Showing posts with label মোবাইল টিপ্স. Show all posts
Showing posts with label মোবাইল টিপ্স. Show all posts

নষ্ট মেমোরি কার্ড ঠিক করার উপায় ?

নষ্ট মেমোরি কার্ড ঠিক করার উপায় ?
নষ্ট মেমোরি কার্ড ঠিক করার উপায় ?
তথ্য আদান প্রদান করার সময় ফোনের মেমোরি কার্ড হঠাৎ.খুলে নেওয়া হলে বা কোনো ভাবে সংযোগ বিছিন্ন হলে সেটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অকেজো হতে পারে। নানাভাবে এমন অকেজো মেমোরি কার্ড সচল করা গেলেও সম্পূর্ণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত এবং বাহ্যিকভাবে নষ্ট প্রায় কার্ডকে ঠিক করতে ডেটা রিকভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। মেমোরি কার্ডের তথ্য দেখা যাচ্ছে, কিন্তু সেটি ব্যবহার করা না গেলে আপনাকে এই সফটওয়্যার সমাধান দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে ডেটা উপস্থিত থাকে কিন্তু কম্পিউটার বা অন্য যন্ত্র সেটিকে পড়তে (রিড) পারে না।
<a href='http://ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/ck.php?n=af86e48e&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE' target='_blank'><img src='http://ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/avw.php?zoneid=794&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE&n=af86e48e' border='0' alt='' /></a>
এক্ষেত্রে সবাই ভাবে যে মেমোরি কার্ডটি বোধহয় নষ্ট হয়ে গেছে। কিন্তু না, এমন অবস্থা থেকে আমরা মেমোরি কার্ডটাকে ফিরিয়ে আনতে পারি।
এ জন্য কার্ড রিডারে মেমোরি কার্ড ঢুকিয়ে নিয়ে কম্পিউটারে সংযোগ দিন। খেয়াল রাখুন, মেমোরি কার্ড ফাইল এক্সপ্লোরারে বা হার্ড ড্রাইভের অন্যান্য ডিস্কের মতো দেখালে এটিতে প্রবেশ করা যাবে না, কিন্তু ফাইল সিস্টেম ঠিক আছে। এবার য়াপনার উইন্ডোজ এর স্টার্ট মেন্যুতে গিয়ে cmd লিখুন। এতে আপনার স্টার্ট মেন্যুর উপর দিকে কমান্ড প্রম্পট(cmd) দেখা যাবে। এখন এর ওপর ডান বোতাম চেপে Run as administrator নির্বাচন করে সেটি খুলুন। কমান্ড
প্রম্পট চালু হলে এখানে chkdsk mr লিখে enter ক্লিক করুন। এখানে m হচ্ছে মেমোরি কার্ডের ড্রাইভ ।
কম্পিউটারে কার্ডের ড্রাইভ লেটার যে টি দেখাবে সেটি এখানে লিখে চেক ডিস্কের কাজটি সম্পন্ন হতে দিন।
এখানে convert lost chains to files বার্তা এলে y চাপুন। এ ক্ষেত্রে ফাইল কাঠামো ঠিক থাকলে কার্ডের তথ্য আবার ব্যবহার করা যাবে। মেমোরি কার্ড যদি invalid file system দেখায় তাহলে সেটির ড্রাইভের ডান ক্লিক করে Format-এ ক্লিক করুন। File system থেকে FAT নির্বাচন করে Quick format-এর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে Format-এ ক্লিক করুন। ফরম্যাট সম্পন্ন হলে মেমোরি
কার্ডের তথ্য হারালেও কার্ড নষ্ট হবে না।

প্যাটার্ন ভুলে গেছেন? দুইটা পদ্ধিতিতে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে প্যাটার্ন লক খুলে ফেলুন…?

প্যাটার্ন ভুলে গেছেন? দুইটা পদ্ধিতিতে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনে প্যাটার্ন লক খুলে ফেলুন…?
আসসালামুয়ালাইকুম , আশা করি সবাই ভাল আছেন ।
অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্ম ব্যবহারকারীকে অনেক গুলো নিরাপত্তা স্তরের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর বিভিন্ন রকমের তথ্য নিরাপদ রাখতে সাহায্য করে। লক স্ক্রিন থেকে শুরু করে প্রতিটি অ্যাপলিকেশনের জন্যেও ইচ্ছে করলে একজন ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারেন নানা রকম নিরাপত্তা স্তর। সাধারণ লক স্ক্রিনের নিরাপত্তায় অ্যান্ড্রয়েড প্লাটফর্ম কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রদান করে থাকে। আপনার যদি একটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে থাকে তবে নিশ্চয়ই আপনি এতদিনে নিরাপত্তার জন্য লক স্ক্রিনের সিকিউরিটি লেয়ার ব্যবহার করেছেন। বিভিন্ন রকম ব্যবহারকারীর কথা মাথায় রেখে লক স্ক্রিনের এই সিকিউরিটি লেয়ারে অ্যান্ড্রয়েড এনেছে বিভিন্ন ভ্যারিয়েশন। অক্ষর, ক্রমিক সংখ্যা এবং প্যাটার্ন – রাখা হয়েছে তিন রকমের নিরাপত্তা ব্যবস্থা। তবে এগুলোর মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় হচ্ছে ‘প্যাটার্ন লক’, কেননা এতে করে সহজে আঙ্গুল না উঠিয়ে স্মার্টফোনটিকে আনলক করে ফেলা যায়। কিন্তু যদি আপনি আপনার স্মার্টফোনে আপনার ডিফাইন করা প্যাটার্ন লকটি ভুলে গিয়ে থাকেন তবে কি করবেন? চিন্তার কারণ নেই, আজকের টিউটোরিয়ালে আমরা তাই জানার চেষ্টা করব।

আজকের টিউটোরিয়ালটি আমি দুই ভাগে ভাগ করেছি। এগুলো হচ্ছে,
১। বেসিক লেভেল; এই পদ্ধতিটি সবাই অনুসরণ করতে পারবেন, এমনকি আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সাথে এখনও ফ্যামিলিয়ার না হয়ে থাকেন তাহলেও।
২। অ্যাডভান্স লেভেল; এই পদ্ধতিটি অ্যাপলাই করার জন্য আপনাকে সামান্য কিছু অ্যাডভান্স বিষয় সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে, তবে কঠিন কিছুই না।
তাহলে চলুন, শুরু করা যাক।

