নতুন বছরের শুভেচ্ছায় গুগল ডুডল।
নতুন বছরকে শুভেচ্ছা জানিয়ে গুগল ডুডল। ছবি : গুগল |
বিশেষ বিশেষ দিনগুলোতে হোমপেজে পরিবর্তন আনে সার্চ ইঞ্জিন গুগল। বিশেষ
দিন উপলক্ষে বদলে ফেলা হয় গুগলের লোগো। একে বলা হয় গুগল ডুডল। এবার ইংরেজি
নতুন বছর ২০১৬ কে স্বাগত জানাতে নতুন গুগল ডুডল তৈরি করা হয়েছে।
একটি বছরকে বিদায় এবং আরেকটি বছরকে বরণ করে নিতে এই গুগল ডুডলে রয়েছে
পাঁচটি রঙিন পাখি এবং একটি রঙিন পাখির ডিম। আর সেই রঙিন ডিমের উপরই
ইংরেজিতে লেখা রয়েছে নতুন বছরের আগমনী বার্তা ‘২০১৬’।
নতুন এই গুগল ডুডলে দেখানো হয়েছে পাঁচটি পাখি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে
কখন ডিমটি ফুটবে। অর্থাৎ বিশ্বজুড়ে সবার নতুন বছরের প্রতীক্ষাকে প্রতীকি
রূপে তুলে ধরা হয়েছে এই গুগল ডুডলের মাধ্যমে।
ডুডলের সবগুলো পাখির মাথাতেই রয়েছে পার্টি হ্যাট। আরেকটি পাখির পকেটে রয়েছে ঘড়ি, পাখিটা নতুন বছরের অপেক্ষায় সময় গুনছে অধীর আগ্রহে।
গুগল ডুডলের নিচেই রয়েছে একটি অপশন যেখানে লেখা আছে ‘ওয়াচ অ্যান্ড
রিমেম্বার দ্য মোমেন্টস অফ ২০১৫’। এই লেখাতে ক্লিক করলে পুরোনো বছরের বড় বড়
ঘটনাগুলোর এক ঝলক দেখে নিতে পারবেন। বছরের উল্লেখযোগ্য ঘটনার মধ্যে রয়েছে
প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলা, চেন্নাইয়ের ভয়াবহ বন্যাসহ অন্যান্য আলোচিত সব
ঘটনা।
প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা- ২০১৫ এর ফলাফল।
প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা- ২০১৫ এর ফলাফল
যারা এখনো পর্যন্ত জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার ফলাফল পান নাই
সহজেই বোর্ডের সাইট থেকে রেজাল্ট জেনে নিন!!!
JSC Result:
সবাই একসাথে হুড়োহুড়ি করে রেজাল্ট দেখতে গিয়ে শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট ডাউন হয়ে গেছে। কিন্তু আপনি বোর্ডের ওয়েবসাইটে গিয়ে সহজেই জেএসসি রেজাল্ট জানতে পারবেন।
ঢাকা বোর্ডঃ http://result.dhakaeducationboard.gov.bd/app/stud/
যশোর বোর্ডঃ http://www.jessoreboard.gov.bd/result/
সিলেট বোর্ডঃ http://result.sylhetboard.gov.bd/jsc/
চট্টগ্রাম বোর্ডঃ http://www.bise-ctg.gov.bd/result/jsc
কুমিল্লা বোর্ডঃ http://www.comillaboard.gov.bd/index.php/result/jsc
বরিশাল বোর্ডঃ http://www.barisalboard.gov.bd
রাজশাহী বোর্ডঃ http://rajshahieducationboard.gov.bd/
দিনাজপুর বোর্ডঃ http://www.dinajpurboard.gov.bd
মাদ্রাসা বোর্ডঃ http://www.bmeb.gov.bd/
সকল বোর্ডের রেজাল্টঃ http://www.educationboardresults.gov.bd/
সকল স্কুলের EIIN ভিত্তিক রেজাল্টঃ http://mail.educationboard.gov.bd/web/
➡রোল ও বোর্ড Comment করুন। আমরা রেজাল্ট জানিয়ে দিবো।
ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ।
এস এম এস এর মাধ্যমে যেভাবে জানবেন
এইচএসসি: JSC
লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে
স্পেস দিয়ে ২০১৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে
জানিয়ে দেয়া হবে কাঙ্ক্ষিত ফল।
আলিম: আলিমের
ফল জানতে JDC লিখে স্পেস দিয়ে MAD স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে
২০১৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফল জানানো হবে।
ভোকেশনাল: এইচএসসি
ভোকেশনালের ফল জানতে JSC লিখে স্পেস দিয়ে TEC লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর
লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৫ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। ফল আসবে ফিরতি
এসএমএসে।
দোকানে চুরি বন্ধে ফেসওয়াচ প্রযুক্তি।
ব্রিটেনের বিপণী বিতানগুলিতে ছিঁচকে চুরি রোধ করতে নতুন এক প্রযুক্তি
ব্যবহারের ওপর পরীক্ষা নিরীক্ষা চলছে। আর সেটা হলো ফেসিয়াল রিকগনিশন
টেকনোলজি – সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে মানুষের মুখের অবয়ব চিনতে পারে এই
প্রযুক্তি।
ফেসওয়াচ নামের এই প্রযুক্তি দিয়ে শপিং সেন্টারগুলোর নিরাপত্তা কর্মীরা
এতদিন শুধুমাত্র ছিঁচকে চোরদের ছবি নিজেদের মধ্যে শেয়ার করেছে।
কিন্তু এখন এই প্রযুক্তিতে সম্ভাব্য অপরাধীর ডেটাবেজের সঙ্গে কারো চেহারার মিল ধরা পড়লে দোকানগুলিতে অ্যালার্ট জারি করা হবে।
ফেসওয়াচ পরীক্ষার সময় উপস্থিত বিবিসি সাংবাদিক ক্রিস ভ্যালেন্স
জানাচ্ছেন, এই প্রযুক্তিতে দেখা যাচ্ছে সিসিটিভি ক্যামেরার সামনে দিয়ে
মানুষজন হেঁটে যাচ্ছেন, প্রত্যেকের মুখ ফুটে উঠছে ক্যামেরায়। প্রতিটি
মুখের ওপর ঝুলছে একটি করে চতুষ্কোণ। ক্যামেরা চিনে রাখছে প্রতিটি লোককে।
এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্রিটেনের পাবগুলিতে হাতব্যাগ চুরির ঘটনা ঠেকানো
হয়েছে। অন্যান্য ছিঁচকে চুরিও কমে এসেছে। কিন্তু শপিং সেন্টারের মালিকরা
এই প্রযুক্তির প্রসার কামনা করলেও এর একটি আইনগত জটিলতাও রয়েছে। আর সেটি
হলো মানুষের ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকার।
টোনি পোর্টার হলেন ব্রিটেনের সার্ভেইলেন্স ক্যামেরা কমিশনার। তিনি বলছেন, এ নিয়ে বৃহত্তর পরিসরে আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে।
তার প্রশ্ন: আপনি কী চান প্রতি দিন ৬০ লাখ সিসিটিভি ক্যামেরা আপনার দিকে তাক করা থাকুক এবং আপনার প্রতিটি পদক্ষেপের ছবি তুলে রাখুক?
প্রাথমিক সমাপনীতে পাসের হার ৯৮.৫২%
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) এবং জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি)
পরীক্ষার ফল ফল প্রকাশ হয়েছে। ওই দুটি পরীক্ষার সঙ্গে ইবতেদায়ী শিক্ষা
সমাপনী ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার ফলও প্রকাশ হয়েছে।
প্রাথমিক সমাপনীতে (পিইসি) এ বছর পাসের হার ৯৮.৫২ শতাংশ। ঢাকা বিভাগে
পাসের হার ৯৮.৭৪ শতাংশ, রাজশাহী বিভাগে পাসের হার ৯৯ শতাংশ, খুলনা বিভাগে
পাসের হার ৯৮.৯৭ শতাংশ, চট্টগ্রাম বিভাগে পাসের হার ৯৮.৪১ শতাংশ, বরিশাল
বিভাগে পাসের হার ৯৮.৩০ শতাংশ, সিলেট বিভাগে পাসের হার ৯৬.৭৯ শতাংশ ও রংপুর
বিভাগে পাসের হার ৯৮.৫৬ শতাংশ।
এর আগে সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফল হস্তান্তর করেন
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী
মোস্তাফিজুর রহমান।
এবার জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষায় পরীক্ষার্থী ছিল ২৩ লাখ ২৫ হাজার ৯৩৩ জন। এ
বছর ১ নভেম্বর ওই পরীক্ষা শুরু হয়। পরীক্ষা শেষ হয় ১৮ নভেম্বর।
আর প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা ২২ নভেম্বর শুরু হয়ে শেষ হয়
৩০ নভেম্বর। এই দুটি পরীক্ষায় ৩২ লাখ ৫৪ হাজার ৫১৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ
নিয়েছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ও শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইটে, মুঠোফোনে
খুদেবার্তার মাধ্যমে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ফল জানতে পারবে
শিক্ষার্থীরা।
বিপদে মোবাইলের বাটন চাপলেই পুলিশ হাজির।
হঠাৎ করেই বিপদ! দুশ্চিন্তার কারণ নেই। হাতের মোবাইলটির বাটনে চাপ দিলেই
হাজির হবে পুলিশ। তাৎক্ষণিকভাবে বিপদ থেকে উদ্ধারের ব্যবস্থা করা হবে
নারী-পুরুষকে, হোক না ছোট কিংবা বড়।
বাংলাদেশের মোবাইল ফোন গ্রাহকদের জন্য এমনই একটি প্রযুক্তি সেবা নিয়ে আসছে সরকারের ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ।
আগামী তিন মাসের মধ্যেই গ্রাহক পর্যায়ে এ সেবা উন্মুক্ত করার আশা করছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।
‘মোবাইল হেল্প সাবস্ক্রাইবার’ নামের এ সেবাটি সম্পর্কে তারানা হালিম
বলেন, ‘যেকোনো মোবাইলে নির্দিষ্ট একটি বাটনে পরপর তিনবার চাপ দিলেই নিকটস্থ
পুলিশ স্টেশনে ওয়্যারলেস প্রযুক্তির মাধ্যমে বিপদগ্রস্ত মানুষটির খবর চলে
যাবে’।
‘জিপিআরএস (জেনারেল প্যাকেট রেডিও সার্ভিস) প্রযুক্তির মাধ্যমে
বিপদগ্রস্ত ওই ব্যক্তির বিপদে পড়ার স্থানটিও ভেসে উঠবে থানায় সংরক্ষিত
মোবাইল ডিভাইসে। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ চলে যাবে সেখানে, ব্যবস্থা নেবে’।
তারবিহীন মোবাইল টেলিযোগাযোগ সংক্রান্ত এ ব্যবস্থায় গ্রাহকের কোনো ধরনের চার্জ কাটা হবে না।
‘দুর্গম এলাকায় হারিয়ে যাওয়া, ছোট শিশুর পথ খুঁজে না পাওয়া কিংবা যেকোনো
বিপদে পড়া নারী-পুরুষ এ সেবা গ্রহণ করতে পারবে’- বলেন তারানা হালিম।
সেবাটি চালুর জন্য মোবাইল অপারেটর এবং প্রযুক্তিবিদসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে শিগগিরই কথা বলা হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
ভারতে বিপদে পড়া নারীকে সহায়তা দিতে সব মোবাইলে ‘প্যানিক বাটন’ যুক্ত
করার উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির সরকার। ওই সেবা পেতে মোবাইল ব্যবহারকারীকে
পরিচিত একটি নম্বর তার ফোনে সংরক্ষণ করতে হবে, যেটিতে ফোন করলে তিনি সহায়তা
পাবেন। বাটন চাপার কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে সংরক্ষিত ওই নম্বরের ফোনে ভেসে
উঠবে। এতে তিনি বুঝতে পারবেন, কেউ তার সহায়তা চাইছে। নতুন বা পুরনো সব
মোবাইলে আগামী ছয় মাসের মধ্যে এটি চালু করার সুযোগ থাকবে।
সেখানে শুধু নারীর জন্য প্যানিক বাটন চালু হলেও বাংলাদেশে এ সেবার আওতায়
নারী-পুরুষ সবাই আসবেন বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম।
হেল্প লাইনে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুদের সহায়তায় অপরাজেয় বাংলাদেশে মাধ্যমে
সহায়তা দিচ্ছে ইউনিসেফ। বাংলাদেশের প্রথম এই চাইল্ড হেল্পলাইন সেবা
সম্প্রসারণে অংশীদার হয়েছে গ্রামীণফোন। এজন্য গ্রামীণফোন থেকে বিনা খরচে
১০৯৮ নম্বরে ডায়াল করা যাবে।
