Showing posts with label অন্যান্য. Show all posts
Showing posts with label অন্যান্য. Show all posts

স্টেমসেলের ব্যবহার।

স্টেমসেলের ব্যবহার।
স্টেমসেল গবেষণা মানবদেহের অনেক জটিল রোগ নিরাময়ে সাহায্য করতে পারবে। গবেষকেরা আগামী দিনে এমন একটি প্রাথমিক স্টেমসেল তৈরি করছেন, যার কর্মপ্রক্রিয়া তারা নিজেদের মতো করে নির্ধারণ করবে। এ গবেষণার উদ্দেশ্যে হচ্ছে, প্রাপ্তবয়স্ক কোষ থেকে এসব স্টেমসেল তৈরি করা, যারা ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশেও কাজ করতে সক্ষম হবে।
স্টেমসেলের বিশেষ পরিবর্তন করে মস্তিষ্কের ক্যান্সার ধ্বংসকারী বিষ তৈরি করার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক। এটি প্রয়োগ করে ক্যান্সার ধ্বংস করার ক্ষেত্রে সাফল্য পাওয়া গেছে। এতে রোগটির চিকিৎসা গবেষণায় নতুন সম্ভাবনা তৈরি হলো। জিন প্রকৌশলের মাধ্যমে স্টেমসেলের পরিবর্তন ঘটানোর মাধ্যমে বিশেষ ধরনের বিষ তৈরি করা হয়েছে। স্টেমসেল থেকে নিঃসৃত ওই বিশেষ বিষ স্টেম সেল এবং মস্তিষ্কের স্বাভাবিক কোষের কোনো ক্ষতি না করে শুধু ক্যান্সার কোষ বা টিউমার ধ্বংস করে। গবেষকেরা মানুষের মস্তিষ্কের ক্যান্সারের চিকিৎসায় এই পদ্ধতি প্রয়োগ করতে আগ্রহী।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হসপিটাল এবং হার্ভার্ড স্টেমসেল ইনস্টিটিউটের এক দল বিজ্ঞানী গবেষণা চালিয়ে স্টেমসেল থেকে ক্যান্সার ধ্বংসকারী বিষ উৎপাদনের প্রচেষ্টা চালান। গবেষকেরা দীর্ঘ দিন ধরেই স্টেমসেল ভিত্তিক থেরাপি বা চিকিৎসাপদ্ধতি উদ্ভাবনের চেষ্টা করছেন, যা অন্য কোষকে অক্ষত রেখে শুধু টিউমারই ধ্বংস করবে। তারা জিন প্রকৌশলের মাধ্যমে স্টেমসেলকে বিষ উৎপাদনকারী কোষে পরিণত করলেও ওই বিষের প্রভাবে স্টেমসেল নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। একই সাথে বিষটি স্বাভাবিক ও সুস্থ কোষের জন্যও হুমকি নয়।
কোষের সব ধরনের গবেষণা এবং মস্তিষ্কের টিউমারের প্রোটিন গ্রহণপ্রক্রিয়া নিয়ে বিশ্লেষণ থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে, স্টেমসেল থেকে নিঃসৃত বিষের কারণে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস হয়। আগে বিভিন্ন ধরনের ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসায় ক্যান্সার ধ্বংসকারী বিষ ব্যবহার করে সাফল্য পাওয়া গেছে।
টেকো মাথায় চুল গজানোর সমস্যার সমাধানে আশার কথা শোনাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। মানুষের স্টেম সেল ব্যবহার করে নতুন চুল গজানোর পরীক্ষায় সফল হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের স্টানফোর্ড-বার্নহাম মেডিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (স্টানফোর্ড-বার্নহাম) গবেষণায় যাদের চুল পড়ে গেছে, তাদের জন্য সেলভিত্তিক চিকিৎসাপদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন।
গবেষকরা এমন একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন, যেখানে মানুষের স্টেমসেল থেকে নতুন সেল তৈরি হবে এবং তা চুল গজাতে সক্ষম হবে। বর্তমানে প্রচলিত প্রতিস্থাপন পদ্ধতির চেয়ে এটি উন্নততর। প্রতিস্থাপন পদ্ধতিতে বিদ্যমান চুল মাথার এক গ্রন্থি থেকে আরেক গ্রন্থিতে সরিয়ে নেয়া হয়। স্টেমসেল পদ্ধতিতে প্রতিস্থাপনের জন্য অগণিত নতুন সেল পাওয়া যাবে। ফলে বিদ্যমান চুলের গ্রন্থির সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে।
নতুন পদ্ধতিতে মানুষের প্লুরিপোটেন্ট স্টেমসেলগুলো ডার্মাল পাপিলা সেলে পরিণত হবে। এটি একটি অনন্য সেল হিসেবে কাজ করবে, যা গ্রন্থিকে নিয়ন্ত্রণ করবে এবং বৃদ্ধি ঘটাবে।