বেসিক লেভেলঃ
কিছু কিছু স্মার্টফোন লক করা অবস্থায় ফিজিক্যাল আনলক হার্ডওয়্যার বাটন চাপ দিলে প্রথমে স্লাইড লক স্ক্রিনে নিয়ে যায় আবার কিছু কিছু সরাসরি প্যাটার্ন লক স্ক্রিনে নিয়ে যায়, যদিও এই প্রক্রিয়াটি পুরোটাই ‘সেটিংস’ এর নির্ভর করে। যাই হোক, ধরুন আপনি প্যাটার্ন লক স্ক্রিনে আছেন। বার বার ভুল প্যাটার্ন কী দেয়ার পর আপনাকে কিছুটা সময় (৩০ সেকেন্ডের মত) অপেক্ষা করতে বলবে। নিচের স্ক্রিন শটটি দেখুন।
1
এক্ষেত্রে যেহেতু আপনি আপনার ‘প্যাটার্ন লক’ ভুলে গিয়েছেন তাই অপেক্ষা করে লাভ হচ্ছেনা। তাই, ‘Forgot pattern” অপশন সিলেক্ট করুন। নিচের মত স্ক্রিন দেখতে পাবেন, রম বা থিম ভেদে স্ক্রিনের ইন্টারফেস সামান্য পরিবর্তিত থাকতেই পারে তবে মূল বিষয়গুলো বদলাবে না।
2
এরপর ইউজার নেমের স্থানে আপনার সেই জিমেইল অ্যাকাউন্টটির ইমেইল ঠিকানা লিখুন যা আপনি আপনার স্মার্টফোনের সাথে ইন্টিগ্রেটেড করেছিলেন, এবং পাসওয়ার্ডের স্থানে ইমেইলের পাসওয়ার্ডটি দিন। সঠিক তথ্য প্রদানের পর আপনার স্মার্টফোনটি আপনার তথ্য চেক করবে এবং সঠিক হলে আপনাকে নতুন প্যাটার্ন ড্র করার জন্য বলবে। প্যাটার্নটি একবার ড্র করার পর কনফারমেশনের জন্য আপনাকে আবারও একবার ড্র করতে বলবে। ব্যাস কাজ শেষ!!
অসুবিধা সমূহঃ
১। অনেকেই স্মার্টফোনের সাথে এখনও জিমেইল অ্যাকাউন্ট ইন্টিগ্রেটেড করেন না, হয়ত বিষয়টি সম্পর্কে অবগত নন। অথবা, একবার জিমেইল অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের পরে এর পাসওয়ার্ড ভুলে যান। এরকম হলে এই পদ্ধতিটি কাজে আসবে না।
২। আপনার ফোনটি ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টেড থাকতে হবে। আমি অফলাইনে এই পদ্ধতিটি ব্যবহারের চেষ্টা করে ব্যার্থ হয়েছি।
একটি সিকিউরিটি ট্রিকসঃ অনেক স্মার্টফোনেই ডিফল্ট ভাবে ইন্সট্যান্ট লক অ্যাকটিভ করা থাকেনা, একটি নির্দিষ্ট সময় সেট করা থাকে। অর্থাৎ, আপনি লক বাটন প্রেস করলেই আপনার স্মার্টফোনটি ইন্সট্যান্ট লক হবেনা। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপনি লক বাটন প্রেস করলে আর আপনাকে লক কোড/প্যাটার্ন ব্যবহার করতে হবেনা। আপনি ইচ্ছে করলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার জন্য ‘ইন্সট্যান্ট লক’ অ্যাকটিভ করে রাখতে পারেন। এই সেটিংসের জন্য যা করতে হবে,
১। মেন্যুতে ট্যাপ করুন।
২। সেটিংসে ট্যাপ করুন।
৩। লোকেশন এবং সিকিউরিটি অথবা শুধু ‘সিকিউরিটি’ তে ট্যাপ করুন।
৪। সিকিউরিটি লক টাইমার এবং ইন্সট্যান্ট লক সেটিং প্রয়োজন মত নির্ধারণ করুন।
স্মার্টফোন ভেদে এই নির্দেশনা সামান্য ভিন্ন হতে পারে।
উপরের পদ্ধতি কাজ না করলে আরও একটি বেসিক পদ্ধতিতে আপনি আপনার স্মার্টফোনটি আনলক করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে আপনার স্মার্টফোনটির রিকোভারীতে গিয়ে হার্ড রিসেট করতে হবে। হার্ড রিসেট করার জন্য আপনার স্মার্টফোনের ভলিয়্যুম আপ অথবা ডাউন (একেক স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে একেক রকম) এবং লক বাটন একসাথে চেপে ধরে রাখতে হবে। এরপর ‘রিকভারী’ স্ক্রিন এলে হার্ড রিসেট করে ফেলুন।
অসুবিধাঃ আপনার স্মার্টফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজে থাকা ডকুমেন্টস, কন্টাক্টস এবং ম্যাসেজ মুছে যাবে।
অ্যাডভান্স লেভেল
আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, ‘বেসিক’ পদ্ধতিতে কাজ হলে ‘অ্যাডভান্স’ পদ্ধতি কেন? কেননা, উপরের দুটি পদ্ধতিরই বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এজন্যেই আমরা অ্যাডভান্স লেভেল ব্যবহার করব। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
এই পদ্ধতিকে আমি অ্যাডভান্স লেভেল বলেলেও মূলত কাজ মোটামুটি সহজই। এই পদ্ধতি প্রয়োগ করার সময় আমার স্মার্টফোনটি রুটেড ছিল এবং “কাস্টম রিকভারীতে ছিল তবে রুটেড নয়” – এরকম স্মার্টফোনেও কাজ করবে বলে আশা করছি।
সতর্কতাঃ যদিও আমি ইতোমধ্যে চেষ্টা করে সফল হয়েছি এবং কোন রকম সমস্যার সম্মুখীন হইনি তবুও এই পদ্ধতি ব্যবহারের ফলে কেউ যদি কোন রকমের ক্ষতির সম্মুখীন হন তবে এর জন্য প্রিয় টেক এবং আমি কোন ভাবেই দায়ী থাকবোনা।
এই পদ্ধতির জন্য আপনাকে ‘Aroma File Manager’ ফাইল ম্যানেজারটি ডাউনলোড করতে হবে। আপনি এখান থেকে এটি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

চলুন পদ্ধতিগুলো ধাপে ধাপে জেনে নেয়া যাকঃ

আমি ধরে নিচ্ছি আপনার স্মার্টফোনটিতে কাস্টম রিকভারী দেয়া আছে এবং আপনি প্যাটার্ন বা পাসওয়ার্ড ভুলে গিয়েছেন।
১। ফাইল ম্যানেজারটি ডাউনলোড করুন, এক্সট্র্যাক্ট করবেন না।
১। স্মার্টফোনের মেমরী কার্ড খুলে মেমরী কার্ডের সাহায্যে অ্যারোমা ফাইল ম্যানেজারটি মেমরী কার্ডে প্রবেশ করান। মেমরী কার্ডের কোন ফোল্ডারে রাখবেন না, ফাইলটি মেমরী কার্ডের রুটে রাখুন।
২। আপনার ফোনটি রিকভারীতে রিবুট করুন।
৩। CWM এর ক্ষেত্রে, সবগুলো পার্টিশন মাউন্ট করুন, এমনকি আপনার যদি কোন sd-ext পার্টিশন থেকে থাকে তবে সেটিও মাউন্ট করুন। এবং এরপর ফাইলম্যানেজারটি ফ্ল্যাশ করুন। ফ্ল্যাশ করার সাথে সাথে দেখবেন ফাইল ম্যানেজারের একটি গ্র্যাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস চলে এসেছে।
৪। এখন, /data/system – এ প্রবেশ করুন। এক্ষেত্রে, আপনার যদি কোন sd-ext পার্টিশন থেকে থাকে তবে /sd-ext/system – এ প্রবেশ করুন।
৫। আপনি একটি gesture.key নামের ফাইল দেখতে পারবেন, মুছে দিন। আর যদি আপনি পাসওয়ার্ড মুছে দিতে চান তবে password.key মুছে দিন। ব্যাস হয়ে গেল।
খেয়াল করুন, ৩ নম্বর প্রক্রিয়া থেকে TWRP রিকভারীর ক্ষেত্রেও একই হবে। আর স্টক রিকভারীতে যেহেতু মাউন্ট অপশন থাকেনা তাই সরাসরি ফাইলম্যানেজারটি রিকভারী থেকে ফ্ল্যাশ করে ৪ এবং ৫ নম্বর প্রক্রিয়া অনুসরণ করুন।
আশা করি, আজকের টিউটোরিয়ালটি অনেকের কাজেই আসবে। অ্যাডভান্স পদ্ধতিটির ক্ষেত্রে কিছুটা সাবধানে কাজ করবেন। আর আমি সবগুলো পদ্ধতিই নিজে প্র্যাকটিক্যাল করে দেখেছি তাই যদি কেউ সফল না হয়ে থাকেন তবে পদ্ধতিগুলো ভুল না ভেবে আবারো ধীরে সুস্থে চেষ্টা করুন। ভালো থাকুন সবাই।

