Showing posts with label অন্যান্য. Show all posts
Showing posts with label অন্যান্য. Show all posts

স্বপ্নে কেন মৃত ব্যক্তিরা বারবার আসে ?

 স্বপ্নে কেন মৃত ব্যক্তিরা বারবার আসে ?
স্বপ্নে  কেন বারবার আসে মৃত ব্যক্তিরা?

স্বপ্ন দেখা মানুষের মজ্জাগত অভ্যাস। অনেক সময় স্বপ্নে উঁকি মারেন মৃত আত্মীয়-বন্ধুরা। কী কারণে ঘুমের মাঝে তাদের আগমন ঘটে? কী বার্তা দিতে চান তারা? এমন নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজলেন বিশেষজ্ঞরা। ইহজীবনের মায়া কাটিয়েছেন বেশ কয়েক বছর। আচমকা পর পর তিনদিন সেই প্রিয় বন্ধুকে স্বপ্নে দেখতে পেলে চমকে ওঠা স্বাভাবিক। কিন্তু এমন স্বপ্ন দেখার অর্থ কী? স্বপ্ন বিশেষজ্ঞদের মতে, তাত্‍পর্য খুঁজতে গেলে সাহায্য নিতে হবে মনোবিজ্ঞান ও আধ্যাত্মিক বিশারদদের। আধ্যাত্মবাদীদের মতে, স্বপ্নের মাধ্যমে জীবিতদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে চান পরলোকবাসী। জেগে থাকা অবস্থায় আমাদের পাঁচটি ইন্দ্রিয় সজাগ এবং ব্যস্ত থাকে। ফলে মৃতদের সূক্ষ্ম বার্তা-তরঙ্গ আমরা অনুভব করতে ব্যর্থ হই। ঘুমন্ত মানুষের মগজ অতি সূক্ষ্ণ বার্তাও পড়ে ফেলতে পারে। এ কারণে সেই সময়টিই বেছে নেন যোগাযোগে উত্‍সাহী পরলোকের বাসিন্দারা। মনোবিদরা অবশ্য এ তত্ত্ব উড়িয়ে দিয়েছেন। তাদের বক্তব্য, মৃত ঘনিষ্ঠজনের প্রতি যত্নশীল না হওয়ার দরুণ অবচেতন মনে অপরাধবোধ তৈরি হয়। তাদের মৃত্যুর পর সেই অপরাধবোধ এক মানসিক বিপন্নতা সৃষ্টি করে, যার জেরে প্রায়ই মৃতদের স্বপ্ন দেখেন জীবিতরা। আসলে অবচেতনে জমে থাকা অনুশোচনা এ সময় বহির্মনে ফুটে ওঠে। আধ্যাত্মবাদীরা বলেন, প্রধানত দুই কারণে মৃতরা স্বপ্নে আবির্ভূত হন। প্রথমত, জীবিত ঘনিষ্ঠজনের থেকে তারা কোনো সাহায্য প্রার্থনা করেন, যা পরলোকে তাদের যাত্রা সুগম করতে পারে। দ্বিতীয়ত, কোনো জীবিত ব্যক্তির ওপর তার ক্ষোভ থাকলে অথবা কারো ওপর প্রতিহিংসা নিতে চাইলে জীবিত আত্মীয় বা বন্ধুদের সাহায্যে তা চরিতার্থ করতে চান বলেই স্বপ্নে এসে দেখা দেন। তবে দ্বিতীয় কারণটি সচরাচর ঘটে না। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, একই মৃত ব্যক্তি যদি অন্তত তিনবার স্বপ্নে উপস্থিত হন, তবেই স্বপ্নটির আধ্যাত্মিক তাত্‍পর্যের সম্ভাবনা থাকে। তাদের মতে, মৃত ব্যক্তির যদি বিশ্বাস থাকে যে, নির্দিষ্ট জীবিত মানুষটি তার উপকার করবেন, তবেই বারবার তার সঙ্গে স্বপ্নে দেখা করার চেষ্টা করেন। সাধারণত দীর্ঘদিন ধরে অসুখে ভুগে মারা গেলে অথবা জরাঘটিত মৃত্যু ঘটলে সেই ব্যক্তির স্বপ্ন ঘন ঘন দেখা যায় না। কিন্তু যাদের অপঘাতে বা আচমকা মৃত্যু হয়, ঘনিষ্ঠরা তাদেরই একাধিকবার স্বপ্নে দেখতে পান। আধ্যাত্মবাদীদের ব্যাখ্যা, বেশ কিছুদিন ধরে রোগে ভুগলে মানসিকভাবে মৃত্যুর জন্য তৈরি হয়ে যায় মানুষ। কিন্তু অপঘাতে বা হঠাত্‍ মৃত্যু হলে মন তার প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি সারতে পারে না। এ কারণে পরলোকে পৌঁছেও স্বস্তি মেলে না। তাই জীবিত বন্ধু-পরিজনদের স্বপ্নে ঘন ঘন হাজির হয় সেই বিদেহী আত্মা। তাদের সাহায্যে পরলোক থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আকুতি জানান।

রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যাবে ক্যান্সারের পুনরাবৃত্তির সম্ভাবনা

রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যাবে ক্যান্সারের পুনরাবৃত্তির সম্ভাবনা
রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জানা যাবে ক্যান্সারের পুনরাবৃত্তির সম্ভাবনা


সম্প্রতি নতুন এক গবেষণায় জানা যায় যে, যে রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে রোগীদের প্রাথমিক পর্যায়ের স্তন ক্যান্সারের টিউমরের ডিএনএ শনাক্ত করা যায়, সেই পরীক্ষার মাধ্যমে সেই ক্যান্সারের অবনতি ঘটার সম্ভাবনা আছে কি নেই , তা বুঝা  যায়। গবেষণাটির ফলাফল  Science Translational Medicine এ প্রকাশিত হয়।
স্তন ক্যান্সার নামটি ডাক্তার ও ভুক্তভোগী রোগীদের পাশাপাশি সুস্থ মহিলাদের জন্যও এক বড় আতঙ্কের নাম। ক্যান্সারের ফলে মহিলা মৃত্যুহারের বড় একটি অংশের কারণ হলো স্তন ক্যান্সার। ক্যান্সার ধরা পড়ার পর যেসব রোগীদের সুস্থ হবার একটু সুযোগ থাকে, সেসব রোগীদের ভবিষ্যতে এই অবস্থার পুনরাবৃত্তি ঘটার ঝুঁকি থাকে অনেক বেশী। তাই এর যতো তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু করা যায়, রোগীর সুস্থ হবার সুযোগ ততো বেশী থাকে। রক্ত পরীক্ষা এই সুযোগকে আরো সহজ করে দিতে পারে।
গবেষকরা তাদের এই গবেষণাটির জন্য ৫৫ জন প্রাথমিক স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের টিউমর এবং ব্লাড টেস্ট স্যাম্পল নেন ( যাদের কেমোথেরাপী এবং সার্জারী সম্পন্ন হয়েছে ) । এরপর তাঁরা ব্লাড স্যাম্পল এবং টিউমর স্যাম্পল নিয়ে পরীক্ষা শুরু করেন। এভাবে তাঁরা একটি “ MUTATION TRACKING ” নামের একটি প্রক্রিয়ার উদ্ভাবন করেন , যা ক্যান্সার আক্রান্ত টিউমর থেকে রক্তে প্রবাহিত ডিএনএ শেড খুঁজে বের করতে সাহায্য করে। এভাবে রক্ত পরীক্ষা ২ বছরে প্রতি ছয় মাস অন্তর চলতে থাকে। এরই মধ্যে ১৫ জন রোগীর ক্যান্সারের পুনরবনতি ঘটে ( ক্যান্সার পুনরায় ফিরে আসে ) । অপর দিকে বিজ্ঞানীদের এর আগেই রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে  তাদের মধ্যে ১২ জনের এই পুনরবনতির কথা অনুধাবন করেন। ক্যান্সারের এই পুনরাবৃত্তি নজরে আসার ঘটার ৮ মাস আগে রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে এই বিষয়টি বিজ্ঞানীদের নজরে আসে।
Institute of Cancer Research (ICR) এর Dr Nicholas Turner বলেন, তাঁরা প্রাথমিকভাবে দেখিয়েছেন যে একটি সাধারণ রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে কিভাবে ক্যান্সার পুনরাবৃত্তির কথা বর্তমানের প্রচলিত নিয়মের তুলনায় আগে ভাগেই জানা যায় । ICR এর চীফ এক্সিকিউটিভ Paul Workman জানান, এসব গবেষণার মাধ্যমেই জানা যায়, কীভাবে ক্যান্সার চিকিৎসা এর ধাপগুলো পরিহার করে। এসব প্রাপ্ত তথ্যের ফলে ভবিষ্যতে ক্যান্সার উপশমের ঔষধগুলো তৈরিতে অনেক সুবিধা হয়।

