ইন্টারনেটে কাউকে খুঁজছেন? জেনে নিন সহজেই সেই মানুষটিকে খুঁজে পাবার ৫টি উপায় -

ইন্টারনেটে কাউকে খুঁজছেন? জেনে নিন সহজেই সেই মানুষটিকে খুঁজে পাবার ৫টি উপায় -

বেশির ভাগ মানুষই ক্রিয়েটিভ নন


আমাদের মধ্যে খুব কম মানুষই আছেন যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় বিভিন্ন সাইট, ব্লগ বা ফোরামের ইউজার নেম এবং এমনকি পাসওয়ার্ড নিয়ে মাথা ঘামায় না। তাই, সাধারণ ভাবেই একই নাম ব্যবহার করে থাকেন। তাই, আপনার কাঙ্ক্ষিত মানুষটি যদি এই দলের হয়ে থাকেন তবে কিন্তু খুব সহজেই নামের সাহায্যেই বিভিন্ন সাইট, ফোরাম বা সোশ্যাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও সেই মানুষটিকে খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
ইন্টারনেটের বিশাল জগত কিন্তু শুধু মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট দিয়েই পরিপুর্ন নয়, বরং আপনি প্রায় যে কোন ধরণের তথ্য এখান থেকে খুঁজে নিতে পারবেন। তবে অবশ্য আপনাকে এরজন্য ইন্টারনেটে সার্চ করার কিছু টেকনিক জানতে হবে, জানতে হবে সেই তথ্যটি খুঁজে পাবার জন্য প্রয়োজনীয় কিছু ট্রিকস সম্পর্কে। যেমন আজকের টপিকই ধরুন না কেন, ধরুন - আপনার কোন মানুষকে প্রয়োজন যার সম্পর্কে আপনি খুবই কম তথ্য জানেন। আপনি ইচ্ছে করলেই সেই মানুষটি সম্পর্কে ইন্টারনেট থেকে আপনার কাছে থাকা তথ্য গুলো ব্যবহার করে জেনে নিতে পারবেন। কীভবে? চলুন, জেনে নেই...।

গুগল


হয়তো আপনি যাকে খুঁজছেন তার সম্পর্কে আপনি খুব বেশি কিছু একটা জানেন না, তবে এটা নিয়ে মাথা ঘামানোরও প্রয়োজন নেই। যতটুকু আপনি জানেন সেই তথ্যটুকু দিয়েই গুগলে সার্চ শুরু করতে পারেন। তবে হ্যাঁ এটা ঠিক যে আপনি একটি মানুষ সম্পর্কে যতটুকু জানবেন ততটাই সেই মানুষটিকে খুঁজে পাবার সম্ভবনা বেশি হয়ে থাকে। আবার এও সত্যি যে আপনি যদি আসলেই জেনে থাকেন কীভাবে গুগল সার্চ ইঞ্জিনকে ব্যবহার করতে হয় তবে খুব অল্প তথ্যের সাহায্যেও কাঙ্ক্ষিত মানুষটিকে খুঁজে পাওয়া যেতে পারে। কোন একজন মানুষ সম্পর্কে জানার জন্য আপনি এভবাএ কী-ওয়ার্ড আকারে সার্চ করতে পারেন, ‘নাম দেশ পেশা’। তাহলে গুগল আপনার হয়েই আপনার প্রোভাইড করা তথ্য গুলো দিয়েই আপনাকে সাহয্য করতে পারে। ধরুন, আপনি পেশা জানেন না... সমস্যা নেই! যা জানুন সেটাই লিখে দিতে পারেন।
1

ফেসবুকের পিপল সার্চ ব্যবহার করতে পারেন


গুগলে যদি আপনার সেই নামের কোন মানুষেরই সোশ্যাল নেটওয়ার্ক না দেখতে পান তবে আপনাকে সোশ্যাল নেটওয়ার্ক গুলোতে ঢুকেই সার্চ করতে হতে পারে। স্যোশাল নেটওয়ার্ক গুলোর মধ্যে বর্তমানে ফেসবুক সবচাইতে বেশি জনপ্রিয় এবং এই সোশ্যাল নেটওয়ার্কটিও মানুষকে খুঁজে বের করার জন্য চমৎকার সুবিধা দিয়ে থাকে। ফেসবুকের পিপল’স সার্চের মাধ্যমে আপনি একটি মানুষকে তার নাম, হোম-টাউন, বর্তমানে যে শহরে থাকছে, হাই-স্কুল, মিউচুয়াল ফ্রেন্ড, কলেজ, ইউনিভার্সিটি – ইত্যাদি ফিল্ড ব্যবহার করেও খুঁজে বের করতে পারবেন। এই ফিল্ড গুলোর সবই যে আপনাকে জানতে হবে তা নয়, কিছু জানলেও হবে।
ধরুন, আপনি আপনার সাবজেক্টকে (যাকে খুঁজছেন) কোন ভাবেই খুঁজে পাচ্ছেন না তবে আপনি তখন সেই মানুষটির পরিবারের অন্যান্য সদস্যাকেও খুঁজে দেখতে পারেন। আর এভাবেই সেই মানুষটির বন্ধু বা আত্নিয় স্বজনদের মাধ্যমে সেই কাঙ্ক্ষিত মানুষটিকেও খুঁজে পেতে পারবেন।
2

লিঙ্কড ইন


অনেকেই এখন প্রফেশনাল খাতের জন্য লিঙ্কড ইনে প্রোফাইল খুলে থাকেন। লিংকড ইনেও কিন্তু শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি বেশ কিছু ইনফরমেশন দেয়া হয় যা ব্যবহার করে সহজেই আপনি সেই মানুষটিকে খুঁজে পেতে পারেন। এখানে একটি বাস্তব জীবনের উদাহরণ না দিলেই নয়। একবার আমার এক বন্ধুর সাথে গিয়েছিলাম বাংলা-লায়ন কাস্টোমার কেয়ারে কিছু সমস্যা নিয়ে। গিয়ে দেখলাম চমৎকার সুন্দরী এক আপু বসে আছেন একটি ডেস্কে। বেশ কিছুটা সময় ধরে অপেক্ষা করার পর যখন আমাদের সময় হলো তখন সেই আপুটি চমৎকার আন্তরিকতার সাথেই আমাদের সমস্যার সমাধান করে দিয়েছিলেন। যাই হোক, বাসায় আসার পর বন্ধুর মেসেজ পেলাম এরকম যে ঐ আপুটির কিছু ইনফরমেশন জানা দরকার ছিল( জানিনা কেন!)। আপুর নাম জানা না স্বত্তেও কিন্তু শুধুমাত্র বাংলা-লায়নের সূত্র ধরেই মাত্র ৫ মিনিটে সেই আপুকে খুঁজে বের করতে পেরেছিলাম। তাহলে বুঝতেই পারছেন, কীভাবে কি করতে হবে!
3

একটি ছবিই কিন্তু হাজার তথ্য দিতে সক্ষম!