এছাড়াও, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ সাইবার নিরাপত্তায় একটি
হেল্পলাইন চালু করেছে। ০১৭৬৬৬৭৮৮৮৮ ও ১০৯২১ নম্বরে সেবা দিচ্ছে আইসিটি
বিভাগ।
এদিকে কল-কারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের সুস্থ, নিরাপদ ও উন্নত কর্মপরিবেশ
গড়ার লক্ষ্যে চলতি বছরের মার্চে আরও একটি হেল্পলাইন চালু করেছে শ্রম
মন্ত্রণালয়। শ্রমিকদের জন্য এই হেল্পলাইন নম্বর ০৮০০৪৪৫৫০০০।
4G-তে অতিরিক্ত চার্জ ইন্টারনেট সেবার বিকাশ বাধাগ্রস্ত করবে।
দেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার বাড়ানোর মাধ্যমে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ-
রূপকল্প ২০২১’ বাস্তবায়নে সরকারের ডাটাকেন্দ্রিক টেকসই নীতি গ্রহণ করা
উচিৎ বলে মনে করছেন তথ্য-যোগাযোগ প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা।
দেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার বাড়ানোর মাধ্যমে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ-রূপকল্প ২০২১’ বাস্তবায়নে সরকারের ডাটাকেন্দ্রিক টেকসই নীতি গ্রহণ করা উচিৎ বলে মনে করছেন তথ্য-যোগাযোগ প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেছেন, দেশের মানুষ এখন উচ্চ গতির ইন্টারনেট সেবার জন্য অপেক্ষা করছে। এ রকম সময়ে চতুর্থ প্রজন্মের (ফোরজি) প্রযুক্তির উপর কোনো ধরণের অতিরিক্ত চার্জ আরোপ করলে ইন্টারনেট সেবার বিকাশ বাধাগ্রস্ত হবে।
প্রযুক্তিবিদ মোস্তফা জব্বার বলেন, ‘ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) সেবার প্রকৃত গতি পাচ্ছে না, এ জন্য ব্যবহারকারীদের সঠিক চাহিদা পূরণ করতে সরকারের উচিত সম্ভাব্য সব উপায়েই চেষ্টা করা। গ্রামীণ এলাকাগুলোতে উচ্চ গতির ইন্টারনেটের অবস্থা খুবই হতাশাজনক। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য ব্রডব্যান্ড ওয়্যারলেস অ্যাকসেস (বিডব্লিউএ) ও ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডরদের (আইএসপি) সময়মতো আপারেশনাল ডকুমেন্টস (এনওসি, প্রযুক্তিগত অনুমোদন ইত্যাদি) দিয়ে সহযোগিতা করা দরকার। সেখানে এটি না করে উল্টো ফোরজি বা লং টার্ম এভ্যুলেশন (এলটিই) ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত চার্জ আরোপ করলে দেশের ইন্টারনেট সেবাখাতের অগ্রগতির সম্ভাবনা কমে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘মানসম্পন্ন ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করতে সরকারকে কোনো রকম অতিরিক্ত চার্জ আরোপ না করেই সর্বাধুনিক প্রযুক্তি যেমন এলটিই বা ফোরজি’র মতো সেবা চালু করতে হবে, যা থেকে ২০০৯ সালে সরকারের শুরু করা ক্যাম্পেইন ডিজিটাল বাংলাদেশ সফলতা পাবে। টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির উচিৎ হবে দেশে নতুন প্রযুক্তি প্রবর্তনে সামনে থেকে কাজ করা, তা না হলে জনগণ এটা থেকে কোনো সুফলই পাবে না।’
২০১৩ সালে ২১০০ ব্যান্ডের বেতার তরঙ্গের উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে বাংলাদেশ থ্রিজির যুগে প্রবেশ করে। সে সময় সব জিএসএম ভিত্তিক মোবাইল ফোন অপারেটরই তার গ্রাহকদের জন্য এই সেবা কিনেছিল। কিন্তু এই থ্রিজি সেবার নিম্নগতির কারণে গ্রাহকদের মধ্যে অসন্তুষ্টি থেকে গেছে। ইতিমধ্যে ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তি বৈশ্বিকভাবে বিলুপ্ত হওয়ার কারণে সরকার বিডব্লিউএ (ব্রডব্যান্ড ওয়্যারলেস অ্যাকসেস) আপারেটরদের গ্রাহকদের জন্য এলটিই (লং টার্ম ইভ্যুলেশন) সেবা প্রদানের জন্য অনুমোদন দিয়েছে।
সারা বিশ্বে ইন্টারনেট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান কোনো প্রকার অতিরিক্ত চার্জ প্রদান ছাড়াই ওয়াইম্যাক্স থেকে এলটিই প্রযুক্তিতে ইন্টারনেট সরবরাহ করছে। কিন্তু সম্প্রতি সেলুলার ফোন অপারেটর এবং রেগুলেটরের মধ্যে এক সভায় এলটিই প্রযুক্তি ব্যবহারে অতিরিক্ত চার্জ প্রদানের বিষয়টি আসলে সেটি বিডব্লিউএ অপারেটররা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সেলুলার ফোন অপারেটরদের প্রাথমিক পর্যায়ে যে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছিল সেটি যদি বিডব্লিউএ অপারেটররা পায়, তাহলে উচ্চ গতির ইন্টারনেট ব্যবহার আরো গতিশীল হবে বলে মনে করেন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)’ এর সাবেক প্রেসিডেন্ট আখতারুজ্জামান মঞ্জু।
তিনি বলেন, ‘মোবাইল ফোন অপারেটরদের সরবরাহ করা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সঠিক সেবা গ্রাহকরা পাচ্ছে না। উচ্চ গতির ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করতে সরকারকে এলটিই বা ফোরজির প্রতি নজর দিতে হবে।’
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি’র সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫ কোটি ৩৯ লাখ ৪১ হাজার। তবে বিটিআরসি’র সম্প্রতি করা এক জরিপে দেখা যাচ্ছে, বেশিরভাগ ব্যবহারকারীই ইন্টারনেটের নিম্নমানের গতির জন্য অসন্তুষ্ট। নাম না প্রকাশ করার শর্তে বিডব্লিউএ অপারেটরদের অনেক কর্মকর্তাই বলেছেন, বর্তমান চার্জ বৃদ্ধি করা হলে সেই অতিরিক্ত চার্জ মূলত গ্রাহকদেরই প্রদান করতে হবে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অপারেটররা অতিরিক্ত চার্জ প্রদানের জন্য প্রস্তুত নয় এবং বিটিআরসি’র উচিৎ হবে প্রথমে ইন্টানেট সেবার বাজারকে বাড়তে দেওয়া এবং তারপর এ ধরনের আলোচনা করা। বিটিআরসি’র উচিত কোনো একটি অপারেটরকে বিশেষ সুবিধা না দিয়ে সব অপারেটরদের জন্য একটি লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরি করা। তাদের মতে নতুন চেয়ারম্যানের জন্য এখনও সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং বাংলাদেশের সব অঞ্চলে অপারেটরদের সেবা সরবরাহে সাহায্য করতে সঠিক দিক-নির্দেশনা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
দেশে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট ব্যবহার বাড়ানোর মাধ্যমে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ-রূপকল্প ২০২১’ বাস্তবায়নে সরকারের ডাটাকেন্দ্রিক টেকসই নীতি গ্রহণ করা উচিৎ বলে মনে করছেন তথ্য-যোগাযোগ প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা। তারা বলেছেন, দেশের মানুষ এখন উচ্চ গতির ইন্টারনেট সেবার জন্য অপেক্ষা করছে। এ রকম সময়ে চতুর্থ প্রজন্মের (ফোরজি) প্রযুক্তির উপর কোনো ধরণের অতিরিক্ত চার্জ আরোপ করলে ইন্টারনেট সেবার বিকাশ বাধাগ্রস্ত হবে।
প্রযুক্তিবিদ মোস্তফা জব্বার বলেন, ‘ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) সেবার প্রকৃত গতি পাচ্ছে না, এ জন্য ব্যবহারকারীদের সঠিক চাহিদা পূরণ করতে সরকারের উচিত সম্ভাব্য সব উপায়েই চেষ্টা করা। গ্রামীণ এলাকাগুলোতে উচ্চ গতির ইন্টারনেটের অবস্থা খুবই হতাশাজনক। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য ব্রডব্যান্ড ওয়্যারলেস অ্যাকসেস (বিডব্লিউএ) ও ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডরদের (আইএসপি) সময়মতো আপারেশনাল ডকুমেন্টস (এনওসি, প্রযুক্তিগত অনুমোদন ইত্যাদি) দিয়ে সহযোগিতা করা দরকার। সেখানে এটি না করে উল্টো ফোরজি বা লং টার্ম এভ্যুলেশন (এলটিই) ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত চার্জ আরোপ করলে দেশের ইন্টারনেট সেবাখাতের অগ্রগতির সম্ভাবনা কমে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘মানসম্পন্ন ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করতে সরকারকে কোনো রকম অতিরিক্ত চার্জ আরোপ না করেই সর্বাধুনিক প্রযুক্তি যেমন এলটিই বা ফোরজি’র মতো সেবা চালু করতে হবে, যা থেকে ২০০৯ সালে সরকারের শুরু করা ক্যাম্পেইন ডিজিটাল বাংলাদেশ সফলতা পাবে। টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসির উচিৎ হবে দেশে নতুন প্রযুক্তি প্রবর্তনে সামনে থেকে কাজ করা, তা না হলে জনগণ এটা থেকে কোনো সুফলই পাবে না।’
২০১৩ সালে ২১০০ ব্যান্ডের বেতার তরঙ্গের উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে বাংলাদেশ থ্রিজির যুগে প্রবেশ করে। সে সময় সব জিএসএম ভিত্তিক মোবাইল ফোন অপারেটরই তার গ্রাহকদের জন্য এই সেবা কিনেছিল। কিন্তু এই থ্রিজি সেবার নিম্নগতির কারণে গ্রাহকদের মধ্যে অসন্তুষ্টি থেকে গেছে। ইতিমধ্যে ওয়াইম্যাক্স প্রযুক্তি বৈশ্বিকভাবে বিলুপ্ত হওয়ার কারণে সরকার বিডব্লিউএ (ব্রডব্যান্ড ওয়্যারলেস অ্যাকসেস) আপারেটরদের গ্রাহকদের জন্য এলটিই (লং টার্ম ইভ্যুলেশন) সেবা প্রদানের জন্য অনুমোদন দিয়েছে।
সারা বিশ্বে ইন্টারনেট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান কোনো প্রকার অতিরিক্ত চার্জ প্রদান ছাড়াই ওয়াইম্যাক্স থেকে এলটিই প্রযুক্তিতে ইন্টারনেট সরবরাহ করছে। কিন্তু সম্প্রতি সেলুলার ফোন অপারেটর এবং রেগুলেটরের মধ্যে এক সভায় এলটিই প্রযুক্তি ব্যবহারে অতিরিক্ত চার্জ প্রদানের বিষয়টি আসলে সেটি বিডব্লিউএ অপারেটররা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। সেলুলার ফোন অপারেটরদের প্রাথমিক পর্যায়ে যে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়েছিল সেটি যদি বিডব্লিউএ অপারেটররা পায়, তাহলে উচ্চ গতির ইন্টারনেট ব্যবহার আরো গতিশীল হবে বলে মনে করেন ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি)’ এর সাবেক প্রেসিডেন্ট আখতারুজ্জামান মঞ্জু।
তিনি বলেন, ‘মোবাইল ফোন অপারেটরদের সরবরাহ করা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সঠিক সেবা গ্রাহকরা পাচ্ছে না। উচ্চ গতির ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করতে সরকারকে এলটিই বা ফোরজির প্রতি নজর দিতে হবে।’
