Showing posts with label বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি. Show all posts
Showing posts with label বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি. Show all posts

আবারো স্মার্টফোন বানাচ্ছে নোকিয়া!

আবারো স্মার্টফোন বানাচ্ছে নোকিয়া!

মাইক্রোসফটের কাছে মোবাইল শাখা বিক্রি করে দিয়ে স্মার্টফোন ব্যবসা থেকে একেবারেই বিদায় নিয়েছিল একসময়কার বিশ্বব্যাপী মোবাইল হ্যান্ডসেট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নোকিয়া। এর পরও গুজব শোনা যাচ্ছিল, নোকিয়া আবার ফিরে আসতে পারে নতুন স্মার্টফোন নিয়ে।
এবার নোকিয়ার প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট নোকিয়া পাওয়ার ইউজারের একটি প্রতিবেদন থেকে জানা গেল, গুজবটি আসলেই সত্যতে পরিণত হতে যাচ্ছে এবং সেটি আগামী বছরই। যদিও ফিনল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটি এখনো এ বিষয়ে নিশ্চিত করেনি।
ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনে প্রত্যাবর্তনের পাশাপাশি নোকিয়ার দ্বিতীয় যুগের প্রথম হ্যান্ডসেটের ব্যাপারেও কিছু ধারণা দেওয়া হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন স্মার্টফোনটির নাম হবে সি-১। ওয়েবসাইটে একটি ‘ক্যান্ডিবার’ হ্যান্ডসেটের ছবি দেওয়া আছে, যেটি দেখতে অনেকটা আইফোন সিক্স-৬ মডেলের মতো। তবে পাশের ফ্রেমগুলো আরেকটু সরু।
সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে, ওয়েবসাইটে ফাঁস করা ছবিতে দেখা যাচ্ছে নোকিয়া সি-১ হ্যান্ডসেটটি উইন্ডোজ ও অ্যানড্রয়েড উভয় অপারেটিং সিস্টেমেই চলবে। এ বছরের জানুয়ারিতে বের হওয়া নোকিয়ার ট্যাবলেট এন-১ দেখতে অনেকটা আইপ্যাড মিনির মতো হলেও তা চলে অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমে।
নোকিয়ার এই নতুন স্মার্টফোনে আসলেও কি অপারেটিং সিস্টেম আছে কিংবা আদৌ দুটোই রয়েছে কি না, তার উত্তর জানতে অবশ্য এখনো বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে। কারণ, চাইলেই নোকিয়া ফিরে আসতে পারছে না এই স্মার্টফোন জগতে। মাইক্রোসফটের সঙ্গে চুক্তির শর্তমতে ২০১৬ সালের শেষ নাগাদ নোকিয়া কোনো হ্যান্ডসেট বাজারে আনতে পারবে না।