আপনার কাছে যদি সেই মানুষটির কোন ডিজিটাল ছবি থেকে থাকে তবে আপনি গুগলের ইমেজ সার্চ করে দেখতে পারেন। কেননা, সেই ছবিটি হয়তো কোন না কোন সময় সেই মানুষটি কোন স্যোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটে ব্যবহার করে থাকতে পারে। ফেসবুক ইমেজ সার্চের পাশাপাশি TinEye থেকেও আপনি ছবি দিয়ে সমাধান খুঁজে নিতে পারেন।
4

বেশির ভাগ মানুষই ক্রিয়েটিভ নন


আমাদের মধ্যে খুব কম মানুষই আছেন যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় বিভিন্ন সাইট, ব্লগ বা ফোরামের ইউজার নেম এবং এমনকি পাসওয়ার্ড নিয়ে মাথা ঘামায় না। তাই, সাধারণ ভাবেই একই নাম ব্যবহার করে থাকেন। তাই, আপনার কাঙ্ক্ষিত মানুষটি যদি এই দলের হয়ে থাকেন তবে কিন্তু খুব সহজেই নামের সাহায্যেই বিভিন্ন সাইট, ফোরাম বা সোশ্যাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও সেই মানুষটিকে খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
ইন্টারনেটকে ব্যবহার করে আজকাল অনেক কাজ করাই সম্ভব। তবে আশা করি এই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ক্ষতিকর কাজ করবেন না। ভালো থাকুন সবাই।