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি’র সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫ কোটি ৩৯ লাখ ৪১ হাজার। তবে বিটিআরসি’র সম্প্রতি করা এক জরিপে দেখা যাচ্ছে, বেশিরভাগ ব্যবহারকারীই ইন্টারনেটের নিম্নমানের গতির জন্য অসন্তুষ্ট। নাম না প্রকাশ করার শর্তে বিডব্লিউএ অপারেটরদের অনেক কর্মকর্তাই বলেছেন, বর্তমান চার্জ বৃদ্ধি করা হলে সেই অতিরিক্ত চার্জ মূলত গ্রাহকদেরই প্রদান করতে হবে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অপারেটররা অতিরিক্ত চার্জ প্রদানের জন্য প্রস্তুত নয় এবং বিটিআরসি’র উচিৎ হবে প্রথমে ইন্টানেট সেবার বাজারকে বাড়তে দেওয়া এবং তারপর এ ধরনের আলোচনা করা। বিটিআরসি’র উচিত কোনো একটি অপারেটরকে বিশেষ সুবিধা না দিয়ে সব অপারেটরদের জন্য একটি লেভেল প্লেইং ফিল্ড তৈরি করা। তাদের মতে নতুন চেয়ারম্যানের জন্য এখনও সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং বাংলাদেশের সব অঞ্চলে অপারেটরদের সেবা সরবরাহে সাহায্য করতে সঠিক দিক-নির্দেশনা দেওয়ার সুযোগ রয়েছে।
জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে ফেসবুক মেসেঞ্জার।
শ্রেষ্ঠ অ্যাপের স্থানে এখনও রাজত্ব করছে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম। তবে ফেসবুক
মেসেঞ্জার এবং স্নাপচ্যাট মার্কিন তরুণদের কাছে জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে বলে
সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে।
সংবাদমাধ্যম ভেঞ্চারবিট এক প্রতিবেদনে জানায়, কলেজ শিক্ষার্থীদের স্থানীয় চাকরির সুযোগ তৈরি করে দেওয়া স্টার্টআপ ওয়েআপ সম্প্রতি ১ হাজার কলেজ শিক্ষার্থীকে তাদের প্রিয় অ্যাপ কী তা নিয়ে জরিপ চালায়।
জরিপে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা ফেসবুক মেসেঞ্জার, স্নাপচ্যাট, ফ্রি ডিজিটাল ওয়ালেট ভেনমোর প্রতি সবচেয়ে অনাগ্রহ দেখিয়েছে। ২০১৫ সাল জুড়ে মোবাইল ট্রেন্ড জানার জন্য বিভিন্ন সময়ে ৫ বার জরিপটি করা হয়। গবেষণায় দেখা যায়, সারা বছর জুড়ে ফেসবুক মেসেঞ্জার, স্নাপচ্যাট এবং ভেনমো নিয়ে কম কথাই বলেছে শিক্ষার্থীরা।
তবে জরিপটির ফলাফলটি কিছুটা ভ্রান্তিকর। ২০১৫ সালের ডিসেম্বর জুড়ে ব্যাংকিং অ্যাপগুলোতে ভয়াবহ পতন দেখা গেছে। গবেষণায় বলা হয়, পেমেন্ট অ্যাপের মধ্যে ভেনমো এখনও জনপ্রিয়।
নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী পেপালের থেকে ৫ গুণ বেশি ডাউনলোড হয়েছে অ্যাপটি। ওয়েআপের মতে, সেপ্টেম্বরের আগ পর্যন্ত স্নাপচ্যাটও অ্যাপ পাড়ায় হিট ছিল। ফেসবুক মেসেঞ্জারের জনপ্রিয়তা ফেব্রুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কিছুটা বাড়ে। তবে সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর অব্দি এর জনপ্রিয়তা ফেসবুক থেকে দ্বিগুণ পরিমাণে কমে যেতে থাকে।
সংবাদমাধ্যম ভেঞ্চারবিট এক প্রতিবেদনে জানায়, কলেজ শিক্ষার্থীদের স্থানীয় চাকরির সুযোগ তৈরি করে দেওয়া স্টার্টআপ ওয়েআপ সম্প্রতি ১ হাজার কলেজ শিক্ষার্থীকে তাদের প্রিয় অ্যাপ কী তা নিয়ে জরিপ চালায়।
জরিপে দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা ফেসবুক মেসেঞ্জার, স্নাপচ্যাট, ফ্রি ডিজিটাল ওয়ালেট ভেনমোর প্রতি সবচেয়ে অনাগ্রহ দেখিয়েছে। ২০১৫ সাল জুড়ে মোবাইল ট্রেন্ড জানার জন্য বিভিন্ন সময়ে ৫ বার জরিপটি করা হয়। গবেষণায় দেখা যায়, সারা বছর জুড়ে ফেসবুক মেসেঞ্জার, স্নাপচ্যাট এবং ভেনমো নিয়ে কম কথাই বলেছে শিক্ষার্থীরা।
তবে জরিপটির ফলাফলটি কিছুটা ভ্রান্তিকর। ২০১৫ সালের ডিসেম্বর জুড়ে ব্যাংকিং অ্যাপগুলোতে ভয়াবহ পতন দেখা গেছে। গবেষণায় বলা হয়, পেমেন্ট অ্যাপের মধ্যে ভেনমো এখনও জনপ্রিয়।
নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী পেপালের থেকে ৫ গুণ বেশি ডাউনলোড হয়েছে অ্যাপটি। ওয়েআপের মতে, সেপ্টেম্বরের আগ পর্যন্ত স্নাপচ্যাটও অ্যাপ পাড়ায় হিট ছিল। ফেসবুক মেসেঞ্জারের জনপ্রিয়তা ফেব্রুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কিছুটা বাড়ে। তবে সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর অব্দি এর জনপ্রিয়তা ফেসবুক থেকে দ্বিগুণ পরিমাণে কমে যেতে থাকে।
২০১৫ সালে ইন্টারনেটে যেভাবে মিথ্যাচার হয়েছে।
গত কয়েক বছরের মতো ২০১৫ সালেও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া মিথ্যা এবং
ভুল বিভিন্ন ছবি খুঁজে বের করা নিয়ে সাংবাদিকদের ব্যস্ত থাকতে হয়েছে।
বিবিসির খবরে বলা হয়, ২০১৫ সালে অনেক ছবি এবং ভিডিও ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়েছে, আদতে যেগুলো ছিল মিথ্যা এবং ভুল।
ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা ছবি তৈরি করা হয়েছে। কখনো কখনো সদ্য পাওয়া খবরের ক্ষেত্রেও এমনটা হয়েছে, যেখানে খবরের সঙ্গে সম্পর্ক নেই এমন ছবিও বহুবার শেয়ার করা হয়েছে ইন্টারনেটের সামাজিক মাধ্যমে।
নেপালে ভূমিকম্পের হৃদয়বিদারক ছবি
গত এপ্রিলে নেপাল ভূমিকম্পের সময় সবচেয়ে বেশি ছড়িয়ে পড়া ছবিগুলোর একটি এটি।
‘নেপালে চার বছরের ভাই তার দুই বছরের বোনকে আগলে রাখছে’ এই ক্যাপশনের সঙ্গে ছবিটি ফেসবুক এবং টুইটারে শেয়ার হয়েছে অসংখ্যবার। তবে আসলে ছবিটি তোলা হয়েছে ২০০৭ সালে ভিয়েতনামের একটি প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে।
নেপালে ভূমিকম্পের সময় সুইমিংপুলের ভিডিও
ভূমিকম্পের সময় ইউটিউব এবং ফেসবুকে কাঠমান্ডুর একটি হোটেলের সিকিউরিটি ক্যামেরার ফুটেজ উল্লেখ করে একটি ভিডিও শেয়ার করা হয়।
কিছু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও ভূমিকম্পের তীব্রতা দেখাতে গিয়ে ভিডিওটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু আদতে এই ভিডিওটি বেশ পুরনো। সম্ভবত ২০১০ সালে মেক্সিকোতে ভূমিকম্পের সময় ভিডিওটি ধারণ করা হয়েছিল।
ইন্সটাগ্রামে ইউরোপে যাওয়ার পথ বর্ণনা করছেন একজন অভিবাসী
গত গ্রীষ্মে ইন্সটাগ্রামে একজন অভিবাসীর সেনেগাল থেকে স্পেনে যাত্রার ছবি আসতে শুরু করে।
ডাকারের বাসিন্দা আবু দিউফের এসব সেলফি ইন্টারনেটে আলোড়ন তোলে এবং হাজার-হাজার মানুষ তাকে ফলো করতে শুরু করে।
তবে শেষ পর্যন্ত ধরা পড়ে যে, এই ছবিগুলো ছিল উত্তর স্পেনের একটি ফটোগ্রাফি উৎসবের প্রচারণা।
আইএস যোদ্ধার সাজে শরণার্থী?
ইউরোপে শরণার্থী সঙ্কটের সময় এই ছবি ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে।
‘এই লোককে মনে পড়ে? গত বছর আইসিসের ছবিতে দেখা গিয়েছিল- এখন সে শরণার্থী’- লেখেন একজন।
পরবর্তীতে ছবির এই ব্যক্তিকে লাইথ আল-সালেহ হিসেবে শনাক্ত করা হয়, যিনি বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে লড়াইরত মধ্যপন্থী সিরীয় বিদ্রোহীগোষ্ঠী ফ্রি সিরিয়ান আর্মির একজন কমান্ডার। সিরিয়া থেকে পালিয়ে তিনি ২০১৫ সালের অাগস্টে সিরিয়া থেকে পালিয়ে মেসেডোনিয়ায় পৌঁছান।
ঈগলস অব ডেথ মেটাল কনসার্টের ছবি
নভেম্বরে প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলার পর এই খবরকে ঘিরে নানা গুজব ছড়িয়ে পড়ে।
গুরুতর কিছু মিথ্যার মধ্যে রয়েছে এই ছবিটি, যেটিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় হামলার আগে বাটাক্লঁ কনসার্ট হলে ঈগলস অব ডেথ মেটালের কনসার্টের ছবি হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
আসলে ছবিটি তোলা হয়েছিল ডাবলিনে ব্যান্ডটির কনসার্টের সময়।
প্যারিসের ফাঁকা রাস্তা
আত্মঘাতী হামলার পর প্যারিসের ফাঁকা রাস্তার ছবি হিসেবে এই ছবিটি শেয়ার করা হয়।
কিন্তু আসলে এই ছবিটি তোলা হয়েছিল সাইলেন্ট ওয়ার্ল্ড নামের একটি ছবি সিরিজের অংশ হিসেবে।
এবং শেষে… এক স্বামীর চরম প্রতিশোধ
বিবাহবিচ্ছেদের পর এক জার্মান ব্যক্তি তার সকল সম্পত্তি দু’ভাগ করে বিক্রি করছেন এমন একটি খবরে অনেকেই বোকা হয়েছেন। গত জুনে ওই ছবি দেখে অনেক গণমাধ্যমও প্রতিবেদন করে।
ইউটিউবে প্রায় ৪৫ লাখ বার দেখা হওয়ার পর জার্মান বার অ্যাসোসিয়েশন স্বীকার করে যে, তারা তাদের প্রচারণার অংশ হিসেবে মিথ্যা এই গল্পটি বানিয়েছিল।
বিবিসির খবরে বলা হয়, ২০১৫ সালে অনেক ছবি এবং ভিডিও ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়েছে, আদতে যেগুলো ছিল মিথ্যা এবং ভুল।
ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা ছবি তৈরি করা হয়েছে। কখনো কখনো সদ্য পাওয়া খবরের ক্ষেত্রেও এমনটা হয়েছে, যেখানে খবরের সঙ্গে সম্পর্ক নেই এমন ছবিও বহুবার শেয়ার করা হয়েছে ইন্টারনেটের সামাজিক মাধ্যমে।
নেপালে ভূমিকম্পের হৃদয়বিদারক ছবি
গত এপ্রিলে নেপাল ভূমিকম্পের সময় সবচেয়ে বেশি ছড়িয়ে পড়া ছবিগুলোর একটি এটি।
‘নেপালে চার বছরের ভাই তার দুই বছরের বোনকে আগলে রাখছে’ এই ক্যাপশনের সঙ্গে ছবিটি ফেসবুক এবং টুইটারে শেয়ার হয়েছে অসংখ্যবার। তবে আসলে ছবিটি তোলা হয়েছে ২০০৭ সালে ভিয়েতনামের একটি প্রত্যন্ত গ্রাম থেকে।
নেপালে ভূমিকম্পের সময় সুইমিংপুলের ভিডিও
ভূমিকম্পের সময় ইউটিউব এবং ফেসবুকে কাঠমান্ডুর একটি হোটেলের সিকিউরিটি ক্যামেরার ফুটেজ উল্লেখ করে একটি ভিডিও শেয়ার করা হয়।
কিছু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও ভূমিকম্পের তীব্রতা দেখাতে গিয়ে ভিডিওটি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু আদতে এই ভিডিওটি বেশ পুরনো। সম্ভবত ২০১০ সালে মেক্সিকোতে ভূমিকম্পের সময় ভিডিওটি ধারণ করা হয়েছিল।
ইন্সটাগ্রামে ইউরোপে যাওয়ার পথ বর্ণনা করছেন একজন অভিবাসী
গত গ্রীষ্মে ইন্সটাগ্রামে একজন অভিবাসীর সেনেগাল থেকে স্পেনে যাত্রার ছবি আসতে শুরু করে।
ডাকারের বাসিন্দা আবু দিউফের এসব সেলফি ইন্টারনেটে আলোড়ন তোলে এবং হাজার-হাজার মানুষ তাকে ফলো করতে শুরু করে।
তবে শেষ পর্যন্ত ধরা পড়ে যে, এই ছবিগুলো ছিল উত্তর স্পেনের একটি ফটোগ্রাফি উৎসবের প্রচারণা।
আইএস যোদ্ধার সাজে শরণার্থী?
