বাংলাদেশে প্রোগ্রামিং শিক্ষায় উৎসাহ দিতে ‘আওয়ার অব কোড’ আয়োজন করতে
যাচ্ছে কোডারসট্রাস্ট বাংলাদেশ। আগামী ৭ থেকে ১৩ই ডিসেম্বর এক সপ্তাহব্যাপী
এ আয়োজন চলবে। প্রোগ্রামিং শেখার জন্য সারা বিশ্বে ‘আওয়ার অব কোড’ আয়োজনটি
পরিচিত।
বিশ্বব্যাপী ‘আওয়ার অব কোড’ ছড়িয়ে দিতে উদ্যোগ নিয়েছেন মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস, ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী মালালা ইউসুফজাই থেকে শুরু করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা পর্যন্ত। বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকও আওয়ার অব কোড ছড়িয়ে দিতে দেশে কাজ করছেন।
বাংলাদেশে আওয়ার অব কোড ছড়িয়ে দেওয়া প্রসঙ্গে কোডারসট্রাস্টের সহ-প্রতিষ্ঠাতা জন-কায়ো ফেবিগ বলেন, ‘আওয়ার অব কোড প্রোগ্রামটি সবার জন্য উন্মুক্ত। সবাইকে কোড শিখতে উৎসাহ দিতে বাংলাদেশে এ কর্মসূচি চালু করছে কোডারসট্রাস্ট। প্রোগ্রামটিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা শিক্ষা ও অনলাইন চাকরির বাজারে নিজেদের পরিচয় ঘটিয়ে জীবনযাত্রার মান পরিবর্তন করতে পারবে বলে আশা করি।’
কোডারসট্রাস্ট প্রসঙ্গে ফেবিগ বলেন, এটি ডেনমার্ক প্রতিষ্ঠান। গত দুই বছর ধরে বাংলাদেশে তরুণ মেধাবীদের তথ্যপ্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণ দিতে কাজ করছে। বাংলাদেশে আওয়ার অব কোডের মতো উদ্যোগ চালু করে দেশের তরুণদের কোড শেখার প্রতি আরো উৎসাহ দিতে চায় কোডারসট্রাস্ট।
গত এক দশকে ফ্রিল্যান্সিং জগতের বড় ধরনের অগ্রগতি বিবেচনায় ফেবিগ বলেন, ‘বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ফ্রিল্যান্সিং প্রতিভাধরদের মানের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করছে। কোডারসট্রাস্ট মনে করে বয়স, লিঙ্গ বা আর্থসামাজিক ভেদাভেদ ভুলে প্রতিটি বাংলাদেশির অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে স্বনির্ভর হওয়ার সুযোগ আছে। তিন মাসেরও কম সময়ে নিজের ইচ্ছাশক্তি আর দৃঢ়তা দিয়ে কোড শেখা যায়।
বাংলাদেশে আওয়ার অব কোডের মূল আয়োজক কোডারসট্রাস্টের পাশাপাশি সহযোগী হিসেবে রয়েছে মাইক্রোসফট বাংলাদেশ এবং পার্টনার হিসেবে রয়েছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ব্র্যাক ডট নেট, বিডি জবস, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং জাগো ফাউন্ডেশন।
যেভাবে অংশ নেওয়া যাবে
‘আওয়ার অব কোড’ সবার জন্য উন্মুক্ত। এতে অংশ নিতে (www.coderstrust.com/hourofcode) ওয়েবসাইটে যেতে হবে। এখানে আওয়ার কোড অনুষ্ঠানের স্থান ও অনুষ্ঠান সম্পর্কে জানা যাবে।
বিশ্বব্যাপী ‘আওয়ার অব কোড’ ছড়িয়ে দিতে উদ্যোগ নিয়েছেন মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস, ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ, শান্তিতে নোবেল বিজয়ী মালালা ইউসুফজাই থেকে শুরু করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা পর্যন্ত। বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকও আওয়ার অব কোড ছড়িয়ে দিতে দেশে কাজ করছেন।
বাংলাদেশে আওয়ার অব কোড ছড়িয়ে দেওয়া প্রসঙ্গে কোডারসট্রাস্টের সহ-প্রতিষ্ঠাতা জন-কায়ো ফেবিগ বলেন, ‘আওয়ার অব কোড প্রোগ্রামটি সবার জন্য উন্মুক্ত। সবাইকে কোড শিখতে উৎসাহ দিতে বাংলাদেশে এ কর্মসূচি চালু করছে কোডারসট্রাস্ট। প্রোগ্রামটিতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের তরুণ শিক্ষার্থীরা শিক্ষা ও অনলাইন চাকরির বাজারে নিজেদের পরিচয় ঘটিয়ে জীবনযাত্রার মান পরিবর্তন করতে পারবে বলে আশা করি।’
কোডারসট্রাস্ট প্রসঙ্গে ফেবিগ বলেন, এটি ডেনমার্ক প্রতিষ্ঠান। গত দুই বছর ধরে বাংলাদেশে তরুণ মেধাবীদের তথ্যপ্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণ দিতে কাজ করছে। বাংলাদেশে আওয়ার অব কোডের মতো উদ্যোগ চালু করে দেশের তরুণদের কোড শেখার প্রতি আরো উৎসাহ দিতে চায় কোডারসট্রাস্ট।
গত এক দশকে ফ্রিল্যান্সিং জগতের বড় ধরনের অগ্রগতি বিবেচনায় ফেবিগ বলেন, ‘বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ফ্রিল্যান্সিং প্রতিভাধরদের মানের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করছে। কোডারসট্রাস্ট মনে করে বয়স, লিঙ্গ বা আর্থসামাজিক ভেদাভেদ ভুলে প্রতিটি বাংলাদেশির অনলাইন মার্কেটপ্লেসে কাজ করে স্বনির্ভর হওয়ার সুযোগ আছে। তিন মাসেরও কম সময়ে নিজের ইচ্ছাশক্তি আর দৃঢ়তা দিয়ে কোড শেখা যায়।
বাংলাদেশে আওয়ার অব কোডের মূল আয়োজক কোডারসট্রাস্টের পাশাপাশি সহযোগী হিসেবে রয়েছে মাইক্রোসফট বাংলাদেশ এবং পার্টনার হিসেবে রয়েছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ব্র্যাক ডট নেট, বিডি জবস, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং জাগো ফাউন্ডেশন।
যেভাবে অংশ নেওয়া যাবে
‘আওয়ার অব কোড’ সবার জন্য উন্মুক্ত। এতে অংশ নিতে (www.coderstrust.com/hourofcode) ওয়েবসাইটে যেতে হবে। এখানে আওয়ার কোড অনুষ্ঠানের স্থান ও অনুষ্ঠান সম্পর্কে জানা যাবে।