আপনার স্মার্ট ফোনের যত্ন নিন- জেনে নিন কিভাবে আপনার মোবাইল এর যত্ন নিবেন।

আপনার স্মার্ট ফোনের যত্ন নিন- জেনে নিন কিভাবে আপনার মোবাইল এর যত্ন নিবেন।

প্রতিদিন অনেক আকার এবং স্পেসিফিকেশনের স্মার্টফোন বাজারে আসছে। প্রযুক্তির দৌড় এখন বলা চলে এতটাই দ্রুত যে ক্রেতারা কোনটা রেখে কোনটা কেনা উচিৎ সিদ্ধান্ত নিতেই হিমশিম খেয়ে যাচ্ছেন। প্রায় কাছাকাছি মূল্যের একাধিক ডিভাইস পছন্দের তালিকায় থেকে এই সিদ্ধান্তের বারোটা বাজিয়ে দিচ্ছেন। আর ক্রমাগত নতুন নতুন ডিভাইস বাজারে আসার ফলে অনেকেই আবার একটি ডিভাইস কেনার পর আফসোস করেন কেননা সেই দামেই হয়তো এক সপ্তাহ পর আরও ভালো কনফিগারেশনের ডিভাইস বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। তবে, যাই হোক … একটা সময় কিন্তু একজন স্পেসিফিক ক্রেতার হাতে একটি স্মার্টফোন চলেই আসে। ভালো বা মন্দ, নতুন বা পুরাতন যেরকমই হোক, আমরা তো প্রায় সবাই স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকি, তাই নয় কি? আর আমাদের প্রত্যেকের ডিভাইসই কিন্তু আমাদের কাছে খুব প্রিয় হয়ে থাকে। তাই, এই প্রিয় এবং অবশ্যই প্রয়োজনীয় ডিভাইসটির যত্ন নেয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর তাই, আজকের ব্লগটি আমি সাজিয়েছি এই বিষয়টিকে পুঁজি করেই। আমি আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করবো এমন কিছু সহজ উপায় নিয়ে যেগুলো অনুসরণ করলে আপনার স্মার্টফোনটি ভালো থাকবে, থাকবে কিছুটা হলেও বেশি নিরাপদ। যদিও ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস যখন তখনই প্রায় কোন কারণ ছাড়াই নষ্ট হয়ে যেতে পারে, তবে সেটা হচ্ছে ডিভাইসটির ইন্টার্নাল ব্যাপার। কিন্তু আমরা তো অন্তত বাইরের নিরাপত্তা বা যত্নটুকু নিশ্চিত করতে পারি, তাই না? তাহলে চলুন, কথা না বাড়িয়ে জেনে নেয়া যাক এমন কিছু উপায় যা আপনার স্মার্টফোনটিকে ভালো রাখবে।
1
১। বর্তমানে স্মার্টফোনের ব্যাটারির দিকে অনেকেই নজর দিচ্ছেন। ক্যামেরা, র‍্যাম, ডিসপ্লে, প্রসেসরের পাশাপাশি ব্যাটারির ক্ষমতাকেও অনেক ব্যবহারকারি প্রাধান্য দিচ্ছেন। তাই প্রথমে ব্যাটারি নিয়েই আলাপ করা যাক।
নতুন স্মার্টফোন কেনার পর অনেক বিক্রেতার কাছে নিশ্চয়ই আপনি শুনেছেন সেই ডিভাইসটিকে বাসায় নিয়ে ৮ ঘন্টা (ক্ষেত্রে বিশেষে ৬ ঘন্টা) চার্জ দিয়ে নিতে হবে, এরপর সেই নতুন ডিভাইসটি ব্যবহার করা উত্তম!! আমি ছোট বেলায় যখন প্রথম মোবাইল কিনেছিলাম (সেটি স্মার্টফোন ছিলনা অবশ্যই) তখন আমার যতটুকু মনে পরে বিক্রেতা বাবাকে বলেছিলেন মোবাইলটি ব্যবহারের পূর্বে ১২ ঘন্টা (!) চার্জ দিতে। ছোট বেলার কথা বাদ দেই, আমি কিছুদিন আগেও এক বন্ধুর সাথে গিয়েছিলাম বন্ধুর স্মার্টফোন কিনতে আর মজা করেই জিজ্ঞেস করেছিলাম যে স্মার্টফোনটি কতটুকু সময় চার্জ দিতে হবে এবং তিনি বলেছিলেন ৬ ঘন্টার কথা, তবে এও বলেছিলেন ‘৮ ঘন্টা’ দিলে ভালো হয়। আমি নিশ্চিত, আপনাদের মধ্যে বেশির ভাগ মানুষই এরকম কথা শুনেছেন। কিন্তু, রিপ্লিস বিলিভ ইট অর নট, এই হাস্যকর কথাটা কিন্তু একেবারেই ভিত্তিহীন। মানুষের কথা না শুনে আপনাকে সচেতন হতে হবে। এখনকার স্মার্টফোনগুলো কিন্তু চার্জ নেয়ার সময় এর ব্যাটারির পারসেন্টেজ প্রদর্শন করে তা বন্ধ বা চালু অবস্থায় থাকুক না কেন। তাই, আপনি নতুন ডিভাইসটি কেনার পর ঠিক ততক্ষণই ডিভাইসটি চার্জে রাখবেন যতক্ষণ তা শতভাগ পূর্ণ না হয়, এবং শতভাগ পূর্ণ হলে আপনি ব্যবহার শুরু করতে পারেন। কেননা, আমি অনেক টেক ব্লগ, ফোরাম খুঁজেও এই ৮ বা ৬ ঘন্টার কাহিনী পাইনি বরং এই তথ্য জানতে পেরেছি যে অতিরিক্ত সময় ধরে ডিভাইস চার্জে রাখলে তা আরও ব্যাটারির আয়ুষ্কাল কমিয়ে দেয়। তেমনি ভাবে, আপনি যদি আপনার ডিভাইসটি প্রয়োজনীয় চার্জ না দিয়েই চার্জিং ক্যাবল খুলে ব্যবহার করতে থাকেন সেক্ষেত্রেও তা ব্যাটারির আয়ুষ্কাল কমিয়ে দেয়। তাই সব সময় ২০ শতাংশ চার্জ থাকা কালীন অবস্থায় চার্জে দেয়া ভালো এবং শতভাগ চার্জ হলে প্লাগ থেকে ডিভাইসটি খুলে নেয়া উত্তম।
অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে ‘কই, আমি তো কত বার চার্জ থেকে খুলছি অর্ধেক চার্জ হবার পর, বা ৭৫ শতাংশ চার্জ হবার পর। আমার ডিভাইসের ব্যাটারির তো কোন ক্ষতি হয়নাই!’ ভাইরে, ক্ষতিটা দৃশ্যমান না, খুবই অল্প। আপনি ধরতে পারবেন না। তবে সেটা আপনার ব্যাটারির লাইফের বারোটা বাজিয়ে দিবে।
3
ব্যাটারি লাইফ ভালো রাখতে চাইলে আপনি মাঝে মাঝে আপনার ডিভাইসের ব্যাটারি পুরাটা ড্রেইন করে (০% বা ১%) শতভাগ চার্জে দিতে পারেন, তাহলে ব্যাটারি ভালো থাকে।
4
২। স্মার্টফোনের সবচাইতে বড় সৌন্দর্য হচ্ছে এর ডিসপ্লে। চকচকে পরিষ্কার একটা ডিসপ্লে স্মার্টফোনকে অনেক বেশি স্মার্ট করে দেয়। তাই, এই ডিসপ্লের যত্ন নেয়াটা এক প্রকারের অবশ্য করণীয় বিষয়ের মধ্যেই পরে, কি বলেন? এখনকার প্রায় মিড রেঞ্জের সব ডিভাইসেই নানা ধরণের গ্লাস প্রোটেকটর ব্যবহার করা হয়। যেহেতু পরিষ্কার স্ক্র্যচলেস একটি ডিসপ্লে আপনার স্মার্টফোনটির লুক ধরে রাখে অনেকটাই তাই কেনার সময় সম্ভব হলে ভালো মানের গ্লাস প্রোটেকশন সম্বলিত স্মার্টফোন কিনবেন, আর যদি না পারেন তবুও সমস্যার কিছু নাই। কিছুটা এক্সট্রা সতর্ক থাকতে হবে শুধু মাত্র।
তবে যাদের স্মার্টফোনে গ্লাস প্রোটেকশন রয়েছে যেমন ধরুন, কর্নিং গরিলা গ্লাস – তাদের ডিসপ্লে স্ক্র্যাচপ্রুফ দেখে নিশ্চিন্তে বসে থাকলে কিন্তু ভুল করবেন। যদি আপনার স্মার্টফোনের ডিসপ্লে আপনি স্ক্র্যাচলেস রাখতে চান তবে অবশ্যই ভালো মানের একটি স্ক্রিন প্রোটেক্টর লাগিয়ে নিবেন। কেন? ইউটিউবের কল্যাণে অনেক ব্যাপারই এখন বোঝা অনেক সহজ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তাই কর্নিং গরিলা গ্লাসের সম্পর্কে কিছুটা পড়াশোনা করে ফেলেছি অতি সহজেই, সেই পড়াশোনা থেকে প্রাপ্ত জ্ঞানের মোরালটা আপনাদের সাথে শেয়ার করছি, কর্নিং গরিলা গ্লাসে (বিভিন্ন রকমের বিজ্ঞাপনে যেমন দেখানো হয়) ছুড়ি, চাবি, কাঁচি ইত্যাদি স্ক্র্যাচ ফেলতে পারেনা! এমনকি অনেক ভিডিওতে দেখেছি হ্যামার টেস্টেও গরিলা গ্লাসের কিছু হয়না! তবে আমার কথা হচ্ছে, আপনি নিশ্চয়ই পকেটে ছুরি কাঁচি নিয়ে ঘুরে বেড়াবেন না? বাকি থাকে ঐ চাবির রিং তা অন্য পকেটে রাখলেই তো মিটে যায় তাইনা? বাইরে মূলত আমরা যখন থাকি, এমনকি ঘরের ভিতরেও কিন্তু ধুলো-বালি থাকে! আর বিভিন্ন রকম পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে যে এই সামান্য বালির কনাই গরিলা গ্লাসে স্ক্র্যাচ ফেলতে সক্ষম! এজন্যই বলে, কখনও কোন কিছুকে তুচ্ছ কোরোনা! যারা আমার কথা বিশ্বাস করলেন না যে সামান্য বালি গরিলা গ্লাসকে করতে পারে কুপোকাত তারা দয়া করে ইন্টারনেটে সার্চ করতে পারেন।
আর অন্যদিকে যাদের কোন প্রকার গ্লাস প্রোটেকশন নেই তারা বর্তমানে বাজারে পাওয়া যায় টেম্পার্ড গ্লাস প্রোটেকশন নামে একটি প্রোডাক্ট যা ব্যবহার করতে পারেন। এটি মূলত আপনার স্ক্রিনের উপরে একটি অতিরিক্ত গ্লাসের লেয়ার যোগ করে আপনার স্ক্রিনকে সুরক্ষিত রাখে। তবে সমস্যা হচ্ছে, সব ডিভাইসের জন্য এটি পাওয়া কিছুটা কষ্টসাধ্য এবং মাঝে মাঝে পাওয়াই যায়না। তবে, খুঁজে দেখতে দোষ কি বলেন?
6
৩। ব্যবহারের সাথে সাথে স্মার্টফোনটি হয়ে যায় স্লো? এ বিষয়ে আমি নিজেই দুই থেকে তিনটার মত ব্লগ লিখেছি, প্রিয়র টিউটোরিয়াল সেকশন ঘাটলে পাবেন অবশ্যই। যাই হোক, সংক্ষেপে বলি, সময়ের সাথে স্মার্টফোন কিছুটা ধীর গতির হয়ে যাওয়া একটি অতি স্বাভাবিক বিষয়। কেননা, নতুন অবস্থায় আপনার ডিভাইসটি থাকে একদম ফ্রেশ, এতে কোন অতিরিক্ত অ্যাপলিকেশন, অ্যাপলিকেশনের ডেটা বা ক্যাশ – কোন কিছুই জমা থাকেনা। এজন্য স্মার্টফোনটি থাকে অনেক ফাস্ট। তবে ডে-টু-ডে ব্যবহারের ফলে প্রয়োজনেই অনেক অ্যাপলিকেশন আমাদের ইনস্টল করতে হয় এবং সেই অ্যাপলিকেশন গুলো ব্যবহারের ফলে আমাদের স্মার্টফোন হয়ে যায় ধীর গতির। তবে আপনি যদি চান যে এই ব্যাপার থেকে মুক্তি পাবেন তবে সংক্ষেপে কিছু টিপস রইল আপনাদের জন্যঃ
ব্লটওয়্যার আন-ইনস্টল করুন।
  • শুধু মাত্র প্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশন সমূহ ইনস্টল করুন।
  • ইন্টারনাল স্পেস যতটুকু ফাঁকা রাখা সম্ভব ততই ভালো।
  • মাঝে মাঝে ক্যাশ পরিষ্কার করুন, তবে সাবধান! এই প্রসেস করতে গিয়ে অনেকেই ভুলে প্রয়োজনীয় তথ্য হারিয়ে ফেলে।
  • সবসময় হালকা লঞ্চার ব্যবহার করবেন। হালকা বলতে আমি সিম্পল বোঝাতে চাইছি, যেমন অ্যাপেক্স বা নোভা।
  • ব্যাটারি সেভার, র্যা ম ক্লিনার, ক্যাশ ক্লিনার – ইত্যাদি টাইপের অ্যাপ এবং উইজেট আন-ইন্সটল করুন।
  • মাঝে মাঝে প্রয়োজনীয় ডাটা ব্যাক-আপ রেখে ফ্যাক্টরি রিসেট করুন।
  • উপরের টিপসগুলো খুব সহজেই করা সম্ভব এবং এগুলো চমৎকার কাজে দেয়। শুধু বাইরে ফিটফাট রাখলেইতো হবেনা ভাই, ভেতরটাও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে, তাহলেই না হবে পরিপুর্ন স্মার্টফোন!