রবি-এয়ারটেলের একীভূত হওয়ার আবেদন নিয়ে রুল

রবি-এয়ারটেলের একীভূত হওয়ার আবেদন নিয়ে রুল
প্রতিযোগিতা কমিশনের মাধ্যমে বাজার মূল্যায়ন করে মোবাইল অপারেটর রবি ও এয়ারটেলের একীভূত হওয়ার আবেদনের নিষ্পত্তি কেন করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল দিয়েছে হাইকোর্ট।
নাজমুস সাকিব আল আযম নামের এক এয়ারটেল গ্রাহকের করা রিট আবেদনের প্রাথমিক শুনানি করে বিচারপতি তারিক উল হাকিম ও বিচারপতি ফরিদ আহমদ শিবলীর বেঞ্চ রবিবার এই আদেশ দেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব, বাণিজ্য সচিব, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা (কমপিটিশিন) কমিশনের সচিব, টেলিকম সচিব, বিটিআরসি চেয়ারম্যান এবং রবি ও এয়ারটেল কর্তৃপক্ষকে চার সপ্তাহের মধ্যে এর জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আবেদনকারীর পক্ষে আদালতে শুনানি করেন আইনজীবী ইউসুফ আলী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমাতুল করীম।
আদেশের পর ইউসুফ আলী বলেন, ‘দুই কোম্পানির একীভূত হওয়ার বিষয়টি সরকার অনুমোদন করলে বাংলাদেশের মোবাইল ফোনের মার্কেট শেয়ারের ৯৬ শতাংশ চলে যাবে তিনটি কোম্পানির হাতে। এতে নতুন বিনিয়োগকারীরা নিরুৎসাহিত হবে, প্রতিযোগিতা না থাকলে গ্রাহকরাও বঞ্চিত হবেন।’
ব্যবসায় সুস্থ ও প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরির জন্য ২০১২ সালের জুনে সরকার ‘প্রতিযোগিতা আইন’ করে, যাতে প্রতিযোগিতা কমিশন গঠনের কথা বলা হয়। ওই কমিশনের জন্য সচিব নিয়োগ হলেও এখন পর্যন্ত চেয়ারম্যান নিয়োগ দেয়নি সরকার।
ব্যবসা একীভূত করার অনুমতি চেয়ে গত সেপ্টেম্বরে বিটিআরসিতে চিঠি দেয় রবি ও এয়ারটেল, যা বাস্তবায়িত হলে এটি হবে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় একীভূত হওয়ার ঘটনা।
ওই চিঠিতে বলা হয়, একীভূত হওয়ার পর ৭৫ শতাংশ শেয়ার থাকবে মালয়েশিয়াভিত্তিক আজিয়াটা গ্রুপ ও এনটিটি ডকোমার কাছে; বাকি ২৫ শতাংশ শেয়ার থাকবে ভারতী এয়ারটেলের কাছে।
এতে বলা হয়, দুই অপারেটর একীভূত হওয়ার পর যৌথ গ্রাহকদের কোনো ধরনের অসুবিধা হবে না। এয়ারটেলের গ্রাহকদের নম্বর (০১৬ দিয়ে শুরু) অপরিবর্তিত থাকবে।
তবে তিন বছর পর থেকে ০১৬ দিয়ে নতুন সংযোগ দেওয়া হবে না বলে বিটিআরসিতে পাঠানো চিঠিতে জানানো হয়।
ওই চিঠি পাওয়ার পর দুই কোম্পানির একীভূত হওয়ার প্রভাব বিশ্লেষণে সমীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেয় বিটিআরসি।
দেশজুড়ে ৮,১১৯টি সাইটের মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ সেবা দিচ্ছে রবি, যাদের গ্রাহক সংখ্যা অক্টোবরের হিসেবে ২ কোটি ৮২ লাখ।
বাংলাদেশে ভারতী এয়ারটেলের বিনিয়োগ শুরু হয় ২০১০ সালে। তখন ওয়ারিদ টেলিকমের ৭০ শতাংশ শেয়ার কিনেছিল তারা। তিন বছর পর ওয়ারিদের কাছে থাকা বাকি ৩০ শতাংশ শেয়ারও কিনে নেয় সিঙ্গাপুরে ভারতী এয়ারটেলের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ভারতী এয়ারটেল হোল্ডিংস লিমিটেড।
৯৯ লাখ গ্রাহক নিয়ে বর্তমানে ছয়টি মোবাইল ফোন অপারেটরের মধ্যে এয়ারটেল বাংলাদেশে চতুর্থ।
গ্রাহক সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশে শীর্ষে অবস্থান করছে গ্রামীণফোন। অক্টোবর শেষে তাদের গ্রাহক ছিল ৫ কেটি ৫৮ লাখ। তখন পর্যন্ত বাংলাদেশে মোবাইল ফোন গ্রাহক সংখ্যা ছিল ১৩ কোটি ১৯ লাখ।
রবি ও এয়ারটেল একীভূত হলে নতুন কোম্পানির মোট গ্রাহক হবে ৩ কোটি ৮০ লাখের মতো।

ফেসবুকে 'জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট' খোলা যাবে ব্যাংকের মতই

ফেসবুকে 'জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট' খোলা যাবে ব্যাংকের মতই
এবার ব্যাংকের মত ফেসবুকেও খোলা যাবে 'জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট'। অবাক হবেন না, এটাই সত্যি।