ইউরোপে শরণার্থী সঙ্কটের সময় এই ছবি ছড়িয়ে পড়ে ফেসবুকে।
‘এই লোককে মনে পড়ে? গত বছর আইসিসের ছবিতে দেখা গিয়েছিল- এখন সে শরণার্থী’- লেখেন একজন।
পরবর্তীতে ছবির এই ব্যক্তিকে লাইথ আল-সালেহ হিসেবে শনাক্ত করা হয়, যিনি বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে লড়াইরত মধ্যপন্থী সিরীয় বিদ্রোহীগোষ্ঠী ফ্রি সিরিয়ান আর্মির একজন কমান্ডার। সিরিয়া থেকে পালিয়ে তিনি ২০১৫ সালের অাগস্টে সিরিয়া থেকে পালিয়ে মেসেডোনিয়ায় পৌঁছান।
ঈগলস অব ডেথ মেটাল কনসার্টের ছবি
নভেম্বরে প্যারিসে সন্ত্রাসী হামলার পর এই খবরকে ঘিরে নানা গুজব ছড়িয়ে পড়ে।
গুরুতর কিছু মিথ্যার মধ্যে রয়েছে এই ছবিটি, যেটিকে সোশ্যাল মিডিয়ায় হামলার আগে বাটাক্লঁ কনসার্ট হলে ঈগলস অব ডেথ মেটালের কনসার্টের ছবি হিসেবে উল্লেখ করা হয়।
আসলে ছবিটি তোলা হয়েছিল ডাবলিনে ব্যান্ডটির কনসার্টের সময়।
প্যারিসের ফাঁকা রাস্তা
আত্মঘাতী হামলার পর প্যারিসের ফাঁকা রাস্তার ছবি হিসেবে এই ছবিটি শেয়ার করা হয়।
কিন্তু আসলে এই ছবিটি তোলা হয়েছিল সাইলেন্ট ওয়ার্ল্ড নামের একটি ছবি সিরিজের অংশ হিসেবে।
এবং শেষে… এক স্বামীর চরম প্রতিশোধ
বিবাহবিচ্ছেদের পর এক জার্মান ব্যক্তি তার সকল সম্পত্তি দু’ভাগ করে বিক্রি করছেন এমন একটি খবরে অনেকেই বোকা হয়েছেন। গত জুনে ওই ছবি দেখে অনেক গণমাধ্যমও প্রতিবেদন করে।
ইউটিউবে প্রায় ৪৫ লাখ বার দেখা হওয়ার পর জার্মান বার অ্যাসোসিয়েশন স্বীকার করে যে, তারা তাদের প্রচারণার অংশ হিসেবে মিথ্যা এই গল্পটি বানিয়েছিল।
এলিফ্যান্ট রোডে ২০ জানুয়ারি ডিজিটাল আইসিটি ফেয়ার।
আগামী ২০-২৫ জানুয়ারি ২০১৬ পর্যন্ত দেশের বৃহত্তম কম্পিউটার মার্কেট
এলিফ্যান্ট রোডের কম্পিউটার সিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘৭ম ডিজিটাল
আইসিটি ফেয়ার-২০১৬’ শীর্ষক তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের মেলা।
কম্পিউটার সিটি সেন্টার দোকান মালিক সমিতি আয়োজিত এবারের মেলায় সাড়ে ৬ শতাধিক প্রতিষ্ঠান সর্বশেষ প্রযুক্তির কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, ক্যামেরা, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরাসহ তথ্যপ্রযুক্তির নানা পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রি করবে। বাড়তি আয়োজনের পাশাপাশি থাকবে বিশেষ ছাড় ও উপহারের ছড়াছড়ি।
মেলা উপলক্ষে কম্পিউটার সিটি সেন্টার দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও মেলার সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত সরকার বলেন, প্রতিবারের চেয়ে এবার আরো বড় পরিসরে মেলা আয়োজন করা হচ্ছে। সাধারণ প্রদর্শনীর পাশাপাশি থাকছে ক্যামেরা ও সিসি ক্যামেরা জোন, সায়েন্স ফেয়ার, রোবটিক্স ফেয়ার এবং রক্তদান কর্মসূচি। বিনোদনের জন্য থাকছে গেইমিং জোন, মুভি জোন, চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, সেলফি প্রতিযোগিতা, শীতকালীন পিঠা উৎসব, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজন। মেলা চলাকালীন সময়ে প্রবেশ টিকেটের উপর র্যা ফেল ড্র অনুষ্ঠিত হবে। অভাবনীয় মূল্যছাড় ও উপহারতো থাকছেই!
তিনি আরো বলেন, ‘এবারের মেলাকে কেন্দ্র করে আইটি ব্যবসায়ীরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছেন। এ মেলায় বাংলাদেশের শীর্ষ আইসিটি পণ্য আমদানীকারক ও ব্যবসায়ীরা বিশ্বের মানসম্পন্ন ব্র্যান্ডের সর্বশেষ প্রযুক্তি প্রদর্শন করবেন। চলতি বছরের শেষ ও নতুন বছরের শুরু হওয়ায় সারা বিশ্বে বছরের সর্বশেষ টেকনোলজিগুলো মিলবে এখানে।’
মেলায় স্বল্পমূল্যে পাওয়া যাবে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ কম্পিউটার, ডিজিটাল ক্যামেরা, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা, এলসিডি মনিটর, টিভিকার্ড, পেনড্রাইভ, মেমোরি কার্ডসহ নানা প্রযুক্তিপণ্য। সম্পূর্ন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও তৃতীয় থেকে দশম তলা পর্যন্ত ৯৬ হাজার বর্গফুট এলাকা জুড়ে বিস্তৃত কম্পিউটার সিটি সেন্টার সাজবে উৎসব আমেজে।
কম্পিউটার সিটি সেন্টার দোকান মালিক সমিতি আয়োজিত এবারের মেলায় সাড়ে ৬ শতাধিক প্রতিষ্ঠান সর্বশেষ প্রযুক্তির কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট, ক্যামেরা, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরাসহ তথ্যপ্রযুক্তির নানা পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রি করবে। বাড়তি আয়োজনের পাশাপাশি থাকবে বিশেষ ছাড় ও উপহারের ছড়াছড়ি।
মেলা উপলক্ষে কম্পিউটার সিটি সেন্টার দোকান মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও মেলার সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার সুব্রত সরকার বলেন, প্রতিবারের চেয়ে এবার আরো বড় পরিসরে মেলা আয়োজন করা হচ্ছে। সাধারণ প্রদর্শনীর পাশাপাশি থাকছে ক্যামেরা ও সিসি ক্যামেরা জোন, সায়েন্স ফেয়ার, রোবটিক্স ফেয়ার এবং রক্তদান কর্মসূচি। বিনোদনের জন্য থাকছে গেইমিং জোন, মুভি জোন, চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, সেলফি প্রতিযোগিতা, শীতকালীন পিঠা উৎসব, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজন। মেলা চলাকালীন সময়ে প্রবেশ টিকেটের উপর র্যা ফেল ড্র অনুষ্ঠিত হবে। অভাবনীয় মূল্যছাড় ও উপহারতো থাকছেই!
তিনি আরো বলেন, ‘এবারের মেলাকে কেন্দ্র করে আইটি ব্যবসায়ীরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছেন। এ মেলায় বাংলাদেশের শীর্ষ আইসিটি পণ্য আমদানীকারক ও ব্যবসায়ীরা বিশ্বের মানসম্পন্ন ব্র্যান্ডের সর্বশেষ প্রযুক্তি প্রদর্শন করবেন। চলতি বছরের শেষ ও নতুন বছরের শুরু হওয়ায় সারা বিশ্বে বছরের সর্বশেষ টেকনোলজিগুলো মিলবে এখানে।’
মেলায় স্বল্পমূল্যে পাওয়া যাবে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ কম্পিউটার, ডিজিটাল ক্যামেরা, ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা, এলসিডি মনিটর, টিভিকার্ড, পেনড্রাইভ, মেমোরি কার্ডসহ নানা প্রযুক্তিপণ্য। সম্পূর্ন শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও তৃতীয় থেকে দশম তলা পর্যন্ত ৯৬ হাজার বর্গফুট এলাকা জুড়ে বিস্তৃত কম্পিউটার সিটি সেন্টার সাজবে উৎসব আমেজে।
ফেসবুক ব্যবহারকারীদের নিয়ে নতুন তথ্য।
বেশিরভাগ ফেসবুক ব্যবহারকারীরা ফেসবুকের ওপরে নির্ভর
করে থাকেন। আমেরিকার একটি সমীক্ষা থেকে জানতে পারা গেছে এই তথ্য। যারা
যতবেশি পরিমাণে ফেসবুক ব্যবহার করে থাকেন তারা ততবেশি নির্ভর করেন ফেসবুকের
ওপরে।
অ্যাক্রন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক ১৮ থেকে ৬৮ বছর বয়সী ৩০১ জন ব্যবহারকারীর ওপরে এই সমীক্ষাটি চালান। সেই ব্যবহারকারীদের বেশিরভাগই ফেসবুক ব্যবহার করেন ডেট করার জন্য, খবর জানতে, গেম খেলতে, কোনো নতুন ফটো দেওয়ার পর সেই ব্যপারে বন্ধুদের মতামত জানতে ইত্যাদি। গবেষকদের মত অনুসারে যারা এই সমস্ত কারণের জন্যই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকেন তারা ফেসবুকের ওপর খুব বেশি নির্ভর করে থাকেন।
একজন গবেষকের মতে,’যে সমস্ত মানুষের আত্মবিশ্বাস কম থাকে তারাই সব থেকে বেশি ফেসবুক করে থাকেন। তারা নিজেদেরকে অনেক কম বোঝেন তাই কোন ড্রেসে তাকে কেমন লাগল তা বন্ধুদের কথার ওপরে নির্ভর করে বুঝে নেন।’ আসলে আত্মবিশ্বাস কম থাকার জন্য যখন কোনও বন্ধু ভালো কমেন্ট করে তখন তাঁদের বিশ্বাস বেড়ে যায় এবং যখন খারাপ কমেন্ট করেন তখনই তাদের বিশ্বাস কমে যেতে শুরু করে। নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে বন্ধুদের কমেন্টের ওপর নির্ভর না করে নিজেকে বিশ্বাস করুন। দেখবেন এতে আখেরে লাভ হবে আপনারই।
অ্যাক্রন বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষক ১৮ থেকে ৬৮ বছর বয়সী ৩০১ জন ব্যবহারকারীর ওপরে এই সমীক্ষাটি চালান। সেই ব্যবহারকারীদের বেশিরভাগই ফেসবুক ব্যবহার করেন ডেট করার জন্য, খবর জানতে, গেম খেলতে, কোনো নতুন ফটো দেওয়ার পর সেই ব্যপারে বন্ধুদের মতামত জানতে ইত্যাদি। গবেষকদের মত অনুসারে যারা এই সমস্ত কারণের জন্যই ফেসবুক ব্যবহার করে থাকেন তারা ফেসবুকের ওপর খুব বেশি নির্ভর করে থাকেন।
একজন গবেষকের মতে,’যে সমস্ত মানুষের আত্মবিশ্বাস কম থাকে তারাই সব থেকে বেশি ফেসবুক করে থাকেন। তারা নিজেদেরকে অনেক কম বোঝেন তাই কোন ড্রেসে তাকে কেমন লাগল তা বন্ধুদের কথার ওপরে নির্ভর করে বুঝে নেন।’ আসলে আত্মবিশ্বাস কম থাকার জন্য যখন কোনও বন্ধু ভালো কমেন্ট করে তখন তাঁদের বিশ্বাস বেড়ে যায় এবং যখন খারাপ কমেন্ট করেন তখনই তাদের বিশ্বাস কমে যেতে শুরু করে। নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়াতে বন্ধুদের কমেন্টের ওপর নির্ভর না করে নিজেকে বিশ্বাস করুন। দেখবেন এতে আখেরে লাভ হবে আপনারই।
বছরের সেরা ১০ অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ।
সার্চ ইঞ্জিন গুগলের এডিটরদের প্যানেল প্রতি বছর সেরা অ্যান্ড্রয়েড