৪। ব্যবহার করতে পারেন ফ্লিপ-কভার বা বিভিন্ন ধরনের কভার। এতে করে আপনার ডিসপ্লে তো বটেই বরং ফোনটিরও একটা আলাদা সুরক্ষা লেয়ার সৃষ্টি হবে। হঠাৎ হাত থেকে ডিভাইসটি পরে গেলে শক থেকে কিছুটা হলেও রক্ষা করবে।
9
৫। এখনতো বলা নেই কওয়া নেই হুটহাট বৃষ্টি নামে! বৃষ্টি তো আপনি থামাতে পারবেন না তাইনা? এজন্যে পলিথিন রাখতে পারেন সাথে, যেন হঠাৎ বৃষ্টিতে যদি আপনি বাইরে থাকেন তখন ডিভাইসটি রেখে দিতে পারেন তার মধ্যে, এক্ষেত্রে জিপ ব্যাগ ব্যবহার করতে পারেন। খুবই কম, দেখতেও ভালো এবং বার বার ব্যবহারও করা যাবে। সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে মানিব্যাগের মধ্যেই ঝামেলা ছাড়া এঁটে যায়।
10
৬। ধুলো বালি শুধু ডিসপ্লেতেই নয় বরং যেতে পারে ডিভাইসের চার্জারের বা অডিও জ্যাকের মধ্যে দিয়েও। এজন্য যদি পারেন তবে আগের মত পুরো ঢেকে রাখে এরকম কভার ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও অডিও জ্যাকের জন্য একটি প্রোডাক্ট পাওয়া যায় যার নাম আমার সঠিক মনে পড়ছে না তবে যথাসম্ভব অডিও জ্যাক প্রোটেক্টর টাইপের মত কিছু হবে – কিনে ব্যবহার করতে পারেন। দেখতেও ভালো লাগে, ধুলো বালি থেকে রক্ষাও করবে।
শেষ কথা:
ছোট্ট ছোট্ট সহজ সহজ কিছু টিপস শেয়ার করলাম আজ আপনাদের সাথে। অনেকেই হয়তো আপনাদের মধ্যে ইতিমধ্যেই বিষয়গুলো জেনে থাকবেন তবে নতুন ব্যবহারকারির সংখ্যা যখন বাড়ছে তখন আশা করি অল্প কজনের হলেও টপিকটি আপনাদের কাজে আসবে। যাই হোক, আজ আর কথা বাড়াচ্ছি না, আপনারা আপনাদের স্মার্ট ডিভাইসটি সহ ভালো থাকুন – এই কামনায় আজ বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো থাকবেন।

Run কমান্ডের যত ব্যবহার”-

Run কমান্ডের যত ব্যবহার”-
নিন্মোক্ত কমান্ডগুলো প্রয়োগ করতে পারেন।
একসেসিবিলিটি কন্ট্রোলস –access.cpl
একসেসিবিলিটি উইজার্ড – accwiz
এড হার্ডওয়্যার উইজার্ড – hdwwiz.cpl
এড/রিমুভ প্রোগ্রামস – appwiz.cpl
এডমিনিষ্ট্রিটিভ টুলস – control admintools