 
এমনটাই জানা গেছে ফেসবুক সূত্রে। তবে সুবিধাটি পাওয়া যাবে কেবল ভারতে।
 
ব্যাংকের মত ফেসবুকে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার সময় অপশন আসবে 'জয়েন্ট' নাকি 'সিঙ্গেল'? এর মধ্যে জয়েন্টে ক্লিক করে প্রিয়জনের সঙ্গে খোলা যাবে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট।
 
তারপর যদি দুজনই অ্যাকাউন্টটি আলাদাভাবে পরিচালনা করতে চান, তাহলে তাও করতে পারেন দুরকম পাসওয়ার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে।
 
আর যদি মনে করেন আলাদা নয়, একসঙ্গে অ্যাকাইন্টটি চালাবেন তবে একই পাসওয়ার্ডে তা চালানো যাবে।
 
জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট হলেও দুজনের অ্যাকাউন্টের সব বন্ধুরা চলে আসবেন ওই একটি অ্যাকাউন্টে। এরপর যদি প্রিয়জনের সঙ্গে সম্পর্ক বিচ্ছেদ হয়ে যায়, তাহলে জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট ভেঙে আলাদাভাবেও ব্যবহার করা যাবে।
 
ফলে বিচ্ছেদের পরেও কোনো সমস্যা তৈরি হবে না।
 
যারা সাধারণত বাবা-মায়ের পছন্দে বিয়ে করেন তাদের জন্য এই প্রযুক্তি খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কেননা ফেসবুকে জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট খুলে অনায়াসেই দুজন বুঝে নিতে পারবেন দুজনকে।
 
শুধু নিজের প্রিয়জন নয়, ব্যাংকের মতই নিজের সন্তানের সঙ্গেও ফেসবুকে খোলা যাবে জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট
এবার ব্যাংকের মত ফেসবুকেও খোলা যাবে 'জয়েন্ট অ্যাকাউন্ট'। অবাক হবেন না, এটাই সত্যি।
<a href='http://sparkadsmedia.com/ads/www/delivery/ck.php?n=ab4e2435&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE' target='_blank'><img src='http://sparkadsmedia.com/ads/www/delivery/avw.php?zoneid=9&cb=INSERT_RANDOM_NUMBER_HERE&n=ab4e2435' border='0' alt='' /></a>
 
এমনটাই জানা গেছে ফেসবুক সূত্রে। তবে সুবিধাটি পাওয়া যাবে কেবল ভারতে।
 
ব্যাংকের মত ফেসবুকে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার সময় অপশন আসবে 'জয়েন্ট' নাকি 'সিঙ্গেল'? এর মধ্যে জয়েন্টে ক্লিক করে প্রিয়জনের সঙ্গে খোলা যাবে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট।
 
তারপর যদি দুজনই অ্যাকাউন্টটি আলাদাভাবে পরিচালনা করতে চান, তাহলে তাও করতে পারেন দুরকম পাসওয়ার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে।
- See more at: http://bangla.samakal.net/2015/11/23/175365#sthash.EyrIwEXC.dpuf

এই ডিসেম্বরেই শুরু হচ্ছে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সাক্ষ্য প্রদান