স্টেমসেলের সম্ভাবনা ও সঙ্কট।

স্টেমসেলের সম্ভাবনা ও সঙ্কট।
আমাদের জন্মের পর থেকেই শারীরিক বৃদ্ধির সময়ে স্টেমসেল একাধিক আলাদা আলাদা কোষে পরিণত হয়। স্টেমসেল অসংখ্য কোষে বিভক্ত হয়ে আমাদের শরীরের অনেক টিস্যুর অভ্যন্তরীণ মেরামতের কাজে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে। আমাদের মাসলসেল, ব্লাডসেল ও ব্রেনসেলের মতো কার্যক্ষম সেলে পরিণত হতে পারে স্টেমসেল।
আমাদের শরীরে থাকা বা অন্যের থেকে নেয়া একটি বিশেষ কোষ সন্ধান দিতে পারে ব্লাড ক্যান্সার নিরাময়ের। স্টেমসেল ট্রান্সপ্লান্টেশনের জনপ্রিয়তা বাড়ছে প্রতিনিয়ত। এখন সাধারণ মানুষের কাছেও পৌঁছতে শুরু করেছে এই সেবা।
জীবনের সুরক্ষার কথা ভেবে যদি বীমা করা হয়, বিভিন্ন রোগ রুখতে যদি আগাম টিকা দিতে হয়, তবে ‘স্টেমসেল’ সংরক্ষণ কেন করবেন না? এই ভাবনা থেকেই কলকাতায় শুরু হয়েছে স্টেমসেল সংরক্ষণ।
স্টেমসেল আসলে শিশু এবং মায়ের নাড়ি যে কর্ডটির মাধ্যমে যুক্ত থাকে, সেটাই। এর নমুনা ও রক্ত সংরক্ষিত থাকলে ভবিষ্যতে সব ধরনের ক্যান্সার, থ্যালাসেমিয়া, বিশেষ ধরনের কিছু অ্যালার্জি ছাড়াও যকৃৎ, বৃক্কসহ রক্তের বিভিন্ন অসুখ সারানো সম্ভব হয়। জন্মের সময় ছাড়া পরে আর কখনো তা পাওয়া যায় না। তাই জিনিসটি সংরক্ষণ করে রেখে দিলে অনেক সুবিধা। বর্তমানে এসব নমুনা সংরক্ষণ করা হচ্ছে চেন্নাই ও গুরগাঁওয়ের পরীক্ষাগারে। দুর্যোগে, দুর্ঘটনায় বা পরীক্ষাগারে নমুনা নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয়ে দুই জায়গায় আলাদা রাখা হচ্ছে। সদ্যোজাত ও মায়ের নাড়ি এবং রক্ত সংরক্ষণ করতে খরচ পড়ে মাত্র ৪০ হাজার টাকা।
স্টেমসেল সাধারণত দু’টি উৎস থেকে উৎপন্ন হয় বিধায় এরা প্রধানত দুই রকমের হয়। ভ্রুণ বিকাশের সময় তৈরি হয় এমব্রায়োনিক স্টেমসেল আর প্রাপ্তবয়স্ক টিস্যুতে তৈরি হয় অ্যাডাল্ট স্টেমসেল। প্রতিটি স্টেমসেল বিভক্ত হয়ে অসংখ্য কোষে পরিণত হতে পারে।
ট্রান্সপ্লান্টেশন