অ্যাপগুলোর একটা তালিকা করেন। এবারও এর ব্যতিক্রম হয়নি। চলতি বছরের সেরা
১০টি অ্যাপের তালিকাটি তৈরি করতে বেশ কয়েকটি বিষয় বিবেচনায় নেয়া
হয়েছে। যেমন অ্যাপটি কতবার ইনস্টল হয়েছে, স্টার রেটিংয়ে কতটা এগিয়ে, বড়
ধরনের আপডেট রয়েছে কিনা ইত্যাদি। নিচে গুগলের ২০১৫ সালের সেরা ১০টি অ্যাপের
তালিকা নিচে দেয়া হলো :
Jet : এটা ই কমার্স সাইটের অ্যাপ। আমাজনের চেয়ে
কমমূল্যের প্রস্তাব দেয় এরা। দারুণ এই প্রাইসিং অ্যাপটি ক্রেতাদের নানাভাবে
ডিসকাউন্ট দিয়ে থাকে। যেকোনো পণ্যে অর্থ সাশ্রয়ের বিষয়টিতে তারা
বদ্ধপরিকর।
Microsoft Word : কম্পিউটারের অতি জরুরি এই ফিচারের
কথা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। অ্যান্ড্রয়েডে আসাটা বড় ধরনের সুবিধা দিয়েছে
ব্যবহারকারীদের। মাইক্রোসটের অ্যাপটির মাধ্যমে ক্লাউডের সংযোগ পাবেন। কোনো
চার্জ ছাড়াই এটি ব্যবহার করতে পারবেন।
Doodle: Schedule Maker : আপনার যাবতীয় কাজ ও পরিকল্পনা প্রস্তুত করে রাখবে ডুডল। ক্যালেন্ডারে যেমন দাগ দিয়ে কাজের খতিয়ান লেখা হয়, তেমনি করা যায় এখানে।
Attack the Light : এটি একটি রোলপ্লে গেম। কার্টুন নেটওয়ার্ক শো 'স্টিভেন ইউনিভার্স'-এর দুনিয়ায় দারুণ রোমাঞ্চকর এক গেম এটি।
Netflix : যেকোন টিভি শো এবং মুভি দেখার দারুণ এক মাধ্যম। সব সময় জনপ্রিয়তা ধরে রেখেছে।
ZEDGE Ringtones and Wallpapers : মোবাইল সাজাতে ওয়ালপেপার, রিংটোন ইত্যাদির জন্যে জেডজি গুগলের চোখে সেরা।
YouTube Gaming : ইউটিউব সম্প্রতি গেমিং দুনিয়ায় হাত
বাড়িয়েছে। গেমাররা একে পছন্দের সঙ্গে গ্রহণ করেছেন। অ্যাপটির মাধ্যমে ২৫
হাজার ব্র্যান্ডেড চ্যানেল পাবেন।
Twitch : এ বছরই গেমিংয়ের দিকে এগিয়েছে গুগল। টুইচ লাইভ-স্ট্রিমিং এবং ভিডিও অন ডিমান্ডের ব্যবস্থা রেখেছে।
Khan Academy : বহুদিন ধরে দারুণ জনপ্রিয় অ্যাপ। এতে আছে ১০ হাজার ভিডিও যার মাধ্যমে গণিত, বিজ্ঞান, অর্থনীতি এবং আরো নানা বিষয়ে শিক্ষা নিতে পারেন।
Action Launcher 3 : লাঞ্চার হিসাবে দারুণ জনপ্রিয় এটি। এটি আসলে হোম স্ক্রিন বদলানোর প্রিয় মাধ্যম।
অগ্ন্যুৎপাতের আগাম খবর জানাবে ড্রোন।
বিশ্বজুড়ে এখন সবচেয়ে বেশি গবেষণা চলছে ড্রোনপ্রযুক্তি নিয়ে। সাধারণ
কেনাকাটা, পশুচারণ থেকে শুরু করে যুদ্ধ বা গোয়েন্দাগিরি সব ক্ষেত্রেই
অত্যাধুনিক ড্রোনপ্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। এবার এ ধারায় আরেকটি নতুন
অধ্যায় যোগ হলো। আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের আগাম খবর জানতেও এখন ড্রোন
ব্যবহারের কথা চিন্তা করছেন গবেষকরা। এ খবর জানিয়েছে স্কাই নিউজ।
দ্বীপরাষ্ট্র আইসল্যান্ডে রয়েছে অসংখ্য আগ্নেয়গিরি। ২০১০ সালে এক ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত ঘটলে গোটা ইউরোপের আকাশ ছাইয়ে ঢাকা পড়ে। যার ফলে শত শত বিমানের ফ্লাইট স্থগিত করতে হয়েছিল। ক্ষতি হয় প্রায় ১৫০ মিলিয়ন ইউরো।
গবেষকদের আশঙ্কা, দেশটির সর্ববৃহৎ আগ্নেয়গিরি ‘কাটলা’ খুব শিগগির এ রকম একটি অগ্ন্যুৎপাতের সূচনা করবে। তাই তাঁরা ব্যস্তসমস্ত হয়ে পড়েছেন এর পূর্বাভাসের জন্য।
গবেষক ফার্ডিনান্ড উলফের মতে, ‘ড্রোনের মাধ্যমে মানুষের অগম্য জায়গাগুলোর ছবি নিয়ে একটি থ্রি-ডি মডেল দাঁড় করানো হবে। এ ছাড়া সেন্সর আর ইনফ্রা রেড ক্যামেরার মাধ্যমে সম্ভাব্য অগ্ন্যুৎপাতের পূর্বাভাস পাওয়া যাবে। এর আগে এ ধরনের কাজে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হতো, যা ছিল অত্যন্ত ব্যয়বহুল।’
এর আগে দ্বীপরাষ্ট্রটির আরেকটি আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখের ভেতর থেকে প্রায় দুই হাজার ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রার ভেতরেও ড্রোন ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।
সাধারণত বড় আকারের আগ্নেয়গিরিগুলো ১০০ বছরে অন্তত দুবার অগ্ন্যুৎপাত ঘটিয়ে থাকে। বিজ্ঞানীদের হিসাবে ২০১৮ সালেই আইসল্যান্ডে আরেকটি বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা আছে। এ জন্য আগে থাকতেই সতর্ক থাকতে চাইছেন তাঁরা।
দ্বীপরাষ্ট্র আইসল্যান্ডে রয়েছে অসংখ্য আগ্নেয়গিরি। ২০১০ সালে এক ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত ঘটলে গোটা ইউরোপের আকাশ ছাইয়ে ঢাকা পড়ে। যার ফলে শত শত বিমানের ফ্লাইট স্থগিত করতে হয়েছিল। ক্ষতি হয় প্রায় ১৫০ মিলিয়ন ইউরো।
গবেষকদের আশঙ্কা, দেশটির সর্ববৃহৎ আগ্নেয়গিরি ‘কাটলা’ খুব শিগগির এ রকম একটি অগ্ন্যুৎপাতের সূচনা করবে। তাই তাঁরা ব্যস্তসমস্ত হয়ে পড়েছেন এর পূর্বাভাসের জন্য।
গবেষক ফার্ডিনান্ড উলফের মতে, ‘ড্রোনের মাধ্যমে মানুষের অগম্য জায়গাগুলোর ছবি নিয়ে একটি থ্রি-ডি মডেল দাঁড় করানো হবে। এ ছাড়া সেন্সর আর ইনফ্রা রেড ক্যামেরার মাধ্যমে সম্ভাব্য অগ্ন্যুৎপাতের পূর্বাভাস পাওয়া যাবে। এর আগে এ ধরনের কাজে হেলিকপ্টার ব্যবহার করা হতো, যা ছিল অত্যন্ত ব্যয়বহুল।’
এর আগে দ্বীপরাষ্ট্রটির আরেকটি আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখের ভেতর থেকে প্রায় দুই হাজার ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রার ভেতরেও ড্রোন ব্যবহার করে তথ্য সংগ্রহ করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।
সাধারণত বড় আকারের আগ্নেয়গিরিগুলো ১০০ বছরে অন্তত দুবার অগ্ন্যুৎপাত ঘটিয়ে থাকে। বিজ্ঞানীদের হিসাবে ২০১৮ সালেই আইসল্যান্ডে আরেকটি বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা আছে। এ জন্য আগে থাকতেই সতর্ক থাকতে চাইছেন তাঁরা।
শক্তিশালি ব্যাটারির সেরা ৫ ফোন।
রোজ রোজ স্মার্টফোনে চার্জ দিতে দিতে অনেকেই ক্লান্ত। স্মার্টফোনের
চার্জিং সমস্যার সমাধানে ব্যবহার করতে পারেন শক্তিশালি ব্যাটারির পাঁচ
ফোনের যে কোনো একটি।
আউকিটেল কে ১০০০০
চীনের একটি হ্যান্ডসেট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আউকিটেলের আউকিটেল কে ১০০০০ ফোনে রয়েছে ১০ হাজার মিলি অ্যাম্পায়ার আওয়ার ব্যাটারি। সব অ্যাপস ব্যবহার করার পরেও দুদিন নিশ্চিন্তে চালানো যাবে ফোনটি। ৫.৫ ইঞ্চির এইচডি ডিসপ্লে রয়েছে ফোনটিতে। ফোনটির রেজুলেশন ৭২০x ১২৮০ পিক্সেল। এতে রয়েছে মিডিয়াটেকের ১ গিগাহার্জের কোয়াড কোর প্রসেসর। ২ জিবি র্যামের সঙ্গে ফোনটির বিল্ট ইন মেমোরি ১৬ জিবি। অতিরিক্ত মাইক্রো এসডি কার্ড দিয়ে ৩২ জিবি পর্যন্ত মেমোরি বৃদ্ধি করা যাবে। অ্যানড্রয়েডের ললিপপ ভার্সন দিয়ে ফোনটি পরিচালিত হবে। ফোনটির রিয়ারে রয়েছে ৮ মেগা পিক্সেলের অটোফোকাস ক্যামেরা এবং ফ্রন্টে রয়েছে ২ মেগা পিক্সেলের ক্যামেরা। ফোনটিতে অন দ্য গো সুবিধা রয়েছে। অন দ্য গো-এর মাধ্যমে ইউএসবি ডিভাইসগুলো ফোনটির সঙ্গে সংযুক্ত করা যাবে।
আউকিটেল কে৬০০০ এবং কে৬০০০ প্রিমিয়াম
আউকিটেলের মডেল গুলো বলে দিচ্ছে তাদের ফোনসেট গুলোতে কত মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ারের ব্যাটারি আছে। এই দু্ই মডেলেই ৬০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ারের ব্যাটারি রয়েছে। উভয় সেটেই রয়েছে ৫.৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে এবং ফাস্ট চার্জ করার ব্যবস্থা। কে৬০০০ এর ডিসপ্লেটি শুধুমাত্র স্পোর্টস ডিসপ্লে।
কে৬০০০ প্রিমিয়ামের ডিসপ্লে ২কে অ্যামোলিড ডিসপ্লে। ডুয়েল সিম সমৃদ্ধ
কে৬০০০ এ ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজের সাথে আছে ২ জিবি র্যাম। মাইক্রো
এসডি কার্ডের মাধ্যমে এর মেমোরি ৬৪ জিবি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যাবে। এতে ১৩
মেগা পিক্সেলের রিয়ার এবং ৮ মেগা পিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে। কে৬০০০
প্রিমিয়ামে ৪জিবি র্যামের সাথে ৩২ জিবি পর্যন্ত স্টোরেজ রয়েছে। এর স্টোরেজ
১২৮ জিবি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যাবে। এতে ২১মেগা পিক্সেলের রিয়ার এবং ৮ মেগা
পিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে।
ইন্নোস ওয়াইআই লু ডি৬০০০
ইন্নোস ওয়াইআই লু ডি৬০০০ ফোনটিতে ৫.২ ইঞ্চি ফুল এইচডি ডিসপ্লে, ৩জিবি র্যাম এবং ৩২ জিবি বিল্ট ইন মেমোরি রয়েছে। ৪জি এলটিই ক্যাপাসিটি সহ এতে রয়েছে ১৬ মেগা পিক্সেলের ক্যামেরা।
ডগি এস৬০০০
চীনের বিখ্যাত প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জিওমির এমআই নোট ডগি এস৬০০০ ফোনে রয়েছে ৬০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ার ব্যাটারি। এতে রয়েছে কোয়াড কোর এমটি৬৭৩৫ মানের প্রসেসর এবং ১ জিবি র্যাম। ৫.৫ ইঞ্চির এইচডি ডিসপ্লের সঙ্গে ফোনটিতে রয়েছে ১৬ জিবি বিল্ট ইন মেমোরি। এতে ৮ মেগাপিক্সেলের রিয়ার এবং ৫ মেগা পিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে।
যদিও শক্তিশালি ব্যাটারির সব মোবাইল ফোন চীনের মোবাইল নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্ষমতার দিক থেকে এগুলো ব্যবহারকারীদের সন্তুষ্ট করেছে। আগামী বছর আরও শক্তিশালি ব্যাটারির ফোন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানরা নিয়ে আসবেন বলে আশা করা যায়।
