Showing posts with label বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি. Show all posts
Showing posts with label বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি. Show all posts

ফোন নিরাপদ রাখতে বানান চার্জিং হোল্ডার [ভিডিও]

ফোন নিরাপদ রাখতে বানান চার্জিং হোল্ডার [ভিডিও]
এখন সবার হাতে হাতে শোভা পাচ্ছে ফোন। ফোন সচল রাখতে নিয়ম করে প্রতিদিন চার্জ দিতে হয়। ফোন চার্জ দেয়ার সময় আপনার সাধের ফোনটি ফেলে রাখতে হয় বিছানায় নয়তে ডেস্কে। এতে করে ফোনে ডিসপ্লেতে স্ক্র্যাচ পড়তে পারে। কিন্তু আপনি যদি চার্জিং সকেটের ঠিক নিচেই একটি চার্জিং হোল্ডার বানিয়ে নেন তবে চার্জ দেয়ার সময় আপনার ফোন থাকবে নিরাপদ।  এখনকার অনেক ফোনেরই চার্জারের কড ছোট থাকে। সেক্ষেত্রে এই হোল্ডার বেশ কাজে দেবে। এটি বানানোও খুব সহজ। এজন্য লাগবে শ্যাম্পুর খালি একটি বোতল। 
যা যা লাগবে
১. খালি শ্যাম্পুর বোতল।
২. ছুরি/ব্লেড।
যেভাবে বানাবেন
বড় দেখে খালি একটি শ্যাম্পুর বোতল নিন। ঘরে খালি শ্যাম্পুর বোতল না থাকলে পানির বোতল দিয়েও কাজ সারতে পারেন। বোতলটির একপাশে মার্কার দিয়ে মার্ক করে কেটে নিন। কীভাবে কাটবেন তা ভিডিও দেখে শিখে নিন। শ্যাম্পুর বোতলকে ঠিক পকেট আকারে কাটুন। এবার আপনার চার্জারের ছিদ্রের আকার অনুযায়ী হোল্ডারের উপরে ছিদ্র করুন। হয়ে গেলো ফোন চাজিং হোল্ডার। এবার এটি চার্জিং সকেটের সঙ্গে স্ক্রু দিয়ে লাগিয়ে নিন। আর এটির মধ্যে ফোন রেখে চার্জে দিন।


অ্যাপলে কারদাশিয়ানের ইমোজি, অ্যাপ স্টোরে ধস!

অ্যাপলে কারদাশিয়ানের ইমোজি, অ্যাপ স্টোরে ধস!
রিয়েলিটি টিভি তারকা কিম কারদাশিয়ানের ইমোজি অ্যাপ্লিকেশন ‘কিমোজি’ অ্যাপ স্টোরে ছাড়ার পর এত বেশিবার ডাউনলোড করা হয়েছে যে অকেজো হয়ে পড়েছে অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর।
বিনোদনবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘এইস শোবিজ’-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৫ বছর বয়সী এই তারকা তাঁর অ্যাপের কারণে অ্যাপ স্টোরে যান্ত্রিক গোলযোগ ঘটায় অ্যাপলের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন।
কিমোজি অ্যাপ স্টোরে ছাড়ার পর একসঙ্গে নয় হাজার মানুষ অ্যাপটি ডাউনলোড করতে গেলে অকেজো হয়ে পড়ে অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর। এত বেশি ব্যবহারকারীর চাপ সইতে পারেনি অ্যাপ স্টোর।
মার্কিন এই টেকজায়ান্টকে উদ্দেশ করে টুইটারে এক টুইটবার্তায় কিম কারদাশিয়ান বলেন, ‘অ্যাপল, আপনাদের অ্যাপ স্টোর ধসিয়ে দেওয়ায় আমি দুঃখিত।’
তবে নিজের অ্যাপ উন্মুক্ত করার পর এ রকম অভাবনীয় সাড়া পেয়ে উচ্ছ্বসিত কিম। অ্যাপলের কাছে ক্ষমা প্রার্থনার পাশাপাশি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে গিয়ে আবেদনময়ী এই তারকা লিখেছেন, ‘আমি এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না যে মানুষ আমার কিমোজি অ্যাপ এত বেশিবার ডাউনলোড করেছে যে এটি শেষমেশ অ্যাপ স্টোরের ক্ষতি করে বসেছে!’
অ্যাপল স্টোরে যান্ত্রিক গোলযোগ থাকার কারণে যাঁরা এখন পর্যন্ত অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারেননি, তাঁদের প্রতি কিম লিখেছেন, ‘আমরা অ্যাপটি তৈরিতে খুবই পরিশ্রম করেছি এবং আমরা জানি এখন অতি-ডাউনলোডজনিত ঝামেলা রয়েছে, যেগুলো সারাতে সক্রিয় রয়েছে সমগ্র কারিগরি দল।’
কিম আশ্বস্ত করেছেন, খুব দ্রুত আবারো অ্যাপটি ডাউনলোড করা যাবে অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর থেকে, ‘আমার কিমোজি অ্যাপ আবারো চলবে! তারা সার্চ অপশনের ঝামেলাগুলোও সারিয়ে নিচ্ছে, যাতে খুব সহজে অ্যাপটি খুঁজে পাওয়া যায়।’
অ্যাপ স্টোর ঠিক করতে করতে অবশ্য কিম তাঁর ভক্তদের ধারণা দিয়েছেন নিজের কিমোজি অ্যাপের ব্যাপারে। বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রায় ২৫০ ইমোজি তৈরি করা হয়েছে কিম কারদাশিয়ানের অবয়বে।