আপনার স্মার্ট ফোনের যত্ন নিন- জেনে নিন কিভাবে আপনার মোবাইল এর যত্ন নিবেন।

আপনার স্মার্ট ফোনের যত্ন নিন- জেনে নিন কিভাবে আপনার মোবাইল এর যত্ন নিবেন।

প্রতিদিন অনেক আকার এবং স্পেসিফিকেশনের স্মার্টফোন বাজারে আসছে। প্রযুক্তির দৌড় এখন বলা চলে এতটাই দ্রুত যে ক্রেতারা কোনটা রেখে কোনটা কেনা উচিৎ সিদ্ধান্ত নিতেই হিমশিম খেয়ে যাচ্ছেন। প্রায় কাছাকাছি মূল্যের একাধিক ডিভাইস পছন্দের তালিকায় থেকে এই সিদ্ধান্তের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছেন। আর ক্রমাগত নতুন নতুন ডিভাইস বাজারে আসার ফলে অনেকেই আবার একটি ডিভাইস কেনার পর আফসোস করেন কেননা সেই দামেই হয়তো এক সপ্তাহ পর আরও ভালো কনফিগারেশনের ডিভাইস বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। তবে, যাই হোক … একটা সময় কিন্তু একজন স্পেসিফিক ক্রেতার হাতে একটি স্মার্টফোন চলেই আসে। ভালো বা মন্দ, নতুন বা পুরাতন যেরকমই হোক, আমরা তো প্রায় সবাই স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকি, তাই নয় কি? আর আমাদের প্রত্যেকের ডিভাইসই কিন্তু আমাদের কাছে খুব প্রিয় হয়ে থাকে। তাই, এই প্রিয় এবং অবশ্যই প্রয়োজনীয় ডিভাইসটির যত্ন নেয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর তাই, আজকের ব্লগটি আমি সাজিয়েছি এই বিষয়টিকে পুঁজি করেই। আমি আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো এমন কিছু সহজ উপায় নিয়ে যেগুলো অনুসরণ করলে আপনার স্মার্টফোনটি ভালো থাকবে, থাকবে কিছুটা হলেও বেশি নিরাপদ। যদিও ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যখন তখনই প্রায় কোন কারণ ছাড়াই নষ্ট হয়ে যেতে পারে, তবে সেটা হচ্ছে ডিভাইসটির ইন্টার্নাল ব্যাপার। কিন্তু আমরা তো অন্তত বাইরের নিরাপত্তা বা যত্নটুকু নিশ্চিত করতে পারি, তাই না? তাহলে চলুন, কথা না বাড়িয়ে জেনে নেয়া যাক এমন কিছু উপায় যা আপনার স্মার্টফোনটিকে ভালো রাখবে।
1
১। বর্তমানে স্মার্টফোনের ব্যাটারির দিকে অনেকেই নজর দিচ্ছেন। ক্যামেরা, র‍্যাম, ডিসপ্লে, প্রসেসরের পাশাপাশি ব্যাটারির ক্ষমতাকেও অনেক ব্যবহারকারি প্রাধান্য দিচ্ছেন। তাই প্রথমে ব্যাটারি নিয়েই আলাপ করা যাক।
নতুন স্মার্টফোন কেনার পর অনেক বিক্রেতার কাছে নিশ্চয়ই আপনি শুনেছেন সেই ডিভাইসটিকে বাসায় নিয়ে ৮ ঘন্টা (ক্ষেত্রে বিশেষে ৬ ঘন্টা) চার্জ দিয়ে নিতে হবে, এরপর সেই নতুন ডিভাইসটি ব্যবহার করা উত্তম!! আমি ছোট বেলায় যখন প্রথম মোবাইল কিনেছিলাম (সেটি স্মার্টফোন ছিলনা অবশ্যই) তখন আমার যতটুকু মনে পরে বিক্রেতা বাবাকে বলেছিলেন মোবাইলটি ব্যবহারের পূর্বে ১২ ঘন্টা (!) চার্জ দিতে। ছোট বেলার কথা বাদ দেই, আমি কিছুদিন আগেও এক বন্ধুর সাথে গিয়েছিলাম বন্ধুর স্মার্টফোন কিনতে আর মজা করেই জিজ্ঞেস করেছিলাম যে স্মার্টফোনটি কতটুকু সময় চার্জ দিতে হবে এবং তিনি বলেছিলেন ৬ ঘন্টার কথা, তবে এও বলেছিলেন ‘৮ ঘন্টা’ দিলে ভালো হয়। আমি নিশ্চিত, আপনাদের মধ্যে বেশির ভাগ মানুষই এরকম কথা শুনেছেন। কিন্তু, রিপ্লিস বিলিভ ইট অর নট, এই হাস্যকর কথাটা কিন্তু একেবারেই ভিত্তিহীন। মানুষের কথা না শুনে আপনাকে সচেতন হতে হবে। এখনকার স্মার্টফোনগুলো কিন্তু চার্জ নেয়ার সময় এর ব্যাটারির পারসেন্টেজ প্রদর্শন করে তা বন্ধ বা চালু অবস্থায় থাকুক না কেন। তাই, আপনি নতুন ডিভাইসটি কেনার পর ঠিক ততক্ষণই ডিভাইসটি চার্জে রাখবেন যতক্ষণ তা শতভাগ পূর্ণ না হয়, এবং শতভাগ পূর্ণ হলে আপনি ব্যবহার শুরু করতে পারেন। কেননা, আমি অনেক টেক ব্লগ, ফোরাম খুঁজেও এই ৮ বা ৬ ঘন্টার কাহিনী পাইনি বরং এই তথ্য জানতে পেরেছি যে অতিরিক্ত সময় ধরে ডিভাইস চার্জে রাখলে তা আরও ব্যাটারির আয়ুষ্কাল কমিয়ে দেয়। তেমনি ভাবে, আপনি যদি আপনার ডিভাইসটি প্রয়োজনীয় চার্জ না দিয়েই চার্জিং ক্যাবল খুলে ব্যবহার করতে থাকেন সেক্ষেত্রেও তা ব্যাটারির আয়ুষ্কাল কমিয়ে দেয়। তাই সব সময় ২০ শতাংশ চার্জ থাকা কালীন অবস্থায় চার্জে দেয়া ভালো এবং শতভাগ চার্জ হলে প্লাগ থেকে ডিভাইসটি খুলে নেয়া উত্তম।
অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে ‘কই, আমি তো কত বার চার্জ থেকে খুলছি অর্ধেক চার্জ হবার পর, বা ৭৫ শতাংশ চার্জ হবার পর। আমার ডিভাইসের ব্যাটারির তো কোন ক্ষতি হয়নাই!’ ভাইরে, ক্ষতিটা দৃশ্যমান না, খুবই অল্প। আপনি ধরতে পারবেন না। তবে সেটা আপনার ব্যাটারির লাইফের বারোটা বাজিয়ে দিবে।
3
ব্যাটারি লাইফ ভালো রাখতে চাইলে আপনি মাঝে মাঝে আপনার ডিভাইসের ব্যাটারি পুরাটা ড্রেইন করে (০% বা ১%) শতভাগ চার্জে দিতে পারেন, তাহলে ব্যাটারি ভালো থাকে।
4
২। স্মার্টফোনের সবচাইতে বড় সৌন্দর্য হচ্ছে এর ডিসপ্লে। চকচকে পরিষ্কার একটা ডিসপ্লে স্মার্টফোনকে অনেক বেশি স্মার্ট করে দেয়। তাই, এই ডিসপ্লের যত্ন নেয়াটা এক প্রকারের অবশ্য করণীয় বিষয়ের মধ্যেই পরে, কি বলেন? এখনকার প্রায় মিড রেঞ্জের সব ডিভাইসেই নানা ধরণের গ্লাস প্রোটেকটর ব্যবহার করা হয়। যেহেতু পরিষ্কার স্ক্র্যচলেস একটি ডিসপ্লে আপনার স্মার্টফোনটির লুক ধরে রাখে অনেকটাই তাই কেনার সময় সম্ভব হলে ভালো মানের গ্লাস প্রোটেকশন সম্বলিত স্মার্টফোন কিনবেন, আর যদি না পারেন তবুও সমস্যার কিছু নাই। কিছুটা এক্সট্রা সতর্ক থাকতে হবে শুধু মাত্র।
তবে যাদের স্মার্টফোনে গ্লাস প্রোটেকশন রয়েছে যেমন ধরুন, কর্নিং গরিলা গ্লাস – তাদের ডিসপ্লে স্ক্র্যাচপ্রুফ দেখে নিশ্চিন্তে বসে থাকলে কিন্তু ভুল করবেন। যদি আপনার স্মার্টফোনের ডিসপ্লে আপনি স্ক্র্যাচলেস রাখতে চান তবে অবশ্যই ভালো মানের একটি স্ক্রিন প্রোটেক্টর লাগিয়ে নিবেন। কেন? ইউটিউবের কল্যাণে অনেক ব্যাপারই এখন বোঝা অনেক সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তাই কর্নিং গরিলা গ্লাসের সম্পর্কে কিছুটা পড়াশোনা করে ফেলেছি অতি সহজেই, সেই পড়াশোনা থেকে প্রাপ্ত জ্ঞানের মোরালটা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি, কর্নিং গরিলা গ্লাসে (বিভিন্ন রকমের বিজ্ঞাপনে যেমন দেখানো হয়) ছুড়ি, চাবি, কাঁচি ইত্যাদি স্ক্র্যাচ ফেলতে পারেনা! এমনকি অনেক ভিডিওতে দেখেছি হ্যামার টেস্টেও গরিলা গ্লাসের কিছু হয়না! তবে আমার কথা হচ্ছে, আপনি নিশ্চয়ই পকেটে ছুরি কাঁচি নিয়ে ঘুরে বেড়াবেন না? বাকি থাকে ঐ চাবির রিং তা অন্য পকেটে রাখলেই তো মিটে যায় তাইনা? বাইরে মূলত আমরা যখন থাকি, এমনকি ঘরের ভিতরেও কিন্তু ধুলো-বালি থাকে! আর বিভিন্ন রকম পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে এই সামান্য বালির কনাই গরিলা গ্লাসে স্ক্র্যাচ ফেলতে সক্ষম! এজন্যই বলে, কখনও কোন কিছুকে তুচ্ছ কোরোনা! যারা আমার কথা বিশ্বাস করলেন না যে সামান্য বালি গরিলা গ্লাসকে করতে পারে কুপোকাত তারা দয়া করে ইন্টারনেটে সার্চ করতে পারেন।
আর অন্যদিকে যাদের কোন প্রকার গ্লাস প্রোটেকশন নেই তারা বর্তমানে বাজারে পাওয়া যায় টেম্পার্ড গ্লাস প্রোটেকশন নামে একটি প্রোডাক্ট যা ব্যবহার করতে পারেন। এটি মূলত আপনার স্ক্রিনের উপরে একটি অতিরিক্ত গ্লাসের লেয়ার যোগ করে আপনার স্ক্রিনকে সুরক্ষিত রাখে। তবে সমস্যা হচ্ছে, সব ডিভাইসের জন্য এটি পাওয়া কিছুটা কষ্টসাধ্য এবং মাঝে মাঝে পাওয়াই যায়না। তবে, খুঁজে দেখতে দোষ কি বলেন?
6
৩। ব্যবহারের সাথে সাথে স্মার্টফোনটি হয়ে যায় স্লো? এ বিষয়ে আমি নিজেই দুই থেকে তিনটার মত ব্লগ লিখেছি, প্রিয়র টিউটোরিয়াল সেকশন ঘাটলে পাবেন অবশ্যই। যাই হোক, সংক্ষেপে বলি, সময়ের সাথে স্মার্টফোন কিছুটা ধীর গতির হয়ে যাওয়া একটি অতি স্বাভাবিক বিষয়। কেননা, নতুন অবস্থায় আপনার ডিভাইসটি থাকে একদম ফ্রেশ, এতে কোন অতিরিক্ত অ্যাপলিকেশন, অ্যাপলিকেশনের ডেটা বা ক্যাশ – কোন কিছুই জমা থাকেনা। এজন্য স্মার্টফোনটি থাকে অনেক ফাস্ট। তবে ডে-টু-ডে ব্যবহারের ফলে প্রয়োজনেই অনেক অ্যাপলিকেশন আমাদের ইনস্টল করতে হয় এবং সেই অ্যাপলিকেশন গুলো ব্যবহারের ফলে আমাদের স্মার্টফোন হয়ে যায় ধীর গতির। তবে আপনি যদি চান যে এই ব্যাপার থেকে মুক্তি পাবেন তবে সংক্ষেপে কিছু টিপস রইল আপনাদের জন্যঃ
ব্লটওয়্যার আন-ইনস্টল করুন।
  • শুধু মাত্র প্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশন সমূহ ইনস্টল করুন।
  • ইন্টারনাল স্পেস যতটুকু ফাঁকা রাখা সম্ভব ততই ভালো।
  • মাঝে মাঝে ক্যাশ পরিষ্কার করুন, তবে সাবধান! এই প্রসেস করতে গিয়ে অনেকেই ভুলে প্রয়োজনীয় তথ্য হারিয়ে ফেলে।
  • সবসময় হালকা লঞ্চার ব্যবহার করবেন। হালকা বলতে আমি সিম্পল বোঝাতে চাইছি, যেমন অ্যাপেক্স বা নোভা।
  • ব্যাটারি সেভার, র্যা ম ক্লিনার, ক্যাশ ক্লিনার – ইত্যাদি টাইপের অ্যাপ এবং উইজেট আন-ইন্সটল করুন।
  • মাঝে মাঝে প্রয়োজনীয় ডাটা ব্যাক-আপ রেখে ফ্যাক্টরি রিসেট করুন।
  • উপরের টিপসগুলো খুব সহজেই করা সম্ভব এবং এগুলো চমৎকার কাজে দেয়। শুধু বাইরে ফিটফাট রাখলেইতো হবেনা ভাই, ভেতরটাও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে, তাহলেই না হবে পরিপুর্ন স্মার্টফোন!