অটোমেটিকস আপডেট – wuaucpl.cpl
ব্লু-টুথ ফাইল ট্রান্সেফার উইজার্ড – fsquirt
ক্যালকুলেটর – calc
সার্টিফিকেটস – certmgr.msc
ক্যারেকটার ম্যাপ – charmap
চেক ডিক্স (ডস) – chkdsk
ক্লিপবোর্ড ভিউয়ার – clipbrd
কমান্ড প্রোম্পট – cmd
কম্পোনেন্ট সার্ভিস – dcomcnfg
কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট – compmgmt.msc
কন্ট্রোল প্যানেল – control
ইউজার একাউন্টস – controluserpasswords2
ডেট এন্ড টাইমস – timedate.cpl
ডি.ডি.ই শেয়ার্স – ddeshare
ডিভাইস ম্যানেজার – devmgmt.msc
ডাইরেক্ট এক্স – dxdiag
ডিক্স ক্লিনআপ – cleanmgr
ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট – dfrg.msc
ডিক্স ম্যানেজমেন্ট – diskmgmt.msc
ডিক্স পার্টিশন ম্যানেজার– diskpart
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস – control desktop
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস – desk.cpl
ড: ওয়াটসন ফর উইন্ডোজ – drwtsn32
ড্রাইভার ভেরিফায়ার ম্যানেজার – verifier
ইভেন্ট ভিউয়ার-eventvwr.msc
ফাইল এন্ড সেটিংস ট্রান্সেফার টুল – migwiz
ফাইল সিগ্নেচার ভেরিফিকেশন টুল – sigverif
ফাইন্ড ফার্ষ্ট findfast.cpl
ফোল্ডার প্রোপার্টিস – control folders
ফন্টস – control fonts
ফন্টস ফোল্ডার – fonts
গেম কন্ট্রোলারস – joy.cpl
গ্রুপ পলিসি এডিটর – gpedit.msc
হেল্প এন্ড সাপোর্ট – helpctr
হাইপারটার্মিনাল – hypertrm
আই.এক্সপ্রেস উইজার্ড – iexpress
ইনডেক্সসিং সার্ভিস – ciadv.msc
ইন্টারনেট কানেক্‌শন উইজার্ড – icwconn1
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার – iexplore
ইন্টারনেট প্রোপার্টিস – inetcpl.cpl
কীবোর্ড প্রোপার্টিস – control keyboard
লোকাল সিকিউরিটি সেটিংস –secpol.msc
লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপস– lusrmgr.msc
উইন্ডোজ লগঅফ – logoff
মাইক্রোসফট চ্যাট – winchat
মাইক্রোসফট মুভি মেকার – moviemk
এমএস পেইন্ট – mspaint
মাইক্রোসফট সিনক্রোনাইজেশন টুল – mobsync
মাউস প্রোপার্টিস -control mouse
মাউস প্রোপার্টিস – main.cpl
নেট মিটিং – conf
নেটওয়ার্ক কানেকশনস – control netconnections
নেটওয়ার্ক কানেকশনস – ncpa.cpl
নেটওয়ার্ক সেটআপ উইজার্ড– netsetup.cpl
নোটপ্যাড – notepad
অবজেক্ট পেজ মেকার – packager
ওডিবিসি ডাটা সোর্স এডমিনিস্ট্রেটর – odbccp32.cpl
অন স্ক্রিন কীবোর্ড – osk
আউটলুক এক্সপ্রেস – msimn
এমএস পেইন্ট – pbrush
পাসওয়ার্ড প্রোপার্টিস – password.cpl
পারফরমেন্স মনিটর – perfmon.msc
পারফরমেন্স মনিটর – perfmon
ফোন এন্ড মডেম অপশনস – telephon.cpl
ফোন ডায়ালার – dialer
পাওয়ার কনফিগারেশন – powercfg.cpl
প্রিন্টারস এন্ড ফ্যাক্স – control printers
প্রিন্টারস ফোল্ডার – printers
রিজিউনাল সেটিংস – intl.cpl
রেজিষ্ট্রি এডিটর – regedit
রেজিষ্ট্রি এডিটর – regedit32
রিমোট একসেস ফোনবুক – rasphone
রিমোট ডেক্সটপ – mstsc
রিমুভাল স্টোরেজ – ntmsmgr.msc
রিমুভাল স্টোরেজ অপারেটর রিকোয়েষ্ট – ntmsoprq.msc
রেজাল্টেন্ট সেট অপ পলিসি– rsop.msc
স্ক্যানার এন্ড ক্যামেরা – sticpl.cpl
শিডিউল টাস্ক – control schedtasks
সিকিউরিটি সেন্টার – wscui.cpl
সার্ভিসেস – services.msc
শেয়ার্ড ফোল্ডার – fsmgmt.msc
উইন্ডোজ শার্ট ডাউন করা – shutdown
সাউন্ডস এন্ড অডিও – mmsys.cpl
সিস্টেম কনফিগারেশন এডিটর– sysedit
সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি – msconfig
সিস্টেম ইনফোমেশন – msinfo32
সিস্টেম প্রোপার্টিস – sysdm.cpl
টাস্ক ম্যানেজার – taskmgr
টিসিপি টেষ্টার – tcptest
টেলনেট ক্লাইন্ট – telnet
ইউজার একাউন্ট ম্যানেজার – nusrmgr.cpl
ইউটিলিটি ম্যানেজার – utilman
উইন্ডোজ এড্রেস বুক – wab
উইন্ডোজ এড্রেস বুক ইমপোর্ট ইউটিলিটি – wabmig
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার – explorer
উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল – firewall.cpl
উইন্ডোজ ম্যাগনিফায়ার – magnify
উইন্ডোজ ম্যানেজমেন্ট – wmimgmt.msc
উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার– wmplayer
উইন্ডোজ ম্যাসেঞ্জার – msmsgs
উইন্ডোজ সিস্টেম সিকিউরিটি টুলস – syskey
আপডেট লাঞ্চ – wupdmgr
উইন্ডোজ ভার্সন – winver
উইন্ডোজ এক্সপি টুর – tourstart
ওয়ার্ড প্যাড – write

দেখে নিন ফেসবুকের কোন কোন ফ্রেন্ড আপনাকে আনফ্রেন্ড বা ডিলিট করলো?

দেখে নিন ফেসবুকের কোন কোন ফ্রেন্ড আপনাকে আনফ্রেন্ড বা ডিলিট করলো?
আসসালামু আলাইকুম। পরকরুনাময় আল্লাহ পাকের নামে শুরু করছি। আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে সবাই ভালো আছেন।
ফেসবুকে একটা ফিচারের আমরা অনেকেই হয়ত জানি না, সেটা হচ্ছে বন্ধু তালিকার ভেতরে কে কে আপনাকে মুছে দিলো তাদের একটা তালিকা জানার ব্যাবস্থা।
আপ্নার বন্ধু তালিকা যদি অনেক বড় হলে এই ফিচার আপনার জন্য খুবই জরুরী। তবে ফেসবুক যখন নিজে এই ফিচার আমাদের দিচ্ছে না তখন চলুন নিজেরাই ব্যবস্থা করি এরকমএকটি সুবিধার।
ফেসবুক বা বিভিন্ন সাইটে আপনার নিজের মত সুবিধা যুক্ত করে নেয়ার আপনাকে ব্যবহার করতে হবে ‘ইউজার স্ক্রিপ্ট’। এই স্ক্রিপ্ট চাইলে আপনি নিজে লিখে নিতে পারেন বা অনলাইন থেকে খুঁজে নিতে পারেন। এরজন্য প্রথমে আপনাকে gracemonkey নামের একটা প্লাগইন সেটাপ করে নিতে হবে।
ধাপগুলো লক্ষ করুন-
১) মজিলা ফায়ারফক্সের gracemonkey এডঅনসTi ডাউনলোড করে নিন এখান থেকে
২) Greasemonkey সেটাপ শেষ হলে ব্রাউজার রিস্টার্ট দিয়ে Greasemonkey এনাবল আছে কিনা নিশ্চিত হয়ে নিন।
৩) এবার Unfriend Finder নামের ইউজার স্ক্রিপ্টটি সেটাপ করে নিনএখান থেকে
এবার ফেসবুক খুলে দেখুন উপরে ডানদিকে এবং বামদিকে নিচেরছবির মত Unfriends অপশন যুক্ত হয়ে গিয়েছে।
এটি একটি ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্ট যা মূল সাইটের কোন পরিব্তন না করে শুধুমাত্র ব্যবহারকারীদেরকাছে ঐ সাইটকে পরিবর্তন করে দেয়। অনেক মজার মজার সব ইউজার স্ক্রিপ্ট পাওয়া যায় অনলাইনে যেগুলো ব্যবহার করে গোটা ফেসবুক সহ আরো অনেক সাইটের চেহারা বদলে দিতে ও বিভিন্ন সুবিধা যুক্ত করে নিতে পারবেন।
আপনাদের সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানিয়ে আজ এই পর্যন্ত |

খুব সহজেই আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে যোগ করুন পেইজের মতো কমেন্ট Reply অপশন