কোন ব্লাড গ্রুপের মানুষ কেমন হয়।

কোন ব্লাড গ্রুপের মানুষ কেমন হয়।
আপনি জানেন কি মানুষের রক্তের গ্রুপ তার কিছু নিজস্ব সকীয় বৈশিষ্ট্য বহন করে। আজ আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বিভিন্ন রক্তের গ্রুপের মানুষের স্বভাবের স্বভাবগত বিশ্লেষণ-
1.”o+”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বচ্ছ… দৃষ্টি সম্পন্ন, গভীর মনোযোগী, উচ্চাকাঙ্খী, স্বাস্থ্যবান, বাকপটু, বাস্তববাদী, রোমান্টিক এবং অত্যান্ত বুদ্ধিমান হয়ে থাকে।
2.”O-”এই গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত অন্যের মতামতকে গ্রাহ্য করে না। সমাজে মর্যাদা বাড়াতে আগ্রহী, বড়লোকের সঙ্গপ্রিয় এবং বড় বেশি বাচাল।
3.”A+”এই ব্লাডগ্রুপের মানুষেরা গোছগাছ প্রিয়, দক্ষ চাকুরে এবং খুঁতখুঁতে স্বভাবের হয়ে থাকে। এরা আত্নকেন্দ্রিক, সুবিচারক, শান্ত, নিয়মতান্ত্রিক, বিশস্ত, নিয়মানুবর্তী ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।
4.”A-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা খুব খুঁতখুঁতে স্বভাবের এবং কিছুটা অমনোযোগী। কিন্তু অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে বেশি মনোযোগী। এদের অন্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ করার প্রবণতা বেশি। এদের আছে নিজেকে লুকানোর অভ্যাস এবং একঘেয়েমি জীবন।

5.”B+”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা স্বাধীনচেতা, মেধাবী, নমনীয়, মনোযোগী, স্বাস্থ্যবান,সরল, দক্ষ, পরিকল্পনাবাদী, বাস্তববাদী,আবেগ প্রবণ এবং খুব বেশি রোমান্টিক হয়ে থাকে।
6.”B-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা অসংযমী, অপরিনামদর্শী, দায়িত্বহীন, অলস, স্বার্থপর, অগোছালো, অবিবেচক এবং স্বার্থান্বেষী হয়ে থাকে।
7.”AB+”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা সাধারণত সুবিবেচক, বু্দ্ধি সম্পন্ন, হিসেবী, পরিকল্পনাবাদী, সৎ কৌশলী সংবেদনশীল, নিরেট এবং খুব চমৎকার সাংগঠনিক হয়ে থাকে।
8.”AB-”এই ব্লাড গ্রুপের মানুষেরা দুর্বোধ্য, ক্ষমতাহীন, অন্যকে আঘাত করার প্রবণতা বেশি, এনার্জি স্বল্পতা, খুব বেশি রক্ষনশীল ও বড় বেশি সংবেদনশীল হয়ে থাকেন।

কিভাবে হেলিকপ্টার ভাড়া করবেন বিস্তারিত জেনে রাখুন…..?

