ডাউনলোড করে নিন CCleaner 5.02.5101 ( Latest Version ) + লাইসেন্স কি

ডাউনলোড করে নিন CCleaner 5.02.5101 ( Latest Version ) + লাইসেন্স কি



বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভাল আছেন।

পিসি অপটিমাইজ ও ক্লিন রাখার জন্য বেস্ট সফটওয়্যার হল প্রিফর্ম এর CCleaner! পিসি ইউজাররা কম-বেশি সবাই CCleaner সফটওয়্যার ইউস করে থাকেন। আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি CCleaner 5.02.5101 ( Latest Version ) + লাইসেন্স কি  । পিসিতে জমা হয় হাজারো অপ্রয়োজনীয় বা junk ফাইল, টেমপোরারি ইন্টারনেট ফাইল, অকেজো কুকি, অকেজো ও অব্যবহৃত রেজিস্ট্রি কীসহ আবর্জনা পরিষ্কার করতে অন্যতম দক্ষ এই সফটওয়্যার। CCleaner সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ভিজিট করুন।
নিয়মাবলিঃ
১মঃ- এখান থেকে CCleaner ডাউনলোড ও ইন্সটল করুন।
২য়ঃ- আপনার এন্টারনেট কানেকশান বন্ধ করুন। ( অত্যন্ত জরুরি )
৩য়ঃ- CCleaner ওপেন করুন।
৪র্থঃ- প্রথমে অপশনে যান। তারপর আবাউট। তারপর আপগ্রেড টু প্রো তে যান।
৫থঃ- আপনার নাম আর নিম্নে বর্ণিত যে কোন একটি লাইসেন্স কি দিন।
৬থঃ- এন্টার কী চাপুন এর আপনার কাজ শেষ।
Screenshots-



লাইসেন্স কি

CCleaner 5.02.5101 এর ডাউনলোড লিঙ্ক

ধন্যবাদ। আজ এখনেই শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।

ডাউনলোড করে নিন Bitdefender 2015 Total Security + লাইসেন্স কি |

ডাউনলোড করে নিন Bitdefender 2015 Total Security + লাইসেন্স কি |



বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে ভাল আছেন।

আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি বর্তমান বিশ্বের সেরা এন্টিভাইরাস Bitdefender 2015 Total Security + লাইসেন্স কি ।

Features

  • Best Security of 2014, PC MAG.

  • Imperceptible. Fastest System Speed. Confirmed by AV-TEST.

  • Easy to Use. Simple to Understand. Handle Security with a Single Click.

  • Store and Protect your Personal Photos and Videos. Secure Online Backup.

  • Recover your Device in case of Loss or Theft. Device Anti-Theft



Bitdefender Total Security 2015 এর ডাউনলোড লিঙ্ক

লাইসেন্স কি -   
27705MV
4DPLX0Q
DC5H4BM
6YLSYG0
IZRC4LS
PX5HQ7Z
TN0VRHV
I4WABZN
NFCEEUZ
M3U2GKA
4DPLX0Q
SMMMC3X
7ITZ4GL
30GA3B6
VAWRL2U
GU2K0ZY
7GN2WIC
RAMY3BD
0YMSN4I
RPJNHN0
DS7QSHZ
LUHE2FR
ICTLSTM

Bitdefender Total Security 2015 এর ডাউনলোড লিঙ্ক

এসকল কী থেকে যে কোন একটা ব্যবহার করলেই হবে। তবে এদের মধ্যে কয়েকটা এক্সপাইয়ার হয়ে যেতে পারে। চিন্তার কিছু নাই। একটা কাজ না করলে আরেকটা ব্যবহার করবেন।

ধন্যবাদ। আজ এখনেই শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।

Download করে নিন সর্বশেষ TeraCopy Pro 2.3 with serial key

 Download করে নিন সর্বশেষ TeraCopy Pro 2.3 with serial key
সবাইকে আমার শুভেচ্ছা।আশা করি সবাই ভালো আছেন।আজ আগের মতো আবার আমি সর্বশেষ একটি সফটওয়্যার নিয়ে এসেছি।

টেরা কপি  ফাইল  কপি এবং মুভ করানোর জন্য জনপ্রিয়।এই সফটওয়্যারটির বৈশিষ্ট গুলো হলঃ
1.Most attainable speed,Copy / Move / Cut files quicker.
2.Pause and resume control are available when file transfers.
3. Error recovery, And check the sent files whether any file is missing or not.
4.x64 bit Windows 8 support.

যেভাবে Install দিবেনঃ
 ১।Extract and install by winrar 5.01.7 .
২।Use one of the given key from Serial/ Licence KeyS. Press the ‘Menu’ button (top left corner),>>  select About, press the ‘Enter key’ button. And enter the licence Genuine Key. 
৩।copy crpe32.dill to installed folder in case serial key do not work. enjoy.
ডাওনলোড লিংকঃhttps://www.mediafire.com/?70aet2196o3ep3g
সবাইকে ধন্যবাদ।ভালো থাকবেন।

কিভাবে পেনড্রাইভে পার্টিশন দিবেন, গোপন রাখবেন ব্যাক্তিগত ডাটা। না দেখলে দারুন কিছু মিস। শেষ পর্ব |

কিভাবে পেনড্রাইভে পার্টিশন দিবেন, গোপন রাখবেন ব্যাক্তিগত ডাটা। না দেখলে দারুন কিছু মিস। শেষ পর্ব |
পোষ্টের শুরুতেই  সবাইকে জানাই পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা। এই বিশেষ দিনকে উদ্দেশ্য করেই স্বপ্নযাত্রা ব্লগের সম্মানিত পাঠকদের জন্যই আমি আমার বিশেষ একটা ট্রিকস সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিলাম। ( ছবি গুলো দেখতে অসুবিধা হলে ছবিতে ক্লিক করে বড় করে দেখুন। )

পেনড্রাইভ নাই এমন মানুষ বর্তমান সময়ে খুজে পাওয়া দুষ্কর। নিজের কম্পিউটার থাকুক আর নাই থাকুক বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায় সবারই একটি সুন্দর পেনড্রাইভ থাকে। আমার আজকের পোষ্ট, সেই পেনড্রাইভ এর একটি দারুন ট্রিক্স, আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
এটি একটি ধারাবাহিক পোষ্ট। যারা আমার এই পোষ্টের আগের লেখাটি পড়েন নাই  তারা নিচের লিংকে ক্লিক করে ফাইলটি ডাউনলোড ও পোষ্টটি পড়ুন:
লিংক: কিভাবে পেনড্রাইভে পার্টিশন দিবেন, গোপন রাখবেন ব্যাক্তিগত ডাটা। না দেখলে দারুন কিছু মিস..
এই পর্বে আমি দেখাবো কিভাবে আপনি পেনড্রাইভে পার্টিশন করবেন।
দেখুন আগের পর্বে দেখানো পদ্ধতিতে আমার কম্পিউটারে পেন ড্রাইভটি যাদুর মত হার্ডড্রাইভের সাথে Show করছে। ছবি দেখুন:
3
উপরের ছবির গোলচিন্হিত হল আমার পেনড্রাইভ। যা এখন হার্ডড্রাইভ হয়ে গেছে। এখন আমি একে পার্টিশন দিবো।

My computer এ রাইট ক্লিক করে ম্যানেজ এ ক্লিক করুন। এরপর বাম পাশের প্যানেল হতে Disk management এ ক্লিক করুন। নিচের ছবির মত আসবে:
4
ছবিতে দেখুন এখানেও হার্ড ড্রাইভের সাথেই আমার পেনড্রাইভ দেখাচ্ছে।
এখন পেনড্রাইভের উপর রাইট ক্লিক করুন এবং Delete partition… এ ক্লিক করুন। ছবি দেখুন:
5