৪। ব্যবহার করতে পারেন ফ্লিপ-কভার বা বিভিন্ন ধরনের কভার। এতে করে আপনার ডিসপ্লে তো বটেই বরং ফোনটিরও একটা আলাদা সুরক্ষা লেয়ার সৃষ্টি হবে। হঠাৎ হাত থেকে ডিভাইসটি পরে গেলে শক থেকে কিছুটা হলেও রক্ষা করবে।
9
৫। এখনতো বলা নেই কওয়া নেই হুটহাট বৃষ্টি নামে! বৃষ্টি তো আপনি থামাতে পারবেন না তাইনা? এজন্যে পলিথিন রাখতে পারেন সাথে, যেন হঠাৎ বৃষ্টিতে যদি আপনি বাইরে থাকেন তখন ডিভাইসটি রেখে দিতে পারেন তার মধ্যে, এক্ষেত্রে জিপ ব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। খুবই কম, দেখতেও ভালো এবং বার বার ব্যবহারও করা যাবে। সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে মানিব্যাগের মধ্যেই ঝামেলা ছাড়া এঁটে যায়।
10
৬। ধুলো বালি শুধু ডিসপ্লেতেই নয় বরং যেতে পারে ডিভাইসের চার্জারের বা অডিও জ্যাকের মধ্যে দিয়েও। এজন্য যদি পারেন তবে আগের মত পুরো ঢেকে রাখে এরকম কভার ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও অডিও জ্যাকের জন্য একটি প্রোডাক্ট পাওয়া যায় যার নাম আমার সঠিক মনে পড়ছে না তবে যথাসম্ভব অডিও জ্যাক প্রোটেক্টর টাইপের মত কিছু হবে – কিনে ব্যবহার করতে পারেন। দেখতেও ভালো লাগে, ধুলো বালি থেকে রক্ষাও করবে।
শেষ কথা:
ছোট্ট ছোট্ট সহজ সহজ কিছু টিপস শেয়ার করলাম আজ আপনাদের সাথে। অনেকেই হয়তো আপনাদের মধ্যে ইতিমধ্যেই বিষয়গুলো জেনে থাকবেন তবে নতুন ব্যবহারকারির সংখ্যা যখন বাড়ছে তখন আশা করি অল্প কজনের হলেও টপিকটি আপনাদের কাজে আসবে। যাই হোক, আজ আর কথা বাড়াচ্ছি না, আপনারা আপনাদের স্মার্ট ডিভাইসটি সহ ভালো থাকুন – এই কামনায় আজ বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো থাকবেন।