এই ডিসেম্বরেই শুরু হচ্ছে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সাক্ষ্য প্রদান
high-court
প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা জানিয়েছেন, আগামী ডিসেম্বর মাসে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সাক্ষ্য প্রদান কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। ফলে বিদেশে অবস্থানরত যে কেউ আদালতে সাক্ষ্য দিতে পারবেন। এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী।
বৃহস্পতিবার রাতে সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতি আয়োজিত বার্ষিক নৈশভোজ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রধান বিচারপতি জানান, দেশে ৩১ লাখেরও বেশি মামলা নিষ্পত্তির অপেক্ষায় আছে। মামলাজট কমাতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে সাক্ষ্যগ্রহণ করা হবে।প্রধান বিচারপতি আরো জানান, আদালতের পুরো কার্যক্রমের তথ্য সার্ভারে রাখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। মামলা সংশ্লিষ্টরা তাদের প্রয়োজনে এটা ব্যবহার করতে পারবেন।যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিশ্বে প্রশংসিত হচ্ছে, এ দাবি করে প্রধান বিচারপতি এসকে সিনহা বলেন, ‘বিদেশের সাহায্য না নিয়েই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হচ্ছে। দেশের কিছু মানুষ এ বিচারের সমালোচনা করলেও বিদেশে এ বিচার প্রক্রিয়া প্রশংসিত হচ্ছে।’রাশিয়ার এক বিচারকের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ওই বিচারক আমাদের বিচারিক কার্যক্রম দেখতে বাংলাদেশে আসার ইচ্ছে প্রকাশ করেছেন। অনুষ্ঠানে অন্যানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- সিলেট জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি এ কে এম সমিউল আলম, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আব্দুল বাসেত মজুমদার, সিলেট জেলা ও দায়ারা জজ মনির আহমদ পাটওয়ারী, মহানগর দায়রা জজ আকবর হোসেন মৃধা, অ্যাডভোকেট কায়মূল হক চৌধুরী প্রমুখ।

এখন থেকে ফেসবুক ব্যবহার করতে পারবেন দৃষ্টিহীনরাও

এখন থেকে ফেসবুক ব্যবহার করতে পারবেন দৃষ্টিহীনরাও
 এখন থেকে ফেসবুক ব্যবহার করতে পারবেন দৃষ্টিহীনরাও


দিনে দিনে ফেসবুক হয়ে উঠছে সকল কাজের কাজী। ব্যবহারকারীদের চাহিদা যেমন বাড়ছে তেমনি তার সাথে তাল মিলিয়ে ফেসবুক উন্নত করে চলছে তাদের ফিচার। সর্বশেষ জানা গেছে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য নতুন ফিচার উন্মুক্ত করতে যাচ্ছে ফেসবুক। অর্থাৎ এখন থেকে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীরাও ব্যবহার করতে পারবেন ফেসবুক। এই ফিচারের দ্বারা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীরা তাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে স্ট্যাটাস দেওয়া থেকে শুরু করে সকল কর্মকাণ্ডই চালাতে পারবেন। বন্ধুদের স্ট্যাটাস ও কর্মকাণ্ড ভয়েস রিকগনিশন প্রযুক্তির মাধ্যমে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের পড়ে শোনানো হবে। এমনকি ফ্রেন্ডলিস্টের বন্ধুরা যে ছবি পোস্ট করবে তার ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বিবরণ শোনানো হবে ব্যবহারকারীকে। যাতে একজন দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী না দেখেও ছবি সম্পর্কে ধারণা করতে পারেন। এসব কর্মকাণ্ডের সমস্তটুকুই ঘটবে ফেসবুকে; এ জন্য আলাদা কোনো সফটওয়্যার লাগবে না।

১৫০ কোটি ব্যবহারকারী সমৃদ্ধ সবচেয়ে বড় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে ইতিমধ্যেই মতামত ব্যক্ত করা, প্রচার-প্রচারণা, ব্যবসা-বাণিজ্য, কেনাকাটা, ইভেন্ট তৈরি, চাকরি খোঁজা ইত্যাদি বহুবিধ সেবা যুক্ত হয়েছে। সর্বশেষ শিগগিরই যুক্ত হতে যাচ্ছে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য ফেসবুক ব্যবহারের সুযোগ। বলা যেতেই পারে ধীরে ধীরে একটি পূর্ণাঙ্গ সোশ্যাল মিডিয়া হয়ে গড়ে উঠছে ফেসবুক।
..........অনলাইন অবলম্বনে সত্যজিৎ কাঞ্জিলাল