ছবি বলে দেয় রাজনৈতিক মত।

ছবি বলে দেয় রাজনৈতিক মত।
কারো সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেও হয়তো তাঁর রাজনৈতিক মত জানা সম্ভব নয়। তবে, কিছু জ্যামিতিক চিত্র দেখিয়ে সহজেই এটি জেনে নেওয়া যায়। যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার একদল গবেষক এই দাবি করেছেন।
জ্যামিতিক চিত্র ও কোনো ব্যক্তির রাজনৈতিক মতের সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব পেনসেলভানিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের একদল গবেষক। এ-সংক্রান্ত গবেষণা নিবন্ধটি প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান সাময়িকী ‘জার্নাল অব পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি’।
গবেষণায় একদল ব্যক্তিকে বিভিন্ন জ্যামিতিক চিত্রের মধ্য থেকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে বলা হয়। একই সঙ্গে ওই ব্যক্তিদের কিছু প্রশ্ন করা হয়। এসব প্রশ্নের মাধ্যমে গবেষণায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত মনোভাব জেনে নেওয়া হয়। পরে চিত্র ও রাজনৈতিক মনোভাবের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা চলে।
গবেষকরা বলেন, কিছুটা রক্ষণশীল মতাদর্শীরা সোজাসাপ্টা জ্যামিতিক চিত্রের প্রতি আকৃষ্ট হন। অপরদিকে উদারপন্থীরা আকৃষ্ট হন কিছুটা জটিল আকৃতির প্রতি।
গবেষকদের বরাত দিয়ে ‘মেন্টাল ফ্লস’ ওয়েবসাইট জানিয়েছে, রাজনৈতিক নীতির পার্থক্যের কারণেই কোনো ব্যক্তির মধ্যে নির্দিষ্ট ধরনের জ্যামিতিক চিত্রের প্রতি আকর্ষণ দেখা যায়। রক্ষণশীল রাজনৈতিক মতাদর্শীরা তাঁদের অন্যান্য বিশ্বাসের মতো জ্যামিতিক চিত্র বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক বা গতানুগতিকটাই বেছে নিয়েছেন। অপর দিকে উদারনীতির রাজনৈতিক মতাদর্শীরা তাঁদের নীতির মতোই কিছুটা ভিন্নতাকেও গ্রহণ করে নিয়েছেন।
ছবির মাধ্যমে রাজনৈতিক মতাদর্শ খুঁজে নেওয়ার গবেষণা এটিই প্রথম নয়। ২০১৪ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, একই রকম দুটি ছবির মধ্যে পার্থক্য খুঁজে নেওয়ায় এগিয়ে রক্ষণশীলরা। এ ছাড়া চলতি বছরের অপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, রক্ষণশীলদের মধ্যে উদারপন্থীদের চেয়ে আত্মমর্যাদা বেশি থাকে।

