Showing posts with label ইসলাম. Show all posts
Showing posts with label ইসলাম. Show all posts

মহান আল্লাহ তা'য়ালাকে ‘খোদা’ বলে ডাকা যাবে কি?

মহান আল্লাহ তা'য়ালাকে ‘খোদা’ বলে ডাকা যাবে কি?


মহান আল্লাহ তা'য়ালাকে ‘খোদা’ বলে ডাকা যাবে কি?
ইসলাম ডেস্ক: আমাদের সমাজে অনেকেই আছেন যারা মহান আল্লাহ তা’য়ালাকে ‘খোদা’ বলে ডাকেন। কিন্তু আল্লাহ তায়ালাকে ‘খোদা’ বলে ডাকা যাবে কি না, এটা কি আপনি জানেন? এই প্রশ্নের উত্তর মহান আল্লাহ তা’য়ালা নিজেই দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনের সূরা ইসরার ১১০ নম্বর আয়াতে ও সূরা হাশরে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘খোদা’ বলে আল্লাহকে ডাকা শিরক। মোট কথা আল্লাহর দেয়া গুনবাচক নাম ব্যাতিত অন্য কোন নামে তাকে ডাকা শিরক। [সুরা ইসরা:১১০, হাশর] অর্থ্যাৎ আল্লাহ পাক স্পষ্ট করে বলেছেন যে, যারা ‘খোদা’ বলে আল্লাহকে ডাকবে তারা শিরককারী। আর শিরককারীর স্থান জাহান্নামে। সুতারাং এখান থেকে আমাদের শিক্ষা নেয়া উচিত, যে আমরা আর কখনো আল্লাহকে তার ৯৯টি নাম ছাড়া অন্য কোন নামে যেন না ডাকি। ২৫ নভেম্বর, ২০১৫/এমটিনিউজ/ রাসেল/মাহমুদ

বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু ৮ জানুয়ারি

বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব শুরু ৮ জানুয়ারি




















বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব আগামী ৮ থেকে ১০ জানুয়ারি এবং দ্বিতীয় পর্ব ১৫ থেকে ১৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের সভাপতিত্বে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আইনশৃঙ্খলা কমিটির বৈঠক শেষে এ তথ্য জানানো হয়। বৈঠকে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র মো. আসাদুজ্জামান কিরণ, পুলিশের মহাপরিদর্শক এ কে এম শহীদুল হকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।

মন্ত্রী জানান, ইজতেমা উপলক্ষে টঙ্গীর ইজতেমা মাঠসহ আশপাশের এলাকায় অন্যান্য বারের মতো এবারও বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিবে সরকার। এবারও ইজতেমা মাঠের আশপাশে ওয়াচ টাওয়ার, সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন, সব প্রবেশ পথ ও কৌশলগত স্থানে আর্চওয়ের ব্যবস্থা করা হবে।

এবার ১২ থেকে ১৪ হাজার বিদেশি মুসল্লি ইজতেমায় আসতে পারেন জানিয়ে তিনি বলেন,বিদেশিদের বিশ্ব ইজতেমায় আসার জন্য বিভিন্ন মিশনে স্পেশাল ভিসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ভিসা সংক্রান্ত কমিটি গঠন করে ফোকাল পয়েন্ট নির্ধারণ করা হয়েছে; বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা কক্ষ স্থাপন করা হয়েছে। বিশেষ ভিসার মেয়াদ শেষে যারা বাংলাদেশে অবস্থান করতে চাইবেন তাদেরকে সরকারের অনুমতি নিতে হবে।

ইজতেমা উপলক্ষে এবারও তুরাগ নদীর পারে ভাসমান ব্রিজ নির্মাণ করা হবে। অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা রোধে ইজতেমা এলাকায় অস্থায়ী দোকানপাট, স্থাপনা,বস্তি এবং অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। স্বাস্থ্যসম্মত খবার নিশ্চিত করণে নিয়মিত তদারকি, খাবারের মূল্য নিয়ন্ত্রণ, ভেজাল ও পঁচা-বাসি খাবার বিক্রি বন্ধে মোবাইল কোর্ট থাকবে। ইজতেমা চলাকালে অবৈধ ও অপ্রয়োজনীয় ব্যানার, ফেস্টুন এবং আপত্তিকর ব্যানার অপসারণ করা হবে বলে জানান মন্ত্রী।

বোরকা পরলে সাড়ে ৭ লাখ টাকা জরিমানা!