তথ্য গোপন রাখার সাতটি সহজ উপায়

তথ্য গোপন রাখার সাতটি সহজ উপায়

 তথ্য গোপন রাখার সাতটি সহজ উপায়


আধুনিক প্রযুক্তির কারণে মানুষের সুযোগ-সুবিধা যেমন বেড়েছে, তেমনি বেড়েছে তথ্য চুরির ঘটনা৷ ফোর্বস জানাচ্ছে কোন সাতটি উপায়ে আপনি খুব সহজেই ব্যক্তিগত তথ্য রক্ষা করতে পারেন৷
পাসওয়ার্ড নিজের কাছে রাখুন
কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের পাসওয়ার্ড যেন কখনই এক না হয়৷ আর ব্যাংক কার্ড-এর সঙ্গে যেন এই পাসওয়ার্ডের মিল না থাকে৷ এছাড়া কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটে কোনো পাসওয়ার্ড লিখে রাখবেন না৷ এর ফলে আপনার তথ্য চুরির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়৷ বাড়ির বাইরে গেলে এগুলি ‘লক’ করে যাবেন৷
নামে ‘গুগল অ্যালার্ট’ ব্যবহার করুন
এটা খুব সহজ পন্থা, আপনি যদি দেখতে চান ইন্টারনেটে আপনার সম্পর্কে সবাই কী বলছে৷ সোজা এই ঠিকানায় যান – http://www.google.com/alerts এবং আপনার নাম লিখুন৷ তারপর আপনার নামের বিভিন্ন ধরন লিখে, তার আগে ও পরে ‘কোটেশন মার্ক’ জুড়ে দিন৷
ব্যবহারের পর লক্ষ্য রাখা
আপনি যদি অন্য কারো কম্পিউটার বা ট্যাবলেট ব্যবহার করেন, তবে একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন৷ আপনার পর যিনি সেটা ব্যবহার করবেন, তিনি যাতে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে না পারে – সেটা খেয়াল রাখুন৷ আপনি যদি এটা করতে ভুলে যান, তাহলে ফলাফল ভয়াবহ হতে পারে৷
ফোন, ই-মেল বা জিপ কোড ব্যবহার করতে না দেয়া
অচেনা কোনো মানুষ এই নম্বরগুলো জানতে চাইলে, আপনারা দেবেন না৷ দেখা যায় কোনো অফিস তাঁর কর্মীর কাছ থেকে এ সব তথ্য চাইলে, অনেকেই সেচ্ছ্বায় তা দিয়ে দেয়৷ বহু অফিস এ নিয়ে একটি প্রোফাইল তৈরি করে৷ আপনার কিন্তু এ সব তথ্য না দেয়ার অধিকার আছে৷ তাই আপনি যদি এতে স্বাচ্ছ্বন্দ্যবোধ না করেন, তবে দেবেন না৷
কার্ড নয় ক্যাশ
আপনি যদি চান আপনি যে পণ্যটি কিনছেন, সেই কোম্পানি আপনারা পরিচয় না জানুক, তবে নগদ অর্থে জিনিস কিনুন৷
ফেসবুকে নিরাপত্তার জন্য ‘ফ্রেন্ডস’ ব্যবহার করুন
ফেসবুকে সবসময় ‘সিকিউরিটি’ বা নিরাপত্তা পরীক্ষা করুন৷ পোস্ট করার পর লক্ষ্য রাখুন আপনি আপনার ছবি বা মন্তব্য ‘ফ্রেন্ডস’ করে রেখেছেন, নাকি ‘পাবলিক’ করেছেন৷ আপনি যদি ‘স্পেশ্যাল’ নির্বাচন করেন এবং ঠিক করে দেন কে কে আপনার পোস্ট দেখতে পাবে, তবে সেটা আপনার তথ্য নিরাপত্তার জন্য তুলনামূলকভাবে ভালো৷
‘হিস্ট্রি’ এবং ‘কুকিস’ মুছে ফেলুন
আপনি সবশেষ কবে এটা করেছেন? আপনি যদি নিশ্চিত না হন, ব্রাউজারে গিয়ে এটা পরিবর্তন করুন৷ ব্রাউজারের ‘প্রাইভেসি সেটিংস’-এ যান, সেখানে ‘নেভার রিমেমবার হিস্ট্রি’ নির্বাচন করুন৷ এর ফলে ইন্টারনেটে আপনাকে ‘ট্র্যাক’ করাটা হ্যাকারদের জন্য কঠিন হবে৷ এছাড়া আপনি ‘অ্যাড অন’-ও ব্যবহার করতে পারেন৷ ডয়েচে ভেলে