খুব সহজেই আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে যোগ করুন পেইজের মতো কমেন্ট Reply অপশন
image
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালো আছেন। ভাল থাকা এবং আশেপাশের সবাইকে ভালো রাখাটাই সবার কাম্য।   যাক গে এত বকবক করে লাভ নাই। চলেন কাজ শুরু করি।
শিরোনাম দেখেই বুঝে গেছেন এখন কি টিউন করতে যাচ্ছি। একটা কথা বলে নিই, আমি কাজটা আমার এন্ড্রয়েড দিয়া করছি। তবে আমি পিসি, স্যাম্বিয়ান এবং জাভার প্রসেসটাও বলে দিব। নিজ দায়িত্বে ট্রাই করবেন। কারন, আমার পিসি বা জাভা, স্যাম্বিয়ান কোনটাই নাই। :O
সবার আগে এন্ড্রয়েড:
আমি কাজটি করেছি Easy Browser Pro দিয়ে। আপনাদের না থাকলে ডাউনলোড করে নিন। নিচে ডাউনলোড লিংক দেয়া আছে।
প্রথমে ব্রাউজার টি ওপেন করুন। তারপর সেটিংস এ যান। Advanced Settings এ ক্লিক করুন। এখনEnable Proxy মার্ক করুন এবং ১ম বক্সে প্রক্সি: 203.97.30.58 ও ২য় বক্সে  পোর্ট 8080 লিখুন। এখন আর কিছু করা লাগবে না। ব্যাক করে ব্রাউজার এর ফ্রন্ট পেইজে চলে আসুন।
image
image
এবার এড্রেসবারে m.facebook.com লিখুন। লগ ইন করুন এবং একটা স্ট্যাটাস দিন।  টেস্ট করার জন্য নিজেই একটা কমেন্ট করুন। দেখুন আপনার কমেন্টে Reply অপশন চইলা আইছে। 😀
ডাউনলোড লিংক: Easy Browser Pro

পিসিতে Mozilla এ উপরে দেয়া প্রক্সি পোর্ট সেট কইরা লন। স্যাম্বিয়ান এবং জাভা ইউজাররাUcBrowser লেটেস্ট টা নামিয়ে সেটিংস এর Network অপশন এ ওই একই প্রক্সি পোর্ট সেট কইরা লন। তারপর একই কাজ করবেন। 😀
আজ আর নয়।
ধন্যবাদ

ফেইসবুকের সব গ্রুপ কে বিদায় মাত্র এক ক্লিকে!

ফেইসবুকের সব গ্রুপ কে বিদায় মাত্র এক ক্লিকে!
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকের জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগাতে নানান ধরণের গ্রুপ তৈরি করেন অনেকে। এগুলোর মধ্যে কোনটি আপনার কাজে লাগে, কোনটি আবার বিরক্তি তৈরি করে। প্রয়োজন হতে পারে ভেবে কখনও হয়ত গ্রুপের সদস্য হয়েছিলেন কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে অহেতুক ভুরি ভুরি পোস্টের নোটিফিকেশন ঝামেলা তৈরি করছে।
এ ছাড়া ব্যবহারকারীদের না জানিয়েও অনেকে তাদের ফেইসবুক গ্রুপে অন্যদের এড করে নেয়।
এমন পরিস্থিতিতে আপনি চাইলে সবগুলো গ্রুপ থেকে বিদায় নিতে পারবেন। তবে একে একে প্রতিটি গ্রুপে গিয়ে ‘লিভ মি’ বাটনে ক্লিক করাটা বেশ সময় সাপেক্ষ কাজ। অথচ একটি কৌশল জানা থাকলে অনায়াসে কয়েক ক্লিকে ফেইসবুকের সব গ্রুপ থেকে বিদায় নেওয়া যায়।
প্রথমেই আপনাকে গুগল ক্রোম ব্রাউজারে এ অ্যাডঅনটি ইন্সটল করতে হবে।
2

এরপর ফেইসবুকে লগইন করে ব্রাউজারের উপর দিকে ডান কোনায় ওই ইন্সটল দেওয়া অ্যাড অন আইকনটিতে ক্লিক করতে হবে।
3
এরপর উপরের ‘ Leave All Groups Except The One Iam Admin In’ এ অপশনটিতে ক্লিক করে  ‘I AGREE, Leave Me From All Groups’ অপশনে ক্লিক করতে হবে।
তাহলে সব গ্রুপকে টা টা বলতে পারবেন। আর অহেতুক নোটিফিকেশনের ঝামেলা পোহাতে হবে না।

ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহার বা কথা বলবেন আপনার সিমে টাকা কাটবে আপনার বন্ধুর মোবাইল থেকে, মজার ব্যাপার না ?

ইন্টারনেট ডাটা ব্যবহার বা কথা বলবেন আপনার সিমে টাকা কাটবে আপনার বন্ধুর মোবাইল থেকে, মজার ব্যাপার না ?
আপনারা ইতিমধ্যে শুনেছেন যে GramennPhone তাদের ইন্টারনেট এ ইচ্ছা মত প্লান নিয়ে এসেছে।
আজ আপনাদের কে দেখাবো এ সার্ভিস এর একটা খারাপ দিক।
পোস্ট এর টাইটেল দেখে নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন।
আসুন শুরু করি।
প্রথম এ নিচের লিঙ্ক এ যান।
গেলে নিচের মত একটা পেজ দেখতে পাবেন।
এখান থেকে আপনার ইচ্ছা মত MB সিলেক্ট করুন।

এবং মিনিট 0 মেয়াদ কয়দিন নিবেন সেটা সিলেক্ট করুন।
যদি SMS না নিতে চান তাহলে ওটাও 0 করুন।

এবার দান দিকে Buy Now নামে একটা অপশন পাবেন ওটা তে ক্লিক করুন।

এবার নিচের মত একটা অপশন পাবেন আপনি Gift This এর পাসে টিক দিন।

তাহলে নিচের মত অপশন পাবেন।
এখন আপনি যার ফোন থেকে টাকা কেটে আপনার ফোন এ নিতে চান তার নাম্বার টা প্রথম বক্স এ দিন।
আর আপনার নাম্বার টা পরের বক্স এ দিন।
এবার নিচের মত একটা বক্স আসবে।
আপনি প্রথম বক্স এ যার নাম্বার দিসেন তার ফোন এ ৪ সংখ্যার একটা কোড SMS এসেছে।
ওই কোড টা আপনি নিয়ে এই বক্স এ বসিয়ে Submit করলেই কেল্লা খতম।

কিছু কথাঃ
আপনি ভাবতে পারেন যে। ওই কোড আমি কি করে পাব?
সেটার জন্যই আমি টাইটেল এ বলে দিসি যে ফ্রেন্ড এর মোবাইল।
আরে ভাই, আপনারা নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে কি করতে হবে?
এখন আপনি কি ভাবে কোড নিবেন সেটা আপনার ব্যাপার।
ভাল থাকবেন সুস্ত থাকবেন, আর আমার জন্য দুয়া করবেন।
জাতে নেক্সট টাইম ভালো কিছু উপহার দিতে পারি।

WINDOWS 7 চালু হবার সময় আপনার নাম ছবি ও এনিমেশন উঠবে!

