ইসলাম ডেস্ক: আমাদের সমাজে অনেকেই আছেন যারা
মহান আল্লাহ তা’য়ালাকে ‘খোদা’ বলে ডাকেন। কিন্তু আল্লাহ তায়ালাকে ‘খোদা’
বলে ডাকা যাবে কি না, এটা কি আপনি জানেন? এই প্রশ্নের উত্তর মহান আল্লাহ
তা’য়ালা নিজেই দিয়েছেন। পবিত্র কোরআনের সূরা ইসরার ১১০ নম্বর আয়াতে ও সূরা
হাশরে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘খোদা’ বলে আল্লাহকে ডাকা শিরক। মোট কথা
আল্লাহর দেয়া গুনবাচক নাম ব্যাতিত অন্য কোন নামে তাকে ডাকা শিরক। [সুরা
ইসরা:১১০, হাশর]
অর্থ্যাৎ আল্লাহ পাক স্পষ্ট করে বলেছেন যে, যারা ‘খোদা’ বলে আল্লাহকে ডাকবে
তারা শিরককারী। আর শিরককারীর স্থান জাহান্নামে। সুতারাং এখান থেকে আমাদের
শিক্ষা নেয়া উচিত, যে আমরা আর কখনো আল্লাহকে তার ৯৯টি নাম ছাড়া অন্য কোন
নামে যেন না ডাকি।
২৫ নভেম্বর, ২০১৫/এমটিনিউজ/ রাসেল/মাহমুদ
লেখকঃ BDForhad
এ বিভাগ হতে আরও কিছু পোষ্ট
যেসব জিকিরে আল্লাহতায়ালা সন্তুষ্ট হন x জিকির মানে আল্লাহ
এতিম ও বিধবার প্রতি ইসলাম। ইসলামপূর্ব যুগে এতিম ও বিধবাদের কোনো অধিকার সমাজে প্রতিষ্ঠিত ছিল না। বাবা মারা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গ
জেনে নিন কোরআনের ১১৪টি সূরার আরবি ও বাংলা নাম। আমরা সবাই জানি কোরআনে ১১৪টি সূরা রয়েছে। কোরআনের ১১৪টি সূরার আরবি ও বাংলা নাম নিচে
হাতে লিখেছেন পুরো "কোরআন শরীফ" বরিশালের হুমায়ুন ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়। আদিকাল থেকে এ প্রবাদ মানুষের মুখে-মুখে। কিন্তু সঠিকভাবে কাজ করার ইচ্ছা পো
যে ২টি কারণে ইসলামে মদকে হারাম করা হয়েছে। যারা মদপানে অভ্যস্ত তারা ৪০ বছর বয়সে ৬০ বছরের বৃদ্ধের মতো অকর্মণ্য হয়ে পড়ে এবং তাদের শরী
রমজানের ফজিলত ও গুরুত্ব এবং জাহান্নাম থেকে মুক্তি উপায়। কুরআনুল কারিম ও সহীহ হাদিসের আলোকে রোজার ফজিলত ও গুরুত্ব।রমজানের রোজা হচ্ছে ইবাদতের মাঝে ইসলামের পা
- ব্লগার মন্তব্য
- ফেইসবুক মন্তব্য
Post a Comment
Subscribe to:
Post Comments (Atom)