বোরকা পরলে সাড়ে ৭ লাখ টাকা জরিমানা!


বোরকা পরছেন তো শেষ। রাস্তায় সব ধরনের পোশাক চলবে। শুধু বোরকা চলবে না। আর যদি কেউ বেরিয়ে পড়েন, তাহলে ওই বোরকাধারীকে গুনতে হবে সাড়ে ছয় হাজার পাউন্ড। হ্যাঁ, সাত লাখ ৫৭ হাজার টাকা! এটাই জরিমানার অঙ্ক।
ইউরোপের দেশ সুইজারল্যান্ডের একটি এলাকায় স্থানীয় সরকার এ আইনটি জারি করেছেন। নারীরা বোরকা পরে শপিং মল থেকে শুরু করে কোথাও যেতে পারবে না। এককথায় বোরকা পরা নিষিদ্ধ।
সংবাদ মাধ্যম দ্য ডেইলি মেইল জানিয়েছে, সুইজারল্যান্ডের ওই এলাকার নাম টিকিনো। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে ওই এলাকার অবস্থান।
টিকিনোর সরকার বোরকা ও নেকাবের পাশাপাশি মুখ ঢেকে রেখে প্রতিবাদ কর্মসূচি করার বিষয়েও আপত্তি জানিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা তো বটেই পর্যটকরাও বোরকা পরতে পারবেন না।
সুইস পার্লামেন্ট জানিয়েছে, ওই আইন ফেডারেল আইনের ক্ষেত্রে কোনো সমস্যা করবে না। তবে কবে থেকে ওই আইন কার্যকর করা হবে তা এখনো জানা যায়নি।
এদিকে এ এলাকায় ভ্রমণকারী ও প্রবেশকারীদের আগে থেকেই বিষয়টি জানিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করছে সরকার।

যেসব জিকিরে আল্লাহতায়ালা সন্তুষ্ট হন

যেসব জিকিরে আল্লাহতায়ালা সন্তুষ্ট হন

x

Decrease font Enlarge font
জিকির মানে আল্লাহতায়ালার স্মরণ। আল্লাহর জিকির সবচেয়ে বড় ও সর্বোত্তম ইবাদত; কেননা, আল্লাহতায়ালার স্মরণই হচ্ছে যাবতীয় ইবাদতের প্রধান ও অন্যতম লক্ষ্য। এ প্রসঙ্গে আল্লাহতায়ালা কোরআনে কারিমে ইরশাদ করেন, ‘আর আল্লাহর স্মরণই তো সর্বশ্রেষ্ঠ। তোমরা যা কর আল্লাহ তা জানেন।’ -সূরা আনকাবুত: ৪৫

পবিত্র কোরআনে কারিমের অন্যত্র আল্লাহতায়ালা আরও ইরশাদ করেন, ‘এবং আল্লাহকে অধিক স্মরণকারী পুরুষ ও অধিক স্মরণকারী নারী- এদের জন্য আল্লাহ রেখেছেন ক্ষমা ও মহা প্রতিদান।’ -সূরা আহজাব: ৩৫

তাই মুসলমান হিসেবে আমাদের উচিৎ বেশি বেশি আল্লাহতায়ালার জিকির করা। জিকির বিষয়ে অভিজ্ঞ আলেমরা বলেছেন, নিম্নে উল্লেখিত জিকিরগুলো নিয়মিত আদায় করলে মৃত্যুর পর জান্নাতপ্রাপ্তি ও আল্লাহতায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন সহজ হয়।

জিকিরগুলো হলো-
এক. প্রতিদিন ১০০ বার করে ‘সুবহানাল্লাহ’ পাঠ করলে ১ হাজার সওয়াব লেখা হয় এবং  ১ হাজার গুনাহ ক্ষমা করা হয়। -সহিহ মুসলিম: ৪/২০৭৩

দুই. ‘আলহামদুলিল্লাহ’র জিকির মিজানের পাল্লাকে ভারী করে দেয় এবং এটা সর্বোত্তম দোয়া। - তিরমিজি: ৫/৪৬২ ও ইবনে মাজা: ২/১২৪৯