WINDOWS 7 চালু হবার সময় আপনার নাম ছবি ও এনিমেশন উঠবে!
আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালই আছি।

Windows 7 এর বুটিং ডিফল্ট সিস্টেম আপনি দেখতে দেখতে আর ভাল লাগছে না তাহলে পরিবর্তন করে নিন আপনার মনের মত করে।

নিচের সফট টি ব্যবহার করে।
তাহলে আর দেরি না করে এখান থেকে সফট টি ডাউনলোড করে নিন।

তারপর চালু করুন।

এবার Booting Option এর কাজ করব এখানে আমরা Starting Windows এর নাম এবং @ Microsoft Corporationএর নাম এবং এনিমেশন ও চেঞ্জ করতে পারব তার সাথে লেখার কালার, লেখার সাইজ ইত্যাদি অতি সহজে মনের মত চেঞ্জ করতে পারব ছোট পোর্টবল সফট টি দিয়ে ।

এবার Message 2 তে ক্লিক করে নিচের মত Edit করে দিন।

এভাবে আপনি এনিমেশন লগো দিতে পারবেন। সবশেষ Play বাটনে ক্লিক করে দেখুন ঠিক আছে কিনা ঠিক থাকলেApply দিন।

এবার পিসি একবার রিস্টার্ট দিয়ে দেখুন।
আজ এই পর্যন্ত।
আল্লাহ হাফেজ

আপনার COMPUTER কে CONTROL করুন ANDROID মোবাইল দিয়ে।

আপনার COMPUTER কে CONTROL করুন ANDROID মোবাইল দিয়ে।
আসসালামু আলাইকুম।
আশাকরি সবাই ভালো আছেন । আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি।
এ পর্বে আপনাদের জন্য রয়েছে , আপনার Computer কে Control করুন Android মোবাইল দিয়ে
আমরা এতদিন পর্যন্ত  Computer কে মাউস বা কী-বোর্ড দিয়ে Control করতাম/করি।
কিন্তু আপনারা যদি ইচ্ছে করেন তাহলে একটি এর সাহাজ্য আপনার Computer কে Android মোবাইল
দিয়ে Control করতে পারবেন।
এই কাজটি করা খুব সহজ।
এর জন্য আপনার কাছে একটি Android মোবাইল থাকা আবশ্যক।
তো চলুন শুরু করা যাক।
প্রথমে নিছের দেওয়া Download Link থেকে Software টি Download করুন।
Download করার পর Software টি আন-জিপ করুন ।
আন-জিপ করার পর আপনি ২ টা ফাইল বা Software পাবেন।
তার মধ্য থেকে একটি হলো আপনার Android মোবাইলের জন্য।
আরেকটি হলো আপনার Computer এর জন্য।
আপনার Android মোবাইলের জন্য যেই Software তা আপনার Android মোবাইলে Install করুন।
এর পর আপনার Computer এর জন্য যেই Software তা আপনার Computer এ Install করুন।
তবে আরেকটি কথা আপনার  Computer কিন্তু Bluetooth অবশ্যই থাকতে হবে।

Bluetooth ছাড়া এই Software আপনার Computer এ কোনো কাজে আসবেনা।

এর পর সর্বপ্রথম আপনার Computer এ Software টি ওপেন করুন।
ওপেন করলে নিচের মতো দেখাবে।
তারপরে এটা যেভাবে আছে সেভাবে থাক ।
আপনি আপনার মোবাইলে Software টি ওপেন করুন।
ওপেন করলে নিচের মতো দেখাবে।
মোবাইলে Software টি ওপেন হওয়ার সময় allow চাইলে allow দিবেন।
এর পর আপনার মোবাইলে দেখবেন WMouseXP Mobile ID: এর নিচে BE:58:46:65:72:2B এই রকম একটি কোড দেখতে পাবেন ।
তা আপনার Computer এ ওপেন হওয়া Software এর মধ্যে একটি খালি বক্স দেখতে পাবেন , তাতে লিখুন ।
এবং তারপরে Connect বাটনে ক্লিক করুন।
এর পরে আপনার মোবাইলে মাউস দেখতে পাবেন।
এখন আপনি আপনার মোবাইল দিয়ে আপনার Computer Control করতে পারবেন।
আশা করি এই টিউন আপনাদের অনেক উপকারে আসবে।

সব থেকে সুন্দর একটি ফটো এডিটিং সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন

সব থেকে সুন্দর একটি ফটো এডিটিং সফটওয়্যার ডাউনলোড করুন
আমি আজ পর্যন্ত যত ফটো এডিটিং সফটওয়্যার দেখেছি, তার মধ্যে এই সফটওয়্যার টি সবথেকে সহজ।
এটির মধ্যে এমন সব টুলস আছে যেগুলো ব্যবহার করে যেকোনো ফটোকে খুবই সহজেই এবং তাড়াতাড়ি খুব সুন্দর করে তোলা যায়। ফটো এডিটিং সফটওয়্যার টি যে ব্যবহার করবে তারই ভাল লাগবে আমার গ্যরান্টি।
Photo Instrument- Bengali Tutorial
নিচের ডাউনলোড লিংক থেকে ফটো এডিটিং সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নেন।
নিচের একটা ফটো দেখুন…
Photoinstrument Bengali Tutorial
দেখলেন তো?
এবার মোটামুটি একটু এডিটিং করার পর ফটো টি দেখুন।
Photo Instrument Bengali Tutorial
দেখেছেন?
কেমন সুন্দর হয়ে গেল?
ফটো এডিটিং এ এছাড়া আরও কিছু টুলস আছে।
  • একটি টুলস আছে যেটি দিয়ে আপনি আপনার ফটো থেকে যেকোনো জিনিস মুছে ফেলতে পারবেন, ধরুন আপনি আর আপনার বন্ধু একটা ফটো তুললেন কিন্তু আপনার ওই যায়গাতেই একা একা দাড়িয়ে থাকতে ইচ্ছা করছে, তাহলে এই সফটওয়্যারটা দিয়ে সহজেই তা করতে পারবেন।
  • যেকোনো মোটা মানুষকে আপনি সহজেই এই সফটওয়্যার দিয়ে রোগা, পাতলা ও সুন্দর করে তুলতে পারবেন।
এছাড়া আরও অনেক সুন্দর সুন্দর টুলস আছে,
সবগুলো আমি এখন আর বলতে চাইছি না।
এটা ব্যবহার করা খুবই সহজ, তাই আপনি এটা একটু ঘাটলেই সমস্ত কিছু বুঝতে পারবেন।