এর পর একটি সতর্কতা মুলক বার্তা আসবে। Yes এ ক্লিক করুন। ব্যাস আপনার পেনড্রাইভ Unallocated হিসেবে রেডি, পার্টিশন দেবার জন্য।এর পর আবার পেনড্রাইভটা উপর রাইট ক্লিক করুন এবং New partition এ ক্লিক করুন। এর পর Next দিন। তারপর আবার Next দিন। এখন দেখবেন Partition size in MB এর ঘরে মাউজ পয়েন্টার ব্লিংক করতে থাকবে সেখানে আপনার পেনড্রাইভ এর প্রথম পার্টিশন কত সাইজের হবে তা মেগাবাইট হিসেব করে লিখুন। যেমন আমি লিখলাম 1024. নিচের ছবি দেখুন।
6
এরপর Next এ ক্লিক করুন।  আবার Next এ ক্লিক করুন। আবার Next এ ক্লিক করুন। এর পর  Finish এ ক্লিক করুন। ব্যাস আপনার পেনড্রাইভে একটি পার্টিশন তৈরী হয়ে গেল। এভাবে আরো পার্টিশন তৈরী করুন। মনে রাখবেন Unallocated এর মধ্যে রাইট ক্লিক করলে New partition অপশনটি পাবেন। আমি চারটা করেছি। এখন My computer এ দেখুন চারটা হার্ডড্রাইভ ( যা পেনড্রাইভ দিয়ে বানানো হয়েছে ) বেশি দেখাচ্ছে। আমার কম্পিউটারের ছবিটি দেখুন:
7
উপরের ছবির এই NEW VOLUME চারটাই আমার পেনড্রাইভের বানানো হার্ডডিস্ক। যাতে আপনি আপনার যাবতীয় ফাইল , ডাটা হার্ডডিস্কের মত সংরক্ষন করতে পারবেন। এখানে একটি কথা বলি , এই চারটা পার্টিশনের শুধুমাত্র প্রথম পার্টিশনটি আপনার এই পিসি বাদে সকল পিসিতে পেনড্রাইভ হিসেবে দেখাবে। তাই অন্য কেহ যদি আপনার পেনড্রাইভ নিয়েও যায় তাহলে সে পেনড্রাইভের বাকি পার্টিশন গুলো দেখবে না।
পোষ্ট এর লেখা আর বাড়াবো না। এখন জানিয়ে দেই কিভাবে আপনি আপনার পেনড্রাইভকে আগের অবস্থায় ফিরে পাবেন।
এর জন্য আপনি আগে দেখানো Disk management হতে পেন ড্রাইভ এর পার্টিশন গুলোকে এক এক করে Delete partition এ ক্লিক করে ডিলেট করে দিবেন। এবং সব শেষে পুরো পেনড্রাইভ যখন এক হয়ে যাবে তখন আবার রাইট ক্লিক করে new partition এ ক্লিক করে সাইজ যা আছে তাই রেখে ড্রাইভ তৈরী করলেই তা আপনার আগের পেনড্রাইভ এ পরিনত হবে। কিন্তু  আরেকটু কাজ বাকি আছে। তাহলো পেন ড্রাইভতো আগের মত করলেন কিন্তু পিসি টাকেও তো আগের মত করা লাগবে। তাই ক্লিক করুন My computer রাইট ক্লিক > manage > device manager > disk drives > double click on your pendrive
এখন আপনার পেনড্রাইভের পোপার্টিজ নামক একটা পর্দা আসবে।  সেখানের Drive ট্যাবে ক্লিক করুন। তারপর Uninstall এ ক্লিক করার পর Ok তে ক্লিক করুন। এখন পেনড্রাইভ খুলে আবার পিসিতে লাগান। আর কাজ শেষ করুন।
ব্যাস শেষ। আপনার পিসির My computer এ গিয়ে দেখুন পেনড্রাইভ তার নিজস্ব যায়গাতে দেখাচ্ছে।
এই পোষ্টের সকল ছবি আমি এক্সপি অপরেটিং সিস্টেম হতে নিয়েছি। যারা সেভেন ব্যাবহার করেন তারা একটু খেয়াল করলেই সব অপশনগুলো পাবেন।

কিভাবে পেনড্রাইভে পার্টিশন দিবেন, গোপন রাখবেন ব্যাক্তিগত ডাটা। না দেখলে দারুন কিছু মিস.. পর্ব : দুই

কিভাবে পেনড্রাইভে পার্টিশন দিবেন, গোপন রাখবেন ব্যাক্তিগত ডাটা। না দেখলে দারুন কিছু মিস.. পর্ব : দুই
পোষ্টের শুরুতেই  সবাইকে জানাই পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা। এই বিশেষ দিনকে উদ্দেশ্য করেই স্বপ্নযাত্রার সম্মানিত পাঠকদের জন্যই আমি আমার বিশেষ একটা ট্রিকস সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিলাম। (ছবি গুলো দেখতে অসুবিধা হলে ছবিতে ক্লিক করে বড় করে দেখুন। )

পেনড্রাইভ নাই এমন মানুষ বর্তমান সময়ে খুজে পাওয়া দুষ্কর। নিজের কম্পিউটার থাকুক আর নাই থাকুক বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায় সবারই একটি সুন্দর পেনড্রাইভ থাকে। আমার আজকের পোষ্ট, সেই পেনড্রাইভ এর একটি দারুন ট্রিক্স, আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
এটি একটি ধারাবাহিক পোষ্ট। যারা আমার এই পোষ্টের আগের লেখাটি পড়েন নাই এবং আমার দেয়া ফাইলটি ডাউনলোড করেন নি, তারা নিচের লিংকে ক্লিক করে ফাইলটি ডাউনলোড করুন:
লিংক: কিভাবে পেনড্রাইভে পার্টিশন দিবেন, গোপন রাখবেন ব্যাক্তিগত ডাটা। না দেখলে দারুন কিছু মিস পর্ব: এক
ওকে তাহলে ফাইলটি ডাউনলোড হলে এবং আগের পর্বে দেখানো কাজ গুলো করার পর শুরু করে দিন পরবর্তি কাজ গুলো:
ধাপ ১:
আপনার ইউ এস বি ড্রাইভকে কম্পিউটারের ইউ এস বি পোর্টে সংযুক্ত করুন। এখন  My computer এর উপর মাউসের রাইট ক্লিক করে Manage এ ক্লিক করুন। নিচের ছবিতে দেখুন :
NASIR-TIPS
তারপর বাম পাশের প্যানেল হতে device manager এ ক্লিক করুন। অত:পর এখন আপনি পিসিতে সংযুক্ত সকল হার্ডওয়্যার সমুহের লিষ্ট, ডান পাশের প্যানেলে দেখতে পারবেন। এখন ডানপাশের disk drives এ ডাবল ক্লিক করুন। সেখানে আপনি আপনার পেনড্রাইভকে দেখতে পারবেন। তাতে ডাবল ক্লিক করুন বা রাইট ক্লিক করে  properties এ ক্লিক করুন। ছবি দেখুন:
nasirs-tricks
ধাপ: ২:
এখন আপনি pendrive properties window টা দেখতে পারবেন। details ট্যাব এ ক্লিক করুন। এখন আপনি যদি এক্সপি অপারেটিং ব্যবহার করেন তাহলে  ড্রপ ডাউন মেনু হতে device instance  id তে ক্লিক করুন। দেখুন নিচের ছবিটি। এক্সপি অপারেটিং সিস্টেমে কেমন দেখায়:
nasir-spacial-tricks
আর যদি সেভেন ব্যবহার করেন তাহলে একই জায়গার device instance path এ ক্লিক করুন। এখন আপনি একটি string of characters   দেখতে পারবেন। তাতে রাইট ক্লিক করুন এবং copy তে ক্লিক করে কপি করুন এবং close এ ক্লিক  করে উইন্ড্রোটাকে বন্ধ করুন।  সেভেনের জন্য নিচের ছবি দেখুন:
nasir-spacial-tricks-7
ধাপ: ৩
এখন আপনি যে ফাইলটি ডাউনলোড করেছেন এবং আনজিপ করেছেন সেই ফোল্ডারটা খুলুন। এবং সেখানের nasir tricks.inf নামের যে ফাইল টি আছে তা যেকোন টেক্সট এডিটর যেমন: নোটপ্যাড বা ওয়ার্ডপ্যাড এর মাধ্যমে Open করুন।
নোট: আপনার অপারেটিং সিস্টেমের Folder option এর  view  তে যদি Hide extensions for known file types  এর বক্সে টিক চিন্হ দেয়া থাকে তাহলে আপনি আমার ফাইলটি যা ডাউনলোড করেছেন এবং আনজিপ করেছে তার নাম দেখবেন শুধুমাত্র nasir tricks নামে। অর্থাৎ ডট এর পরে যে inf কথাটা নাই। আর  ডট এর পরে inf কথাটা দেখবেন, যদি Hide extensions for known file types অপশনটা আনচেক করে রাখেন। যাই হোক এই নোট টুকু যারা নতুন ব্যবহারকারী আছেন তারা না বুঝলেও চলবে। চলুন যাই পরবর্তি ধাপে।
ধাপ: ৪
এখন আপনি ‘nasir tricks cut and paste here’ এই লাইনটা খুজে বের করুন । আপনার জন্য সহজ করে দিচ্ছি জাস্ট গুনে গুনে ২৬ নং লাইনে যান এবং সেখানেই কখাটা পাবেন। এখন এই ‘nasir tricks cut and paste here’ লাইনটা ইনভার্টেড কমা সহ মার্ক করুন এবং পেনড্রাইভ properties  এ যে স্ট্রিংটা কপি করেছেন তা পেষ্ট করুন, অর্থাৎ রিপ্লেস করুন। ফাইলটি Save করুন এবং টেক্সট এডিটরটি বন্ধ করুন। নিচের ছবি দুটি ভাল করে দেখুন:
new-tricks-89
next-tricks-1
ধাপ: ৫
এখন আবার ধাপ: ১ এর মত করে pendrive properties window টা চালু করুন।
এখন ধাপ: ২ এর দিকে তাকান। সেখানে আপনি Details ট্যাবে ক্লিক করেছিলেন। কিন্তু  এখন আপনি  Driver ট্যাবে ক্লিক করুন। এরপর Update Driver এ ক্লিক করুন। নিচের ছবি দেখুন:
easy-image
ধাপ: ৬
এখন একটি পর্দা এসে জানতে চাইবে যে, কিভাবে আপনি ড্রাইভারটি খুজে পেতে চান (Now it will ask you how do you want to search the driver) এখন এই পর্দাতে Browse my computer for driver software এ ক্লিক করুন। অত:পর পরবর্তি পর্দার let me pick from a list of drivers  এ ক্লিক করুন। কি অবস্থা ভাই পোষ্ট পড়তে পড়তে বিরক্ত লাগছে, তাহলে একটু রেষ্ট করে নিন।  নিচের ছবিতে দেখুন এক্সপি ব্যবহারকারীরা কিভাবে ধাপে ধাপে  দেখবেন:
new
new-1
ধাপ: ৭
পরবর্তি পর্দায় ‘Show compatible hardware’ বক্সটি আনচেক করে দিন এবং ‘Have disk’ বাটনে ক্লিক করুন।
new-2
এর পর Next এ ক্লিক করুন তাহলে নিচের ছবির মত পাবেন:
new-3
এখন ‘Browse’ এ ক্লিক করুন এবং একটু আগে যে .inf ফাইলটা টেক্সট এডিটর দিয়ে এডিট করে সেভ করেছেন তা দেখিয়ে দিন এবং Ok তে ক্লিক করুন। এরপর আগের পর্দাটার Next বাটনে ক্লিক করুন ( মানে Next এ ক্লিক করুন ) ।
ধাপ: ৮
এখন একটা update driver warning message   দেখাবে। ম্যাসেজটাকে Ignore করুন এবং Yes এ ক্লিক করুন। ছবি দেখুন:
new-4
এখন কম্পিউটার ড্রাইভার আপডেট ইন্সটলেশন শুরু করবে এর মধ্যে সে আর একটা  ওয়ার্নিং ম্যাসেজ দিবে যে driver is not verified or authentic .  এটিকেও Ignore করুন এবং install this driver software anyway এ ক্লিক করুন (সেভেনের ক্ষেত্রে)। কিছুক্ষনের মধ্যে ইন্সটলেশন সম্পন্ন হবার পরে আপনি একটি Success ম্যাসেজ দেখতে পারবেন। এর পর Finish এ ক্লিক করুন।
নোট: আমার দেয়া এই মডিফায়েড .inf/driver  ফাইলটি শুধু মাত্র আপনার পিসিতে লাগানো এই পেন ড্রাইভ টার জন্যই ব্যবহার করতে পারবেন কারন পেনড্রাইভের unique device path   এক এক পেনড্রাইভের এক এক রকম হয়।
ধাপ: ৯
দ্যাটস অল। এখন আপনার অপরেটিং সিস্টেম আপনার পিসিতে লাগানো পেনড্রাইভকে একটি হার্ডডিস্ক হিসেবে ডিটেক্ট করবে। তাই মাইকম্পিউটারের হার্ডডিস্ক যেখানে থাকে সেখানেই হার্ডডিক্সের পাশেই দেখবেন আপনার পেনড্রাইভটি দেখাচ্ছে। এখন  পিসিতে সাধারনত যেভাবে হার্ডডিস্ক পার্টিশন দেয়া হয় ঠিক সেভাবে আপনি  এই পেনড্রাইভকে পার্টিশন দেয়া শুরু করে দিন।
পার্টিশন কিভাবে করবেন তা অনেকেই জানেন। আর না জানলেও অসুবিধা নাই। নিচের লিংকে ক্লিক করে পেনড্রাইভ পার্টিশন দেখুন:
কিভাবে পেনড্রাইভে পার্টিশন দিবেন, গোপন রাখবেন ব্যাক্তিগত ডাটা। না দেখলে দারুন কিছু মিস। শেষ পর্ব
এখন পেনড্রাইভ এ কয়েকটি পার্টিশন  দেবার পর, আপনার গোপন ডাটা সমুহ প্রথম পার্টিশন বাদে বাকি পার্টিশন গুলোতে সেভ করুন।   এখন অন্য একটি কম্পিউটারে আপনার পেনড্রাইভ লাগিয়ে দেখুন। সেখানে আপনার পেনড্রাইভের শুধুমার্ত প্রখম পার্টিশন টি দেখা যাচ্ছে। তাই পেনড্রাইভের বাকি পার্টিশন কেহ দেখতে পারবে না। আর যেহেতু দেখতে পারবে না তাই আপনার পেনড্রাইভের বাকি পার্টিশন গুলোর ডাটা কেহ চুরি বা ভাইরাস আক্রান্ত হতে পারবে না। এমন কি যদি কেহ আপনার পেনড্রাইভ ফরমেটও দেয় তাও আপনার পেনড্রাইভের বাকি পার্টিশন দেখা যাবে না।
আর যখনই পেনড্রাইভ পার্টিশন দিবেন তখন যেহেতু প্রথম পার্টিশনটি অন্য সকল পিসিতে দেখাবে তাই পেন ড্রাইভ আপনার যত জিবিই হোক না কেন শুধু মাত্র আপনি প্রথম পার্টিশনটি যতটুক সাইজ দিয়েছিলেন শুধু মাত্র ততটুকুই সাইজ ই আপনার পেনড্রাইভ শো করবে। যা দেখিয়ে আপনার বন্ধুকে ভরকে দিতে পারেন।
শুধু মাত্র উপরের বিভিন্ন ধাপের কাজ গুলো যে পিসিতে করেছেন শুধুমাত্র সেই পিসি থেকেই পেনড্রাইভের সবগুলো পার্টিশন দেখা, পার্টিশন ফরমেট দেয়া, ভলিউম যুক্ত করা, ইত্যাদি ইত্যাদি হার্ডডিক্সে যেসকল কাজ করা যায় তাই সবই সম্ভব।
সবাই ভালো থাকবেন। সবাইকে আবারও শুভ নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবাদ।