কিভাবে হেলিকপ্টার ভাড়া করবেন বিস্তারিত জেনে রাখুন…..?
কিভাবে হেলিকপ্টার ভাড়া করবেন বিস্তারিত জেনে রাখুন…..? বাংলাদেশেও এখন জরুরি প্রয়োজন, রোগী পরিবহন কিংবা শখের ভ্রমণে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা যাচ্ছে। কিন্তু কোথা থেকে কিভাবে ভাড়া নেবেন হেলিকপ্টার? আর ভাড়াই বা কত? এসব খোঁজখবর জানাচ্ছেন ইফতেখার শুভ
দেশে বেশ কয়েকটি কম্পানি রয়েছে, যারা বাণিজ্যিকভাবে হেলিকপ্টার ভাড়া দেয়। এসব হেলিকপ্টার সাধারণত তিন থেকে সাতজন যাত্রী পরিবহন করে। কম্পানিভেদে হেলিকপ্টার ভাড়ার তারতম্য রয়েছে।
বাংলা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস্ লিমিটেড :
বাংলা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস্ লিমিটেডের ছয়জন যাত্রী বহনে সক্ষম বেল-৪০৭ হেলিকপ্টারের জন্য ভাড়া গুনতে হবে প্রতি ঘণ্টায় এক লাখ টাকা। আর তিনজন যাত্রী বহনে সক্ষম রবিনসন আর-৪৪-এর ভাড়া ঘণ্টাপ্রতি ৬০ হাজার টাকা। সব ভাড়ার সঙ্গে ১৫ শতাংশ ভ্যাট সংযুক্ত করতে হবে। যোগাযোগ-বাংলা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস্ লিমিটেড ৬৮/১ গুলশান এভিনিউ, গুলশান-১
ঢাকা। ফোন: ৯৮৮৫৭৭১-২, ৯৮৫৬৯৬৩-৪ স্কয়ার এয়ার লিমিটেড
স্কয়ার এয়ার লিমিটেডের ছয়জন যাত্রী বহনে সক্ষম বেল-৪০৭ হেলিকপ্টারের ভাড়া প্রতি ঘণ্টায় এক লাখ ১৫ হাজার টাকা। আর চারজন যাত্রী বহনে সক্ষম রবিনসন আর-৬৬-র ভাড়া ঘণ্টাপ্রতি ৭৫ হাজার টাকা। এ ছাড়া প্রতি ঘণ্টায় ভূমিতে অপেক্ষমাণ চার্জ ছয় হাজার টাকা। সেই সঙ্গে প্রতি ফ্লাইটে ইনস্যুরেন্স খরচ দুই হাজার টাকা।
যোগাযোগ- স্কয়ার এয়ার লিমিটেড, স্কয়ার সেন্টার, ৪৮ মহাখালী বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা। ফোন : ০১৭১৩১৮৫৩৫২
সিকদার গ্রুপ:
সিকদার গ্রুপের তিনটি হেলিকপ্টার আছে হল বেল-৪০৪, আর-৬৬ ও আর-৪৪ সাত সিটের হেলিকপ্টার ভাড়া ঘণ্টায় এক লাখ ১৫ হাজার টাকা। তিন সিটের ভাড়া ঘণ্টায় ৭২ হাজার টাকা। সঙ্গে ভ্যাট ১৫ শতাংশ। প্রতি ঘণ্টায় ভূমিতে অপেক্ষমাণ চার্জ দিতে হবে সাত হাজার টাকা। যোগাযোগ-সিকদার গ্রুপ
