পুলিশের মাধ্যমে আপনি তার গতিবিধি বের করে তাকে ধরেও ফেলতে পারেন। এভাবে চোর ধরা যেতে পারে।

মাত্র ৫ মিনিটে বের করুন অচেনা নাম্বারের বিস্তারিত তথ্য ও পরিচিত নাম্বারের অবস্থান (ভিডিও-সহ)

মাত্র ৫ মিনিটে বের করুন অচেনা নাম্বারের বিস্তারিত তথ্য ও পরিচিত নাম্বারের অবস্থান (ভিডিও-সহ)
Angry-woman-563x353-copy-563x330

মাত্র ৫ মিনিটে বের করুন অচেনা নাম্বারের বিস্তারিত তথ্য ও পরিচিত নাম্বারের অবস্থান (ভিডিও-সহ)

 
মোবাইলে অচেনা অনেকেই ফোন করে বিরক্ত করে থাকে। বিরক্তের পাশাপাশি অনেক সময় অচেনা এসবকলের হুমকিতে বেশ টেনশনেও থাকতে হয়। তবে এবার আপনার ফোনের ডিসপ্লেতে ভেসে ওঠা যে কোনো অচেনা ফোন নম্বরের ব্যক্তির তথ্য সহজেই স্মার্টফোন থেকেজেনে নিতে পারবেন। এজন্য অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের জন্য রয়েছে বেশ কিছুঅ্যাপস।’);”>অ্যাপস। এসব অ্যাপস ব্যবহার করে মাত্র কয়েক সেকেন্ডে বিশ্বের যে কোনো প্রান্তের প্রাইভেট কলারের তথ্য পাওয়া যাবে।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.truecaller

মোবাইলে অচেনা অনেকেই ফোন করে বিরক্ত করে থাকে। বিরক্তের পাশাপাশি অনেক সময় অচেনা এসব কলের হুমকিতে বেশ টেনশনেও থাকতে হয়। তবে এবার আপনার ফোনের ডিসপ্লেতে ভেসে ওঠা যে কোনো অচেনা ফোন নম্বরের ব্যক্তির তথ্য সহজেই স্মার্টফোন থেকেজেনে নিতে পারবেন। এজন্য অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলের জন্য রয়েছে বেশ কিছুঅ্যাপস।’);”>অ্যাপস। এসব অ্যাপস ব্যবহার করে মাত্র কয়েক সেকেন্ডে বিশ্বের যে কোনো প্রান্তের প্রাইভেট কলারের তথ্য পাওয়া যাবে।
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.truecaller

LINE whoscall :

কল লোকেটর অ্যাপস হিসেবে সবচেয়ে জনপ্রিয় এই অ্যাপটি। এর সাহায্যে বিশ্বের যে কোনো দেশের কলারের নাম ও ঠিকানা জানা যাবে। ফোন ধরার আগেই কলার সম্পর্কীয় তথ্য জানিয়ে দেয় ট্রু কলার অ্যাপটি। কোনো ব্যক্তি আপনাকে বার বার বিরক্ত করলে সংশ্লিষ্ট নম্বরটিকে এই অ্যাপের সাহায্যে ব্লক করেও দেয়া যাবে। এই অ্যাপের সাহায্যে আউটগোয়িং কলও ব্লক করা যাবে।
https://play.google.com/store/apps/details?id=gogolook.callgogolook2

Mobile Number Locator :

কলারের নামের সঙ্গে অন্যান্য তথ্যও জানাবে এই অ্যাপ। এছাড়া এই অ্যাপটির সাহায্যেও বিরক্তিকর নম্বর ব্লক করা সম্ভব। অ্যাপটির আরেকটি সুবিধা হচ্ছে, এটি শুধু কলই নয় ওই নম্বর থেকে পাঠানো এসএমএসও ব্লক করতে পারে। অ্যাপটি কোনো অফলাইন ডাটাবেসের ক্ষেত্রেও কার্যকর করা সম্ভব। অ্যাপটি ডাউনলোড করতে
https://play.google.com/store/apps/details?id=gogolook.callgogolook2
অজানা কলারের অপারেটর ও রেজিস্টার্ড নাম জানবে এই অ্যাপটি। অ্যাপটির অন্যতম সুবিধা হচ্ছে, এটি ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়াই কাজ করে। ইনকামিং ও আউটগোয়িং কল চলাকালীনই কলারের ও প্রাপকের বিস্তারিত জানিয়ে দেয় এই অ্যাপ। গুগল ম্যাপের সাহায্যে এই অ্যাপ কলারের লোকেশনও দেখিয়ে দেবে। অ্যাপটি ডাউনলোড করতে

Calls Blacklist :

কলারের নাম-ঠিকানা জানা ছাড়াও এই অ্যপের সাহায্যে কল ও মেসেজ ব্লক করা সম্ভব। একই সঙ্গে ইউজার নির্ধারিত লিস্ট তৈরি করে সেসব নম্বরও ব্লক করা যাবে। অ্যাপটি ডাউনলোড করতে
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.vladlee.easyblacklist&hl=en