কিভাবে পেনড্রাইভে পার্টিশন দিবেন, গোপন রাখবেন ব্যাক্তিগত ডাটা। না দেখলে দারুন কিছু মিস !

কিভাবে পেনড্রাইভে পার্টিশন দিবেন, গোপন রাখবেন ব্যাক্তিগত ডাটা। না দেখলে দারুন কিছু মিস !
পোষ্টের শুরুতেই  সবাইকে জানাই পহেলা বৈশাখের শুভেচ্ছা। এই বিশেষ দিনকে উদ্দেশ্য করেই  পাঠকদের জন্যই আমি আমার বিশেষ একটা ট্রিকস সবার জন্য উন্মুক্ত করে দিলাম।

পেনড্রাইভ নাই এমন মানুষ বর্তমান সময়ে খুজে পাওয়া দুষ্কর। নিজের কম্পিউটার থাকুক আর নাই থাকুক বিভিন্ন প্রয়োজনে প্রায় সবারই একটি সুন্দর পেনড্রাইভ থাকে। আমার আজকের পোষ্ট, সেই পেনড্রাইভ এর একটি দারুন ট্রিক্স, আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
bootable-pen-drive
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই। নিশ্চয়ই ভাল।
চলুন শুরুতেই এক নজরে জেনে নেই যে, আমার এই পোষ্টটি পড়ে আপনি কি কি জানতে পারবেন :

১. কিভাবে পেনড্রাইভে হার্ডড্রাইভের মত পার্টিশন দিবেন
২. কিভাবে পেনড্রাইভ এ আপনার ব্যাক্তিগত ডাটা নিরাপদ রাখবেন যাতে কেহ না দেখতে পারে, কপি পেষ্ট বা ডিলেট  না করতে পারে
৩. কিভাবে ভাইরাসওয়ালা পিসিতে নিশিন্তে পেনড্রাইভ প্রবেশ করবেন :)
৪. কিভাবে পেনড্রাইভের ধারন ক্ষমতা কমিয়ে দিয়ে বন্ধুকে বোকা বানাবেন
৫. ভাইরাসের হাত থেকে কিভাবে পেনড্রাইভের ডাটা রক্ষা করবেন
৬. কিভাবে পেনড্রাইভকে হার্ডডিষ্ক এর মত বানাবেন।

সাবধানতা: এই পোষ্টটি পড়ে যারা নিজেদের পেনড্রাইভকে পার্টিশন দিবেন তারা যদি একদম নতুন ব্যবহারকারী হন, তাহলে সাময়িক কিছু অসুবিধার সম্মুখিন হতে পারেন। তাই যদি আপনার কনফিডেন্ট থাকে তাহলেই পেন ড্রাইভকে পার্টিশন করা শুরু করে দিন। :) ……

তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক…

পোষ্টের শুরুতেই আমি বলে নিচ্ছি যে এটি কোন সহজ টিউটোরিয়াল নয় কারন সত্যিকার অর্থে পেনড্রাইভ পার্টিশন দেবার জন্য কোন সহজ পদ্ধতি নাই, যেহেতু কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম এটিকে রিমোভাল মিডিয়া (removable media) হিসেবে ডিটেক্ট করে। এই পেনড্রাইভকে পার্টিশন দেবার জন্য আমাদের দরকার হবে অপারেটিং সিস্টেমকে বোকা বানিয়ে বুঝানো, যে এটি ( পেনড্রাইভ ) একটি  হার্ডড্রাইভ।কারন হার্ডড্রাইভকে ইচ্ছেমত পার্টিশন দেয়া যায়।
এই জন্য আমাদের দরকার হবে  বানানো/Modified  এক সেট ড্রাইভার। আমি আবারো মনে করিয়ে দিই, এটি কিন্তু এ্যাডভান্স টিউটোরিয়াল  :)  ।
ওকে তাহলে চলুন অপারেটিং সিস্টেমকে বুঝাই যে আমার এই পেনড্রাইভ কোন সাধারন পেনড্রাইভ নয়, একটি একটি হার্ডড্রাইভ। এর ফলে আমার পেনড্রাইভকে আমি ইচ্ছেমত পার্টিশন দিতে পারবো। এখানে একটি সুবিধা আছে তাহলো সাধারন ভাবে পেনড্রাইভে বানানো এই পার্টিশন গুলোর শুধুমাত্র প্রথম পার্টিশনটি আপনি অন্য যেকোন পিসিতে দেখাবে ( Visible হবে )। কিন্তু বাকি পার্টিশন গুলো দেখাবে না। এটি দেখতে হলে আপনার নিজের পিসিতে পেনড্রাইভটি লাগিয়ে দেখতে হবে। এখন কাজটি করার আগে  পেনড্রাইভ হতে সকল ডাটা আপনার পিসিতে সরিয়ে নিন।