আমাদের শরীরের যেকোনো অংশের টিস্যু ড্যামেজ হলে সেখানে স্টেমসেল কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারে। স্টেমসেল ছোট ছোট গোলাকৃতির হয়। ক্যান্সারের চিকিৎসায় এটি খুব কাজে লাগে। ক্যামোথেরাপি বা রেডিয়েশন থেরাপি দেয়ার ফলে নিজস্ব স্টেমসেল নষ্ট হয়ে যায় অনেক সময়। ফলে সে জায়গায় নতুন স্টেমসেল প্রতিস্থাপন করা হয়। এ ক্ষেত্রে ইনজেকশনের মাধ্যমে স্টেমসেল প্রতিস্থাপন করা হয়। এসব স্টেমসেল বোনম্যারোর ভেতরে ধীরে ধীরে জায়গা করে নেয়। বোনম্যারোর ভেতরে ফ্যাটি টিস্যু রেডিয়েশন থেরাপির মাধ্যমে ধ্বংস হয়ে গেলে স্পেশালাইজড স্টেমসেল প্রতিস্থাপন করা হয়। আগে এই প্রক্রিয়াকে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন বলা হলেও এখন স্টেমসেল প্রতিস্থাপন হিসেবে পরিচিতি পাচ্ছে। কারণ বোনম্যারো টিস্যু নয়, এ ক্ষেত্রে রক্তের স্টেমসেলই প্রতিস্থাপন করা হয়। স্টেমসেল প্রতিস্থাপন মূলত দুই ধরনের। অটোলোগাস ও অ্যালোজেনিক ট্রান্সপ্লান্টেশন।
অটোলোগাস ট্রান্সপ্লান্টেশন
এ ক্ষেত্রে রোগীর শরীরে তার নিজস্ব স্টেমসেলই প্রতিস্থাপন করা হয়। এ ক্ষেত্রে রোগীর শরীর থেকে স্টেমসেল সংগ্রহ করে স্পেশাল ফ্রিজে রাখা হয়। বছরের পর বছর এসব স্টেমসেল সংরক্ষণ করা যায়। রেডিয়েশন থেরাপির পরে ফ্রোজেন স্টেমসেল রোগীর শিরায় প্রতিস্থাপন করা হয়।
প্রাপ্তবয়স্ক কোষকে বিভিন্ন অঙ্গে ব্যবহারের উপযোগী করে গড়ে তোলার পদ্ধতি আবিষ্কারের জন্য ২০১২ সালে চিকিৎসায় নোবেল পুরস্কার লাভ করেছেন স্টেমসেল গবেষক ব্রিটেনের স্যার জন গার্ডন ও জাপানের শিনিয়া ইয়ামানাকা। তাদের এ গবেষণার উদ্দেশ্যে হচ্ছে, প্রাপ্তবয়স্ক কোষ থেকে এসব স্টেমসেল তৈরি করা, যারা ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশেও কাজ করতে সক্ষম হবে।
পিছু ছাড়ছে না বিতর্ক
স্টেমসেল এই নামটি ইদানীং আমরা প্রায়ই শুনছি। মানুষের ভ্রুণের মধ্যে অবস্থিত স্টেমসেল নিয়ে চলছে নানা ধরনের গবেষণা। স্টেমসেল থেকে অনেক রকমের সেল বা কোষ পাওয়া যায়। মাতৃজঠরে যখন ভ্রুণের উৎপত্তি শুরু হয় প্রথম দিকে, কিন্তু সেল বা কোষগুলো একই রকম থাকে। এরপর এক পর্যায়ে কোনো সেল লিভারের কোষে পরিণত হয় যা থেকে মানুষের লিভার হয়, কোনো সেল কিডনি সেল, মস্তিষ্কের কোষ এবং চোখের কোষ তৈরি হয়। স্টেমসেলের এমন সম্ভাবনা আছে যে, এ ধরনের কোষ থেকে বিভিন্ন ধরনের কোষ আমরা পেতে পারি।