একমাস পর পর WINDOWS 7 এর মেয়াদ চলে যায় বার বার সেটআপ দিতে হয় সমাধান দেখুন।

একমাস পর পর WINDOWS 7 এর মেয়াদ চলে যায় বার বার সেটআপ দিতে হয় সমাধান দেখুন।
আজকে আমি এসেছি  উইন্ডোজ এর ছোট একটা ট্রিক্স নিয়ে, সেটা হলো অনেক সময় আমাদের Windows 7-এর Screen এ Windows is not genuine Notification দেখতে পাই।
এটার কারন হল আপনার win7 এর ভার্সন টি ফ্রি না যখন এমন হয় তখন অনেকেই হয়তো নতুন করে Windows Setup করেছেন। আবার অনেকই activator use করেছেন…
কিন্তু একটিভেটর ইন্সটল দিলে অনেক সময় দেখা যায় যে পিসি আর চালু হয় না।
আর এটা সাধারনত হয় যখন আমাদের Windows-এ Update Option চালু থাকে এবং ইন্টারনেট চালু থাকে।
আজকে আপনাদের কে একটা টিপস শেখাবো যেইটার মাধ্যমে আপনি সাড়া জীবন win7 ব্যাবহার করতে পারবেন কোন সেট আপ সারাই।
তাহলে চলুন শুরু করা যাক
→ প্রথমেই Start Menu তে কিল্ক করুন।
→ তারপর সেখান cmd লিখে সার্চ দিন।
→ Command Prompt- (cmd )এ ডান বাটন এ ক্লিক করে Run as Administrator করুন।
→ এর পর Command Prompt-টি চালু হলে সেখানে শুধু “SLMGR –REARM” টাইপ করে Enter চাপুন।
( আমি এখানে যেভাবে দিছি সেভাবে দিতে হবে কিন্তু না হলে কাজ করবে না)
→ আর একটি কথা “SLMGR এর পরে স্পেস হবে।
কাজ শেষ এখন একটা Restart- দিন।

কি-বোর্ড দিয়ে কম্পিউটার চালু করা..

কি-বোর্ড দিয়ে কম্পিউটার চালু করা..

আমরা CPU এর পাওয়ার বাটন দিয়ে কম্পিউটার চালু করি। কিন্তু অনেক সময় পাওয়ার বাটন নষ্ট হলে কম্পিউটার চালু করতে সমস্যা হয়।
  • ইচ্ছা করলে CPU এর পাওয়ার বাটন না চেপে কি-বোর্ডের সাহায্যে কম্পিউটার চালু করতে পারি। এর জন্য প্রথমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় Del বাটন চেপে BIOS এর প্রবেশ করতে হবে। 
  • তারপর Power Management Setup নির্বাচন করে Enter প্রেস করে Power on my keyboard নির্বাচন করে Enter দিতে হবে।  
  • Password নির্বাচন করে Enter দিন। 
  • Enter Password এ কোন একটি কি পাসওয়ার্ড হিসাবে দিয়ে সেভ করে বের হতে হবে। 
  • এখন কি-বোর্ড থেকে সেই পাসওয়ার্ড কি চেপে কম্পিউটার চালু করা যাবে।  পদ্ধতিটি গিগাবাইট মাদারবোর্ড এর জন্য প্রযোজ্য হলেও অন্যান্য মাদারবোর্ডেও এই পদ্ধতিটি পাওয়া যাবে। 

কম্পিউটার কিনেছেন কত তারিখে মনে নেই! কোন সমস্যা নেই। এবার কম্পিউটারকেই জিজ্ঞাসা করুন কবে তাকে কিনে এনেছিলেন!!

কম্পিউটার কিনেছেন কত তারিখে মনে নেই! কোন সমস্যা নেই। এবার কম্পিউটারকেই জিজ্ঞাসা করুন কবে তাকে কিনে এনেছিলেন!!


আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব যে বিষয়টি তার সারমর্ম হল এই যে, কোন কম্পিউটার কয় তারিখে ক্রয় করা হয়েছিল তার ডেট জানা ।...
আমরা অনেকেই কম্পিউটার কেনার ডেটটি ভুলে যাই। কিন্তু অনেক সময় ডেটটির খুবই দরকার পড়ে। তো তা কোন সফট্‌ওয়ার ছাড়াই কম্পিউটার-এর মাধ্যমে জানা যায়। কিভাবে জানা যায় এবার তা দেখুন।প্রথমে যান—

  1. Start
  2. All Program
  3. Accessories
  4. System Tools
  5. System Information  ক্লিক দিন। তারপর একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। উক্ত ডায়ালগ বক্সের BIOS version/Date -এ দেখুন। ব্যাস ওকে।
উইন্ডোজ-সেভেনের ক্ষেত্রে -
  1. Control Panel 
  2. All Control Panel
  3. Items Performance 
  4. Information and Tools
  5. Advanced Tools – থেকে 
  6. View Advanced System Details in System information এ ক্লিক করলেই সব তথ্য পেয়ে যাবেন।  

১০টি অসাধারন বস্তু যা সম্ভবত আগে কখনও দেখেননি!

১০টি অসাধারন বস্তু যা সম্ভবত আগে কখনও দেখেননি!

আমরা সবসময় অদ্ভুত কিছু সত্য ব্যাপার বের করে আনার চেষ্টা করি কিন্তু আজ এমন কিছু জিনিষ দেখাবো আপনাদের যেগুলো সম্ভবত আপনারা কেউ দেখেননি কিন্তু আসলেই আছে। মানুষ পারে না এমন কিছু আসলেই নেই!
১। পৃথিবীর সবচেয়ে গভীর সুইমিং পুল। ৬ লক্ষ গ্যালন পানি আছে এত আর গভীরতা ১১৩ ফুট! ঝাপ দিবেন?


২। নীচের ছবিটি হলো পৃথিবী একনম্বর ঘড়ির ডিজাইনার প্যাটেক ফিলিপের ডিজাইন করা ঘড়ির
ভেতরের মেকানিজম! কেন পৃথিবীর সেরা তা বোধহয় ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে।

৩। মানুষের চোখে যা দেখা যায় আর বেড়ালের
চোখে যা দেখা যায়। উপরেরটা মানুষের, নীচেরটা বেড়ালের।

৪।  ডিমের এই খোসাতে করা হয়েছে ২০,০০০ ছিদ্র।
কল্পনা করুন কিভাবে সম্ভব হয়েছে!

৫। সূর্যগ্রহনের সময় সূর্যোদয় যদি দেখার সুযোগ পান কোনদিন, তাহলে এটাই দেখবেন!

৬। আগুনে পুড়ে যাওয়া একটি বাড়ির আগুনে গলে যাওয়া জানালার কাঁচ।
৭। ইট-বিছানোর যন্ত্র! এই মেশিনটি দিয়ে ইট বাধানো পথ তৈরী করা হয় ইন্সট্যান্ট!

৮। ছোট-খাটো পারাপারের ব্রিজ হিসেবে এভাবে পরে থাকা পুরোনো ট্রেনের বগি কিন্তু আমাদের দেশেও ব্যবহার করা যায়।

৯। একটি বাচ্চার খুলির ভেতরে এমনই থাকে তাদের Baby-Teeth গুলো পড়ে যাবার আগে।

১০। বজ্রপাতের পর একটি গলফ কোর্সের ঘাসের অবস্থা।

শেয়ার করে বন্ধুদের দেখার সুযোগ করে দিন। আর লাইক, কমেন্টস করতে ভুলবেন না।