চীনের একটি হ্যান্ডসেট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান আউকিটেলের আউকিটেল কে ১০০০০ ফোনে রয়েছে ১০ হাজার মিলি অ্যাম্পায়ার আওয়ার ব্যাটারি। সব অ্যাপস ব্যবহার করার পরেও দুদিন নিশ্চিন্তে চালানো যাবে ফোনটি। ৫.৫ ইঞ্চির এইচডি ডিসপ্লে রয়েছে ফোনটিতে। ফোনটির রেজুলেশন ৭২০x ১২৮০ পিক্সেল। এতে রয়েছে মিডিয়াটেকের ১ গিগাহার্জের কোয়াড কোর প্রসেসর। ২ জিবি র্যামের সঙ্গে ফোনটির বিল্ট ইন মেমোরি ১৬ জিবি। অতিরিক্ত মাইক্রো এসডি কার্ড দিয়ে ৩২ জিবি পর্যন্ত মেমোরি বৃদ্ধি করা যাবে। অ্যানড্রয়েডের ললিপপ ভার্সন দিয়ে ফোনটি পরিচালিত হবে। ফোনটির রিয়ারে রয়েছে ৮ মেগা পিক্সেলের অটোফোকাস ক্যামেরা এবং ফ্রন্টে রয়েছে ২ মেগা পিক্সেলের ক্যামেরা। ফোনটিতে অন দ্য গো সুবিধা রয়েছে। অন দ্য গো-এর মাধ্যমে ইউএসবি ডিভাইসগুলো ফোনটির সঙ্গে সংযুক্ত করা যাবে।
আউকিটেলের মডেল গুলো বলে দিচ্ছে তাদের ফোনসেট গুলোতে কত মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ারের ব্যাটারি আছে। এই দু্ই মডেলেই ৬০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ারের ব্যাটারি রয়েছে। উভয় সেটেই রয়েছে ৫.৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে এবং ফাস্ট চার্জ করার ব্যবস্থা। কে৬০০০ এর ডিসপ্লেটি শুধুমাত্র স্পোর্টস ডিসপ্লে।
ইন্নোস ওয়াইআই লু ডি৬০০০ ফোনটিতে ৫.২ ইঞ্চি ফুল এইচডি ডিসপ্লে, ৩জিবি র্যাম এবং ৩২ জিবি বিল্ট ইন মেমোরি রয়েছে। ৪জি এলটিই ক্যাপাসিটি সহ এতে রয়েছে ১৬ মেগা পিক্সেলের ক্যামেরা।
চীনের বিখ্যাত প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জিওমির এমআই নোট ডগি এস৬০০০ ফোনে রয়েছে ৬০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ার ব্যাটারি। এতে রয়েছে কোয়াড কোর এমটি৬৭৩৫ মানের প্রসেসর এবং ১ জিবি র্যাম। ৫.৫ ইঞ্চির এইচডি ডিসপ্লের সঙ্গে ফোনটিতে রয়েছে ১৬ জিবি বিল্ট ইন মেমোরি। এতে ৮ মেগাপিক্সেলের রিয়ার এবং ৫ মেগা পিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে।
যদিও শক্তিশালি ব্যাটারির সব মোবাইল ফোন চীনের মোবাইল নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্ষমতার দিক থেকে এগুলো ব্যবহারকারীদের সন্তুষ্ট করেছে। আগামী বছর আরও শক্তিশালি ব্যাটারির ফোন স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানরা নিয়ে আসবেন বলে আশা করা যায়।
৬ ইঞ্চির ফ্লাগশিপ ফোন আনছে স্যামসাং।
দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ্যাত প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান স্যামসাং
প্রযুক্তি বাজারে নিয়ে আসতে যাচ্ছে স্যামসাং গ্যালাক্সি এ৯। অত্যাধুনিক সব
ফিচার সহ এ৯ হবে আগামী বছরের স্যামসাংয়ের ফ্ল্যাগশিপ ফোন।
৬ ইঞ্চির স্পোর্টস সুপার অ্যামোলিড ফুল এইচডি ডিসপ্লের সঙ্গে ফোনটিতে আছে ৩ জিবি র্যাম। ফোনটির ডিসপ্লের রেজুলেশন ১০৮০ x ১৯২০ পিক্সেল। এতে আছে ৩৬৭ পিক্সেল পার ডেনসিটি। স্ন্যাপড্রাগনের ৬৫২ চিপসেটের অক্টাকোর প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে মোবাইলটিতে। অ্যানড্রয়েড ললিপপ ৫.১ দ্বারা সেটটি পরিচালিত হবে। ১৬ জিবির বিল্ট ইন মেমোরিকে ১২৮ জিবি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যাবে মাইক্রো এসডি কার্ডের মাধ্যমে।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এ৯ এ ১৩ মেগা পিক্সেলের রিয়ার এবং সেলফি প্রেমিদের জন্য রয়েছে ৮ মেগা পিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা।
সারাদিন ব্যবহারের নিশ্চয়তার জন্য মোবাইলটিতে ৪০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ারের ব্যাটারি রয়েছে। এতে ফাস্ট চার্জিং টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে।
ফিঙ্গারপ্রিন্ট সুবিধা রয়েছে মোবাইলটিতে। এখনও পর্যন্ত ফোনটির মূল্য সম্পর্কে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে আগামী মাসে মোবাইলটি চীনের প্রযুক্তি বাজারে পাওয়া যাবে।
৬ ইঞ্চির স্পোর্টস সুপার অ্যামোলিড ফুল এইচডি ডিসপ্লের সঙ্গে ফোনটিতে আছে ৩ জিবি র্যাম। ফোনটির ডিসপ্লের রেজুলেশন ১০৮০ x ১৯২০ পিক্সেল। এতে আছে ৩৬৭ পিক্সেল পার ডেনসিটি। স্ন্যাপড্রাগনের ৬৫২ চিপসেটের অক্টাকোর প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে মোবাইলটিতে। অ্যানড্রয়েড ললিপপ ৫.১ দ্বারা সেটটি পরিচালিত হবে। ১৬ জিবির বিল্ট ইন মেমোরিকে ১২৮ জিবি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যাবে মাইক্রো এসডি কার্ডের মাধ্যমে।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এ৯ এ ১৩ মেগা পিক্সেলের রিয়ার এবং সেলফি প্রেমিদের জন্য রয়েছে ৮ মেগা পিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা।
সারাদিন ব্যবহারের নিশ্চয়তার জন্য মোবাইলটিতে ৪০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ারের ব্যাটারি রয়েছে। এতে ফাস্ট চার্জিং টেকনোলজি ব্যবহার করা হয়েছে।
ফিঙ্গারপ্রিন্ট সুবিধা রয়েছে মোবাইলটিতে। এখনও পর্যন্ত ফোনটির মূল্য সম্পর্কে কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে আগামী মাসে মোবাইলটি চীনের প্রযুক্তি বাজারে পাওয়া যাবে।
হোয়াটসঅ্যাপে যোগ হচ্ছে ভিডিও কল!
পৃথিবীর জনপ্রিয় সব ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং সার্ভিসের মধ্যে অন্যতম হোয়াটসঅ্যাপ। গত সেপ্টেম্বরে বিশ্বজুড়ে এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৯০ কোটি। তবে ফেসবুকের মালিকানাধীন এই মেসেজিং অ্যাপে নেই ভিডিও কলের সুবিধা, যার জন্য স্কাইপ কিংবা হ্যাংআউটের মতো অ্যাপগুলো থেকে কিছুটা হলেও পিছিয়ে রয়েছে হোয়াটসঅ্যাপ।
তবে এবার সেই ব্যবধানও ঘুচবে বোধ হয়। জার্মানির একটি ওয়েবসাইট থেকে ফাঁস হওয়া কিছু স্ক্রিনশটে দেখা গেছে, আইওএস চালিত একটি হ্যান্ডসেটে চলছে ভিডিও কলিং এবং আলামত দেখে নিশ্চিত হওয়া গেছে এটি হোয়াটসঅ্যাপ। ভারতীয় সংবাদ চ্যানেল এনডিটিভির অনলাইন সংস্করণে এ-সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, হোয়াটসঅ্যাপ এখন পর্যন্ত ভিডিও কলিংয়ের ব্যাপারটা শুধু নিজেদের মধ্যেই পরীক্ষামূলকভাবে চালিয়েছে এবং এর জন্য ব্যবহৃত হয়েছে আইওএস ভার্সন ২.১২.১৬.২। ডেভেলপার এবং বেটা ব্যবহারকারীরা এরই মধ্যে এই পরীক্ষা-নিরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে।
তবে হোয়াটসঅ্যাপের পক্ষ থেকে ভিডিও কলের এই সুবিধার ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কিছু জানানো হয়নি। ধারণা করা হচ্ছে, হোয়াটসঅ্যাপের পক্ষ থেকে ব্যবহারকারীদের জন্য এটি হবে নতুন বছরের উপহার।
ভিডিও কলিং ছাড়াও আর একটি গুজব শোনা যাচ্ছে মাল্টি-ট্যাব ইউআইর ব্যাপারে। গুজবমতে, হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এই সুবিধার মাধ্যমে মূল চ্যাট লিস্টে প্রবেশ না করেই একটি কনভারসেশন থেকে আরেকটি কনভারসেশনে যেতে পারবে। তবে মাল্টি-ট্যাবের বিস্তারিত এখনো তেমন একটা মেলেনি।
ফোন নিরাপদ রাখতে বানান চার্জিং হোল্ডার [ভিডিও]
এখন সবার হাতে হাতে শোভা পাচ্ছে ফোন। ফোন সচল রাখতে নিয়ম করে প্রতিদিন
চার্জ দিতে হয়। ফোন চার্জ দেয়ার সময় আপনার সাধের ফোনটি ফেলে রাখতে হয়
বিছানায় নয়তে ডেস্কে। এতে করে ফোনে ডিসপ্লেতে স্ক্র্যাচ পড়তে পারে। কিন্তু
আপনি যদি চার্জিং সকেটের ঠিক নিচেই একটি চার্জিং হোল্ডার বানিয়ে নেন তবে
চার্জ দেয়ার সময় আপনার ফোন থাকবে নিরাপদ। এখনকার অনেক ফোনেরই চার্জারের কড
ছোট থাকে। সেক্ষেত্রে এই হোল্ডার বেশ কাজে দেবে। এটি বানানোও খুব সহজ।
এজন্য লাগবে শ্যাম্পুর খালি একটি বোতল।
যা যা লাগবে
১. খালি শ্যাম্পুর বোতল।
২. ছুরি/ব্লেড।
যেভাবে বানাবেন
বড় দেখে খালি একটি শ্যাম্পুর বোতল নিন। ঘরে খালি শ্যাম্পুর বোতল না থাকলে পানির বোতল দিয়েও কাজ সারতে পারেন। বোতলটির একপাশে মার্কার দিয়ে মার্ক করে কেটে নিন। কীভাবে কাটবেন তা ভিডিও দেখে শিখে নিন। শ্যাম্পুর বোতলকে ঠিক পকেট আকারে কাটুন। এবার আপনার চার্জারের ছিদ্রের আকার অনুযায়ী হোল্ডারের উপরে ছিদ্র করুন। হয়ে গেলো ফোন চাজিং হোল্ডার। এবার এটি চার্জিং সকেটের সঙ্গে স্ক্রু দিয়ে লাগিয়ে নিন। আর এটির মধ্যে ফোন রেখে চার্জে দিন।
যা যা লাগবে
১. খালি শ্যাম্পুর বোতল।
২. ছুরি/ব্লেড।
যেভাবে বানাবেন
বড় দেখে খালি একটি শ্যাম্পুর বোতল নিন। ঘরে খালি শ্যাম্পুর বোতল না থাকলে পানির বোতল দিয়েও কাজ সারতে পারেন। বোতলটির একপাশে মার্কার দিয়ে মার্ক করে কেটে নিন। কীভাবে কাটবেন তা ভিডিও দেখে শিখে নিন। শ্যাম্পুর বোতলকে ঠিক পকেট আকারে কাটুন। এবার আপনার চার্জারের ছিদ্রের আকার অনুযায়ী হোল্ডারের উপরে ছিদ্র করুন। হয়ে গেলো ফোন চাজিং হোল্ডার। এবার এটি চার্জিং সকেটের সঙ্গে স্ক্রু দিয়ে লাগিয়ে নিন। আর এটির মধ্যে ফোন রেখে চার্জে দিন।
অ্যাপলে কারদাশিয়ানের ইমোজি, অ্যাপ স্টোরে ধস!
