“ইন্টারনেট শাটডাউন করা ছাড়া ফেসবুক শতভাগ বন্ধ রাখা সম্ভব না।
পৃথিবীর কোনো দেশে, এমনকি যেখানে ফেসবুকের অ্যাডমিন আছে, সেখানেও হান্ড্রেড
পার্সেন্ট (শতভাগ) বন্ধ করা সম্ভব নয়।” গতকাল রবিবার সচিবালয়ে এক
অনির্ধারিত ব্রিফিংয়ে টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এ কথা বলেছেন।
এদিকে ফেসবুকের সঙ্গে চুক্তি করার জন্য গতকাল চিঠি পাঠানোর কথা থাকলেও
সেটি পাঠানো হয়নি। ড্রাফটে শেষ মুহূর্তে কিছু ত্রুটি ধরা পড়ায় নতুন ড্রাফট
তৈরি করেছে মন্ত্রণালয়। চিঠিটি আজ সোমবার পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।
সরকারের তরফ থেকে ফেসবুক বন্ধ রাখার পরও সরকারের কয়েকজন প্রতিমন্ত্রী এটা
ব্যবহার করছেন— সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তারানা হালিম বলেন, যারা
এটা ব্যবহার করছেন, তাদের কাছেই এটার ব্যাপারে প্রশ্ন করা উচিত। কারণ
ফেসবুক বন্ধের সিদ্ধান্তটা সরকারের। ফলে সরকারের দায়িত্বশীলদের এটা মেনে
চলা উচিত।
সবারই সীমাবদ্ধতা থাকে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন,
“আমরা প্রযুক্তি দিয়ে প্রযুক্তির মোকাবেলা করছি। কিন্তু কেউ যদি বলেন,
একশ’ ভাগ এটি (ফেসবুক বন্ধ করা) সম্ভব, আমি অনুরোধ করবো একশ’ ভাগ কিভাবে
সম্ভব আমাকে একটু জানিয়ে যান। তাহলে তিনি একজন অত্যন্ত স্বনামধন্য উদ্ভাবক
হিসেবে পুরস্কারও পেতে পারেন। পৃথিবীর কোথাও ইন্টারনেট শাটডাউন ছাড়া ফেসবুক
বন্ধ রাখার কথা কোনো প্রযুক্তিবিদ বলতে পারেননি।”
বিকল্প
পথে দীর্ঘদিন ফেসবুক ব্যবহার করা যাবে না জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন,
ব্যান্ডউইথ ক্যাপাসিটি কম হলে এটি ব্যবহার করতে পারবেন না। নাশকতাকারীরা
ব্যবহার করলেও দ্রুত ফেসবুকের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারছেন না বলে দাবি
করেন প্রতিমন্ত্রী। কবে নাগাদ ফেসবুক খুলে দেয়া হবে— এমন প্রশ্নে তারানা
হালিম বলেন, “এই কথাগুলো আমাকে আহত করে। এখানে আমাদের সিদ্ধান্ত নেয়ার কিছু
নেই। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যখন মনে করবে নিরাপদ, তখন খুলে দেয়া হবে। যখন
আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মনে করবে, তখনই খুলে দেয়া হবে।”
“ইন্টারনেট
শাটডাউন করা ছাড়া ফেসবুক শতভাগ বন্ধ রাখা সম্ভব না। পৃথিবীর কোনো দেশে,
এমনকি যেখানে ফেসবুকের অ্যাডমিন আছে, সেখানেও হান্ড্রেড পার্সেন্ট (শতভাগ)
বন্ধ করা সম্ভব নয়।” গতকাল রবিবার সচিবালয়ে এক অনির্ধারিত ব্রিফিংয়ে
টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম এ কথা বলেছেন। এদিকে ফেসবুকের সঙ্গে
চুক্তি করার জন্য গতকাল চিঠি পাঠানোর কথা থাকলেও সেটি পাঠানো হয়নি।
ড্রাফটে শেষ মুহূর্তে কিছু ত্রুটি ধরা পড়ায় নতুন ড্রাফট তৈরি করেছে
মন্ত্রণালয়। চিঠিটি আজ সোমবার পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।
সরকারের তরফ থেকে ফেসবুক বন্ধ রাখার পরও সরকারের কয়েকজন প্রতিমন্ত্রী এটা ব্যবহার করছেন— সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তারানা হালিম বলেন, যারা এটা ব্যবহার করছেন, তাদের কাছেই এটার ব্যাপারে প্রশ্ন করা উচিত। কারণ ফেসবুক বন্ধের সিদ্ধান্তটা সরকারের। ফলে সরকারের দায়িত্বশীলদের এটা মেনে চলা উচিত।