আপনার COMPUTER কে CONTROL করুন ANDROID মোবাইল দিয়ে।

আপনার COMPUTER কে CONTROL করুন ANDROID মোবাইল দিয়ে।
আসসালামু আলাইকুম।
আশাকরি সবাই ভালো আছেন । আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি।
এ পর্বে আপনাদের জন্য রয়েছে , আপনার Computer কে Control করুন Android মোবাইল দিয়ে
আমরা এতদিন পর্যন্ত  Computer কে মাউস বা কী-বোর্ড দিয়ে Control করতাম/করি।
কিন্তু আপনারা যদি ইচ্ছে করেন তাহলে একটি এর সাহাজ্য আপনার Computer কে Android মোবাইল
দিয়ে Control করতে পারবেন।
এই কাজটি করা খুব সহজ।
এর জন্য আপনার কাছে একটি Android মোবাইল থাকা আবশ্যক।
তো চলুন শুরু করা যাক।
প্রথমে নিছের দেওয়া Download Link থেকে Software টি Download করুন।
Download করার পর Software টি আন-জিপ করুন ।
আন-জিপ করার পর আপনি ২ টা ফাইল বা Software পাবেন।
তার মধ্য থেকে একটি হলো আপনার Android মোবাইলের জন্য।
আরেকটি হলো আপনার Computer এর জন্য।
আপনার Android মোবাইলের জন্য যেই Software তা আপনার Android মোবাইলে Install করুন।
এর পর আপনার Computer এর জন্য যেই Software তা আপনার Computer এ Install করুন।
তবে আরেকটি কথা আপনার  Computer কিন্তু Bluetooth অবশ্যই থাকতে হবে।

Bluetooth ছাড়া এই Software আপনার Computer এ কোনো কাজে আসবেনা।

এর পর সর্বপ্রথম আপনার Computer এ Software টি ওপেন করুন।
ওপেন করলে নিচের মতো দেখাবে।
তারপরে এটা যেভাবে আছে সেভাবে থাক ।
আপনি আপনার মোবাইলে Software টি ওপেন করুন।
ওপেন করলে নিচের মতো দেখাবে।
মোবাইলে Software টি ওপেন হওয়ার সময় allow চাইলে allow দিবেন।
এর পর আপনার মোবাইলে দেখবেন WMouseXP Mobile ID: এর নিচে BE:58:46:65:72:2B এই রকম একটি কোড দেখতে পাবেন ।
তা আপনার Computer এ ওপেন হওয়া Software এর মধ্যে একটি খালি বক্স দেখতে পাবেন , তাতে লিখুন ।
এবং তারপরে Connect বাটনে ক্লিক করুন।
এর পরে আপনার মোবাইলে মাউস দেখতে পাবেন।
এখন আপনি আপনার মোবাইল দিয়ে আপনার Computer Control করতে পারবেন।
আশা করি এই টিউন আপনাদের অনেক উপকারে আসবে।

স্মার্টফোন থেকে পোস্ট লেখার নিয়ম

স্মার্টফোন থেকে পোস্ট লেখার নিয়ম
অনেকেই আছেন যারা এ ধরনের ব্লগে এর আগে লিখেন নি, তারা কিভাবে পোস্ট লিখবেন এটা বুঝতে পারেন না। প্রায়ই fb এ মেসেজে অনেকে জিজ্ঞেস করেন মোবাইল থেকে পোস্টে ছবি যুক্ত করব কিভাবে? অথবা কিভাবে লিংক এড করব? ফিচার ইমেজ কিভাবে দিব?!!
এসব কমন প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতে এই বিষয় নিয়া টিউটোরিয়াল লিখার তাগিদ অনুভব করলাম।
মূলত ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ গুলি পিসি নির্ভর হওয়ায় মোবাইল দিয়ে পোস্ট লেখাটা অনেক ঝামেলাপূর্ণ কাজ। তবে যাদের স্মার্টফোন আছে তারা Chrome, Firefox, বা UC Browser দিয়ে পোস্ট লিখতে পারেন।
আমি এই টিউটোরিয়াল লিখতে এন্ড্রয়েড সেটের Chrome Browser ইউজ করেছিঃ
এবার আসুন শুরু করা যাক।
প্রথমেই আপনার Account এ লগ ইন করুন নিচের লিংক দিয়েঃ  http://www.projuktibarta.com/login
লগ ইন করার পর নিচের ছবির মত ” প্রকাশনা সমূহ ” তে ক্লিক করে ” নতুন আরেকটি ” তে ক্লিক করুন।

received_952611818103441
এখন এ পেজ আসবে সেখানে ২ টা বক্স পাবেন। প্রথম বক্সে আপনার পোস্টের শিরোনাম লিখুন, ২য় বক্সে পোস্টের বিস্তারিত লিখবেনঃ
received_952617044769585
পোস্টে ছবি যুক্ত করবেন কিভাবেঃ
যেইখানে ছবি যুক্ত করতে চান সেখানে স্ক্রল রেখে, ” নতুন মিডিয়া যুক্তকরুন ” অপশনে ক্লিক করুনঃ
received_952613811436575

এরপর নিচের ছবির মত বক্স আসবে সেখানে ” Upload Files ” এ ক্লিক করে ” ফাইল নির্বাচন করুন ” অপশনে ক্লিক করে Documents এ ক্লিক করে ফোনে থাকা ছবিটি নির্বাচন করুনঃ
received_952616531436303
ছবিটি আপলোড শেষ হলে ” Insert into Post ” এ ক্লিক করুন, ইচ্ছা করলে ছবির Allignment ও ছবির মাপ ঠিক করে দিতে পারেনঃ
received_952615724769717
ছবি যুক্ত করা শেষ! এবার,
কিভাবে পোস্টে লিংক যুক্ত করবেনঃ
যে লেখাটিকে আপনি লিংক হিসেবে ব্যাবহার করতে চান সেটিকে আগে Mark করে নিন নিচের ছবির মত, এরপর ছবিতে গোল চিহ্ন দেয়া অপশনটিতে ক্লিক করুনঃ
( লেখা আগে মার্ক করে না নিলে হবে না)
received_952610931436863
ক্লিক করার পর নিচের ছবির মত বক্স আসবে সেখানে URL লেখার বক্সে আপনার কাংখিত লিংক লিখুন এবং নিচের বক্সে লিংকএর একটা শিরোণাম দিন। তার নিচে Open link in new Window এ টিক চিহ্ন দিনঃ
Screenshot_2015-04-18-22-41-07
সতর্কতাঃ   কোন অপ্রয়োজনীয় / Referral link / Ad লিংক পোস্টে দিবেন না। তাহলে আপনার লেখা প্রকাশ করা হবে না। এমনকি প্রয়োজন হলে আপনার লেখার ক্ষমতা কেড়ে নেয়া হতে পারে!! 
লিংক ও ছবি দুটোই লেখার ভিতর যুক্ত করলেন। মানে আপনার লেখা প্রকাশ করার সময় এসেছে।
এখন লেখার একটা বিভাগ নির্বাচন করুন। একটির বেশি বিভাগ দিবেন নাঃ
Screenshot_2015-04-18-22-41-36
এবার ট্যাগ সিলেক্ট করুন / নিজে ট্যাগ বক্সে লিখে নতুন ট্যাগ যুক্ত করতে পারেন। একটা লেখার জন্য কমপক্ষে ৩ টা ট্যাগ ইউজ করুনঃ
received_952613258103297
নির্বাচিত ছবি দিনঃ
এই অংশটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারন Feature Image / নির্বাচিত ছবি ছাড়া আপনার পোস্ট প্রকাশ হবে না। পোস্টের সাথে সংশ্লিষ্ট একটা ছবি দিন নিচের ছবিতে দেখুনঃ
received_952612928103330
এবার ইচ্ছা করলে আপনার পোস্টে Review / Rating অপশন রাখতে পারেন, এ জন্য নিচের ছবির মত Taqyeem – Review Option এ গিয়ে Review box position,  Buttom of the post নির্বাচন করুন।
Screenshot_2015-04-18-22-43-44
এবার আপনার লেখা প্রকাশ করুন। আর কোন কিছু করার দরকার নেই।
received_952612248103398
লেখা রিভিউয়ের জন্য অপেক্ষমান থাকবে। একজন এডমিন লেখাটি যাচাই করে প্রকাশ করে দিবেন।
ধন্যবাদ।

৭টি দারুণ কাজে ব্যবহার করুন পুরনো মোবাইল ফোন !