কাজটি করতে আপনার কি কি জিনিষ লাগবে:
১. একটি পেনড্রাইভ
২. ইউনিভার্সাল ইউএসবি ড্রাইভার যা আপনি নিচের Nasir hidden tricks এই লেখার মধ্যে  ক্লিক করলেই ডাউনলোড শুরু হবে। মাত্র ৭ কিলোবাইটের রার ফাইল এটি।
Nasir hidden tricks

ডাউনলোডকৃত ফাইল টি একটি জিপ ফাইল। তাই এটি ডেক্সটপের একটি ফোল্ডারের মধ্যে রেখে আনজিপ করুন। এবং আপনার পেনড্রাইভের সকল ডাটা অন্যকোথাও সরিয়ে রাখুন কারন পেনড্রাইভ ফরমেট দিতে হতে পারে। এখন সকল কার্যক্রম প্রস্তুত তো চলুন শুরু করি সেই পেনড্রাইভ পার্টিশনের পদ্ধতি।

Opera mini delete হয়ে গেলে ফাইল ফিরে পাওয়ার উপায় জেনে নিন।

Opera mini delete হয়ে গেলে ফাইল ফিরে পাওয়ার উপায় জেনে নিন।
অপেরা মিনি Delete কিংবা Mobile হারিয়ে গেলেও আপনার সেভ করা পেজ এবং Adress আবার ফিরে পাবেন। আমরা যারা নেট ব্যবহার করি তাদের কাছে অপেরা একটি প্রয়োজনীয় ব্রাউজার , পেজ কিংবা Adress অনেক সময় আমরা অপেরা তে সেভ করে রাখি।
opera

তাই আমরা বিপাকে পড়ে যাই যখন Opera টা Mobile থেকে Delete হয়ে যায়। তাই যাতে আমাদের Opera Delete কিংবা Mobile হারিয়ে গেলেও আমাদের সেভ করা পেজ এবং  Adress আবার যেন ফিরে পাই।
আর কথা বাড়িয়ে লাভ নেই এখন কাজের কথাই আসি, আপনি যে Opera টা ব্যবহার করেন তার নিচে লেখা আছে দেখুন SYNCHONIZE OPERA ওখানে গিয়ে একটা  ACCOUNT খুলুন। তার পর ঐ অপেরাটা যদি Delete হয়ে যায় নতুন একটা Opera Download করেন।
তারপর ঐ অপেরার SYNCHONIZE-এ গিয়ে  Delete হয়ে যাওয়া অপেরার ACCOUNT দিয়ে লগইন  করেন। এবার লক্ষ্য করে দেখুন আপনার হারিয়ে যাওয়া অপেরার  সব কিছু আবার ফিরে এসেছে ।

হ্যাকিং ট্রিকস: জেনে নিন কিভাবে লুকানো পাসওয়ার্ড বের করবেন |

হ্যাকিং ট্রিকস: জেনে নিন কিভাবে লুকানো পাসওয়ার্ড বের করবেন |

হ্যাকিং ট্রিকস: জেনে নিন কিভাবে লুকানো পাসওয়ার্ড বের করবেন

index

বি:দ্র: এটি একটি ছবি সম্বলিত টিউটোরিয়াল। ছবিতে লেখা সমূহ দেখতে অসুবিধা হলে, ছবিতে ক্লিক করে, বড় করে ভাল করে দেখুন।

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই। নিশ্চয়ই ভাল। অনেক দিন ধরে কোন পোষ্ট করার সময় পাচ্ছি না। তাই আপনাদের সাথে দেখা সাক্ষাতও হচ্ছে না। গত কয়েকদিন ধরেই পাসওয়ার্ড নিয়ে অনেকেই আমার ফেসবুক আইডিতে ম্যাসেজ পাঠিয়েছিলেন। মূলত আমার ফেসবুক শুভাকাঙ্খিদের জন্যই আজকের এই দারুন পোষ্টটি উপহার দিলাম।


আপনি নিশ্চয়ই লক্ষ্য করে থাকবেন যে, যেকোন সাইটের অ্যাকাউন্টে লগিন করতে গেলে পাসওয়ার্ড লেখার ঘরে পাসওয়ার্ড লিখলে তা সাধারনত গোল কালো চিহ্নের মাধ্যমে লুকানো থাকে।

Hidden Password

এতে পাসওয়ার্ড টাইপিং এর সময় পাসওয়ার্ড টেক্সট আকারে দেখা যায়না। সাধারনত সব সাইটের পাসওয়ার্ড লেখার ফিচারই এটি। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো এই লুকানো পাসওয়ার্ড কিভাবে টেক্সটে কনভার্ট করে দেখা যায় সেই পাসওয়ার্ডটিতে কি লেখা আছে। যাদের এইচটিএমএল সম্পর্কে কিছু ধারনা আছে তাদের এটি শেখানোর কিছু নেই। যারা একদম নতুন শুধুমাত্র তারাই এটি দেখুন।

ছোট একটি এইচটিএমএল ট্যাগ পরিবর্তন করে দিয়েই বের করা সম্ভব এই লুকায়িত পাসওয়ার্ড। আপনি হয়তো ভাবতে পারেন নিজের দেয়া পাসওয়ার্ড নিজে দেখে কি লাভ????? লাভ আছে। কারন এটি এক প্রকার হ্যাকিং। হয়তো এখন আপনার কাজে না লাগলেও ভবিষ্যতে যেকোন সময় কাজে লাগবেই লাগবে। তাই চলুন কথা না বাড়িয়ে হ্যাকিংটা শিখে নেই।


  • ব্রাউজারে কাঙ্ক্ষিত লুকায়িত পাসওয়ার্ড -এর উপর মাউসের কার্সর রেখে রাইট ক্লিক করুন এবং তারপর Inspect Element ক্লিক করুন।

nasir

  • নিচে একটি ঘর আসবে। সেখানে যে কোডগুলো আসবে তাতে আপনি type=”password” এইচটিএমএল ট্যাগটি মার্ক করা অবস্থায় দেখতে পারবেন।’


  • এবার শুধু type=”password” ট্যাগটির বদলে type=”text” দিয়ে বাহিরে যেকোন ফাঁকা স্থানে মাউসের একটি সিঙ্গেল ক্লিক করলেই দেখবেন লুকায়িত পাসওয়ার্ডে কি লেখা ছিল তা দেখা যাচ্ছে। অর্থাৎ password লেখাটা চেন্জ করে সেখানে text লিখে বাহিরে খালি স্থানে ক্লিক করুন। ছবিতে দেখুন। ছবির মত করতে হবে।

 

nasir 1

যারা HTML আগেই কিছু কিছু জানেন তাদের কাছে এটি পুরোনো ট্রিকস। তবে আমি বিশ্বাস করি নতুনদের জন্য এটি অনেক আগ্রহ উদ্দীপক । তাই নয় কি??? পোষ্টটি পড়ে আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই এই পোষ্টটি আপনার ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার করবেন। আপনার মত আরো অনেকেই বিষয়টি শিখতে পারবে। আগ্রহ হবে এইচ টি এম এল শিখার। আর এভাবেই আমাদের দেশেও তৈরী হবে ভাল মানের ওয়েব ডিজাইনার। আর এই ওয়েব ডিজাইনার এর প্রথম হাতে খড়ি যদি আমি হতে পারি, তাহলে সেটি আমার জন্য হবে অনেক বড় পাওয়া। অনেক বড় আনন্দের।  ধন্যবাদ।

কষ্ট করে আমার লেখাটা পড়ার জন্য ……

অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ১০টি টিপস |

অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ১০টি টিপস |
অ্যান্ড্রয়েড ফোন এর নিরাপত্তার জন্য ১০টি টিপস অনুসরণ করুন। 

১. স্ক্রিন লক ব্যবহার করুন
 o65
প্রতিটি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের মূল নিরাপত্তা ব্যবস্থা হল স্ক্রিন লক। পাসওয়ার্ড বা পিন কোড ব্যবহার করে আপনি স্ক্রিন লকের মাধ্যমে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনটিকে পুরোপুরি নিরাপদ রাখতে পারেন।

২. ডাটা এনক্রাইপ্ট করে রাখুন
data

অ্যান্ড্রয়েড ফোনে আপনার সব তথ্য এনক্রাইপ্ট বা সংকেতে রুপান্তরিত করে রাখার সুযোগ রয়েছে। এরপর তা পাসওয়ার্ড বা পিনকোড দিয়ে বন্ধ করে রাখারও সুযোগও রয়েছে।
ফলে ফোনটি যদি অন্য কারো হাতে গিয়েও পড়ে তবুও আপনার ডাটা চুরি হওয়ার সম্ভাবনা রহিত থাকবে। তবে এতে আপনার অ্যান্ড্রয়েডের প্রসেসরের গতি কিছুটা কমে আসবে।