রিয়েলিটি টিভি তারকা কিম কারদাশিয়ানের ইমোজি অ্যাপ্লিকেশন ‘কিমোজি’
অ্যাপ স্টোরে ছাড়ার পর এত বেশিবার ডাউনলোড করা হয়েছে যে অকেজো হয়ে পড়েছে
অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর।
বিনোদনবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘এইস শোবিজ’-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৫ বছর বয়সী এই তারকা তাঁর অ্যাপের কারণে অ্যাপ স্টোরে যান্ত্রিক গোলযোগ ঘটায় অ্যাপলের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন।
কিমোজি অ্যাপ স্টোরে ছাড়ার পর একসঙ্গে নয় হাজার মানুষ অ্যাপটি ডাউনলোড করতে গেলে অকেজো হয়ে পড়ে অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর। এত বেশি ব্যবহারকারীর চাপ সইতে পারেনি অ্যাপ স্টোর।
মার্কিন এই টেকজায়ান্টকে উদ্দেশ করে টুইটারে এক টুইটবার্তায় কিম কারদাশিয়ান বলেন, ‘অ্যাপল, আপনাদের অ্যাপ স্টোর ধসিয়ে দেওয়ায় আমি দুঃখিত।’
তবে নিজের অ্যাপ উন্মুক্ত করার পর এ রকম অভাবনীয় সাড়া পেয়ে উচ্ছ্বসিত কিম। অ্যাপলের কাছে ক্ষমা প্রার্থনার পাশাপাশি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে গিয়ে আবেদনময়ী এই তারকা লিখেছেন, ‘আমি এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না যে মানুষ আমার কিমোজি অ্যাপ এত বেশিবার ডাউনলোড করেছে যে এটি শেষমেশ অ্যাপ স্টোরের ক্ষতি করে বসেছে!’
অ্যাপল স্টোরে যান্ত্রিক গোলযোগ থাকার কারণে যাঁরা এখন পর্যন্ত অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারেননি, তাঁদের প্রতি কিম লিখেছেন, ‘আমরা অ্যাপটি তৈরিতে খুবই পরিশ্রম করেছি এবং আমরা জানি এখন অতি-ডাউনলোডজনিত ঝামেলা রয়েছে, যেগুলো সারাতে সক্রিয় রয়েছে সমগ্র কারিগরি দল।’
কিম আশ্বস্ত করেছেন, খুব দ্রুত আবারো অ্যাপটি ডাউনলোড করা যাবে অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর থেকে, ‘আমার কিমোজি অ্যাপ আবারো চলবে! তারা সার্চ অপশনের ঝামেলাগুলোও সারিয়ে নিচ্ছে, যাতে খুব সহজে অ্যাপটি খুঁজে পাওয়া যায়।’
অ্যাপ স্টোর ঠিক করতে করতে অবশ্য কিম তাঁর ভক্তদের ধারণা দিয়েছেন নিজের কিমোজি অ্যাপের ব্যাপারে। বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রায় ২৫০ ইমোজি তৈরি করা হয়েছে কিম কারদাশিয়ানের অবয়বে।
বিনোদনবিষয়ক ওয়েবসাইট ‘এইস শোবিজ’-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩৫ বছর বয়সী এই তারকা তাঁর অ্যাপের কারণে অ্যাপ স্টোরে যান্ত্রিক গোলযোগ ঘটায় অ্যাপলের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন।
কিমোজি অ্যাপ স্টোরে ছাড়ার পর একসঙ্গে নয় হাজার মানুষ অ্যাপটি ডাউনলোড করতে গেলে অকেজো হয়ে পড়ে অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর। এত বেশি ব্যবহারকারীর চাপ সইতে পারেনি অ্যাপ স্টোর।
মার্কিন এই টেকজায়ান্টকে উদ্দেশ করে টুইটারে এক টুইটবার্তায় কিম কারদাশিয়ান বলেন, ‘অ্যাপল, আপনাদের অ্যাপ স্টোর ধসিয়ে দেওয়ায় আমি দুঃখিত।’
তবে নিজের অ্যাপ উন্মুক্ত করার পর এ রকম অভাবনীয় সাড়া পেয়ে উচ্ছ্বসিত কিম। অ্যাপলের কাছে ক্ষমা প্রার্থনার পাশাপাশি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে গিয়ে আবেদনময়ী এই তারকা লিখেছেন, ‘আমি এখনো বিশ্বাস করতে পারছি না যে মানুষ আমার কিমোজি অ্যাপ এত বেশিবার ডাউনলোড করেছে যে এটি শেষমেশ অ্যাপ স্টোরের ক্ষতি করে বসেছে!’
অ্যাপল স্টোরে যান্ত্রিক গোলযোগ থাকার কারণে যাঁরা এখন পর্যন্ত অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারেননি, তাঁদের প্রতি কিম লিখেছেন, ‘আমরা অ্যাপটি তৈরিতে খুবই পরিশ্রম করেছি এবং আমরা জানি এখন অতি-ডাউনলোডজনিত ঝামেলা রয়েছে, যেগুলো সারাতে সক্রিয় রয়েছে সমগ্র কারিগরি দল।’
কিম আশ্বস্ত করেছেন, খুব দ্রুত আবারো অ্যাপটি ডাউনলোড করা যাবে অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর থেকে, ‘আমার কিমোজি অ্যাপ আবারো চলবে! তারা সার্চ অপশনের ঝামেলাগুলোও সারিয়ে নিচ্ছে, যাতে খুব সহজে অ্যাপটি খুঁজে পাওয়া যায়।’
অ্যাপ স্টোর ঠিক করতে করতে অবশ্য কিম তাঁর ভক্তদের ধারণা দিয়েছেন নিজের কিমোজি অ্যাপের ব্যাপারে। বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রায় ২৫০ ইমোজি তৈরি করা হয়েছে কিম কারদাশিয়ানের অবয়বে।
ছবি বলে দেয় রাজনৈতিক মত।
কারো সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা করেও হয়তো তাঁর রাজনৈতিক মত জানা সম্ভব নয়।
তবে, কিছু জ্যামিতিক চিত্র দেখিয়ে সহজেই এটি জেনে নেওয়া যায়। যুক্তরাষ্ট্র
ও অস্ট্রেলিয়ার একদল গবেষক এই দাবি করেছেন।
জ্যামিতিক চিত্র ও কোনো ব্যক্তির রাজনৈতিক মতের সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব পেনসেলভানিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের একদল গবেষক। এ-সংক্রান্ত গবেষণা নিবন্ধটি প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান সাময়িকী ‘জার্নাল অব পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি’।
গবেষণায় একদল ব্যক্তিকে বিভিন্ন জ্যামিতিক চিত্রের মধ্য থেকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে বলা হয়। একই সঙ্গে ওই ব্যক্তিদের কিছু প্রশ্ন করা হয়। এসব প্রশ্নের মাধ্যমে গবেষণায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত মনোভাব জেনে নেওয়া হয়। পরে চিত্র ও রাজনৈতিক মনোভাবের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা চলে।
গবেষকরা বলেন, কিছুটা রক্ষণশীল মতাদর্শীরা সোজাসাপ্টা জ্যামিতিক চিত্রের প্রতি আকৃষ্ট হন। অপরদিকে উদারপন্থীরা আকৃষ্ট হন কিছুটা জটিল আকৃতির প্রতি।
গবেষকদের বরাত দিয়ে ‘মেন্টাল ফ্লস’ ওয়েবসাইট জানিয়েছে, রাজনৈতিক নীতির পার্থক্যের কারণেই কোনো ব্যক্তির মধ্যে নির্দিষ্ট ধরনের জ্যামিতিক চিত্রের প্রতি আকর্ষণ দেখা যায়। রক্ষণশীল রাজনৈতিক মতাদর্শীরা তাঁদের অন্যান্য বিশ্বাসের মতো জ্যামিতিক চিত্র বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক বা গতানুগতিকটাই বেছে নিয়েছেন। অপর দিকে উদারনীতির রাজনৈতিক মতাদর্শীরা তাঁদের নীতির মতোই কিছুটা ভিন্নতাকেও গ্রহণ করে নিয়েছেন।
ছবির মাধ্যমে রাজনৈতিক মতাদর্শ খুঁজে নেওয়ার গবেষণা এটিই প্রথম নয়। ২০১৪ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, একই রকম দুটি ছবির মধ্যে পার্থক্য খুঁজে নেওয়ায় এগিয়ে রক্ষণশীলরা। এ ছাড়া চলতি বছরের অপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, রক্ষণশীলদের মধ্যে উদারপন্থীদের চেয়ে আত্মমর্যাদা বেশি থাকে।
জ্যামিতিক চিত্র ও কোনো ব্যক্তির রাজনৈতিক মতের সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা করেন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব পেনসেলভানিয়া এবং অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের একদল গবেষক। এ-সংক্রান্ত গবেষণা নিবন্ধটি প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান সাময়িকী ‘জার্নাল অব পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি’।
গবেষণায় একদল ব্যক্তিকে বিভিন্ন জ্যামিতিক চিত্রের মধ্য থেকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী বেছে নিতে বলা হয়। একই সঙ্গে ওই ব্যক্তিদের কিছু প্রশ্ন করা হয়। এসব প্রশ্নের মাধ্যমে গবেষণায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত মনোভাব জেনে নেওয়া হয়। পরে চিত্র ও রাজনৈতিক মনোভাবের মধ্যে সম্পর্ক নিয়ে গবেষণা চলে।
গবেষকরা বলেন, কিছুটা রক্ষণশীল মতাদর্শীরা সোজাসাপ্টা জ্যামিতিক চিত্রের প্রতি আকৃষ্ট হন। অপরদিকে উদারপন্থীরা আকৃষ্ট হন কিছুটা জটিল আকৃতির প্রতি।
গবেষকদের বরাত দিয়ে ‘মেন্টাল ফ্লস’ ওয়েবসাইট জানিয়েছে, রাজনৈতিক নীতির পার্থক্যের কারণেই কোনো ব্যক্তির মধ্যে নির্দিষ্ট ধরনের জ্যামিতিক চিত্রের প্রতি আকর্ষণ দেখা যায়। রক্ষণশীল রাজনৈতিক মতাদর্শীরা তাঁদের অন্যান্য বিশ্বাসের মতো জ্যামিতিক চিত্র বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক বা গতানুগতিকটাই বেছে নিয়েছেন। অপর দিকে উদারনীতির রাজনৈতিক মতাদর্শীরা তাঁদের নীতির মতোই কিছুটা ভিন্নতাকেও গ্রহণ করে নিয়েছেন।
ছবির মাধ্যমে রাজনৈতিক মতাদর্শ খুঁজে নেওয়ার গবেষণা এটিই প্রথম নয়। ২০১৪ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, একই রকম দুটি ছবির মধ্যে পার্থক্য খুঁজে নেওয়ায় এগিয়ে রক্ষণশীলরা। এ ছাড়া চলতি বছরের অপর এক গবেষণায় দেখা গেছে, রক্ষণশীলদের মধ্যে উদারপন্থীদের চেয়ে আত্মমর্যাদা বেশি থাকে।
সরকারি নজরদারি হলে সতর্ক করে দেবে ফেসবুক।
আপনার প্রোফাইলে সরকারি নজরদারি হলে এ ব্যাপারে সতর্ক করে দেবে ফেসবুক। এ জন্য মাস দুয়েক আগে নতুন একটি ফিচার চালু করেছে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমটি। ফেসবুকের বরাত দিয়ে ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা আরো জোরদার করার উদ্যোগের এই খবর জানিয়েছে ব্রিটিশ দৈনিক দ্য টেলিগ্রাফ।
ফেসবুকের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা অ্যালেক্স স্টমাস ফেসবুকে নিজের ব্লগে লিখেছেন, ‘আমাদের যদি মনে হয়, সরকারি কোনো গোয়েন্দা সংস্থা আপনার প্রোফাইলের দিকে নজর রাখছে, তাহলে আমরা এখন থেকে আপনাকে সে বিষয়ে সতর্ক করে দেব।’