 ৭টি দারুণ কাজে ব্যবহার করুন পুরনো মোবাইল ফোন !

অনেকের কাছেই পুরনো মোবাইল ফোন জমা হচ্ছে। এসব ফোন বিক্রি করলেও তেমন দাম পাওয়া যায় না। আবার কোনো কাজেও লাগে না। আপনার কাছে যদি এমন কোনো মোবাইল ফোন থাকে তাহলে আজই তা ৭টি কাজে লাগান। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
১. সিসি ক্যামেরা
এ জন্য প্রথমেই প্রয়োজন একটি ফোন প্রয়োজন। এর সবকিছু নষ্ট থাকলেও ক্যামেরাটি ভালো থাকতে হবে। বাড়ির বাইরে যে স্থান দেখতে চান, তার দিকে তাক করে রাখুন মোবাইলের ক্যামেরাটি। ব্যস, হয়ে গেছে সিকিউরিটি ক্যামেরা।
এ ছাড়া যারা অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করেন, তারা 'সেলিয়েন্ আই' নামের অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন। দারুণ কাজের অ্যাপ। এটি আপনার ক্যামেরার ফ্রেমে যেকোনো নড়াচড়া ধরবে এবং মেসেজ করে তা পাঠিয়ে দেবে। এর সঙ্গে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে হাতে থাকা ফোনটিতে সহজে মেসেজ দেখতে পারবেন। নতুন বা পুরনো আইফোন দিয়ে আরো বেশি সুবিধা পেতে পারেন। 'সেলিয়েন্ট আই'-এর মতোই অ্যাপ রয়েছে আইফোনে। ক্যামেরায় নড়াচড়া ধরা পড়লে তা রেকর্ড করবে অ্যাপটি।
২. ডিজিটাল ফটোফ্রেম
পরিবারের প্রিয়জনদের বিভিন্ন ছবি কিংবা নিজের ছবি ফটোফ্রেমে রাখতে অনেকেই পছন্দ করেন। প্রযুক্তির এই যুগে বাজারে আছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম। যদি আপনার কাছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম না থাকে, তাহলে আপনার পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করতে পারেন ডিজিটাল ফটোফ্রেম হিসেবে। অ্যাপ্লিকেশন 'ডেফ্রেম' ব্যবহার করে তৈরি করা যাবে এই ফটোফ্রেম। নির্দিষ্ট সময় পর পর ছবি পরিবর্তনও হবে। চাইলে সুন্দর কেসিং ব্যবহার করে টেবিল কিংবা বিছানার পাশে রাখা যেতে পারে ডিভাইসটি। এ ক্ষেত্রে স্মার্টফোনটি ফ্যাবলেট (যেসব স্মার্টফোনের পর্দা ৫.০১ থেকে ৬.৯ ইঞ্চি হয়) হলে ভালো হয়।
৩. কম্পিউটারের রিমোট
টেলিভিশনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয় রিমোট। কম্পিউটারের জন্য সাধারণত তেমন আলাদা কোনো রিমোট ব্যবহারের প্রচলন নেই। তাই বলে কি থেমে থাকবে দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের মজা? স্মার্টফোনে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় কম্পিউটার। এর জন্য রয়েছে 'কম্পিউটারের রিমোট' কিংবা 'ডেস্কটপ রিমোট' নামে বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপগুলো ইনস্টল করে খুব সহজে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কম্পিউটার।
৪. মিডিয়া প্লেয়ার
সংগীতপ্রেমীরা গান শুনতে পছন্দ করেন। কিন্তু স্মার্টফোনগুলোতে বেশি গান শুনলে চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ফোনকল মিস হতে পারে। গান শোনার জন্য আদর্শ ডিভাইস হলো এমপিথ্রি প্লেয়ার। পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করা যেতে পারে এমপিথ্রি প্লেয়ার হিসেবেও। এ জন্য মেমোরি বাড়িয়ে নিতে হবে। ভালো মানের একটি হেডফোন কিংবা জ্যাক কিনে পুরনো স্মার্টফোনটি পরিণত করুন মিডিয়া প্লেয়ারে।
৫. ই-বুক রিডার
বইপ্রেমীরা পুরনো স্মার্টফোনটি ই-বুক রিডার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। ই-বুক বিভিন্ন ফরম্যাটে পড়ার জন্য রয়েছে অ্যাপ্লিকেশন। সেসব অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে খুব সহজে ই-বুক রিডারের মতো পড়া যাবে যেকোনো বই। অ্যামাজন, ই-বুক রিডার, ই-জেড রিডার, মুন রিডারসহ নানা অ্যাপ রয়েছে প্লেস্টোরগুলোতে।
৬. অ্যালার্ম ঘড়ি
অ্যালার্ম ঘড়ি হিসেবে যেকোনো মোবাইল ফোনেই কিছু ফিচার থাকে। এ ফিচারগুলো ব্যবহার করে অ্যালার্ম ও সময় দেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
৭. শিশুর খেলনা
শিশুরা খেলার জন্য ডিজিটাল ডিভাইস খুবই পছন্দ করে। এগুলোতে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষামূলক অ্যাপ ইনস্টল করে তাদের খেলার জন্য রাখা যেতে পারে।
টেলিভিশনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয় রিমোট। কম্পিউটারের জন্য সাধারণত তেমন আলাদা কোনো রিমোট ব্যবহারের প্রচলন নেই। তাই বলে কি থেমে থাকবে দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের মজা? স্মার্টফোনে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় কম্পিউটার। এর জন্য রয়েছে 'কম্পিউটারের রিমোট' কিংবা 'ডেস্কটপ রিমোট' নামে বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপগুলো ইনস্টল করে খুব সহজে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কম্পিউটার।
৪. মিডিয়া প্লেয়ার
সংগীতপ্রেমীরা গান শুনতে পছন্দ করেন। কিন্তু স্মার্টফোনগুলোতে বেশি গান শুনলে চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ফোনকল মিস হতে পারে। গান শোনার জন্য আদর্শ ডিভাইস হলো এমপিথ্রি প্লেয়ার। পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করা যেতে পারে এমপিথ্রি প্লেয়ার হিসেবেও। এ জন্য মেমোরি বাড়িয়ে নিতে হবে। ভালো মানের একটি হেডফোন কিংবা জ্যাক কিনে পুরনো স্মার্টফোনটি পরিণত করুন মিডিয়া প্লেয়ারে।
৫. ই-বুক রিডার
বইপ্রেমীরা পুরনো স্মার্টফোনটি ই-বুক রিডার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। ই-বুক বিভিন্ন ফরম্যাটে পড়ার জন্য রয়েছে অ্যাপ্লিকেশন। সেসব অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে খুব সহজে ই-বুক রিডারের মতো পড়া যাবে যেকোনো বই। অ্যামাজন, ই-বুক রিডার, ই-জেড রিডার, মুন রিডারসহ নানা অ্যাপ রয়েছে প্লেস্টোরগুলোতে।
৬. অ্যালার্ম ঘড়ি
অ্যালার্ম ঘড়ি হিসেবে যেকোনো মোবাইল ফোনেই কিছু ফিচার থাকে। এ ফিচারগুলো ব্যবহার করে অ্যালার্ম ও সময় দেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
৭. শিশুর খেলনা
শিশুরা খেলার জন্য ডিজিটাল ডিভাইস খুবই পছন্দ করে। এগুলোতে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষামূলক অ্যাপ ইনস্টল করে তাদের খেলার জন্য রাখা যেতে পারে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2015/02/15/188173#sthash.EloNYKtB.dpuf
