এখনও যদি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার আপডেট না করা হয়, তাহলে এখনই সময় আপডেট করার। নাহলে সমস্যায় পড়তে পারেন উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা। আর মাত্র পাঁচ সপ্তাহ বাকি, এরপর থেকেই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের আপডেট বন্ধ করে দিচ্ছে মাইক্রোসফট। ফলে নিরাপত্তা সমস্যা থেকেই যাবে ব্রাউজারে। মাইক্রাসফট এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আগামী ১২ জানুয়ারি থেকে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার আপডেটের সুযোগ। হতে পারে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করেন না অনেক ইউজারই, কিন্তু ব্যবহার না করলেও ব্রাউজারটি আপডেট না করলে বড়সড় সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে কয়েক লক্ষ উইন্ডোজ ইউজার। কারণ হ্যাকাররা ব্রাউজারটিকে টার্গেট করে নানান ধরণের ম্যালওয়্যার ছড়িয়ে দিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। হিসেব অনুযায়ী, বর্তমানে প্রায় ১২ কোটি ৪০ লাখ ব্যবহারকারী ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১০ এবং এর কাছাকাছি সংস্করণ ব্যবহার করেন। তবে উইন্ডোজ ৭ -এর কারণে অধিকাংশ ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করেন ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৯। ২০১৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে মাইক্রোসফট জানিয়েছিল, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১১-ই হবে ব্রাউজারের শেষ সংস্করণ। প্রথম ১৯৯৫ সালে ব্রাউজারটি লঞ্চ করেছিল মাইক্রোসফট। এরপর থেকে নিরাপত্তা ত্রুটির কারণে বলতে গেলে প্রায় সবসময়ই বিতর্কে ছিল এই ব্রাউজারটি। এমনকি উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরাও ব্রাউজারটি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন। পরে উইন্ডোজ ১০-এর সঙ্গে নতুন ব্রাউজার মাইক্রোসফট এজ নিয়ে আসে সংস্থা। এজ ব্রাউজারটিকে নিরাপদ বলেই দাবি করেছে মাইক্রোসফট। কারণ হিসেবে সংস্থার তরফে জানানো হয়, পক্ষ থেকে জানানো হয়, এটি অ্যাডওয়্যার এবং টুলবার হাইজ্যাকিং ঠেকাতে সক্ষম।
আর ১মাস পর আপডেট পাওয়া যাবে না ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের !
এখনও যদি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার আপডেট না করা হয়, তাহলে এখনই সময় আপডেট করার। নাহলে সমস্যায় পড়তে পারেন উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা। আর মাত্র পাঁচ সপ্তাহ বাকি, এরপর থেকেই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের আপডেট বন্ধ করে দিচ্ছে মাইক্রোসফট। ফলে নিরাপত্তা সমস্যা থেকেই যাবে ব্রাউজারে। মাইক্রাসফট এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আগামী ১২ জানুয়ারি থেকে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার আপডেটের সুযোগ। হতে পারে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ব্যবহার করেন না অনেক ইউজারই, কিন্তু ব্যবহার না করলেও ব্রাউজারটি আপডেট না করলে বড়সড় সমস্যার মুখে পড়তে হতে পারে কয়েক লক্ষ উইন্ডোজ ইউজার। কারণ হ্যাকাররা ব্রাউজারটিকে টার্গেট করে নানান ধরণের ম্যালওয়্যার ছড়িয়ে দিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। হিসেব অনুযায়ী, বর্তমানে প্রায় ১২ কোটি ৪০ লাখ ব্যবহারকারী ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১০ এবং এর কাছাকাছি সংস্করণ ব্যবহার করেন। তবে উইন্ডোজ ৭ -এর কারণে অধিকাংশ ব্যবহারকারী সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করেন ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৯। ২০১৪ সালের মাঝামাঝি সময়ে মাইক্রোসফট জানিয়েছিল, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ১১-ই হবে ব্রাউজারের শেষ সংস্করণ। প্রথম ১৯৯৫ সালে ব্রাউজারটি লঞ্চ করেছিল মাইক্রোসফট। এরপর থেকে নিরাপত্তা ত্রুটির কারণে বলতে গেলে প্রায় সবসময়ই বিতর্কে ছিল এই ব্রাউজারটি। এমনকি উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরাও ব্রাউজারটি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন। পরে উইন্ডোজ ১০-এর সঙ্গে নতুন ব্রাউজার মাইক্রোসফট এজ নিয়ে আসে সংস্থা। এজ ব্রাউজারটিকে নিরাপদ বলেই দাবি করেছে মাইক্রোসফট। কারণ হিসেবে সংস্থার তরফে জানানো হয়, পক্ষ থেকে জানানো হয়, এটি অ্যাডওয়্যার এবং টুলবার হাইজ্যাকিং ঠেকাতে সক্ষম।