৩. কর্মক্ষেত্রে ব্যবহারের ক্ষেত্রে অন্যদের ব্লক করে রাখুন
আপনি যদি আপনার ব্যাক্তিগত অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটি কর্মক্ষেত্রে ব্যবহার করতে চান তাহলে কর্মক্ষেত্রের আইটি টিমের অন্য সদস্যদের প্রবেশাধিকার ব্লক করে রাখুন।

৪. গুগল অ্যান্ড্রেয়েড ডিভাইস ম্যানেজার সক্রিয় রাখুন
 device

এতে চুরি বা হারিয়ে গেলেও আপনি গুগল ম্যাপস ব্যবহার করে আপনার ডিভাইসটির অবস্থান চিহ্নিত করতে পারবেন। এছাড়া আপনি ডিভাইসটি থেকে সব গোপনীয় তথ্যও মুছে ফেলতে পারবেন। এমনকি আপনি আপনার ডিভাইসটির সিকিউরিটি লকও অন করে তথ্য চুরি ঠেকাতে পারবেন।


৫. এসডি কার্ডে সংবেদনশীল তথ্য সংরক্ষণ না করা
 MicroSD_card_2GB_focus-stacked

বহিরাগত ডাটাবেজে আপনার কোনো গুরুত্বপূর্ন বা সংবেদনশীল তথ্য সংরক্ষণ করবেন না। এ ধরণের তথ্যগুলো সবসময় আভ্যন্তরীন ডাটাবেজে সংরক্ষণ করুন।

৬. অচেনা সূত্র থেকে অ্যাপস ইনস্টল না করা
 play

গুগল পেস্ন স্টোরই এখনো সবচেয়ে বিশ্বাসযোগ্য স্থান যেখান থেকে আপনি অ্যাপস ডাউনলোড ও ইনস্টল করতে পারেন। অবিশ্বাসযোগ্য সাইট থেকে অ্যাপস ডাউনলোড বা ইনস্টল করলে স্পাইওয়্যার ও ম্যালওয়্যার ঢুকে পড়তে পারে।


৭. অ্যাপস এর জন্য লক ইনস্টল করুন
গ্যালারি বা ম্যাসেজিং ডাটার প্রতিরক্ষায় আপনি অতিরিক্ত প্রতিরক্ষা সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন। প্রতিটি অ্যাপ আপনি পাসওয়ার্ড ও পিন কোড ব্যবহার করে সংরক্ষিত করতে পারবেন।


৮. ফোন রুট করবেন না
 root

রুটিং করে আপনি আপনার ডিভাইসে কাস্টম অ্যান্ড্রয়েড আরওএম এবং আরো কিছু অতুলনীয় অ্যাপস ইনস্টল করতে পারবেন। কিন্তু এতে আপনার ডিভাইসের ফাইল সিস্টেমের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নষ্ট হয়ে পড়বে। এমনকি আপনার ফোনের ওয়ারেন্টিও নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

৯. আপনার ডিভাইসের সফটওয়্যারগুলো আপ টু ডেট রাখুন


বেশ কয়েকটি সিকিউরিটি প্যাচসহ গুগল প্রায়ই সফটওয়্যার আপডেট রিলিজ করে থাকে। ডিভাইস সেটিংস ব্যবহার করে আপনি সফটওয়্যার আপডেট সম্পর্কে খোঁজ-খবর রাখতে পারেন।


১০. ব্রাউজিংয়ের পর সাইন আউট করুন
  signout_logo

ওয়েবসাইট ব্রাউজিং করার পর ঠিকঠাক মতো ক্রোম থেকে সাইন আউট করুন। অথবা ডিভাইস বা পিসি শেয়ারে ইনকগনিটো অর্থাৎ ছদ্মবেশী মুড ব্যবহার করুন।

SuperCleaner দিয়ে কম্পিউটারের অবাঞ্চিত ফাইল দূর করুন নিমিষেই ।

SuperCleaner দিয়ে কম্পিউটারের অবাঞ্চিত ফাইল দূর করুন নিমিষেই ।
কম্পিউটারে কাজ করতে করতে আমরা অনেক অবাঞ্চিত ফাইল জমা করে ফেলি যা হার্ড ডিস্কের জায়গা কমিয়ে দেয়। এর থেকে পরিত্রান পাবার জন্য বিভিন্ন ইউটিলাইটিস ব্যবহার করি। আজ তেমনি এক সফটের সাথে আপনাদের পরিচয় করিয়ে দিবো, যা দিয়ে আপনি আপনার কম্পিউটারে অবাঞ্চিত ফাইল, ইন্টারনেট ব্যবহার করার ফলে বিভিন্ন কুকিজ ও  unneeded  ফাইল যা কম্পিউটারে জমা হয়ে হার্ড ডিস্কের জায়গা দখল করে রাখে তা নিমিষে খুজে নিয়ে পরিস্কার করে কম্পিউটারকে করবে গতিময়। আর এই জন্য আপনাকে যা করতে হবে প্রথমে এখান থেকে SuperCleaner কে ডাউনলোড করে নিন। মাত্র 443 KB ডাউনলোড করা হয়ে গেলে রার ফাইলকে এক্সট্রাক্ট করুন। এক্সট্রাক্ট করার সময় পাস ওয়ার্ড দিন zakir@ এরপর পিসিতে ইন্সটল দিন। ইন্সটল শেষে ডেস্কটপ আইকন থেকে ডাবল ক্লিক করে SuperCleaner কে ওপেন করে নিয়ে ডাউনলোড করা ফাইলে পাওয়া সিরিয়াল কি দিয়ে একে ফুল ভার্সন করে নিন। ব্যাস কাজ শেষ। এবার আপনি স্ক্যান করে ময়লা পরিস্কার এর কাজটি করে নিতে পারেন। নিচের চিত্রের মত—-
  su1   
এইটি Windows 7, Vista, XP, 2003, NT, Millenium Edition, 98  এই সকল অপারেটিং সিস্টেমে চলার উপযোগী। তাহলে দেখে নিন এক নজরে এর ফিচারগুলি————-   · Safe to use SuperCleaner performs several safety checks to ensure that your important files (Word, Notepad, etc.) aren’t harmed · Protect your Internet privacy Erase temporary internet files, history files, cookies, and index.dat files! Supports the following browsers: Firefox, Internet Explorer, AOL, Opera, Mozilla, Netscape Navigator · Guard yourself from undelete programs Use the file wipe option to make it impossible for your files to be recovered by someone using undelete software! · Keep your hard drives clean Scan your entire computer for unneeded and obsolete files, and make your Windows run faster and smoother! · Clean your Internet Favorites menu Find and remove websites from your Favorites list that are no longer working · Keep your Start menu clean Find and remove dead links from your Start menu · Automatic cleaning SuperCleaner can automatically perform many cleaning functions when your computer starts up, such as: erasing your Internet browsing history; emptying the Windows temporary directory; emptying the Recycle Bin; and much more!  

তাহলে বন্ধুরা আজ এই পর্যন্ত। সবাই ভাল ও সুস্থ্য থাকুন কামনা করছি। 

৭টি দারুণ কাজে ব্যবহার করুন পুরনো মোবাইল ফোন !

 ৭টি দারুণ কাজে ব্যবহার করুন পুরনো মোবাইল ফোন !