সরকারি নজরদারি হলে সতর্ক করে দেবে ফেসবুক।

সরকারি নজরদারি হলে সতর্ক করে দেবে ফেসবুক।


আপনার প্রোফাইলে সরকারি নজরদারি হলে এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেবে ফেসবুক। এ জন্য মাস দুয়েক আগে নতুন একটি ফিচার চালু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমটি। ফেসবুকের বরাত দিয়ে ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা আরো জোরদার করার উদ্যোগের এই খবর জানিয়েছে ব্রিটিশ দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফ।
ফেসবুকের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা অ্যালেক্স স্টমাস ফেসবুকে নিজের ব্লগে লিখেছেন, ‘আমাদের যদি মনে হয়, সরকারি কোনো গোয়েন্দা সংস্থা আপনার প্রোফাইলের দিকে নজর রাখছে, তাহলে আমরা এখন থেকে আপনাকে সে বিষয়ে সতর্ক করে দেব।’

তবে কীভাবে তারা সরকারি নজরদারির বিষয়টি নিশ্চিত হবে, সে বিষয়ে ফেসবুকের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। এ বিষয়ে স্টমাস বলেছেন, ‘আমাদের নিরাপত্তার খাতিরে সব সময় সব কারিগরি বিষয় আমরা ব্যাখ্যা করতে পারি না। তবে পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়ার পরই আমরা ব্যবহারকারীদের সরকারি নজরদারির বিষয়ে জানাব।’
সরকারি নজরদারির কোনো লক্ষণ ধরা পড়লে ব্যবহারকারীকে সেটা নোটিফিকেশনের মাধ্যমে জানাবে ফেসবুক। প্রতিষ্ঠানটির ইঞ্জিনিয়াররা আশা করছেন, নোটিফিকেশন পাওয়ার পর নিজের তথ্য এবং অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখতে পারবেন সরকারি নজরদারির শিকার ব্যবহারকারীরা।
ফেসবুকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবে ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাকে।