কারো ডায়াবেটিস হলে, তার যদি টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস হয় তাহলে বেটাসেলগুলো নষ্ট হয়ে যাবে। তার মধ্যে যদি স্টেমসেল প্রতিস্থাপন করা হয় এবং সেই স্টেমসেলগুলো তার মধ্যে বেটাসেল তৈরি করে তাহলে তার ডায়াবেটিস সেরে যেতে পারে। কারো যদি মস্তিষ্কের অসুখ হয়ে থাকে, মস্তিষ্কের কোনো কোষ নষ্ট হয়ে গেছে কিংবা মারা গেছে তাহলে এই কোষগুলোকেও পুনরায় জাগিয়ে তোলা যেতে পারে যদি ঠিকমতো তার মধ্যে স্টেমসেলগুলো প্রতিস্থাপন করা সম্ভব হয়। আর এ কারণেই স্টেমসেলের গবেষণার বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
ভবিষ্যতে অনেক রোগের প্রতিষেধক ওষুধ হয়তো এ গবেষণার মাধ্যমে আসতে পারে। যেহেতু এই সেলগুলো আমরা ভ্রুণ থেকে পেয়ে থাকি, তাই এই সেলগুলোর ওপর গবেষণা চালানোর মানে হচ্ছে, মানবশিশুরা এ সেলগুলো থেকে হতে পারতো তা আমরা হতে দিচ্ছি না। এটাকে এক ধরনের হত্যাও বলা হচ্ছে। অনেকে বলছে এমন কোনো অধিকার আমাদের নেই। এ জন্যই বিতর্ক হচ্ছে।
স্টেমসেলের গবেষণার এসব বিষয় নিয়ে গোটা বিশ্বেই এখন চলছে নানা বিতর্ক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এ বিতর্ক সবচেয়ে বেশি। বিজ্ঞানীরা এই গবেষণার পক্ষে অবস্থান নিলেও সেখানকার ধর্মীয় নেতারা এ গবেষণার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের সরকার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির গবেষণার জন্য প্রতি বছর কোটি কোটি ডলার সহায়তা দিয়ে থাকলেও সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডাব্লিউ বুশ স্টেমসেল নিয়ে গবেষণার ওপর নানা বিধিনিষেধ আরোপ করেন। বিজ্ঞানীদের প্রতিবাদ সত্ত্বেও এত দিন ধরে এ বিধিনিষেধ অব্যাহত ছিল। কিন্তু বর্তমান প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা দায়িত্ব গ্রহণের পর পরিস্থিতি পাল্টেছে। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা সম্প্রতি এ ধরনের গবেষণা কর্মের ওপর বিধিনিষেধ তুলে নিয়েছেন। এরপরও যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্য নিজেরা আইন করে এ গবেষণাকর্ম নিষিদ্ধ করেছে। অবাক বিষয় হলো এর পরেও চলছে গবেষণা।

ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা দূর করুন।

ঘুমের মধ্যে নাক ডাকা দূর করুন।
নাক ডাকা খুব একটা ভালো লক্ষণ নয়। অনেকেই এটাকে কোনো সমস্যাই মনে করেন না। কিন্তু জেনে রাখুন, হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ হলো ঘুমের সময় নাক ডাকা। মজার ব্যাপার হলো যিনি নাক ডাকেন তিনি কখনোই স্বীকার করতে চান না যে তিনি নাক ডাকেন। তবে ঠিকই কিন্তু পাশের জনের অবস্থা খারাপ হয়ে যায়।

তাই নাক ডাকার ব্যাপারটিকে কখনোই হালকাভাবে নেয়া উচিত নয়। সাধারণত শ্বাসনালী সরু হলে ঘুমের সময় নাক ডাকার শব্দ হয়। চাইলে ঘরোয়াভাবে এই নাক ডাকা সমস্যার সমাধান করতে পারেন।

আপেল ও গাজরের রস নাক ডাকার সমস্যায় দারুণ কার্যকর। কারণ গাজর ও আপেলের রয়েছে শ্বাসনালী চওড়া করার অদ্ভূত ক্ষমতা।

২টি আপেল ও ২টি গাজর ছোটো করে কেটে নিয়ে সাথে পানি মিশিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করতে দিন। এরপর একটি লেবুর এক-চতুর্থাংশ কেটে নিয়ে চিপে ব্লেন্ডারে দিন। সাথে ১ চা চামচা আদা কুচি করে মিশিয়ে আবার ব্লেন্ড করুন। ভালো মতো ব্লেন্ড করার পর ছেঁকে রসটুকু নিয়ে নিন। এই পানীয় প্রতিদিন খেলে আপনার নাক ডাকার সমস্যা দৌঁড়ে পালাবে।

নাক ডাকার সমস্যায় আরেকটি কার্যকরী ওষুধ হলো হলুদের চা। হলুদের চা বানাতে ২ কাপ পানি চুলায় বসিয়ে জ্বাল দিন। পানি ভালো মতো ফুটলে ১ চামচ কাঁচা হলুদ বাটা পানিতে দিয়ে দিন। কাঁচা হলুদ না থাকলে গুঁড়ো হলুদও দিতে পারেন।

ভালোমতো জ্বাল দেয়ার পর পানি কমে ১ কাপ হলে চুলা থেকে নামিয়ে ছেঁকে নিন। এরপর এর সাথে ১/২ চা চামচ মধু ও ২/৩ ফোঁটা লেবুর রস মেশান। রাতে ঘুমুতে যাওয়ার ৩০ মিনিট আগে কাপে নিয়ে খেয়ে ফেলুন।

নাক ডাকার সমস্যা অচিরেই দূর হবে।

Easily download videos from Hotstar.com on Windows 7/8/10 using Hotstar Downloader.

Easily download videos from Hotstar.com on Windows 7/8/10 using Hotstar Downloader.

Hotstar is one of the most premium online Entertainment destinations in India as it hosts lots of online content from various TV channels such as Star Plus, Asia Net, Life OK, Channel V etc and also some unique content of its own. So sometimes we may miss an episode or two or we may simply want to collect all epsiodes of our favorite tv serial so that we can watch it anytime and anywhere , So here’s the most easy method to Download Hotstar videos ,TV shows etc right on your Windows 7/8/10 by using Hotstar Downloader Tutorial / Method to Download hotstar Videos using Hotstar Downloader
  • First of all Download & Install hotstar downloader for Windows from the following links –
    Click here to Download Hotstar downloader for Windows 7/8/10
    Mirror Link # Click here to download Hotstar Video downloader from Mirror
  • Once, you have downloaded and Installed Hotstar Video Downloader , Navigate to Hotstar.com Website on your browser , and click on any TV show / Video you want to stream , it will start playing in your browser – Now here copy the complete URL as shown in the following Image –
    HotStar URL
    After you have copied the URL, return to your desktop and Launch the installed Hotstar downloader app , by double clicking the icon .
  • Now, a pop-up Command window will be shown on your screen, In the command window Paste in the URL of the hotstar Stream as shown below and press the “Enter” key.
  • Now, once you’ve pasted the URL in the Video it will list all the available streams as per the quality available here type in the quality of stream which you want to download (e.g 360p) as shown in the figure below & press “Enter” key.
    Select & Type in Quality from Mentioned Streams
    After you have typed in the quality it will ask you whether to play or to download , here type in “d” and hit enter key.
  • Now, once you have typed in the character “d” your download will begin as shown below –
    HotStar download Started Successfully!
  • The “3s @ 1.8 MB/s” indicate that 3 seconds of the TV show have been downloaded at 1.8 MB/s , That’s it ! Now you can easily download any Hotstar videos and TV shows of your choice at your convenience.
  • The Files are saved in the Folder “c:\hotstardownloader\windows” just make sure you don’t use much off your net bandwidth as the downloader requires some bandwidth to download.

Click here to Download Hotstar downloader for Windows 7/8/10

 

Update !! : HotStar updated their site, we too have updated our HotStar downloader, Please uninstall any previous versions and download & re-install the new updated version for a smooth downloading experience.