অনেকের কাছেই পুরনো মোবাইল ফোন জমা হচ্ছে। এসব ফোন বিক্রি করলেও তেমন দাম পাওয়া যায় না। আবার কোনো কাজেও লাগে না। আপনার কাছে যদি এমন কোনো মোবাইল ফোন থাকে তাহলে আজই তা ৭টি কাজে লাগান। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
১. সিসি ক্যামেরা
এ জন্য প্রথমেই প্রয়োজন একটি ফোন প্রয়োজন। এর সবকিছু নষ্ট থাকলেও ক্যামেরাটি ভালো থাকতে হবে। বাড়ির বাইরে যে স্থান দেখতে চান, তার দিকে তাক করে রাখুন মোবাইলের ক্যামেরাটি। ব্যস, হয়ে গেছে সিকিউরিটি ক্যামেরা।
এ ছাড়া যারা অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করেন, তারা 'সেলিয়েন্ আই' নামের অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন। দারুণ কাজের অ্যাপ। এটি আপনার ক্যামেরার ফ্রেমে যেকোনো নড়াচড়া ধরবে এবং মেসেজ করে তা পাঠিয়ে দেবে। এর সঙ্গে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে হাতে থাকা ফোনটিতে সহজে মেসেজ দেখতে পারবেন। নতুন বা পুরনো আইফোন দিয়ে আরো বেশি সুবিধা পেতে পারেন। 'সেলিয়েন্ট আই'-এর মতোই অ্যাপ রয়েছে আইফোনে। ক্যামেরায় নড়াচড়া ধরা পড়লে তা রেকর্ড করবে অ্যাপটি।
২. ডিজিটাল ফটোফ্রেম
পরিবারের প্রিয়জনদের বিভিন্ন ছবি কিংবা নিজের ছবি ফটোফ্রেমে রাখতে অনেকেই পছন্দ করেন। প্রযুক্তির এই যুগে বাজারে আছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম। যদি আপনার কাছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম না থাকে, তাহলে আপনার পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করতে পারেন ডিজিটাল ফটোফ্রেম হিসেবে। অ্যাপ্লিকেশন 'ডেফ্রেম' ব্যবহার করে তৈরি করা যাবে এই ফটোফ্রেম। নির্দিষ্ট সময় পর পর ছবি পরিবর্তনও হবে। চাইলে সুন্দর কেসিং ব্যবহার করে টেবিল কিংবা বিছানার পাশে রাখা যেতে পারে ডিভাইসটি। এ ক্ষেত্রে স্মার্টফোনটি ফ্যাবলেট (যেসব স্মার্টফোনের পর্দা ৫.০১ থেকে ৬.৯ ইঞ্চি হয়) হলে ভালো হয়।
৩. কম্পিউটারের রিমোট
টেলিভিশনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয় রিমোট। কম্পিউটারের জন্য সাধারণত তেমন আলাদা কোনো রিমোট ব্যবহারের প্রচলন নেই। তাই বলে কি থেমে থাকবে দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের মজা? স্মার্টফোনে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় কম্পিউটার। এর জন্য রয়েছে 'কম্পিউটারের রিমোট' কিংবা 'ডেস্কটপ রিমোট' নামে বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপগুলো ইনস্টল করে খুব সহজে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কম্পিউটার।
৪. মিডিয়া প্লেয়ার
সংগীতপ্রেমীরা গান শুনতে পছন্দ করেন। কিন্তু স্মার্টফোনগুলোতে বেশি গান শুনলে চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ফোনকল মিস হতে পারে। গান শোনার জন্য আদর্শ ডিভাইস হলো এমপিথ্রি প্লেয়ার। পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করা যেতে পারে এমপিথ্রি প্লেয়ার হিসেবেও। এ জন্য মেমোরি বাড়িয়ে নিতে হবে। ভালো মানের একটি হেডফোন কিংবা জ্যাক কিনে পুরনো স্মার্টফোনটি পরিণত করুন মিডিয়া প্লেয়ারে।
৫. ই-বুক রিডার
বইপ্রেমীরা পুরনো স্মার্টফোনটি ই-বুক রিডার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। ই-বুক বিভিন্ন ফরম্যাটে পড়ার জন্য রয়েছে অ্যাপ্লিকেশন। সেসব অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে খুব সহজে ই-বুক রিডারের মতো পড়া যাবে যেকোনো বই। অ্যামাজন, ই-বুক রিডার, ই-জেড রিডার, মুন রিডারসহ নানা অ্যাপ রয়েছে প্লেস্টোরগুলোতে।
৬. অ্যালার্ম ঘড়ি
অ্যালার্ম ঘড়ি হিসেবে যেকোনো মোবাইল ফোনেই কিছু ফিচার থাকে। এ ফিচারগুলো ব্যবহার করে অ্যালার্ম ও সময় দেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
৭. শিশুর খেলনা
শিশুরা খেলার জন্য ডিজিটাল ডিভাইস খুবই পছন্দ করে। এগুলোতে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষামূলক অ্যাপ ইনস্টল করে তাদের খেলার জন্য রাখা যেতে পারে।
টেলিভিশনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয় রিমোট। কম্পিউটারের জন্য সাধারণত তেমন আলাদা কোনো রিমোট ব্যবহারের প্রচলন নেই। তাই বলে কি থেমে থাকবে দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের মজা? স্মার্টফোনে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় কম্পিউটার। এর জন্য রয়েছে 'কম্পিউটারের রিমোট' কিংবা 'ডেস্কটপ রিমোট' নামে বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপগুলো ইনস্টল করে খুব সহজে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কম্পিউটার।
৪. মিডিয়া প্লেয়ার
সংগীতপ্রেমীরা গান শুনতে পছন্দ করেন। কিন্তু স্মার্টফোনগুলোতে বেশি গান শুনলে চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ফোনকল মিস হতে পারে। গান শোনার জন্য আদর্শ ডিভাইস হলো এমপিথ্রি প্লেয়ার। পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করা যেতে পারে এমপিথ্রি প্লেয়ার হিসেবেও। এ জন্য মেমোরি বাড়িয়ে নিতে হবে। ভালো মানের একটি হেডফোন কিংবা জ্যাক কিনে পুরনো স্মার্টফোনটি পরিণত করুন মিডিয়া প্লেয়ারে।
৫. ই-বুক রিডার
বইপ্রেমীরা পুরনো স্মার্টফোনটি ই-বুক রিডার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। ই-বুক বিভিন্ন ফরম্যাটে পড়ার জন্য রয়েছে অ্যাপ্লিকেশন। সেসব অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে খুব সহজে ই-বুক রিডারের মতো পড়া যাবে যেকোনো বই। অ্যামাজন, ই-বুক রিডার, ই-জেড রিডার, মুন রিডারসহ নানা অ্যাপ রয়েছে প্লেস্টোরগুলোতে।
৬. অ্যালার্ম ঘড়ি
অ্যালার্ম ঘড়ি হিসেবে যেকোনো মোবাইল ফোনেই কিছু ফিচার থাকে। এ ফিচারগুলো ব্যবহার করে অ্যালার্ম ও সময় দেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
৭. শিশুর খেলনা
শিশুরা খেলার জন্য ডিজিটাল ডিভাইস খুবই পছন্দ করে। এগুলোতে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষামূলক অ্যাপ ইনস্টল করে তাদের খেলার জন্য রাখা যেতে পারে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2015/02/15/188173#sthash.EloNYKtB.dpuf
অনেকের কাছেই পুরনো মোবাইল ফোন জমা হচ্ছে। এসব ফোন বিক্রি করলেও তেমন দাম পাওয়া যায় না। আবার কোনো কাজেও লাগে না। আপনার কাছে যদি এমন কোনো মোবাইল ফোন থাকে তাহলে আজই তা ৭টি কাজে লাগান। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
১. সিসি ক্যামেরা
এ জন্য প্রথমেই প্রয়োজন একটি ফোন প্রয়োজন। এর সবকিছু নষ্ট থাকলেও ক্যামেরাটি ভালো থাকতে হবে। বাড়ির বাইরে যে স্থান দেখতে চান, তার দিকে তাক করে রাখুন মোবাইলের ক্যামেরাটি। ব্যস, হয়ে গেছে সিকিউরিটি ক্যামেরা।
এ ছাড়া যারা অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করেন, তারা 'সেলিয়েন্ আই' নামের অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন। দারুণ কাজের অ্যাপ। এটি আপনার ক্যামেরার ফ্রেমে যেকোনো নড়াচড়া ধরবে এবং মেসেজ করে তা পাঠিয়ে দেবে। এর সঙ্গে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে হাতে থাকা ফোনটিতে সহজে মেসেজ দেখতে পারবেন। নতুন বা পুরনো আইফোন দিয়ে আরো বেশি সুবিধা পেতে পারেন। 'সেলিয়েন্ট আই'-এর মতোই অ্যাপ রয়েছে আইফোনে। ক্যামেরায় নড়াচড়া ধরা পড়লে তা রেকর্ড করবে অ্যাপটি।
২. ডিজিটাল ফটোফ্রেম
পরিবারের প্রিয়জনদের বিভিন্ন ছবি কিংবা নিজের ছবি ফটোফ্রেমে রাখতে অনেকেই পছন্দ করেন। প্রযুক্তির এই যুগে বাজারে আছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম। যদি আপনার কাছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম না থাকে, তাহলে আপনার পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করতে পারেন ডিজিটাল ফটোফ্রেম হিসেবে। অ্যাপ্লিকেশন 'ডেফ্রেম' ব্যবহার করে তৈরি করা যাবে এই ফটোফ্রেম। নির্দিষ্ট সময় পর পর ছবি পরিবর্তনও হবে। চাইলে সুন্দর কেসিং ব্যবহার করে টেবিল কিংবা বিছানার পাশে রাখা যেতে পারে ডিভাইসটি। এ ক্ষেত্রে স্মার্টফোনটি ফ্যাবলেট (যেসব স্মার্টফোনের পর্দা ৫.০১ থেকে ৬.৯ ইঞ্চি হয়) হলে ভালো হয়।
৩. কম্পিউটারের রিমোট
টেলিভিশনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয় রিমোট। কম্পিউটারের জন্য সাধারণত তেমন আলাদা কোনো রিমোট ব্যবহারের প্রচলন নেই। তাই বলে কি থেমে থাকবে দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের মজা? স্মার্টফোনে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় কম্পিউটার। এর জন্য রয়েছে 'কম্পিউটারের রিমোট' কিংবা 'ডেস্কটপ রিমোট' নামে বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপগুলো ইনস্টল করে খুব সহজে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কম্পিউটার।
৪. মিডিয়া প্লেয়ার
সংগীতপ্রেমীরা গান শুনতে পছন্দ করেন। কিন্তু স্মার্টফোনগুলোতে বেশি গান শুনলে চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ফোনকল মিস হতে পারে। গান শোনার জন্য আদর্শ ডিভাইস হলো এমপিথ্রি প্লেয়ার। পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করা যেতে পারে এমপিথ্রি প্লেয়ার হিসেবেও। এ জন্য মেমোরি বাড়িয়ে নিতে হবে। ভালো মানের একটি হেডফোন কিংবা জ্যাক কিনে পুরনো স্মার্টফোনটি পরিণত করুন মিডিয়া প্লেয়ারে।