সবারই সীমাবদ্ধতা থাকে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “আমরা প্রযুক্তি দিয়ে প্রযুক্তির মোকাবেলা করছি। কিন্তু কেউ যদি বলেন, একশ’ ভাগ এটি (ফেসবুক বন্ধ করা) সম্ভব, আমি অনুরোধ করবো একশ’ ভাগ কিভাবে সম্ভব আমাকে একটু জানিয়ে যান। তাহলে তিনি একজন অত্যন্ত স্বনামধন্য উদ্ভাবক হিসেবে পুরস্কারও পেতে পারেন। পৃথিবীর কোথাও ইন্টারনেট শাটডাউন ছাড়া ফেসবুক বন্ধ রাখার কথা কোনো প্রযুক্তিবিদ বলতে পারেননি।”
বিকল্প পথে দীর্ঘদিন ফেসবুক ব্যবহার করা যাবে না জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ব্যান্ডউইথ ক্যাপাসিটি কম হলে এটি ব্যবহার করতে পারবেন না। নাশকতাকারীরা ব্যবহার করলেও দ্রুত ফেসবুকের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারছেন না বলে দাবি করেন প্রতিমন্ত্রী। কবে নাগাদ ফেসবুক খুলে দেয়া হবে— এমন প্রশ্নে তারানা হালিম বলেন, “এই কথাগুলো আমাকে আহত করে। এখানে আমাদের সিদ্ধান্ত নেয়ার কিছু নেই। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যখন মনে করবে নিরাপদ, তখন খুলে দেয়া হবে। যখন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মনে করবে, তখনই খুলে দেয়া হবে।”
- See more at: http://71news.tv/menuVideo/index/5158/11.html#sthash.tY5Idrty.2gStQt6J.dpuf
সরকারের তরফ থেকে ফেসবুক বন্ধ রাখার পরও সরকারের কয়েকজন প্রতিমন্ত্রী এটা ব্যবহার করছেন— সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তারানা হালিম বলেন, যারা এটা ব্যবহার করছেন, তাদের কাছেই এটার ব্যাপারে প্রশ্ন করা উচিত। কারণ ফেসবুক বন্ধের সিদ্ধান্তটা সরকারের। ফলে সরকারের দায়িত্বশীলদের এটা মেনে চলা উচিত।
সবারই সীমাবদ্ধতা থাকে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, “আমরা প্রযুক্তি দিয়ে প্রযুক্তির মোকাবেলা করছি। কিন্তু কেউ যদি বলেন, একশ’ ভাগ এটি (ফেসবুক বন্ধ করা) সম্ভব, আমি অনুরোধ করবো একশ’ ভাগ কিভাবে সম্ভব আমাকে একটু জানিয়ে যান। তাহলে তিনি একজন অত্যন্ত স্বনামধন্য উদ্ভাবক হিসেবে পুরস্কারও পেতে পারেন। পৃথিবীর কোথাও ইন্টারনেট শাটডাউন ছাড়া ফেসবুক বন্ধ রাখার কথা কোনো প্রযুক্তিবিদ বলতে পারেননি।”
বিকল্প পথে দীর্ঘদিন ফেসবুক ব্যবহার করা যাবে না জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ব্যান্ডউইথ ক্যাপাসিটি কম হলে এটি ব্যবহার করতে পারবেন না। নাশকতাকারীরা ব্যবহার করলেও দ্রুত ফেসবুকের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে পারছেন না বলে দাবি করেন প্রতিমন্ত্রী। কবে নাগাদ ফেসবুক খুলে দেয়া হবে— এমন প্রশ্নে তারানা হালিম বলেন, “এই কথাগুলো আমাকে আহত করে। এখানে আমাদের সিদ্ধান্ত নেয়ার কিছু নেই। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যখন মনে করবে নিরাপদ, তখন খুলে দেয়া হবে। যখন আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মনে করবে, তখনই খুলে দেয়া হবে।”
- See more at: http://71news.tv/menuVideo/index/5158/11.html#sthash.tY5Idrty.2gStQt6J.dpuf