রাজ ভবন, দ্বিতীয় তলা, ২৯ দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা। ফোন : ৯৫৫০২৭১ সাউথ এশিয়ান এয়ারলাইনস্
সাউথ এশিয়ান এয়ারলাইনস্ সাধারণ কাজের জন্য হেলিকপ্টার ভাড়া প্রতি ঘণ্টা ৫৫ হাজার টাকা। কিন্তু সিনেমার শুটিং, লিফলেট বিতরণসহ অন্যান্য বাণিজ্যিক কাজের জন্য ভাড়া ৩০ শতাংশ বেশি। ভূমিতে অপেক্ষমাণ চার্জ প্রতি ঘণ্টার জন্য পাঁচ হাজার টাকা। এ ছাড়া পুরো খরচের ওপর ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে হয়। এই কম্পানি থেকে ন্যূনতম ৩০ মিনিটের জন্য হেলিকপ্টার ভাড়া নেওয়া যায়। জ্বালানি খরচ, ইনস্যুরেন্সসহ বাকি সব কিছু কম্পানিই বহন করে থাকে। যোগাযোগ-সাউথ এশিয়ান এয়ারলাইনস্ লিমিটেড টাওয়ার হেমলেট
১৬ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বনানী, ঢাকা-১২১৩। ফোন : ০২ ৯৮৮০৪৯৬ ইমপ্রেস অ্যাভিয়েশন লিমিটেড
ইমপ্রেস অ্যাভিয়েশন লিমিটেড থেকে সর্বনিম্ন ১ ঘণ্টার জন্য ভাড়া নেওয়া যাবে ৬ আসনবিশিষ্ট ইসি ১৩০বি-৪ হেলিকপ্টার। প্রতি ঘণ্টার জন্য গুনতে হবে এক লাখ টাকা। সেই সঙ্গে ১৫ শতাংশ ভ্যাট। ভূমিতে প্রতি ঘণ্টার জন্য চার্জ ৫ হাজার টাকা। যোগাযোগ- ইমপ্রেস অ্যাভিয়েশন লিমিটেড ৪০ শহীদ তাজউদ্দীন সরণি, তেজগাঁও, ঢাকা। ফোন: ০১৭২৯২৫৪৯৯৬
আরো যাদের বাণিজ্যিক ব্যবহারের হেলিকপ্টার আছে
পিএইচপি গ্রুপ, বাংলা ইন্টারন্যাশনাল, বিআরবি কেব্ল্, মেঘনা গ্রুপ, ইয়াং ইয়াং (আরিয়ান) গ্রুপ, এমএস বাংলাদেশ প্রভৃতি।সাধারণ নীতিমালা
সব প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে আবেদনের সময় হেলিকপ্টার চার্জের ৫০ ভাগ পরিশোধ করে বাকি টাকা পরিশোধ করতে হয় হেলিকপ্টার উড্ডয়নের আগে। হেলিকপ্টার উড্ডয়নের ৪৮ ঘণ্টা আগে সিভিল এভিয়েশনকে জানাতে হয়। কারণ হেলিকপ্টারের নির্দিষ্ট কোনো রুট নেই। এ কারণে কোনো হেলিকপ্টার আকাশে উড্ডয়ন করলে টাওয়ারকে প্রস্তুত রাখতে হয়, যাতে সহজে যোগাযোগ স্থাপন করা যায়। তবে জরুরি হলে ৫, ১০, ১৫ মিনিট এমনকি এক ঘণ্টার মধ্যেও অনুমতি দেওয়া হয়।
সিকদার গ্রুপ
সিকদার গ্রুপের তিনটি হেলিকপ্টার আছে হল বেল-৪০৪, আর-৬৬ ও আর-৪৪ সাত সিটের হেলিকপ্টার ভাড়া ঘণ্টায় এক লাখ ১৫ হাজার টাকা। তিন সিটের ভাড়া ঘণ্টায় ৭২ হাজার টাকা। সঙ্গে ভ্যাট ১৫ শতাংশ। প্রতি ঘণ্টায় ভূমিতে অপেক্ষমাণ চার্জ দিতে হবে সাত হাজার টাকা। যোগাযোগ-সিকদার গ্রুপ