৫. ই-বুক রিডার
বইপ্রেমীরা পুরনো স্মার্টফোনটি ই-বুক রিডার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। ই-বুক বিভিন্ন ফরম্যাটে পড়ার জন্য রয়েছে অ্যাপ্লিকেশন। সেসব অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে খুব সহজে ই-বুক রিডারের মতো পড়া যাবে যেকোনো বই। অ্যামাজন, ই-বুক রিডার, ই-জেড রিডার, মুন রিডারসহ নানা অ্যাপ রয়েছে প্লেস্টোরগুলোতে।
৬. অ্যালার্ম ঘড়ি
অ্যালার্ম ঘড়ি হিসেবে যেকোনো মোবাইল ফোনেই কিছু ফিচার থাকে। এ ফিচারগুলো ব্যবহার করে অ্যালার্ম ও সময় দেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
৭. শিশুর খেলনা
শিশুরা খেলার জন্য ডিজিটাল ডিভাইস খুবই পছন্দ করে। এগুলোতে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষামূলক অ্যাপ ইনস্টল করে তাদের খেলার জন্য রাখা যেতে পারে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2015/02/15/188173#sthash.alCBMrTL.dpuf
অনেকের কাছেই পুরনো মোবাইল ফোন জমা হচ্ছে। এসব ফোন বিক্রি করলেও তেমন দাম পাওয়া যায় না। আবার কোনো কাজেও লাগে না। আপনার কাছে যদি এমন কোনো মোবাইল ফোন থাকে তাহলে আজই তা ৭টি কাজে লাগান। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
১. সিসি ক্যামেরা
এ জন্য প্রথমেই প্রয়োজন একটি ফোন প্রয়োজন। এর সবকিছু নষ্ট থাকলেও ক্যামেরাটি ভালো থাকতে হবে। বাড়ির বাইরে যে স্থান দেখতে চান, তার দিকে তাক করে রাখুন মোবাইলের ক্যামেরাটি। ব্যস, হয়ে গেছে সিকিউরিটি ক্যামেরা।
এ ছাড়া যারা অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করেন, তারা 'সেলিয়েন্ আই' নামের অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন। দারুণ কাজের অ্যাপ। এটি আপনার ক্যামেরার ফ্রেমে যেকোনো নড়াচড়া ধরবে এবং মেসেজ করে তা পাঠিয়ে দেবে। এর সঙ্গে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে হাতে থাকা ফোনটিতে সহজে মেসেজ দেখতে পারবেন। নতুন বা পুরনো আইফোন দিয়ে আরো বেশি সুবিধা পেতে পারেন। 'সেলিয়েন্ট আই'-এর মতোই অ্যাপ রয়েছে আইফোনে। ক্যামেরায় নড়াচড়া ধরা পড়লে তা রেকর্ড করবে অ্যাপটি।
২. ডিজিটাল ফটোফ্রেম
পরিবারের প্রিয়জনদের বিভিন্ন ছবি কিংবা নিজের ছবি ফটোফ্রেমে রাখতে অনেকেই পছন্দ করেন। প্রযুক্তির এই যুগে বাজারে আছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম। যদি আপনার কাছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম না থাকে, তাহলে আপনার পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করতে পারেন ডিজিটাল ফটোফ্রেম হিসেবে। অ্যাপ্লিকেশন 'ডেফ্রেম' ব্যবহার করে তৈরি করা যাবে এই ফটোফ্রেম। নির্দিষ্ট সময় পর পর ছবি পরিবর্তনও হবে। চাইলে সুন্দর কেসিং ব্যবহার করে টেবিল কিংবা বিছানার পাশে রাখা যেতে পারে ডিভাইসটি। এ ক্ষেত্রে স্মার্টফোনটি ফ্যাবলেট (যেসব স্মার্টফোনের পর্দা ৫.০১ থেকে ৬.৯ ইঞ্চি হয়) হলে ভালো হয়।
৩. কম্পিউটারের রিমোট
টেলিভিশনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয় রিমোট। কম্পিউটারের জন্য সাধারণত তেমন আলাদা কোনো রিমোট ব্যবহারের প্রচলন নেই। তাই বলে কি থেমে থাকবে দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের মজা? স্মার্টফোনে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় কম্পিউটার। এর জন্য রয়েছে 'কম্পিউটারের রিমোট' কিংবা 'ডেস্কটপ রিমোট' নামে বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপগুলো ইনস্টল করে খুব সহজে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কম্পিউটার।
৪. মিডিয়া প্লেয়ার
সংগীতপ্রেমীরা গান শুনতে পছন্দ করেন। কিন্তু স্মার্টফোনগুলোতে বেশি গান শুনলে চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ফোনকল মিস হতে পারে। গান শোনার জন্য আদর্শ ডিভাইস হলো এমপিথ্রি প্লেয়ার। পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করা যেতে পারে এমপিথ্রি প্লেয়ার হিসেবেও। এ জন্য মেমোরি বাড়িয়ে নিতে হবে। ভালো মানের একটি হেডফোন কিংবা জ্যাক কিনে পুরনো স্মার্টফোনটি পরিণত করুন মিডিয়া প্লেয়ারে।
৫. ই-বুক রিডার
বইপ্রেমীরা পুরনো স্মার্টফোনটি ই-বুক রিডার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। ই-বুক বিভিন্ন ফরম্যাটে পড়ার জন্য রয়েছে অ্যাপ্লিকেশন। সেসব অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে খুব সহজে ই-বুক রিডারের মতো পড়া যাবে যেকোনো বই। অ্যামাজন, ই-বুক রিডার, ই-জেড রিডার, মুন রিডারসহ নানা অ্যাপ রয়েছে প্লেস্টোরগুলোতে।
৬. অ্যালার্ম ঘড়ি
অ্যালার্ম ঘড়ি হিসেবে যেকোনো মোবাইল ফোনেই কিছু ফিচার থাকে। এ ফিচারগুলো ব্যবহার করে অ্যালার্ম ও সময় দেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
৭. শিশুর খেলনা
শিশুরা খেলার জন্য ডিজিটাল ডিভাইস খুবই পছন্দ করে। এগুলোতে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষামূলক অ্যাপ ইনস্টল করে তাদের খেলার জন্য রাখা যেতে পারে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2015/02/15/188173#sthash.alCBMrTL.dpuf
অনেকের কাছেই পুরনো মোবাইল ফোন জমা হচ্ছে। এসব ফোন বিক্রি করলেও তেমন দাম পাওয়া যায় না। আবার কোনো কাজেও লাগে না। আপনার কাছে যদি এমন কোনো মোবাইল ফোন থাকে তাহলে আজই তা ৭টি কাজে লাগান। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ফক্স নিউজ।
১. সিসি ক্যামেরা
এ জন্য প্রথমেই প্রয়োজন একটি ফোন প্রয়োজন। এর সবকিছু নষ্ট থাকলেও ক্যামেরাটি ভালো থাকতে হবে। বাড়ির বাইরে যে স্থান দেখতে চান, তার দিকে তাক করে রাখুন মোবাইলের ক্যামেরাটি। ব্যস, হয়ে গেছে সিকিউরিটি ক্যামেরা।
এ ছাড়া যারা অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করেন, তারা 'সেলিয়েন্ আই' নামের অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবেন। দারুণ কাজের অ্যাপ। এটি আপনার ক্যামেরার ফ্রেমে যেকোনো নড়াচড়া ধরবে এবং মেসেজ করে তা পাঠিয়ে দেবে। এর সঙ্গে ওয়াই-ফাইয়ের মাধ্যমে হাতে থাকা ফোনটিতে সহজে মেসেজ দেখতে পারবেন। নতুন বা পুরনো আইফোন দিয়ে আরো বেশি সুবিধা পেতে পারেন। 'সেলিয়েন্ট আই'-এর মতোই অ্যাপ রয়েছে আইফোনে। ক্যামেরায় নড়াচড়া ধরা পড়লে তা রেকর্ড করবে অ্যাপটি।
২. ডিজিটাল ফটোফ্রেম
পরিবারের প্রিয়জনদের বিভিন্ন ছবি কিংবা নিজের ছবি ফটোফ্রেমে রাখতে অনেকেই পছন্দ করেন। প্রযুক্তির এই যুগে বাজারে আছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম। যদি আপনার কাছে ডিজিটাল ফটোফ্রেম না থাকে, তাহলে আপনার পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করতে পারেন ডিজিটাল ফটোফ্রেম হিসেবে। অ্যাপ্লিকেশন 'ডেফ্রেম' ব্যবহার করে তৈরি করা যাবে এই ফটোফ্রেম। নির্দিষ্ট সময় পর পর ছবি পরিবর্তনও হবে। চাইলে সুন্দর কেসিং ব্যবহার করে টেবিল কিংবা বিছানার পাশে রাখা যেতে পারে ডিভাইসটি। এ ক্ষেত্রে স্মার্টফোনটি ফ্যাবলেট (যেসব স্মার্টফোনের পর্দা ৫.০১ থেকে ৬.৯ ইঞ্চি হয়) হলে ভালো হয়।
৩. কম্পিউটারের রিমোট
টেলিভিশনকে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্যবহৃত হয় রিমোট। কম্পিউটারের জন্য সাধারণত তেমন আলাদা কোনো রিমোট ব্যবহারের প্রচলন নেই। তাই বলে কি থেমে থাকবে দূর থেকে কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণের মজা? স্মার্টফোনে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের মাধ্যমে সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায় কম্পিউটার। এর জন্য রয়েছে 'কম্পিউটারের রিমোট' কিংবা 'ডেস্কটপ রিমোট' নামে বেশ কিছু অ্যাপ্লিকেশন। এই অ্যাপগুলো ইনস্টল করে খুব সহজে দূর থেকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে কম্পিউটার।
৪. মিডিয়া প্লেয়ার
সংগীতপ্রেমীরা গান শুনতে পছন্দ করেন। কিন্তু স্মার্টফোনগুলোতে বেশি গান শুনলে চার্জ দ্রুত শেষ হয়ে যায়। ফলে গুরুত্বপূর্ণ ফোনকল মিস হতে পারে। গান শোনার জন্য আদর্শ ডিভাইস হলো এমপিথ্রি প্লেয়ার। পুরনো স্মার্টফোনটি ব্যবহার করা যেতে পারে এমপিথ্রি প্লেয়ার হিসেবেও। এ জন্য মেমোরি বাড়িয়ে নিতে হবে। ভালো মানের একটি হেডফোন কিংবা জ্যাক কিনে পুরনো স্মার্টফোনটি পরিণত করুন মিডিয়া প্লেয়ারে।
৫. ই-বুক রিডার
বইপ্রেমীরা পুরনো স্মার্টফোনটি ই-বুক রিডার হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন। ই-বুক বিভিন্ন ফরম্যাটে পড়ার জন্য রয়েছে অ্যাপ্লিকেশন। সেসব অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করে খুব সহজে ই-বুক রিডারের মতো পড়া যাবে যেকোনো বই। অ্যামাজন, ই-বুক রিডার, ই-জেড রিডার, মুন রিডারসহ নানা অ্যাপ রয়েছে প্লেস্টোরগুলোতে।
৬. অ্যালার্ম ঘড়ি
অ্যালার্ম ঘড়ি হিসেবে যেকোনো মোবাইল ফোনেই কিছু ফিচার থাকে। এ ফিচারগুলো ব্যবহার করে অ্যালার্ম ও সময় দেওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন।
৭. শিশুর খেলনা
শিশুরা খেলার জন্য ডিজিটাল ডিভাইস খুবই পছন্দ করে। এগুলোতে নির্দিষ্ট কিছু শিক্ষামূলক অ্যাপ ইনস্টল করে তাদের খেলার জন্য রাখা যেতে পারে। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/info-tech/2015/02/15/188173#sthash.alCBMrTL.dpuf