অনেকের কাছেই পুরনো মোবাইল ফোন জমা হচ্ছে। এসব ফোন বিক্রি করলেও তেমন দাম পাওয়া যায় না। আবার কোনো কাজেও লাগে না। আপনার কাছে যদি এমন কোনো মোবাইল ফোন থাকে তাহলে আজই তা ৭টি কাজে লাগান। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
১. সিসি ক্যামেরা
এ জন্য প্রথমেই প্রয়োজন একটি ফোন প্রয়োজন। এর সবকিছু নষ্ট থাকলেও ক্যামেরাটি ভালো থাকতে হবে। বাড়ির বাইরে যে স্থান দেখতে চান, তার দিকে তাক করে রাখুন মোবাইলের ক্যামেরাটি। ব্যস, হয়ে গেছে সিকিউরিটি ক্যামেরা।
এ ছাড়া যারা অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করেন, তারা 'সেলিয়েন্ আই' নামের অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন। দারুণ কাজের অ্যাপ। এটি আপনার ক্যামেরার ফ্রেমে যেকোনো নড়াচড়া ধরবে এবং মেসেজ করে তা পাঠিয়ে দেবে। এর সঙ্গে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে হাতে থাকা ফোনটিতে সহজে মেসেজ দেখতে পারবেন। নতুন বা পুরনো আইফোন দিয়ে আরো বেশি সুবিধা পেতে পারেন। 'সেলিয়েন্ট আই'-এর মতোই অ্যাপ রয়েছে আইফোনে। ক্যামেরায় নড়াচড়া ধরা পড়লে তা রেকর্ড করবে অ্যাপটি।
২. ডিজিটাল ফটোফ্রেম
পরিবারের প্রিয়জনদের বিভিন্ন ছবি কিংবা নিজের ছবি ফটোফ্রেমে রাখতে অনেকেই পছন্দ করেন। প্রযুক্তির এই যুগে বাজারে আছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম। যদি আপনার কাছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম না থাকে, তাহলে আপনার পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করতে পারেন ডিজিটাল ফটোফ্রেম হিসেবে। অ্যাপ্লিকেশন 'ডেফ্রেম' ব্যবহার করে তৈরি করা যাবে এই ফটোফ্রেম। নির্দিষ্ট সময় পর পর ছবি পরিবর্তনও হবে। চাইলে সুন্দর কেসিং ব্যবহার করে টেবিল কিংবা বিছানার পাশে রাখা যেতে পারে ডিভাইসটি। এ ক্ষেত্রে স্মার্টফোনটি ফ্যাবলেট (যেসব স্মার্টফোনের পর্দা ৫.০১ থেকে ৬.৯ ইঞ্চি হয়) হলে ভালো হয়।
৩. কম্পিউটারের রিমোট
টেলিভিশনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয় রিমোট। কম্পিউটারের জন্য সাধারণত তেমন আলাদা কোনো রিমোট ব্যবহারের প্রচলন নেই। তাই বলে কি থেমে থাকবে দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের মজা? স্মার্টফোনে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় কম্পিউটার। এর জন্য রয়েছে 'কম্পিউটারের রিমোট' কিংবা 'ডেস্কটপ রিমোট' নামে বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপগুলো ইনস্টল করে খুব সহজে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কম্পিউটার।
৪. মিডিয়া প্লেয়ার
সংগীতপ্রেমীরা গান শুনতে পছন্দ করেন। কিন্তু স্মার্টফোনগুলোতে বেশি গান শুনলে চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ফোনকল মিস হতে পারে। গান শোনার জন্য আদর্শ ডিভাইস হলো এমপিথ্রি প্লেয়ার। পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করা যেতে পারে এমপিথ্রি প্লেয়ার হিসেবেও। এ জন্য মেমোরি বাড়িয়ে নিতে হবে। ভালো মানের একটি হেডফোন কিংবা জ্যাক কিনে পুরনো স্মার্টফোনটি পরিণত করুন মিডিয়া প্লেয়ারে।
৫. ই-বুক রিডার
বইপ্রেমীরা পুরনো স্মার্টফোনটি ই-বুক রিডার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। ই-বুক বিভিন্ন ফরম্যাটে পড়ার জন্য রয়েছে অ্যাপ্লিকেশন। সেসব অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে খুব সহজে ই-বুক রিডারের মতো পড়া যাবে যেকোনো বই। অ্যামাজন, ই-বুক রিডার, ই-জেড রিডার, মুন রিডারসহ নানা অ্যাপ রয়েছে প্লেস্টোরগুলোতে।
৬. অ্যালার্ম ঘড়ি
অ্যালার্ম ঘড়ি হিসেবে যেকোনো মোবাইল ফোনেই কিছু ফিচার থাকে। এ ফিচারগুলো ব্যবহার করে অ্যালার্ম ও সময় দেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
৭. শিশুর খেলনা
শিশুরা খেলার জন্য ডিজিটাল ডিভাইস খুবই পছন্দ করে। এগুলোতে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষামূলক অ্যাপ ইনস্টল করে তাদের খেলার জন্য রাখা যেতে পারে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2015/02/15/188173#sthash.alCBMrTL.dpuf
অনেকের কাছেই পুরনো মোবাইল ফোন জমা হচ্ছে। এসব ফোন বিক্রি করলেও তেমন দাম পাওয়া যায় না। আবার কোনো কাজেও লাগে না। আপনার কাছে যদি এমন কোনো মোবাইল ফোন থাকে তাহলে আজই তা ৭টি কাজে লাগান। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
১. সিসি ক্যামেরা
এ জন্য প্রথমেই প্রয়োজন একটি ফোন প্রয়োজন। এর সবকিছু নষ্ট থাকলেও ক্যামেরাটি ভালো থাকতে হবে। বাড়ির বাইরে যে স্থান দেখতে চান, তার দিকে তাক করে রাখুন মোবাইলের ক্যামেরাটি। ব্যস, হয়ে গেছে সিকিউরিটি ক্যামেরা।
এ ছাড়া যারা অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করেন, তারা 'সেলিয়েন্ আই' নামের অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন। দারুণ কাজের অ্যাপ। এটি আপনার ক্যামেরার ফ্রেমে যেকোনো নড়াচড়া ধরবে এবং মেসেজ করে তা পাঠিয়ে দেবে। এর সঙ্গে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে হাতে থাকা ফোনটিতে সহজে মেসেজ দেখতে পারবেন। নতুন বা পুরনো আইফোন দিয়ে আরো বেশি সুবিধা পেতে পারেন। 'সেলিয়েন্ট আই'-এর মতোই অ্যাপ রয়েছে আইফোনে। ক্যামেরায় নড়াচড়া ধরা পড়লে তা রেকর্ড করবে অ্যাপটি।
২. ডিজিটাল ফটোফ্রেম
পরিবারের প্রিয়জনদের বিভিন্ন ছবি কিংবা নিজের ছবি ফটোফ্রেমে রাখতে অনেকেই পছন্দ করেন। প্রযুক্তির এই যুগে বাজারে আছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম। যদি আপনার কাছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম না থাকে, তাহলে আপনার পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করতে পারেন ডিজিটাল ফটোফ্রেম হিসেবে। অ্যাপ্লিকেশন 'ডেফ্রেম' ব্যবহার করে তৈরি করা যাবে এই ফটোফ্রেম। নির্দিষ্ট সময় পর পর ছবি পরিবর্তনও হবে। চাইলে সুন্দর কেসিং ব্যবহার করে টেবিল কিংবা বিছানার পাশে রাখা যেতে পারে ডিভাইসটি। এ ক্ষেত্রে স্মার্টফোনটি ফ্যাবলেট (যেসব স্মার্টফোনের পর্দা ৫.০১ থেকে ৬.৯ ইঞ্চি হয়) হলে ভালো হয়।
৩. কম্পিউটারের রিমোট
টেলিভিশনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয় রিমোট। কম্পিউটারের জন্য সাধারণত তেমন আলাদা কোনো রিমোট ব্যবহারের প্রচলন নেই। তাই বলে কি থেমে থাকবে দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের মজা? স্মার্টফোনে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় কম্পিউটার। এর জন্য রয়েছে 'কম্পিউটারের রিমোট' কিংবা 'ডেস্কটপ রিমোট' নামে বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপগুলো ইনস্টল করে খুব সহজে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কম্পিউটার।
৪. মিডিয়া প্লেয়ার
সংগীতপ্রেমীরা গান শুনতে পছন্দ করেন। কিন্তু স্মার্টফোনগুলোতে বেশি গান শুনলে চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ফোনকল মিস হতে পারে। গান শোনার জন্য আদর্শ ডিভাইস হলো এমপিথ্রি প্লেয়ার। পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করা যেতে পারে এমপিথ্রি প্লেয়ার হিসেবেও। এ জন্য মেমোরি বাড়িয়ে নিতে হবে। ভালো মানের একটি হেডফোন কিংবা জ্যাক কিনে পুরনো স্মার্টফোনটি পরিণত করুন মিডিয়া প্লেয়ারে।
৫. ই-বুক রিডার
বইপ্রেমীরা পুরনো স্মার্টফোনটি ই-বুক রিডার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। ই-বুক বিভিন্ন ফরম্যাটে পড়ার জন্য রয়েছে অ্যাপ্লিকেশন। সেসব অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে খুব সহজে ই-বুক রিডারের মতো পড়া যাবে যেকোনো বই। অ্যামাজন, ই-বুক রিডার, ই-জেড রিডার, মুন রিডারসহ নানা অ্যাপ রয়েছে প্লেস্টোরগুলোতে।
৬. অ্যালার্ম ঘড়ি
অ্যালার্ম ঘড়ি হিসেবে যেকোনো মোবাইল ফোনেই কিছু ফিচার থাকে। এ ফিচারগুলো ব্যবহার করে অ্যালার্ম ও সময় দেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
৭. শিশুর খেলনা
শিশুরা খেলার জন্য ডিজিটাল ডিভাইস খুবই পছন্দ করে। এগুলোতে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষামূলক অ্যাপ ইনস্টল করে তাদের খেলার জন্য রাখা যেতে পারে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2015/02/15/188173#sthash.alCBMrTL.dpuf
অনেকের কাছেই পুরনো মোবাইল ফোন জমা হচ্ছে। এসব ফোন বিক্রি করলেও তেমন দাম পাওয়া যায় না। আবার কোনো কাজেও লাগে না। আপনার কাছে যদি এমন কোনো মোবাইল ফোন থাকে তাহলে আজই তা ৭টি কাজে লাগান। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
১. সিসি ক্যামেরা
এ জন্য প্রথমেই প্রয়োজন একটি ফোন প্রয়োজন। এর সবকিছু নষ্ট থাকলেও ক্যামেরাটি ভালো থাকতে হবে। বাড়ির বাইরে যে স্থান দেখতে চান, তার দিকে তাক করে রাখুন মোবাইলের ক্যামেরাটি। ব্যস, হয়ে গেছে সিকিউরিটি ক্যামেরা।
এ ছাড়া যারা অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করেন, তারা 'সেলিয়েন্ আই' নামের অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন। দারুণ কাজের অ্যাপ। এটি আপনার ক্যামেরার ফ্রেমে যেকোনো নড়াচড়া ধরবে এবং মেসেজ করে তা পাঠিয়ে দেবে। এর সঙ্গে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে হাতে থাকা ফোনটিতে সহজে মেসেজ দেখতে পারবেন। নতুন বা পুরনো আইফোন দিয়ে আরো বেশি সুবিধা পেতে পারেন। 'সেলিয়েন্ট আই'-এর মতোই অ্যাপ রয়েছে আইফোনে। ক্যামেরায় নড়াচড়া ধরা পড়লে তা রেকর্ড করবে অ্যাপটি।
২. ডিজিটাল ফটোফ্রেম
পরিবারের প্রিয়জনদের বিভিন্ন ছবি কিংবা নিজের ছবি ফটোফ্রেমে রাখতে অনেকেই পছন্দ করেন। প্রযুক্তির এই যুগে বাজারে আছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম। যদি আপনার কাছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম না থাকে, তাহলে আপনার পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করতে পারেন ডিজিটাল ফটোফ্রেম হিসেবে। অ্যাপ্লিকেশন 'ডেফ্রেম' ব্যবহার করে তৈরি করা যাবে এই ফটোফ্রেম। নির্দিষ্ট সময় পর পর ছবি পরিবর্তনও হবে। চাইলে সুন্দর কেসিং ব্যবহার করে টেবিল কিংবা বিছানার পাশে রাখা যেতে পারে ডিভাইসটি। এ ক্ষেত্রে স্মার্টফোনটি ফ্যাবলেট (যেসব স্মার্টফোনের পর্দা ৫.০১ থেকে ৬.৯ ইঞ্চি হয়) হলে ভালো হয়।
৩. কম্পিউটারের রিমোট
টেলিভিশনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয় রিমোট। কম্পিউটারের জন্য সাধারণত তেমন আলাদা কোনো রিমোট ব্যবহারের প্রচলন নেই। তাই বলে কি থেমে থাকবে দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের মজা? স্মার্টফোনে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় কম্পিউটার। এর জন্য রয়েছে 'কম্পিউটারের রিমোট' কিংবা 'ডেস্কটপ রিমোট' নামে বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপগুলো ইনস্টল করে খুব সহজে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কম্পিউটার।
৪. মিডিয়া প্লেয়ার
সংগীতপ্রেমীরা গান শুনতে পছন্দ করেন। কিন্তু স্মার্টফোনগুলোতে বেশি গান শুনলে চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ফোনকল মিস হতে পারে। গান শোনার জন্য আদর্শ ডিভাইস হলো এমপিথ্রি প্লেয়ার। পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করা যেতে পারে এমপিথ্রি প্লেয়ার হিসেবেও। এ জন্য মেমোরি বাড়িয়ে নিতে হবে। ভালো মানের একটি হেডফোন কিংবা জ্যাক কিনে পুরনো স্মার্টফোনটি পরিণত করুন মিডিয়া প্লেয়ারে।
৫. ই-বুক রিডার
বইপ্রেমীরা পুরনো স্মার্টফোনটি ই-বুক রিডার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। ই-বুক বিভিন্ন ফরম্যাটে পড়ার জন্য রয়েছে অ্যাপ্লিকেশন। সেসব অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে খুব সহজে ই-বুক রিডারের মতো পড়া যাবে যেকোনো বই। অ্যামাজন, ই-বুক রিডার, ই-জেড রিডার, মুন রিডারসহ নানা অ্যাপ রয়েছে প্লেস্টোরগুলোতে।
৬. অ্যালার্ম ঘড়ি
অ্যালার্ম ঘড়ি হিসেবে যেকোনো মোবাইল ফোনেই কিছু ফিচার থাকে। এ ফিচারগুলো ব্যবহার করে অ্যালার্ম ও সময় দেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
৭. শিশুর খেলনা
শিশুরা খেলার জন্য ডিজিটাল ডিভাইস খুবই পছন্দ করে। এগুলোতে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষামূলক অ্যাপ ইনস্টল করে তাদের খেলার জন্য রাখা যেতে পারে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2015/02/15/188173#sthash.alCBMrTL.dpuf