রাজ ভবন, দ্বিতীয় তলা, ২৯ দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা। ফোন : ৯৫৫০২৭১ সাউথ এশিয়ান এয়ারলাইনস্
সাউথ এশিয়ান এয়ারলাইনস্ সাধারণ কাজের জন্য হেলিকপ্টার ভাড়া প্রতি ঘণ্টা ৫৫ হাজার টাকা। কিন্তু সিনেমার শুটিং, লিফলেট বিতরণসহ অন্যান্য বাণিজ্যিক কাজের জন্য ভাড়া ৩০ শতাংশ বেশি। ভূমিতে অপেক্ষমাণ চার্জ প্রতি ঘণ্টার জন্য পাঁচ হাজার টাকা। এ ছাড়া পুরো খরচের ওপর ১৫ শতাংশ হারে ভ্যাট দিতে হয়। এই কম্পানি থেকে ন্যূনতম ৩০ মিনিটের জন্য হেলিকপ্টার ভাড়া নেওয়া যায়। জ্বালানি খরচ, ইনস্যুরেন্সসহ বাকি সব কিছু কম্পানিই বহন করে থাকে। যোগাযোগ-সাউথ এশিয়ান এয়ারলাইনস্ লিমিটেড টাওয়ার হেমলেট
১৬ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউ, বনানী, ঢাকা-১২১৩। ফোন : ০২ ৯৮৮০৪৯৬ ইমপ্রেস অ্যাভিয়েশন লিমিটেড
ইমপ্রেস অ্যাভিয়েশন লিমিটেড থেকে সর্বনিম্ন ১ ঘণ্টার জন্য ভাড়া নেওয়া যাবে ৬ আসনবিশিষ্ট ইসি ১৩০বি-৪ হেলিকপ্টার। প্রতি ঘণ্টার জন্য গুনতে হবে এক লাখ টাকা। সেই সঙ্গে ১৫ শতাংশ ভ্যাট। ভূমিতে প্রতি ঘণ্টার জন্য চার্জ ৫ হাজার টাকা। যোগাযোগ- ইমপ্রেস অ্যাভিয়েশন লিমিটেড ৪০ শহীদ তাজউদ্দীন সরণি, তেজগাঁও, ঢাকা। ফোন: ০১৭২৯২৫৪৯৯৬
আরো যাদের বাণিজ্যিক ব্যবহারের হেলিকপ্টার আছে
পিএইচপি গ্রুপ, বাংলা ইন্টারন্যাশনাল, বিআরবি কেব্ল্, মেঘনা গ্রুপ, ইয়াং ইয়াং (আরিয়ান) গ্রুপ, এমএস বাংলাদেশ প্রভৃতি।সাধারণ নীতিমালা
সব প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে আবেদনের সময় হেলিকপ্টার চার্জের ৫০ ভাগ পরিশোধ করে বাকি টাকা পরিশোধ করতে হয় হেলিকপ্টার উড্ডয়নের আগে। হেলিকপ্টার উড্ডয়নের ৪৮ ঘণ্টা আগে সিভিল এভিয়েশনকে জানাতে হয়। কারণ হেলিকপ্টারের নির্দিষ্ট কোনো রুট নেই। এ কারণে কোনো হেলিকপ্টার আকাশে উড্ডয়ন করলে টাওয়ারকে প্রস্তুত রাখতে হয়, যাতে সহজে যোগাযোগ স্থাপন করা যায়। তবে জরুরি হলে ৫, ১০, ১৫ মিনিট এমনকি এক ঘণ্টার মধ্যেও অনুমতি দেওয়া হয়।