মোবাইল ফোন জ্যামার সহ তিন জন গ্রেফতার।

মোবাইল ফোন জ্যামার সহ তিন জন গ্রেফতার।
মোবাইল ফোন জ্যামারসহ ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠন জামায়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশের তিন সন্দেহভাজন সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।

সংস্থাটির ডেপুটি কমিশনার মুনতাসিরুল ইসলাম বিবিসিকে জানিয়েছেন, আকটকৃতরা নিজেদের মধ্যে বৈঠকের সময় এই জ্যামার ব্যাবহার করতো।

বৈঠকের তথ্য সম্পর্কে পরবর্তীতে ফোন আলাপ গোপন রাখতেও মোবাইল জ্যামার ব্যাবহার করা হতো।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এসব বিষয় তারা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
তবে কি ধরনের বিষয় নিয়ে তারা আলাপ করতো সেটি নিশ্চিত নয়।
ঢাকার উত্তরা থেকে গতরাতে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
বাংলাদেশে কোন সংগঠন কর্তৃক মোবাইল জ্যামার ব্যাবহার সম্পর্কে এর আগে খুব একটা শোনা যায়নি।

জেনে নিন কোকাকোলা দিয়ে চুল ধুলে কী হয়? (ভিডিও)

জেনে নিন কোকাকোলা দিয়ে চুল ধুলে কী হয়? (ভিডিও)

ভিডিওটি দেখতে ক্লিক করুন :

খাওয়া ছাড়াও অনেক কাজ আছে যা কোকাকোলা দিয়ে করা সম্ভব। গাড়ির ভেতরের ময়লা পরিষ্কার করা থেকে বাথরুম পরিষ্কারের কাজেও কোকাকোলা ব্যবহৃত হয়। মজার বিষয় হলো, চুল ধোয়ার জন্যও আপনি কোকাকোলা ব্যবহার করতে পারবেন! কী অবাক হলেন? ভাবছেন, কোকাকোলা খাবেন না মাথায় দেবেন?
হাফিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌন্দর্যবিষয়ক ব্লগার এলকো তার ব্লগে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন। যেখানে দেখা গেছে যে, তিনি কোকাকোলা দিয়ে নিজের চুল ধুয়ে পরিষ্কার করছেন। গত শুক্রবার যুক্তরাজ্যের কসমোপলিটন ম্যাগাজিনের অনলাইন সংস্করণে প্রকাশিত হওয়ার পর ভিডিওটি আরো জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
মূলত সুপার মডেল সুকি ওয়াটারহাউসকে দেখে এলকো অনুপ্রাণিত হয়েছেন। সুকি যুক্তরাজ্যের একটি সাপ্তাহিক পত্রিকায় বলেছেন, তিনি মাঝে মাঝে নিজের চুল ধোয়ার জন্য কোমল পানীয় ব্যবহার করে থাকেন এবং এর ফলে তার চুলের পুরো লুকই বদলে যায়। এ বিষয়ে সুকি বলেন, ‘চুল এতটাই এলোমোলো হয় যেন মনে হয় আমি আমাজান বা অন্য কোথাও থেকে এসেছি।’
সুকির মতো এলকোও কোকাকোলা দিয়ে চুল ধুয়ে বেশ সন্তুষ্ট। এলকো বলেন, কোকাকোলা তাঁর চুলকে মজবুত করেছে। ‘আমি অবশ্যই এই কাজটি আবারও করব।’ বললেন এলকো।
কিন্তু শুধু সুকি এবং এলকোই এই কাজটি করেননি। সেভেনটিন ম্যাগাজিনে গত এপ্রিল মাসে এমনই একটি গবেষণা প্রকাশ করা হয়েছিল। যার ফলাফলে অবশ্য মিশ্র প্রতিক্রিয়া ছিল।
কেউ কেউ বলেছেন, কোকাকোলা তাঁদের চুলকে বেশ মজবুত করেছে আবার কেউ বা বলেছেন পদ্ধতিটি তাঁদের পছন্দ হয়েছে কিন্তু সব সময় তাঁরা চুলে কোকাকোলা ব্যবহার করবেন না। কারণ শ্যাম্পু আর কোকাকোলার মাঝে তাঁরা খুব বেশি পার্থক্য খুঁজে পাননি।
তবে কোকাকোলা চুলের উপকার করে না অপকার করে সেটা ব্যবহারের পরেই বুঝতে পারবেন। তাহলে আর দেরি না করে আজই একবার কোকাকোলা দিয়ে চুল ধুয়ে দেখুন তো কী ঘটে?