তিন. ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ সর্বোত্তম জিকির। -তিরমিজি: ৫/৪৬২ ও ইবনে মাযা: ২/১২৪৯

চার. ‘সুবহানাল্লাহ ওয়াল হামদুলিল্লাহ; ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবার’ এই বাক্যগুলো আল্লাহতায়ালার নিকট অধিক প্রিয় এবং নবী করিম (সা.) বলেন, পৃথিবীর সমস্ত জিনিসের তুলনায় আমার নিকট অধিক প্রিয়। -সহিহ মুসলিম: ৩/১৬৮৫ ও ৪/২০৭২

পাঁচ. যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি’ প্রতিদিন ১০০ বার পাঠ করবে সমুদ্রের ফেনা পরিমাণ (সগিরা) গুনাহ থাকলেও তাকে মাফ করে দেওয়া হবে। -সহিহ বোখারি: ৭/১৬৮

ছয়. নবী করিম (সা.) বলেন, ‘সুবহানাল্লাহি ওয়াবিহামদিহি সুবহানাল্লিল আজিম’ এই কালেমাগুলো উচ্চারণে খুব সহজ, মিজানের পাল্লায় ভারী ও দয়াময় আল্লাহতায়ালার নিকট অতি প্রিয় । -সহিহ বোখারি: ৭/১৬৮

সাত. যে ব্যক্তি ‘সুবহানাল্লাহিল আজিমি ওয়াবিহামদিহি’ পাঠ করবে প্রতিবারে তার জন্য জান্নাতে একটি করে (জান্নাতি) খেজুর গাছ রোপন করা হবে । -তিরমিজি: ৫/৫১১

আট. নবী করিম (সা.) বলেন, ‘লা হাওলা ওয়ালা কুওয়্যাতা ইল্লাবিল্লাহ’ হচ্ছে জান্নাতের গুপ্তধনসমূহের মধ্যে একটি গুপ্তধন। -সহিহ বোখারি: ১১/২১৩

নয়. নবী করিম (সা.) বলেন, ‘সুবহানাল্লাহ ওয়ালহামদুলিল্লাহ ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর ওয়ালা হাওলা ওয়ালা কুওয়্যাতা ইল্লাবিল্লাহ’- এই কালেমাগুলো হচ্ছে অবশিষ্ট নেকআমলসমূহ। -আহমাদ: ৫১৩

দশ. হজরত নবী করিম (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি আমার প্রতি একবার দরুদ পাঠ করবে আল্লাহতায়ালা তার প্রতি দশবার রহমত বর্ষণ করবেন। ইসলামি স্কলারদের অভিমত হলো, ‘সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ পাঠ করলেই দরুদ পাঠের বরকত পাওয়া যাবে।

নবী করিম (সা.) আরও বলেন, যে ব্যক্তি আমার প্রতি সকালে দশবার এবং বিকেলে দশবার দরুদ পাঠ করবে সে ব্যক্তি কিয়ামতের দিন আমার সুপারিশ পাবে। -আত-তারগিব ওয়াত তারহিব: ১/২৭৩

ওপরে বর্ণিত ফজিলত ও প্রতিশ্রুত পুরস্কারসমূহ অর্জন করার অভীষ্ট লক্ষ্যে প্রত্যেক মুসলমানের উচিত উল্লেখিত জিকিরসমূহ নিয়মিত আদায় পড়া। 

হাতে লিখেছেন পুরো "কোরআন শরীফ" বরিশালের হুমায়ুন

হাতে লিখেছেন পুরো "কোরআন শরীফ" বরিশালের হুমায়ুন
ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়। আদিকাল থেকে এ প্রবাদ মানুষের মুখে-মুখে। কিন্তু সঠিকভাবে কাজ করার
ইচ্ছা পোষণ করা এবং সে ইচ্ছাকে শেষ পর্যন্ত ধরে রাখা সত্যিই কষ্টকর ব্যাপার। কিন্ত ইচ্ছা বলে কথা! তাই মনের ইচ্ছাকে জয় করতে এক ধরনের অসাধ্য কাজ সম্পন্ন করলেন বাংলাদেশি এক তরুণ। পুরো কোরআনে কারিম হাতে লিখে দীর্ঘ দিনের ইচ্ছাকে বাস্তবে রূপ দিলেন হুমায়ুন কবির সুমন।