"প্রিয় মায়ের প্রতি লেখা যে চিঠিটি কোনোদিনও পোস্ট করা হয়না."

"প্রিয় মায়ের প্রতি লেখা যে চিঠিটি কোনোদিনও পোস্ট করা হয়না."
http://bdforhad.blogspot.com/images/maa_1
প্রিয় মা,

তোমাকে উদ্দেশ্য করে কোনদিন লিখেছি কিনা আজ আর মনে করে বলতে পারিনা। মনে করতে পারিনা তোমার জন্যে কতগুলো শব্দকে মস্তিষ্ক থেকে কাগজে স্থানান্তর করেছি। তাতে কি হয়েছে? তোমার উপর আমার আজন্ম অধিকার, আজ লিখব! নিঃশ্বাস কোন মুহূর্তে নেওয়া শুরু করেছি, তাও তো মনে নেই আমার... শ্বাস নেওয়া তো থামিয়ে দেইনি।

তুমি জেনে থাকবে, কোন মুহূর্তে প্রথম প্রান বায়ুটি নিজেতে নিয়েছিলাম। তুমি জেনে থাকবে, আমি প্রথম কখন কেঁদেছি, কিভাবে। এই পৃথিবীতে সবথেকে প্রথম তুমি আমায় ভালবেসেছ । আমি যখন সবুজ দেখিনি, অবুঝ কাঁদিনি, তারও আগে থেকে লালন করেছ মমতা, আমার তরে।

শত-কোটিবার তোমাকে জিজ্ঞেস করেছি, এটা কোথায়, ওটা কোথায় ... তুমি অক্লান্ত উত্তর দিয়ে গেছ ... বিনা প্রতিবাদে। আমার প্রতিটি জিনিষের এনসাইক্লোপিডিয়া যেন তুমি! আমার পছন্দের জিন্সটি কবে আমার লাগবে আমার তা জানা নেই, তুমি কিভাবে যেন ঠিকই জান। তুমি হচ্ছ সেই মানুষ, যে আমার থেকেও আমাকে বেশী চেনে। আমার মন খারাপ দেখে তোমাকে দুঃখ পেতে দেখেছি... আমাকে রেগে থাকতে দেখে তোমাকে কাঁদতে দেখেছি। আমার অসুখে-বিসুখে তোমাকে পাশে পেয়েছি..... ঘণ্টার পরে ঘণ্টা যখন আমার অসুস্থ আমার জন্যে ব্যয় করেছ, আমি কৃতজ্ঞ কেঁদে চোখের পানি লুকিয়েছি কতবার সে হয়ত শুধু সৃষ্টিকর্তা জানেন।
তোমার শাসনের প্রতিটি শব্দ যে কতটা মুল্যবান আজ বুঝতে পারি কিছুটা... প্রতিটি শব্দ ছিল আমার কল্যানে। আমার ভালোর জন্যে। সব সব সব আমার! তোমার কি মা? আমিও কি তোমার হতে পারলাম বল? নিয়মের নিষ্ঠুরটায় তোমার বাঁধন ছিঁড়ে এসে পড়েছি দেখ।
http://bdforhad.blogspot.com/images/maa_2
কত বেশি ভালবেসেছ মা? আমি তো তোমায় এতো ভালবাসতে পারিনি! তোমার অসুখে সেবা করিনি রাত জেগে, কষ্ট দিয়েছি, অনেক অনেক কষ্ট দিয়েছি। সব সময় নিজেকে নিয়ে থেকেছি, তোমায় ছেড়ে একা থেকেছি... আজও তোমায় ছেড়ে এতো দূরে চলে এসেছি, তোমাকে একা করে দিয়ে। অপরাধী লাগে, যখন তোমার এতো এতো কিছু দেবার বিনিময়ে কিছুই দিতে না পারার যন্ত্রণা এসে ঘিরে ধরে। যে মুখটা তোমার দেখতে ইচ্ছে করে, সেই তোমার সন্তানের সময় হয়ে ওঠে না তা দেখানোর।
http://bdforhad.blogspot.com/images/maa_3
তুমি হলে সে, যার ক্ষেত্রে আমি চোখ বন্ধ করে বলে দিতে পারি, হ্যাঁ, তুমি আমাকে ভালবাস, নিঃস্বার্থ ভাবে, আমৃত্যু... এই বিশাল এক পৃথিবীতে, তুমি সেই একজন, আমার প্রতি যার ভালবাসায় এতটুকুও খাদ নেই...... তোমাকেও কি অতটা ভালবাসতে পেরেছি মা? সত্যি জানিনা, তবে জানো, আমিও তোমাকে অনেক ভালবাসি। মিথ্যে বলিনি মা, আমি জানি আমি মিথ্যে বললে তুমি বুঝতে পারো।