স্টেমসেলের ব্যবহার।

স্টেমসেলের ব্যবহার।
স্টেমসেল গবেষণা মানবদেহের অনেক জটিল রোগ নিরাময়ে সাহায্য করতে পারবে। গবেষকেরা আগামী দিনে এমন একটি প্রাথমিক স্টেমসেল তৈরি করছেন, যার কর্মপ্রক্রিয়া তারা নিজেদের মতো করে নির্ধারণ করবে। এ গবেষণার উদ্দেশ্যে হচ্ছে, প্রাপ্তবয়স্ক কোষ থেকে এসব স্টেমসেল তৈরি করা, যারা ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশেও কাজ করতে সক্ষম হবে।
স্টেমসেলের বিশেষ পরিবর্তন করে মস্তিষ্কের ক্যান্সার ধ্বংসকারী বিষ তৈরি করার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক। এটি প্রয়োগ করে ক্যান্সার ধ্বংস করার ক্ষেত্রে সাফল্য পাওয়া গেছে। এতে রোগটির চিকিৎসা গবেষণায় নতুন সম্ভাবনা তৈরি হলো। জিন প্রকৌশলের মাধ্যমে স্টেমসেলের পরিবর্তন ঘটানোর মাধ্যমে বিশেষ ধরনের বিষ তৈরি করা হয়েছে। স্টেমসেল থেকে নিঃসৃত ওই বিশেষ বিষ স্টেম সেল এবং মস্তিষ্কের স্বাভাবিক কোষের কোনো ক্ষতি না করে শুধু ক্যান্সার কোষ বা টিউমার ধ্বংস করে। গবেষকেরা মানুষের মস্তিষ্কের ক্যান্সারের চিকিৎসায় এই পদ্ধতি প্রয়োগ করতে আগ্রহী।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হসপিটাল এবং হার্ভার্ড স্টেমসেল ইনস্টিটিউটের এক দল বিজ্ঞানী গবেষণা চালিয়ে স্টেমসেল থেকে ক্যান্সার ধ্বংসকারী বিষ উৎপাদনের প্রচেষ্টা চালান। গবেষকেরা দীর্ঘ দিন ধরেই স্টেমসেল ভিত্তিক থেরাপি বা চিকিৎসাপদ্ধতি উদ্ভাবনের চেষ্টা করছেন, যা অন্য কোষকে অক্ষত রেখে শুধু টিউমারই ধ্বংস করবে। তারা জিন প্রকৌশলের মাধ্যমে স্টেমসেলকে বিষ উৎপাদনকারী কোষে পরিণত করলেও ওই বিষের প্রভাবে স্টেমসেল নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। একই সাথে বিষটি স্বাভাবিক ও সুস্থ কোষের জন্যও হুমকি নয়।
কোষের সব ধরনের গবেষণা এবং মস্তিষ্কের টিউমারের প্রোটিন গ্রহণপ্রক্রিয়া নিয়ে বিশ্লেষণ থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে, স্টেমসেল থেকে নিঃসৃত বিষের কারণে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস হয়। আগে বিভিন্ন ধরনের ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসায় ক্যান্সার ধ্বংসকারী বিষ ব্যবহার করে সাফল্য পাওয়া গেছে।
টেকো মাথায় চুল গজানোর সমস্যার সমাধানে আশার কথা শোনাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। মানুষের স্টেম সেল ব্যবহার করে নতুন চুল গজানোর পরীক্ষায় সফল হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের স্টানফোর্ড-বার্নহাম মেডিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (স্টানফোর্ড-বার্নহাম) গবেষণায় যাদের চুল পড়ে গেছে, তাদের জন্য সেলভিত্তিক চিকিৎসাপদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন।
গবেষকরা এমন একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন, যেখানে মানুষের স্টেমসেল থেকে নতুন সেল তৈরি হবে এবং তা চুল গজাতে সক্ষম হবে। বর্তমানে প্রচলিত প্রতিস্থাপন পদ্ধতির চেয়ে এটি উন্নততর। প্রতিস্থাপন পদ্ধতিতে বিদ্যমান চুল মাথার এক গ্রন্থি থেকে আরেক গ্রন্থিতে সরিয়ে নেয়া হয়। স্টেমসেল পদ্ধতিতে প্রতিস্থাপনের জন্য অগণিত নতুন সেল পাওয়া যাবে। ফলে বিদ্যমান চুলের গ্রন্থির সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে।
নতুন পদ্ধতিতে মানুষের প্লুরিপোটেন্ট স্টেমসেলগুলো ডার্মাল পাপিলা সেলে পরিণত হবে। এটি একটি অনন্য সেল হিসেবে কাজ করবে, যা গ্রন্থিকে নিয়ন্ত্রণ করবে এবং বৃদ্ধি ঘটাবে।

পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ নেবে রোবট!

পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ নেবে রোবট!
আগামীর যুগ হবে ইন্টারনেট ও যান্ত্রিক ‍বুদ্ধির। মানুষ যেমনি করে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করে তেমনি করে একটি যন্ত্র অপর একটি যন্ত্রের সঙ্গে যোগাযোগ করবে। শুধু তাই নয়, আগামীতে মানুষের সহকর্মী হয়ে কাজ করবে রোবট। রোবটের দখলে থাকবে অনেক কাজ। এমনকি রোবট মানুষের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠার আশঙ্কাও রয়েছে। ভবিষৎতে সড়ক জুড়ে থাকবে চালকবিহীন গাড়ি। এসব গাড়ি নিজে নিজেই অন্য গাড়ির সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখবে।
সম্প্রতি চীনের অনুষ্ঠিত বিশ্ব ইন্টারনেট সম্মেলনে (ডাব্লিউআইসি) প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা এসব তথ্য জানান। দ্বিতীয় বারের মত পূর্ব চীনের চে চিয়াং প্রদেশের উ চান শহরে এই সম্মেলন বসেছে গতকাল থেকে।
সম্মেলনে চীনের পাইথু কোম্পানির উপ-পরিচালক ওয়াং সোং বলেছেন, আগামী যুগ হবে ইন্টারনেট ও যান্ত্রিক বুদ্ধির।
তিনি বলেন, আজ থেকে দশ বছর পর ৮০ শতাংশ গাড়ি হবে স্বয়ংক্রিয় ও চালকবিহীন এবং প্রতিটি গাড়ির সাথে প্রতিটি গাড়ির পারস্পরিক যোগাযোগ থাকবে। অন্যভাবে বললে, প্রতিটি গাড়ি হবে একেকটি চলমান কম্পিউটার।