নিরপত্তা ইস্যুতে আগামী ৬ ডিসেম্বর রোববার সাময়িকভাবে বন্ধ থাকা সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুক কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকে বসছে সরকার। এ বৈঠকের আগে ফেসবুক খুলে দেয়ার সম্ভাবনা নেই বলে জানা গেছে। তবে বিভিন্ন সুত্রে জানা গেছে ফেসবুকের সাথে বৈঠকের পরই খুলে দেয়া হবে ফেসবুক। রোববার সকাল সাড়ে নয়টার সময় সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে ফেসবুকের পক্ষে ফেসবুকের দক্ষিণ এশিয়ার পাবলিক পলিসি ম্যানেজার দীপালি লিবারেন ও আইন বিশেষজ্ঞ বিক্রম লাংয়ে অংশগ্রহণের করার কথা রয়েছে। অন্যদিকে সরকারের পক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, তথ্য ও ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অবঃ) তারিক আহমেদ সিদ্দিকিসহ গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে। বৈঠকে বিটিআরসির চেয়ারম্যান শাহজাহান মাহমুদ উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও তিনি দেশের বাহিরে থাকায় বিটিআরসির পক্ষে বিটিআরসির ভাইস চেয়ারম্যান আহসান হাবিব উপস্থিত থাকবেন বলে জানা গেছে। এদিকে ফেসবুক খুলে দেয়ার ব্যাপারে এখনও নির্দিষ্টকরে কিছুই বলছে না ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়। মন্ত্রনালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিমকে-‘ফেসবুক কবে খুলে দেয়া হবে?-এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যদি মনে করে আর নিরাপত্তার ঝুঁকি নেই, আমাকে খুলে দেয়ার নির্দেশ দিবে। আর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় আমাদেরকে যখন নির্দেশনা দিবে তখনই ফেসবুক খুলে দেয়া হবে। এক্ষেত্রে আমরা শুধু সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের কাজ করছি।’ অন্যদিকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বৃহস্পতিবার একটি অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের বলেন, ‘ফেসবুক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ হয়েছে। আশা করছি, খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আমরা ফেসবুক খুলে দিতে পারব।’ পলক বলেন, ‘সুনির্দিষ্ট দিন বা সময় বলতে পারছি না। তবে অল্প সময়ের মধ্যে ফেসবুক আনব্লক করে দিব বলে জানাচ্ছি। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সবুজ সংকেত পেলেই তা খুলে দেয়া হবে।’ এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের একটি সুত্রের মাধ্যমে জানা গেছে, রোববারের বৈঠকের আগে ফেসবুক খুলে দেয়ার সম্ভাবনা নেই। বৈঠকের পর ফেসবুক খুলে দেয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলেও বলছে সূত্রটি।
সূত্রটি বলছে, ২০১২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে বিটিআরসি একাধিক চিঠি দিলেও ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কোন সাড়া বা তথ্য দেয়নি। এবার যখন সাময়িকভাবে ফেসবুক বন্ধ রাখা হয়েছে তখন ফেসবুক নড়েচড়ে বসেছে। আপত্তিকর কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণে ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেয়ার পর এবার তারা সাড়া দিয়েছে। একারণে একটি চুক্তি শেষেই সামাজিক যোগাযোগের এ মাধ্যমটি খুলে দেয়া হবে। অন্যদিকে নির্দিষ্ট করে জানাতে না পারলেও ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের একটি সুত্রও বলছে, ফেসবুক কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকের আগে ফেসবুক খুলে দেয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। সূত্রটি বলছে, বৈঠকের পরই খুলে দেয়া হতে পারে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের এ মাধ্যমটি। এদিকে ফেসবুক বন্ধ থাকায় ক্ষতির মুখে পড়েছে ফেসবুক ব্যবহার করে ব্যবসা করেন এমন অনেকে। অনেকের ব্যবসা মোটামুটি বসে গেছে বলে দাবি করেছেন তারা। ফেসবুক চালু না থাকার কারণে অনেক নিউজ পোর্টালের পেজে ভিজিটরের সংখ্যা অনেক কমে গেছে। এতেকরে ক্ষতির মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। এ বিষয়ে একটি অনুষ্ঠানে তারানা হালিমের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘এটা সাময়িক। আমরা ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের তুলনায় একভাগও ত্যাগ স্বীকার করছি না। বেলজিয়াম, ফ্রান্সের দিকে তাকিয়ে দেখুন। তারা জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থে অনেক বেশি ত্যাগ স্বীকার করছে। যার তিনভাগের একভাগও আমরা করছি না।’ অন্যদিকে বন্ধ থাকলেও বিকল্প পদ্ধতিতে ফেসবুক ব্যবহার করছেন অনেকেই। বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মধ্যে সরকারের প্রতিমন্ত্রী, গোয়েন্দা সংস্থা, সিটি করপোরেশনের মেয়রও রয়েছেন। সরাকারীভাবে ফেসবুক বন্ধ থাকলেও সরকারের উচ্ছ পর্যায়ের কর্মকর্তারা ফেসবুক ব্যবহার করার কারণে নতুনভাবে সমালচিত হচ্ছে সরকার। সরকারীভাবে ফেসবুক বন্ধ থাকলেও বিকল্প পন্থায় মন্ত্রিসভার সদস্য এবং গোয়েন্দা সংস্থা ব্যবহার করছে কেন?-এমন প্রশ্ন রাখলে ডাক ও ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেন, ‘আমাকে এ প্রশ্ন না করে সরকারের যারা বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করছে আপনি তাদেরকে এ প্রশ্ন করুন। তাদের পক্ষ হয়ে এ প্রশ্নের উত্তর দেয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। নিয়ম ভাঙছেন এমন কারো প্রতিনিধিত্ব আমি করবনা। আমি সবার দায়িত্ব নেবনা।’ অন্যদিকে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরী বলেন বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থা বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করছে না, ফেসবুকে গোয়েন্দা গিরি করছে।’ তবে মন্ত্রী সভার সদস্য বিকল্প পথে কেন ফেসবুক ব্যবহার করছে তার কোনো উত্তর দেননি তিনি।
সূত্রটি বলছে, ২০১২ সালের ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে বিটিআরসি একাধিক চিঠি দিলেও ফেসবুক কর্তৃপক্ষ কোন সাড়া বা তথ্য দেয়নি। এবার যখন সাময়িকভাবে ফেসবুক বন্ধ রাখা হয়েছে তখন ফেসবুক নড়েচড়ে বসেছে। আপত্তিকর কনটেন্ট নিয়ন্ত্রণে ফেসবুক কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেয়ার পর এবার তারা সাড়া দিয়েছে। একারণে একটি চুক্তি শেষেই সামাজিক যোগাযোগের এ মাধ্যমটি খুলে দেয়া হবে। অন্যদিকে নির্দিষ্ট করে জানাতে না পারলেও ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের একটি সুত্রও বলছে, ফেসবুক কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকের আগে ফেসবুক খুলে দেয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। সূত্রটি বলছে, বৈঠকের পরই খুলে দেয়া হতে পারে বাংলাদেশসহ পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের এ মাধ্যমটি। এদিকে ফেসবুক বন্ধ থাকায় ক্ষতির মুখে পড়েছে ফেসবুক ব্যবহার করে ব্যবসা করেন এমন অনেকে। অনেকের ব্যবসা মোটামুটি বসে গেছে বলে দাবি করেছেন তারা। ফেসবুক চালু না থাকার কারণে অনেক নিউজ পোর্টালের পেজে ভিজিটরের সংখ্যা অনেক কমে গেছে। এতেকরে ক্ষতির মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো। এ বিষয়ে একটি অনুষ্ঠানে তারানা হালিমের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, ‘এটা সাময়িক। আমরা ফ্রান্স ও বেলজিয়ামের তুলনায় একভাগও ত্যাগ স্বীকার করছি না। বেলজিয়াম, ফ্রান্সের দিকে তাকিয়ে দেখুন। তারা জনগণের নিরাপত্তার স্বার্থে অনেক বেশি ত্যাগ স্বীকার করছে। যার তিনভাগের একভাগও আমরা করছি না।’ অন্যদিকে বন্ধ থাকলেও বিকল্প পদ্ধতিতে ফেসবুক ব্যবহার করছেন অনেকেই। বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মধ্যে সরকারের প্রতিমন্ত্রী, গোয়েন্দা সংস্থা, সিটি করপোরেশনের মেয়রও রয়েছেন। সরাকারীভাবে ফেসবুক বন্ধ থাকলেও সরকারের উচ্ছ পর্যায়ের কর্মকর্তারা ফেসবুক ব্যবহার করার কারণে নতুনভাবে সমালচিত হচ্ছে সরকার। সরকারীভাবে ফেসবুক বন্ধ থাকলেও বিকল্প পন্থায় মন্ত্রিসভার সদস্য এবং গোয়েন্দা সংস্থা ব্যবহার করছে কেন?-এমন প্রশ্ন রাখলে ডাক ও ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম বলেন, ‘আমাকে এ প্রশ্ন না করে সরকারের যারা বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করছে আপনি তাদেরকে এ প্রশ্ন করুন। তাদের পক্ষ হয়ে এ প্রশ্নের উত্তর দেয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। নিয়ম ভাঙছেন এমন কারো প্রতিনিধিত্ব আমি করবনা। আমি সবার দায়িত্ব নেবনা।’ অন্যদিকে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ফয়জুর রহমান চৌধুরী বলেন বলেন, ‘গোয়েন্দা সংস্থা বিকল্প পথে ফেসবুক ব্যবহার করছে না, ফেসবুকে গোয়েন্দা গিরি করছে।’ তবে মন্ত্রী সভার সদস্য বিকল্প পথে কেন ফেসবুক ব্যবহার করছে তার কোনো উত্তর দেননি তিনি।