তুমি আমার প্রথম কান্না শুনেছ মা... দেখছ, অনুভব করেছ প্রথম অশ্রুকণা। আমি আজও কাঁদছি, তোমাকে মনে করে। তোমাকে অনেক মিস করছি মা।

তোমাকে কোনোদিন বলা হয়নি কতটা ভালবাসি, জানিনা, হয়ত বলা হবেওনা... তবে আমার ধারণা তুমি জানো...... তুমি যে আমার সবকিছুই জানো।

ভাল থেক মা...... তোমার সন্তান বলছি.....

১০টি অসাধারন বস্তু যা সম্ভবত আগে কখনও দেখেননি!

১০টি অসাধারন বস্তু যা সম্ভবত আগে কখনও দেখেননি!

আমরা সবসময় অদ্ভুত কিছু সত্য ব্যাপার বের করে আনার চেষ্টা করি কিন্তু আজ এমন কিছু জিনিষ দেখাবো আপনাদের যেগুলো সম্ভবত আপনারা কেউ দেখেননি কিন্তু আসলেই আছে। মানুষ পারে না এমন কিছু আসলেই নেই!
১। পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর সুইমিং পুল। ৬ লক্ষ গ্যালন পানি আছে এত আর গভীরতা ১১৩ ফুট! ঝাপ দিবেন?


২। নীচের ছবিটি হলো পৃথিবী একনম্বর ঘড়ির ডিজাইনার প্যাটেক ফিলিপের ডিজাইন করা ঘড়ির
ভেতরের মেকানিজম! কেন পৃথিবীর সেরা তা বোধহয় ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে।

৩। মানুষের চোখে যা দেখা যায় আর বেড়ালের
চোখে যা দেখা যায়। উপরেরটা মানুষের, নীচেরটা বেড়ালের।

৪।  ডিমের এই খোসাতে করা হয়েছে ২০,০০০ ছিদ্র।
কল্পনা করুন কিভাবে সম্ভব হয়েছে!

৫। সূর্যগ্রহনের সময় সূর্যোদয় যদি দেখার সুযোগ পান কোনদিন, তাহলে এটাই দেখবেন!

৬। আগুনে পুড়ে যাওয়া একটি বাড়ির আগুনে গলে যাওয়া জানালার কাঁচ।
৭। ইট-বিছানোর যন্ত্র! এই মেশিনটি দিয়ে ইট বাধানো পথ তৈরী করা হয় ইন্সট্যান্ট!

৮। ছোট-খাটো পারাপারের ব্রিজ হিসেবে এভাবে পরে থাকা পুরোনো ট্রেনের বগি কিন্তু আমাদের দেশেও ব্যবহার করা যায়।

৯। একটি বাচ্চার খুলির ভেতরে এমনই থাকে তাদের Baby-Teeth গুলো পড়ে যাবার আগে।

১০। বজ্রপাতের পর একটি গলফ কোর্সের ঘাসের অবস্থা।

শেয়ার করে বন্ধুদের দেখার সুযোগ করে দিন। আর লাইক, কমেন্টস করতে ভুলবেন না।