টেলিটক এর সবগুলি নেট প্যাকেজ দেখে নিন !

টেলিটক এর সবগুলি নেট প্যাকেজ দেখে নিন !
সকলকে স্বাগতম এবং শুভেচ্ছা জানাচ্ছি আমার আজকের পোস্টে। ধন্যবাদ পোস্টটি পড়ার জন্য।
Teletalk 3G
কেমন আছেন আপনারা? আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বাংলাদেশি মোবাইল অপারেটর টেলিটকের সব গুলি অর্থাৎ সমস্ত নেট প্যাকেজ দিয়ে দিচ্ছি। আশা করছি আপনাদের এই আর্টিকেলটি উপকারে আসবে। তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক টেলিটকের সবগুলি নেট প্যাকেজ।
Teletalk Internet Data Package
এখানে ৯৯ টাকায় ১জিবি প্যাকেজটা আপনি ১৬ ঘণ্টা ব্যাবহার করতে পারবেন। অর্থাৎ রাত ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। একইভাবে, ৫১২ কেবিপিএস স্পিড এর ৩০০ টাকায় ৫জিবি এবং ৫০০ টাকায় ১০ জিবি প্যাকও এই নিয়মে ব্যাবহার করা যাবে। 
আশা করছি যে পোস্টটি আপনাদের সকলের ভালো লেগেছে। সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের আর্টিকেল শেষ করছি। দয়া করে শেয়ার বাটনে ক্লিক করে এটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ।

আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫ এর সব ক’টি ম্যাচ অনলাইনে দেখবেন যেভাবে !!!

আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫ এর সব ক’টি ম্যাচ অনলাইনে দেখবেন যেভাবে !!!
শুরু হয়ে গেলো আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপের একাদশতম আসর।  এবারের আসর শুরু হচ্ছে নিউজিল্যান্ডে ১৪ ফেব্রুয়ারি নিউজিল্যান্ড বনাম শ্রীলংকা ম্যাচ এর মধ্য দিয়ে এবং শেষ হবে ২৯ মার্চ অস্ট্রেলিয়ায়। ১৯৯২ ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর দ্বিতীয়বারের মতো এ প্রতিযোগিতা আয়োজন করছে তাসমান সাগর পারের দুই প্রতিবেশি দেশ।
যাই হোক এবার কাজের কথায় আসি। আমার মত আপনারা হয়তো অনেকেই আছেন যারা অনলাইনে খেলার লাইভ স্ট্রিমিং দেখতে পছন্দ করেন। এবারের বিশ্বকাপ অনলাইনে দেখবেন তাদের জন্যে আজকে নিয়ে এলাম আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫ এর সব ক’টি অনালাইনে দেখার লাইভ স্ট্রিমিং এর লিঙ্ক।
এই লিঙ্কে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫ এর সব ক’টি দেখতে পাবেন। এছাড়া যদি একই সময় একসাথে ২ টি খেলা থাকে তবে পাবেন ম্যাচ ভিত্তিক বিকল্প লাইভ স্ট্রিমিং লিঙ্ক। তাই আপনি আপনার পছন্দ মত ম্যাচ বাছাই করে দেখতে পারবেন। যেমনঃ প্রথম দিন খেলা থাকছে ২ টি। নিউজিল্যান্ড বনাম শ্রীলংকার ম্যাচ ভোর ৪টা থেকে অপরদিকে অস্ট্রেলিয়া বনাম ইংল্যান্ড সকাল সাড়ে ৯টা থেকে। ২ টি ম্যাচ’ই থাকছে পৃথকভাবে (লাইভ স্কোরসহ) দেখার সুযোগ।

নিউজিল্যান্ড বনাম শ্রীলংকা ম্যাচের লাইভ স্ট্রিমিং দেখতে পারবেন এই লিঙ্ক থেকে।

অস্ট্রেলিয়া বনাম ইংল্যান্ড লাইভ স্ট্রিমিং দেখতে পারবেন এই লিঙ্ক থেকে।

তাহলে আর দেরি না করে মেতে উঠুন আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৫ এর উন্মাদনায়।
ফেইসবুকে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোর পেতে এই পেইজে একটা লাইক দিয়ে রাখতে পারেন।

এবার আপনিও পারবেন ISO ফাইল তৈরি করতে !

এবার আপনিও পারবেন ISO ফাইল তৈরি করতে !

অনেকে কিভাবে ISO ফাইল তৈরি করবেন চিন্থায় পড়ে যান। আর কোন চিন্থা নেই, আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি ISO ফাইল তৈরি করার কার্যকরী সফটওয়্যার, যা নিমিষেই যে কোন ফাইল, ফোল্ডার, সিডি ও ডিভিডি র ফাইলকে ISO ফাইলে রুপান্তর করতে সক্ষম। এজন্য আপনাকে প্রথমে এই লিংক থেকে মাত্র ৫.৮ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে হবে। এটি কিভাবে কাজ করে তা দেখে নেয়া যাক। ইন্সটল শেষে সফটওয়্যারটি রান করান নিচের চিত্রের মত পাবেন। 

এখানে আপনি যে ফাইল, ফোল্ডার বা সিডি, ডিভিডি র ফাইলকে ISO ফাইলে রুপান্তর করতে চান তা ব্রাউজ করে দেখিয়ে দিন এবং Choose ISO তে ক্লিক করে ISO ফাইলটির নাম দিন ও কোথায় রাখবেন তা দেখিয়ে দিন। এর পর Make ISO তে ক্লিক করুন। দেখুন কিছুক্ষনের মধ্যেই আপনার কাংখিত ISO ফাইল তৈরি হয়ে গেছে। ব্যাস এবার আপনি এই iso যে কোন কাজে লাগাতে পারেন । এবার আরেকটা জিনিষ দেখব চলুন দেখি ISO ফাইলকে কিভাবে Extract করা যায়। File Extract/Convert to ISO তে ক্লিক করুন নিচের চিত্রের মত আসবে। 
আপনি যে ISO ইমেজ ফাইলকে Extract করতে চান তা Open image এ ক্লিক করে সিলেক্ট করুন এবং Select folder এ ক্লিক করে কোথায় ফাইলটিকে রাখবেন তা নির্ধারণ করুন। Extract এ ক্লিক করলেই ISO ফাইলটি Extract হয়ে যাবে।
বন্ধুরা আপনি যদি আপনার তৈরি কৃত ISO ফাইলকে সিডি,ডিভিডি অথবা পেন ড্রাইভ এ বুটেবল হিসেবে তৈরি করতে চান আপনাকে এই লিংক থেকে UltraISO Premium ডাউনলোড করে নিয়ে তা দিয়ে করতে হবে।