তবে কীভাবে তারা সরকারি নজরদারির বিষয়টি নিশ্চিত হবে, সে বিষয়ে ফেসবুকের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয়নি। এ বিষয়ে স্টমাস বলেছেন, ‘আমাদের নিরাপত্তার খাতিরে সব সময় সব কারিগরি বিষয় আমরা ব্যাখ্যা করতে পারি না। তবে পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়ার পরই আমরা ব্যবহারকারীদের সরকারি নজরদারির বিষয়ে জানাব।’
সরকারি নজরদারির কোনো লক্ষণ ধরা পড়লে ব্যবহারকারীকে সেটা নোটিফিকেশনের মাধ্যমে জানাবে ফেসবুক। প্রতিষ্ঠানটির ইঞ্জিনিয়াররা আশা করছেন, নোটিফিকেশন পাওয়ার পর নিজের তথ্য এবং অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখতে পারবেন সরকারি নজরদারির শিকার ব্যবহারকারীরা।
ফেসবুকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবে ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাকে।
স্টেমসেলের ব্যবহার।
স্টেমসেল গবেষণা মানবদেহের অনেক জটিল রোগ
নিরাময়ে সাহায্য করতে পারবে। গবেষকেরা আগামী দিনে এমন একটি প্রাথমিক
স্টেমসেল তৈরি করছেন, যার কর্মপ্রক্রিয়া তারা নিজেদের মতো করে নির্ধারণ
করবে। এ গবেষণার উদ্দেশ্যে হচ্ছে, প্রাপ্তবয়স্ক কোষ থেকে এসব স্টেমসেল তৈরি
করা, যারা ভিন্ন ভিন্ন পরিবেশেও কাজ করতে সক্ষম হবে।
স্টেমসেলের বিশেষ পরিবর্তন করে মস্তিষ্কের ক্যান্সার ধ্বংসকারী বিষ তৈরি
করার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক। এটি প্রয়োগ করে
ক্যান্সার ধ্বংস করার ক্ষেত্রে সাফল্য পাওয়া গেছে। এতে রোগটির চিকিৎসা
গবেষণায় নতুন সম্ভাবনা তৈরি হলো। জিন প্রকৌশলের মাধ্যমে স্টেমসেলের
পরিবর্তন ঘটানোর মাধ্যমে বিশেষ ধরনের বিষ তৈরি করা হয়েছে। স্টেমসেল থেকে
নিঃসৃত ওই বিশেষ বিষ স্টেম সেল এবং মস্তিষ্কের স্বাভাবিক কোষের কোনো ক্ষতি
না করে শুধু ক্যান্সার কোষ বা টিউমার ধ্বংস করে। গবেষকেরা মানুষের
মস্তিষ্কের ক্যান্সারের চিকিৎসায় এই পদ্ধতি প্রয়োগ করতে আগ্রহী।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হসপিটাল এবং হার্ভার্ড স্টেমসেল ইনস্টিটিউটের এক দল বিজ্ঞানী গবেষণা চালিয়ে স্টেমসেল থেকে ক্যান্সার ধ্বংসকারী বিষ উৎপাদনের প্রচেষ্টা চালান। গবেষকেরা দীর্ঘ দিন ধরেই স্টেমসেল ভিত্তিক থেরাপি বা চিকিৎসাপদ্ধতি উদ্ভাবনের চেষ্টা করছেন, যা অন্য কোষকে অক্ষত রেখে শুধু টিউমারই ধ্বংস করবে। তারা জিন প্রকৌশলের মাধ্যমে স্টেমসেলকে বিষ উৎপাদনকারী কোষে পরিণত করলেও ওই বিষের প্রভাবে স্টেমসেল নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। একই সাথে বিষটি স্বাভাবিক ও সুস্থ কোষের জন্যও হুমকি নয়।
কোষের সব ধরনের গবেষণা এবং মস্তিষ্কের টিউমারের প্রোটিন গ্রহণপ্রক্রিয়া নিয়ে বিশ্লেষণ থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে, স্টেমসেল থেকে নিঃসৃত বিষের কারণে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস হয়। আগে বিভিন্ন ধরনের ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসায় ক্যান্সার ধ্বংসকারী বিষ ব্যবহার করে সাফল্য পাওয়া গেছে।
টেকো মাথায় চুল গজানোর সমস্যার সমাধানে আশার কথা শোনাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। মানুষের স্টেম সেল ব্যবহার করে নতুন চুল গজানোর পরীক্ষায় সফল হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের স্টানফোর্ড-বার্নহাম মেডিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (স্টানফোর্ড-বার্নহাম) গবেষণায় যাদের চুল পড়ে গেছে, তাদের জন্য সেলভিত্তিক চিকিৎসাপদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন।
গবেষকরা এমন একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন, যেখানে মানুষের স্টেমসেল থেকে নতুন সেল তৈরি হবে এবং তা চুল গজাতে সক্ষম হবে। বর্তমানে প্রচলিত প্রতিস্থাপন পদ্ধতির চেয়ে এটি উন্নততর। প্রতিস্থাপন পদ্ধতিতে বিদ্যমান চুল মাথার এক গ্রন্থি থেকে আরেক গ্রন্থিতে সরিয়ে নেয়া হয়। স্টেমসেল পদ্ধতিতে প্রতিস্থাপনের জন্য অগণিত নতুন সেল পাওয়া যাবে। ফলে বিদ্যমান চুলের গ্রন্থির সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে।
নতুন পদ্ধতিতে মানুষের প্লুরিপোটেন্ট স্টেমসেলগুলো ডার্মাল পাপিলা সেলে পরিণত হবে। এটি একটি অনন্য সেল হিসেবে কাজ করবে, যা গ্রন্থিকে নিয়ন্ত্রণ করবে এবং বৃদ্ধি ঘটাবে।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হসপিটাল এবং হার্ভার্ড স্টেমসেল ইনস্টিটিউটের এক দল বিজ্ঞানী গবেষণা চালিয়ে স্টেমসেল থেকে ক্যান্সার ধ্বংসকারী বিষ উৎপাদনের প্রচেষ্টা চালান। গবেষকেরা দীর্ঘ দিন ধরেই স্টেমসেল ভিত্তিক থেরাপি বা চিকিৎসাপদ্ধতি উদ্ভাবনের চেষ্টা করছেন, যা অন্য কোষকে অক্ষত রেখে শুধু টিউমারই ধ্বংস করবে। তারা জিন প্রকৌশলের মাধ্যমে স্টেমসেলকে বিষ উৎপাদনকারী কোষে পরিণত করলেও ওই বিষের প্রভাবে স্টেমসেল নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। একই সাথে বিষটি স্বাভাবিক ও সুস্থ কোষের জন্যও হুমকি নয়।
কোষের সব ধরনের গবেষণা এবং মস্তিষ্কের টিউমারের প্রোটিন গ্রহণপ্রক্রিয়া নিয়ে বিশ্লেষণ থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে যে, স্টেমসেল থেকে নিঃসৃত বিষের কারণে ক্যান্সার কোষ ধ্বংস হয়। আগে বিভিন্ন ধরনের ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসায় ক্যান্সার ধ্বংসকারী বিষ ব্যবহার করে সাফল্য পাওয়া গেছে।
টেকো মাথায় চুল গজানোর সমস্যার সমাধানে আশার কথা শোনাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। মানুষের স্টেম সেল ব্যবহার করে নতুন চুল গজানোর পরীক্ষায় সফল হয়েছেন বিজ্ঞানীরা। যুক্তরাষ্ট্রের স্টানফোর্ড-বার্নহাম মেডিক্যাল রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (স্টানফোর্ড-বার্নহাম) গবেষণায় যাদের চুল পড়ে গেছে, তাদের জন্য সেলভিত্তিক চিকিৎসাপদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন।
গবেষকরা এমন একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন, যেখানে মানুষের স্টেমসেল থেকে নতুন সেল তৈরি হবে এবং তা চুল গজাতে সক্ষম হবে। বর্তমানে প্রচলিত প্রতিস্থাপন পদ্ধতির চেয়ে এটি উন্নততর। প্রতিস্থাপন পদ্ধতিতে বিদ্যমান চুল মাথার এক গ্রন্থি থেকে আরেক গ্রন্থিতে সরিয়ে নেয়া হয়। স্টেমসেল পদ্ধতিতে প্রতিস্থাপনের জন্য অগণিত নতুন সেল পাওয়া যাবে। ফলে বিদ্যমান চুলের গ্রন্থির সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করবে।
নতুন পদ্ধতিতে মানুষের প্লুরিপোটেন্ট স্টেমসেলগুলো ডার্মাল পাপিলা সেলে পরিণত হবে। এটি একটি অনন্য সেল হিসেবে কাজ করবে, যা গ্রন্থিকে নিয়ন্ত্রণ করবে এবং বৃদ্ধি ঘটাবে।
পৃথিবীর নিয়ন্ত্রণ নেবে রোবট!
আগামীর যুগ হবে ইন্টারনেট ও যান্ত্রিক বুদ্ধির। মানুষ যেমনি করে একে
অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করে তেমনি করে একটি যন্ত্র অপর একটি যন্ত্রের সঙ্গে
যোগাযোগ করবে। শুধু তাই নয়, আগামীতে মানুষের সহকর্মী হয়ে কাজ করবে রোবট।
রোবটের দখলে থাকবে অনেক কাজ। এমনকি রোবট মানুষের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠার
আশঙ্কাও রয়েছে। ভবিষৎতে সড়ক জুড়ে থাকবে চালকবিহীন গাড়ি। এসব গাড়ি নিজে
নিজেই অন্য গাড়ির সঙ্গে যোগাযোগ বজায় রাখবে।
সম্প্রতি চীনের অনুষ্ঠিত বিশ্ব ইন্টারনেট সম্মেলনে (ডাব্লিউআইসি) প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা এসব তথ্য জানান। দ্বিতীয় বারের মত পূর্ব চীনের চে চিয়াং প্রদেশের উ চান শহরে এই সম্মেলন বসেছে গতকাল থেকে।
সম্মেলনে চীনের পাইথু কোম্পানির উপ-পরিচালক ওয়াং সোং বলেছেন, আগামী যুগ হবে ইন্টারনেট ও যান্ত্রিক বুদ্ধির।
তিনি বলেন, আজ থেকে দশ বছর পর ৮০ শতাংশ গাড়ি হবে স্বয়ংক্রিয় ও চালকবিহীন এবং প্রতিটি গাড়ির সাথে প্রতিটি গাড়ির পারস্পরিক যোগাযোগ থাকবে। অন্যভাবে বললে, প্রতিটি গাড়ি হবে একেকটি চলমান কম্পিউটার।
সম্প্রতি চীনের অনুষ্ঠিত বিশ্ব ইন্টারনেট সম্মেলনে (ডাব্লিউআইসি) প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা এসব তথ্য জানান। দ্বিতীয় বারের মত পূর্ব চীনের চে চিয়াং প্রদেশের উ চান শহরে এই সম্মেলন বসেছে গতকাল থেকে।
সম্মেলনে চীনের পাইথু কোম্পানির উপ-পরিচালক ওয়াং সোং বলেছেন, আগামী যুগ হবে ইন্টারনেট ও যান্ত্রিক বুদ্ধির।
তিনি বলেন, আজ থেকে দশ বছর পর ৮০ শতাংশ গাড়ি হবে স্বয়ংক্রিয় ও চালকবিহীন এবং প্রতিটি গাড়ির সাথে প্রতিটি গাড়ির পারস্পরিক যোগাযোগ থাকবে। অন্যভাবে বললে, প্রতিটি গাড়ি হবে একেকটি চলমান কম্পিউটার।
ছদ্মনামে নামে চালানো যাবেনা ফেসবুক।
ফেসবুকে 'রাতের সূর্য', 'দিনের তারা' এরকম ছদ্মনামের একাউন্টের কারণে নানা বিড়ম্বনায় পড়েন ব্যবহারকারীরা। তবে এখন থেকে ফেসবুকের নতুন নিয়ম অনুযায়ী ব্যবহারকারীকে আসল নাম ব্যবহার করতে হবে। এজন্য ব্যবহারকারীর কাছে সরকারি পরিচয়পত্র অথবা যেকোনো সনাক্তকারী পরিচয়পত্র দেখাতে হবে।
ফেসবুক নিউজরুমের এক ঘোষণায় নাম ফেসবুক জানিয়েছে, ফেসবুক একাউন্টে ব্যবহারকারীকে তার আসল নাম ব্যবহার করতে হবে। অর্থাৎ বাস্তবে কোনো ব্যক্তিকে পরিচিতরা যে নামে চেনে তাকে সেই নামটিই ফেসবুকে ব্যবহার করতে হবে।
তথ্যের সঠিকতা, যোগাযোগের ভীতি-অনিশ্চয়তা, হয়রানি দূর করতেই আসল নাম ব্যবহার করতে বলা হচ্ছে। ‘আপনি আসলে কার সঙ্গে যোগাযোগ করছেন সে ব্যাপারে আপনাকে আশ্বস্ত ও আত্মবিশ্বাসী করতেই এ নীতি গ্রহণ করা হয়েছে’ বলে জানায় ফেসবুক। তবে আসল নাম প্রকাশ করলে সামাজিকভাবে নেতিবাচক আচরণের শিকার হতে পারেন এমন বিশেষ ক্ষেত্রে বিশেষ অপশন রেখেছে ফেসবুক।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)