হুমায়ুনের বাড়ি বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার বারড়িয়া গ্রামে। তার বাবার নাম রজব আলী শিকদার। কোরআন শরিফটি তার লিখতে সময় লেগেছে প্রায়া ৩ বছর। হুমায়ুন কোরআনে কারিমে কপি করা শুরু করেন ২০০৭ সালে আর তা শেষ হয় ২০১০ সালে।

১৯৯৯ সালে এসএসসি পাশ করা হুমায়ুন কোনো মাদ্রাসায় পড়েনি। আরবি পড়া ও শেখার জন্য তার কোনো প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রী নেই। সম্পূর্ণ নিজ ইচ্ছায় ও উদ্যোগে আরবি লেখা শিখেছেন গুমায়ুন। তার ইচ্ছা ছিল বড় চিত্র শিল্পী হওয়ার। কিন্তু পরিবারের আর্থিক অস্বচ্ছলতার জন্য তার এ ইচ্ছা পূরণ হয়নি। ২ ভাই ও ৪ বোনের সংসারে হুমায়ুন ৫ম। তার বাবা ১৯৯৫ সালে ইন্তেকাল করেন।

হুমায়ুন হাতে লেখা কোরআনে কারিমের অঙ্গসজ্জায় চমৎকার ক্যালিওগ্রাফিও ব্যবহার করেছেন। হুমায়ুনের ইচ্ছা রয়েছে, ভবিষ্যতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় হাতের লেখা কোরআনে কারিম হাতে লিখে বিশ্ব রেকর্ড করার।

হুমায়ুন ঢাকার গাউছিয়া মার্কেটের একটি শোরুমের সহকারি ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত। ১৯৮২ সালে জন্ম নেওয়া হুমায়ুন ১ ছেলে ও ১ মেয়ের জনক।

হুমায়ুন রাতে ও সকালে ফজরের নামাজের পর কোরআন লিখতেন। কেনো এ কাজের প্রতি আগ্রগী হলেন, এ প্রশ্নের উত্তরে হুমায়ুন বাংলানিউজকে বলেন, আমার বড় ভাই মাদ্রাসায় পড়ত। তাকে দেখতাম সুন্দরভাবে আরবি লিখছে ও বলছে। মূলতঃ তাকে দেখেই আমি এ কাজ করতে উৎসাহী হই।

হুমায়ুন আরও জানান, তিনি ছোটবেলা থেকেই যা দেখতেন, তাই আঁকতে পারতেন। অাঁকার প্রতি তীব্র আগ্রহ থেকেই আসলে আমি এ কাজটি করি।

Ramadan Calendar 2015 Bangladesh | ২০১৫ সালের রমজানের ক্যালেন্ডার

Ramadan Calendar 2015 Bangladesh | ২০১৫ সালের রমজানের ক্যালেন্ডার
ক্যালেন্ডারটি সংগ্রহ করা হলে শেয়ার করতে ভূলবেন না।
পরম করুণাময় মহান আল্লাহর নামে-
রমজান মাস খুবই নিকটে।
চন্দ্র হিসেবে জুন মাসের ১৮ তম দিন থেকে রোজা শুরু হতে পারে। (চাঁদ উঠার উপর নির্ভর করবে)
তাই আমাদের সকলেরই রমজানের ক্যালেন্ডারটি খুবই জরুরী।
প্রতিবছরের মত এবারও ‘ইসলামের আলো বিডি’ রমজানের ক্যালেন্ডারের জেপিজি ভার্সন প্রকাশ করেছে।
আপনারা চাইলেই নিচের লিঙ্কগুলো থেকে আপনাদের কপিটি সংগ্রহ করতে পারেন।

উচ্চ কোয়ালিটিঃ

৪৪৭৮ × ৬৩৩৪ পিক্সেল।
২৮৩ ডিপিআই রেজুলেশন।
১১.০২ মেগাবাইট।
মিডিয়াফায়ার থেকে ডাউনলোড করার লিঙ্ক।

মধ্যম কোয়ালিটিঃ

৪৪৭৮ × ৪৩৩৪ পিক্সেল।
১৫০ ডিপিআই রেজুলেশন।
৫.৬৯ মেগাবাইট।
মিডিয়াফায়ার থেকে ডাউনলোড করার লিঙ্ক।